নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভালো মানুষ এবং যুগোপযোগী ভালো মানুষ, এই দুই শ্রেণীর ভালো মানুষের মাঝে বিস্তর তফাৎ। যারা ভালো মানুষ তাদের মাঝে আবার দুই শ্রেণীর মানুষ আছে,
এক শ্রেণী হলো মুখোশ/বেক ধরে থাকা মানুষ, যারা সব ভালোর মাঝেও নিজের স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য সব মন্দ কাজ করে।
আরেক শ্রেণী হলো পারিবারিক সহিংসতাকারী। যারা সমাজের চোখে ভালো, কিন্তু পারিবারিক শান্তি বিনষ্ট করে ইচ্ছা/অনিচ্ছায়। যাতে অনেকের জীবন অবর্ণণীয় অশান্তিতে পতিত হয়, কিন্তু কাউকে বলা যায় না, কওয়া যায় না।
অপরদিকে আমার দৃষ্টিতে যুযোপযোগী ভালো মানুষই প্রকৃত ভালো মানুষ। যারা মানুষের মন বুঝে কাজ করে। সব দৃশ্যমান ভালোর মাঝেও মানুষের ভেতরকার অনুভূতি আবেগের মূল্যায়ণ করে কাজ করে। অর্থাৎ এই কথাটা বললে/কাজটা করলে, সে কষ্ট পাবে, তাই করবো না কিংবা এভাবে কথা বললে/কাজ করলে সে খুশি হবে। এমন ভাবে সবকিছু করে (ব্যতিক্রমও হতে পারে কথায়/কাজে, তবে অবশ্যই সেটা আন্তরিকতা/মন জয়ের মাধ্যমে)।
২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৯
সোবুজ বলেছেন: ভাল মন্ধের আমার নিজের একটা মানদন্ড আছে।আমি দেখি বিষয়টার যৌক্তিক দিক,সমাজের জন্য উপকারী কিনা এবং কারো ক্ষতি করবে না।সেটাই আমার কাছে ভাল।
৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:২০
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: যুযোপযোগী ভালো মানুষই প্রকৃত ভালো মানুষ????????
আপনি যে ব্যাখ্যা দিয়েছেন, তাতেতো মনে হচ্ছে এনারাই বিপদের মানুষ বেশী। বর্তমানে সব টিকটক, বিগো সহ হাবিজাবি সব কিছুতে মেতেছে। আপনার হিসাবের "যুযোপযোগী ভালো মানুষ" তো এর পক্ষে বলবে। সে সবাইকে খুশি রাখার চেষ্টা করবে।
এনাদেরকেতো আমার বিপদজনক মনে হচ্ছে!
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:২৩
যুবায়ের আহমেদ বলেছেন: ব্যস্ত ছিলাম, দেরিতে উত্তর দেয়ায় দুঃখিত। যুগোপযোগী মানে মন্দকে সমর্থন দেয়ার বিষয়ে বুঝাইনি। ভালো মানুষ কিভাবে মন্দকে সমর্থন করবে? আমি যেটা বুঝাতে চেয়েছি, ধরেন পরিবারে ছেলের বউ আসলো, তখন কিছু মানুষ আছে, যারা ভালো হলেও বউয়ের প্রতি সহিংস আচরণ করে,। কিন্তু যুযোপযোগী ভালো বলতে যাদের বলেছি, তারা বউকে মেয়ের মতোই মনে করে, তার ইচ্ছা, অনিচ্ছার মূল্য দেয়। সবকিছুতে ভুল ধরে না বরং সহযোগিতা করে।
৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:২১
ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: সোবুজ বলেছেন: ভাল মন্ধের আমার নিজের একটা মানদন্ড আছে।আমি দেখি বিষয়টার যৌক্তিক দিক,সমাজের জন্য উপকারী কিনা এবং কারো ক্ষতি করবে না।সেটাই আমার কাছে ভাল।
বিটিআরসিতে এক কর্মকর্তার সাথে পরিচয় ছিলো। উনাকে টাকা না দিয়ে কোন কাজ করানো যেতো না। উনি দাবী করবেন উনি সবার উপকারের জন্যই কাজ করছেন। কঠিন সব ধাপ পার করে দিচ্ছেন অল্প কিছু টাকা নিয়ে। তার কথাটা মনে করিয়ে দিলেন।
৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৫০
জগতারন বলেছেন:
আরেক শ্রেণী হলো পারিবারিক সহিংসতাকারী। যারা সমাজের চোখে ভালো,
কিন্তু পারিবারিক শান্তি বিনষ্ট করে ইচ্ছা/অনিচ্ছায়। যাতে অনেকের জীবন অবর্ণণীয় অশান্তিতে পতিত হয়,
কিন্তু কাউকে বলা যায় না, কওয়া যায় না।
প্রিয় ব্লগার আপনি উপরের হাইলাইট করা যে মানুষের বর্ননা দিয়েছেন তা্রা ভন্ড শ্রেনীতেও পরে।
ঠিক এই ধরনের ভন্ডই ছিল আমার বাবা। যার স্বচ্ছাচারি স্বভাবের জন্য আমার মা ও আপমরা পাঁচটা ভাই-বোন যে
অবর্নীয় কষ্ট ও বেদন পেয়েছি। আমার বাবার স্বেচ্ছা চারিতায় আমার গড়া সুন্দর পরিবারটি তছ-নছ হইয়া গিয়াছে।
বাহিরে বা সমাজে আমার কত ভদ্র ও অয়ামায়ীক, তাকে সব্বাই ফেরেস্তা তুল্য সম্মান ও মর্জাদা দেয়।
কিন্তু ঘরে বা পরিবারে আসলেই বা ডুকলেই দেখা যায় তার প্রকৃত রুক্ষ রূপ
৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৫৮
জগতারন বলেছেন:
টাইপোঃ
স্বচ্ছাচারি = সেচ্ছাচারি,
আপমরা = আমরা,
বাহিরে বা সমাজে আমার = আমার বা সমাজে আমার বাবা,
প্রকৃত রুক্ষ রূপ = প্রকৃত রুক্ষ রূপ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:০১
রাজীব নুর বলেছেন: আমি বড্ড আশাবাদী মানুষ। কেউ দু'টি ভাল কথা বললে- বিশ্বাস করে ফেলি।