নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আসুন উদারতা দিয়ে বিশ্ব জয় করি।

যুবায়ের বিন রিয়াজ

হাঁয় বন্ধু! আমি হাসিখুশি একজন তরুণ। হাসতে ও হাসাতে ভালোবাসি। লেখতে ভালোবাসি। ভালোবাসি মানুষের সেবা করতে।

যুবায়ের বিন রিয়াজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

{চিকিৎসাশাস্ত্রে মুসলমানদের অবদান(মুসলিম মনীষী-৪)} হাসসান ইবনে হাইসাম

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৩



বিখ্যাত দৃষ্টি বিজ্ঞানী হাসসান ইবনে হাইসাম দৃষ্টিবিজ্ঞান, দর্শন, জ্যোতির্বিদ্যা, চিকিৎসাশাস্ত্র, গণিত প্রভৃতি বিষয়ে শতাধিক গ্রন্থ রচনা করেছেন। “কিতাবুল মানাযির” নামক দৃষ্টিবিজ্ঞান বিষয়ক মৌলিক গ্রন্থটি তাকে ইতিহাসে অমর করে রেখেছে। এ গ্রন্থটিই মধ্যযুগে আলোক বিজ্ঞান বিষয়ে একমাত্র গ্রন্থ ছিল বলে এ বিষয়ের গবেষক রোজার বেকন, নিউলোর্ডে, কেপলার এ গ্রন্থের ওপর নির্ভর করেই তাঁদের গবেষণা পরিচালনা করেন।

দৃষ্টিশক্তি এবং প্রতিসরণ ও প্রতিফলন বিষয়ে গ্রিকদের ভূল ধারণা খন্ডন করে ইবনে হাইসাম প্রমান করে দেখিয়েছেন যে, “বাহ্য পদার্থ থেকেই আমাদের চোখে আরোকরশ্মি প্রতিফলিত হয়, চোখ থেকে বের হওয়া আলো বাহ্য পদার্থকে দৃষ্টিগোচর করেনা।” তিনিই ম্যাগনিফাইং গ্লাস আবিস্কার করেন। আধুনিক কালের বিজ্ঞানীরা গতি বিজ্ঞানকে তাঁদেরই একচেটিয়া অধিকার বলে দাবি করলেও ইবনে হাইসাম এ বিষয়ে তাদের বহূ আগেই বিস্তারিত বর্ননা করেছিলেন। বায়ূমন্ডলের ওযন, চাপ এবং তারতম্যের জন্য জড় পদার্থের ওযনেও তারতম্য ঘটে- এ বিষয়ে এবং মধ্যাকর্ষণ শক্তি বিষয়েও তাঁর গ্রন্থসমূহে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। “স্যার আইজ্যাক নিউটন (১৬৪২-১৭২৭) কে মধ্যাকর্ষণ শক্তির আবিষ্কারক মনে করা হলেও ইবনে হাইসাম যে এ বিষয়ের প্রথম আবিষ্কারক ছিলেন, এ বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই।



মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.