![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অতিরিক্ত ভুঁড়ি ও শরীরের ওজন দেহের কিছু পরিবর্তন আনে। ভুঁড়ির ভারে দেহের কোমর ভেতরের দিকে এবং বুক পেছনের দিকে যেতে থাকে। এতে ঘাড়েও অতিরিক্ত চাপ পড়ে। যখন ঘাড় ও কোমরের পেছনের মাংসপেশিতে অতিরিক্ত চাপ পড়ে তখন মাংসপেশি গুলো দিন দিন ক্লান্ত হয়ে পড়ে। যার ফলে ঘাড়ে ও কোমরের ব্যথা শুরু হয়। এমতাবস্থায় চলতে থাকলে একসময় মেরুদণ্ডের দুই পাশে যে সরু চিকন রাস্তা থাকে (স্পাইনাল ক্যানেল) যা দিন দিন চিকন হয়। ফলে স্নায়ুর ওপর চাপ পড়ে যার দরুন ব্যথা হাতে বা পায়ে চলে যায়। এক সময় হাত বা পা দুর্বল হয়ে পড়ে। একে বলা হয় মায়োলোপেথি।
আপনারা হয়তো মনে করতে পারেন, সামান্য ভুঁড়ি বা স্বাস্থ্য বেশি হওয়ার জন্য এত সমস্যা হতে পারে? এ ছাড়াও আপনি কোমর হাঁটু বিভিন্ন জয়েন্টের ব্যথায় ভুগতে পারেন, সমস্যা হতে পারে হৃৎপিণ্ড ও কিডনিতে, ফুসফুসের সমস্যার জন্য হতে পারে অ্যাজমা জাতীয় সমস্যা। বিশ বছরের পর মানুষের আর সাধারণ বৃদ্ধি হয় না। ফলে খাবারের সারবস্তু অধিকাংশই জমা হয় পেটে। ফলে দেহের ওজন বেড়ে যায়।
ওজন যদি বেশি হয় তাহলে আজকেই ওজন কমানোর চেষ্টা করুন। প্রতিদিন সকালে নিয়মিত অন্তত ৩০-৪০ মিনিট হাঁটুন, শর্করা বা কার্বোহাইড্রেট কম খান, তরল খাবার বেশি খেলেও অসুবিধা নেই। চর্বি জাতীয় খাবার কম খাবেন। তবে খাবার একেবারে কমাবেন না। এতে আপনি দুর্বল হয়ে যেতে পারেন। ভুঁড়ি কম থাকলে মন-মেজাজ ভালো ও ফুরফুরে থাকে। এতে ঘাড়-কোমর ও অন্যান্য ব্যথাও কমবে এবং স্বাচ্ছন্দ্যে স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারবেন।
২| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৮
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: ভূড়ির অবস্থা বেশ ভালতেই আছে। চিন্তা অনেক কম। শান্তি আর শান্তি।
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৪২
ধমনী বলেছেন: আহারে ভুড়ি...