![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে দেশ নেয়ে চিন্তা করার অধিকার আছে, বলতে পারেন এটি একটি নাগরিক অধিকার।
আমরা জানি ফিলিস্তিন ভূখণ্ডের মাঝে জেগে উঠা ইসরাঈল কোন বৈধ রাষ্ট্র নয়। কি ছিল তার ইতিহাস?
গত ১৫ই মে ছিল ইহুদিবাদী ইসরাইল প্রতিষ্ঠার বার্ষিকী। এ দিনটি ফিলিস্তিনসহ মুসলিম বিশ্বের কাছে ‘নাকাবা দিবস’ হিসেবে পরিচিত। ‘নাকাবা’ অর্থ হলো বিপর্যয়। ১৯৪৮ সালের এ দিনেই আনুষ্ঠানিকভাবে দখলদার ইসরাইল প্রতিষ্ঠা লাভ করে। সে ইতিহাস আমাদের কম বেশ সকলেরই জানা আছে। যে ফিলিস্তিন একটু দয়া করে যাযাবর ইহুদি গুষ্টিকে আশ্রয় দিয়েছিল আজ সে ইহুদিদের বংশধররাই তাদের জন্য অবিশাপ হয়ে দারিয়েছে। অবৈধ ইসরাইলের কারণে গত ৬৬ বছর ধরে গোটা মধ্যপ্রাচ্যই অশান্তি ও অনিরাপত্তার আগুন ধাউ ধাউ জ্বলছে। এজন্য একমাত্র দায়ী সাম্রাজ্যবাদীরা। অনেক বিশ্ব নেতা পর্যন্ত ইসরাঈল কে বিশ্বের ক্যান্সার বলে আখ্যায়িত করেন।
যাই হোক সে ভিন্ন কথা। বর্তমান বাংলাদেশে পার্বত্য চট্রগ্রামের তথাকথিক আদিবাসীদের কি ছিল ইতিহাস?
মুলত তারা বাংলাদেশের শত্রু। তাদের রয়েছে নিজদের গঠিত সেনাবাহিনী (সন্ত্রাস)। বর্তমান বার্মা (আরাকান) তাদের কে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে সহযোগিতা করে আসছে। তাদের মূল লক্ষ হল, পার্বত্য চট্রগ্রাম স্বাধীন করে একটি খ্রিষ্টান রাষ্ট্র গঠন করা। যার নাম তারা দিয়েছে জুমল্যান্ড। তাহলে অতি সহজেই আমরা অনুমান করতে পারি, বাংলাদেশের বুকে কতো বড় বিষ ফোড়া গজিয়ে উঠছে।
বর্তমানে আমরা দেখতে পাচ্ছি, চাকমারা আন্দোলন করে যাচ্ছে। তারা স্বাধীনতা চায়। তাদের প্রথম স্বাধীন প্রেসিডেন্ট হবে লারমা। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সাথে তাদের প্রায় সময় সংঘর্ষ বাধে। যদি সেখানে সেনা তৎপরতা না থাকত তবে তা অনেক আগেই স্বাধীন হয়ে যেত। বাংলাদেশের অনেক গোয়েন্দা সংস্থা জানতে পেরেছে যে, পাহাড়ী এলাকার পর বাংলাদেশের অন্যান্য অঞ্চল তাদের টার্গেটে রয়েছে।
তাহলে আমরা অতি সহজেই বুঝতে পারছি যে, এ বিষয়টি বাংলাদেশের জন্য কতটা মারাত্মক হুমকি!
সরকারের উচিত, পাহাড়ী অঞ্চলে সরকারী ভাবে সেখানে কল কারখানা স্থাপন করে কর্ম সংস্থান সৃষ্টি করা অথবা অন্য যে কোন উপায়ে বাংলাদেশের জনমানব বৃদ্বি করা।
২| ২২ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৫
এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন:
পচাঁদগাজী-এর মন্তব্য গ্রহন করিতে পারিলাম না।
এখানে লেখক একজন সচেতন নাগরিক-এর পরিচয় দিয়াছেন
আর পচাঁ চাঁদগাজী অত্যান্ত হেয়ালি ভাবে তার (লেখকের) সচেতনাকে অপমান করার বা হেয়ালি করিবার চেষ্টা করিয়াছেন।
৩| ২২ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৬
জর্দা বাবা বলেছেন: চাঁদগাজী সাহেব, , , , উত্তর তো একখান দিয়েছেন। মা শা আল্লাহ।
আমি এত্তগুলা বিয়া করলে টেহা কি আফনে দিবেন? না আফনের ........... দিব?
সরকার টেহার লাইগা কারখানা করতে ফারত না, হেইডা তো আরামে কইয়ালছেন, আমি যে বিয়া করতাম আমার কাছে কি মাইয়ার কারখানা আছেনি? নাকি আফনের গুষ্টিতে খালি মাইয়া ফয়দা অয়? দিবার লাগি বেডা মানুষ ফাইতে আছেন না?
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
"সরকারের উচিত, পাহাড়ী অঞ্চলে সরকারী ভাবে সেখানে কল কারখানা স্থাপন করে অথবা অন্য যে কোন উপায়ে বাংলাদেশের জনমানব বৃদ্বি করা। "
-কল কারখানার জন্য অনেক টাকার দরকার, সহজ নয়; বরং আপনি বেশী করে বিয়ে করেন, পাহাড়ে চলে যান।