![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জনতা ব্যাংক বাংলাদেশের একটি সরকারি মালিকানাধীন ব্যাংক। এই ব্যাংকটি স্বাধীনতার আগে ইউনাইটেড ব্যাংক লিমিটেড ও তার অঙ্গ-প্রতিষ্ঠান নিয়ে ইউনিয়ন ব্যাংক লিমিটেড নিয়ে গঠিত হয়েছিল। ১৯৭২ সালের প্রেসিডেনশিয়াল অর্ডার নং ২৬-এর আওতায় জাতীয়করণ করা হয়। ১১০ মতিঝিলে ২৪ তলা উঁচু জনতা ব্যাংক ভবনে জনতা ব্যাংক লিমিটেডের বর্তমান প্রধান কার্যালয় অবস্থিত
আর ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড বাংলাদেশে ইসলামী ব্যাংকিং ধারার পথিকৃত। এটি ইসলামী শরিয়াহ মোতাবেক পরিচালিত দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রথম ইসলামী ব্যাংক। ব্যাংকটি ১৯৮৩ সালের ১৩ই মার্চ কোম্পানি আইন, ১৯১৩-এর অধীনে একটি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড যৌথ বিনিয়োগে প্রতিষ্ঠিত বাণিজ্যক ব্যাংক যার ৩৬.৯১% স্থানীয় এবং ৬৩.০৯% বিদেশী বিনিয়োগ রয়েছে। মোট ২৯১টি শাখা নিয়ে এই ব্যাংকটি দেশের বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মধ্যে সর্ববৃহৎ ব্যাংকে পরিণত হয়েছে। এটি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ লিমিটেড এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ লিমিটেড-এর তালিকভূক্ত কোম্পানী যার অনুমোদিত মূলধন ২০,০০০ মিলিয়ন টাকা এবং পরিশোধিত মূলধন ১৪,৬৩৬.২৮ মিলিয়ন টাকা।
এবং অধ্যাপক ড. আবুল বারকাত (জন্ম: ২৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৫৪) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ও প্রাক্তন চেয়ারম্যান। ২০০৯ সাল থেকে তিনি রাষ্ট্রয়াত্ব ব্যাংক জনতা ব্যাংক লিমিটেডের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সভাপতি। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে আবুল বারকাত সশস্ত্র প্রশিক্ষণ নিয়ে অংশগ্রহণ করেন।
শিরোনাম এর কারণে দুটি প্রতিষ্ঠান ও এক ব্যক্তি সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত পরিচয় দিলাম। এক ব্যক্তি হলো অর্থনীতিবিদ আবুল বারকাত। যিনি জনতা ব্যাংকের চেয়ারম্যান ছিলেন।মূল আলোচনার বিষয় হলো ইসলামি ব্যাংক নিয়ে আবুল বারকাত সাহেবের একটি চুলকানি আছে। তিনি সর্বদাই দেখতে পাচ্ছেন এই ব্যাংকটি জঙ্গিদের অর্থায়ন করছেন (যদিও এই দেখতে পাবার কোন ভিত্তি নেই)।
ইসলামি ব্যাংক বাংলাদেশের ব্যাংক সেক্টরের শীর্ষ স্থান দখল করে রেখেছে। এই ভদ্র লোকটি তো জনতা ব্যাংকের চেয়ারম্যান ছিলেন তিনি কেন তার ব্যাংককে আরো ভালো অবস্থানে নিতে পারলেন না? ইসলামি ব্যাংকের সাফল্যে তার হিংসা থাকতেই পারে। সেই হিংসাকে হিংসায় না রেখে তিনি যদি প্রতিযোগীতায় নামতেন তাহলে আমাদের অর্থনীতি আরো ভালো হতো। তার দায়িত্ব পালনের সময় তিনি তেমন কোন সফলতা দেখাতে পারেননি। তাই তিনি তার ব্যর্থতাকে স্বাধীনতা, মুক্তিযুদ্ধ ও জঙ্গিবাদকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করার চেষ্ঠা করছেন। এ সকল গোজামিল ছাড়ায় সময় এসেছে। যদি ইসলামি ব্যাংক জঙ্গিবাদের অর্থায়ন করে থাকে তাহলে তার গ্রহনযোগ্য প্রমাণ দেখানো এবং এর প্রেক্ষিতে ব্যবস্থা নেয়া উচিত । এভাবে মিথ্যা অপপ্রচার চালিয়ে দেশের অর্থনীতির ক্ষতি না করলে হয় না?
ইসলামি ব্যাংক আমাদের দেশের মানুষের আস্থার শীর্ষ স্থান দখল করে রেখেছে।
সম্মানিত আবুল বারকাত সাহেব একজন জ্ঞানপাপীদের মতো আচরণ করবেন তা আমরা মেনে নিতে পারছিনা।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৬
জ্বলন্ত আলো বলেছেন: বিশেষ চুলকানি।
২| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১২
ফেরদাউসুর রহমান বলেছেন: এদের ইসলাম দেখলেই একটু চুলকানি হয় এটা স্বাভাবিক।
৩| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২০
জুলহাস খান বলেছেন: সাধারণ মানুষের ভালো হয় এমন কোন কাজ নিজে তো করে না অন্য কেউ করলে তা তারা করতে দেবে না। এটা একটা আজব দেশ প্রেমিক চরিত্র। ধন্যবাদ।
৪| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২২
দোলাভাই বলেছেন: চেতনা
৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
বারাকাত সাহেব বড় ফাউল, কাজে উনার দক্ষতা বুঝা গেছে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৪
মাই নেম ইজ খান-১ বলেছেন: দিস ইজ চুলকানি