নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জয়িতা রহমান

জয়িতা রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

রিউম্যাটয়েড আরথ্রাইটিস ( Rheumatoid arthritis )

১৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৫২

রিউম্যাটয়েড জাতিয় বাতের কারন , যদিও অজানা ; ( কিন্তু রক্তে যে কোন ভাবে ইউরিক এসিড বৃদ্ধির পেলেই আমরা বাত হওয়ার কথা বলে থাকি ) তার পর ও ইহা নিশ্চিত যে কিছু সন্দেহভাজন ছত্রাক, ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া এব সাথে দায়ি . গবেষকরা এখনও এর প্রকৃত কারণ খুঁজে বের করতে দিনে রাতে চেষ্টা করতেছেন – বাত একটি সিস্টেমিক ডিজিজ অর্থাত্ যা কিনা পুরো শরীরে প্রভাব ফেলে। অস্থিসন্ধিতে ইউরিক এসিড জমা হয়ে এ রোগের উত্পত্তি হয়। মূত্রের মাধ্যমে যে পরিমাণ স্বাভাবিক ইউরিক এসিড বেরিয়ে যায়, তার থেকে বেশি পরিমাণ ইউরিক এসিড যখন আমাদের যকৃত্ তৈরি করে তখনই তা রক্তের পরিমাণ বাড়ায়। অথবা খাবারের মাধ্যমে বেশি পরিমাণ ইউরিক এসিড ( যেমন লাল মাংস, ক্রিম, রেড ওয়াইন ইত্যাদি গ্রহণ করলে এবং বৃক্ক (কিডনি) রক্ত থেকে যথেষ্ট পরিমাণে তা ফিল্টার করতে না পারলে বাতের উপসর্গগুলো দেখা দেয়। ) সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ইউরিক এসিড অস্থিসন্ধিতে ক্রিস্টালরূপে জমা হতে থাকে এবং তাতে অস্থিসন্ধি ফুলে যায়, প্রদাহ এবং ব্যথা হয় এবং সেই সঙ্গে অস্থিসন্ধি ধীরে ধীরে শক্ত হয়ে যায়। বাত সাধারণত পায়ের আঙুলের অস্থিসন্ধিকে আক্রান্ত করে– সাধারন ভাবে একেই আমরা রিউমেটয়েড বাত বলতে পারি- reumotoid == গ্রন্থিবাত (N), সন্ধিপ্রদাহ (N) ( . রিউম্যাটয়েড সাধারণত সমানভাবে শরীরের উভয় পক্ষের জয়েন্টগুলোতে প্রভাবিত করে. Wrists, আঙ্গুলের (কিন্তু নখদর্পণে), হাঁটু, পা, এবং ankles সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত হয়. কোর্স এবং অসুস্থতা তীব্রতা প্রচুরভাবে বিভিন্ন রকমের হতে পারে. সংক্রমণ, জিন, এবং হরমোন রোগ অবদান রাখতে পারে.

রোগের সৃষ্টিঃ-
রক্তে যকন ‘ইউরিক এসিড’ বেড়ে যায়, তখন ধীরে ধীরে এই বেড়ে যাওয়া এসিড অল্প অল্প করে শরীরের বিভিন্ন খাঁজে বা পকেটগুলোয় জমা হতে থাকে এবং ক্রিস্টাল ধারণ করে। ধীরে ধীরে জমতে জমতে একদিন হঠাৎ করে দেখা যায় জয়েন্ট ফুলে গেছে বা লাল হয়ে গেছে এবং ব্যথা হতে থাকবে যেহেতু ইউরিক এসিড ক্রিস্টালগুলো দেখতে সুঁচের মতো- তাই যন্ত্রণা হওয়াটা স্বাভাবিক ব্যাপার।
কিন্তু একটা কথা হলো, শরীরের রক্তে এই ইউরিক এসিডের মাত্রা বেড়ে গেলেই যে সবসময় গেঁটে বাত রোগটি হবেই ধারনা সব সময় ঠিক না কারন অনেক সময় এ ও দেখা যায় এই ইউরিক এসিডের পরিমাণ স্বাভাবিকের চাইতে বেড়ে গিয়ে যদি দেহের কিডনিতে জমা হয়, তবে তা থেকে হতে পারে রেনাল বা কিডনি স্টোন ও হয়ে গেছে এবং যখন ত্বকের নিচে ইহা জমা হতে থাকবে তখন তা থেকেও এ রকম বাত হয় বলে অনেকের বিশ্বাস।

কি কি কারনে ইউরিক এসিড বাড়তে পারে ঃ-
— যদি আমাদের দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় খাসির মাংসসহ লালজাতীয় মাংস, শুকনো শিমজাতীয় দানা, মটরশুটি, মাসরুম, মাছের ডিম, কলিজা, কচু, লাল পুঁইশাক বা এলকোহলের পরিমাণ বেশি থাকে যা রক্তে ইউরিক এসিড বাড়তে পারে।
–এটা বংশানুক্রম বা জেনেটিক কারণে হতে পারে।
–আবার যারা শরীর হালকা বা মেদহীন রাখার জন্য কঠোর ডায়েটিং করেন তাদের ওজন অস্বাভাবিকভাবে কমে যাওয়ার কারণেও হতে পারে।
— দীর্ঘদিন উপোস থাকার কারণে শরীরের রক্তে এই ইউরিক এসিডের মাত্রা বেড়ে যায়।
— যাদের কিডনির সমস্যা আছে তাদের শরীর থেকে ঠিকমতো তৈরি হওয়া ইউরিক এসিড যখন প্রস্রাবের সাথে বেরিয়ে যেতে পারে না।
— কিছু কিছু ওষুধ যেমন—অ্যাসপিরিন, বিভিন্ন ডাই-ইউরেটিকস, লিভোডোপা, সাইক্লোস্পোরিন ইত্যাদি অনেক সময় বাতের ঝুঁকি বাড়ায়।

চিকিৎসকরা প্রাথমিক ভাবে ইহাকে দু ভাগে ভাগ করেছেন ঃ-
প্রাইমারি গাউট : যা প্রধানত ছেলেদের বেলা এবং প্রদাহজনিত কারণই এই রোগ সৃষ্টির মূল কারণ। তবে গ্রীষ্ম প্রধান দেশে ৪০ বছর বয়সের উপরে এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা বেশি।
সেকেন্ডারি গাউট : এটি মূলত কিডনি বিকলতার কারণে অথবা ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় হয়ে থাকে। এটি অবশ্য মহিলাদের ক্ষেত্রে বেশি এবং সাধারণত ৬০ বছরের বেশি বয়সে দেখা যায়।

লক্ষণ : গেঁটে বাত রোগটির উপস্থিতি প্রাথমিক পর্যায়ে খুব বেশি অনুভব করা যায় না। গেঁটে বাত শরীরের জয়েন্টগুলোকে মূলত ক্ষতিগ্রস্ত করে। শরীরের জোড়াস্থানগুলো ফুলে যায়, লাল হয়ে যায় এবং যন্ত্রণা করে। সাধারণত হঠাৎ করেই এর লক্ষণ প্রকাশ পায় এবং ২-৬ ঘণ্টার মাঝে এর তীব্রতা প্রকাশ পায়। সচরাচর সকালে ঘুম থেকে উঠার পর রোগী এ ব্যথা অনুভব করে। এই কষ্টকর রোগটা সাধারণত হঠাত ঠান্ডার সময় বেশি হয় বেশি হয়- সে যাই হউক এ জাতিয় বাতের সমস্যা সাধারণত পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলিতে প্রথম দেখা দেয়। সে সাথে -প্রদাহ — ব্যথা ইত্যাদি প্রকাশ পায় — এ ছাড়া
— অস্থিসন্ধি লাল হয়ে যাওয়া — অস্থিসন্ধি ফুলে যাওয়া ইত্যাদি। — বাতে পায়ের অঙুল নাড়াতে তীব্র ব্যথা হয়; অনেক সময় রোগীরা বলে থাকে যে, চাদরের স্পর্শেও ব্যথা লাগে এবং লক্ষণগুলো খুব দ্রুতই দেখা দইবে , যেমন কখনও কখনও এক দিনের মধ্যেই দেখা দেয় এবং একই সঙ্গে একটি মাত্র অস্থিসন্ধিতে লক্ষণ দেখা দেয়। বিরল ক্ষেত্রে ২-৩টি অস্থিসন্ধিতে এক সঙ্গে ব্যথা হয়। যদি অনেক স্থানে এক সঙ্গে লক্ষণ দেখা দেয়, তবে হয়তো তা বাতের কারণে নাও হতে পারে। সে সময় সাথে সাথে চিকিৎসা না করা হলে বাত অস্থিসন্ধির যথেষ্ট ক্ষতি করতে এমনকি চলনক্ষমতাও হ্রাস করতে পারে। সাথে নিচের লক্ষন গুলো ও থাকতে পারে -.
অন্যান্য উপসর্গ হল:
◾ বুকে ব্যথা একটি দম (pleurisy) গ্রহণ যখন
◾ চোখের জ্বলন্ত, চুলকানি, এবং স্রাব
ত্বক অধীনে ◾ Nodules (সাধারণত আরো মারাত্মক রোগের একটি চিহ্ন)
হাত ও পায়ের মধ্যে ◾ অসাড়তা, tingling, অথবা বার্ন– এই অসুখ প্রথম দেখা দেওয়ার পর এম্নিতেই কমে যেতে পারে কিন্তু আবার এক থেকে দুই বছরের মধ্যে হতে পারে. তখন অবশ্যই মারাত্মক আকার ধারন করতে পারে বিধায় আগে ভাগে সতর্ক থাকা উচিৎ ।

কি কি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে নিশ্চিত হতে পারবেন ঃ-
১- যদি রক্তে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি পরিমাণ ইউরিক এসিডের উপস্থিতি থাকে তবে ধরে নেয়া চলে যে এটা গেঁটে বাতের ইঙ্গিত। তবে, অনেক সময় গেঁটে বাত থাকা সত্ত্বেও রক্ত পরীক্ষায় ইউরিক এসিডের মাত্রায় কোনো অস্বাভাবিকতা ধরা পড়ে না।
আবার গেঁটে বাত একেবারেই হয়নি কিন্তু পরীক্ষায় দেখা যায় রক্তে ইউরিক এসিডের মাত্রা বেশি। মাঝে মধ্যে রক্ত পরীক্ষায় এমন ফলাফল আসতে পারে। তখন চিকিৎসকরা গেঁটে বাত আক্রান্ত রোগীর গিরা হতে ‘জয়েন্টের ভিতর থেকে পানি’ (লড়রহঃ ভষঁরফ) নিয়ে পরীক্ষা করে দেখেন যে আক্রান্ত স্থানে ইউরিক এসিড ক্রিস্টাল আছে কি- না। আর এই পরীক্ষা করা হয় গিরায় গেঁটে বাতের মারাত্মক আক্রমণের সময়টাতে। অন্য সময় করলে কিছুই বোঝা যাবে না। তবে চিকিৎসকরা প্রথমেই এই দ্বিতীয় পরীক্ষাটি করার পরামর্শ দেন না।
২- ২৪ ঘণ্টার প্রস্রাবের ইউরিক এসিডের মাত্রা। সাথে কিডনির কার্যকারিতার স্বাভাবিক পরীকষাসমূহ।
৩- প্রাইমারি গাউট সন্দেহ হলে অভুক্ত অবস্থায় লাইপোপ্রোটিনের (খরঢ়ড়ঢ়ৎড়ঃবরহ) মাত্রা দেখা হয়।
৪- রক্তের ই,এস,আর (ঊঝজ) এর মাত্রা বৃদ্ধি বরাবরই টোফিয়াস গাউট (ঞড়ঢ়যবড়ঁং মড়ঁঃ) এ বেশি দেখা যায়।
৫ আক্রান্ত জয়েন্টে এক্স-রে করে আপনার চিকিৎসক কনফার্ম হতে পারেন –
বাত রোগ প্রাথমিক অবস্তায় ধরা পড়লে যদি ঠিক মত এর প্রতিরোধ ব্যবস্থা বিশেষ করে খাওয়া দাওয়া ও জীবন জীবিকার কর্ম পদ্ধতি পরিবর্তন করেন তা অবশ্যই আর অনেক দিন এ রোগ আসার কথা না -তবে এর পাশাপাশি ব্যথা নিরাময় ও রোগ দমনের জন্য ওষুধ সেবন করা অপরিহার্য। প্রথমত অন্য ধরনের কতগুলো জয়েন্ট সম্পর্কিত অসুখের সাথে গেটে বাতের বাহ্যিক লক্ষণগুলো প্রায় একই রকম হয়ে থাকে। ফলে এর সাথে অন্য বাতের পার্থক্যটা প্রাথমিকভাবে সহজে ধরা যায় না। আর বিপত্তিটা ঘটে তখনই। না বুঝে বা আনাড়ি চিকিৎসকের হাতে পড়ে ওষুধ খাওয়া শুরু করলে মারাত্মক বিপর্যয় ঘটতে পারে। অপরদিকে টোটকা চিকিৎসা, ঝাড় ফুক বা মালিশ তা যতো বৈজ্ঞানিকই হোক না কেনো, ব্যথা হয়তো সাময়িকভাবে উপশম হতে পারে কিন্তু স্থায়ী কাজ হবে না। আর সত্যি কথা বলতে কি গেটে বাত একবার শরীরে বাসা বাঁধলে কোনো চিকিৎসা দ্বারা একেবারে মুক্তি পাওয়া সম্ভব না। সতর্ক ও নিয়ম-মাফিক জবিনযাপন করলে গেটে বাতকে দমিয়ে রাখা সম্ভব।

চিকিৎসা ঃ– হঠাৎ আক্রান্ত বাতে চিকিৎসকরা যে সকল বেবস্তা করে থাকেন- ননস্টেরয়েড এন্টিইনফ্লামেটরি ড্রাগ ( ন্যাপ্রোক্সেন , ডাইক্লোফেনাক , ইনডোমেথাসিন ) ইত্যাদি ব্যথানাশক ঔষধ দিয়ে থাকেন – অপরদিকে তীব্র ব্যথার সময় আক্রান্ত জয়েন্ট থেকে সিরিঞ্জের সাহায্যে তরল পদার্থ বের করে আনলে রোগী বেশ সুস্থতা বোধ করেন। পাশাপাশি জয়েন্টের অবস্থা বেশি তীব্র আকার ধারণ করলে তরল পদার্থ বের করার পাশাপাশি ঐ জয়েন্টে ইনজেকশনের সাহায্যে স্টেরয়ে প্রবেশ করে ভাল ফল দেখিয়েছেন – তবে সাবধান ঐ সব ঔষধ কিন্তু পাকস্থলী ঘা করে খুব তাড়াতাড়ি।

ব্যায়াম ঃ-এসব রোগীদের বিশেষজ্ঞ ফিজিওথেপিস্টের অধীনে চিকিৎসা নিলে, এবং তাদের শেখানো ব্যায়াম করলে দীর্ঘদিন ভালো থাকবেন।

যান্ত্রিক ডিবাইস ঃ বর্তমানে আধুনিক যোগে বেশ ভাল ভাল ডিবাইস বাহির হয়েছে যা যন্ত্রণা কমাতে বেশ সহায়ক ( Orthoses বলে অনেক ডিভাইস , সমর্থন এবং সাহায্য করে . লাইটওয়েট ধাতু চামড়া, ইলাস্টিক , ফেনা , এবং প্লাস্টিক থেকে তৈরি , তারা কাছাকাছি জয়েন্টগুলোতে একটু সরাতে বা নাড়া চাড়া করতে প্রভাবিত যুগ্ম অনুমতি দেয়. উদাহরণস্বরূপ, splints বা ধনুর্বন্ধনী জয়েন্টগুলোতে সারিবদ্ধ এবং সঠিকভাবে ওজন বিতরণ করতে সহায়তা করে. ) Transcutaneous স্নায়ু উদ্দীপনা ( দশ ) – ছোট ক্লিনিকাল গবেষণা থেকে প্রাপ্ত , ইহা শারীরিক থেরাপিস্ট ব্যবহৃত একটি কৌশল , তবে স্বল্প মেয়াদী ব্যথা দূর করে ও আরাম প্রদান করতে পারে –
যাই হউক আমার কথা হইতেছে যে ভাবেই পারেন যদি শরিরের ইউরিক এসিড নিয়ন্ত্রন করে রাখতে পারেন তা হলে অবশ্যই যন্ত্রণা থেকে মুক্ত থাকতে পারবেন – আর এর জন্য সুস্থ মনোবল থাকা চাই – নিম্নে চিকিৎসকদের সুন্দর বেশ ভাল সু পরামর্শ তুলে ধরলাম ঃ-
ডায়েটিং করার নামে খাওয়া দাওয়া একেবারে ছেড়ে না দেয়া। প্রচুর পরিমাণে নিয়মিত পানি পান করা যাতে অন্তত কিডনি স্বাভাবিক কাজকর্ম করতে পারে। নিয়মিত ব্যায়াম করলে অনেক সময় এই গেঁটে বাত রোগ হতে বাঁচতে পারা যায়।
— বেশি তেল মশলা যুক্ত এবং বেশি প্রোটিন যুক্ত খাবার পরিহার করা।
–ওজন কমানোর জন্য বা অন্য কোনো কারণে দীর্ঘমেয়াদি উপোস থাকা উচিত নয়।
–প্রচুর পরিমাণে পানি খাওয়া দরকার প্রতিদিন। ( অবশ্য যারা হার্ট কিংবা কিডনির রোগে ভুগছেন তাদের জন্য এ পরামর্শ নয়। ) –খাওয়া-দাওয়ার ব্যাপারে সতর্ক হতে হবে। যেসব খাদ্য শরীরে মেদ বা ওজন বাড়ায় তা একেবারেই বর্জন করতে হবে।
–রেড মিট মানে অতি লাল মাংস, শুকনো সিম, মটরশুটি, কচু, লাল পুঁইশাক এবং সিফুড পরিহার করা উচিত।
— একেবারে ২৪ ঘন্টা শুয়ে বসে থাকলে চলবে না।
(Collected)
সৌজন্যে- আইডিয়াল ফিজিওথেরাপি এন্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার
৯৭/১/এ, শুক্রাবাদ (মেট্রো শপিং মলের বিপরীতে), ঢাকা।
যোগাযোগ- ০১৭৯৬-৫৮৯০১০
email- [email protected]

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:৪৪

এহসান সাবির বলেছেন: পোস্ট টি প্রিয়তে রাখলাম। আমার মায়ের এই রোগ আছে।

০৫ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:৪৯

জয়িতা রহমান বলেছেন: আপনার মায়ের সুস্থতা কামনা করছি

২| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫২

আরমিন বলেছেন: আপনি রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিসের জন্য ইউরিক এসিডকে দায়ী করেছেন, কিন্তু আর্থ্রাইটিসের জন্য শুধুমাত্র ইউরিক এসিডই দায়ী নয়। আর্থ্রাইটিসের জন্য ইউরিক এসিডকে দায়ী করেছেন, আর্থ্রাইটিসের অনেকরকম প্রকারভেদ রয়েছে, যা ইউরিক এসিড ছাড়াও হতে পারে।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৫

জয়িতা রহমান বলেছেন: আথ্রাইটিসের জন্য শুধুমাত্র ইউরিক এসিড দায়ী এ কথা কি কোথাও লেখা আছে? লেখাটা আমার না, সংগ্রহীত। এটা শুধুমাত্র জনসচেতনেতার জন্য পোস্ট করা। আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৩৫

রিফাত হোসেন বলেছেন: পোষ্টটি অসম্পূর্ণ ও অস্বচ্ছ নিরাময় পর্ব। সংগ্রীহিত হলেও্ একটু পরিমার্জন ও গবেষনা বাঞ্ছনীয়!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.