![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সিলেট থেকে দিরাইর একটি বহমান নদী, আব্দুল করিমের কালনী।
রাত এখন প্রায় দেড়টা হবে, কিশোর শোয়েছিল। আনমনে প্রতিরাতের মত, আজকে শুধু ব্যতিক্রম একটি জিনিসই আর তা হঠাৎ করে সে খুব বেশি সচেতন হয়ে গেল! ঘুম আসার পূর্বের খানিকটা সময় যখন ষস্ট ইন্দ্রিয় অচল হয়ে পড়ে সম্ভবত পন্ঞম ইন্দ্রিয় ক্রমস জাগ্রত হয়। চারপাশের নৈঃশব্দিক কোলাহলে যে কেউই একটু খেয়াল করলে বোঝতে পারবেন অজানা অনেক ধরণের অদ্ভুত শব্দ আমাদের কানে আসে। আর সহজ করে বলতে গেলে রাতের খাবারের পর যখন নিদ্রার জন্য আমরা ঘুমুতে যাই সেই সময়টাতে। আজকেও তেমনি একটি রাত, বাথরুমের ট্যাপের পানির টপটপ ফুটা পড়ার শব্দ সাথে প্রতিনিয়ত জ্বি জ্বি পোকার সেই এগঘেয়েমি আওয়াজটা চলছেই। সেটাকে বেশি পাত্তা দিলে মনটাই বিষন্ন হতে থাকে, তাই অন্য কিছুতে মন বসাতে চাওয়া। বৃষ্টির রাত তাই রুমের বাতাস অনেকটাই শীতল। কিশোর এমনি সময়ে শোয়ে আছে- আর চোখ বোজলেই আরো কিছু অদ্ভুত শব্দ তার কর্ণপাত হচ্ছে, যেমন- কোন এক শিশুর কান্নার আওয়াজ আর তাকে কেউ সামলাতে অনেক চেষ্ঠা করছেন। কিন্তু তার কান্না যেন কোনমতেই থামবার নয়। এমনটি শব্দ প্রায়ই শোনা যায়! অনেক সময় শিশুটিকে প্রহার করার আবাসও পাওয়া যায়। তখন অনেক সময় দৌড়ে গিয়ে দেখতে ইচ্ছে করলেও আরেকটু মনোযোগ দিয়ে শোনলে বুঝতে পারা যায় এটা নিছক মনের একটি কল্পনা মাত্র। ঘুমের সময় এমন শব্দ প্রায়ই কানে আসে। আজকে অবশ্য এই কান্নার সাথে সাথে আরেকটি অদ্ভুত শব্দ যোগ হয়েছে। এই শব্দটা আলাদা ও আরো দূরের! এখানে এক মহিলা মিছকা সূরের কান্না যেমনটি তেমনি করে তবে সূরটা বিষন্ন, মনটা হুহু করে ওঠে। এই ব্যাপারগুলা কিশোরের জীবনে খুবই স্বাভাবিক। আসলে এগুলো মনের গহীনের কোন অজানা রহস্যই যা প্রায়সই উপলব্ধি করা যায় কিন্তু গুরুত্বে তা আমাদের কাছে অপ্রয়োজনীয়। সেটাই মনে মনে ভেবে সে গভীর নিদ্রাতে যাবার প্রস্তুতি নিচ্ছে। কিন্তু আওয়াজের প্রখরতা করুন থেকে বেদনাতে গিয়ে অচিরেই অন্তরের গহীনে যেন বিদতে থাকল। ঘুমের ঘোড়েই সে চিন্তা করছে- শব্দটাকে প্রতিদিনকার মতন অগ্রাহ্য করে সে ঘুমিয়ে যাবে! না আজকে ব্যতিক্রম হয়ে আওয়াজটার উৎস খোজে বের করবে? আবার এমনটাই মনে হচ্ছে যে চোখ খোললেই শব্দটা নিঃশ্বেষ হয়ে যাবে। ব্যাপারটা অনেকটাই ইনসেপসনের মতন, তবে এটা বাস্তবিক কারণ এখনও সে ঘুমিয়ে পড়ে নি। তার মনে হচ্ছে শব্দটাকে আজকে চাইলেই সে খোঁজে বের করতে পারবে। এমনটি মনে হল যদি আবার পথে চোখ বন্ধ করে চেষ্ঠা করে তাহলে ঠিকই শব্দটি আবার কাণে এসে ধরা দেবে। যেই ভাবা সেই কাজ। বিছানা থেকে উঠে বাথরুমে গিয়ে হাতমুখ ধোয়ে এসে, সিগারেটের প্যাকেট আর লাইটারটা পকেটে নিল। এমনভাবে বেরুতে হবে যাতে ঘড়ের মানুষ টের না পান। অবশ্য কয়েক মাস আগে এমনিভাবে চুরি করে বেড়িয়ে পরে ঘড়ে ধরা পড়েছিল, সেটা অন্য এক কাহিনী- পুলিশের কাছে ধরা পরে সে রাত লকাপে কাঠাতে হয়েছিল। হুমম এখন এসব দুশ্চিন্তা করার সময় নেই। আজকের ঘটনা ভিন্ন, সেদিন ধরা পড়ার যথেষ্ঠ কারণও ছিল। যাই হোক রুমের পাশের বেলকনির গ্রিলের পূর্ব দিকের কোণটায় ছোট্য একটি দরজার মতন বেরুবার জায়গা আছে। যা দিয়ে সে অনায়াসেই শরীলটাকে পাচার করে নিজেকে রাতের বাইরের জগতে নিয়ে যেতে পারে।
যেহেতু, আজকে লুকিয়ে বের হতে হয়েছে তাই কিশোরের পায়ে জুতো নেই!
যখন ঘুমিয়ে ছিল সে লক্ষ্য করেছিল সে আওয়াজটা পূর্বদিক থেকে আসছিল। যেদিকটা একটু ঢালু ও সমতল, হাতের ডান দিক দিয়ে হাটলে বেশি নয় ১০ মিনিটের রাস্তা পেড়িয়েই পাহাড়ি চাঁ বাগানের তৃণভূমি। শব্দটা সম্ভবত সেদিক থেকেই এসেছিল। হুমম সেটা পরীক্ষা করতে নির্জন জায়গা মতন আলো-আধারীতে চোখ বুঝে শোনতে হবে। খালি পায়ে হাঠতে কেমন শিরশিরে লাগছে, হঠাৎ করে অনেকদিন পর! ব্যাপারটাকে সে উপভোগই করছে। কার্পেটের মত ধরণী যেন আদর করে পায়ে সুরসুরী দিচ্ছে। আজকের রাতটা মেঘলা, মাঝে মধ্যেই আকাশে বিদ্যুত চমকাচ্ছে। তবে বৃষ্টি আসার এখন কোন সম্ভাবণা নেই্। পকেটে একটি কানা-কড়িও নেই যে টহল পুলিশ ধরলে বোঝ দেওয়া যাবে। রাস্তার শেষ মাথার বাম দিকের দুই রাস্তার মোড়ে দু'জন পাহাড়াদার বসে বসে সিগারেট খাচ্ছে আর গল্প করছেন। তাদের পাশ কাঠিয়ে গিয়ে রাস্তার পাশের অন্ধকারে সে শব্দটা আবার শোনার পরিকল্পনা নিল।
প্রথমে কিছুই শোনতে পায় নি, সবকিছু মনে হচ্ছিল আজগুবি ও বানোয়াট। ঘড় থেকে এমনিতে বের হবার মনের একটি বাহানা মাত্র!
কিন্তু আরেকটু ঝিমাতে শুরু করলেই সেই শব্দটা আবার শোনতে পেল, এবার এতটা করুন ও বিকট নয়। অনেকটাই মোলায়েম ও মিহি-তে চলে এসেছে! কান্নার পর সেটাকে অল্প অল্প ঝিইয়ে রাখতে ফুপিয়ে কাদার মতন। শব্দটার উৎপত্তি চায়ের বাগানের কোন বস্তির কাছ থেকেই হবে। এবার মনে মনে কিছুটা স্বাচ্ছন্দ বোধ করতে থাকে কিশোর তাহলে আওয়াজটার উৎস আজকে পাওয়া গেল তাও বেশি না আর মাত্র কয়েক মিনিটের পথ তারপরেই চাঁ- বাগানের ঠিলা ঘেসে সেই বস্তির অবস্থান। এই ভেবে পা দুটোও যেন দ্রুত ছুটতে থাকে।
পাহাড়ের কাছে আসার পর আবার শব্দটা পাবার আশায় সে চোখ দুটো বোঝে আবার ঝিমুনিতে চলে যায়। অবাক হয়ে লক্ষ্য করে শব্দটা প্রায় মিহি হয়ে গেছে যার অল্পই এখন শোনা যাচ্ছে, যেন যে কোন সময়েই থেমে যাবে তবে শব্দটা এখন অনেকটাই কাছে কিন্তু চা-বাগানের ভিতর থেকে আসছে! যেহেতু ছোটবেলা থেকেই এ পথেই তার যাওয়া-আসা তাই জানা আছে ভিতরে দুই একটা কুঠিরের মাটির ঘড় আছে। চোখ খুলে সে তা্ই ভাবতে থাকে, তবে বাস্তবিক এই মেঘলা শীতের সময় শেয়ালের মুখোমুখি হওয়ার নির্ঘাত সম্ভাবনা আছে। নাহ এতকিছু ভেবে কিছুই হবে না, কান্নাটাও যেন হঠাৎ শেষ হয়ে যাবে। তাই সে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিয়ে পা বাড়ায় দু্ই পাহাড়ের মধ্যখানের সুরঙ্গ পথটি দড়েই। ভুলে যায় সে একা, সাথে কেউ নেই। আর এটা নিস্তব্ধ পাহাড়ি জঙ্গল, ভিতরটা কোলাহলমুক্ত নিঃশব্দের আবাসভুমি।
খালি পায়ে ঘাসের মধ্যে হাটতে হাটতে তার মনে ফুর ফুরে বাতাস বয়ে যায়। মনে হতে থাকে বব মার্লের সেই বিখ্যাত কথা- Life must be somewhere to be found instead of a concrete jungle! এভাবেই সে পাহাড়ি পথ ধরে বাগানের ভিতরে প্রবেশ করতে থাকে। এমন সময় হঠাৎ করে মনে ভাবনা আসে, সে আসলে করছেটা কি? এমন করে একা একা এই নির্জন স্থানে তার কোন বিপদও হতে পারে। এরই মধ্যে খালি পায়ের মধ্যে একটা কিছুর অস্তিত্ব বোঝতে পেরে চেয়ে দেখে ঝুঁকে দড়েছে। হাতের কাছে কচুপাথা পেয়ে সেটা দিয়েই সে ঝোঁকটা ছোটায়। সেটা বাম পায়ের গুড়ালিতে কামড় বসিয়ে রক্ত খাচ্ছিল, রক্ত বন্ধ হচ্ছে না। ঝোঁকের কামড়ের এই একটা সমস্যা ব্লিডিং হতেই থাকে। মাটিও বৃষ্টিতে ভিজে আছে যে তা লাগানো যাবে। উপায়ান্তর না দেখে সেখানেই সে বসে পড়ে, কচুপাতা দিয়ে আপাত রক্তপাতটা বন্ধ করতে হবে!
এসবই ভাবতে ভাবতে হঠাৎ করেই পিছনে কাধের পাশে, গড়ম নিঃশ্বাস উপলব্ধি করে। এটা কী শেয়াল? না শোয়ালের নিঃশ্বাস এতটা বিকট হতে পারে না। ঠিক যেন গড়ীলার মতন কোন এক অদ্ভুত প্রানী যার নিঃশ্বাস নেকড়ের মতন। লোমষ বিশাল হাতটা যেন সে কিশোরের কাধে মাত্র রাখতে যাবে।
এদিকে কিশোর যে দৌড়েও পালাবে সেই শক্তিটুকোও নেই, চিৎকার করে যে সাহায্য চাইবে সেই স্বরটাও যেন ভয়ে আড়ষ্ট হয়ে গেছে। এসবকিছুই যেন দুঃস্বপ্নের মতন। নিজেকে বারংবার তিরস্কার করছে কেন অবান্তরভাবে শুধু শুধু একটি শব্দের খোজে এখানে আসতে গেল। এটাই কি তার শেষ সময়? মনে মনে আল্লার নাম নিয়ে মারা যাবার প্রস্তুতি নিচ্ছিল মাত্র!
সময়টাকে তার কেমন যেন মনে হল পূর্ব পরিচিত! আগেও কোন একটা সময় এই অনূভুতিটা হয়েছিল তার।
ঠিক তখন কে তার কানের মধ্যে ফিসফিসিয়ে বলল- তুমি স্বপ্ন দেখছ!
ছবি- সংগ্রহিত।
২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৪:০৯
কালনী নদী বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া। এত সুন্দর করে আপনি কথা আপনার মন্তব্য পড়তে সময়েই মনটা সুখে পরিপূর্ন হয়ে যায়।
আসলে এটা এইমাত্র বসেই লেখা, এমনটি করে গল্প না লেখাই ভাল! আরেকটু সময় নিরে ব্যাপারটা আরো সুন্দর হত। কাহিনীটাও জমানো যেত, প্রথমেত অনেক শব্দই ভুল করেছিলাম এখন আবার সংস্কার করে নিয়েছি। এদিকে সামু কিছুটা দীর গতী ও মনের অবস্থা খারাপ থাকায় কয়েকদির কার খবর নিতে পারি নি! আশা করি আমার এই বিলম্ভ সবাই বোঝতে পারবেন। আবারও আপনাদের মধ্যে ফিরে আসছি।
সাহিত্য চর্চাতেই অনেক আনন্দ গড়াটা শিল্পীর শ্রম। আর আপনারা হচ্ছেন সেইসব কারিগড়, যেখানে আমি সবসময়ই শ্রোতা হিসেবেই থাকতে চাই। তারপরেও দেখবের প্রত্যেকটা মানুষেরই কিছু না কিছু লেখাটা জরুরি! এসবই আমার নিজের সম্পর্কে নিজেস্য মতামত বলতে পারেন। এই লেখাটার বিষয়বস্তু বরতে গেলে একেবারে সাধারণ যা আমরা হয়ত সে রকম ভাবছি না। দূরবিনের মতন, অনেক দূরের জিনিস কাছে টেনে নিয়ে আসে আবার উর্টো করে দেখলে কাছেরটা অনেক দূরে চলে যায়।
প্রতিবারের মতন সহোদরের মন্তব্যে অনেক অণুপ্রানিত হলাম আর ছন্দগুণে সত্যিই যেন সাহিত্যের রসই ঝড়ে পড়ল।
অনেক অনেক ভাল থাক ভাইটি।
২| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৪:৫৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: নিশীরাতের সাথীকেও অনেক ধন্যবাদ । সাধারণ থেকে অসাধারণে উত্তরণই তো স্থায়ী । প্রথমেই অসাধরণ হলে পরক্ষনেই তো তা হয়ে যাবে সাধারণ । উল্টোকরে দেখলে অনেক সময় প্রকৃতটিই প্রতিভাত হয় ।
২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৫:০৮
কালনী নদী বলেছেন: যথার্ত ভাইয়া, আলহামদুলিল্লাহ আমাদের মতের মধ্যে অনেক মিল আছে। পাঠ করে বা একটু আধটু লিখে হয়ত এটাই আমার প্রথম সাহিত্য চর্চা তবে জীবনে এমনি করে সব অভিজ্ঞতার স্বাদ নিতে চেষ্ঠা করেছি। সেটা ভালো হোক আ মন্দ হোক! মন্দ হলে একবারের জন্য আর ভাল হলে প্রতিনিয়ত!
আবারও কষ্ঠ করে প্রতিউত্তরে সহমত জ্ঞাপন করায় আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
প্রায় দুইদিনে আজকে বসেছি সবার খবর নিতে।
৩| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৬:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
গল্পটার প্লট ভালো, বিন্যাসকে আরো ভালো করা সম্ভব।
২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৬:০৮
কালনী নদী বলেছেন: জ্বি ভাইয়া, শেষটায় বড় তাড়াহুরু করে ফেলেছি!
পাঠান্তে ও মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হলাম ভাইয়া। অসংখ্য ধন্যবাদ।
৪| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:৫২
কল্লোল আবেদীন বলেছেন:
গল্প সুন্দর হয়েছে।
২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৩
কালনী নদী বলেছেন: পাঠান্তে অসংখ্য ধন্যবাদ জানবেন।
৫| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:১৫
প্রামানিক বলেছেন: নিশীরাতে হেঁটে বেরানোর চমৎকার গল্প। খুব ভাল লাগল। ধন্যবাদ ভাই কালনী নদী।
২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৫
কালনী নদী বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ। আমার হয়ে এক কাপ চাঁ খেয়ে নিবেন ভাইয়া!
৬| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৫২
মুসাফির নামা বলেছেন: Go ahead.
২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৬
কালনী নদী বলেছেন: বরাবরের মতন সহোদরের উপস্থিতিতে অসংখ্য ভালোলাগা রইল!
ধন্যবাদ ভাইটি!
৭| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:২০
আহমেদ জী এস বলেছেন: কালনী নদী ,
নিশীতে পাওয়ার গল্প । ভালো হয়েছে তবে বানানের দিকে আরো বেশী খেয়াল রাখলে মনে হয় ভালো হবে ।
শুভেচ্ছান্তে ।
২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৩১
কালনী নদী বলেছেন: ভ্রাতা এই জন্যই আপনাকে আমি অন্তর থেকে ভালোবাসি!
আমার ঈদানিং শুধুই বানানে ভুল হচ্ছে, হয়ত অনেকদিন ইংরেজিতে লেগে তাকার দরুণ এই হাল!
আপনি যদি ত্রুটিযুক্ত বানানের একটি তালিকা বানিয়ে দিতেন এই পোস্ট থেকে তাহলে সত্যিই বাধিত হই। আর এই ধরণের সাহায্যের মনোভাব আমরা যেন ভবিষ্যতেও ধারাবাহিক রাখি।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
৮| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:২৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: কালনী নদী
দুঃখিত "নিশীতে" শব্দটি "নিশিতে" হবে । হা....হা...হা...আপনাকে শোধরাতে গিয়ে নিজেই ভুল
২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৩৪
কালনী নদী বলেছেন: হাহাহা এখানে লজ্জা পাওয়ার কিছুই নেই! আমরা মানুষ ভুলের উর্দ্ধে নই তাই ভুল হওয়াটাই স্বাভাবিক!
আপনি কিন্তু গল্প কেমন লেগেছে সেটা বলেন নি, যদিও শেষের দিকে তাড়াহুড়াতে আমি লাস্টটি গুলিয়ে ফেলেছি- দেখি ভবিষ্যত শেষটা আরো সুন্দর করা যায় কি না।
পাঠান্তে ও মন্তব্যে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইটি।
আপনার উপস্থিতি সর্বদাই অণুপ্রেরনাদায়ক।
৯| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:১৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভাইয়া আবারো আসলাম । গল্পটা ঘুমের ঘুরে সেদিন ভাল করে পড়তে পারিনি । গল্প পড়ে একটু আয়েশ করে বন্ধু মাধ্যম পাওয়া শ্রীমংগলের চা নিয়ে বসলাম । অনেকদিন আগের কথা, শ্রীমংগল থেকে ভানুগাছ হয়ে মাধবপুরে মনিপুরী এলাকায় একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে যোগ দিতে যাওয়ার পথে শেষ বিকালের পড়ন্ত রোদে বাগানের যে অপরূপ দৃশ্যটা দেখেছিলাম সেটাই আপনার গল্প পড়ে আবারো মানষপটে ভেসে আসে । সন্ধার আলো আধারিতে ভানুগাছের বাঁশ ঝোপ বেস্টিত পাহাড়ী খারাই পথ পারি দেয়ার সময় জীপের কড়া হেডলাইটের আলোই টিলার বুকে শিয়াল শিয়ালনীদের ত্রস্তপদের আনাগোনার প্রতিচ্ছবিটিই যেন দেখতে পাই এ গল্পে । শুধু কি এখানেই শেষ, মণিপুরীদের সাংস্কৃতিক পরিবেশনায় সেদিন তাদের পাহাড়ী জীবন কথার যে সব করুন কাহিনী ঝড়ে পরছিল তারই অবিকল প্রতিচ্ছবি দেখতে পেয়েছি এ গল্প গাথায়, এ যে বাস্তবতারই এক অপরূপ সমাহার , পড়ে ও দেখে পড়ান ভরায় নয়ন জুরায় ।
তবে গল্প পাঠে মন্তব্যের মাঠে আসার পথে বানান নিয়ে বেমানান কথার ফুলঝুরীটা আমাকে বাংলালিপির/বর্ণের সংস্কারের কথাটাই আবারো মনে করিয়ে দেয় । সারাদিনমান এ বিষয়ে খোঁজ নিয়ে জানলাম এপার ওপার দুইপারের সংষ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা এ নিয়ে কাজ করছেন , তারা অক্লান্তভাবে কাজ করে যাচ্ছেন বাংলা লিপির উন্নয়ন ঘটিয়ে এর লিখন পদ্বতিকে আরো সহজ করে কম্পিউটারের টাইপিং স্পীড বাড়ানোসহ বানান প্রমাদ নিরসমের ক্জটিও সম্পন্ন করা । দেখা যাক কি হয় ।ভাল থাকুন সুন্দর সুন্দর গল্প উপহার দিন এ কামনা থাকল ।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৪২
কালনী নদী বলেছেন: দুঃখিত ভাই বিলম্ভিত প্রতিউত্তরের জন্য,
প্রাকৃতিক দূর্যোগ, নেটওয়ার্ক সমস্যা সর্বোপরী শারীরিক ও মারসিক অবস্থা খারাপ বিদায় সময় দেবার ইচ্ছা থাকা সত্বও তা অনেক সময় সম্ভব হচ্ছে না। আমার গল্পে আপনার মধূর স্মৃতি রুমন্থন হয়েছে জানতে পেরে সত্যি ভালো লাগছে! এই কয়দিন আপনাদের শূন্যতা ভালোই টের পাচ্ছি। পাশাপাশি ভাষা ব্যাকরণ নিয়ে আপনার ভাবনা সাথে আর সবার মনোভাব এই বিষয়টাকে আমার কাছে গুরুত্ববহ করে তুলছে। এ ব্যাপারে অনেকেই নীরবতা অবলম্ভন করছেন, আমিও বলতে বাধ্য যে আমাকেও অনেক সময় নিতে হচ্ছে এ ব্যাপারে মুখ খোলতে।
another major problem is my keyboard is now working out of it's worst too! for that now i cant write in bangle. there were also some points missing into your old article that i mentioned a few for your concern. here i need few days for get myself back into blog also tryna getting resources about that matter bro. for now i can say you never justify yourself by peoples opinion but feel the intention Cherish farewell for other.
always keep in touch brav.
১০| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৮
মিজানুর রহমান মিরান বলেছেন: গড়িলার মত প্রানীটা কি ছিলো জানার ইচ্ছে খুব। কারন আমাকেও একবার আপনার বর্ননাকৃত প্রানীটি পিছন থেকে ঘাড়ে হাত রেখে ছিলো, নিশ্বাসও ফেলেছিলো গরম নিশ্বাস। তবে আমি শুধু হাতটাই দেখেছি, ঠিক গড়িলার মত হাত। রহস্য থেকে গেলো!
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৪৯
কালনী নদী বলেছেন: rakib hasan has written a book named 'Vurer Pisache' where Musa had been ina similar situation as like that story! i think you got that experience for real? than why your are late to write it down. i also have some real paranormal experience with em.
bangla keyboard broke up, sorry for English typing
১১| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৮
কল্লোল পথিক বলেছেন: গল্পের প্লট ও বুনন চমৎকার হয়েছে।
সব মিলে অসাধারন হয়েছে।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৫১
কালনী নদী বলেছেন: it is very nice to see you again dear kollul Da, you were missed by me for sure . . a lot!
thank you very much for you compliment bro' em inspired
WeLCoMe BacK!
১২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৮
সোজোন বাদিয়া বলেছেন: আমাদের সকলেরই পেছনে ভারি নিঃশ্বাস, ঘাড়ে গোরিলার হাত। কিন্তু এটা স্বপ্ন নয় বাস্তব, কঠিন বাস্তব। ধন্যবাদ কালনী নদী ভাই এমন বাস্তব স্বপ্ন দেখার জন্য।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:২৭
কালনী নদী বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ রুপক অর্থটা দড়তে পারার জন্য। অনেক দিন পর আপনার আগমনে প্রাণব্ন্ত বোধ করছি।
১৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:০৭
আমিই মিসির আলী বলেছেন: গল্প ভালো লাগছে বস।
++++++
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:২৮
কালনী নদী বলেছেন: ভাইজানের ভালো লাগা জানানোর জন্য, অসংখ্য ধন্যবাদ! সবসময় সুস্থ্য ও সুন্দর থাকেন এই কামনা করি।
১৪| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৭:৫৮
নীলপরি বলেছেন: খুব সুন্দর বিষয় । ভালো লাগলো গল্পটা ।
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৩২
কালনী নদী বলেছেন: বাহঃ পরি বোনের এই গল্পটাও ভাল লাগছে! অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
এমনি প্রানবন্ত থাকুন সারাটা জীবন। এই দোয়া করি।
১৫| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:০৯
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: বোধহয় সিলেটের চা-বাগানকে নিয়েই গল্প।। আমিও বাস্তবেই মালনীছড়া বাগানের পাহাড়ে চরতে যেয়ে একগর্তে ডুবে যেয়ে দেখি সেটা এক কবর।!! চা-শ্রমিকদেরই হবে বোধহয়।। আজ আপনার লেখা সেই স্মৃতিই মনে করিয়ে দিলো।।
আর আজ হয় ভিন্নতর অনুভূতি।। সময় কবে শেষ হবে।। বাজবে ছুটির ঘন্টা।।
২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৩৯
কালনী নদী বলেছেন: পরের অধিন হয়ে ছুটির আশায় বসে আছি! আসলেই।
আপনি ঠিক দড়তে পেরেছেন বোন, আমার চিরচেনা বাগানের মধ্যেকার সরু আকাবাকা মাটির পথ। মালনীছড়াতে ঘটে যাওয়া আপনার সাথে ঘটনাটা দুঃখজনক, আশা করি বড় ধরনের কোন আঘাত পান নি। মালনীছড়ার পাহাড়ি টিল্লাই ছিল আমার শৈশবের দুরন্তপনার অবাধ বিচরণ। সেখানকার এ স্যারের কাছে দিক্ষা নিয়েই আমি মাধ্যমিক পাস করি। স্যার এতটাই আদর্শবান ছিলেন যে আমাকে ৬ষ্ঠ থেকে মেট্রিক পর্যন্ত পড়িয়েছেন বিনা অর্থে! জগদিশ স্যার সেখানকার বাগানিদের মধ্যে সবার প্রিয় ব্যক্তিত্ব। সবাই উনাকে স্যার বলেই সম্মোধন করেন- জীবন পরিচালনের অনূশীলনও বরতে গেলে তিনি হাতে কলমে আমাকে শেখাতে চেষ্ঠা করেছেন।
আসলে আপনার এত সুন্দর মন্তব্যে কিছু কথা হঠাৎ করে বের হয়ে আসল, পাঠান্তে ও মন্তব্যে অসংখ্য ভালোলাগা জানবেন। আর সবসময় সুস্থ্য থাকেন এই প্রত্যাশায়।
১৬| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৪৬
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আমার বিচরন ছিলো শেষ '৭০ থেকে মধ্য '৮০ পর্য্ন্ত।। পরের কথা বলতে পারবো না।। বিয়ানীবাজার, ঢাকাদক্ষিন হয়ে জাফলং পর্য্ন্ত।। সদরের তো কথাই নেই।।
ভাল থাকুন।।
২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১:০২
কালনী নদী বলেছেন: তাহলেত আপনি অনেক সিনিয়ার! সত্যি জানতে পেরে অনেক খুশি হলাম।
অনুসরণে রাখছি। সবসময় ভালো থাকেন এই প্রত্যাশায়।
১৭| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৭:০৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি তো ঘুমাচ্ছেন না; আবার কিছু লিখছেনও না
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৭:১৫
কালনী নদী বলেছেন: আসলে ভাই চুপিসারে একটি গল্প লিখে ড্রাফটে রেখেছি- শেষটা ঠিকমত সম্পূর্ন করেই ছাড়ার ইচ্ছা। আপাতত আপনাদের লেখা পড়ছি।
আর হে ড্রাফটে রাখা গল্পটার নাম দিয়েছি স্বপ্নসখা! এক গরীব কৃষক বাবার সন্ধ্রার লগনে মাঠের কাজের শেষের সময় দিয়ে শুরু আর তার একমাত্র মা হারা মেয়ে শ্যামাতে ঝুলে আছে . . . .
সকাল হলে বাসার পাশের হোটেলে হেটে গিয়ে খিচুরি খেয়ে আসি, মনে হয় আজকেও তার ব্যতিক্রম হবে না। আপনিও সময় করে ঘুমাতে যাবেন। শুভ কামনা রইল ভাই!
১৮| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৭:৩৫
রিপি বলেছেন:
পুরা্ই ডুবে গিয়েছিলাম কিশোরের স্বপ্নের মাঝে। চমৎকার হয়েছে ভাইয়া।
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:৩২
কালনী নদী বলেছেন: বিপদে বোনেরাই একমাত্র ভরসা! অসংখ্য ধন্যবাদ বোন সময়মত মেসেজটা কানে কানে শোনিয়ে গেলেন। এইবার স্বপ্নের বাকিটুকু দেখা যাবে বুকে সাহস নিয়ে। বোনের আশীর্বাদ থাকলে সাথে, কিসের সাধ্য আছে সেথায় আমাকে রোখে!
পাঠান্তে অনুপ্রেরনাদায়ক মন্তব্যে অনেক অনেক ভালো লাগা জানবেন।
১৯| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৪৬
শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: কোথায় যেন হারিয়ে গিয়েছিলাম গল্প পড়ে
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:৫২
কালনী নদী বলেছেন: আপনার নামের সাথে দেশের একজন লিজেন্ডারি নায়কের আসল নামের একটা অন্তমিল আছে-
সিলেটের শাহরিয়ার চৌধুরী ইমন (সালমান শাহ্) তার মৃত্যু আজও রহস্যেঘেরা!!!
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়ু।
২০| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৩:০৬
নতুন গেম বলেছেন: ভালো লাগল পড়ে ।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৫:৩৭
কালনী নদী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়ু, পাঠান্তে অসংখ্য ভালোলাগা জানবেন!
শুভ সকাল/ সুন্দর একটি দিনের প্রত্যাশায়।
২১| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:০৭
শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: আসলে আমার নাম আমার বোন লিজেন্ডারি নায়কের নাম থেকেই রেখেছেন । শুভেচ্ছা আপনাকে
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:২৬
কালনী নদী বলেছেন: আপনার বোন, আপুকে আমার তরফ থেকে অসংখ্য কৃতজ্ঞতা জানাবেন!
আর সিলেট কখনও আসলে আমার সাথে একটিবার যোগাযোগ করবেন, অন্তত তার বাসায় এক কাপ চা খেয়ে আসার দাওয়াত রইল। সবসময় ভালো থেক ভাই আর অনেক বড় হও তুমি এই কামনা করি।
২২| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:২৬
শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: কত সহজে অাপন কোরে নিলেন ভাই বলে , সত্যি আভিভূত । আমি একবার মাত্র সিলেট গেছিলাম ২০১৪ তে শাবিপ্রবি তে ভর্তি পরীক্ষা দিতে । যাওয়ার সমইয়ে প্রচন্ড ঠান্ডা লাগে ,জ্বর -সর্দি শুইরু হয় । বহুকষ্টে পরীক্ষা দিছিলাম ,হয়নাই চান্স । ঐদিন মাজারে ছিলাম আমরা বন্ধুরা মিলে , রাতে আবার অসুস্থ অবস্থাইয় বাসে ঢাকা ফিরছি ।
পরবর্তি সময়ে গেলে অবশ্যই যাব । আপনি ফেসবুকে আছেন?
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৪
কালনী নদী বলেছেন: ফেসবুক লিঙ্ক শেয়ার করাটা আসলে অবৈধ ব্লগ নীতিমালা অনুসারে। অন্যসময় সুবিধা করে আপনাকে আমি কোন উপায়ে সেটা দিয়ে দেব। আপাতত লিঙ্ক ফ্লাডিং করে অস্থিরতায় আছি। কখন আবার সাময়িক বরখাস্ত হই সেই ভয়ে!
আহা শাবিতে চান্স না পাওয়ায় সমব্যথি ভাইয়া আর সিলেট এসে রোগ বাধিযে যাওয়ায়ও আন্তরিকভাবে দুঃখিত। নিশ্চয়ই আপনি ভালো কোন ভার্সিটিতে চান্স পেয়েছেন। মনোযোগ দিয়ে পড়ে যাবেন ভাই আপনাদের সাফল্যতায় আমাদের অনুপ্রেরণা। শাহজালাল মাজার কিন্তু আমার বাসা থেকে মাত্র ১০ মিনিটের রাস্তা। জুম্মার নামায প্রায় সময় সেখানেই আমি আদায় করি।
এবার আসলে অবশ্যই দেখা করে যাবেন।
অসংখ্য ভালোলাগা জানবেন ভাই।
২৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৪১
শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: জেনে খুশী হলাম । হ্যাঁ এখন ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ছি ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক্সে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ময়মনসিংহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে । এদিকে আসলে অবশ্যই আমাদের কলেজ ঘুরে যাবেন । আপনার সাথে পরিচিত হয়ে ভাল লাগল খুব । ভাবীকে সালাম জানাবেন ।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৭
কালনী নদী বলেছেন: মাশাআল্লাহ! একটি সুসংবাদ জানালেন ভাই। ভাবি আপাতত নেই ভবিষ্যতে আসলে অবশ্যই আপনার সালাম উনাকে জানিয়ে দেব।
আমারও আপনার সাথে পরিচিত হয়ে অনেক ভাল রাগছে, ভাইয়া। সবসময় ভাল থেক সুস্থ্য থেক এই কামনা রইল।
২৪| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:২৯
শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: বলেন কি .ভাবি নাই ।। টাস্কি খাইলাম ।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:২৫
কালনী নদী বলেছেন: রাগছে বানানটি লাগছে* হবে।
আমি বয়সে হয়ত আপনার কাছাকাছিই হব হয়ত একটু এদিক সেদিক হবে।
সংসার আসলে আমার ভাল লাগে না এটি মায়ার খেলা- আমার ইচ্ছা ছিল বিভাগি হওয়ার তবে এবার মনে হয় বিয়ে তার বিষযে মনোযোগি হতে হবে। বাকিটা আল্লাহর ইচ্ছা।
অনেকেইত আছে ভাইয়া তারা চিরকুমার জীবন বেঁচে নেন।
২৫| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৮
শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: ও আচ্ছা । আপনিও কি স্টুডেন্ট? আমি ভাবছিলাম চাকরিজীবি
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৯
কালনী নদী বলেছেন: আমি আত্নকর্মসংস্থানহীন বেকার! ভাইয়া।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৩:৩৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভাইয়া বুজতে পারছি আপনিও আমার মত নিশাচর । এ চমৎকার গল্পটা পড়তে পড়তে কিছুটা ঝিমুনিতে চলে যাই । তবে কিছু তন্দ্রা কিছু জাগরণে অবাক হয়ে প্রায় মিহি হয়ে আসা, একটা শব্দ টের পাই , শব্দটাকে অনেক কাছেই কোন এক চা-বাগানের ভিতর থেকেই আসছে বলেই মনে হচ্ছিল , গল্পের পানে চোখ মেলে দেখি আমি তো চা বাগানেই একটি কুটিরের মাটির ঘড়ার পাশেই। ভুলে যাই , সাথে কেউ নেই নিস্তব্ধ পাহাড়ি জঙ্গল, ভিতরটা কোলহলমুক্ত নিঃশব্দের আবাসভুমি। ভয়ের আরষ্টা কেটে যায় তখনি, যখন দেখি শুয়ে থাকা ঘাসকন্যার দেহখানি ।সে যেন কানের মধ্যে ফিসফিসিয়ে বলল- তুমি স্বপ্ন দেখছ নাত ।
এত সুন্দর অর্থবোধক গল্পের সঠিক উপলব্দি দেয়ার সাধ্য আমার এ অল্প বিদ্যায় কুলুবেনা । শুধু হৃদয় নিংরানো ধন্যবাদটুকুই জানাতে পারি ।