![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সিলেট থেকে দিরাইর একটি বহমান নদী, আব্দুল করিমের কালনী।
শুধু বিশ্বাস আর স্বপ্ন দিয়েই জীবন চলে না। এটাই বাস্তবতা, একসময় নিজেকে আত্নসমর্পন করতে হয়। অপশক্তির কাছে, নিজের লোকদের কাছেই অবহেলিত হয়ে। ভাবছেন অযতা কি সব লিখছি, আসলে বলতে গেলে তাই! লিখার কিছু নেই তাই লিখতে বসা আরকি? তাহলে এই লিখার জন্য নিশ্চয়ই একটি টপিক প্রয়োজন। যেহেতু মনের অজান্তেই লেখার শিরোনাম দিয়েছি প্রেমিক তাই সেটাই নিয়ে কথা হোক। প্রেম বলতে আমি আসলে কি বোঝি? নিজেই ভাবতেছি ব্যাপারটা, হয়তো কোন কাল্পনীক চরিত্র নয়তো তার বিপরীত অন্য কোন বেখ্যা যেটা বাস্তবতায় বিরল। এটা আমার কাছে সম্পূর্ন নিজেস্য ব্যাপার, বাস্তবিক আপনি অন্যকে যেমন প্রাধান্য দিবেন তেমন একটি মনোভাবও আপনার মধ্যে প্রতিষ্ঠিত হবে। জীবনে চলতে মানুষ ভুল করে সেজন্যইতো সে মানুষ! তবে ভালো আর মন্দের একটা ব্যাপার থেকেই যায়। সবদিক থেকে একজন নারী অথবা একজন পুরুষ নিজেকে কখনও নেগেটিভলি দেখতে রাজি নয়, হয়ত সেই অনুভুতিটা তার হয় কিন্তু সাময়িক সেটা সে অবজ্ঞা চলে উড়িয়ে দেয়। আর সেটা করতে সাহায্য নিতে হয় গোপনীয় পাপের যাতে মিলে ক্ষনিকের শান্তি আর বাকিটা সময় নেশাখোরের মতন সেই একই চিন্তা বারে বারে করা। আমার লিখার প্লট বিভিন্ন দিকে প্রবাহিত হলেও সেটা প্রেমিকেই এসে থামবে সে সম্পর্কে নিশ্চিত থাকতে পারেন। আমার আজকের এই লেখার উদ্দেশ্য হচ্ছে ভালো হোক আর মন্দ বাংলা বছরের শুরুতে যা তা একটা লিখা আর কি! সেটা ভালো হোক আর মন্দ হোক। লিখা হোক আর কবিতা হোক। পূর্নবাসন ক্ষেন্দ্র থেকে শেখা এই অভ্যাসটা আমার বিষন ভাল লাগছে যদিও নিজেকে লেখক হিসেবে ভাবি না! হয়তো কখনও ভাববও না। আমি আত্নপ্রত্যয়ি- নিজেকে বদলাতে বিশ্বাসী। সত্যে আপোসহীন, মিথ্যায় দূর্বল। আমার কষ্ঠ আছে সেটাও নদীর মতন! স্রোতের বিপরীতের ভাটা। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আমার লিখা বোঝতে অসুবিধা হবে কারণ সবি আবেগ থেকে লেখা যদিও বাস্তবে আমি সম্পূর্ন অন্যরকম।
তহ ব্যাপারটা হচ্ছে প্রেম নিয়ে! দেখেন কথার ছলে কত কথা বের হয়ে আসে। যাই হোক প্রেমিক বলতে পুরুষকে বোঝায় সেটা ছোটবেলা থেকে আমাদের পিতামাথাকে দেখে আমাদের মনের মধ্যে সেট হয়ে যায়, তাই দেখবেন পূরানো সময়ের মানুষের বেলায় ডিভোর্স ব্যাপারটা বলতে গেলে অনুপস্থিত ছিল। আমাদের প্রেমকেও খোজে পেতে হলে সেই পূরাতন সময়েই যেতে হবে। আমাদের আদি পিতামহদের কাছে। দেখেন বর্তমানে কিছু পয়েন্ট আছে যা আমরা মানতে কখনও রাজি নই। যেমন আজকে নামায পড়ার পর দেখলাম একজন মানুষ খোব আয়েস করেই মসজিদের মেঝেতে শোবার আয়োজন করেছেন, তার মনে কোন দ্বিধা বা দ্বন্ধ নেই! না আছে চাওয়া, পাওয়া বা আগামীর হিসেব। আমি তার চেহারাটাও ঠিকমত মনে করতে পারছি না- তাই বলা যায় আজকের জন্য আমার জীবনে সেই নাম না জানা পুরুষটাই প্রেমিক। তাহলে দেখেন প্রেমে দুঃখ আছে কষ্ঠ আছে আর আছে অভাব। আপনি একজন অভাবির কাছ থেকে কি লেখা আশা করতে পারেন। সে শুধু ব্যর্থ প্রেমিকের বন্দনাই করবে। তার কাছে সেই শুধু মহাপুরুষ, আসলে তা না। সে নিজেকে ভাঙ্গতে জানে, আবার নতুন করে গড়তে জানে সবি শুধু তার প্রিয়ার জন্য। এবার লেখালেখির জন্য আমার সর্বশেষ প্রেম ম্যাম সাহেবাকেও হারালাম। এখন বলতে নিঃস্ব, বেকার এক ব্যর্থ প্রেমিক। তাও ব্যাপার না প্রেমিক কে সেটা আমি বোঝিয়ে দেব। সেজন্যইত এতটা লেখা। আমার মনে হয় কোন নারীই তৃপ্ত নয়, যেমন আমরা কেউই শান্তিতে নেই। এ অশান্তিটা আসছেই আমাদের শিক্ষার ক্ষমতাটাকে কাজে না লাগানোতে। টাকাকেই ঈশ্বর বানিয়ে ফেলা। শোনতে খারাপ লাগলেও একটু চিন্তা করে দেখেন্ এটাই সত্যি। যারা আমাদের সহায়তা করছেন তাদের আমরা মূল্যায়ন দিচ্ছি না।
তাহলে আমার কাছে প্রেমিক বলতে কে? সেটা আমি না।
আমি না হলে এই প্রেমিকটা কে?
সে যেই হোক তাকে আমার প্রাপ্য সম্মান দিতে হবে। সেই কারণেইত আমি কালনীর চর্ । প্রেমিক না হয়ে ভিলেন তাই কে প্রেমিক সহজে বোঝতে পারি। একজন প্রেমিক কখনও তার প্রিয়কে ছোট করতে পারে না। সে তাকে সর্বোচ্চ মর্যাদা দিয়ে যায়। হুমম তাহলে বলবেন, এত প্রতারণার শিকার কেন প্রেমিক যুগল হন? সেটাই হয়ত এই কারণে- True Loves Never Die Because it's Already Dead !!!!
আমার লিখার মধ্যে স্পষ্টত চাঁদগাজী ভাইয়ের লেখার প্রভাব পড়ছে, তাই বানীগুলা উনাকেই উৎসর্গ করছি!
বাণী:
১. নীল মানে ভালোবাসার গভীরে লোকানো একটা রঙ! (অন্জন দত্ত)
২. সব সময় 'আমি তোমাকে ভালোবাসি বলতে নেই, প্রেম হালকা হয়ে যায়,
৩ লাল সেক্সের রং,
৪. স্ত্রী-কেও কথায় কথায় ভালোবাসি বলতে নেই, সেটা বোঝাতে হয় ঘুড়ে-ফিরে, রঙতামাশা করে! বা হঠাৎ করে বউয়ের জন্য শাড়ি উপঢৌকন হিসেবে দেওয়া,
৫ ভালোবেসে নিজেকে ছোট করতে নেই,
৬ ঐশ্বরীক ব্যাপারগুলাতে আপোস মেনে নেওয়া,
ছবিসূত্র- ফেসবুক।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:২১
কালনী নদী বলেছেন: আপুনি, আপনাকেও অনেক অনেক অনেক শোভেচ্ছা! এই আকাইম্মা লেখা পড়ার জন্য
আগামী দিন হোক আর সুন্দর ও আনন্দদায়ক। এই প্রত্যাশায়!
২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:২১
ইস্কান্দার মীর্যা বলেছেন: আমার লিখার মধ্যে স্পষ্টত চাঁদগাজী ভাইয়ের লেখার প্রভাব পড়ছে, তাই এই ফালতু লিখাটা উনাকেই উৎসর্গ করছি!
আসলে লেখক বলতে চাচ্ছেন - প্রিয় চাদগাজী ভাই, আপনি তো একজন ফালতু লোক । আর ফালতু লোককে যেহেতু ভালো লেখা উৎসর্গ করা যায় না। তাই আমি আপনার জন্য আমার এই ফালতু লেখাটা উৎসর্গ করলাম
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:২৬
কালনী নদী বলেছেন: ভাইয়া দিলেন ত তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ বাদিয়ে! এমনিতেই চাঁদগাজী ভাই ঈদানীং যে ক্ষেপে আছেন এইবার কোন ঝারিটাই না আমি নেই। হাহাহা!
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ লেখাটি পড়ার জন্য ও মন্তব্যে চাঁদগাজী ভাইকে ক্ষেপিয়ে দেওয়ার জন্য। হাহাহাহা।
শোভ নববর্ষ!!!
(চাঁদগাজী ভাই সিরিয়াস নিয়েন না, সবিই মজার ছলে)
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৫৫
কালনী নদী বলেছেন: আমার লেখা সংস্করণ করেছি, এখন বাকিটা আপনি সামলান। ভাই।
৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:২৬
রাইসুল ইসলাম রাণা বলেছেন: কিসের পহেলা বৈশাখ! এসব মানি না! গার্লফ্রেন্ড ছাড়া পয়েলা বৈশাখ হয়?
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৩
কালনী নদী বলেছেন: ঈদানিং আপনাকেও আমি বোঝতে পারছি না ভাই, কালকে ইয়া হাবিবি কবিতায় বললেন ভাবিরে বোরকা পড়িয়ে কাব্য রচনা করবেন আর আজকে বলেন নেই। আসলে সবকিছুই আপডেট হয়ে গেছে ভাই, মারহাবা থেকে মাধবীতে আসতে হবে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া, পাঠান্তে ও মন্তব্যে!
একটি কথা স্বীকার না করলেই নয়, আপনাদের লেখা পড়েই এই সাহসটা পেয়েছি, লেখালেখির।
সশ্রদ্ধ স্যারের মতনই আপনারা আমার নিকঠ আত্নিয় ভাইয়ের মতন।।।
নতুন বছরে অনেক অনেক শোভ কামনা রইল ভাইটি!
৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:২৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: কালনী নদী ,
আমি আত্নপ্রত্যয়ি- নিজেকে বদলাতে বিশ্বাসী। সত্যে আপোসহীন, মিথ্যায় দূর্বল।
চমৎকার লাগলো এ কথাটুকু ।
আপনি "কালনীর চর্" এ কারনেই , মনের কথা ঢেলে ঢেলে জীবন নদীতে বোধের ছোট্ট একটু ভুখন্ড তৈরী করতে লেগেছেন যে !!!
এই ধারা অটুট থাকুক । কালনী বয়ে যাক , তার চর আরও সবুজ -শ্যামলা হয়ে উঠুক দিনে দিনে ............।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৭
কালনী নদী বলেছেন: আপনাকে সত্যি ভাষায় প্রকাশ করার মতন নয়, বড় ভাই হিসেবে পাওয়া আপনার স্নেহ আমার কাছে সত্যি পিতৃতুল্য!
তাই থাক আপনার জন্য আমার অন্তরের প্রার্থণা হৃদয়ের গোপন ঘড়ে আর আগামীতে ঝলসে উঠুন আপনি লিখনির রশ্নিতে।
অসংখ্য অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইটি!
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:০৫
কালনী নদী বলেছেন: কালনী বয়ে যাক , তার চর আরও সবুজ -শ্যামলা হয়ে উঠুক দিনে দিনে ............।
বাহঃ আপনি তো মনে হয়, পুকুর পাড়ের বসে থাকা শেষ বিকেলের কৈশোর যার ছায়ায় বিলিন হয়ে ঘৌধুলী যায় বয়ে আর রাত আসে হাজার তাঁরার মেলায় স্বাগত জানাতে। এই ছেলে ভালোবাসা কুড়ায়, এই ছেলে ভালোবাসা জ্বালায়!
৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৩১
বিজন রয় বলেছেন: শুভেচ্ছা রইল।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৮
কালনী নদী বলেছেন: বিজন দা অনেক দিন পর আপনাকে কাছে পেলাম ভাই!
অনেক অনেক অনেক শোভেচ্ছা রইল প্রিয় এই ভাইটির প্রতি।
৬| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৫২
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: প্রেম এবং প্রেমিক নিয়ে সুন্দর অনুভূতি ।
নববর্ষের শুভেচ্ছা রইলো ।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৪২
কালনী নদী বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আমার অনুভুতিগুলাতে মূল্যায়ন করার জন্য।
পহেলা বৈশাখে আপনার প্রতি রইল প্রাণডালা ভালোবাসা!
৭| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৮
গেম চেঞ্জার বলেছেন: হেঃ হেঃ চাঁদগাজী ভাই!!
অনুভূতি প্রকাশে বিলম্ব করতে নেই। আপনি এটা চালিয়ে যান।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৪৫
কালনী নদী বলেছেন: শেষের দিকের বানীগুলো কিন্তু আপনার কথা রাখতেই লিখতে বিলম্ভ করি নি। অসংখ্য ধন্যবাদ গঠনমূলক ফিডব্যাক দিযে সাহায্য করার জন্য! ভাইয়া। লিখাটাও একটু সংস্করণ করেছি, নারিকেল গাছ পরিষ্কার করার মতন কিছুটা।
৮| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:১৪
মুসাফির নামা বলেছেন: আপনার উৎসর্গটা আমার পছন্দ হয়েছে বেশ।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৪৬
কালনী নদী বলেছেন: আপনার আনন্দ আমাদের সবার সাতে ভাগ করে নেবার জন্য অসংখ্য কৃতজ্ঞতা! সহোদর।
৯| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:০২
প্রামানিক বলেছেন: নববর্ষের শুভেচ্ছা।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:০৭
কালনী নদী বলেছেন: বড় ভা্ইয়া, আপনাকেও হৃদয়ের অন্তস্থল থেকে!
১০| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ছোট্ট এ লিখার মধ্যে এত সব উপাদেয় বিষয় আছে তা এ লিখা না দেখলে বুঝা যেতোনা । জীবন চলার পথের অনেক নিগুঢ় দার্শনিক, মনস্তান্তিক, সামাজিক , পারিবারিক এমনকি ব্যক্তিগত ও নৈসর্গিক বিষয়ের সমাহার , সত্যিই বোদ্ধাদের কাছে অনেক কিছুই শিখার আছে ছোট্ট এ লিখায় । ভাবনার গভীরতা ও প্রকাশের সরলতা লিখাটিকে নিয়ে গেছে আরো অনেক উচ্চতায় । অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৫০
কালনী নদী বলেছেন: আপনি আসলেই একজন প্রশংসাদায়ক একজন ব্যক্তিত্ব, আপনাকে আমার এই প্রতিউত্তরটা দিতে অনেকটা সময় নিতে হয়েছে!
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইটি।
১১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪১
তাসলিমা আক্তার বলেছেন: আপনি বেশ মেধাবী সেটা বুজতে কস্ট হয়না। যা বোঝাতে চেয়েছেন তা স্পষ্ট। শেষের বাণীগুলো অনেক ভালো লাগলো।
জীবনে সাফল্য আপনার কাছে এসে ধরা দিক। নববর্ষের শুভেচ্ছা রইল।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৫৪
কালনী নদী বলেছেন: বোনের কাছ থেকে প্রশংসা আর দোয়া আমার কাছে অত্যন্ত মূল্যবান। আশা করি পরিবারের সবাইকে নিয়ে সুন্দর একটা দিন অতিবাহিত করেছেন, সবসময় ভাল থাকেন, সুস্থ থাকেন এই কামনা করি বোন।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সুচিন্তিত গঠনমূলক মন্তব্যে উৎসাহ বাড়িয়ে দেবার জন্য!
১২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৮
ইস্কান্দার মীর্যা বলেছেন:
বিনা নোটিশে লেখা সংস্কার করায় আমি এর তিব্র নিন্দা করছি । সে সাথে অত্যন্ত আনন্দের সাথে জানাচ্ছি যে, আমি আমার মধ্যে মন্তব্য সংস্কার করার জন্য কোন ধরণের আগ্রহ অনুভব করছি না ! কারণ সংস্কারপন্থী হয়ে বেঁচে থাকার চেয়ে চাঁদগাজীর কিল খেয়ে মরে যাওয়া অনেক বেশি ভালো
শুভ নববর্ষ ।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৫৬
কালনী নদী বলেছেন: হাহা ভাইয়া, চাঁদগাজী ভাই চুপ হয়ে আছেন, মাইন্ড খাইছেন নাকি!!! এখন দুজনের মিলে তাকে মানাতে হবে।
অসংখ্য ধন্যবাদ সাথে প্রীত হলাম আনার দ্বিতীয়বার মন্তব্যে
১৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:১১
আমিই মিসির আলী বলেছেন: বাহ্!
প্রেম নিয়া বিশদ ভাবনা ভালো লাগলো।
নববর্ষের শুভেচ্ছা রইলো ভাই।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৫৮
কালনী নদী বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া!
নববর্ষের অঢেল শুভেচ্ছা রইল।
১৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৩৯
মিজানুর রহমান মিরান বলেছেন: প্রেমিক নিয়ে তো বেশ ভালোই বললেন! যাই হোক, মেমসাহেব একটা গেলে আর একটা আসবে। সো নো চিন্তা ডু ফূর্তি!
বাই দ্য ওয়ে... টাকাটাই কিন্তু সব সমস্যার সমাধান করতে পারে না।
এভাবেই মন থেকে লিখে যান, ভালই লাগলো আবেগীয় অনুভূতি।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:০১
কালনী নদী বলেছেন: আসলেই, টাকা দিয়েই সব হয় না।
পাঠান্তে ও মন্তব্যে অসংখ্য ধন্যবাদ সাথে নববর্ষের শোভেচ্ছাও জানবেন
১৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:১৭
দীপংকর চন্দ বলেছেন: শুভকামনা। অনেক।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা।
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৩৭
কালনী নদী বলেছেন: আপনার আশীর্বাদের অপেক্ষায় ছিলাম, দাদা।
আপনাকেও অসংখ্য শুভেচ্ছা!
১৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৫৯
শেয়াল বলেছেন: এত কিছু তো মাথায় ঢুকেই না ! কি করাম ?
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৫৬
কালনী নদী বলেছেন: অনেকদিন পর আপনার দেখা পেয়ে ভাল লাগছে!
বনের শেয়ালকেও অন্তরের অন্তস্থল থেকে শুভ নববর্ষ। আর বুদ্ধি একটু কমান তাহলে কিছুটা বোঝতে পারবেন- সবসময় শিকারের চোখ নিয়ে আমাদের দিকে তাকান কেন?
১৭| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
অদ্ভুত সব বাণী; মানুষের অনুধাবন থেকে সঠিক বাক্য বেরিয়ে আসে এক সময়।
আমার প্রভাব? সেরেছেন, আমি সবেমাত্র নিজকে পরীক্ষা করে দেখার জন্য চেস্টা চালাচ্ছি
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:০৬
কালনী নদী বলেছেন: জ্বি ভাইয়া, আপনার প্রভাবই বটে- আর নয়ত হঠাৎ করে পাঠক থেকে লেখবার ইচ্ছা আমার জাগবেই বা কেন? তাই অনেক চিন্তা করে দেখেছি এই ধরণের লেখার মাঝে আপনার লেখার টান চলে আসে!
তাহলে বোঝা যায় আপনার পরীক্ষা ঠিক আছে, শুরুতেই একজন শিষ্য পেয়ে গেলেন।
১৮| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:০৫
মির্জা বাড়ির মেজো বউ বলেছেন: ভুমিকম্প রোধে বিল্ডিং এর বেইজ ডিজাইন করার আগে যা যা করণীয়
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:১১
কালনী নদী বলেছেন: আপনার আর্টিকেল মাত্র পড়ে আসলাম বোন, অনেক ভাল তথ্য তুরে দড়েছেন। যদি ভবিষ্যতে বিল্ডিং বানাই তা অনুসরণ করবো, যদিও আমি কনক্রিট জঙ্গলের বিপক্ষে!
পাঠান্তে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আর নববর্ষের শুভেচ্ছা জানবেন।
১৯| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
দেরীতে হলেও, নববর্ষের শুভেচ্ছা, সুখী হোন
১৬ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:০৮
কালনী নদী বলেছেন: যাক লেখাটা আপনার চোখে পড়েছে, এখানেই আমার স্বার্থকথা।
আপনার আশীর্বাদ পেয়ে এখন অনেক ভাল লাগছে- আপনাকেও হৃদয়ের অন্তস্থল থেকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
ধন্যবাদ ভাইয়া!
২০| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:০৩
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আমি কিন্তু পুরোই বিপরীত।। মনের তাগিদে লিখে যাই, তা না হলে অন্যদের লেখা পড়েই সময় পার করে দেই।।
যাও লিখি, মনের বিশ্বাস থেকেই।। প্রেমের প্রকার ভেদ (আমার মতে) আছে।। স্ত্রীর প্রতি,পূর্বতন প্রেমিকার প্রতি, সন্তানের বা পরিবারের প্রতি।। আবার আছে দেশের প্রতিও।। এখন কে কিভাবে সেটাকে নেবে, সেটা তার ব্যাপার।। তাই না??
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৩:০১
কালনী নদী বলেছেন: ঠিক তাই, সবার মধ্যে প্রেম আছে! জয়-পরাজয়, জ্ঞাত-অজ্ঞাত, জানা-অজানা, বিপ্লবে-চেতনায়! ভয়ে আবার সাহসে। যেমনটি আপনি বললেন, যে যেভাবে নিতে পারেন! যেমনটি জীবনে বেঁচে থাকতে বোঝে নিতে হয় প্রেমকে আপনি কতটা স্বাধীনতা দিয়েছেন আবার সেই স্বাধীনতা রক্ষার্থে দায়িত্বশীলতা। আমরা নির্দিষ্ট একটা লক্ষ্যে যেতে পারি কিন্তু প্রেম বিশ্লেষনে এক জীবন শেষ হয়ে গেলেও সেটা হবে সংক্ষিপ্ত।
পৃথিবীটা একটা নীয়মের ভিতরে চলছে আমাদেরকেও সেটা মেনেই ভালোবাসতে হবে। তবে যদি কেউ এই সিস্টেম ভেঙ্গে ইতিহাস গড়েন সেটাই হয় প্রেম যেটা আবার আগামীর অনুপ্রেরণা। কবিতা, সাহিত্য দিয়ে সেই আবেগকেই বাচিয়ে রাখা।
সেটা সময়ের ব্যাপারও বটে! পিতা হয়ে পুত্রকে, স্বামী হয়ে স্ত্রীকে। আবার এমনও অনেক আছেন প্রেমিক হয়ে বেশ্যাকে!
একজন বারবণিতার মনেও প্রেম উদয় হয় শারীরিক চাহিদাকে অবজ্ঞা করে প্রবিত্রতার স্পর্শ নিয়ে।
আসলে সময় চলতে থাকে আমরা মেনে নিই অথবা নামানাতে সামিল হই/ কিছু প্রতিশোধ এভাবেই গোপন থাকে রহস্যের আবডালে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভালোবাসা নিয়ে মন্তব্য করার জন্য আর প্রতিউত্তরের এই বন্ধুর অকৃত্রিম ভালোবাসা জানবেন। সবসময় অনেক অনেক বেশি সুস্থ্য থাকেন, সুখে থাকেন এই দোয়া করি।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:১৮
জুন বলেছেন: নববর্ষ এর শুভেচ্ছা আপনাকেও