|
|
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সময়টা ছিল ১১শতকের শেষভাগ। বৈশ্বিক ক্ষমতার মঞ্চে বিশাল পট পরিবর্তন হচ্ছে একে একে। একসময়ের সুবিশাল রোমান বায়জেন্টাইন সাম্রাজ্য তখন ক্ষমতা হারিয়ে ধুঁকছে; রাজধানী কন্সটান্টিনোপলে শেষ অস্তিত্বটুকু ধরে রেখেছে সম্রাট অ্যালেক্সিওস। ৪০০বছর আরব শাসনের পর মুসলিম বিশ্বের কর্তৃত্ব তখন সেলজুক তুর্কিদের হাতে, প্রায়ই বায়জেন্টাইন সাম্রাজ্যের সীমানায় হানা দেয় তারা।
অপরদিকে ইউরোপ তখন সমস্যায় জর্জর এক অভিশপ্ত এলাকা। প্লেগ, শীত এবং যুদ্ধক্ষেত্রে মৃত্যুই ছিল খ্রিস্টান অধ্যুষিত ইউরোপের অধিবাসীদের জন্য অবধারিত। ইউরোপ হতে ৩ হাজার মাইল দূরে অবস্থিত পবিত্র ভূমি জেরুজালেম এবং মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিম শক্তি সম্পর্কে তারা একেবারেই ছিল উদাসীন। প্রায় ৪০০ বছর আগে ৬৩৪খ্রিস্টাব্দে খ্রিস্টানদের কাছ থেকে এই পবিত্র ভূমি ছিনিয়ে নেয় মুসলমানেরা। এই বিজয়ের ফলে ৫বছর পূর্বে বিতাড়িত ইহুদীরা আবারো জেরুজালেমে ফিরে আসার সুযোগ পায়। এমনকি স্থানীয় খ্রিস্টানদেরও তাদের পবিত্র স্থানগুলোতে উপাসনা করার সুযোগ বহাল রাখা হয়। এভাবেই পরবর্তী ৪০০ বছর এই পবিত্রভূমি ছিল সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণ।
ইউরোপ হতে কনস্টান্টিনোপল হয়ে জেরুজালেম
এরই মাঝে ১০৮৮খ্রিস্টাব্দে রোমান ক্যাথোলিকদের নতুন পোপ নির্বাচিত হন আরবান II । তিনি শুধু ধর্মগুরুই ছিলেন না, রাজনৈতিকভাবে এই পোপ ছিলেন অসাধারণ দূরদর্শিতার অধিকারী। প্রথমেই তিনি ভাবলেন, ইউরোপের ক্ষমতা পোপের হাতে কেন্দ্রীভূত করতে হবে; কিন্তু পারস্পরিক যুদ্ধে লিপ্ত জাতিগুলোকে এক করার উপযুক্ত কোন মওকা খুঁজে পাচ্ছিলেন না। যেহেতু জেরুজালেমে কোন গোলযোগ নেই, তাই সেখানে মাথা ঘামানোরও কোন দরকার নেই; এই ছিল ইউরোপের রাজাদের ধারণা।
এমন সময়ে হঠাৎ করেই পোপের হাতে সুবর্ণ সুযোগ এনে দিলেন বায়জেন্টাইন সম্রাট অ্যালেক্সিওস। সীমান্তে তুর্কিদের প্রতিহত করার জন্য কিছু নাইট পাঠানোর আবেদন জানার পোপের কাছে। এরকম একটি সুযোগের অপেক্ষাতেই ছিলেন পোপ আরবান। সাথে সাথে খ্রিস্টান সাম্রাজ্যের ভয়াবহ বিপদের কথা উল্লেখ করে ধর্মযুদ্ধের আহ্বান জানালেন পোপ আরবান। পোপের আহ্বানটা ছিল অনেকটা এরকম-
‘আমাদের ভাগ্যের দোলনা, মহান প্রভুর পবিত্র ভূমি এবং প্রায়শ্চিত্যের পথ; সবই আজ অধার্মিক দখলদারদের করায়ত্ত্ব। যেখানে আমাদের মহান পিতা যিশু শুয়ে আছেন সেখানে আজ অপবিত্র কর্মকাণ্ডে কলুষিত। যাজকদের হত্যা করা হয়েছে, কুমারীদেরকে বেছে নিতে বলা হয়েছে মৃত্যু অথবা পতিতাবৃত্তি।'
এরকম ভাষণে উদ্দীপ্ত হয়ে ফ্রান্সের ক্লে’মন্তের সভায় ইউরোপের রাজা, নাইট এবং নেতারা যোগ দিলেন পোপের সাথে। তার ডাকে সাড়া দিয়ে হাজার হাজার জনতা শরীক হোল পবিত্র ধর্মযুদ্ধে।
ক্রুসেডের নেতৃবৃন্দ
ক্রুসেডের উদ্দেশ্য
-পোপের উদ্দেশ্য, মুসলমান এবং ইহুদীদের হাত থেকে পবিত্র ভূমি পুনরুদ্ধার এবং হলি ক্রস উদ্ধার এবং ফলাফলে পোপ হয়ে যাবে সমস্ত ইউরোপের হর্তাকর্তা।
-সাধারণ জনগণ এবং ধর্মপ্রাণ রাজাদের উদ্দেশ্য, পবিত্র ধর্মযুদ্ধে অংশ নিয়ে সমস্ত পাপ স্খলন করে পরকালে স্বর্গ লাভ করা।
-এবং কারও কারও উদ্দেশ্য পূর্ব-পশ্চিমের মাঝে বানিজ্যিক সম্পর্ক স্থাপনকারী অর্থনৈতিক লাভজনক এই অঞ্চলের কর্তৃত্ব লাভ।
অবশেষে ১০৯৫সালের ২৭শে নভেম্বর পোপের ঘোষণার মাধ্যমে প্রথম ক্রুসেডের যাত্রা শুরু হোল। ক্রুসেডের প্রথম খড়গটাই নেমে আসল ইহুদীদের উপরে। ইউরোপের রাইন উপত্যকায় বসবাসরত ইহুদীদের উপর হামলা চালাল ক্রুসেডাররা। নারী-শিশু নির্বিশেষে হাজার হাজার ইহুদীকে হত্যা করা হোল, যা ইহুদীদের ইতিহাসের প্রথম হলোকাস্ট নামে পরিচিত।
১২৫০ এর ফ্রেঞ্চ বাইবেলে প্রাপ্ত ইহুদী হলোকাস্টের ছবি
প্রায় ৬০হাজার যোদ্ধার বিশাল ক্রুসেড বাহিনী ৩০০০ মাইল পথ পাড়ি দিয়ে ১০৯৬-৯৭ সালে উপস্থিত হোল বায়জেন্টাইন রাজধানী কনস্টান্টিনোপলে। এখান থেকেই শুরু হয় মুসলিম দখলদারদের হাত থেকে পবিত্রভূমি উদ্ধারের অভিযান। এরপর বহু যুদ্ধ, অবরোধ পেরিয়ে ১০৯৯ সালে জেরুজালেমের পতনের মাধ্যমে সমাপ্তি হয় প্রথম ক্রুসেড।
ক্রুসেড একটি বিশাল উপাখ্যান, প্রথমটি ছিল পরবর্তী হাজার বছরের যুদ্ধ, রক্তপাতের শুরু মাত্র। প্রথম ক্রুসেডের এই ৪বছর সময়কালে অসংখ্য যুদ্ধ, বীরত্ব, বিশ্বাসঘাতকতা এবং নৃশংসতা এখনো স্মরণীয় হয়ে আছে। এই অসংখ্য ঘটনার মাঝে শুধু একটি ঘটনা এই পোষ্টে তুলে ধরব।
সময়কালঃ নভেম্বর-ডিসেম্বর, ১০৯৮খ্রি.
স্থানঃ বর্তমান সিরিয়ার একটি শহর মা’আরাত আল নুমান
মা'আরাতের প্রাচীন দুর্গ-শহর
দখলের উদ্দেশ্যে ১০৯৮এর নভেম্বরের শেষের দিকে মা'আরাত শহরের বাহিরে অবরোধ শুরু করে ক্রুসেডার বাহিনী। ২০,০০০অধিবাসী অধ্যুষিত শহরে কোন সংগঠিত সেনাবাহিনী ছিলনা। স্বেচ্ছাসেবক মিলিশিয়াদের দিয়ে মুসলিম বাহিনী প্রতিরোধ গড়ে তুলে ক্রুসেডারদের বিরুদ্ধে। শহরের শক্ত দেওয়াল ভাঙ্গতে ব্যর্থ হয়ে ক্রুসেডাররা Siege Tower তৈরি করে আক্রমণ শুরু করে এবং এর সহায়তায় অবশেষে তারা প্রাচীরের উপর নামতে সক্ষম হয়। স্থানীয় অধিবাসীরা পিছু হটতে হটতে শহরের ভিতরের কোণঠাসা হয়ে পড়ে।
এমনি পরিস্থিতিতে ক্রুসেডারদের সেনাপতি বোহেমন্ড এর সাথে মা’আরাত শহরের সেনাবাহিনীর সমাঝোতা হয়, অস্ত্র সমর্পণ করলে কারও কোন ক্ষতি করা হবেনা। আশ্বস্ত হয়ে শহরবাসীরা অস্ত্র জমা দেয়, কিন্তু তারা নিরস্ত্র হওয়া মাত্রই তাদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে ক্রুসেডাররা। হত্যা করা হয় শহরের ২০০০০ হাজার অধিবাসীর প্রত্যেককে; নারী-পুরুষ, মুসলমান, ইহুদী, অগ্নি পূজারী কেউ রক্ষা পায়নি ক্রুসেডারদের তলোয়ারের হাত থেকে।
ইতিহাস ঘাঁটলে এরকম বর্বরতার হয়তো অনেক নিদর্শন পাওয়া যাবে কিন্তু পরে যা হয়েছিল তার তুলনা কখনোই পাওয়া যাবেনা। দখলের পর ১মাস ৪দিন এই শহরে অবস্থান করে ক্রুসেডাররা, কিন্তু প্রত্যাশানুযায়ী লুটপাট করতে ব্যর্থ হয় তারা। তীব্র ক্ষোভে ফেটে পড়ে তারা, মনের জ্বালা মেটাতে বেছে নেয় হত্যা করা মৃতদেহগুলো। সেগুলো হতে মাংস কেটে রান্না করে খাওয়া শুরু করে তারা, বিশেষ করে বাচ্চাদের মাংস পুড়িয়ে গ্রিল করে খেয়েছিল তারা।
মা'আরাতের ভয়ঙ্কর সেই দৃশ্য
ক্রুসেডারদের বর্বরতার স্বীকার হয় এই অভিযান চলাকালীন দখল হওয়া প্রতিটি শহর। জেরুজালেম বিজয়ের পরেও অসংখ্য মুসলমান, ইহুদী হত্যার পাশাপাশি ক্যানিবালিজমের ঘটনা আবারো ঘটায় তারা। মহান ধর্মযুদ্ধ বিজয়ের গৌরবের আড়ালে চাপা পড়ে গেছে এরকম অসংখ্য বর্বর, নৃশংস ঘটনা।
আজকে মুসলমানেরা অনেক পিছিয়ে আছে; আরব, পার্সিয়ান, তুর্কি জাতি এখনো ইসলামের নামে অনেক পশ্চাৎপদ প্রথা চালু রেখেছে স্বীকার করি। কিন্তু তীব্র আপত্তি জানাই, যখন বলা হয় ১৪০০ বছর পূর্বে আরব এবং মুসলমানেরা ছিল অসভ্য, বর্বর। রাগ উঠে যখন নাস্তিক হনুগুলো মহানবীর দেখানো পথকে অশান্তিময় বলে আখ্যা দেয়। মুসলিম সাম্রাজ্য বিস্তারের সময় দু’এক জায়গায় বিশৃঙ্খলা, হত্যাযজ্ঞ হয়েছে কিন্তু তা কখনোই হনুদের পশ্চিমা প্রভুদের মতো এতো বর্বর ছিলনা। বরং সুযোগ্য মুসলিম শাসকেরাই সকল বিভেদ ভুলিয়ে সংঘাতময় স্থানকে সকলের জন্য শান্তিময় করে তুলেছে; যার প্রমাণ স্পেন, জেরুজালেম, ভারতবর্ষ।
মুসলমানেরা কখনো মৃতদের মাংস খায়নি, ইহুদীদেরও কোন হলোকাস্ট উপহার দেয়নি। ইহুদীদের সাথে মুসলমানদের দ্বন্দ্ব সেই প্রথম ক্রুসেড পরবর্তী রোমান ক্যাথোলিকদের সুদীর্ঘ চক্রান্তের ফসল। আজকে খ্রিস্টান-ইহুদীরা একজোট হয়ে মুসলমানদের বিরুদ্ধে একের পর এক অপপ্রচার চালাচ্ছে। আর অজ্ঞতা এবং আবেগের বশবর্তী হয়ে মুসলমানেরা সেই ফাঁদে পা দিয়ে ঘটাচ্ছে লিবিয়ার মত ঘটনা।
গত কয়দিনে হনুদের মনে হয় ঈদ লেগে গেছে, মুসলমানদের নামে দোষ দিতে গিয়ে অনেকে দেখছি ইতিহাস পর্যন্ত চরম বিকৃত করছে। এতো ভদ্র সুশীল হয়েও কিভাবে এরা মিথ্যা বলে!! নাস্তিক অনেক দেখেছি, বাহিরের বন্ধুদের মাঝে বেশীরভাগই নাস্তিক। এদের দেখে মনে হয় আমাদের দেশেরগুলা জীবনেও শুদ্ধ নাস্তিকও হতে পারবেনা, চুলকানিওলা হনুই থেকে যাবে সারাজীবন।
প্রথম ক্রুসেড
মা'আরাত অবরোধ
পোপ আরবান
জেরুজালেম
View this link
View this link
ইউটিউব লিঙ্ক
১৮০ টি 
+৬৯/-০ ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:৫৮
বুনো বলেছেন: এটা নিয়ে ভবিষ্যতে কোন একসময় লেখার ইচ্ছা ছিল। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে লাগাতার মিথ্যাচার দেখে আর সহ্য হচ্ছিল না। তাই তাদের পশ্চিমা প্রভুদের সত্য ইতিহাসটুকু শেয়ার করলাম।
আপনাকেও ধন্যবাদ।
২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:৩১
পাস্ট পারফেক্ট বলেছেন: জোড় যার মুল্লুক তার - এই নীতিতে চলছে সারা বিশ্ব।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:১১
বুনো বলেছেন: বিশ্বে টিকে থাকতে হলে অবশ্যই জোড়ের প্রয়োজন আছে। চিন্তা করে দেখুন মাত্র শত বর্ষ আগেও তুর্কিরা কামান, সেনা বাহিনী নিয়ে রাশিয়ায় আক্রমণ চালাত আর মস্কোর দেওয়ালের পিছনে লুকিয়ে থেকে রাশিয়ানরা প্রতিহত করত।
তুর্কি ধ্বংস হয় প্রথম বিশ্বযুদ্ধে, ৪৮এ মুসলিম বিশ্বকে উপহার দেওয়া হয় ইসরায়েল, ৭৮ এ ক্যাম্প ডেভিড চুক্তি করে মিশরকে পঙ্গু করা হয়, ইরাক শেষ হয় ৯১এ, লিবিয়াও সেদিন চলে গেল এখন বাকি শুধু ইরান। এক এক করে কিভাবে পতন ঘটানো হোল সব শক্তির!! এর পিছনে পাশ্চাত্য ষড়যন্ত্র যেমন আছে, তেমনি আছে নেতাদের নৈতিকতা দোষ। আহমাদিনেজাদ অবশ্য এসব দোষের উর্ধে রয়েছেন। আশা করি একজন সৎ ব্যক্তি হিসেবে অবশ্যই তিনি উত্তীর্ণ হবেন।
৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:৩৫
গাজী সালাহউদ্দিন বলেছেন: মুসলমানেরা কখনো মৃতদের মাংস খায়নি, ইহুদীদেরও কোন হলোকাস্ট উপহার দেয়নি। ইহুদীদের সাথে মুসলমানদের দ্বন্দ্ব সেই প্রথম ক্রুসেড পরবর্তী রোমান ক্যাথোলিকদের সুদীর্ঘ চক্রান্তের ফসল। আজকে খ্রিস্টান-ইহুদীরা একজোট হয়ে মুসলমানদের বিরুদ্ধে একের পর এক অপপ্রচার চালাচ্ছে। আর অজ্ঞতা এবং আবেগের বশবর্তী হয়ে মুসলমানেরা সেই ফাঁদে পা দিয়ে ঘটাচ্ছে লিবিয়ার মত ঘটনা।
সহমত ।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:২৪
বুনো বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে পোষ্টে আসার জন্য।
'গাজী সালাহদিন' এই অসাধারণ নামটি আজীবন মুসলিম বিশ্বের প্রেরণা এবং মনোবলের প্রতীক হয়ে রবে।
৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:৩৯
উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: ভাল লিখেছেন। জেরুজালেম যখন খ্রিস্টান কর্তৃক দখল হয়ে যায়, তখন খ্রিস্টানরা আবারো এরকম রক্তের বন্যা ভাসিয়ে দেয়। মহাবীর সালাউদ্দিন(সালাদিন) যখন জেরুজালেম পুনঃদখল করেন তখন খ্রিস্টানরা মনে করসিল তাদের আর কোন নিস্তার নাই। কিন্তু অবাক হয়ে তারা দেখল যে, দখলের পর সালাদিন সবাইকে ক্ষমা করে দিয়েছে। আহা!
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:৫৮
বুনো বলেছেন: সালাদিন শুধুমাত্র তাদের ক্ষমাই করেনি, অবাধ ধর্মচর্চার পাশাপাশি জেরুজালেমে খ্রিস্টান তীর্থযাত্রীদের নিরাপদ যাতায়াতের জন্যও ব্যবস্থা নিয়েছিলেন।
অথচ সালাদিনের এই উদারতার প্রতিদান তারা দিয়েছিল কবরে লাথি মেরে। মুসলমানের উদারতা পশ্চিমারা মনে রাখেনা, কিন্তু তাদের বীরত্ব শত শত বছর ধরেও যন্ত্রণা দিয়ে বেড়ায় তাদের। আর হনুর দল বলে এরাই নাকি সভ্য আর মুসলমানেরা বর্বর। 
৫| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:৪১
উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: মধ্য যুগীয় যত বর্বর শাস্তি পদ্ধতি আবিষ্কৃত হয়েছে, অধিকাংশ হয়েছে এসব নাঈট টেমপ্লারদের হাতে।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:১৫
বুনো বলেছেন: হুম নাইট টেম্পলারদের অনৈতিক এবং ফ্রি মেসন কর্মকাণ্ডের জন্য ইউরোপের বেশ বিক্ষুব্ধ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছিল। হয়তো আমাদের কাদিয়ানিদের সাথে তুলনা চলে তাদের।
তবে ভাই পোষ্টের মূল কথা হচ্ছে, ইসলাম এবং মুসলমানদের অতীতকেও কেন খারাপ বলা হয়? কানাডার এক নাস্তিক(সাবেক হিন্দু ধর্মের) ডাক্তার পোষ্টে ঘুরে ঘুরে মিথ্যা ইতিহাস বলছে। ইসলাম ধর্ম নিয়ে তার এলার্জি কোথায় যে মিথ্যা বলতেই হবে? এই পোষ্টেও শিরোনাম দেখে আলু পোড়া খেতে এসেছিল কিন্তু অবস্থা খারাপ বুঝে কমেন্ট না করে ভাগছে। কমেন্ট না করলে সমস্যা নেই, ওর ভণ্ডামির প্রমাণ রেখে দিছি; সময়মত ঠিকই ধরব।
৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:৪৪
আধার রাতের আলো বলেছেন: দারুন! ভাই অসাধারন। খুবই সাহসী লেখনী। কিন্তু ভয় হয় সামু আপনার এসব হজম করতে পারবে কি না?
সাথে আছি................
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:২১
বুনো বলেছেন: ধুরু ভাই, টাইম আছে নাকি? আমাদের মত হাজারো ব্লগার নিয়া সামু চলে, ওই ১০ হনুর ৪০নিক দিয়া সামু চলবে নাকি!! ঠিকমত ভিটামিন দিলে সামু সবই হজম করবে 
ধন্যবাদ আপনাকে।
৭| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:০০
ক্লাউনবয়৮৭ বলেছেন: সত্যি বস এমন পোস্ট দেখলে নিজেকে সত্যিকার একজন মুসলমান হিসেবে ভাবতে ইচ্ছা করে।
আপনার এই পোস্ট দেখার জন্যই আপনাকে ফলো করলাম।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১৯
বুনো বলেছেন: ক্লাউনবয়'কে ধন্যবাদ। আসলে ভাই ইতিহাস থেকে মুসলমানদের জন্য অনেক কিছু আছে শিক্ষা নেওয়ার। যেই মহান শাসকেরা একসময় সবার মাঝে শান্তি প্রতিষ্ঠিত করেছিল, তাদের উত্তরসূরিরা কেন আজ সন্ত্রাসী বলে অভিহিত হয়!! নিজেদের হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে হলে মুসলমানদের ধর্ম, বিজ্ঞান, রাজনীতি সব বিষয়েই পরিপক্ক হতে হবে। যুক্তি এবং যোগ্যতা দিয়ে চ্যালেঞ্জের মোকাবেলা করতে হবে, ফ্যানাটিসিজম দিয়ে নয়।
৮| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:০৯
সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: চমৎকার এবং সময় উপযোগী পোস্ট। আসুন আমরা বর্বর খ্রীস্টান আর ইহুদীদের মুখোশ খুলে দেই।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৩৪
বুনো বলেছেন: হনুদের কাজই হোল মিথ্যাচার। কখনো ধর্ম, কখনো ইতিহাসকে বিকৃত করে মানুষকে ভুল ধারণা দেয় তারা। সবাইকে মিলেই তাদের এইসব মিথ্যা প্রোপ্যাগান্ডা প্রতিহত করতে হবে। যার যে বিষয়ে ভালো ধারণা আছে সেই বিষয়গুলো তুলে ধরেই এসব মিথ্যাচারের জবাব দিতে হবে।
৯| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:২৭
scorpio6541 বলেছেন: ভাই খুব সুন্দর লিখেছেন। ধন্যবাদ।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৫৮
বুনো বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, ভালো থাকবেন।
১০| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:৫১
কুেহলী বলেছেন:
ভালো লাগলো।
+++++++
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৫৯
বুনো বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে 
১১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:২৬
ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: এইটা একটা ভালো পোস্ট দিয়েছেন। প্রথম ক্রুসেড সহ পরবর্তী ক্রুসেডগুলোতে যেপরিমাণ নৃশংসতা হয়েছে তার তুলনা মানব ইতিহাসে খুব কম আছে। সেসময় মুসলিমরা পূর্বে মঙ্গোল আর পশ্চিমে খৃস্টান নৃশংসতার শিকার হয়েছিল। মানবইতিহাসে এরকম ভয়াবহ জেনোসাইড দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধও প্রত্যক্ষ করেনি।
এই প্রথম ক্রুসেড নিয়ে একটা ডকুমেন্টারি দেখেছিলাম হিস্টরি চ্যানেলে। আলোচক প্রফেসরেরা সবাই ধুয়ে দিয়েছিল সেসময়ের পোপ ব্যাটারে। আর সবচেয়ে মজার ব্যাপার হল কনস্ট্যান্টিনোপলের সম্রাট এলেক্সিওস কিন্তু এই ক্রুসেডারদের সাথে বেইমানী করছিল এমনকি বলা যায় মুসলমানদের সাথে হাত ও মিলাইছিল।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১২
বুনো বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ওবায়েদ ভাইকে ধন্যবাদ, আপনার মন্তব্যে সব সময়ই অনেক অনুপ্রেরণা পাই
১২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৩১
পরের তরে বলেছেন: আসম্ভব ভাল একটা পোষ্ট লিখেছেন। আমরা সংঘাতে বিশ্বাসী নয় বলে পোষ্ট টা স্টিকি করার আবেদন জানাচ্ছি না।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:২৭
বুনো বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। না ভাই, বাস্তবিকই এটা কোন স্টিকি হবার মত পোষ্ট নয়। পোষ্ট পড়ে যদি কেউ জানতে পারে মুসলমানদের ইতিহাস এবং বর্তমান বিশ্বের রক্ষকদের বর্বর অতীতের কথা, তাহলেই পোষ্ট দেওয়া স্বার্থক
১৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৩৪
মাথা ঠান্ডা বলেছেন: হেডিং দেখে ভুল বুঝে ছিলাম । আশা করি আপনি ধারাবাহিক চালিয়ে যাবেন।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩৬
বুনো বলেছেন: হা হা, শিরোনাম দেখেই যেন গালি না দেয়, সেজন্য একটা আশ্চর্যবোধক চিহ্ন দিয়ে রেখেছিলাম পাশে । তবে মনে হচ্ছে, শিরোনামের সাথে ভিতরে মিল না পেয়ে অনেকেই হতাশ হয়ে কিছু না বলেই ফিরে যাচ্ছে 
১৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৩৭
কাঙাল বলেছেন: thanks.
আপনি বলেছেন, আহমাদিনেজাদ অবশ্য এসব দোষের উর্ধে রয়েছেন। আশা করি একজন সৎ ব্যক্তি হিসেবে ..........
আহমাদিনেজাদের পরাজয় এখন শুধু সময়ের ব্যাপার। নিজের নির্বুদ্ধিতার কারণে তার এই পরাজয়। তার শুধু নিজের পরাজয় হলে খুশীই হতাম। কিন্তু এই বেয়াকুফটা ইরানের মত একটা সুন্দর ও বিরাট দেশটার সর্বনাশ ডেকে আনছে, এটা ভাবলেই খারাপ লাগে।
যেমনটা করেছে সাদ্দাম। ইরাককে শেষ করে দিয়েছে
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১৪
বুনো বলেছেন: ভাই সাদ্দামের সাথে আহমাদিনেজাদের তুলনা হবে না, কারণ প্রথমত তিনি সৎ লোক এবং দেশের টাকা মেরে সাদ্দামের মত কোন প্রসাদ তিনি গড়ে তুলেন নি।
আর দ্বিতীয়ত সাদ্দাম নিজে আরব হয়েও সমস্ত আরবদের শত্রুতে পরিণত হয়েছিল। আর আহমাদিনেজাদ এর জন্মই হয়েছে আরবদের শত্রু হিসেবে। এখন যদি ইরানের সাথে আমেরিকার যুদ্ধ লাগে, তাহলে আরবরা তাদের নিজ ভূমি দিয়ে আমেরিকাকে সহায়তা করবে। এই বৈরী পরিবেশে এক ক্ষুদ্র হিজবুল্লাহ ছাড়া আর কোন বন্ধু নেই ইরানের। আর এর কারণ মোটেই আহমাদিনেজাদ নন; হাজার হাজার বছরের আরব-পারস্য, শিয়া-সুন্নি দ্বন্দ্বই এর মূল কারণ।
ইরানের এন্টি আহমাদিনেজাদ মানেই আমেরিকার বন্ধু সরকার। যেই মিশরের এখন মধ্যপ্রাচ্যের সেরা পরাশক্তি থাকার কথা ছিল, আমেরিকার বন্ধুত্ব তাকে এখন বিড়ালে পরিণত করছে। মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের অভিবাবক আমেরিকার লেজুরবৃত্তি কোন মুসলিম দেশের জন্যই ভালো হতে পারে না। তবে, টক্কর দিতে হলে অবশ্যই মুসলমানদের জ্ঞান-বিজ্ঞানে উন্নতি ঘটাতে হবে আর বর্তমানে সৌদি আরবের চেয়ে ইরানেই এর বেশী চর্চা হচ্ছে বলে আমার ধারণা।
১৫| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:০৯
সামিউল জাহান বলেছেন: ++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
পোস্ট প্রিয়তে
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১৯
বুনো বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
১৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:২৪
হিপহপ বলেছেন: পোস্ট প্রিয়তে.........
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩৫
বুনো বলেছেন: ধন্যবাদ হিপহপ
১৭| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৪৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন: পোস্ট প্রিয়তে নিলাম ভাই
হিটলারের একটি উক্তি "The personification of the devil as the symbol of all evil assumes the living shape of the Jew"
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৫:৩৩
বুনো বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, ভালো থাকবেন।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:৩৭
বুনো বলেছেন: একটা বিষয় আপনাকে বলি, হিটলারের ইহুদী নিধনের প্রধান কারণ কিন্তু ধর্ম নয় জাতিগত বিদ্বেষ। হিটলারের দাবী অনুযায়ী জার্মানরাই প্রকৃত আর্য জাতি এবং বাস্তবিকই প্রুশিয়ানদের জিনোটাইপ ভিন্ন এবং হিটলার একে বিশুদ্ধ রাখতে চেয়েছিল।
এরকম বিশুদ্ধ জিনোটাইপ পাওয়া যায় ইহুদীদের মাঝে, তাদের জিনের মাঝেও মিশ্রণ খুবই কম ঘটেছে। পরীক্ষা করে দেখা গেছে সারা দুনিয়ায় ইহুদীদের জীনোটাইপ প্রায় একই বৈশিষ্ট্য ধারণ করে, যা আর সব জাতি থেকে আলাদা।
Click This Link
১৮| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৪৮
হাসি .. বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট
++
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৫:৩৩
বুনো বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
১৯| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:১৮
রাতুলবিডি বলেছেন: +++++++++++++++++++++++++++++
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৫:৩৪
বুনো বলেছেন: ধন্যবাদ রাতুল ভাই
২০| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৪৫
সুখ পাখির অসুখ বলেছেন: সুপার +++++
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৫:৩৫
বুনো বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
২১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৫১
বাক স্বাধীনতা বলেছেন: ++++++++++++++
গাজী সালাহ্উদ্দীনের বীরত্বগাঁথা নিয়ে পোস্ট চাই।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৫:৩৫
বুনো বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। চেষ্টা করব ভাই
২২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৫৯
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: আমার মনে হয় ক্রুসেড নিয়ে একটা ধারাবাহিক লেখার এখনই সময়। আপনি সেটা পারবেন। লিখে ফেলেন একটা ধারাবাহিক লেখা।
লেখাটা ভালো হয়েছে।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৫:৫২
বুনো বলেছেন: ক্রুসেড নিয়ে ধারাবাহিক লিখতে গেলে বেশ কিছুটা সময় দিতে হবে। কারণ অবশ্যই তিনটা ক্রুসেডের বিবরণ দিতে হবে এবং প্রতিটির বিখ্যাত যুদ্ধগুলোও তুলে ধরতে হবে। আশা করি, ভবিষ্যতে ক্রুসেড নিয়ে লিখব। পোষ্টে আসার জন্য শামীম ভাইকে ধন্যবাদ
২৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:১৯
বরফ গলা পািন বলেছেন: +
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৫:৫২
বুনো বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, ভালো থাকবেন।
২৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৪৭
আরিফ নাওগাঁ বলেছেন: +++++++++++++
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৫:৫৩
বুনো বলেছেন: নওগাঁর আরিফ ভাইকে পোষ্টে আসার জন্য অনেক ধন্যবাদ
২৫| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৫৩
মনাপাগলা৪২০ বলেছেন: মাথা ঠান্ডা বলেছেন: হেডিং দেখে ভুল বুঝে ছিলাম । আশা করি আপনি ধারাবাহিক চালিয়ে যাবেন।
আমারও একিই অবস্থা হইছে
+++
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:০২
বুনো বলেছেন: হা হা, ভিতরে যদি শিরোনামের সাথে মিল থাকত নিশ্চিত আমার উপর গজব নাজিল হতো এতক্ষণে
ভালো থাকবেন।
২৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৫৯
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন ব্রো।ক্রুসেডের ব্যাপারে অনেক গুলো প্রশ্নের জবাব পেয়ে গেলাম।এটা সিরিজ আকারে লিখলে মন্দ হয়না।ভালো থাকবেন,শুভকামনা।
পোস্টে ভালো লাগা ও প্রিয়তে।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:০৪
বুনো বলেছেন: তোমার ঐ অস্কারের মত আরও ১০টা গবেষণা লেখা টানা দাও, পরে আমি ক্রুসেডের সিরিজ লিখার কথা চিন্তা করব
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:০৯
বুনো বলেছেন: পোষ্ট কার প্রিয়তে পাঠাইছ?? 
২৭| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:১৯
ঘুমকাতুর বলেছেন: বারাবরের মত বুনোর অসাধাণ পোষ্ট
সবার মত আমারও দাবী এইটা সিরিজ আকারে লিখেন
এবং কারও কারও উদ্দেশ্য পূর্ব-পশ্চিমের মাঝে বানিজ্যিক সম্পর্ক স্থাপনকারী অর্থনৈতিক লাভজনক এই অঞ্চলের কর্তৃত্ব লাভ।
এইটাই ক্রুসেড অন্যতম কারণ।
পোষ্টে +
ও প্রিয়তে
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:০৯
বুনো বলেছেন: এইটা তো সিরিজ হবেনা রে ভাই, ক্রুসেড নিয়ে লিখতে গেলে আবার প্রথম থেকে শুরু করা লাগবে এবং কম করে হলেও ১০-১২ পর্ব হবে। কোন বিষয় সম্পর্কে আংশিক জ্ঞান শেয়ার করা আমার ভালো লাগেনা। ভবিষ্যতে পর্যাপ্ত অবসর পেলে এধরণের লেখা দিব ইনশাল্লাহ।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন।
২৮| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২০
ঝটিকা বলেছেন: কাঙাল বলেছেন:
আপনি বলেছেন, আহমাদিনেজাদ অবশ্য এসব দোষের উর্ধে রয়েছেন। আশা করি একজন সৎ ব্যক্তি হিসেবে ..........
আহমাদিনেজাদের পরাজয় এখন শুধু সময়ের ব্যাপার। নিজের নির্বুদ্ধিতার কারণে তার এই পরাজয়। তার শুধু নিজের পরাজয় হলে খুশীই হতাম। কিন্তু এই বেয়াকুফটা ইরানের মত একটা সুন্দর ও বিরাট দেশটার সর্বনাশ ডেকে আনছে, এটা ভাবলেই খারাপ লাগে।
যেমনটা করেছে সাদ্দাম। ইরাককে শেষ করে দিয়েছে
সহমত
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:১২
বুনো বলেছেন: প্রথমেই মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আহমাদিনেজাদ সম্পর্কে আপনাদের সাথে আমার একটু দ্বিমত রয়েছে। কাঙালকে দেওয়া উত্তরটিই আপনার জন্য আবার তুলে দিলাম;
ভাই সাদ্দামের সাথে আহমাদিনেজাদের তুলনা হবে না, কারণ প্রথমত তিনি সৎ লোক এবং দেশের টাকা মেরে সাদ্দামের মত কোন প্রসাদ তিনি গড়ে তুলেন নি।
আর দ্বিতীয়ত সাদ্দাম নিজে আরব হয়েও সমস্ত আরবদের শত্রুতে পরিণত হয়েছিল। আর আহমাদিনেজাদ এর জন্মই হয়েছে আরবদের শত্রু হিসেবে। এখন যদি ইরানের সাথে আমেরিকার যুদ্ধ লাগে, তাহলে আরবরা তাদের নিজ ভূমি দিয়ে আমেরিকাকে সহায়তা করবে। এই বৈরী পরিবেশে এক ক্ষুদ্র হিজবুল্লাহ ছাড়া আর কোন বন্ধু নেই ইরানের। আর এর কারণ মোটেই আহমাদিনেজাদ নন; হাজার হাজার বছরের আরব-পারস্য, শিয়া-সুন্নি দ্বন্দ্বই এর মূল কারণ।
ইরানের এন্টি আহমাদিনেজাদ মানেই আমেরিকার বন্ধু সরকার। যেই মিশরের এখন মধ্যপ্রাচ্যের সেরা পরাশক্তি থাকার কথা ছিল, আমেরিকার বন্ধুত্ব তাকে এখন বিড়ালে পরিণত করছে। মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের অভিবাবক আমেরিকার লেজুরবৃত্তি কোন মুসলিম দেশের জন্যই ভালো হতে পারে না। তবে, টক্কর দিতে হলে অবশ্যই মুসলমানদের জ্ঞান-বিজ্ঞানে উন্নতি ঘটাতে হবে আর বর্তমানে সৌদি আরবের চেয়ে ইরানেই এর বেশী চর্চা হচ্ছে বলে আমার ধারণা।
২৯| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৩৫
অচিন.... বলেছেন: সিরিজ আকারে চাই +
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:০৮
বুনো বলেছেন: চেষ্টা অব্যাহত থাকবে, আপনাকে ধন্যবাদ।
৩০| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৩০
ক্লান্ত জীবন বলেছেন:
সিরিজ আকারে চাই +++++++
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:০৯
বুনো বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ, চেষ্টা করব ভবিষ্যতে।
৩১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:১৬
আবু উযাইর বলেছেন: শুধুমাত্র প্রিয়তে নেয়ার জন্য লগ-ইন করলাম।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:১০
বুনো বলেছেন: আপনার কিছু লেখা আমি অনেক আগে পড়েছি। ইসলামের সুন্দর কাহিনীগুলো আরও বেশী করে সবাইকে জানানোর অনুরোধ রইল।
৩২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৫৫
হোসাইন আল মামুন বলেছেন: এক কথায়, অসাধারণ এক পোষ্ট। ধন্যবাদ । ভাল থাকবেন।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:১০
বুনো বলেছেন: পোষ্ট পড়ার জন্য আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ, শুভকামনা রইল।
৩৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:০৯
দূর্যোধন বলেছেন: ভালো পোস্ট।
আপনার প্রতিটা পোস্টই খুব খেটে,তথ্যউপাত্ত সাজিয়ে লেখা যা কিনা আজকাল সবাই খুব একটা করতে চায় না।এমন একটি পোস্টের জন্য আপনার ধন্যবাদ প্রাপ্যই।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:২১
বুনো বলেছেন: অন্য লেখাগুলো সাধারণত মানুষের কৌতূহলের বিষয়গুলো নিয়ে লিখি কিন্তু এই লেখাটি কিছুটা প্রতিবাদ স্বরূপ দিয়েছি। যেখানে ব্লগে রম্য, গল্প, কবিতা পর্যন্ত আক্রমণের শিকার হয়, সেখানে যদি এই লেখাগুলো ভালোমত তথ্য, উপাত্ত ঘেঁটে না করি তাহলে কি অবস্থা হবে বুঝতেই পারছেন
৩৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪৩
লেকিডন বলেছেন: ভাল লাগল লেকাটি। ক্রুসেড নিয়ে বেশ মোটা একটি বই পড়েছিলাম। লেখক উপন্যাসের আদলে লিখেছিলেন। নামটা মনে পড়ছে না। আপনার দেয়া সব তথ্যই ওখানে ছিল। একটা সিরিজ লেকা লিখেন।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:২৫
বুনো বলেছেন: এই লেখাটি একটু ভিন্ন প্রেক্ষাপটে লেখা। ক্রুসেড নিয়ে যখন লিখব, তখন আবারো নতুন করে শুরু করব।
ভালো থাকবেন, ধন্যবাদ।
৩৫| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৫৬
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: ক্রুসেড নিয়ে আপনার থেকে ধারাবাহিক পোষ্ট আশা করছি। আর প্রগতিশীল মুক্তমানা নাস্তিকদের নিয়ে আর কি বলব! তাদের কাজ হচ্ছে শুধুই উদ্দেশ্যমুলক প্রপাগন্ডা চালানো। যেখানে উদ্দেশ্যমূলক প্রপাগন্ডা চালানোর পথ নেই সেটা যতই যৌক্তিক বা প্রয়োজনীয় হোক না কেন সে বিষয়ে তারা নিশ্চুপ থাকে। তারা খারাপ, অসৎ। মুক্তবুদ্ধি চর্চা বা জ্ঞান বিজ্ঞান চর্চা তাদের যে মূল উদ্দেশ্য নয় এটা প্রমাণিত সত্য।
০৮ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ৯:৪৮
বুনো বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, আপনিও খুব সুন্দর লিখেন, চালিয়ে যান। ভালো থাকবেন।
৩৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ২:৩৪
রবি_জল বলেছেন: বরাবরের মত আরেকটা তথ্য নির্ভর পোস্ট।আপনি আসলেই অনেক খাটেন। যদিও ধর্ম কর্ম করি কম তারপরেও এই পোস্টা পড়ে একটু ভাববার বিষয় পেলাম। ধইন্যা বুনোকে।
০৮ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ৯:৪৯
বুনো বলেছেন: ধন্যবাদ রবিজল।
৩৭| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:২৮
বিদ্রোহী বীর বলেছেন: ক্রুসেডের সময় খ্রিস্টানদের গোয়েন্দা প্রধান হারমান যখন ধরা পরলো, সে হযরত সালাহউদ্দীন আইউবী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাকে বলেছিলো, আপনার যে সৈনিক আমাকে পাকড়াঁও করে তাকে আমি এমন কোনো লোভ নেই(সম্পত্তি, বাড়ি, নারী) যা দেখাইনি। কিন্তু অসীম মনোবল(ঈমানে উদ্দীপ্ত) সম্পন্ন আপনার সে সৈনিক আমার কোনো কিছুকেই কেয়ার-ই করলো না। যে বাহিনীর সৈনিকেরা এমন তাদের বিজয় হবেই।
অথচ বর্তমান মুসলমানদের কি অবস্থা; বিশেষ করে মধ্যপ্রাচের আমীর-উমরাদের...............
০৮ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ৯:৪৯
বুনো বলেছেন: সুন্দর ঘটনা জানলাম আপনার কাছ থেকে, ধন্যবাদ আপনাকে; ভালো থাকবেন।
৩৮| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৫৮
কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: অসাধারন লেখা, ধন্যবাদ জানানোর ভাষা নেই, বুনো। সাথে থাকলাম।
+++++++++++++++++++++
০৮ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ৯:৫০
বুনো বলেছেন: ধন্যবাদ কালা মনের ধলা মানুষ, আপনার সচেতনতামূলক পোষ্টগুলোও বেশ ভালো লাগে। শুভকামনা রইল।
৩৯| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১১
কামরুল হাসান শািহ বলেছেন: ++++
০৮ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ৯:৫১
বুনো বলেছেন: ধইন্যা লন।
৪০| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৪০
জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: প্রিয়তে নিয়ে লিলাম
০৮ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ৯:৫১
বুনো বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪১| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:২৮
কল্পবিলাসী স্বপ্ন বলেছেন: অনেক কস্টসাধ্য পোস্ট , তবে পোস্টটা আরও কয়েকটি পর্ব আকারে বিস্তারিত দিলে আরও বেশী ভালো হতো
৩৩ নং ++
০৮ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ৯:৫১
বুনো বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪২| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:২৭
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: অস্কারের মতোন পোস্ট টানা ১০ টা ? আমারে পাগল বানানোর চিন্তা ? 
প্রিয়তে আছে দেইখা লন
০৮ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ৯:৫২
বুনো বলেছেন: হুম, তোমার থেকে আরও উন্নত মানের রম্য চাই। ভালো থাক
৪৩| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৫৩
পথো কাব্য বলেছেন: অনেক ভালো লাগ্লো ।
০৮ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ৯:৫২
বুনো বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
৪৪| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১৫
রাশেদ হাসান নোবেল বলেছেন: ভাই ঠিক ঠাক বুঝলে কি আর তারা হনু বা চুলকানি নাস্তিক হয় । তারা সেটাই বলবে ও করবে যেটা তাদের নিজ সার্থের ও কর্মের সাথে যাবে । আর থাকবে দাংগা ফেসাদ বাধাতে । এটা প্রমানিত সত্য । তারা মুক্ত চিন্তা বাকস্বাধিনতা মানবতা হ্যান ত্যান নিয়ে বায়ু ত্যগ করবে । মানুষ বিরক্ত হয়ে পাসায় লাথি মারতে গেলে পাছা ব্যথা ব্যথা বলে কান্না শুরু করবে । কিন্তু তাদের মূল নিতিটা কি কিভাবে তা বাস্তবায়িত হবে সে অনুযায়ি সমাজ অ রাষ্ট্র ব্যবস্থা কি হবে সে ব্যবস্থার সার্থকতা ও টিকে থাকার যগ্যতার কোন রূপ রেখা তারা প্রসব করতে অক্ষম । তারা থাকবে কেমনে মানুষকে খেপান যায় আর দেখ আমি আমি এই আমি কত মহান আবাল হইছি এইটা দেখাতে । প্লাস
০৮ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ৯:৫৩
বুনো বলেছেন: সুন্দর কমেন্টের জন্য নোবেল ভাইকে অনেক ধন্যবাদ
৪৫| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১৬
রাশেদ হাসান নোবেল বলেছেন: ভাই ঠিক ঠাক বুঝলে কি আর তারা হনু বা চুলকানি নাস্তিক হয় । তারা সেটাই বলবে ও করবে যেটা তাদের নিজ সার্থের ও কর্মের সাথে যাবে । আর থাকবে দাংগা ফেসাদ বাধাতে । এটা প্রমানিত সত্য । তারা মুক্ত চিন্তা বাকস্বাধিনতা মানবতা হ্যান ত্যান নিয়ে বায়ু ত্যগ করবে । মানুষ বিরক্ত হয়ে পাসায় লাথি মারতে গেলে পাছা ব্যথা ব্যথা বলে কান্না শুরু করবে । কিন্তু তাদের মূল নিতিটা কি কিভাবে তা বাস্তবায়িত হবে সে অনুযায়ি সমাজ অ রাষ্ট্র ব্যবস্থা কি হবে সে ব্যবস্থার সার্থকতা ও টিকে থাকার যগ্যতার কোন রূপ রেখা তারা প্রসব করতে অক্ষম । তারা থাকবে কেমনে মানুষকে খেপান যায় আর দেখ আমি আমি এই আমি কত মহান আবাল হইছি এইটা দেখাতে । প্লাস
৪৬| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:৩৩
মেহেদী হাসান মানিক বলেছেন: খুব ভাল লাগল
০৮ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ৯:৫৩
বুনো বলেছেন: ধন্যবাদ মানিক। তোমার লেখার হাতও চেষ্টা করলে বেশ ভালো হবে। শুভকামনা রইল।
৪৭| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:২৫
অথৈ সাগর বলেছেন: মি চান্দু এইটা আপনার ব্লগ জানতাম না। ভাল থাকবেন । লেখায় প্লাস । ৪১ তম ।
০৮ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ৯:৫৪
বুনো বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
৪৮| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১২:৫৩
চাচু বলেছেন: ৪২ তম প্লাস
০৮ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ৯:৫৪
বুনো বলেছেন: ধন্যবাদ চাচু
৪৯| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:০৪
নাহিয়ান ব্লগ বলেছেন: চালিয়ে জান ।
মুসলমানেরা ইতিহাস জানেনা বলে ইহুদি - খ্রিস্টানদের গোলামি করে ।
০৮ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ৯:৫৬
বুনো বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার কথা খুবই সত্যি।
৫০| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:০৪
নাহিয়ান ব্লগ বলেছেন: চালিয়ে জান ।
মুসলমানেরা ইতিহাস জানেনা বলে ইহুদি - খ্রিস্টানদের গোলামি করে ।
৫১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:২৮
জাহিদ ২০১০ বলেছেন: মুসলমানেরা ইতিহাস জানেনা বলে ইহুদি - খ্রিস্টানদের গোলামি করে ।
কে বলছে মুসলমানরা ইতিহাস জানেনা। অবশ্যই জানে কিন্তু আজ আমরা মানিনা। মানার মত পরিবেশ এবং অবস্থা আমরা আমাদের মধ্যে আনতে পারি নাই। কারন সেই আমলে মুসলমানদের আমল আখলাক আর আমাদের আমল আখলাক আকাশ পাতাল ব্যবধান।তাই আজকে আমাদের এই অবস্থা
১০ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:৩৭
বুনো বলেছেন: হুম, জ্ঞান-চরিত্র সবকিছুরই অভাব এখন। পশ্চিমাদের সাথে পাল্লা দিতে হলে আধুনিক, উন্নত প্রযুক্তিরও দরকার আছে। কিন্তু তেল ওয়ালারা শুধু ভোগ বিলাসেই সব নষ্ট করল, তেলের ভাণ্ডার শেষ হয়ে গেলে যে তাদের কি হবে!! ধন্যবাদ আপনাকে।
৫২| ১০ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:৫৬
চুক্কা বাঙ্গী বলেছেন: অসাধারন লিখেছেন ভাই। তথ্যবহুল পোস্ট। প্রিয়তে নিলাম।
১০ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:৩৮
বুনো বলেছেন: আবারও ধন্যবাদ চুক্কা বাঙ্গী ভাইকে।
৫৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪০
সুখী চোর বলেছেন: এর পরের অংশটাও আশা করছি।
ওল্ড টেস্টামেন এ ২টা ভবিষ্যতবানী করা হয়েছিল, জেরুজালেমে ভয়ংকর হত্যাযজ্ঞ সম্পর্কে, যেটা পরবর্তীতে বাস্তবায়িত হয় রোমানদের হাত ধরে এবং ব্যবিলনিয়ানদের হাত ধরে।ঐ ঘটনা ২ টা যদি লিখতেন ভালো হইত মনে হয়।
কারন আপনার লেখাটা একদম জীবন্ত।+++++ 
২৪ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৮:১২
বুনো বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভবিষ্যতে আপনাদের ভালো ভালো লেখা উপহার দিতে পারব আশা করি।
ইতিহাস ভালো লাগলে আমার চাঁপাডাঙার চান্দু নিকে কিছু এ ধরণের লেখা আছে। পড়ে দেখবেন, ভালো লাগবে আশা রাখি
৫৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৭
রিমন০০৭ বলেছেন: লেখার হাতটা অসাধারণ!
২৪ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৮:১২
বুনো বলেছেন: ধন্যবাদ রিমন ভাই, ভালো থাকবেন।
৫৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০০
নাজমুল হুদা নাজ বলেছেন: হুমম মুসলমানরা ভূলে গেছে সেই ইতিহাস,
তাই আপনার-আমার ক্ষুদ্র প্রয়াস।
বর্বর মুসলমান
২৪ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৮:১৫
বুনো বলেছেন: ধন্যবাদ নাজমুল ভাই। আপনার লেখাটি আগেই পড়েছিলাম, অফ লাইনে ছিলাম বলে কমেন্ট দেওয়া হয়নি।
অনুরোধ থাকবে একটু বিস্তারিত লেখার চেষ্টা করুন। বড় কোন ঘটনা ছোট ছোট ভাগে ভাগ করে পোষ্ট দিন, তাহলে আরও আকর্ষণীয় হবে। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য
৫৬| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৩:০৯
সালাহউিদ্দন বলেছেন: দারুন লিখেছেন বেশ তথযবহুল। ভাল লেগেছে
০১ লা নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৪৯
বুনো বলেছেন: আপনার কমেন্টটাও বেশ তথ্যবহুল
৫৭| ০১ লা নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৩৫
নুর ফ্য়জুর রেজা বলেছেন: ভালো লাগল। +++
(ইয়ে, আমার কমেন্টটা ইমো বহুল। 
)
০২ রা নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৫
বুনো বলেছেন:
ধন্যবাদ
৫৮| ০১ লা নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:০৯
নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: নাস্তিক আর পাগলা নেড়ী কুত্তা একই জাতের। বিশেষ করে নাস্তিক নামের ইসলাম বিদ্বেষী বদমাশ গুলোর উদ্দেশ্য কি তা এখন অনেকের কাছেই পরিস্কার।
অসাধারন পোষ্ট ভাই। এই লেখা যাতে অবশ্যই অব্যাহত থাকে।
০২ রা নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫২
বুনো বলেছেন: ধন্যবাদ নাহিয়ান ভাই। সামুতে ভালো ব্লগিং ইচ্ছাটা মরে যাচ্ছে। এখন আর শুধু মানুষকে পড়ানোর জন্য লিখতে ইচ্ছা করেনা, কোন একটা ইস্যু পেলেই ওইটা নিয়ে লেখার চেষ্টা করি। আর ব্লগ যে মডুরা কোন নীতিতে চালায় কে জানে? ক্যাচাল নিক ২ সপ্তাহে সেফ হয়ে যায় কিন্তু সামু দিয়েই ব্লগ জীবনে একজন অসাধারণ লেখকেরটা মাস পেরিয়ে গেলেও সেফ হয়না।
তবুও সুযোগ পেলে আবারও লেখালেখি শুরু করার চেষ্টা করব। পাশে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ
৫৯| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:৪১
মিতক্ষরা বলেছেন: ধন্যবাদ।
২০ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৫৬
বুনো বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
৬০| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৩৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন: এই পোস্ট আগে দেখি নাই কেন চরম ভালো লাগা পোষ্টে অনেক তথ্য বহুল পোস্ট
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১২ ভোর ৫:৩৮
বুনো বলেছেন: পরে হলেও পড়েছেন জেনেই খুশি হলাম। ভালো থাকবেন ভাই।
৬১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:০৪
ডানাহীন বলেছেন: যেকোনো ইতিহাসকেই সন্দেহের চোখে দেখি .. তবুও অনেক তথ্য বহুল পোস্টটিতে ভাল লাগা রইল ।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১২ ভোর ৫:৪৩
বুনো বলেছেন: ইতিহাস সব সময় বিজয়ীরাই রচনা করে এবং তাতে নিজ পক্ষের কথাই বেশী বর্ণীত হয়। তবে, মারাত এবং জেরুজালেমের ক্যানিবালিজমের সত্যতা পশ্চিমা ইতিহাস রচনাকারীদের বর্ণনাতেই উঠে এসেছে। জিওগ্রাফী চ্যানেলের ডকুমেন্টরিতেও এটা আছে; তাই ভুল হবার সম্ভাবনা কম।
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন।
৬২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:১৯
জয়দিত্য বলেছেন: সময় করে আপনার প্রতিটি পোস্টই দেখি পড়তে হবে। সবগুলো পোস্টই তথ্যবহুল মনে হচ্ছে।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১২ ভোর ৫:৪৫
বুনো বলেছেন: আপনি যেভাবে আমার পোস্টগুলো পড়েছেন, তার জন্য কৃতজ্ঞ। এই নিকে পোস্ট খুব কম, আমার চাঁপাডাঙার চান্দু নিকটায় কিছু ভালো পোস্ট আছে; সময় হলে ঘুরে আসবেন। কমেন্ট দেওয়ার প্রয়োজন নেই, ওইটায় আর এখন লগ ইন হয়না।
৬৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:০৭
চিরতার রস বলেছেন: প্রায় ৪০০ বছর আগে ৬৩৪খ্রিস্টাব্দে খ্রিস্টানদের কাছ থেকে এই পবিত্র ভূমি ছিনিয়ে নেয় মুসলমানেরা। এই বিজয়ের ফলে ৫বছর পূর্বে বিতাড়িত ইহুদীরা আবারো জেরুজালেমে ফিরে আসার সুযোগ পায়।
ব্যাপারটা ক্লিয়ার না। একটু খুলে বলেন। জেরুজালেমে ইহুদিদের কি মুসলমানরাই বসবাসের সুযোগ করে দিয়েছিল?
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৭:৪৬
বুনো বলেছেন: নাহ ভাই, জেরুজালেমে ইহুদীদের বসবাস অনেক আগে থেকেই। তবে ইজিপ্ট, গ্রীক, পারসিয়ান, রোমান সবাই নানা সময়ে জেরুজালেম দখল করে ইহুদীদের বিতাড়িত করেছে আর তারা আবারও ফিরে এসেছে। এর মধ্যে ৫০০ বছর রোমান খ্রিস্টানদের অধীনে থাকে জেরুজালেম। মাঝে অল্পসময়ের জন্য হাতছাড়া হলেও ৬২৯খ্রিস্টাব্দে আবারও দখল করে নেয় খ্রিস্টানরা। এর ৫ বছর পরেই মুসলিম বিজয়ের মাধ্যমে ৪০০ বছরের জন্য জেরুজালেম মুসলমানদের অধিকারে চলে আসে।
এক্ষেত্রে মুসলমানরা আহলে কিতাবের অনুসারীদের জন্য বিশেষ নিয়ম অনুসরণ করত। বিশেষ অর্থ আদায়ের মাধ্যমে ইহুদী এবং খ্রিস্টানরা বসবাসের অনুমতি ছাড়াও ধর্ম পালন এবং ব্যবসা করার অনুমতিও লাভ করত। স্পেন মুসলমানদের অধীনে আসার পরেও সেখানকার ব্যবসা বানিজ্য ইহুদী নিয়ন্ত্রিতই ছিল।
৬৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:১৮
চিরতার রস বলেছেন: বাই দ্যা ওয়ে, চমতকার পোস্ট।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৭:৪৬
বুনো বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
৬৫| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৩৭
মোহাম্মদ আনোয়ার বলেছেন: স্পেন মুসলমানদের অধীনে আসার পরেও সেখানকার ব্যবসা বানিজ্য ইহুদী নিয়ন্ত্রিতই ছিল।
!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
আমি চাকুরী করি, কিন্তু আমার সন্তান অনেক বড় ব্যবসায়ী হউক, এটাই আমি চাই।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:১৩
বুনো বলেছেন: আপনার সন্তানের জন্য শুভকামনা রইল
৬৬| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০১
শের শায়রী বলেছেন: অসাধারন
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৪২
বুনো বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
৬৭| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:০১
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: "বরং সুযোগ্য মুসলিম শাসকেরাই সকল বিভেদ ভুলিয়ে সংঘাতময় স্থানকে সকলের জন্য শান্তিময় করে তুলেছে; যার প্রমাণ স্পেন, জেরুজালেম, ভারতবর্ষ।"
প্রত্যেকের নিজেস্ব দৃষ্টি ভঙ্গি থাকে ইতিহাসের উপর ।সেটাকে আমি সম্মান করি ।তাই বলে এই ধরণের মিথ্যাচার !!! তৈমুর লং ,মহম্মদ ঘড়ি এদের নাম শুনেছেন ??সারা উত্তর ভারতের এমন কোনো মন্দির নেই, যা এরা ভাঙ্গে নি ।আপনাদের আর কি বলব ??সুশীলতার আড়ালে সাম্প্রদায়িক মনোভাব ।
১৪০০ বছর আগে মুসলিম রা বর্বর ছিল না ।সহমত ।বরং আজকের মুসলিম দের তুলনায় অনেক বেশি আধুনিক ছিল ।
ইতিহাস টা খোলা মনে দেখার চেষ্টা করুন ।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:০৮
বুনো বলেছেন: খোলা মনে দেখি বলেই বলেছি। আপনারা বরং সত্যটা স্বীকার করুন। তৈমুর লং কি ভারত বর্ষের শাসক ছিল? নাকি মোঘলরা? তৈমুরের হাতে গোটা মুসলিম খেলাফত ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল, স্বয়ং খলিফা নিহত হয়েছিল; সে দখলদার ছাড়া কিছুই নয়। লাহোর, পাঞ্জাবের অসংখ্য মসজিদও তার হাতে ধ্বংস হয়েছিল।
মুসলিম শাসন বিচার করলে সুলতানি, শাহী, মোঘলদের কার্যক্রম বিচার করুন। ভারত বর্ষে হিন্দু ধর্ম পালনে কোন শাসক বাঁধা দিয়েছিল নজির নেই। বরং জন কল্যাণমূলক বিভিন্ন কর্মসূচী এদের হাত ধরেই সুচিত হয়েছিল। তৈমুরকে বাঁধা দিয়েছিল একজন মুসলিম শাসকই।
বলতে চাইলে আমি যেটা বলেছি, সেটা নিয়েই বলুন; অন্য কিছু কেন??
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১০
বুনো বলেছেন: আর যদি সাম্প্রদায়িক শব্দটা উচ্চারণ করেছেন তো, ভালো ব্যবহার পাবেন না। এই পোস্টটা দেওয়া হয়েছিল কানাডার ডাক্তার মুসলিম বিদ্বেষী বিরেন্দ্র'র জন্য। আপনি কি সেই নাকি?
৬৮| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১৮
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: আপনি কেন এই পোস্ট দিয়েছেন তা আমি জানি না ।আমি তো ভেবেছিলাম আপনি ইতিহাস ভিত্তিক পোস্ট দিয়েছেন ।এটা যে কাউন্টার পোস্ট জানা ছিল না ।
আপনার পোস্টের মূল প্রসঙ্গের সাথে তো একমত ।১৪০০ বছর আগে ইসলাম সাম্য প্রতিষ্ঠা করতে অবদান রেখেছিল ।এবং মোটেও বর্বর ছিল না ।
মহম্মদ ঘড়ি তো শাসক ছিলেন ।ঔরঙ্গজেব তো শাসক ছিলেন ।লোদী রাও তো শাসক ছিলেন ।তারা কি করেছিলেন তা তো সবার জানা ।সুতরাং "বরং সুযোগ্য মুসলিম শাসকেরাই সকল বিভেদ ভুলিয়ে সংঘাতময় স্থানকে সকলের জন্য শান্তিময় করে তুলেছে; যার প্রমাণ স্পেন, জেরুজালেম, ভারতবর্ষ।"সুতরাং এত বড় মিথ্যাচারের কি মানে হয় ?সম্রাট আকবর ছাড়া মোটামুটি সবাই কম বেশি সাম্প্রদায়িক ছিলেন ।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩২
বুনো বলেছেন: ভারত বর্ষের ইতিহাস শুধু আপনিই জানেন না। আপনি নির্ধারণ করে দিলেই হবে না। এই ভারত বর্ষে হিন্দু জমিদারেরা মুসলমানদের দাঁড়ির উপরও কর ধার্য করত। কোরবানি দেওয়া বা মুসলিম উৎসব পালন করাও ছিল নিষিদ্ধ। বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের উপর হিন্দু শাসকরা কি অত্যাচার করত, তা নিশ্চয়ই জানেন? যার কারণে অসংখ্য বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছিল। এ কারণে ভারতবর্ষে মুসলমানদের নেরু বলে ডাকা হতো।
মুঘল সেনাবাহিনীর বড় বড় সেনাপতিরা ছিল রাজপুত বা অন্য হিন্দু ধর্মাবলম্বী। সেনাবাহিনীর একটা বড় অংশও ছিল হিন্দু। আপনার মত পাগলেই বলবে হিন্দু সেনা বাহিনী দিয়ে হিন্দুদের উপর অত্যাচার করা হয়েছে।
ভারত বর্ষে মোঘল সাম্রাজ্যের পক্ষে লক্ষ্মীবাই, নানা সাহেবরা অস্ত্র হাতে নিয়ে শহীদ হয়েছিলেন। আর আপনাদের মত মানুষেরা সব যুগেই থাকে, যারা মুসলমানদের মাঝে সাম্প্রদায়িকতা খুঁজে বের করতেই সচেষ্ট। এ যুগেও আমরা মিলে মিশে থাকলেও, আর আপনারা কোথা হতে নিত্য নতুন কাহিনীর জন্ম দেন। সেখানে শত বর্ষের আগের ইতিহাস যে পরিবর্তন করে ফেলবেন, এ আর নতুন কি!!
৬৯| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:২১
আমরা তোমাদের ভুলব না বলেছেন: নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: নাস্তিক আর পাগলা নেড়ী কুত্তা একই জাতের। বিশেষ করে নাস্তিক নামের ইসলাম বিদ্বেষী বদমাশ গুলোর উদ্দেশ্য কি তা এখন অনেকের কাছেই পরিস্কার।
অসাধারন পোষ্ট ভাই। এই লেখা যাতে অবশ্যই অব্যাহত থাকে।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩৬
বুনো বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। নাহিয়ান সবসময় সত্যিটা সরাসরিই বলতো, অনেকদিন হল ওকে দেখিনা
৭০| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:২৫
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: আর একটা কথা ....ভারত সংঘাত ময় স্থান ছিল ???!!পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ স্থান টিকে আপনি সংঘাত ময় বানিয়ে দিলেন !!!
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩৫
বুনো বলেছেন: হিন্দু ব্রাহ্মণ বা বড় জাতের হলে স্বীকার করবেন না। কিন্তু নিচু জাত বা বৌদ্ধ হলে জানবেন অত্যাচারের কথা। সংঘাতময় কোন অংশে বলেছি, একটু উল্লেখ করুন। বহু আগের পোস্ট এটা, নির্দিষ্ট করে দেখান।
৭১| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৬
মাহিরাহি বলেছেন: যে যুগটিকে ইহুদিদের স্বর্নযুগ বলা হয়, তাও কিন্তু ছিল মুসলামানদের অধীনে।
The golden age of Jewish culture in Spain coincided with the Middle Ages in Europe, a period of Muslim rule throughout much of the Iberian Peninsula. During that time, Jews were generally accepted in society and Jewish religious, cultural, and economic life blossomed.
http://en.wikipedia.org/wiki/Golden_age_of_Jewish_culture_in_Spain
৭২| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৮
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: "ভারত বর্ষে মোঘল সাম্রাজ্যের পক্ষে লক্ষ্মীবাই, নানা সাহেবরা অস্ত্র হাতে নিয়ে শহীদ হয়েছিলেন"হা হা ...উনি কেন বিদ্রোহী হয়েছিল জানেন ??উনি অনার রাজ্য কে স্বাধীন করবার জন্য বিদ্রোহী হয়েছিলেন ।মোঘল সাম্রাজ্য এর জন্য নয় ।বোঝা গেল ?
হিন্দু জমিদার রা অত্যাচার করত ।সহমত ।
বৌদ্ধরা সবাই মুসলিম হয়েছিল ।ভুল ধারণা ।বাংলায় কিছু হয়েছিল ,কিন্তু সারা ভারতে নয় ।
এবার শুনুন হিন্দু সাম্প্রদায়িক ইতিহাসিক রা বলেন "মুসলিম অত্যাচারে হিন্দু বা বৌদ্ধ রা মুসলিম হয়েছিল "আবার মুসলিম সাম্প্রদায়িক (আপনার মতো "সুশীল "লোকেরা ) বলেন "শুধু bramhin অত্যাচারে হিন্দু বা বৌদ্ধরা মুসলিম হয়েছিল "দুটোই নিজের ইছে মতো আংশিক সত্য তুলে ধরে মাত্র ।
আসলে দুটো কারনই সম ভাবে বর্তমান ।
যাই হোক আপনি কিন্তু এখনো বললেন না টিপু সুলতান ,ঔরান্গাজেব, লোদী এরা কি শান্তি প্রতিষ্ঠা করেছিল ?আমি ইতিহাস পরিবর্তন করছি না ।আপনি চাইলে আমার প্রতিটি কথার প্রমান দেখাবো ।
"বরং সুযোগ্য মুসলিম শাসকেরাই সকল বিভেদ ভুলিয়ে সংঘাতময় স্থানকে সকলের জন্য শান্তিময় করে তুলেছে; যার প্রমাণ স্পেন, জেরুজালেম, ভারতবর্ষ।" এখানে আপনি ভারত কে সংঘাত নয় স্থান বলেছেন ।
আপনাকে সাম্প্রদায়িক বলেছি বলে, এত রাগ করার কিছু নেই ।জাত , দেশ ধর্ম ,বর্ণ নিয়ে আমরা সবাই কম বেশি সাম্প্রদায়িক ।কিন্তু চেষ্টা করতে হবে খোলা মনে সব কিছু দেখার ।আপনি ভারতে আসুন ।নিজের চোখে দেখে যাবেন ।বিহার থেকে গুজরাট পর্যন্ত সমস্ত মন্দির ভাঙ্গা ,এবং সেখানে একটি করে মসজিদ গজিয়ে উঠেছে ।প্রতিটা মন্দিরের সামনে সাইন বোর্ডে দেখতে পাবেন কে কখন কোন আমলে মন্দির গুলো ভেঙ্গেছে ।একটা দুটো নয় ,অসংখ্য।
আপনার সাথে আমার পার্থক্য টা হলো আপনি শুধু দাড়ি কর ই দেখেন ।আমি দাড়ি কর ,আর জিজিয়া কর দুটোই দেখি ।
৭৩| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৪
জাকারিয়া মুবিন বলেছেন: শিরোনামে ধাক্কা লেগেছিল, পড়ে ভাল লাগল।
চমৎকার পোস্ট।
৭৪| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২১
বিপদেআছি বলেছেন: @সিদ্ধার্থ., আপনার দৃষ্টিভংগি যথেষ্ট সামপ্রদায়িক , অন্যকে উপদেশ দেবার আগে নিজে খোলা মনে বিশ্লেষন করা শিখুন ।
মুসলমান শাসকরা সবাই ফেরাশতা ছিলনা , কিন্তু এটা সত্য ইসলাম না থাকলে ভারতবর্ষ বর্বরই থাকতো। ভারততে শান্তি ছিল??? কে এই শান্তির সাক্ষ্য দিবে?? দলিতরা , নমশুদ্ররা? বিধবারা যাদের বাধ্য করা হতো সহমরনে???নিচে আধুনিক ভারতের কিছু নমুনা দেওয়া হলো
মুসলমানদের অনেক দোষ মানলাম , কিন্তু ইসলাম (এই ধর্মের ব্যাখ্যা অনুযায়ী এটা নতুন কোন ধর্ম নয় , বরং মানবের স্রষ্টা ও তার সৃষ্টিকে জানবার আদি ও অকৃত্তিম রুপ) যে এই দুনিয়ায় সবচেয়ে পজিটিভ পরিবর্তনে সবচেয়ে বড় ভুমিকা রেখেছে এটা বুঝার জন্য বিশিষ্ট নাহলেও চলে, এমনকি সেকুলার দৃষ্টিভংগি থেকে দেখলেও মুহাম্মদ(সাঃ) এর চেয়ে আধুনিক মানুষ পাওয়া অসম্ভব ।একটি আপত দৃষ্টিতে সিম্পল দর্শন এক বিশাল জনগোষ্ঠির মাঝে কি পরিবর্তন আনতে পারে ইসলাম তা দেখিয়েছে।
জিজিয়া কর এর যে কথা বলা হয় তা না জেনে বলা হয় , এটা অমুসলিমদের কর । একটি রাষ্ট্রে সবার কর দিতে হয় মুসলিম রাষ্ট্রে যুদ্ধের সময় অমুসলিমদের কোন দায়িত্ব পালন বাধ্যতামলুক নয়।
ভারতে হিন্দু নির্যাতনের ঘটনা অবশ্যই ঘটেছে , অনেক মন্দিরও ভেংগেছে , কিন্ত এ গুলো যে বিচ্ছিন্ন ঘটনা তার প্রমান আজকের ভারত যেখানে ৮০০ বছরের মুসলিম শাসনের পরও সংখ্যাগরিষ্ট মানুষ হিন্দু।
৭৫| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৯
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: না বুঝে কথা বলা ভালো না ।"মুসলমানদের অনেক দোষ মানলাম |"আমি কি একবারও বলেছি মুসলিম দের অনেক দোষ ।আশ্চর্য !!
"মুসলমান শাসকরা সবাই ফেরাশতা ছিলনা , কিন্তু এটা সত্য ইসলাম না থাকলে ভারতবর্ষ বর্বরই থাকতো। "কোনো ধারনা আছে আপনি কোন সভ্যতা কে বর্বর বলছেন ??পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীন সভ্যতার অন্যতম ।আপনি এমন এক এলাকা কে বর্বর বললেন যেখানে বৌদ্ধ ,জৈন ,শিখ এবং হিন্দু ধর্মের বিকাশ স্থল ।এবং সেমেটিক ধর্মের মতো এরা নিজেদের মধ্যে ক্রুসেড বা ধর্ম যুদ্ধ করে নি, এখানে ধর্ম গুলোর হাজার হাজার বছর ধরে সহবস্থান এর নাজির আছে ,যা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল ।বোঝা গেল কেন শান্তি প্রিয় অঞ্চল বলাহয় এই এলাকা কে ?
আপনি এমন এক এলাকা কে বর্বর বললেন যেখান থেকে শুন্যের আবিস্কার হয় ,সংখ্যা তত্ব আবিস্কার হয় ,যেখানকার মেটালার্জি এতই উন্নত ছিল যে সেই সময় তৈরি স্টেন লেস স্টিল যা আজ ও জং পরে না ।
কিন্তু ইসলাম (এই ধর্মের ব্যাখ্যা অনুযায়ী এটা নতুন কোন ধর্ম নয় , বরং মানবের স্রষ্টা ও তার সৃষ্টিকে জানবার আদি ও অকৃত্তিম রুপ) যে এই দুনিয়ায় সবচেয়ে পজিটিভ পরিবর্তনে সবচেয়ে বড় ভুমিকা রেখেছে এটা বুঝার জন্য বিশিষ্ট নাহলেও চলে, এমনকি সেকুলার দৃষ্টিভংগি থেকে দেখলেও মুহাম্মদ(সাঃ) এর চেয়ে আধুনিক মানুষ পাওয়া অসম্ভব ।একটি আপত দৃষ্টিতে সিম্পল দর্শন এক বিশাল জনগোষ্ঠির মাঝে কি পরিবর্তন আনতে পারে ইসলাম তা দেখিয়েছে।
এটা আপনার ব্যক্তি গত অভিমত ।
"ভারতে হিন্দু নির্যাতনের ঘটনা অবশ্যই ঘটেছে , অনেক মন্দিরও ভেংগেছে , কিন্ত এ গুলো যে বিচ্ছিন্ন ঘটনা তার প্রমান আজকের ভারত যেখানে ৮০০ বছরের মুসলিম শাসনের পরও সংখ্যাগরিষ্ট মানুষ হিন্দু। "
এটা কথা থেকে পেলেন ?আজ ভারত বর্ষে হিন্দু আর মুসলিম (১৪+১৬+২০)এর সংখ্যা সমান সমান ।তাহলে নিজেই বুঝতে পারছেন তো ?
৭৬| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৯
বিপদেআছি বলেছেন: সিদ্ধার্থবলেছেনঃ "কোনো ধারনা আছে আপনি কোন সভ্যতা কে বর্বর বলছেন ??পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীন সভ্যতার অন্যতম ।আপনি এমন এক এলাকা কে বর্বর বললেন যেখানে বৌদ্ধ ,জৈন ,শিখ এবং হিন্দু ধর্মের বিকাশ স্থল ।এবং সেমেটিক ধর্মের মতো এরা নিজেদের মধ্যে ক্রুসেড বা ধর্ম যুদ্ধ করে নি, এখানে ধর্ম গুলোর হাজার হাজার বছর ধরে সহবস্থান এর নাজির আছে ,যা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল ।বোঝা গেল কেন শান্তি প্রিয় অঞ্চল বলাহয় এই এলাকা কে ?
আমি একবারও সভ্যতা শব্দটা লিখেছি????!!! আমি লিখেছি ভারতবর্ষ বর্বরই থাকতো। আরবরাও ছিল , যদিও সভ্যতার দিক থেকে ভারতবর্ষ
অনেক এগিয়ে ছিল, কিছু ক্ষেএে সভ্য হলেই কি বর্বর বলা যা্য়না??? ধর্ম যুদ্ধ হয়নি বলেই শান্তি প্রিয় অঞ্চল ভাল ডিফিনেশন !!! উপরে যে দুটা ভিডিও দিয়েছি তা কি দেখেছেন??? এগুলাতো সভ্য ভারতেই নাকি ??
সিদ্ধার্থবলেছেনঃ আজ ভারত বর্ষে হিন্দু আর মুসলিম (১৪+১৬+২০)এর সংখ্যা সমান সমান ।
১৩০ কোটির ভিতর ৫০ কোটি সমান সমান??? তাছাড়া ইংরেজ আসার পূর্বে শতকরা কত জন মুসলমান ছিল???
৭৭| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: চমৎকার পোস্ট
৭৮| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪১
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: "ধর্ম যুদ্ধ হয়নি বলেই শান্তি প্রিয় অঞ্চল ভাল ডিফিনেশন !!!"জ্বি ভাই ..যেখানে যুদ্ধ বিগ্রহ যত কম হয় সেটাই তত শান্তি প্রিয় অঞ্চল ।আমার ক্ষুদ্র বুদ্ধি তে এটাই আসে । 
"আমি একবারও সভ্যতা শব্দটা লিখেছি????!!! আমি লিখেছি ভারতবর্ষ বর্বরই থাকতো। " হা হা ।ভারত বর্ষ আর ভারতীয় সভ্যতা কি আলাদা নাকি ?
"কিছু ক্ষেএে সভ্য হলেই কি বর্বর বলা যা্য়না??"ঠিক কোন ক্ষেত্রে কখন বর্বর ছিল ?সতীদাহ প্রথা ??
ওটা ২০০১ এ জনগণনার রিপোর্ট দিয়েছি ।কাশ্মির সহ বাংলাদেশ এবং পাকিস্তান ,হিন্দুকুশ অঞ্চল মিলে ভারত বর্ষের যে প্রাচীন ম্যাপ পাওয়া যায় তাতে এই অঞ্চলে হিন্দু মুসলিম উনিশ বিশ ।আর তাছাড়া সেভেন সিস্টার রাজ্য গুলির মধ্যে ৬ টা কখনো ভারত বর্ষে ছিল না ।বাই দা ওয়ে ."কিন্ত এ গুলো যে বিচ্ছিন্ন ঘটনা তার প্রমান আজকের ভারত যেখানে ৮০০ বছরের মুসলিম শাসনের পরও সংখ্যাগরিষ্ট মানুষ হিন্দু। ".জাকির নায়েক এর কাছ থেকে এই উদ্ভট যুক্তি টি পেয়েছেন ।আর আমিও অনার আল পটকা বক্তৃতা গুলো শুনি ।
৭৯| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৭
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: আর বিপদে আছি ভাই ...আরব দের সাথে আমাদের (মানে আমি আপনি ...যারা পাকিস্তান বাংলাদেশ আর ভারতের বাসিন্দা )তুলনা করবেন না ।আপনার জন্য একটা কুইজ -
পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে শক্তিশালী অর্থনৈতিক দেশ কোনটি ?মানে এখন যেমন আমেরিকা তেমন মানুষ সভ্যতায় কোন দেশ সবচেয়ে বেশি এসময় ধরে এক নাম্বার স্থান দখল করে ছিল ?
৮০| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১১
বিপদেআছি বলেছেন: বাই দা ওয়ে ."কিন্ত এ গুলো যে বিচ্ছিন্ন ঘটনা তার প্রমান আজকের ভারত যেখানে ৮০০ বছরের মুসলিম শাসনের পরও সংখ্যাগরিষ্ট মানুষ হিন্দু। ".জাকির নায়েক এর কাছ থেকে এই উদ্ভট যুক্তি টি পেয়েছেন ।আর আমিও অনার আল পটকা বক্তৃতা গুলো শুনি ।
যার কাছ থেকেই পাই সত্য কিনা এটাই বিবেচ্য । আপনার জানার জন্যই বলি আমি জাকির নায়েক এর ভক্ত নই , তিনি টিপিকাল ইন্ডিয়ানদের মত ফিল্মি হয়ে গেছেন , আফসুস।
" "ধর্ম যুদ্ধ হয়নি বলেই শান্তি প্রিয় অঞ্চল ভাল ডিফিনেশন !!!"জ্বি ভাই ..যেখানে যুদ্ধ বিগ্রহ যত কম হয় সেটাই তত শান্তি প্রিয় অঞ্চল ।আমার ক্ষুদ্র বুদ্ধি তে এটাই আসে । হয়নি বলেই শান্তি প্রিয় অঞ্চল ভাল ডিফিনেশন !!!"জ্বি ভাই ..যেখানে যুদ্ধ বিগ্রহ যত কম হয় সেটাই তত শান্তি প্রিয় অঞ্চল ।আমার ক্ষুদ্র বুদ্ধি তে এটাই আসে ।
যুদ্ধ মানে কি শুধু ধর্ম যুদ্ধ ?!!! যেখনে একটি বৃহৎ জনগোষ্টীর মানুষ হিসাবে কোন মর্যাদা ছিলনা, যেখানে এখনও মেয়ে শিশু হত্যা করা হয় , বিধবাদের সংসারে জায়গা হয়না । তাছাড়া মহাভারত , রামায়নে টো কম যুদ্ধ নাই।
আপনি এমন এক এলাকা কে বর্বর বললেন যেখানে বৌদ্ধ ,জৈন ,শিখ এবং হিন্দু ধর্মের বিকাশ স্থল ।
আপনি জানেন হিন্দু কোন ধর্মের নাম নয় (জানি কইবেন জাকির নায়েক এর কাছ থেকে এই উদ্ভট যুক্তি টি পেয়েছেন , যেন জাকির নায়েক একজন গবেষক? তিনি শুধু অন্যকে quote করেন , তার সব যুক্তিই peace tv জনপ্রিয় হওয়ার আগেই অনেকে জানত , কেননা এগুলো সত্য), তাছাড়া ভারতেই এটা নিয়ে বির্তক আছে যে উচ্চবর্নের হিন্দুদের ধর্মীয় আচার বাইরের ,নির্দিষ্ট করে বললে বহিরাগত আরিয়ানদের( আরবদের মতই বহিরাগত, একটু আগে ভারতে ঢুকেছে , এই যা পার্থক্য)
আর জৈন (নাস্তিকতা),শিখের (ইসলাম আর সনাতন ধর্মের মিশাল) এমন সার্বজনীন গ্রহন যোগ্যতা নাই যে ধর্ম যুদ্ধ করব , শিখরা তাও খালিস্হান করার জন্য লড়ছে।
আর বিপদে আছি ভাই ...আরব দের সাথে আমাদের (মানে আমি আপনি ...যারা পাকিস্তান বাংলাদেশ আর ভারতের বাসিন্দা )তুলনা করবেন না ।
কখন তুলনা করছি??? আমার সব আরব বন্ধুদের কাছে আমি এটাই বলি যে
আমরা অনেক আগে থেকেই সভ্য, কিন্ত প্রায় সবচেয়ে অসভ্য জাতি থেকে প্রায় অর্ধেক দুনিয়ার শাসনকর্তা কোন জাদুর বলে তারা(আরব রা)হলেন , তথাকথিত সভ্যদের অসভ্য আচরন থেকে বিরত হতে প্রভাবিত করলেন , তা আপনিও জানেন ,স্বীকার করা না করা আপনার ব্যপার।
ওটা ২০০১ এ জনগণনার রিপোর্ট দিয়েছি ।কাশ্মির সহ বাংলাদেশ এবং পাকিস্তান ,হিন্দুকুশ অঞ্চল মিলে ভারত বর্ষের যে প্রাচীন ম্যাপ পাওয়া যায় তাতে এই অঞ্চলে হিন্দু মুসলিম উনিশ বিশ ।আর তাছাড়া সেভেন সিস্টার রাজ্য গুলির মধ্যে ৬ টা কখনো ভারত বর্ষে ছিল না ।
আগে বলেছি আবার বলি ইংরেজ আসার পূর্বে শতকরা কত জন মুসলমান ছিল??? জবাব এড়িয়ে গেছেন দেখে আবার বলি ,উপরে যে দুটা ভিডিও দিয়েছি তা কি দেখেছেন??? এগুলাতো সভ্য ভারতেই নাকি ??
৮১| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩২
বিপদেআছি বলেছেন: হা হা ।ভারত বর্ষ আর ভারতীয় সভ্যতা কি আলাদা নাকি
আমি একটি স্হানের কিছু কুপ্রথার কথা বলতে চেয়েছি , যা ঐ স্হানের সভ্যতারই অংশ , কিন্তু সভ্যতা শব্দটা ইচ্ছে করে বলি নাই কারন এতে আমার কথার Specification থাকতনা।
৮২| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৬
বিপদেআছি বলেছেন:
" "ধর্ম যুদ্ধ হয়নি বলেই শান্তি প্রিয় অঞ্চল ভাল ডিফিনেশন !!!"জ্বি ভাই ..যেখানে যুদ্ধ বিগ্রহ যত কম হয় সেটাই তত শান্তি প্রিয় অঞ্চল ।আমার ক্ষুদ্র বুদ্ধি তে এটাই আসে । হয়নি বলেই শান্তি প্রিয় অঞ্চল ভাল ডিফিনেশন !!!"জ্বি ভাই ..যেখানে যুদ্ধ বিগ্রহ যত কম হয় সেটাই তত শান্তি প্রিয় অঞ্চল ।আমার ক্ষুদ্র বুদ্ধি তে এটাই আসে ।
যুদ্ধ মানে কি শুধু ধর্ম যুদ্ধ ?!!! যেখনে একটি বৃহৎ জনগোষ্টীর মানুষ হিসাবে কোন মর্যাদা ছিলনা, যেখানে এখনও মেয়ে শিশু হত্যা করা হয় , বিধবাদের সংসারে জায়গা হয়না যুদ্ধ না থাকলেও পরাজয় আছে। তাছাড়া মহাভারত , রামায়নেতো কম যুদ্ধ নাই।
৮৩| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩০
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: আপনি যদি রামায়ন আর মহাভারত কে বেস করে বিতর্কে আসেন তাহলে আমার আর কিছু বলার নেই ।রামায়ন আর মহাভারত একটি মহাকাব্য ।এর বেশি কিছু না ।এটা কোনো প্রামান্য বই না যাকে বেস করে তর্ক করা যায় ।ঠিক একই ভাবে আর যা যা ধর্ম গ্রন্থ গুলো আছে কোরান ,বাইবেল কোনটাই প্রামান্য নয় ।সব কটা তেই রং চড়িয়ে লেখা হয়েছে ।
"আর জৈন (নাস্তিকতা),শিখের (ইসলাম আর সনাতন ধর্মের মিশাল) এমন সার্বজনীন গ্রহন যোগ্যতা নাই যে ধর্ম যুদ্ধ করব , " কেন বৌদ্ধ ধর্মের নেই ?একটা ধর্মের সার্বজনীন গ্রহন যোগ্যতা যখন আপনি একটি অন্য ধর্মের লোক হয়ে ঠিক করে দেন ,তখনই বলা হয় আপনি সাম্প্রদায়িক ।
আজব লজিক তো দুটো ধর্মের সার্বজনীন গ্রহনযোগ্যতা থাকলে মারামারি করতে হবে ?
"কিন্ত প্রায় সবচেয়ে অসভ্য জাতি থেকে প্রায় অর্ধেক দুনিয়ার শাসনকর্তা কোন জাদুর বলে তারা(আরব রা)হলেন " এর মানে কি ভাই ?আপনি স্বীকার করে নিচ্ছেন আপনার শাসন কর্তা আরবরা ???
"আপনি জানেন হিন্দু কোন ধর্মের নাম নয়" হ্যা আমি জানি হিন্দু কোনো ধর্মের নয় ।,সিন্ধু নদীর পূর্ব পারে বসবাস করি মানুষের বিশ্বাস ,সংকৃতি সব মিলিয়ে মিশিয়ে হিন্দু বলা হয় ।তাহলে আমার প্রশ্ন -আপনি কি হিন্দু ?(আবার বলবেন না -জীয়গ্রাফিকালি হিন্দু )
",নির্দিষ্ট করে বললে বহিরাগত আরিয়ানদের" নির্দিষ্ট করে বলা যায় না ।কারণ এটা একটা দাবী ।এর কোনো প্রমান নেই ।এর উল্টো দাবিও আছে ।আরিয়ান রা ভারতের আদি বাসিন্দা ।এর স্বপক্ষে ও অনেক লজিক আছে ।বোঝা গেল ?
"কিন্ত প্রায় সবচেয়ে অসভ্য জাতি থেকে প্রায় অর্ধেক দুনিয়ার শাসনকর্তা কোন জাদুর বলে তারা(আরব রা)হলেন" -কোনো জাদু নেই ।এর কারণ হলো ইসলামের সাম্যের মহান বাণী ,আর এর তরোয়ালের জোর ।দুটোই কারণ ।কেউ ভক্তি তে কেউ ভয়ে ।
"আগে বলেছি আবার বলি ইংরেজ আসার পূর্বে শতকরা কত জন মুসলমান ছিল???"-এই তথ্য টা আমার জানা নেই ।আপনি জানলে আমাকে জানান ।
"উপরে যে দুটা ভিডিও দিয়েছি তা কি দেখেছেন??? এগুলাতো সভ্য ভারতেই নাকি ??"-হা সভ্য ভারতে ।তাতে কি বলতে চাইছেন ?সতীদাহ ,বর্ণ ভেদ প্রথা খারাপ ।স্বাধীন ভারতে এগুলোর অস্ত্বিত নেই বললেই চলে ।শুনুন ভারত ১২১ কোটির দেশ ।এখানে অনেক প্রাতান্তা অঞ্চল পাবেন যেখানে আদিম নিয়ম কানুন রয়ে গেছে ।আগেও ছিল এখনো আছে ।কিন্তু এই নিয়ম গুলোকে আমরা বাতিল করে দিতে পেরেছি ।প্রত্যেকটা ধর্মে ,প্রত্যেকটা অঞ্চলে কুসংকার আছে ।কিন্তু আমি অবাক হয়ে যাই ,এখনো কোনো বই তে লেখা আছে বলে কেউ কেউ (তারা আবার শিক্ষিত )গান বাজনা করলে মৃতুর ফতোয়া জারি করে ।
এবার আসল পয়েন্ট টে আসি ।প্রাচীন ভারতে কয়েকটা বড় যুদ্ধের নাম করুন ।ধর্ম যুদ্ধ না হলেও চলবে ।পারবেন না ।মনে রাখবেন সম্রাট অশোক এই দেশেরই রাজা ছিলেন ।
আমার কুইজের উত্তর টা তো দিলেন না ।আমি ই বলে দি ।বিগত ২০০০ হাজার বছরের ইতিহাসে ভারত আর চীন অর্থনীতিতে সবসময় আগে ছিল ।এর মধ্যে ভারত প্রায় এক টানা ১০০০ বছর ।শেষের ৩৫০ বছর ইউরোপিয়ান রা ।এখন আবার ভারত আর চিনের যুগ ফিরে আসছে ।কারণ সমস্ত রকমের উচ্চ চিন্তা ,সভ্য তার সুতিকাগার হলো এই অঞ্চল ।আর আপনি তো জানেনই "হিস্ট্রি রিপিট করে "।শুভ বিদায় ।পরে আবার অন্য বিতর্কে দেখা হবে ।
৮৪| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৮
বিপদেআছি বলেছেন: সিদ্ধার্থ. বলেছেন: আপনি যদি রামায়ন আর মহাভারত কে বেস করে বিতর্কে আসেন তাহলে আমার আর কিছু বলার নেই ।রামায়ন আর মহাভারত একটি মহাকাব্য ।এর বেশি কিছু না ।এটা কোনো প্রামান্য বই না যাকে বেস করে তর্ক করা যায় ।ঠিক একই ভাবে আর যা যা ধর্ম গ্রন্থ গুলো আছে কোরান ,বাইবেল কোনটাই প্রামান্য নয় ।সব কটা তেই রং চড়িয়ে লেখা হয়েছে ।
সিদ্ধার্থ. আরও বলেছেন: একটা ধর্মের সার্বজনীন গ্রহন যোগ্যতা যখন আপনি একটি অন্য ধর্মের লোক হয়ে ঠিক করে দেন ,তখনই বলা হয় আপনি সাম্প্রদায়িক ।
কোরান ,বাইবেল সব কটা তেই রং চড়িয়ে লেখা হয়েছে , এ ধরনের কথা যখন আপনি একটি অন্য ধর্মের লোক হয়ে ঠিক করে দেন ,তখনই বলা হয় আপনি সাম্প্রদায়িক ।
সিদ্ধার্থ. বলেছেন:"কিন্ত প্রায় সবচেয়ে অসভ্য জাতি থেকে প্রায় অর্ধেক দুনিয়ার শাসনকর্তা কোন জাদুর বলে তারা(আরব রা)হলেন " এর মানে কি ভাই ?আপনি স্বীকার করে নিচ্ছেন আপনার শাসন কর্তা আরবরা ???
আপনি কি তর্কের খাতিরেই তর্ক করেন?? এর মানে এই বুঝলেন??আমি বলতে চেয়েছি মাঝে মাঝে উন্নত দর্শন অসভ্য জাতিকে শাসনকর্তা র আসনে বসিয়ে দেয় ,আর অতিরিক্ত জাত্যাভিমান ভাল জিনিস নয় ।
সিদ্ধার্থ. বলেছেন:নির্দিষ্ট করে বললে বহিরাগত আরিয়ানদের" নির্দিষ্ট করে বলা যায় না ।কারণ এটা একটা দাবী ।এর কোনো প্রমান নেই ।এর উল্টো দাবিও আছে ।আরিয়ান রা ভারতের আদি বাসিন্দা ।এর স্বপক্ষে ও অনেক লজিক আছে ।বোঝা গেল ?
একটা লজিকওতো দেখইলেন না??!!! কিছুদিন পর হয়ত আপনার মত মানুষ কইব আরবরা আসলে ইন্ডিয়ান ,কারন এর পক্ষে অনেক লজিক আছে।
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: সতীদাহ ,বর্ণ ভেদ প্রথা খারাপ ।স্বাধীন ভারতে এগুলোর অস্ত্বিত নেই বললেই চলে ।
অস্ত্বিত নেই !!!! ফি বছর সিডিউল কাষ্টের কোটা নিয়ে রীতিমত ধর্ম যুদ্ধ হয়, এযুগে ভাই কিছু লুকানোর উপায় নাই ।
সিদ্ধার্থ. বলেছেন:এবার আসল পয়েন্ট টে আসি ।প্রাচীন ভারতে কয়েকটা বড় যুদ্ধের নাম করুন ।ধর্ম যুদ্ধ না হলেও চলবে ।পারবেন না ।মনে রাখবেন সম্রাট অশোক এই দেশেরই রাজা ছিলেন ।
হ সম্রাট অশোক যুদ্ধ না করেই রাজা হইছে
সিদ্ধার্থ. বলেছেন:"কিন্ত প্রায় সবচেয়ে অসভ্য জাতি থেকে প্রায় অর্ধেক দুনিয়ার শাসনকর্তা কোন জাদুর বলে তারা(আরব রা)হলেন" -কোনো জাদু নেই ।এর কারণ হলো ইসলামের সাম্যের মহান বাণী ,আর এর তরোয়ালের জোর ।দুটোই কারণ ।কেউ ভক্তি তে কেউ ভয়ে ।
কি কমু কন ?অনেক লজিক দেওয়া যায় , কিছুতো ফিল্মি যাকির নায়েকের ভিডিও তে পাইবেন , তবে লাভ নাই কারন ইসলামের তরোয়ালের জোর আপনার নজরে আইলেও সম্রাট অশোক এর ক্ষেএে কিছু নজড়ে আয় নাই।
সিদ্ধার্থ. বলেছেন:"কেন বৌদ্ধ ধর্মের নেই ?
আর জৈন (নাস্তিকতা),শিখের (ইসলাম আর সনাতন ধর্মের মিশাল) চেয়ে বৌদ্ধ ধর্মের সার্বজনীন গ্রহন যোগ্যতা আছে, এবং বৌদ্ধ দের বিরুদ্ধেও নির্মম মানুষ হত্যার নির্দশন আছে, শ্রীলংকার বৌদ্ধরা তামিল হিন্দুদের কচু কাটা করার ইতিহাস বেশী পুরানা না, এছাড়া বার্মার বৌদ্ধদের মুসলমান
নিধন তো চলছেই।
৮৫| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৯
বিপদেআছি বলেছেন: সিদ্ধার্থ. বলেছেন: সতীদাহ ,বর্ণ ভেদ প্রথা খারাপ ।স্বাধীন ভারতে এগুলোর অস্ত্বিত নেই বললেই চলে ।
অস্ত্বিত নেই !!!! ফি বছর সিডিউল কাষ্টের কোটা নিয়ে রীতিমত ধর্ম যুদ্ধ হয়, এযুগে ভাই কিছু লুকানোর উপায় নাই ।উপরে আমার দেওয়া ইউটিউবের ভিডিও দুটা স্বাধীন ভারতেরই।
৮৬| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৭
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: বিপদে আছি ভাই ...আপাতত জামাতে ইসলামী কে রুখুন ।ব্লগ টা পুরো লেদিয়ে রেখেছে ।আমার সাথে পরে কথা বলবেন ।দয়া করে ।আমি ভারতীয় বলে বেশি কিছু বলতে পারছি না ।
৮৭| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:২৫
হাচিকো বলেছেন: @ সিদ্ধার্থঃ ধর্মীয় প্রভাব কাদের মধ্যে বেশী তার একটা উদাহরণই দিই। মুসলমানদের প্রতিদিন পাচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার নিয়ম থাকলেও প্রায় ৯৯% মুসলিম এক ওয়াক্ত নামাজও পড়েন না, খালি নামে মুসলমান। আর হিন্দুরা এখনও গোত্র, বর্ণ না মিললে বিয়ে দেন না, শুধু হিন্দু হলেও বিয়ে দেন না, গোত্র মেলান। আর এটা সাধারণ লেভেলের লোকের কথা, মুষ্টিমেয় শিক্ষিত লোক দিয়ে উদাহরণ দেখালে হবে না। আর সাম্যবাদী আইন সংবিধানে থাকতে পারে, কিন্তু সেটা কাজীর গরু কিতাবে আছে, গোয়ালে নাই। বাস্তব জীবনে ঐসব সামবাদের অস্তিত্ত্ব নাই। আর মন্দিরে ছোট ছোট বাচ্চা মেয়েদের যেভাবে পুরোহিত দ্বারা ধর্ষণ করা হত সেসবের কথা বাদই দিলাম, সভ্য মানেই বর্বরতা ছাড়া না। আজটেক সভ্যতাতে বর্বরতা ভালোই ছিল, যেমন ছিল ভারতীয় সভ্যতায়। নরবলি, কালী মায়ের রক্ত পিপাসা মেটাতে, খুব বেশী দিন আগের কথাও নয়। বিশাল প্রাচুর্যমন্ডিত মন্দির বানালে সভ্য হওয়া যায়, কিন্তু যখন সেখানে বাচ্চা মেয়েকে পুরোহিত দ্বারা ধর্ষণ করা হয়, দেবতার উদ্দেশ্যে তখন সেটা বর্বরতাই বটে। সভ্যতা বলতে আপনি সমাবিজ্ঞানের ভাষার সভ্যতার সাথে দৈনন্দিন জীবনের ব্যাবহার করা সভ্য শব্দটাকে গুলিয়ে ফেলেছেন। সভ্যতা হচ্ছে কোন জাতির প্রযুক্তিগত সক্ষমতা, জ্ঞানগত উতকর্ষতা, তার জীবনাচারণ নয়।
৮৮| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩২
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: @বিপদেআছি আপনি প্রথমে বললেন ভারতীয় সভ্যতা নয় ভারত বর্ষ বর্বর ।তারপর বললেন ভারত বর্ষ বলেতে ভারতীয় সভ্যতা বোঝাচ্ছেন ।
আপনি নিজেই বললেন বর্তমানে অর্ধেক বিশ্বের শাসন কর্তা আরব ।তারপর আমি যখন আপনাকে বললাম আপনার শাসন কর্তা কি আরব রা ?আপনি রেগে গেলেন ।
আপনি বললেন হিন্দু জৈন বৌদ্ধ শিখ এগুলো র গ্রহন যাগ্যতা কম ।তাই এরা নিজেদের মধ্যে মারামারি করে নি ।তারপর শিখ ধর্ম কে দুটি ধর্মের মিশেল বলে বার বার শিখ ধর্ম কে অপমান করছেন ।প্রতিটা ধর্মই তো আগের ধর্ম গুলোর মিশেল ।
আপনি নিজে কি বলতে চাইছেন মানে আপনার সিধান্ত টা কি পরিস্কার করে বলুন ।
"একটা লজিকওতো দেখইলেন না??!!!"
আপনাকে রিসেন্ট ডিএনএ রিপোর্ট দিছি পড়ে দেখুন
"
A genetic study in the year 2000 in Andhra Pradesh state of India found that the upper caste Hindus shared marginally more mitochondrial DNA with west Eurasian populations than did Hindus from lower castes, although the majority of mitochondrial DNA in both upper and lower Hindu castes was of Asian stock.[25]
A 2003 report confirmed that upper caste Hindus shared marginally more mitochondrial DNA with west Eurasian groups than did lower caste Hindu groups. The majority of mitochondrial DNA, however, was indigenous to South Asia, suggesting limited gene flow in and out of South Asia.[26]
However, a study conducted by the Centre for Cellular and Molecular Biology in 2009 (in collaboration with Harvard Medical School, Harvard School of Public Health and the Broad Institute of Harvard and MIT) analyzed half a million genetic markers across the genomes of 132 individuals from 25 ethnic groups from 13 states in India across multiple caste groups.[27] The study asserts, based on the impossibility of identifying any genetic indicators across caste lines, that castes in South Asia grew out of traditional tribal organizations during the formation of Indian society, and was not the product of any Aryan invasion and "subjugation" of Dravidian people.[28]"
"অস্ত্বিত নেই !!!! ফি বছর সিডিউল কাষ্টের কোটা নিয়ে রীতিমত ধর্ম যুদ্ধ হয়, এযুগে ভাই কিছু লুকানোর উপায় নাই ।"
হ্যা আমিও এর বিরোধী ।কিন্তু তাতে কি ?আপনার দেশেও তো মুক্তি যোদ্ধা কোটা আছে ?কিন্তু কত মুক্তি যোদ্ধা বেচে আছে ।
"কি কমু কন ?অনেক লজিক দেওয়া যায়" কিন্তু কোনো লজিক দিলেন না ।
এইবার আপনাকে বলি ইতিহাস পড়ুন ।
"হ সম্রাট অশোক যুদ্ধ না করেই রাজা হইছে"সম্রাট অশোক বাই বার্থ রাজা ।উনি একটি যুদ্ধ করেছিলেন ।(কলিঙ্গ যুদ্ধ )কিন্তু যুদ্ধের ক্ষয়ক্ষতি অনার মনে এমন বিরূপ প্রভাব ফেলেছিল যে উনি আর সারাজীবনে যুদ্ধ না করার সিধান্ত নিয়েছিলেন ।যা সারা পৃথিবীর যুদ্ধ বাজ ধর্ম নেতা ,রাজনৈতিক নেতা দের কাছে এক বিরল আদর্শ ।
"শ্রীলংকার বৌদ্ধরা তামিল হিন্দুদের কচু কাটা করার ইতিহাস বেশী পুরানা না,"-আর কত মিথ্যা কথা বলবেন ।শ্রীলঙ্কায় সিংগলি রা তামিল দের সাথে গৃহ যুদ্ধ করছিল ।সিংগলি দের মধ্যে বৌদ্ধ ,হিন্দু ,মুসলিম রা ছিল ।তামিল দের মধ্যে মেনলি হিন্দু আর মুসলিম রা ছিল ।
"অতিরিক্ত জাত্যাভিমান ভাল জিনিস নয় ।"আপনার দেওয়া এই পরামর্শ মাথা পেতে নিলাম ।
এবার আপনাকে আমার একটা পরামর্শ -"অতিরিক্ত ধর্মাভিমান ভাল জিনিস নয় ।"
৮৯| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৮
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: "মুসলমানদের প্রতিদিন পাচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার নিয়ম থাকলেও প্রায় ৯৯% মুসলিম এক ওয়াক্ত নামাজও পড়েন না, খালি নামে মুসলমান।"এই তথ্য টা কথা থেকে ?আমি তো দেখি প্রতি শুক্রবার কলকাতায় কিছু কিছু এলাকার রাস্তা বন্ধ করে দেওয়া হয় ।শুধুমাত্র নামাজের কারণে ।
"আর হিন্দুরা এখনও গোত্র, বর্ণ না মিললে বিয়ে দেন না, শুধু হিন্দু হলেও বিয়ে দেন না, গোত্র মেলান।"শুনু আমি একটা কন্সের্ভেটিভ উচ্চ বর্ণের হিন্দু পরিবারে জন্মেছি ।আমার পরিবারে আমি বাদে সবাই ধার্মিক ।তাও আমার দিদির বিয়েতে কোনো কাস্ট দেখা হয় নি ।ভারতে এখন অরেঞ্জ ম্যারেজ এর থেকে লাভ ম্যারেজ বেশি হয় ।সেটা আপনি জানেন তো ?
আর কাস্ট সব ধর্মেই আছে ।"খান বংশের সুন্নি মুসলিম পাত্রী চাই "এটাও আমি দেখেছি ।আসলে সব ধর্মেই ভুং ভাং নিয়ম কানুন আছে ।আপনি অস্বীকার করতে পারেন না ।
"আর এটা সাধারণ লেভেলের লোকের কথা, মুষ্টিমেয় শিক্ষিত লোক দিয়ে উদাহরণ দেখালে হবে না। "আপনি যাকে মুষ্টিমেয় বললেন তাদের জনসাখ্যা পুরো ইউরোপের থেকে বেশি ।ভারতে ৪০ কোটির ও বেশি মধ্যবিত্ত বাস করেন ।
"আর মন্দিরে ছোট ছোট বাচ্চা মেয়েদের যেভাবে পুরোহিত দ্বারা ধর্ষণ করা হত সেসবের কথা বাদই দিলাম, সভ্য মানেই বর্বরতা ছাড়া না। আজটেক সভ্যতাতে বর্বরতা ভালোই ছিল, যেমন ছিল ভারতীয় সভ্যতায়। "আবার ও বলছি ম্যাশিন ম্যান পুরোহিত সব ধর্মেই আছে ।
"সভ্যতা হচ্ছে কোন জাতির প্রযুক্তিগত সক্ষমতা, জ্ঞানগত উতকর্ষতা, তার জীবনাচারণ নয়। "সহমত প্রযুক্তিগত সক্ষমতা, জ্ঞানগত উতকর্ষতায় ভারত বর্ষ প্রাচীন কাল থেকেই সারাবিশ্ব কে পথ দেখিয়েছে ।এই ব্যাপারে বি বি সি এর একটা ডকুমেন্টারী আছে ।আপনি দেখতে চাইলে আপনাকে লিংক দেওয়া হবে ।@হাচিকো
৯০| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৩
হাচিকো বলেছেন: আশরাফ মুসলমান আর আতরাফ মুসলমান আগে ছিল না, যখন ব্রিটিশরা জরিপ করে বললো যে ধর্মান্তরিত হওয়া মুসলমানেরা সব নিম্নবর্ণের হিন্দু থেকে এসেছে তখন মুসলমান সমাজ মান বাচাতে হিন্দুদের মত আশরাফ মুসলমান আর আতরাফ মুসলমান বিভাজন শুরু করলো, যদিও ইসলাম ধর্মে এর কোন উল্লেখ নাই, ছিলও না কোনদিন। হিন্দু ধর্মে বৈদিক প্রভাব এসেই বাংলার হিন্দুদের হোগাটা মারছে আসলে। আর্যরা এসে সবাইকে রাক্ষস বলা শুরু করলো, তখন সবাই জাতে উঠতে ব্যাস্ত। তা ভাই আপনার মত শিক্ষিত, সংস্কৃত্মনা লোক যে পরিবার থেকে আসবে তারা তো জাত দেখবেনই না। এই ব্লগে কয়টা ভারতীয় আছে? আপনি সেই মুষ্টিমেয় হীরার টুকরার একজন। আপনার পরিবার যদি জাত পাত বাছে তাহলে তো বাঙালি জাতি যাবে কোথায়? আর এই তিরিশ বছর আগেও একেবারে কোষ্ঠি দেখে, জাত দেখে বিয়ে হত, ২০১৩ তে এসব কমেছে। তবে এখনও হয়। আর মেশিন ম্যান হল নিজস্ব কুলাঙ্গারিতায়, ধর্মের মাধ্যমে সিষ্টেমেটিকালি যখন কেউ মেশিনম্যান হয় তখনই সমস্যা। এই সমস্যা ইসলামেও আছে, বাল্য বিবাহ সেখানে অনুমোদিত। কিন্তু একের পর এক পুরোহিত দ্বারা গণধর্ষনের নজির সেখানে নাই। আর যুদ্ধবন্দিনী ধর্ষন ধর্ম, জাতি ছাড়া ইউনিভার্সাল জিনিস, তাই এক্ষেত্রে কোন ধর্মকে দোষ দিব না।
ভাই আপনি উচ্চবর্ণের শুনে ভাল লাগলো। তা আপনি পুরোহিত পরিবারের ব্রাহ্মণ, জমিদার পরিবারের ক্ষত্রিয়, নাকি জমিদারী দেখাশোনা করা কায়স্থ, কোনটা? উচ্চবর্ণেরা যে শীর্ষ অবস্থান ধরে রাখে তার আরেক প্রমাণ আপনি। ব্লগে ভারতীয় কে? উচ্চবর্ণের সিদ্ধার্থ! আর আপনার গায়ের রঙ কি? ফর্সা হলে একেবারে আর্য, যারা রাক্ষস বলতো স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে, সেই আর্য আপনি। কালো হলে স্থানীয় থেকে যারা জাতে উঠতে পেরেছে সেই সৌভাগ্যবানদের একজন। আর শ্যামলা হলে শংকর হিসাবে প্রায়শ্চিত করে হয়তো জাতে উঠেছে এরকম কেউ। আর যদি আপনি ফর্সা হোন আর আপনার পরিবারের কারও চোখের মনি কালো না হয়ে করমচা বা বাদামী বা সবজেটে কিছু হয় তাহলে ভাই কথাই নাই। একেবারে বিশুদ্ধ আর্য আপনি, সাক্ষাৎ বেদের ধারক। বাঙ্গালিরা আবার বেদ টেদের থেকে স্থানীয় দেবতাদেরই পূজা করতে বেশী ভালবাসে। মা মনসাই তাদের দেবী। চান সওদাগররা যদিও মা মনসার পূজোতে আগ্রহী নয়, এমনকি সর্বশান্ত হবার পরেও অবহেলায় একটা পিছন ঘুরে পিঠ দেখিয়ে বা হাতে একটা ফুল ছুড়ে মা মনসাকে কৃতার্থ করেছিলেন। নীচুজাতের বাঙালির দেবদেবিরা আর্য নরগন থেকেও কোন মান মর্যাদা পায় না। হায়রে আমার অভাগা মা মনসা!
৯১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫০
বিপদেআছি বলেছেন: @বিপদেআছি আপনি প্রথমে বললেন ভারতীয় সভ্যতা নয় ভারত বর্ষ বর্বর ।তারপর বললেন ভারত বর্ষ বলেতে ভারতীয় সভ্যতা বোঝাচ্ছেন ।
হয় আপনি বুঝতে ভুল করছেন , নয়তো আমারই আপনাকে বোঝাতে ভুল হয়েছে।
আপনি নিজেই বললেন বর্তমানে অর্ধেক বিশ্বের শাসন কর্তা আরব ।তারপর আমি যখন আপনাকে বললাম আপনার শাসন কর্তা কি আরব রা ?আপনি রেগে গেলেন ।
আমি বর্তমানে কথাটা বলেছি????!!!!
শ্রীলংকার বৌদ্ধরা তামিল হিন্দুদের কচু কাটা করার ইতিহাস বেশী পুরানা না,"-আর কত মিথ্যা কথা বলবেন ।শ্রীলঙ্কায় সিংগলি রা তামিল দের সাথে গৃহ যুদ্ধ করছিল ।সিংগলি দের মধ্যে বৌদ্ধ ,হিন্দু ,মুসলিম রা ছিল ।তামিল দের মধ্যে মেনলি হিন্দু আর মুসলিম রা ছিল ।
মিথ্যা কথা আপনিই বলছেন ,আপনিই বলেন তামিলরা যদি বৌদ্ধ হতো তাদের কচুকাটা করা হতোনা কিনা ?? তামিলরা মূলত হিন্দু, এলটিটির বিরুদ্ধে সামপ্রদায়িকতার অভিযোগ সবসময় ছিল , এদের বিরুদ্ধ মুসলমান হত্যার প্রচুর অভিযুগ আছে।
হ্যা আমিও এর বিরোধী ।কিন্তু তাতে কি ?আপনার দেশেও তো মুক্তি যোদ্ধা কোটা আছে ?কিন্তু কত মুক্তি যোদ্ধা বেচে আছে ।
ভাই মুক্তি যোদ্ধা কোটার সাথে কাষ্ট সিস্টেমের তুলনা ??!!
হ সম্রাট অশোক যুদ্ধ না করেই রাজা হইছে"সম্রাট অশোক বাই বার্থ রাজা ।উনি একটি যুদ্ধ করেছিলেন ।(কলিঙ্গ যুদ্ধ )কিন্তু যুদ্ধের ক্ষয়ক্ষতি অনার মনে এমন বিরূপ প্রভাব ফেলেছিল যে উনি আর সারাজীবনে যুদ্ধ না করার সিধান্ত নিয়েছিলেন ।যা সারা পৃথিবীর যুদ্ধ বাজ ধর্ম নেতা ,রাজনৈতিক নেতা দের কাছে এক বিরল আদর্শ ।
উনি একটি যুদ্ধ করেছিলেন তাই নাকি , ভাই আপনারই ইতিহাসটা ভাল করে পড়া দরকার ।
এবার আপনাকে আমার একটা পরামর্শ -"অতিরিক্ত ধর্মাভিমান ভাল জিনিস নয় ।
একটাই কথা আমি বলতে পারি আমি সামপ্রদায়িক নই , তবে ইসলামকেই আমার সবচেয়ে লজিকাল ধর্ম মনে হয়।
আপনি বললেন হিন্দু জৈন বৌদ্ধ শিখ এগুলো র গ্রহন যাগ্যতা কম ।তাই এরা নিজেদের মধ্যে মারামারি করে নি ।তারপর শিখ ধর্ম কে দুটি ধর্মের মিশেল বলে বার বার শিখ ধর্ম কে অপমান করছেন ।প্রতিটা ধর্মই তো আগের ধর্ম গুলোর মিশেল।
আবার আমার কথার বিকৃতি করেছেন , আমি বলেছিলাম,"আর জৈন (নাস্তিকতা),শিখের (ইসলাম আর সনাতন ধর্মের মিশাল) এমন সার্বজনীন গ্রহন যোগ্যতা নাই যে ধর্ম যুদ্ধ করব , শিখরা তাও খালিস্হান করার জন্য লড়ছে। "আপনি কি জানেন শিখরা ভারতীয় সংবিধান অনুসারে হিন্দু ধর্মেরই একটি সেক্টর? ভুল বললে জানাবেন।
আর কাষ্টের ব্যাপারে আপনার দাবী অসমপূর্ন এবং ভূল ।পড়ুন
The genetics of caste
New genetic evidence for the origins of castes indicates that the upper castes are more European than Asian.
Click This Link
ভারতের বর্নবাদী হিন্দু যারা বর্তমানে ভারত শাসন করছে মোট জনসংখ্যার ১০%-১৫% হয়েও , যারা মুসলমানদের বিদেশী বলে উপহাস করতে ভালবাসে , যারা নিজেদের সাচ্চা ভারতীয় হিসাবে দাবী করে , তারা নিজেরাই এক অর্থে বিদের্শী ।
৯২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩
বিপদেআছি বলেছেন: সিদ্ধার্থ. বলেছেন :আর কাস্ট সব ধর্মেই আছে ।"খান বংশের সুন্নি মুসলিম পাত্রী চাই "এটাও আমি দেখেছি ।আসলে সব ধর্মেই ভুং ভাং নিয়ম কানুন আছে ।আপনি অস্বীকার করতে পারেন না ।
ভাই ধর্ম সম্পর্কে হয় আপনি জানেন কম অথবা ইচ্ছাকৃত ভাবে ভুল তথ্য দিচ্ছেন, আপনাকে বলি মুসলমান সমাজে যে উচু নিচু ব্যাপার সেটা সামাজিক বিকৃতি । আল কুরানে কোথাও উচু নিচু ব্যাপার নেই। আর হিন্দু ধর্মে উচু নিচু ব্যাপার বেদ দ্বারা স্বীকৃত।বেদ নিজেই বিকৃতির স্বীকার কিনা সেটা অন্য বিতর্ক।
৯৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৬
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: এই তো একেবারে পাক্কা ইসলামের ধারক ও বাহক এর মতো বললেন "ইহা সহি ইসলাম না "
কিন্তু ঘটনা হলো বার্ণভেদে র কথায় হিন্দু রাও বলে "ইহা সহি হিন্দু নয় "পরে এসেছে ।
"হিন্দু ধর্মে বৈদিক প্রভাব এসেই বাংলার হিন্দুদের হোগাটা মারছে আসলে।" এই কথাটার সেম একটা কথা মনে আসছে, যেটা বললে আপনার ধর্মানুভুতি র ইমান দন্ড খাড়া হয়ে যাবে ।তাই আপনার কথা টার সাথে আংশিক সহমত ।পুরো সহমত হতাম যদি বলতেন "হিন্দু ধর্মে এবং মুসলিম ধর্মে যথাক্রমে বৈদিক প্রভাব এবং আরবী প্রভাব এসেই বাংলার হিন্দুদের এবং মুসলিম দের হোগাটা মারছে আসলে।"
"আর্যরা এসে সবাইকে রাক্ষস বলা শুরু করলো, তখন সবাই জাতে উঠতে ব্যাস্ত। "কোনো প্রমান নেই যে আর্য রা বহিরাগত ।এটা একটা দাবি ।রিসেন্ট জেনেটিক রিপোর্ট দিয়েছি ১৩৮ নাম্বার কমেন্ট এ ।দেখে নিতে পারেন ।
"আর যুদ্ধবন্দিনী ধর্ষন ধর্ম, জাতি ছাড়া ইউনিভার্সাল জিনিস, তাই এক্ষেত্রে কোন ধর্মকে দোষ দিব না।"আচ্ছা ৭১ এ বিভিন্ন মৌলানা সাহেবের নেত্রীত্বে কি যুদ্ধ বন্দিনী ধর্ষণ হয়েছিল না সাধারণ মহিলা ধর্ষণ হয়েছিল ?আমি জানি আমার থেকে ভালো আপনি বাংলাদেশের ইতিহাস জানেন ।আমি শুনেছিলাম সেখানে নাকি গনিমতের মাল ,বাম হস্ত না ডান হস্ত এই সব রুল চালু ছিল ।আপনিই ভালো বলতে পারবেন ।আবার বলবেন না ইহা সহি ধর্ম নহে ।আসলে কোনো ধর্মই সহি ধর্ম নয় ।
ভাই আপনি উচ্চবর্ণের শুনে ভাল লাগলো। তা আপনি পুরোহিত পরিবারের ব্রাহ্মণ, জমিদার পরিবারের ক্ষত্রিয়, নাকি জমিদারী দেখাশোনা করা কায়স্থ, কোনটা? উচ্চবর্ণেরা যে শীর্ষ অবস্থান ধরে রাখে তার আরেক প্রমাণ আপনি। ব্লগে ভারতীয় কে? উচ্চবর্ণের সিদ্ধার্থ! -এই কথা গুলোর মানে বুঝতে পারলাম না ।আমি তো কোনদিন এই ভাবে পরিচয় দিয় নি ।সবসময় বলেছি ধর্ম হীন আস্তিক ।
বাঙ্গালিরা আবার বেদ টেদের থেকে স্থানীয় দেবতাদেরই পূজা করতে বেশী ভালবাসে। মা মনসাই তাদের দেবী। চান সওদাগররা যদিও মা মনসার পূজোতে আগ্রহী নয়, এমনকি সর্বশান্ত হবার পরেও অবহেলায় একটা পিছন ঘুরে পিঠ দেখিয়ে বা হাতে একটা ফুল ছুড়ে মা মনসাকে কৃতার্থ করেছিলেন। নীচুজাতের বাঙালির দেবদেবিরা আর্য নরগন থেকেও কোন মান মর্যাদা পায় না। হায়রে আমার অভাগা মা মনসা!-
১০০ % সহমত ।আপনার এই কথা টায় আমার পূর্ণ সমর্থন ।একই ভাবে সুন্দর বন এলাকায় মুসলিম রা যখন বন বিবির পুজো করে তখন যারা সেটাকে ইসলাম বিরোধী আখ্যা দেয় তারাও হিপোক্রিট ।একই কথা লালন ফকির সহ আরো অনেকের ক্ষেত্রে খাটে ।
"এই ব্লগে কয়টা ভারতীয় আছে?"অনেক কম ।কারণ টা জানতে আমার শেষ পোস্ট পড়ুন ।তবে আমার সমমনা ভারতীয় এর সখ্যা ভারতে কিন্তু কম নেই ।আমার মতো কোটি কোটি মধ্যবিত্ত একই ভাবে চিন্তা করে ।আপনার সাথে কথা বলে ভালো লাগলো ।এরপর মূল প্রসঙ্গে আলোচনা করলে ভালো হয় ।কারণ আমরা মূল প্রসঙ্গের অনেক দুরে চলে এসেছি ।
৯৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৯
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: "আমি বর্তমানে কথাটা বলেছি????!!!!"
আচ্ছা তাহলে আমাকে বলুন ঠিক কোন সময় আরবেরা অর্ধেক বিশ্বর মালিক ছিল ।অস্ট্রেলিয়া, এশিয়া এর বৃহত অংশ ,ইউরোপের বৃহত অংশ,দক্ষিন এবং উত্তর আমেরিকা ,সাহারান ,আর সব সাহারান অঞ্চল বাদে আফ্রিকা কবে আরব দের পদানত ছিল ?
মিথ্যা কথা আপনিই বলছেন ,আপনিই বলেন তামিলরা যদি বৌদ্ধ হতো তাদের কচুকাটা করা হতোনা কিনা ?? না কারণ অনেক হিন্দু সিন্গলি শ্রীলঙ্কায় বাস করে ।কোনো রকম উপদ্রব ছাড়া ।এটা অনেক টা বাংলাদেশের বিহারী মুসলিম খেদানোর মতো ।
ভাই মুক্তি যোদ্ধা কোটার সাথে কাষ্ট সিস্টেমের তুলনা ??!!হ্যা তুলনা কারণ মুক্তি যোদ্ধা না থাকতেও বাংলাদেশে যেমন কোটা চলছে ,তেমনি সিডিউল কাস্টের কনসেপ্ট উঠে গেলও কোটা টা চলছে ।আপনি জানেন নিশ্চই দুটো ক্ষেত্রেই রাজনীতি অনেক বড় দায় ।
উনি একটি যুদ্ধ করেছিলেন তাই নাকি , ভাই আপনারই ইতিহাসটা ভাল করে পড়া দরকার।
আমি তো তাই জানতাম ভাই ।উনি একজন অত্যাচারী শাসক ছিলেন ।দীর্ঘ ৮ বছর ধরে বিদ্রোহ এর টুটি চেপে ধরেছিলেন ।ফুল ফ্লেজড যুদ্ধ বলতে উনি ওটাই করেছিলেন ,যার ক্ষয় ক্ষতি দেখে উনি নাকি যুদ্ধ ছেড়ে দেন ।আমি এটুকুই জানি আপনি এর বেশি জানলে বলুন না ।অসুবিধা কি ?
"একটাই কথা আমি বলতে পারি আমি সামপ্রদায়িক নই , তবে ইসলামকেই আমার সবচেয়ে লজিকাল ধর্ম মনে হয়। "-এই কথা টাই আপনার সাম্প্রদায়িকতার প্রমান ।কারণ আপনি কি বাদ বাকি সব ধর্ম ,মতামত গুলো কে টেস্ট করে দেখেছেন ।অবশ্যই না ।তাও এরকম একটা দৈব বাণী ঝাড়তে একজন সাম্প্রদায়িক ব্যক্তিই পারেন ।একটা কথা র সিম্পল উত্তর দিন তো আপনার ধর্ম কেই আপনার একমাত্র সত্য ধর্ম মনে হয় ?-হ্যা অথবা না ।আশাকরি ত্যানা পেচাবেন না ।
"আপনি কি জানেন শিখরা ভারতীয় সংবিধান অনুসারে হিন্দু ধর্মেরই একটি সেক্টর? "-ভুল ধারণা ।শুনুন ইসলাম আর সনাতন ধর্মের মিশালহি হলো শিখ ধর্ম ,এভাবে সাম্প্রদায়িক হিন্দু আর সাম্প্রদায়িক মুসলিম রাই কথা বলেন ।আশা করি এভাবে আর বলবেন না ।
"আর কাষ্টের ব্যাপারে আপনার দাবী অসমপূর্ন এবং ভূল ।পড়ুন " আপনি যে লিংক টা দিয়েছেন ২০০১ সালের ।আর আমি আপনাকে দিয়েছি ২০০৮ সালের লেটেস্ট জেনেটিকালি স্টাডি এর রিপোর্ট ।যেটা হাভার্ড আর এম আই টি করেছিল ।
"ভারতের বর্নবাদী হিন্দু যারা বর্তমানে ভারত শাসন করছে মোট জনসংখ্যার ১০%-১৫% হয়েও , যারা মুসলমানদের বিদেশী বলে উপহাস করতে ভালবাসে , যারা নিজেদের সাচ্চা ভারতীয় হিসাবে দাবী করে , তারা নিজেরাই এক অর্থে বিদের্শী । "মুসলিম দের বিদেশী বলে উপহাস কে করলো ।একটা স্বতসিদ্ধ জেনে রাখুন "বিদেশী মুসলিম রা এই দেশ আক্রমন করেছিল ,কিন্তু ভারতীয় মুসলিম রা বিদেশী নয় "
৯৫| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৫
বিপদেআছি বলেছেন: আচ্ছা তাহলে আমাকে বলুন ঠিক কোন সময় আরবেরা অর্ধেক বিশ্বর মালিক ছিল ।অস্ট্রেলিয়া, এশিয়া এর বৃহত অংশ ,ইউরোপের বৃহত অংশ,দক্ষিন এবং উত্তর আমেরিকা ,সাহারান ,আর সব সাহারান অঞ্চল বাদে অস্ট্রেলিয়া, কবে আরব দের পদানত ছিল ?
একটা কথা মনে রাখতে হবে তখন দুনিয়া আজকের মত এত বিস্তৃত ছিলনা, অস্ট্রেলিয়া,আমেরিকা গোননার ভিতর ছিলনা , মুসলিমরা একসময় দিল্লী টু গ্রানাডা শাসন করেছে।আরব থেকে ইসলামের বিস্তৃতি বলে আরবরাই এটার নেতৃত্তে ছিল, যদিও কালো দাসেরও মুসলিমদের নেতৃত্ত দেওয়ার উদাহরন আছে।প্রাসংগিক দেখে নিজের Documentary টা দিলাম , আশা করি দেখবেন ।
"একটাই কথা আমি বলতে পারি আমি সামপ্রদায়িক নই , তবে ইসলামকেই আমার সবচেয়ে লজিকাল ধর্ম মনে হয়। "-এই কথা টাই আপনার সাম্প্রদায়িকতার প্রমান ।কারণ আপনি কি বাদ বাকি সব ধর্ম ,মতামত গুলো কে টেস্ট করে দেখেছেন ।অবশ্যই না ।তাও এরকম একটা দৈব বাণী ঝাড়তে একজন সাম্প্রদায়িক ব্যক্তিই পারেন ।একটা কথা র সিম্পল উত্তর দিন তো আপনার ধর্ম কেই আপনার একমাত্র সত্য ধর্ম মনে হয় ?-হ্যা অথবা না ।আশাকরি ত্যানা পেচাবেন না ।
যখন কোন মানুষ আমার কাছে সাহায্য চাইবে আমি তার বিশ্বাস দেখিনা,আমার কাছে এটাই অসাম্প্রদায়িকতা ।হ্যা বাদ বাকি সব ধর্ম (মেজর ধর্মগুলো) মতামত গুলো কে টেস্ট করে দেখেছি এবং ইসলামকেই আমার সবচেয়ে লজিকাল ধর্ম মনে হয়। স্রষ্টার concept , যুগে যুগে সকল জাতির কাছে নবী প্রেরনের ধারনা সবই লজিকাল , অন্য ধর্মেও ব্যাপার গুলো আছে তবে তাতে অনেক বিকৃতি আছে , যেমন বেদে অনেক ভাল ভাল কথা থাকলেও caste system এর concept আছে ।আমি যা সত্য ও ভাল মনে করি তাই বলি , আর অনেকের মত ভন্ডামিপুর্ন তথাকথিত অসাম্প্রদায়িক আমি না।
মিথ্যা কথা আপনিই বলছেন ,আপনিই বলেন তামিলরা যদি বৌদ্ধ হতো তাদের কচুকাটা করা হতোনা কিনা ?? না কারণ অনেক হিন্দু সিন্গলি শ্রীলঙ্কায় বাস করে ।কোনো রকম উপদ্রব ছাড়া ।এটা অনেক টা বাংলাদেশের বিহারী মুসলিম খেদানোর মতো ।
বিহারী মুসলিমদের আমরা কচুকাটা করিনা , এটা জাতিগত দাংগা হলেও ধর্ম বড় ফাক্টর ছিল , তথাকথিত শান্তি প্রিয় বুদ্ধিষ্ট monk রা পর্যন্ত এই কচুকাটায়
অশ নেয় , যা এখন বার্মাতেও হচ্ছে।
শুনুন ইসলাম আর সনাতন ধর্মের মিশালহি হলো শিখ ধর্ম ,এভাবে সাম্প্রদায়িক হিন্দু আর সাম্প্রদায়িক মুসলিম রাই কথা বলেন ।আশা করি এভাবে আর বলবেন না ।
দয়া করে শিখ ধর্ম নিয়ে পড়াশুনা করুন , খামোখা pseudo secular সাইজা লাভ নাই।
আর কাষ্টের ব্যাপারে আপনার দাবী অসমপূর্ন এবং ভূল ।পড়ুন " আপনি যে লিংক টা দিয়েছেন ২০০১ সালের ।আর আমি আপনাকে দিয়েছি ২০০৮ সালের লেটেস্ট জেনেটিকালি স্টাডি এর রিপোর্ট ।যেটা হাভার্ড আর এম আই টি করেছিল ।
ভারতে স্বাভাবিকভাবেই প্রচুর ভেজাল(Mixed) upper caste আছে , সত্যিকারের upper caste রা যে বহিরাগত এটা বুঝার জন্য DNA টেষ্টের দরকার নাই , এদের চেহেরা দেখলেই বুঝা যায়।
৯৬| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৮
হাচিকো বলেছেন: @সিদ্ধার্থঃ আমার ধর্মানুভূতি ভাই এত সহজে খাড়ায় না। করিম খারাপ খারাপ বলেছি, রহিম খারাপ বলি নাই, তাই বলে অস্বীকার করি নাই যে রহিম খারাপ। ওয়াহাবি ইসলাম বাংলার মুসলমানদেরও হোগা মেরেছে। বাংলার ইসলাম হল সুফী, দরবেশের ইসলাম। ওয়াহাবি ইসলামের প্রভাবই আজকের জামাতে ইসলামের দল। কিন্তু কথা হচ্ছে, সত্যটা স্বীকার করার সাহস আমার আছে, কিন্তু উচ্চ বর্ণের জাত্যাভিমানে সত্যটা স্বীকার করার সাহস আপনার নাই। বীর বিক্রমে আর্যদের পক্ষে ওকালতি করে যাচ্ছেন। ভাই আমিও সাদা চামড়ার, আর্য রক্ত আমার মধ্যেও আছে। কিন্তু আপনার মত বৈদিক জাত্যাভিমান আমার নাই। ককেশাস থেকে আমার পূর্বপুরুষ আসছে, বা ইষ্টান ইউরোপীয়ান থেকে আমার পূর্বপুরুষ আসছে, আমার শরীরে ইউরোপীয় রক্ত, অথবা ইরান-তুরান থেকে আমার পুর্বপুরুষ আসছে, আমার শরীরে ইরানিয়ান রক্ত (ইরান-ল্যান্ড অফ আরিয়ান, বা আর্যদের ভূমি, ইরানিরাও আর্য, জার্মানদের মতই আর্য ওরা), এইসব জাত্যাভিমান ছেড়ে দেশের রাক্ষস জনগোষ্ঠীর সদস্য হওয়াই আমি গর্বের মনে করি। আর্যদের পাছা বাচাবার কোন ইচ্ছাই আমার নাই। বিষাক্ত বর্ণপ্রথা এনে সরল বাঙালির জীবন বিনষ্ট করছে। চিপায় পরা বাঙালির পরে মুক্তির জন্য ছুটতে হয়েছে সুফী দরবেশের কাছে। এই যে দেখেন, হিন্দুদের হোগা মারার কথা বললাম, কিন্তু মুসলিমদের হোগা মারার কথা কেন বললাম না, আপনার আতে ঘাঁ লেগে গেল। ব্লগে আছে না কতগুলা, বিএনপির সমালোচনা করলেই বলে, "তুই আওয়ামী লীগের দালাল, তাই শুধু বিএনপির সমালোচনা করছিস"। আরে ভাই, বিএনপির সমালোচনা করছি মানে এই না যে আওয়ামী লীগের সমালোচনা করি না। এখন কি একজনের দোষ বলতে যেয়ে সারা দুনিয়ার সবার দোষ বলতে হবে? আপনি সত্যিকারের মুক্তমনা হলে এইরকম বলতেন না। উচ্চবর্ণের অহমিকা আপনার মধ্যে ভালই বিদ্যমান। যতদুর সন্দেহ করছি, সাদা চামড়ার ক্ষত্রিয় গোষ্ঠীর কেউ। ব্রাহ্মণ তর্ক করে, কিন্তু এভাবে এর দোষ বললে ওর দোষও বলতে হবে, এরকম প্রসঙ্গ টেনে আনে না। ক্ষত্রিয়রাই এভাবে দোষ টানাটানি করে তর্ক করে। আতেঁ ঘাও ক্ষত্রিয়দেরই বেশী লাগে, হাজার হলেও রাজরক্ত কিনা! আর আর্য ইনভেশন ভুল প্রমান করতে সব ভট্টাচার্যকেই বেশী সক্রিয় দেখা যায়। কোনদিন একটা নিম্নবর্ণের হিন্দুকে দেখলাম না এই ধরনের গবেষনা করে, নিবন্ধ লিখে প্রমাণ করতে যে আর্যরা বহিরাগত নয়। কেবলমাত্র বর্ণহিন্দু জাত্যাভিমানী, এবং নিম্নবর্ণ বিদ্বেষী লোকেরাই এই আর্য ইনভেশন থিওরী ভুল বলে প্রচার করে। আপনিও সেই দলেরই একজন দেখা যাচ্ছে। তা আপনার দিদির বিয়ের সময় কাষ্ট দেখা হয় নাই। কোন বর্ণের অধিকারির সাথে দিদির বিয়ে হয়েছে জানতে পারি কী? আগে তো অনেক জমিদাররা দরিদ্র ব্রাহ্মনের মেয়েকে বিয়ে করতো, ব্রাহ্মনের মেয়ে জাত বিসর্জন দিয়ে ক্ষত্রিয়ের ঘরে যেত, ব্রাহ্মনও প্রতাপশালী ক্ষত্রিয় মেয়েজামাই পেয়ে কিছু বলতো না, বরং খুশীই হত। আপনারাও কি ঐরকম কাষ্ট না দেখেই সম্বন্ধ করেছেন? অবশ্য সাহাদের প্রতিপত্তিও খুব একটা কম না, ক্ষত্রিয়রা সব জমিদারী হারিয়ে এখন সাহাদেরই জয় জয়কার। দুনিয়া এখন সাহারাই চালায়।
আমি সেদিন বৌদ্ধ ছিলাম, পরদিন হিন্দু হয়েছি, গতকাল মুসলিম হয়েছি, আগামীকাল নাস্তিক হব, কিন্তু এর থেকে সবচেয়ে বড় পরিচয় আমি এ মাটির সন্তান। ধর্ম বদলাতে দু মিনিট লাগে, কলেমা পড়ে মুসলমান হতে এক মিনিট লাগে, ইস্কনে এখন ব্রাহ্মনও হওয়া যায় পরীক্ষা দিয়ে (যুগের চাহিদা!!), কিন্তু রক্ত মাংস বদলানো যায় না। সাদা চামড়ার জাত্যাভিমানের থেকে আমি আমার রাক্ষস ভাইদেরই বেশী ভালবাসি। যে মাটির নুন খাই, সে মাটির আর সে মানুষের গুন গাই। ককেশাস পর্বতমালায় অথবা ইস্ফাহানে আমার জায়গা হয় নাই, বাংলার পলিমাটিতেই আমার জায়গা হয়েছে। আর হ্যা আপনার কাষ্ট আর দিদিমনির জামাইবাবুর কাষ্টটা জানতে পারলে উপকৃত হতাম। ব্রাহ্মন নাকি ক্ষত্রিয়ের সাথে তর্ক করছি জানা দরকার। আর ইশ্বরহীন আস্তিক যে বেদেরই একটা নীতি এবং বর্ণহিন্দু হিসাবে আপনি সে দিকে গেছেন, এতে আশ্চর্য হই নাই। মাফ চাই ভাই, বন বিবি'র পুজা করুক আর দরগায় শিন্নি চড়াক মানুষ, সহজ মানুষের সহজ জীবন, এত বিশাল দর্শনের দরকার নাই।
৯৭| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫২
হাচিকো বলেছেন: ইরানিরাও এই আপনার মতই বর্ণবাদি, মুসলমান হয়েও এরা অন্যদের নীচু চোখে দেখে, অন্যদের ছোট জাত মনে করে। ধর্মের দোষ না বলে মনে হয় রক্তের দোষ বলা উচিত। নাকি চামড়ার দোষ বলা উচিত?! কি জানি! জয় মা মনসা!
৯৮| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তীব্র আপত্তি জানাই, যখন বলা হয় ১৪০০ বছর পূর্বে আরব এবং মুসলমানেরা ছিল অসভ্য, বর্বর। রাগ উঠে যখন নাস্তিক হনুগুলো মহানবীর দেখানো পথকে অশান্তিময় বলে আখ্যা দেয়। মুসলিম সাম্রাজ্য বিস্তারের সময় দু’এক জায়গায় বিশৃঙ্খলা, হত্যাযজ্ঞ হয়েছে কিন্তু তা কখনোই হনুদের পশ্চিমা প্রভুদের মতো এতো বর্বর ছিলনা। বরং সুযোগ্য মুসলিম শাসকেরাই সকল বিভেদ ভুলিয়ে সংঘাতময় স্থানকে সকলের জন্য শান্তিময় করে তুলেছে; যার প্রমাণ স্পেন, জেরুজালেম, ভারতবর্ষ।
মুসলমানেরা কখনো মৃতদের মাংস খায়নি, ইহুদীদেরও কোন হলোকাস্ট উপহার দেয়নি। ইহুদীদের সাথে মুসলমানদের দ্বন্দ্ব সেই প্রথম ক্রুসেড পরবর্তী রোমান ক্যাথোলিকদের সুদীর্ঘ চক্রান্তের ফসল। আজকে খ্রিস্টান-ইহুদীরা একজোট হয়ে মুসলমানদের বিরুদ্ধে একের পর এক অপপ্রচার চালাচ্ছে। আর অজ্ঞতা এবং আবেগের বশবর্তী হয়ে মুসলমানেরা সেই ফাঁদে পা দিয়ে ঘটাচ্ছে লিবিয়ার মত ঘটনা।
গত কয়দিনে হনুদের মনে হয় ঈদ লেগে গেছে, মুসলমানদের নামে দোষ দিতে গিয়ে অনেকে দেখছি ইতিহাস পর্যন্ত চরম বিকৃত করছে। এতো ভদ্র সুশীল হয়েও কিভাবে এরা মিথ্যা বলে!!
++
৯৯| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৪
রিফাত হোসেন বলেছেন: ভারত lol
১০০| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৫
রিফাত হোসেন বলেছেন: ++++ post
১০১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৫
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: কিন্তু তীব্র আপত্তি জানাই, যখন বলা হয় ১৪০০ বছর পূর্বে আরব এবং মুসলমানেরা ছিল অসভ্য, বর্বর। রাগ উঠে যখন নাস্তিক হনুগুলো মহানবীর দেখানো পথকে অশান্তিময় বলে আখ্যা দেয়। মুসলিম সাম্রাজ্য বিস্তারের সময় দু’এক জায়গায় বিশৃঙ্খলা, হত্যাযজ্ঞ হয়েছে কিন্তু তা কখনোই হনুদের পশ্চিমা প্রভুদের মতো এতো বর্বর ছিলনা। বরং সুযোগ্য মুসলিম শাসকেরাই সকল বিভেদ ভুলিয়ে সংঘাতময় স্থানকে সকলের জন্য শান্তিময় করে তুলেছে; যার প্রমাণ স্পেন, জেরুজালেম, ভারতবর্ষ।
মুসলমানেরা কখনো মৃতদের মাংস খায়নি, ইহুদীদেরও কোন হলোকাস্ট উপহার দেয়নি। ইহুদীদের সাথে মুসলমানদের দ্বন্দ্ব সেই প্রথম ক্রুসেড পরবর্তী রোমান ক্যাথোলিকদের সুদীর্ঘ চক্রান্তের ফসল। আজকে খ্রিস্টান-ইহুদীরা একজোট হয়ে মুসলমানদের বিরুদ্ধে একের পর এক অপপ্রচার চালাচ্ছে। আর অজ্ঞতা এবং আবেগের বশবর্তী হয়ে মুসলমানেরা সেই ফাঁদে পা দিয়ে ঘটাচ্ছে লিবিয়ার মত ঘটনা।
++++++
অনেক কিছু জানলাম ভাই। মুসলমানরা তাদের ঈমান আ'মল ঠিক করতে না পারার কারণেই কোরানে প্রতিশ্রুত অত্যাচারী বাদশার শাসনে তারা আজ শাসিত। কোরান এবং রাসূল(সঃ) এর সুন্নাহ এর উপরে উঠতে পারলেই মুক্তি মিলবে...
১০২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২৫
বিপদেআছি বলেছেন: সিদ্ধার্থ. বলেছেন:মুসলিম দের বিদেশী বলে উপহাস কে করলো ।একটা স্বতসিদ্ধ জেনে রাখুন "বিদেশী মুসলিম রা এই দেশ আক্রমন করেছিল ,কিন্তু ভারতীয় মুসলিম রা বিদেশী নয় "
মুসলিমদের ভারতে বিদেশী সংস্কৃতির ধারক বাহক হিসাবে উপহাস করা হয় এতো মিথ্যা নয় ? আর যাই হোক ভারতের বর্নবাদী হিন্দুদের এ উপহাস করার কোন অধিকার নেই , হিটলারের মাধ্যমে বহুল প্রচারিত স্বস্তিকা চিন্হ বর্নবাদী হিন্দুদের প্রতীক এ কথা তো আর অস্বীকার করবেন না।
১০৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪০
হাচিকো বলেছেন: বর্তমানে প্রচলিত হিন্দুধর্ম আর ইসলাম দুটোই বিদেশী ধর্ম। মুসলমানেরা যেমন বিদেশী ধর্মের বাহক, হিন্দুরাও তেমন বিদেশী ধর্মের বাহক। আদি হিন্দুধর্ম এখন আর কেউ পালন করে না। বৈদিক ধর্ম যা বহিরাগত সেটাই সবাই পালন করে। এইসব জাতপাত সব বিদেশ থেকে আসা। এদেশের একমাত্র নেটিভ ধর্ম হচ্ছে বৌদ্ধধর্ম, যার জন্ম ও বেড়ে ওঠা এখানে। হিন্দু, মুসলমান দুদলই বিদেশী ধর্ম ও সংস্কৃতি পালন করে। দূর্গাপূজা মোটেও বাঙালির কোন অনুষ্ঠান নয়।
সমরেশ মজুমদারের এই লিখাটা পড়ুনঃ http://forum.banglalibrary.org/topic1057.html
বর্তমানে প্রচলিত হিন্দুধর্মে ব্যাবহৃত স্বস্তিকা ভারত থেকে বিদেশে যায় নাই, বরং বিদেশ থেকে ভারতে এসেছে। স্বস্তিকা আর্য বা আরিয়ানদের প্রতীক। এমনকি ইরানে অনেক মসজিদে এই স্বস্তিকা চিহ্ন দেখা যায়। এই চিহ্ন যতটা না ধার্মিক, তার থেকে বেশী বর্ণবাদী। যে কারনেই হিটলারকে এই চিহ্ন ধারন করতে দেখা যায়, বর্ণবাদী ইরানিদের এই চিহ্ন ধারণ করতে দেখা যায় এবং ভারতীয় উচ্চবর্নের হিন্দুরাও এ চিহ্ন ধারণ করে।
বর্তমান হিন্দুধর্ম হচ্ছে বিদেশী আক্রমণকারীর হিন্দুধর্ম। বিদেশী এখানে আক্রমণ করে বর্তমানের এই হিন্দুধর্ম প্রচার করেছিল। প্রাচীন ও লোকজ হিন্দুধর্ম আর্যদের অত্যাচারে শেষ হয়ে গেছে। হারিয়ে গেছে আমাদের লোকজ সংস্কৃতি ও প্রকৃতি এবং ধর্ম। এই হিন্দুরা না থাকলে আজ আমাদের অত্যাচার থেকে বাচার জন্য মুসলমান হতে হতো না। আমরা আমাদের আদি ধর্ম নিয়েই বেচে থাকতাম।
১০৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩১
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: আপনার কমেন্ট গুলো অর্ধেক দেখতে পাচ্ছি ।পুরো দেখতে পাচ্ছি না । ভালো হয় যদি আপনি আপনার মন্ত্যব্য আমার শেষ পোস্টে কপি করে দেন তো ।আলোচনা চালু থাকতে পারে ।
@হাচিকো ...অনেক প্রশ্ন তো করলেন ??এবার বলুন তো আপনি কার মাল্টি ?ভাঙ্গাচুরা যন্ত্র পাতি ...আপনি আপনার আসল নিকে আসতে পারেন ।এই তর্ক যত দূর ই গড়াক না কেন তা কখনো ব্যক্তি গত বা ব্লগীয় সম্পর্ক কে আঘাত হানবে না ।
আমার জন্ম ক্ষত্রিয় নাকি বৈশ পরিবারে তা জানবার আপনার এত উত্সাহ কেন ?আপনাকেই তো বর্ণবাদী মনে হচ্ছে ।স্যাম কাইন্ড অফ হিপোক্রিট ।
"কিন্তু আপনার মত বৈদিক জাত্যাভিমান আমার নাই। "আমার লেখা কোন লাইন এ এমন পেলেন যে আমার বৈদিক জাত্যাভিমান আছে ।ক্লিয়ার করে দেখান ।না হলে উল্টো পাল্টা আলিগেসান করা থেকে বিরত থাকুন ।
"এই যে দেখেন, হিন্দুদের হোগা মারার কথা বললাম, কিন্তু মুসলিমদের হোগা মারার কথা কেন বললাম না, আপনার আতে ঘাঁ লেগে গেল।"তর্ক টা হছে প্রাচীন ভারত বর্বর ছিল কিনা এই নিয়ে ।এখানে বিপদে আছি হিন্দু ধর্মের কিছু বর্বর প্রথা তুলে ধরে প্রমান করতে চাইছেন প্রাচীন ভারত বর্বর ।আর আমি বিভিন্ন ধর্মের মেনলি ইসলাম, বর্বর প্রথা তুলে ধরে প্রমান করার চেষ্টা করছি সব ধর্মেই বর্বর প্রথা আছে ।গট ইট ?নাকি ফিডিং বোতলে গুলে বুঝিয়ে দিতে হবে ।
"ব্রাহ্মন নাকি ক্ষত্রিয়ের সাথে তর্ক করছি জানা দরকার।"-আপনি একজন ধর্ম হীন আস্তিকের সাথে তর্ক করছেন ।বোঝা গেল ?আপনার প্রশ্ন টা হওয়া উচিত ছিল আপনি কোন পরিবার থেকে উঠে এসেছেন ?কিন্তু আমি বুঝতে পারছি না আপনি আমাকে একজন সাধারণ ব্লগার হিসাবে না দেখে কেন বারবার এই প্রশ্ন টা করছেন ?
"আর ইশ্বরহীন আস্তিক যে বেদেরই একটা নীতি এবং বর্ণহিন্দু হিসাবে আপনি সে দিকে গেছেন, এতে আশ্চর্য হই নাই।"-আমি তো জানতাম বেদে অনেক দেবতা দের কথা বলা আছে ।
আমি কি ?আমি কে ?এগুলোর চাইতে ঢের বেশি ইম্পর্টান্ট আমি কি বলছি ।আর তাতে যদি আপনার আপত্তি থাকে তাহলে স্পষ্ট কোথায় আপত্তি আছে জানান ।
"ইরানিরাও এই আপনার মতই বর্ণবাদি, মুসলমান হয়েও এরা অন্যদের নীচু চোখে দেখে, অন্যদের ছোট জাত মনে করে। ধর্মের দোষ না বলে মনে হয় রক্তের দোষ বলা উচিত।"
বারবার একই কথা পাগলের মতো বলছেন ।আমার লেখা কোন লাইন এ এমন পেলেন যে আমার বৈদিক জাত্যাভিমান আছে ।ক্লিয়ার করে দেখান ।না হলে উল্টো পাল্টা আলিগেসান করা থেকে বিরত থাকুন ।
"মাফ চাই ভাই, বন বিবি'র পুজা করুক আর দরগায় শিন্নি চড়াক মানুষ, সহজ মানুষের সহজ জীবন, এত বিশাল দর্শনের দরকার নাই। "-সহমত ।সবার জন্য দর্শন নয় ।ওটা দার্শনিক দের কাজ ।সাধারণ মানুষ কে যত দুরে রাখা যায় ততই ভালো ।
"আপনারাও কি ঐরকম কাষ্ট না দেখেই সম্বন্ধ করেছেন? " এটা খুবই পার্সোনাল প্রশ্ন ।সাধারণত কোনো ভাদ্র লোক করে না ।তাও আপনাকে বলি ওটা ছিল লাভ ম্যারেজ এবং ইন্টার রিলিজিওন ।
"সাদা চামড়ার জাত্যাভিমানের থেকে আমি আমার রাক্ষস ভাইদেরই বেশী ভালবাসি।"আমি আমার বাংলার কালো ,হলুদ ,বাদামী সাদা সবাই কে ভালবাসি ।কারণ আদিবাসী দের কে আমি বলি না "তোরা বাঙালি হয়ে যা "বলি "আপনারা যেমন আছেন তেমন থাকুন ।"
১০৫| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৬
বিপদেআছি বলেছেন: হাচিকো বলেছেন: বর্তমানে প্রচলিত হিন্দুধর্মে ব্যাবহৃত স্বস্তিকা ভারত থেকে বিদেশে যায় নাই, বরং বিদেশ থেকে ভারতে এসেছে। স্বস্তিকা আর্য বা আরিয়ানদের প্রতীক।
আমি এটাই বলেছি যে হিন্দুধর্ম বিদেশী, আমার কমেন্ট গুলো পুরা পড়লে বুঝতে পারতেন । ইরানীদের ব্যাপারে বেশ কিছুদিন আগে অন্য একই বিষয় নিয়ে একটি পোষ্টে কমেন্ট করেছিলাম ।
১০৬| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৭
হাচিকো বলেছেন: @ সিদ্ধার্থঃ হে হে। আমি ভাঙ্গাচুরার মাল্টি না। আপনি সম্ভবত ব্লগের পশ্চিমবঙ্গ স্বাধীন করা লুঙ্গিবাদী ধুতিবাদী গামছাবাদী ইত্যকার বাঙালি গ্রুপের সাথে পরিচিত না। নাগরিক ব্লগে যান, এরকম অনেক পাবেন। ভাঙ্গা হইলো বারামদী, আমি আরেকজন। আমার মাল্টি অন্যগুলা, কুত্তার নামে নাম সবগুলার।
আপনি নিজেকে বর্ণহিন্দু বলে পরিচয় দিচ্ছেন, তাই জানার আগ্রহ হয়েছে কোন বর্ণ। নাকি জানতে চাওয়াটাও দোষ? আপনি যেভাবে আর্যদের পক্ষে সাফাই গাচ্ছেন তাতেই আপনার জাত্যাভিমান প্রকাশ পায়। নিজের জাতকে যেভাবেই হোক রক্ষা করার চেষ্টা করছেন।
প্রাচীন ভারত বরাবরই বর্বর ছিল। সভ্যতা আর বর্বরতা আলাদা জিনিস। ইবনে বতুতা এ কারনেই প্রাচীন বাংলাকে ভাল জিনিসে পরিপূর্ণ দোযখ বলেছেন।
সাধারণ ব্লগার হিসেবেই দেখতে চাই, কিন্তু বার বার যেভাবে নিজ জাতের সাফাই গাচ্ছেন, তাতে সাধারণ হিসেবে দেখা যাচ্ছে না। দোষ স্বীকারে লজ্জ্বা নাই। মিডিয়াতে শাইনিং ইন্ডিয়ার প্রোপাগান্ডা দেখে প্রাচীন ভারত নিয়ে স্বমেহন করা যায়, কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। সত্যি বলতে ভারত পৃথিবীকে ঐ শূন্যই দিয়েছে। মানে আন্ডা দিয়েছে বিশ্বকে।
আপনার লাইনে না, আপনার বক্তব্যে যেভাবে বলছেন সে কারণেই বলছি জাত্যাভিমান প্রকাশ পাচ্ছে।
আশ্চর্য! বললেন কাষ্ট না দেখে সম্পর্ক করেছেন। এখন আমার জানার ইচ্ছা ছিল তাই জিজ্ঞাসা করেছি। আমি কি কোন গালি দিয়েছি? আমি জানতে চেয়েছিলাম আসলেই প্রথা ভেঙ্গে নাকি ফাকিঝুকির প্রথা ভেঙ্গে বিষয়টা ঘটেছে। কোন অভদ্রতা পেলে দুঃখিত।
আর আমি আদিবাসীদের কখন বললাম বাঙালি হয়ে যেতে? আর উচ্চবর্ণের হিন্দুরাতো প্রথমে নিজেদের বাঙ্গালিও বলতো না। পরে বঙ্গভঙ্গের সময় ভন্ডের মত সাত কোটি সন্তানের নামে মুসলমানদেরও বাঙালি বানিয়েছে। এর আগে মুসলমানদের সম্পর্কে তাদের মনোভাব ছিল, "আমাদের বাঙ্গালিদের সাথে মুসলমানদের ফুটবল খেলা হত" জাতীয়, শরৎচন্দ্রের লেখায় তা পাওয়া যায়। বঙ্কিম তারা মৃণানিলীতে মুসলমানদের শাস্ত্রীয় সংগীত চর্চাকে দাত মুখ খিচিয়ে উন্মাদের ন্যায় অঙ্গভঙ্গি করা বলেছেন। তাই বঙ্গভঙ্গের ঠেলায় মুসলমান সহ "সপ্ত কোটি সন্তান যার" বলা বর্ণহিন্দুদের "কালো ,হলুদ ,বাদামী সাদা সবাই কে ভালবাসি" বলা দেখলে খুব একটা ভরসা পাওয়া যায় না। কারণ দরকারের সময় আবার ঠিকই ভারত ভেঙ্গে পাকিস্তান না হলেও বাংলা ভাগ হবে বলে সবাই বলে বসবে।
পোষ্টটা বাঙালি নিয়ে কথা হচ্ছে না, কথা হচ্ছে হিন্দু মুসলিম নিয়ে। এখানে আপনি বাঙ্গালিদের উদাহরণ একটা সাবসেক্ট হিসাবে এসেছে। আপনি এর মধ্যে আবার আদিবাসী এনে ঢুকাচ্ছেন কেন বুঝলুম না। বাঙালি নিয়ে তর্ক করতে চাইলে সবচেয়ে ভাল হয় নাগরিক ব্লগে যান। ওখনে অখন্ড বাংলার উকিল পাবেন পাবেন অনেক যারা এখনও ছেড়া কাথায় শুয়ে অখন্ড বাংলার স্বপ্ন দেখে। নতুবা দেশী পোলার কাছে যান, বাঙ্গালিদের নিয়ে উনি পশ্চিমবঙ্গ স্বাধীন করবেন।
১০৭| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫১
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: @
ভাঙ্গাচুরা যন্ত্রপাতি
আপনার থেকে এটা আশা করি নাই ।আমি স্ক্রিন শট এর ব্যবসা করি না ।যে আপনার ডিলিট করা পোস্ট এনে প্রমান করব আপনিই ভাঙ্গাচুরা
যন্ত্রপাতি।এই সমস্ত কাজে আমার কোনো প্রবৃতি আসে না ।আপনি সবাই কে বুঝবেন ,নিজের বিবেক কে বুঝতে পারবেন তো ?আপনি যদি স্বীকার করে নিতেন ,তাহলে ভালো হত না ।ভুল তো সবারই হয় ।এই ব্লগে আমারও হয়েছে, স্বীকার করে নিয়েছি ।সত্যি কথা বলতে আমি এই আলোচনা টায় ইন্টারেস্ট পাচ্ছিলাম ।কিন্তু আপনার ১৫৬ নাম্বারের মন্ত্যবের পর রীতিমত বিরক্ত লাগছে ।ধন্যবাদ ।সবাই ভালো থাকবেন ।
১০৮| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১৪
দিবা_স্বপ্ন বলেছেন: শিরোনামে ধাক্কা লেগেছিল, পড়ে ভাল লাগল।
চমৎকার পোস্ট।
১০৯| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৩:৪৩
মেহেদীহাসান- বলেছেন: লিখার জন্য ধন্যবাদ । তবে এটাও তুলে ধরা দরকার যে মুসলিম শাসকগণ সেই সময়ে ধর্মের ব্যবসার নাম গণতন্ত্রের পূজা করত না । সেই মুসলিমদের মাঝে খিলাফাত ছিল বলেই এমন বিজয় সম্ভব হয়েছে । মুসলিমদের মাঝে ক্ষমার গুণ ছিল প্রবল , যা বহু শাসকদের আক্রুষ্ট করেছে । স্বয়ং ক্রুসেডার রাজা রিচার্ড দ্যা লায়নহার্ট পর্যন্ত খলিফা সালাহদীনের মহানুভবতায় আত্মহারা হয়েছিলেন । আজকের মুসলিম রাজনীতিবিদদের গালি দেয়া উচিত কারণ তারা ইসলামের সেই মহানুভবতা আর সঠিক ইসলামি শাসন ব্যবস্থা ভুলেগিয়ে খ্রীষ্টানদের তোষামোদির রাজনীতি করছে আর মুসলিমদের বিভ্রান্ত করছে ।
১১০| ৩০ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:৫২
বাংলার ঈগল বলেছেন: কিন্তু তারা নিরস্ত্র হওয়া মাত্রই তাদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে ক্রুসেডাররা। হত্যা করা হয় শহরের ২০০০০ হাজার অধিবাসীর প্রত্যেককে; নারী-পুরুষ, মুসলমান, ইহুদী, অগ্নি পূজারী কেউ রক্ষা পায়নি ক্রুসেডারদের তলোয়ারের হাত থেকে।
ইহুদি / খ্রিস্টান / বৈদ্ধ / হিন্দু / শিখ / সবাই মুসলমান হত্যায় একে অন্যের প্রতেযোগী ছিল।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:২৩
েমা আশরাফুল আলম বলেছেন: এটা একটা সিরিজ করে লিখলে খুবই ভালো হবে, এই আশায় থাকলাম।ধন্যবাদ