![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঢাকার ৭ সরকারি কলেজ ঢাবির অধিভুক্ত হওয়ার পর থেকেই ঢাবির শিক্ষার্থীরা এই ৭ কলেজের বিরোধীতা করে আসছে নানা কারণে। সাম্প্রতিক সময়ে কয়েকটা কারণ বর্ণনা করেছে এই শিক্ষার্থীরা। তার মধ্যে একটি হলো ৭ কলেজের শিক্ষার্থীরা নাকি ঢাবির শিক্ষার্থীদের টিউশনি ভাগিয়ে নিচ্ছে ঢাবি পরিচয়ে। এবং টিউশনিতে ৭ কলেজের শিক্ষার্থীরা ভুল শিক্ষাচ্ছে আর তাতে বদনাম হচ্ছে ঢাবির। তাই ঢাবির অধিভুক্ত কলেজগুলো যেন তাদের নাকি মাথা ব্যাথার কারণ হয়ে দাড়িয়েছে।
এবার ঢাবির এবং ঢাবির শিক্ষার্থীর ‘ভুল শিক্ষাচ্ছে’ এই বদনাম যেন না হয় সে জন্য একটি ‘খসড়া কপি’ নামে নোটিশের ছবি দিলাম। নোটিশটি ঢাবি থেকে ৭ কলেজে পাঠানো হয়েছে খসড়া হিসেবে। তারিখ নির্ধারণ ও বিষয় কোড ঠিক আছে কিনা সেটা দেখার জন্য। খসড়া কপিতে পরীক্ষার সময় দেয়া হয়েছে দুপুর ১০ টা। এখন প্রশ্ন হচ্ছে ১০ টা কি দুপুর না সকাল ? ঢাবি যদি খসড়া কপিটি দুপুর না সকাল এটা দেখতে পাঠিয়ে থাকে তাহলে আমার কোন অভিযোগ নেই। কিন্তু অভিযোগ এখানেই ১০ টা সকাল না দুপুর এটা দেখতে কি ৭ কলেজের পরামর্শ নেয়া ঢাবির প্রয়োজন কতটুকু ? এমন ভুল শুধু খসড়া নোটিশে নয়, মাস্টার্সের পরীক্ষার প্রশ্নপত্রেও রয়েছে।
১০ টা সকাল না দুপুর:
আসলে ১০ টা সকাল না দুপুর। ভোর, সকাল, দুপুর ও বিকাল কাকে বলে ? একটু আলোচনা করি।
ভোর:
ভোর বলতে বোঝায় দিনের একটি অংশবিশেষ যখন সূর্য উঠতে শুরু করে। ভোর বেলায় সূর্যের উদয়ের সময়ে পরিবেশে মৃদু সূর্যালোক ছড়িয়ে পড়ে। তবে এসময় সূর্য দিগন্তের নিচে অবস্থান করে। ভোর এবং সূর্যোদয় এক ব্যাপার নয়। সূর্যোদয় হল যখন সূর্যের একাংশ দিগন্তের উপরে চলে আসে এবং তা ধীরে ধীরে পরিস্কার হয়ে ওঠে। ভোরবেলা সূর্য দেখা না গেলেও সূর্যের অবস্থান কোনদিকে – তা বোঝা যায়। ভোর হচ্ছে সকালের শুরু
বিষুবীয় অঞ্চল:
বিভিন্ন অক্ষাংশে ভোরবেলার দৃশ্য ও সময় বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। বিষুবীয় অঞ্চলে ভোরবেলার সময় সর্বনিম্ন বিশ মিনিট পর্যন্ত স্থায়ী হয়, অন্যদিকে মেরু অঞ্চলে এই পরিমাণ কয়েক ঘন্টা পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। পৃথিবীর দুই মেরুতে ভোরের সময় কয়েক সপ্তাহ পর্যন্ত স্থায়ী হয়। বিষুব রেখার নিকটে সন্ধ্যা এবং ভোরের সময় পৃথিবীর সর্বনিম্ন। এই স্থানে দিগন্তের সাথে সমকোণে সূর্যের উদয় এবং অস্ত হয়। পৃথিবীর বিষুব অঞ্চলে গোধূলী ও ভোরের সময় সর্বনিম্ন।
মেরু অঞ্চল:
গ্রীষ্ম ও শীতের অয়নকালে দিন ও রাতের পরিমাণ হ্রাস পায়, এর প্রভাব পড়ে ভোর ও গোধূলীর সময়ের উপর। এটি মেরু অঞ্চলে আরো বেশি পরিলক্ষিত হয়। মেরু অঞ্চলে সূর্য উদয় হয় বসন্ত বিষুবে এবং অস্ত যায় শরৎ বিষুবে, ফলে দীর্ঘ সময় ধরে ভোর ও গোশূলী স্থায়ী হয়।
ধর্মে ভোর:
অনেক ইন্দো-ইউরোপীয় পৌরাণিক কাজিনীতে ভোরের দেবতা রয়েছে। ভোরের দেবতা সৌর দেবতা থেকে ভিন্ন। গ্রীক পুরাণে বিদ্যমান ইওস, রোমান পুরাণের অরোরা, ভারতীয় পুরাণের উশাস, জার্মান পুরাণের অস্ট্রণ ভোরের দেবতা। হিন্দুদের ভোরের দেবতা অরোরার পুরুষ লিঙ্গের। আমেরিকান পুরাণের ভোরের দেবতা অ্যানপাও-এর দুইটি মুখ রয়েছে বলে প্রচলিত।
ইসলাম ধর্মে ভোর ফযরের সালাতের সময়। রমযানের সময় ভোরের শুরু থেকে রোযা শুরু হয়।
ইহুদী ধর্মে ভোরের সময় কীভাবে গণনা করা হবে – তা তালমুদে বর্ণনা করা হয়েছে। তালমুদে বর্ণিত রয়েছে যে যূর্য উদয়ের ৭২ মিনিট ভোর শুরু হয়। তালমুদ বিশেষজ্ঞ ভিলনা গাওনের মতে তালমুদে বর্ণিত ভোড়ের সময়ের কথা মেসোপটেমিয়ার কোন বিষুবীয় স্থানের দিনকে নির্দিষ্ট করে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে।
সকাল:
সকাল হল দিনের প্রথমাংশ। স্থানভেদের কারণে সকালের সংজ্ঞার কোন ভিন্নতা নেই। ভোর শেষ ভাগ থেকে শুরু বেলা ১২:০০ টা পর্যন্ত সময়কে এশিয়ার কিছু অঞ্চলে ও ভারতীয় উপমহাদেশে সকাল হিসেবে বিবেচনা করা হয়। দিনে মানুষ কর্মজীবনে প্রবেশ করে সকালে। অনেকে আবার ভোর বা সকালকে একই সময় বলেছেন। তবে অধিকাংশ মানুষই মনে করেন ভোর আর সকাল এক সময় নয়। ভোরের পরই সকাল শুরু হয়। সকালে মানুষ প্রথম খাবার গ্রহণ করে।
দুপুর ও বিকাল:
দুপুর হল দিনের একটি অংশ। স্থানভেদে দুপুরের সংজ্ঞা ভিন্নরকম। ইউরোপ ও আমেরিকা মহাদেশে সাধারণত দিনের বেলা ১২:০০ টা থেকে সন্ধ্যার পূর্ব পর্যন্ত সময়কে দুপুর বলা হয়। সূর্য মধ্য আকাশ থেকে পশ্চিমে যাওয়া শুরু করা থেকে সন্ধ্যে বেলা পশ্চিম আকাশে অস্ত যাওয়া পর্যন্ত সময়কে এসব অঞ্চলে দুপুর বলে বিবেচনা করা হয়। অন্যদিকে বেলা ১২:০০ টা থেকে বিকাল পর্যন্ত সময়কে এশিয়ার কিছু অঞ্চলে ও ভারতীয় উপমহাদেশে দুপুর হিসেবে বিবেচনা করা হয়। মানুষের কর্মজীবনে দিনের পরবর্তী প্রায় অর্ধেক সময়ই দুপুর বেলার অন্তর্গত। দুপুর বেলার সময় মানুষের স্বাস্থ্য, নিরাপত্তা, অর্থনৈতিক উৎপাদনশীলতা ইত্যাদি বিষয়ের সাথে জড়িত।
পরিভাষায় বলা যায় যে, ইউরোপ (বিশেষ করে পশ্চিম ইউরোপ) ও আমেরিকা মহাদেশে দুপুর হল দুপুরের মধ্যভাগ থেকে সন্ধ্যার পূর্ব পর্যন্ত সময়। দুপুরের মধ্যভাগ বলতে বেলা ১২:০০ টা বোঝানো হয়। কিন্তু দুপুর কখন শেষ হবে তা নির্ভর করে সন্ধ্যা যখন শুরু হয় তার উপর। যেহেতু স্থানভেদে সন্ধ্যা হওয়ার সময়ে তারতম্য থাকে তাই, দুপুর বেলার সময়ের পরিমাণও স্থানভেদে ভিন্ন। ভারতীয় উপমহাদেশে দিনের বেলা ১২:০০ টা থেকে বিকালের পূর্ব পর্যন্ত সময়কে দুপুর বলে। বিকাল বলতে দুপুরের শেষভাগ এবং সন্ধ্যার মাঝের অংশকে বুঝায়। দ্বাদশ থেকে চৌদ্দশ শতক পর্যন্ত সময়ে দুপুরের মধ্যভাগ বলতে বেলা ৩:০০ বোঝানো হত। এর কারণ সম্ভবত ছিল উপাসনা বা দুপুরের খাওয়ার সময়। সুতরাং সেসময় দুপুরের সময় এখনকার চেয়ে অনেক সীমিত ছিল। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ অঞ্চলে সন্ধ্যা বলতে দুপুরের মধ্যভাগ থেকে রাত পর্যন্ত সময় বোঝানো হয়। আইরিশ ভাষায় দুপুরের শেষভাগ ত্থেকে মধ্যরাতের পূর্ব পর্যন্ত সময়কে সংজ্ঞায়িত করার জন্য চারটি শব্দ ব্যবহৃত হয়। রূপক অর্থে দুপুর বলতে দিনের শেষভাগের সময়কে বোঝানো হয়।
এই তথ্য ঢাবির নেই এটা বিশ্বাসযোগ্য নয় ।
এবার একটু অপ্রসঙ্গিক আলোচনা করি: ঢাবি নি:সন্দেহে দেশের সেরা বিদ্যাপীঠ। সবারই ইচ্ছা থাকে এখানে পড়ার। ভর্তি পরীক্ষায় যারা উত্তীর্ণ হতে পারে তারাই ঢাবিতে পড়ার সুযোগ পায়। আর ঢাকার এই ৭ কলেজের বেশি ভাগই শিক্ষার্থীরাই ঢাবির ভর্তি যুদ্ধে পরাজয় বরণ করে এখন এই ৭ কলেজে পড়ছে। সবাই মধ্যবিত্ত বা নিম্ন মধ্যবিত্ত ঘরের ছেলেমেয়ে। আমিও একই অবস্থানের একজন শিক্ষার্থী। আমার শতাধিক ফ্রেন্ডস আছে যারা এখন ঢাবিতে পড়তাছে। যাদের কেউ অনার্স শেষ করেছে কেউ বা শেষের পথে। ঢাবিতে চান্স পাওয়া বন্ধুরা অনেকেই আমার থেকে ভালো ছাত্র ছিলো। এবং অনেক আমার কোয়ালিটির আবার কেউ আমার থেকে খারাপ হওয়া সত্ত্বেও ঢাবির ভর্তি পরীক্ষায় ভালো করে ঢাবিতে পড়তাছে। এখন কথা হচ্ছে ঢাবি পড়ার কারণে এতো অহংকার কেন তোমাদের ? হ্যা ঢাবির ছাত্র হবার কারণে গর্ববোধ থাকতেই পারে অহংকার কেন ?
বি: দ্র: আমরা ঢাবির অধিভুক্ত থাকতে কখনো ইচ্ছুক ছিলাম না। এবং এখনো নেই। জোড় করে ঢাবির অধীনে নিয়ে আমাদের শিক্ষা জীবন এখন হুমকির মুখে রয়েছে।ঢাকার ৭ সরকারি কলেজ ঢাবির অধিভুক্ত হওয়ার পর থেকেই ঢাবির শিক্ষার্থীরা এই ৭ কলেজের বিরোধীতা করে আসছে নানা কারণে। সাম্প্রতিক সময়ে কয়েকটা কারণ বর্ণনা করেছে এই শিক্ষার্থীরা। তার মধ্যে একটি হলো ৭ কলেজের শিক্ষার্থীরা নাকি ঢাবির শিক্ষার্থীদের টিউশনি ভাগিয়ে নিচ্ছে ঢাবি পরিচয়ে। এবং টিউশনিতে ৭ কলেজের শিক্ষার্থীরা ভুল শিক্ষাচ্ছে আর তাতে বদনাম হচ্ছে ঢাবির। তাই ঢাবির অধিভুক্ত কলেজগুলো যেন তাদের নাকি মাথা ব্যাথার কারণ হয়ে দাড়িয়েছে।
০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৫৯
জ্বলন্ত আলো বলেছেন: মোটেই না। শিক্ষার মানটা যেহেতু জাবির মার্কশিট এবং সার্টিফিকেটের মনোগ্রাম জাবির টাই ভালো।
২| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:১৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ঢাবি নি:শন্দেহে = নি:সন্দেহে
ভুল ধরার পোষ্টে ভুল থাকলে কিন্তু সুমস্যা হা হা হা
গর্ব ভাল অহংকার নয়।
ঢাবির মান আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয় রেটিংয়ে কততম জেনো ???
মৌলিক পরিবর্তন এখন সময়ের প্রয়োজন।
০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:৪৬
জ্বলন্ত আলো বলেছেন: ধন্যবাদ। ভুল ধরিয়ে দেয়ার জন্য
৩| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:৪৬
মাইনুল ইসলাম আলিফ বলেছেন: ঢাবির ছাত্র হবার কারণে গর্ববোধ থাকতেই পারে কিন্তু অহংকার নয়।@ভাল লিখেছেন।
০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৩
জ্বলন্ত আলো বলেছেন: ধন্যবাদ
৪| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪১
কালীদাস বলেছেন: আছে দুয়েকজনের অহংকার। কথাটা মিথ্যা না।
তবে, আপনাডের ইমিডিয়েটলি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্ডারেই যাওয়া উচিত। দলছাড়া হওয়াতে এই সমস্যা সাড়বে না বাড়বে, প্লাস জিনিষটা ঢাকা ইউনির জন্যও সহজ না নিজের বিশাল বডির সাথে আরও লোড নেয়াটা।
০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:১১
জ্বলন্ত আলো বলেছেন: আপনাডের ইমিডিয়েটলি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্ডারেই যাওয়া উচিত। দলছাড়া হওয়াতে এই সমস্যা সাড়বে না বাড়বে, প্লাস জিনিষটা ঢাকা ইউনির জন্যও সহজ না নিজের বিশাল বডির সাথে আরও লোড নেয়াটা। কথাটির সাথে একমত। জাবির অধীনে যাওয়া যদি আমাদের হাতে থাকত চলে যেতাম। ঢাবিতে থাকতে বিন্দুমাত্র ইচ্ছে নেই। ছিলো না। ধন্যবাদ।
৫| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৪
জাহিদ হাসান বলেছেন: ব্লগার কালিদাস, আমরা নিজের ইচ্ছায় ঢাবির অধীনে যাইনি, আবার ইচ্ছা করলেই ঢাবি থেকে বেরিয়ে জাবিতে যেতে পারবো না। এটা পুরোপুরি প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্ত। তিনি আমাদের ঢাবির অধীন করেছেন। তিনি যদি ইচ্ছা করেন তবে জাবি অধীন করে দিতে পারেন। কিন্তু এটা তিনি করবেন বলে মনে হয়না। কারন শিক্ষামন্ত্রী জানিয়েছেন- পীড়াপীড়ি করে সাত কলেজের দায়িত্ব নেয় ঢাবি
পীড়াপীড়ি করে সাত কলেজের দায়িত্ব নেয় ঢাবি
৬| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৪
কালীদাস বলেছেন: @ জাহিদ হাসান: সম্ভব। যতদূর জানি, দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন দুই ভিসির রিলেশন বেশ খারাপ। সম্ভবত সে কারণেই আরেকজনের পুরা বডিকে বিপাকে ফেলার জন্য এই কাজটা করতে উসকানি দেয়া হয়েছে। অথচ আমরা নিজেরাই হিমশিম খাই কেবল মেডিক্যাল কলেজগুলো, আর ছোট ইন্সটিটিউটগুলোর সবকিছু মেইনটেইন করতে। ওয়েল, প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের উপরে কিছু বলছি না, অফ গেলাম।
০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৮
জ্বলন্ত আলো বলেছেন: আগের ভিসি তো এখন নেই। এখন ঢাবি পারে যেভাবে হোক (জাবি অধীনে ফিরিয়ে দেয়া বা ঢাবি নিজে পরীক্ষা ও রেজাল্ট দিয়ে) সমস্যা সমাধান করতে। এভাবে ঝুলিয়ে না রেখে একটা পথ দেখানো উচিৎ। সমস্যা তো স্বয়ং ঢাবিতেই আছে। সেটা মূল কথা নয় মূল কথা হলো আন্তরিকতা। আগের ভিসি স্যার অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি হাসিলের জন্য ৭ কলেজ এনেছিলেন কোন পরিকল্পনা ছাড়াই। এই ৭ কলেজ মেনটেন করতে দুর্সাধ্য কোন কাজ করতে হবে এমনও নয়। আর মন্ত্রীসভায় যারা আছেন সবগুলো অকর্মা। সবকিছুতে প্রধানমন্ত্রীকে হস্তক্ষেপ করতে হচ্ছে। ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৫৭
সুমন কর বলেছেন: হুম, ঢাবির ছাত্র হবার কারণে গর্ববোধ থাকতেই পারে কিন্তু অহংকার নয়। -- সহমত। অহংকার করে কেউ কোনদিন বড় হতে পারেনি।

কিন্তু এখন থেকে আপনার মার্কশিট এবং সার্টিফিকেটে টাবি'র মনোগ্রাম থাকবে। -- এতে খুশি তো.....