নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"আমি বামের ডানে, আবার ডানেরও ডানে, আমি ডানের এত ডানে যে বাম আমার থেকে দূরে না! এজন্যই জীবন চক্রে আমি মধ্যবর্তি!" "just because i appreciate you, doesn't mean i am a great fan of yours" "স্বিবগাতাল্লাহি ওয়ামান আহসানু মিনাল্লাহি স্বিবগাতান ওয়া নাহনু লা--হু-- আ-বিদুওন " "যারা ঈমান এনেছে, আল্লাহ তাদের অভিভাবক। তাদেরকে তিনি বের করে আনেন অন্ধকার থেকে আলোর দিকে। আর যারা কুফরী করে তাদের অভিভাবক হচ্ছে তাগুত। তারা তাদেরকে আলো থেকে বের করে অন্ধকারের দিকে নিয়ে যায়। এরাই হলো দোযখের অধিবাসী, চিরকাল তারা সেখানেই থাকবে।" "কাদিয়ানী মিথ্যাবাদিরা আমার প্রকাশ্য শত্রু !!!"
বিসমল্লাহির রাহমানের রাহিম
১৯ বছরের কামরুল কে তার বিএসসি প্রথম বর্ষে পড়া সহপাঠিরা নিয়ে এসেছে মেডিসিন ওয়র্ডে। গতকাল রাত থেকে কামরুল শুধু ছক্কা, চার আর বোল্ড আউট ছাড়া কিছুই বলছে না। চোখও খুলছে না, ও। একটু খুঁজতেই হাতে তার লেখা পাওয়া গেল সাবিনা। কোন পিন বা ধারালো কিছুর অগ্রভাগ দিয়ে লেখা, সাবিনা। সাবিনার গতকাল বিকালে বিয়ে হয়ে গেছে। তাই ছক্কা চার পিটিয়েও কামরুল এখন বোল্ড আউট। ব্যাপারটা ওয়ার্ডে আমাদের জন্য ছিল নিতান্তই হাস্যকর। আমিতো বলেই বসলাম এই রকম মেয়ে মানুষি করলেতো কোন মেয়েই আপনাকে বিয়ে করবে না।
আজকের স্টিকি পোষ্টটা দেখে লিখতে ইচ্ছা করল। মানষিক স্বাস্থ্য ব্যাপারটা আমাদের দেশে খুবই অবহেলার বস্তু। সয়ং ডাক্তাররাই এই ব্যাপারটাকে তেমন একটা গুরুত্ত দিতে চাননা।
আমার নিজের জীবনের একটা ৭ মাসের পর্যায় ছিল, যখন আমি আমি ছিলাম না। ঐ আমিকে, আমি এখন চিনি, আগে চিনতাম না। কখনো ভাবিও নাই যে ঐ আমির সাথে আমার দেখা হবে। রাস্তায় কাঁদতে কাদঁতে হাটতাম, অস্বাভাবিক কিছু মনে হতনা এটা। কে দেখল কে কি মনে করল কিছুই কোন ব্যাপার ছিলনা আমার কাছে। কখন খেতাম আর কখন খেতাম না, তার কোন গুরুত্ত ছিলনা আমার। একজনকে এক মুহুর্ত দেখবার জন্য বিকেলে প্রায় চারশ কিঃমিঃ পারি দিয়ে দিগন্ত জয় করে আবার গভীর রাতেই যন্ত্রদানবে করে ঢাকায় ফিরতাম। তখন একবার কার্ফিউ ডেকেছিল, পুলিশের সামনে দিয়ে শাহাবাগে ঘুরা ঘুরি করেছি গুলি খাবার আশায়, ভাবটা ছিল এমন যে তোরা গুলি করে আমারে বাঁচা। আমার বাবা-মা এর কন্ট্রোল ছিলনা আমার উপর। আর আমার নিজেরতো ছিলই না। বন্ধুরা বিষন্ন দেখেছে কিন্তু প্রথম দিকে তেমন কিছু বুঝতেই পারে নাই। পারবার কথাও ছিল না। কারন আমি আমার সমস্যা সবসময় নিজেই সমাধান করি। আই কিউ পরিক্ষা জিবনে যত বার দিয়েছি আমি, আমার স্কোর ছিল ১৩৮, মাত্র ২ এর জন্য কখনই জিনিয়াস ট্যাগ নিতে পারি নাই , কিন্তু চরম বুদ্ধিমানতো আমি নিঃসন্দেহে। কিন্তু আমার সোসাল কিউ তো প্রায় শুন্যের কোঠায়!!! এটা আমি তখনো জানতাম না। মনে করতাম আইকিউই সব। বুদ্ধিদিয়েই বুঝি সবকিছুর সমাধান হয়!! মানষিক কষ্টের কারনে, কোন রূপ শারিরীক অসুস্থতা ছাড়াই যে শরিরের প্রতিটা কোষে কোষে ব্যাথার অনুভুতি হতে পারে , যন্ত্রনার অনুভুতি হতে পারে এটা আমি কখনোই বিশ্বাস করতাম না, যদি না আমি ঐ আমির সাথে পরিচিত না হতাম। মাঝে মাঝে মনে হত, আমার মাথার ভিতর থেকে আমার মস্তিষ্ক যন্ত্রনায় ফেটে বের হয়ে যাবে, কখন মনে হত আমার মেরুদন্ডের হাড্ডি গুলোকে থেতলানো কোন বিকৃত হাতুড়ি দিয়ে কেউ পেটাচ্ছে। শারির বিদ্যা ব্যাবচ্ছেদ বিদ্যা সহ শরিরের সকল কিছুই আমার নখ দর্পনে, অন্যের কষ্টের সমাধান আমার কাছে ছিল কিন্তু আমার নিজের কষ্টের কোন কুল কিনারা ছিলনা। আর উপশমতো অনেক দূরের বিদ্যা। দোজখ যন্ত্রনা কেমন হতে পারে এর সামান্য ধারনা হয়ত পেয়ে গেছি, ফর গুড। হলিউডের ডেভিল বিষয়ক মুভি গুলতে যে আত্না বিক্রি করে জিবনের সুখ কেনা যায়, এই চিন্তা মাথায় ঘুরত আমার, জানিনা শয়তান এসে কোন কিছু অফার করলে কি করতাম। তবে এখন যত ভালো মানুষই সাজি না কেন, তখন মনে হয় আমি গ্রহনই করতাম। জানি না?? আল্লাহ জানেন!! বেঁচে থাকবার কোন ইচ্ছাই তখন আমার আর বাকি ছিলনা। মনে হত প্রতি মুহুর্তে ওপারে যেতে পারলেই সুখ। এটার একটাই উপায় ছিল আমার কাছে। আত্নহত্যা! আর আত্নহত্যার সকল সুন্দর সুন্দর উপায় গুলোও আমি জানি। ঐ সময় আমার কাছে আমার কষ্টের চাইতে, নিজেই খুন হয়ে যাওয়া ছিল অনেক সহজ। আমার ধার্মিক সত্তা ছাড়া কিছুই আমাকে রক্ষা করে নাই, এ আমি নিশ্চিত জানি। এই পৃথিবীর কোন কিছুই আমাকে রক্ষা করতে পারতনা বা আমার কামনার বিনিময় হতে পারতনা। শুধু মাত্র আমি বেঁচে আছি এজন্যই যে আমি জানতাম আত্নহত্যা মানে দোজোখ। মনে মনে শুধুই বিড়বিড় করতাম hell is not an option for me. Hell is not an option for me…………… । যাই হোক আল্লাহ আমার দিকে দেখেছেন, আল্লাহ আমার মনের কামনা পূর্ণ করেছেন। কিন্তু সত্যি বলতে কি, আমার জীবন আর মৃত্যুর মধ্যে আমার ধর্ম চিন্তা ছাড়া কিছুই ছিলনা। কারো কারো ক্ষেত্রে এই ব্যারিয়ারটার কাজ করে অন্য কোন ভালো লাগা বা বিশ্বাস বা বন্ধুত্ত বা ভালোবাসা। আর যাদের মধ্যে কিছুই থাকে না তাদের পরিনতি হয় আত্নহত্যা, এবং এখন আমি জানি এটাই স্বাভাবিক।
নিম্নের আয়াত গুলোর শিক্ষা আমাকে বাঁচিয়ে ছিলঃ
২ঃ১৯৫
আর ব্যয় কর আল্লাহর পথে, তবে নিজের জীবনকে ধ্বংসের সম্মুখীন করো না। আর মানুষের প্রতি অনুগ্রহ কর। আল্লাহ অনুগ্রহকারীদেরকে ভালবাসেন।
৪ঃ২৯,৩০
হে ঈমানদারগণ! তোমরা একে অপরের সম্পদ অন্যায়ভাবে গ্রাস করো না। কেবলমাত্র তোমাদের পরস্পরের সম্মতিক্রমে যে ব্যবসা করা হয় তা বৈধ। আর তোমরা নিজেদের কাউকে হত্যা করো না। নিঃসন্দেহে আল্লাহ তা আলা তোমাদের প্রতি দয়ালু।আর যে কেউ সীমালঙ্ঘন কিংবা জুলুমের বশবর্তী হয়ে এরূপ করবে, তাকে খুব শীঘ্রই আগুনে নিক্ষেপ করা হবে। এটা আল্লাহর পক্ষে খুবই সহজসাধ্য।
আরেকটা আয়াত আছে ৪ঃ৯৩, ঐখানে আল্লাহ বলেছেন “যে ব্যক্তি স্বেচ্ছাক্রমে মুসলমানকে হত্যা করে, তার শাস্তি জাহান্নাম, তাতেই সে চিরকাল থাকবে……।” এই আয়াতটাও আত্নহত্যার বিপক্ষে। কারন আপনি আল্লাহের উপর নিরাশ হলেই আত্নহত্যা করতে পারেন, আর কোন ইমানদার কখন আল্লাহের উপর নিরাশ হতে পারেন না, তাহলে ইমান থাকে না। আবার যদিও ধরেই নেই যে আত্নহত্যার সময় ইমান ছিল, তাহলে সে একজন মুসলমানকে হত্যার দায়ে দ্বায়ি হয়ে যান।
কিছু কথাঃ
নিজেকে ছড়িয়ে দিন, অনেক অনেক ভালোলাগা তৈরি করুন। নিজের কিছু সমস্যা অন্যকে সমাধান করেতে দিন, হতে পারে বাবা, মা, ভাই বোন, কিংবা বন্ধু বান্ধব। মানসিক কষ্টের সময় ডাক্তারের কাছে যান। ডাক্তারের কাছে যাওয়া মানেই আপনি পাগলের খাতায় নাম লেখালেন, এরকম চিন্তাও করবেন না। অনেক মানুষ সামান্য কিছু চিকিৎসাতেই বা শুধু মাত্র কাউন্সিলিং এই ভালো হয়ে যান।
মানষিক কষ্ট আর তার পরিনতি হিসাবে আত্নহত্যা, এই দুয়ের মাঝে অনেক লম্বা সময় থাকে, চারপাশের মানুষ চাইলে অনেক কিছু করতে পারেন এই সময়ে। কাউকে যদি মানষিক কষ্টে দেখতে পান, তার জন্য কিছু করুন। তাকে বুদ্ধিমান-জ্ঞানী, ধার্মিক, ভালোমানুষ, বোকা মানুষ, উচ্ছল মানুষ, লোভি মানুষ ইত্যাদি ভেবে তার আত্নহত্যা করবার ক্ষমতাকে আন্ডার এসটিমেট করবেন না, প্লিজ। আমার এক দূর সম্পর্কের আত্নিয় ভাই, আত্নহত্যা করেছিল, এইচ এস সি তে স্টার পারার যায়গায় শুধুই প্রথম বিভাগ পেয়ে ছিল বলে, (পরে অবশ্য, দেখাগিয়েছিল শুধু সে স্টার না, তারচেয়ে অনেক ভালো করেছিল) আপনার সামান্য সময় একটা জীবন বাঁচাতে পারে। ভালো কথা বাবা মায়েরা ছেলে মেয়েদের উপর পড়ালেখার অজোচিত বোঝা চাপিয়ে দিবেন না।
আর মানসিক কষ্টের কোন সেক্স নাই, নারী পুরুষ উভয়েই সমান, বিশ্বাস না হলে আজই ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতাল গুলোতে ঘুরে নারী পুরুষের এটেমটেড আত্নহত্যার পরিসংখ্যান নিন। অবাক হয়ে যাবেন, নারী পুরুষ সবারই অনেক দুখঃ। আর শত শত আত্নহত্যার খবর কিন্তু কখনই মিডিয়া পর্যন্ত পৌছায় না!!!(বিশ্বাস না হলে ডাক্তার বন্ধুদের জিজ্ঞাস করুন)
আপনি কষ্টে পরলেই একমাত্র বুঝতে পারবেন যে কষ্টটা কেমন। মানষিক যন্ত্রনা কাকে বলে?? যেমন একজন হাপানির রুগীই জানেন যে তার শ্বাস কষ্ট যখন হয় তার কেমন লাগে, অন্য আর কেউ যানে না। তাই অন্যে কি বলল, তা চিন্তা না করে পরিবার, বন্ধুবান্ধব ও প্রয়োজনে ডাক্তারের সাহায্য নিন।
আমার ঐ খারাপ সময়টায় প্রতিদিন শত শত বার হতাশ হয়েছি, কিন্তু এক বারো আশা হারাই নাই। আল্লাহের কাছে আশা করতে হবে। তিনি সব কিছু দিতে পারেন। তিনি মহান। আপনার কাছে, আপনার যে প্রাপ্তি অকল্পনিয় ব্যাপার, আল্লাহের কাছে তা কিছুই না। তিনি করুনাময় মহান-দাতা।
*****হাসবুনাল্লাহু ওয়া নে’মাল ওয়াকিল, নিয়মাল মাওলা ওয়া নিয়মান নাশিইর।*****
(চরম সাহায্যকারী দুয়া, ছোট বেলায় বাবা শিখিয়ে ছিল, খুব সম্ভবত বেঁচে থাকবার অন্যতম বা একমাত্র কারন)
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:২২
মুদ্দাকির বলেছেন: ধন্যবাদ, অনেক অনেক ধন্যবাদ!!!!
২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৫৫
খাটাস বলেছেন: আপনার ঘুরে দাঁড়ানো সত্যি ই সুন্দর দৃষ্টান্ত। নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ারের ফলে অনেকে আরেক বার ভাবার সুযোগ পাবেন জীবনের হতাশা নিয়ে। ভাল থাকবেন। প্লাস।
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:২১
মুদ্দাকির বলেছেন: আমি যা চেয়েছি, তা পেয়েছি, কিন্তু পাবার সম্ভাবনা ছিল একদম ক্ষিন, ছিলনা বললেই চলে, আমি ভাগ্যবান, আল্লাহের সাহায্য পেয়েছি, না পেলে কি হত জানি না,
প্রকৃত ব্যাপার হচ্ছে, নিরাশ হওয়া যাবে না, যা চাই তার জন্য অপেক্ষা করতে হবে।
৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৫৫
সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: হাসবুনাল্লাহু ওয়া নে’মাল ওয়াকিল, নিয়মাল মাওলা ওয়া নিয়মান নাশিইর
অর্থ কি?
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:১৬
মুদ্দাকির বলেছেন: এর অর্থঃ
আমাদের জন্য আল্লাহই যথেষ্ট,তিনি কতইনা চমৎকার কামিয়াবি দানকারি, আল্লাহ তোমাদের সমর্থক এবং কতই না চমৎকার সাহায্যকারী।
৪| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৫৬
আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষই মানষিক সাস্থ্যের ব্যাপারে উদাসীন। ঠিক শাররিক অসুখগুলোর মত মানষিক অসুখও যে যে কোনো মুহুর্তেই মনে বাসা বাঁধতে পারে সে সম্পর্কে কোনো ধারনাই নেই আমাদের।
আর এই মানষিক অসুস্থ্যতার জন্যও প্রয়োজন সঠিক মেডিকেশন। যা শরীরবৃত্তীয় কিছু উপাদান মানে ম্যুড অথবা ইমোশন কন্ট্রোলিং এ সাহায্য করে।
কাজেই লজ্জা বা ভয় নয়। সঠিক ডক্টরের সাহায্য নিন ও সুস্থ্যভাবে বাঁচুন।
আপনার পোস্টটটির লিংক কি আমি আমার পোস্টে সংযুক্ত করতে পারি?
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:১৩
মুদ্দাকির বলেছেন: অবশ্যই আপনি আমার পোষ্টের লিংক সংযুক্ত করতে পারেন।
বরং আপনি সংযুক্ত করলে সম্মানিত হব।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ!!
৫| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:১৪
joos বলেছেন: ভাল লিখেছেন। যারা আত্মহত্যা করে, তারা যে ভয়ঙ্কর ঘটনাটা ঘটানোর আগে একটা ঘোরের মধ্যে দিয়ে যায় যেটা সে নিজে কিংবা তার আশেপাশের কেউ ঘুণাক্ষরেও বুঝতে পারেনা- সেটা অনেকেই জানে না, জানলেও মানতে চায় না। আপনার লেখায় ব্যাপারটা পরিষ্কার ফুটে এসেছে।
০৫ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:২৯
মুদ্দাকির বলেছেন: ঠিক বলেছেন আপনি, এই ঘোরটা কেমন জানি, প্রতি মুহুর্তে তুলনা আসে মনে, আমি বেঁচে থাকলে ভালো হবে নাকি মরে গেলে????
আপনাকে ধন্যবাদ
৬| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:২৫
আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
০৫ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:২৯
মুদ্দাকির বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ!!!
৭| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:২৭
আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: আরও একটি কথা বলতে চাই,
আত্মহত্যা ধর্মীয় সামাজিক কোনোভাবেই গ্রহনযোগ্য নয়। দুই ক্ষেত্রেই আত্মহনন বিষয়টিকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
০৫ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৩৮
মুদ্দাকির বলেছেন: হুম ইসলামে ব্যাপারটা কে অন্যায় হিসাবেই বলা............।
৮| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৪৬
অদ্ভুত স্বপ্ন বলেছেন: মুদ্দাকির ভাই, পোস্টের শেষে দেয়া দোয়াটা কষ্ট করে আরবিতে দিতে পারবেন? তাহলে খুব উপকৃত হতাম।
ধন্যবাদ।
০৫ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৪০
মুদ্দাকির বলেছেন: আমি কি বোর্ডে আরবী লিখতে পারি না!!! একটু কষ্ট করে ৪ঃ১৭৩, আর ৮ঃ৪০ আয়াত গুলোতে দেখুন!!!!!!!!!! আর নিচে ১৪ নং মন্তব্যে কায়েস ভাই আরবীটা দিয়ে দিয়েছেন
৯| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৪৯
~মাইনাচ~ বলেছেন: সুন্দর পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ
০৫ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:১৫
মুদ্দাকির বলেছেন: আপনাকে ও ধন্যবাদ, পড়ার জন্য
১০| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:১৪
লিংকন১১৫ বলেছেন: যার কষ্ট সেই বুঝে
অনেকে বলে আমি তোমার কষ্ট বুজতে পারছি আসলে সম্পূর্ণ মিথ্যা
হাজার চেষ্টা করলেও আরেক জনের কষ্ট বুঝা যায়না
আমি নিজেই ভুক্ত ভোগী ....... আমি কষ্ট পাচ্ছি আর এদিকে আমার চার পাশের মানুষ সেটা নিয়ে তামাশা করছে ............. তখন কষ্ট টা আরও বেরে যায়
ধন্যবাদ সুন্দর একটা পোস্ট করার জন্য
০৫ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:১৭
মুদ্দাকির বলেছেন: আপনি ঠিক বলেছেন, যার কষ্ট সেই বুঝে,
আপনাকে ধন্যবাদ!!!
১১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:২৫
কষ্টসখা বলেছেন: ভাই আমি ইদানিং খুব মানসিক যন্ত্রনায় ভুগতেছি,কারো কাছে শেয়ার করতে পারি না সবাই ভুল বোঝে। সমস্যাটা হলো আমি ফিন্যান্সের স্টুডেন্ট,এ মাসেই ইন্টার্নী শুরু করার কথা, আর ফিনান্সে যারা পড়ে তাদের ইন্টার্নী করা লাগে কোন কোম্পানি বা ব্যাংকে কিন্তু এসব যায়গায় ফিন্যান্সের কাজ মোটামটি সুদ ভিত্তিক যা আমি প্রচন্ড ভয় পাই কারন ইসলামে সুদের ব্যাপারটি খুবই জঘন্য অপরাধ। অনেক খোজ করেও কোন কুল কিনারা না পেয়ে এখন ইসলামী ব্যাংকে ইন্টার্নী করার কথা ভাবছি কিন্তু ওরা আসলে কতটা ইসলামিক নিয়ম কানুন মেনে চলে সে বিষয়টা আমি খুব বেশী জানিনা,এমত অবস্থায় কি করব কিছুই বুঝে উঠতেছি না। যদি দেখি ইসলামী ব্যাংক ও সুদ ভিত্তিক তখন আমি কি করব? আমি খুব চিন্তায় আছি, প্লিজ ভাই আমার জন্য সবাই দোয়া করেন,আল্লাহ রাব্বুল আলামিন যেন আমাকে সঠিক পথে পরিচালিত করেন । আর যদি কেউ পরামর্শ দিয়ে উপকার করেন তাহলে কৃতজ্ঞ থাকবো।
০৫ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:১৯
মুদ্দাকির বলেছেন: ইসলামী ব্যাঙ্ক যেহেতু বলে যে, তারা সরিয়া মেনে কাজ করে, তাই আপনি দুশ্চিন্তা না করে আগেতো কাজ শুরু করুন, পরে কিছু উলটা পালটা মনে হলে, বদলে নিবেন
আল্লাহ আপনাকে সাহাজ্য করুন
১২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৩১
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ!
০৫ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:২৮
মুদ্দাকির বলেছেন: আনেক অনেক ধন্যবাদ!!!
১৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৩৩
মাহিরাহি বলেছেন: ধন্যবাদ ভালো একটি পোস্টের জন্য
০৫ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯
মুদ্দাকির বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, অনেক ধন্যবাদ
১৪| ০৫ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৩৪
কায়সার আহমেদ কায়েস বলেছেন: অদ্ভুত স্বপ্ন حسبنا الله ونعم الوكيل نعمَ المولى ونعمَ النصير
حَسْبُنَا اللَّهُ وَنِعْمَ الْوَكِيلُ
(Aali Imran 3: 173) তে উল্লেখ আছে (আমাদের জন্য আল্লাহই যথেষ্ট)
জাযাকাল্লাহ। মুদ্দাকির ভাই। ভালো থাকবেন
০৫ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৩১
মুদ্দাকির বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ !!
আসসালামুয়ালাইকুম!!
১৫| ০৫ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:১২
সরকার আলী বলেছেন: হাসবুনাল্লাহু ওয়া নে’মাল ওয়াকিল পাঠের উপকারিতা বর্ণনা প্রসঙ্গে ওলামা ও মাশায়েখগণ লিখেছেন যে, এ আয়াতটি পূর্ণ ঈমানী উদ্দীপনা ও স্থির বিশ্বাসের সাথে এক হাজার বার পাঠ করে কোন দোয়া করা হলে আল্লাহ তা প্রত্যাখ্যান করেন না। দুশ্চিন্তা ও বিপদাপদের সময় 'হাসবুনাল্লাহু ওয়া নে’মাল ওয়াকিল' পাঠ করা পরীক্ষিত।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে নেক আমল করার তৌফিক দান করুন (আমিন)।
০৫ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৩
মুদ্দাকির বলেছেন: খুবই গুরুত্ত পূর্ণ ইনফরমেসন দিয়েছেন ভাই, আপনাকে ধন্যবাদ!!!
আমিন
১৬| ০৫ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:০০
না পারভীন বলেছেন: কি বলব ভাষা খুঁজে পাচ্ছিনা । প্রতিনিয়ত ডিপ্রেশনের ভিতর দিয়ে যেতে হয় । কোন টাই ছোট বলে মনে হয় না । আল্লাহ হয়ত সাহায্য করেন ছোট খাট ওশুধ গুলোর মাধ্যমে । কত ভয়াবহ পরিস্থিতি থেকে যে বের হয়ে আসতে হয় ।
সবার জন্য ওষধ গুলো র নাম উন্মুক্ত করে দেয়া উচিত । মিনিমাম ফ্রেনজিট , রেনজিট ( ট্রেড নেম ) মানুষ নিতে পারে অনায়াসে । প্রিয় মানুষদের হারিয়ে যাওয়া খুব বেদনার্ত করে তোলে ।
০৫ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৯
মুদ্দাকির বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
কিন্তু ফ্লুপেন্থিক্সল কিংবা মেলিত্রাসিন ইত্যাদি সাইকো ত্রপিক ড্রাগ ওভার দ্যা কাউন্টার হওয়া উচিৎ না!!!!
ইনফ্যাক্ট এই দুইটা মলিকিউল যে দেশ ডেভলপ করেছে, তারা নিজেদের দেশেই এই ড্রাগ ব্যাবহার করে না।
তাছাড়াও সিএনএস এক্টিং কোন ড্রাগই ওভার দি কাউন্টার হওয়া উচিৎ না!!!!!!!!!!!!!
১৭| ০৫ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:০৪
না পারভীন বলেছেন: আরেকটা কথা হল , হতাশা থেকে রক্ষার শ্রেষ্ঠ উপায় আল্লাহর জিকির । কুরআনে আয়াত ও আছে । এটাই প্রথম চিকিতসা ।
পোস্টে ভাল লাগা । পোস্ট প্রিয়তে ।
০৫ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৪২
মুদ্দাকির বলেছেন: ১০০% একমত!!
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে,
১৮| ০৫ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:০৫
আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: না পারভিন আপা ফার্মেসি সাবজেক্ট নিয়ে একটু পড়াশুনার কারণে এসব ফ্রাস্ট্রেশন কাটাতে কি কি ঔষধ কার্যকরী তা যারা আমরা জানি সেসব ঔষধের নাম জানালে কি কেউ উপকৃত হবে বলে আপনার মনে হয় নাকি অবশ্যই ডক্টর বা সাইকিয়াটিস্টের পরামর্শ নিয়ে এসব ঔষধ খেতে হবে? জানালে উপকৃত হবো।
কারন আশে পাশে আমাদের চারিদিকে প্রায়শই আমরা দেখছি হতাশা, বিষন্নতার মত ভেতরে ভেতরে ক্ষয়কারী অসুখগুলো।
০৫ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৭
মুদ্দাকির বলেছেন: অবশ্যই cns acting drug গুলো, বিশেষ করে psychotropic ড্রাগ গুলো over the counter হওয়া উচিৎ না, তা ছাড়া রোগ না ধরে রোগী ঔষধ খাবে কিভাবে??? অবশ্যই ডাঃ এর সাহায্য নিতে হবে।
@না পারভীন ঃ কিছু কমপ্লিমেন্ট করুন প্লিজ
১৯| ০৫ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৮
বাংলাদেশী দালাল বলেছেন:
hell is not an option for me. Hell is not an option for me……………
চমৎকার পোস্ট ভাই। ভালো থাকবেন।
০৫ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:০৪
মুদ্দাকির বলেছেন: ধন্যবাদ!!!
আসসালামুয়ালাইকুম!!!!
২০| ০৫ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:২১
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
মুদ্দাকির ভাই পোষ্টে অনেক অনেক ভাললাগা।
++++++
০৫ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৪৬
মুদ্দাকির বলেছেন: ধন্যবাদ
আসসালামুয়ালাইকুম
২১| ০৫ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:২৪
খেয়া ঘাট বলেছেন: *****হাসবুনাল্লাহু ওয়া নে’মাল ওয়াকিল, নিয়মাল মাওলা ওয়া নিয়মান নাশিইর।*****
+++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
একগুচ্ছ প্লাস।
০৫ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৪৭
মুদ্দাকির বলেছেন: আসসালামুয়ালাইকুম
ধন্যবাদ
২২| ০৫ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:১৯
না পারভীন বলেছেন: ময়ূরাক্ষী আপু , সবার ট্রেস নেয়ার ক্ষমতা সমান থাকেনা । আর ডাক্তারের কাছ পর্যন্ত যাওয়া খুব সহজে হয়না । ড্রাগ গুলো অভার দি কাঊন্টার করা উচিত । অশিক্ষিত গ্রাম্য ডাক্তারের পরামর্শে যদি বিষন্নতা দূর করার ওষুধ লাখ লাখ টাকার সেল হয় ,
শিক্ষিত একজন কেন নিতে পারবেনা ? যেখানে সে সুইসাইডের রিস্কে আছে । তার ত একুল ও শেষ , আখিরাত ও শেষ ।
০৬ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৭
মুদ্দাকির বলেছেন: with due respect, Dr. Parveen, i disagree
কিন্তু আপা আপনার দাবী অযৌক্তিক নয়।
২৩| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৪১
আমিনুর রহমান বলেছেন:
অত্যন্ত চমৎকার ও গুরুত্বপুর্ন পোষ্ট।
আপনার মত আমিও একটা সময় পার করেছি। একা একা মাইলের পর মাইল হেটেছি। যেখানে বসেছি তো বসেছি চারপাশ অন্ধকার হয়ে গেছে টেরই পাইনি। একটা ভিন্ন জগত পার করেছি। বুঝতে পারছিলাম যে আমি অস্বাভাবিক কিছু করছি। হঠাৎ করেছি নিজেকে ওই অবস্থা থেকে বের করে আনার জন্য নামায পড়া শুরু করলাম। রাতে ঘুম আসতো না নামায পড়তাম। খুব বেশি সময় লাগেনি হতাশা থেকে বের হতে। আসলো এমন কিছু সময় সবারই আসে। যারা মানুষিকভাবে শক্তিশালী তারা খুব সহজেই বের হয়ে আসতে পারে। আর যারা দুর্বল তারা অন্য কোন পথ বেছে নেয়। আত্মহত্যা বা ড্রাগ অ্যাডিক্ট হয়ে পরে।
ধন্যবাদ সুন্দর পোষ্টের জন্য।
@অদ্ভুদ স্বপ্ন ডাউনলোড করে নিন। সব পাবেন
০৬ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৪
মুদ্দাকির বলেছেন: আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আসলেই এই রকম সময়র মুখামুখি যে কেউ তার জীবনে হতেই পারে, কিন্তু বুঝতে পারাটা জরুরী, আমার কেন যেন মনে হয় অনেকে বুঝতেই পারে না।
"মেঘ দেখে কেউ করিস নে ভয়, আড়ালে তার সূর্য হাসে"
নিরাশ হওয়া যাবে না!!!!!!!!!!!!!!
২৪| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:২০
আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: না পারভীন আপা আমারও ধারণা বাংলাদেশে অধিকাংশ মানুষই মনের অসুখকে বিশেষ পাত্তা দেয়না। মোনোরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে যাওয়া ব্যপারটাকে ভয়ংকর বা লজ্জাস্কর কিছু মনে করে। কাজেই এই ব্যাপারে নরমাল ঔষধগুলো সর্বসাধারণের জানা উচিৎ বলে আমি মনে করি।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
০৬ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৮
মুদ্দাকির বলেছেন: কিন্তু আমি এই ব্যাপারে আপনাদের সাথে একমত হতে পারলাম না!!!
ডায়াগনসিসটা জরুরী, সেই আনুজায়ী ড্রাগ, আর ড্রাগ গুলোর খারাপ সাইড ইফেক্ট অনেক, কোন কোন টা ব্যাবহারের বিশেষ নিয়ম আছে।
২৫| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৫৪
রাহাত আহমেদ মুনিম বলেছেন: অনেক সুন্দর লেখা
এই ব্যাপারটাই আমি বার-বার ভাবি- স্রষ্টার প্রতি আমাদের এই যে বিশ্বাস- এতে সর্বশক্তিমান স্রষ্টার আদৌ কতটুকু উপকার হয় কে জানে, তার তো কোন কিছুর অভাব নেই। তিনি স্বয়ংসম্পূর্ণ!
তবে এই বিশ্বাসটা যে আমাদের চরম উপকারে আসে সে বিষয়ে আসলেই কোন সন্দেহ নাই!
যাই হোক, একটা সময় আমিও আত্মহত্যা করার প্ল্যান নিছিলাম- কিন্তু সাহস না হওয়াই পারি ্নাই
যাই হোক ভীরুতাও মনে হয় মাঝে-মাঝে কাজে আসে
০৬ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৫
মুদ্দাকির বলেছেন: আপনার চমৎকার রিয়ালাইযেসানের সাথে একমত
আপনার ভীরুতাকে মোবারকবাদ ++++
২৬| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৩১
রিয়ান৯১১ বলেছেন: +++++++++++++++++++++++++++++++++
০৬ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৮
মুদ্দাকির বলেছেন: ধন্যবাদ, ধন্যবাদ, ধন্যবাদ,
২৭| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮
mrof বলেছেন: ماشالله এরকম সুন্দর পোস্ট. আমি পড়েছি কবে মনে করতে পারছিনা। جزاكم الله تعالي خيرا في الدارين
০৬ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৭
মুদ্দাকির বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ।
মাশাআল্লাহ টুকু বুঝেছি, বাকি আরবীটা যদি দয়া করে একটু বাংলায় বলতেন
আসসালামুয়ালাইকুম
২৮| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:০২
সরদার হারুন বলেছেন: আমি হোমিও বিজ্ঞানে পেয়েছি যে স্বর্ণ দ্বারা যারা বিষাক্ত হয় তাদের বেচেঁ থাকার অনুভূতি লোভ পায়।
সে জন্য "অরাম মেটালিকাম" দ্বারা বানানো (সোনা দ্বারা বানানো) মেডিসিন খেলে রোগীর জ্ঞান ফিরে
আসে এবং সে আর মরতে চায়না ।আমি পরীক্ষা করে দেখেছি যে কথা সত্য। ৭বার পরীক্ষা করেছি। একই ফল পেয়েছি। কাযেই যদি কেউ মরতে চায় তাহলে তাকে হোমিও ডাক্তারের কাছে দেখাতে পারেন।
০৬ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৪
মুদ্দাকির বলেছেন: হুম , হতে পারে, হোমিওপ্যাথি হ্যানিম্যানের মহান বিজ্ঞান, উপশম থাকতেই পারে +++
২৯| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৩
অনির্বাণ তন্ময় বলেছেন:
অসাধারণ পোস্ট।।
এক সময় খুব আত্মহত্যা করতে ইচ্ছে করত। মানসিক যন্ত্রণা থেকে মুক্তির সবচেয়ে সহজ পথ মনে হত আত্মহত্যাকে। হয়তোবা তাই।।
কিন্তু আমার কাছে মনে হয়, আত্মহত্যা মানে পরাজয়। আর পরাজিত মুখ নিয়ে আমি মালিকের সামনে দাড়াতে চাই না। আর তাই আত্মহত্যাও করা হয় নি।
আমার জন্য আমার আল্লাহই যথেষ্ট।।
ভালো লাগা রইল।।
০৭ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২০
মুদ্দাকির বলেছেন: "আত্নহত্যা মানে পরাজয়"
ধন্যবাদ, অনেক ধন্যবাদ!!!!!!!
৩০| ০৭ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:০৮
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: جزاكم الله تعالي خيرا في الدارين/ আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন
০৭ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২২
মুদ্দাকির বলেছেন: ধন্যবাদ!!!!
আসসালামুয়ালাইকুম
৩১| ০৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৪০
হাবিব০৪২০০২ বলেছেন: আপনি কষ্টে পরলেই একমাত্র বুঝতে পারবেন যে কষ্টটা কেমন। মানষিক যন্ত্রনা কাকে বলে?? যেমন একজন হাপানির রুগীই জানেন যে তার শ্বাস কষ্ট যখন হয় তার কেমন লাগে, অন্য আর কেউ যানে না
যারা ভুক্তভুগী নন তাদের জন্য এই ৩টা লাইনই যথেষ্ট
০৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৩২
মুদ্দাকির বলেছেন: হুম আমিও আশা করি যথেষ্ট হবে
ধন্যবাদ!!
৩২| ২২ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৫২
এই সব দিন রাত্রি বলেছেন: আল্লাহ্ আমাদের সব ধরনের পরীক্ষায় সবর করার শক্তি দিন।
ভালো লাগল পড়ে।
২৩ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:০৮
মুদ্দাকির বলেছেন:
আল্লাহ্ আমাদের সব ধরনের পরীক্ষায় সবর করার শক্তি দিন। (আমিন)
আপনাকে ধন্যবাদ!!
৩৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৯
রাশেদ অনি বলেছেন: আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষই মানষিক সাস্থ্যের ব্যাপারে উদাসীন। ঠিক শাররিক অসুখগুলোর মত মানষিক অসুখও যে যে কোনো মুহুর্তেই মনে বাসা বাঁধতে পারে সে সম্পর্কে কোনো ধারনাই নেই আমাদের। - আমি ময়ূরাক্ষী আপুমনির কথার সাথে সহমত।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৭
মুদ্দাকির বলেছেন: আমিও !!!!
৩৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:১৩
সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: ভাই লিখেন না কেন ???? ঈদ মুবারাক
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:২৩
মুদ্দাকির বলেছেন: ঈদ মুবারাক!!! লেখিতো, কে বলল লেখি না, আপনারচেয়ে বেশি লিখি, না বিশ্বাস হলে গুনে দেখেন।
ভালো থাকুন , ভালো লাগল
৩৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২০
বেলা শেষে বলেছেন: যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে, তারাই সৃষ্টির সেরা।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৪
মুদ্দাকির বলেছেন: একমত ! ধন্যবাদ, আসসালামুয়ালাইকুম
৩৬| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:০৪
একজন ঘূণপোকা বলেছেন: আপনার লেখার ভক্ত হয়ে গেলাম, রাত গভীর হলেই ফিরে আসি আপনার লেখায়। আসলে এরকম ব্লগিং করার ইচ্ছে ছিল সব সময়, আইডিয়াও কাজ করে বাট আইলসামির জন্য করা হইনি কিছুই। না ফুল না কীট কিছুই না।
যাক তাও একজন তো করছে, এ জন্য আল্লাহর কাছে লাখ শোক্রিয়া।
ইন্টার পাশ করেই পড়ে গেলাম প্রেমে, এমন তেমন প্রেম না। হাত পা ভাঙ্গা প্রেম। কোথাও চান্স পেলাম, যদিও ফার্স্ট বয় ছিলাম কলেজে স্কুলে। নিচের দিক্কার সবাই চান্স পেল খালি আমি পাইনি। আব্বু আম্মুর কত আহাজারি। কিন্তু আমার কোন টেন্সন নাই। ওই প্রেমটাই আমাকে আইসোলেটেড করে রেখেছিল বাস্তবতা থেকে।
৬ মাস এর মাথায় খেলাম ধোকা, আর যাই কোথা, সোজা জাহান্নামের যন্ত্রনায়।
তারপর একদিন নিলাম সুইসাইডের সিধান্ত।
তারপর এক রুমমেট কেমন করে যেন, সব টের পেয়ে যায়। আর সুযোগ করে দেয় এই দুনিয়ায় কিছুদিন বাচার।
তারকাছে আমার অনেক দায়।
ভাল থাকবেন।
আমার পড়তে ভাল লাগে, মন্তব্য করতে কেন জানি আইলসামি লাগে।তারপরো অনেক বড় মন্তব্য করে ফেললাম। ব্লগে মনে হয় এটাই আমার সবচেয়ে বড় মন্তব্য।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৮
মুদ্দাকির বলেছেন:
বুঝাই যাচ্ছে, আপনি আমার লেখা গুলো পরছেন, আপনাকে অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ!!
এত বড় একটা মন্তব্য করার জন্যও ধন্যবাদ
আপনার ফিরে আসার কথা যানতে পেরে ভালো লাগছে।
আর লিখুন , লেখার ইচ্ছা থাকলেই হবে, ইনশাল্লাহ!!!
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৪৯
আম্মানসুরা বলেছেন: বুঝলাম