![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
* ডায়েটিং করার নামে খাওয়া-দাওয়া একেবারে ছেড়ে না দেয়া। প্রচুর পরিমাণেনিয়মিত পানি পান করা, যাতে কিডনি স্বাভাবিক থাকে। নিয়মিত ব্যায়াম করলে অনেকসময় এই গেঁটে বাত থেকে হতে বাঁচতে পারা যায়।
* বেশি তেল-মশলাযুক্ত এবং বেশি প্রোটিনযুক্ত খাবার পরিহার করা।
* ওজন কমানোর জন্য বা অন্য কোনো কারণে দীর্ঘমেয়াদি উপোস থাকা উচিত নয়।
* প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে পানি খাওয়া দরকার। যারা হার্ট কিংবা কিডনির রোগে ভুগছেন তাদের জন্য এ পরামর্শ নয়।
* খাওয়া-দাওয়ার ব্যাপারে সতর্ক হতে হবে। যেসব খাদ্য শরীরে মেদ বা ওজন বাড়ায় তা একেবারেই বর্জন করতে হবে।
* রেড মিট মানে অতি লাল মাংস, শুকনো শিম, মটরশুটি, কচু, লাল পুঁইশাক এবং সি ফুড পরিহার করা উচিত।
* নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে।
(সংগৃহীত)
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৩০
জয়িতা রহমান বলেছেন: বাত শব্দটি যত ছোট, রোগটি কিন্তু এত ছোট নয়। বাত সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য আমার ব্লগে পাবেন। অযথা দুশ্চিন্তা করবেন না। মেডিকেল চেক-আপ করলেই শরীরে রোগ থাকবে এমন তো নয়। ভাল থাকবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫১
যোগী বলেছেন:
অফিস থেকে পুরা হেল্থ চেকআপ করাইছে রিপোর্টের ভয়ে আমি এখন শুকিয়ে যাচ্ছি।
ভাল কথা বাতের ব্যাপারটা আমার আছে কিনা কী ভাবে বুঝবো? লক্ষনগুলা যদি একটু বলতেন।