![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মস্তিষ্কের এই রোগটি সম্পর্কে সর্ব প্রথম ধারণা দেন জেমস পারকিনসন, আর তার নাম অনুসারেই এই নাম। সারাক্ষণ হাত-পা কাঁপা, শরীরের মাংসপেশি অস্বাভাবিক শক্ত হয়ে থাকা, স্পর্শকাতরতা কমে যাওয়া এই উপসর্গগুলো সম্পর্কে জেমস পারকিনসনই সর্বপ্রথম ধারণা দেন। বিভিন্ন ওষুধ বা বিষাক্ত পদার্থের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, মস্তিষ্কের প্রদাহ, ক্রমাগত মাথায় আঘাত পাওয়া নিউরোসিফিলিস, উইলসন ডিজিজ, হানটিংটন ডিজিজ ইত্যাদি রোগের কারণে পারকিনসন ডিজিজ হতে পারে।
এ রোগ সাধারণত পঞ্চাশ বছরের বেশি বয়সের লোকদের হয়ে থাকে। ভাবলেশহীন মুখাবয়ব, মুখ দিয়ে লালা পড়া, হাঁটা বা চলাচল শুরু করতে দেরি হওয়া, ছোটো পদক্ষেপে দ্রুত লয়ে হাঁটা, হাঁটার সময় হাত না নাড়া, হাঁটতে হাঁটতে ঘুরতে গেলে ভারসাম্য হারিয়ে ফেলা, সবসময় হাত-পা কাঁপা, মাংসপেশি শক্ত হয়ে যাওয়া সূক্ষ্ম কাজ করার ক্ষমতা হারানো ইত্যাদি নানাবিদ সমস্যায় জর্জরিত থাকে পারকিনসন রোগীর জীবন।
সিটিস্ক্যানসহ রক্তের আরো কিছু পরীক্ষা করা হয় ঠিক কী কারণে রোগটি হয়েছে তা নির্ণয় করার জন্য। ফিজিওথেরাপিষ্টের তত্ত্বাবধানে এই রোগের চিকিৎসা করাতে হয়। ইলেক্ট্রোথেরাপি, স্পিচ থেরাপি ইত্যাদির মাধ্যমে পুনর্বাসন করাই হলো চিকিৎসার মূল লক্ষ্য।
(সংগৃহীত)
সৌজন্যে- আইডিয়াল ফিজিওথেরাপি এন্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার
৯৭/১/এ, শুক্রাবাদ (মেট্রো শপিং মলের বিপরীতে), ঢাকা।
যোগাযোগ- ০১৭৯৬-৫৮৯০১০
email- [email protected]
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১:৪৯
BRITHA FOSOL বলেছেন: কাজের কথা