![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হাঁয় বন্ধু! আমি হাসিখুশি একজন তরুণ। হাসতে ও হাসাতে ভালোবাসি। লেখতে ভালোবাসি। ভালোবাসি মানুষের সেবা করতে।
মাগরিবের নামায পড়ে মসজিদ থেকে বের হচ্ছি, দেখি এক লোক বাচ্চা কোলে নিয়ে মাসজিদে এদিক ওদিক হাঁটাহাঁটি করছে। আমাকে দেখে জিজ্ঞেস করল- ভাই হুজুর কই, বলতে পারেন? জানতে চাইলাম, কোন হুজুর? বললেন, ইমাম সাহেব হুজুর। জিজ্ঞাসা করলাম, হুজুরকে দিয়ে কি করবেন? বললেন, বাচ্চাটা রাতে ঘুমায় না, খালি কান্না করে, হুজুর ফুঁ দিয়ে দিলে ও ভালো হয়ে যেত। বললাম- ভাই, হুজুর ফুঁ দিলে ও ভালো হতেও পারে, নাও পারে। তার চেয়ে আপনি দুই রাকাত নফল নামায পড়ে ওর জন্য কান্নাকাটি করে দোয়া করেন। নিঃসন্দেহে আপনার বাচ্চা ভালো হয়ে যাবে ইনশা আল্লাহ। তিনি আমার দিকে বড় বড় চোখে তাকালেন। আবারও হুজুরের তালাশে হাঁটা শুরু করলেন।
আমাদেআসলে চেতনার বড় অভাব। কারণ ঝাড় ফুঁক শরীয়ত অনুযায়ী হলে তা নিতে সমস্যা নেই। কিন্তু বিপদাপদে নামাযের প্রতি ধাবিত হওয়ার উৎসাহই হাদীসে বেশী দেওয়া হয়েছে। আমরা আসলে সস্তা বেশী পছন্দ করি।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৪৫
যুবায়ের বিন রিয়াজ বলেছেন: লোকটা অশিক্ষিত ও দরিদ্র হলে আমি তাঁকে নামাযের পাশাপাশি চিকিৎসা নেওয়ারও পরামর্শ দিতাম। বাকি তিনি যেহেতু তা নন। তাই তাঁকে চিকিৎসার পরামর্শ দেওয়ার প্রয়োজন মনে করিনি। আর তিনি নামাজে উদাসীন। তাই তাঁকে নামায পড়তেই উৎসাহ দিয়েছি।
মন্তব্য করার সময় আঙ্গুল খানিকটা চেপে রাখবেন। যেন, বেকুব জাতীয় শব্দ জলদি বের না হয়ে যায়।
আপনিও পাঁচ ওয়াক্ত নামায পড়বেন। ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৪
খেলাঘর বলেছেন:
" তার চেয়ে আপনি দুই রাকাত নফল নামায পড়ে ওর জন্য কান্নাকাটি করে দোয়া করেন। "
-লোকটা অশিক্ষিত ও দরিদ্র, আপনি বেকুব।
বাচ্ছাকে ডাক্তার দেখানো দরকার, বাচ্ছার সমস্যা আছে হয়তো।