![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সিলেট থেকে দিরাইর একটি বহমান নদী, আব্দুল করিমের কালনী।
এই ছবিগুলা দেখার পর আমি নির্বাক । শুধুমাত্র পোস্টে যেমনটি লেখাছিল ঠিক তেমনি করে তুলে দড়ছি। পরে যদি বিস্তারিত জানতে পারি লেখাটি সংস্করণ করে নেব। তাই আপাতত সাময়িক পোস্ট নাম দিয়েছি প্রয়োজনে শিরোনামও পরিবর্তন করবো।
আমাদের কোন মন্তব্য নেই।
একটু আগেই ছবিগুলো এসেছে আমাদের কাছে। ছবিগুলো সম্ভবত তুলেছেন - সৈকত মজুমদার সাহেব।
স্থান - চন্দ্রিমা উদ্যান, ঢাকা
সময় - সম্ভবত আজ কালের মধ্যেই।
---------------------
ছেলেটি একটি অপ্রাপ্ত বয়স্ক। সে এখনও শিশু আইনের মধ্যেই আছে। আমাদের এই সব পথ শিশু প্রায় অধিকার থেকে বঞ্চিত। এই পথ শিশুগুলো আমাদের বাচ্চাদের মত সুযোগ সুবিধা ভোগ করতে পারে না। তাই আজকে এই শিশুগুলো অভাবের তারণায় কিছু ভুল হতে পারে। এরা বড় হয়ে অনেক ভাল মানুষ বাবু দেশের সুদক্ষ জনশক্তিতে পরিণিত হতে পারে। কিন্তু এদের অবজ্ঞা,অবহেলা ও পশুর মত আচরণ করলে, এরাও বড় হয়ে পশু ও সিরিয়াল কিলারের মত চরম জগণ্য পথ বেছে নিতে পারে।
ছবিতে যা দেখা গেল, এতে বোঝা যায় একটি হিংস্র ক্ষতিকর পশু কে যেন প্রতিহত করছে। এছাড়াও আইন হাতে তুলে নেওয়া বা তার শারীরিক ক্ষতি সাধন এর জন্য কেউ জবাবদিহির বাইরে না। অবস্যই একটি অপরাধের করার প্রবনতার সম্ভাবনা কিন্তু এই ছবি থেকে পাওয়া যায়। আর যদি অপরাধের সাথে জড়িত থাকে, তাহলে এদের আইনের আওতায় এনে সংশোধনী কারগারে প্রেরণ করা যেতে পারে। আইন হাতে তুলে নিয়ে এই কাজগুলো কে সমর্থন করলে শিশুদের প্রতি অত্যাচার বা অবিচার বৃদ্ধি পেতে পারে। যে অত্যাচার শিশুদের প্রতি আমাদের দেশে হয়, এগুলো কিন্তু সংখ্যায় একেবারে কম নয়।
সংশ্লিস্ট মহলের প্রতি তিব্র নিন্দা জানাচ্ছি আর সাবধান করে দিচ্ছি সাধারণকে বাধ্য করবেন না পুলিশকে নতুন করে আইন শিখিয়ে দিতে!
একটা শিশু যাই করুক, তার মানে এই না যে তাকে নির্যাতন করা যাবে। আর সে কি করছে সেটা এখানে দেখানো হচ্ছেনা। কত বয়স ছেলেটার? বেশী হলে ১০-১২ ??? বা তারও কম?
'বাংলাদেশ শিশু অধিকার অধ্যাদেশ-২০১৩ এ শিশুদেরকে বিশেষ অধিকার প্রদান করা হয়েছে। এই আইনে কোন শিশুকে গ্রেফতারকালে তার হাতে হাতকড়া পরানো বা তার কোমরে দঁড়ি বাধার নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছে। এমনকি এই আইনের মাধ্যমে কোন শিশু অপরাধীর মৃত্যুদন্ড বা যাবজ্জীবন সাজাও রহিত করা হয়েছে। এ সব জাতীয় ও আন্তর্জাতিক আইনের মাধ্যমে কোন শিশু অপরাধ করলেও তার সাথে অমানবিক, নির্মম বা অবমাননাকর আচরণে নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছে।’
জাতিসংঘের শিশু অধিকার সনদে (সিআরসি) স্বাক্ষরকারী দেশ বাংলাদেশ। এই সনদের অনুচ্ছেদ-৩ এ বলা হয়েছে, শিশুর সুরক্ষাই হবে যে কোন ক্ষেত্রে প্রধান বিবেচ্য। এই সনদে আরো বলা হয়েছে, কোন শিশুকে নির্যাতন করা যাবে না বা তার প্রতি নৃশংস, অমানবিক বা অবমাননাকর আচরণ করা যাবে না। কোন শিশুই বেআইনীভাবে তার স্বাধীনতা থেকে বঞ্চিত হবে না। তাকে আটক করতে হলেও যথাযথ আইন মেনে চলতে হবে এবং তাকে মুক্ত রাখার সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে হবে।’
Source:
লেখাগুলাও পোস্টের বিভিন্ন মন্তব্য থেকে নেওয়া।
অনেকে আবার ছেলেটি ড্যান্ডিখোর বলে পুলিশের হয়েও সাফাই গাচ্ছেন এই অবলা শিশুটির বিরুদ্ধে!
দেশে সাধারণ মানুষের মধ্যে পুলিশের অনেক আত্নিয়-স্বজন আছে মনে হয়।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:০১
কালনী নদী বলেছেন: এটা চরম অবমাননা করা হচ্ছে, এই অপরাধের কোন ছাড় নাই।
২| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:০৭
ডাঃ প্রকাশ চন্দ্র রায় বলেছেন: এটা অমানবিক অবিচার শিশু সংরক্ষণ আইনের পরিপন্থি। আমি এই জঘন্য আচরনের প্রতিবাদ জানাচ্ছি।।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:১১
কালনী নদী বলেছেন: সহমতের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই। আমিও এর তীব্র নিন্দা জানাই।
প্রয়োজনে পরে এই পোস্ট রিমুভ করে নেব কিন্তু তার আগে এদের চেহারাটা সবাইকে একবার দেখাতে চাই।
সংশ্লিস্ট মহলকে মানবিক দিকটা বিবেচনা করে দেখতে অনুরুধ করবো।
৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:১১
মিজানুর রহমান মিরান বলেছেন: আহারে বাচ্চাগুলো কিইবা এমন অপরাধ করতে পারে! দেশের পুলিশগুলো দিন দিন এত অমানবিক হয়ে উঠলে, সাধারণ অপরাধীরা তো আরও বেপয়ারা হয়ে উঠবে। পুলিশের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা কি এসব দেখে না!
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:২১
কালনী নদী বলেছেন: সেটাই ভাই হঠাৎ করে ছবিগুলা দেখে বিবেকে বাধায় বাধ্য হয়েছি ব্যাপারটা তুলে দড়তে। এই দূবৃত্ত পোস্টটি বেশিক্ষন রাখবারও ইচ্ছা নাই। আপনার মতন সরল মানুষরা এটা দেখার পর কষ্ঠ পাবেন। দুঃখিত হবেন না ভাই সব পুলিশ এক না, হাতেগুনা কয়েকটা আছে স্বল্প শিক্ষিত এরা ঘুস দিয়া চাকরিতে আসছেই বেআইনীভাবে টাকা রুজি করতে।
দেখবেন এবার ওদের বিচার হবে। আরেকভাল পুরিশ কর্মকর্তাই তাদের উচিৎ শিক্ষা দেবে, ভাইটি।
সহমতের জন্য ধন্যবাদ। আপনার সাথে আমিও তীব্র ঘৃণা প্রকাশ করছি। অন্তত মানবিক দিক থেকে ঘটনাটা অপরাধেরত বটেইঅ
৪| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:১২
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: এই সব চিত্র আমাদের সমাজে এত বেশি ঘটছে যে আমাদের অনুভূতি ভোতা হয়ে যাচ্ছে
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:২৩
কালনী নদী বলেছেন: সেই অনুভুতিতেই যেন, ছেড়া গায়ে লবনের ছিটা দিয়ে গেল এই অমানবিক ঘটনাটা!
আপনার সাথে এক হয়ে আমিও এর তীব্র নিন্দা জানাই ভাই।
৫| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:১৬
হাবীব কাইউম বলেছেন: আমার বলার কিছু নেই।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:২৪
কালনী নদী বলেছেন: তীব্র ঘৃনা ও প্রতীবাদে আমিও বাকরুদ্ধ ভাই।
সবার সাতে এক হয়ে আমিও এর তীব্র নিন্দা জানাই।
৬| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:২২
কল্লোল পথিক বলেছেন:
আমি বাকরুদ্ধ!
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:২৬
কালনী নদী বলেছেন: আমিও কল্লোল দা, সহমতে কৃতজ্ঞতা জানবেন। আপনার সাথে আমিও ঘৃণা প্রকাশ করি আইনের মুখোশ পড়া এই সব ইলিটারেটদের প্রতি!
৭| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৫২
মোশারফ করিম বলেছেন:
এরা নাকি জনগনের বন্ধু!!!!
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৪২
কালনী নদী বলেছেন: হাতে গুনা নগন্য কিছু ইলিটারেটদের হাতে এভাবে আইন তুলে দেওয়া ঠিক হয় নি। এই ঘটনাতেও তীব্র নিন্দা জানাই। এইসব দুষ্কৃতকারিদের প্রকাশ্য শাস্তি দিয়ে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হোক আজীবনের জন্য সাথে কিছুদিনের জেল যাতে ভিতরেও জাতি ভাইদের কিছু খাতির যত্ন পান। দাবি জানাই।
৮| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:০৯
এসব চলবে না..... বলেছেন: লাশের পর লাশ পড়তাছে কোন বিকার নাই কারো.....আর এইটা তো সেই তুলনায় কোন ঘটনার মইধ্যেই পড়ে না...
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৪৭
কালনী নদী বলেছেন: সেটাই ভাই এটা সবাই জানেন আইন শৃঙ্খলা ব্যস্থাপনা কাদের হাতে নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে। এগুলা মাত্র গুটিকয়েক নিদর্নস্বরুপ!
দেখা যাক ভবিষ্যতে আর কত কি হয়।
৯| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:১৩
মনিরা সুলতানা বলেছেন:
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৪৯
কালনী নদী বলেছেন: আন্তরিকভাবে দুঃখিত বোন পোস্টটি দিয়ে আপনার কোমলে মনে দুঃখ দেবার জন্য।
মাঝেমধ্যে এসব তুলে না দড়লে এদের মন থেকে ভয় ভিতি একদম উঠে যাবে।
দেখবেন সব ঠিক হয়ে গেছে। ভালো থাকেন, সুস্থ্য থাকেন এই কামনা করি।
১০| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:১৩
গোধুলী রঙ বলেছেন: পুলিশের কিছু সদস্য আসলে কুত্তারও অধম। এরা চাকরী নেয় ১০-১২ লাখ টাকা ঘুষ দিয়ে সাথে তাদের সমস্ত মানবিক গুনাবলী বিসর্জন দেয়, থাকে খালি ঐ দেহ, সরকারী পোষাক, আর দেমাগ। আল্লাহ এই কুত্তাটার ঠিক সমান প্রতিদান দিবেন যা সে এই ছেলের সাথে করছে, এই দুনিয়াতেই।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৫১
কালনী নদী বলেছেন: এরা যদি চোখের সামনে এমনটি করতে পারে তাহরে বোঝেন আড়ালে আবডালে দাদা বাবুরা কি করছেন?
১১| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:১৮
দিশেহারা আমি বলেছেন: ১৯৯৭ সালে এইরকম ২ জন ক্রিমিনাল পুলিশকে বেঁধে কো পাইছিলাম।সেই মামলায় আমার জীবণ তেজপাতা হয়ে গেছে সাথে ওই শালাদেরও।কিন্তু কোন আফসোস নেই।এই হারামীদের কেও কৌপাইতে পারলে শন্তি পাইতাম।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৫৩
কালনী নদী বলেছেন: ভাইজান! আমি শুধু দড়ে থাকবো, আপনি কোপাইবেন।
১২| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:১৯
শামস 8929 বলেছেন: পুলিশ, উকিল ও ডাক্তার হতে ১০০ হাত দুরে থাকুন।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৫৫
কালনী নদী বলেছেন: অবশ্য আওয়ামিলীগের নেতার নাম বললে তখন তাবিজের কাম দেয়, তাই না চাচা?
১৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৪০
সোজোন বাদিয়া বলেছেন: কেউ তো ওই শিশুটির কিংবা আমাদের বিলাপ শুনছে না!
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৫৭
কালনী নদী বলেছেন: আমাদের মধ্যে কেউ একজন আছেন হয়ত, সবার অগোচরে!
১৪| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৫৮
মুকতোআকাশ বলেছেন: গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ। জনগণের প্রজাতন্ত্র। অর্থাৎ জনগণের দেশ। কত বড় ভাঁওতাবাজি ভাবতে পারেন ! এ দেশ কখনই জনগণের ছিলনা এখনো নেই। দেশটা হচ্ছে রাজনৈতিক নেতা কর্মীদের ও সরকারী কর্মচারীদের। জনগণ বরাবরই করদ-প্রজা। এখন তো ক্রীতদাস !
এ দেশের নাগরিক যতবড় সাধু বা যতবড় ই অপরাধী হোক না কেন ,সে এ দেশের মালিক। যত ধনী যত দরিদ্র ই হোক, যত মহান পেশা বা যত ক্ষুদ্র পেশা(?) ই হোক না কেন , বেকার, সাকার, পথ শিশু, বেশ্যা,যেই হোক যে সরকার কে কর দেয়। সে দেশের মালিক । এই দেশের জনগণ প্রতিটা পদক্ষেপে সরকার কে পয়সা দেয়। একটি পথ শিশু দোকান থেকে একটি বন রুটি কিনে খেলেও সরকার ওখান থেকে কর পায়। আর সব কর ই ভোক্তার পকেট থেকে যায়। এই মালিক দের স্বার্থেই দেশের আইন প্রণয়ন করতে হবে। কিন্তু তা করা হয় না। রাজ কর্মচারীদের স্বার্থে আইন করা হয়। সরকার তথা ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল গুলোর স্বার্থে আইন প্রণয়ন করা হয়।
দেশের কোন মালিক যদি অপরাধ করে তবে সে যেই হোক আইন অনুযায়ী তাঁর বিচার করতে হবে এবং সাজা প্রাপ্ত হবার পূর্ব পর্যন্ত তাঁর সাথে সম্মান জনক আচরণ করতে হবে। সেটা তো করা হয়ই না বরং দরিদ্র জনগণের সাথে ক্রীতদাস সুলভ আচরণ করা হয়।
এখন জনগণ কে বুঝতে হবে যে তারাই দেশের মালিক। কি ভাবে তাঁরা মালিক, কি ভাবে তাঁরা প্রতিটা পদক্ষেপে সরকার কে পয়সা দিয়ে বাচিয়ে রাখে । শুধু ধিক্কার নিন্দা যথেষ্ট নয়। রাস্তায় নামার সময় এসেছে। নিজের অধিকার বুঝে নেবার সময় এসেছে। প্রতিরোধ করবার সময় এসেছে। না হলে সরকারের লাঠিয়াল দের অত্যাচার অপ্রতিরোধ্য হয়ে যাবে।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:০৭
কালনী নদী বলেছেন: এই সরকার পূঁজিবাদ, দীর্ঘস্থায়ী মুনাফা বা সুনামে বিশ্বাসী নয় তারা ক্ষমতা পিয়াসী! আপনার মন্তব্যের উপরে আমার আর কোন কথা থাকতে পারে না। পুরাই সহমত। অপেক্ষায় আছি মূর্শিদের হুকুমের আশায় প্রয়োজনে যদি যেতে হয় বৃদ্ধাবন দরকার হলে যান হবে কোরবান/// যেদিন নেতা আসবেন আমার!
১৫| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৩১
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: সৈকত মজুমদার সাহেব কি সংস্লিষ্ট থানায় ছবিগুলো জমা দিয়ে অভিযোগ করেছেন? বা কোন মানবাধিকার সংস্থা এটি করতে পারে।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৪০
কালনী নদী বলেছেন: সৈকত সাহেব হয়ত ছড়িয়ে দিয়েই ক্লান্ত নিছেন, বেছাড়া আর কতটুকুই বা করবেন? আপনি আমিত সেই কাজটাও করছি না। এটা যেহেতু ঢাকাতে ঘটেছে দেখি সেখানকার কেউ সাড়া দেন কিনা। পাশাসনিক কোন ওয়েবসাইটের ইমেইল জানা থাকলে দেন আমি মেইর করবে নে। থানায় যাবার কথা বইলেন না ইন্টাররুমে গিয়ে বন্ধুদেরও দেখে আসা হয় না রে ভাই। প্রতিরুদ্ধ আমি ভাইরাস ছড়াতে ভালবাসি, এট লিস্ট কালনী নদী নামটার প্রচারত হচ্ছে। মাঝেমধ্যে বিজ্ঞাপন করতে হয় সুচতুরভাবে সাথে যদি একটি অমানবিক ঘটনা রটানো যায় তাইলে সমস্যা কি?
ঢাকাইয়া ভাইয়েরা আওয়াজ দেন জহির ভাইর প্রশ্নে কিন্তু সমাধানের সম্ভাবনা আছে। তাদের বিচার হওয়াটা এখন যারা যরা জেনেছেন তাদের কাছে সাক্ষ্যির সাবুত! এমনকি আমিও হায়হায়--- কেউত সুধোয় আমাকে সহি রাস্তাটা কোনদিক দিয়া?
১৬| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:১১
অগ্নি সারথি বলেছেন: সাময়িক ক্যান! ঝুলতে দেন কালনী ভাই। পোস্ট সরাবেন না। এসব নরপশুদের মুখোশ উন্মোচন জরুরী হয়ে পড়েছে।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৩০
কালনী নদী বলেছেন: সহমতে অসংখ্য কৃতজ্ঞতা জানবেন অগ্নি দা,
মানবতার স্বার্থে যদি এটাকে ঝলিয়ে রাখতে হয় তাহলে তাই হবে, সেক্ষেত্রে আরো কিছুটা সংস্করন করে নেব লেখাটা সময় করে।
পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
১৭| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:০৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনি অনুগ্রহ করে লিংক ফ্লাডিং বন্ধ করুন। এটা নীতিমালা বিরুদ্ধ।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:২৩
কালনী নদী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ব্যাপারটা আমার জানা ছিল না। এখনই তা বন্ধ করছি, সেজন্য আমি লজ্জিতও।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:২৬
কালনী নদী বলেছেন: আবারও আন্তরিকভাবে দুঃখিত আর আপনাকে ধন্যবাদ দ্রুত ব্যাপারটা আমাকে অবগত করানোর জন্য। কৃতজ্ঞতা জানবেন ভাইয়া।
১৮| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:০৯
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: আসলে তখন আপনার পোস্টা আমার নজরে পরেনি।
পরলে আমি আজ আর এই পোস্ট করতামানা।
তারপরও ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:২৫
কালনী নদী বলেছেন: আরে এখানে ক্ষমা চাওয়ার কিছুই নাই! আমি বরং খুশিই হয়েছি। সাথের একজন পাওয়া গেল বলে। এসব ব্যাপারে কোন আপুস মানা যায় না। চালিয়ে যান ভাই লেখা।
১৯| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:১০
চাঁদগাজী বলেছেন:
পুলিশ নিজেদের আয় বাড়ানোর জন্য দেশে বিশৃংখলা সৃস্টি করাচ্ছে; ওদের নিজেদের মাঝে টাকার লেনদেন হচ্ছে, ওরা কাজ করে না।
এই ৮০ হাজার পুলিশকে বাদ দিয়ে নতুন ৩ লাখ পুলিশ নেয়ার দরকার।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:১৪
কালনী নদী বলেছেন: ঠিক দরেছেন ভাই এসব দেখিয়ে তারা আর করুনা চাইছে যাতে রুজিটা বৃদ্ধি করা যায়! আমার মনে হয় পুরা সিস্টেমের পরিবর্তন দরকার আর সেটা হবে সরকার বদলিয়া।
সহমতের জন্য ধন্যবাদ জানবেন আর বুদ্ধিদিপ্ত পরামর্শের জন্য।
২০| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:১৪
মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম বলেছেন: আমি এটা কালকেই ফেসবুকে দেখেছি! আমি অবাক হইনি একদমই অবাক হইনি। এদের কাছে থেকে আমি এর চেয়ে ভালো ব্যবহার আশা করিনা।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:১৭
কালনী নদী বলেছেন: ফেসবুকে অনেক আগেই ব্যপারটা আসছে। আমি শুধু পথশিশু দেখে ব্যাপারটা না তুলে আর পারলাম না। এরা শুধু দূর্বলকেই শিকার বানাতে পারে! চরমভাবে নৈতিকতার অবক্ষয় ঘটছে।
ধন্যবাদ ভাইয়ু। আপনার নতুন পোস্ট পেলাম, না-পড়েই প্রিয়তে রাখছি গোসল করে খাওয়া দাওয়া সেরে ঠান্ডা মাথায় পড়তে বসব। শুভ কামনা জানবেন আর সবসময়ের মত সাথে থাকায় কৃতজ্ঞতা।
২১| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:২৬
চিত্রনাট্য বলেছেন: ছবি গুলো দেখে মনে হচ্ছে পুলিশ এই কাজ করে যথেষ্ট মজা পাচ্ছে। ছবির বাম পাশের বাকি তিন জন খুব আগ্রহ ভরে দেখছে।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৩০
কালনী নদী বলেছেন: ইন্টারনেটে ছড়াছড়ি দেকেও উনাদের মধ্যে আনন্দ আসতে পারে ব্যাপারটাত এবার চাকরিঘটিত!!! এদেরকে এভাবেই বাঁশ দেওয়া উচিত আর আমাদের মোবাইল ক্যামেরাকেও এই ধরনের সচেতন কাজে মাঝেমধ্যে ব্যবহার করাটাও বান্ঞনীয়!
অসংখ্য ধন্যবাদ সহমত প্রকাশে।
২২| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৩
কাঁচাঝাল বলেছেন: এদেশে পুলিশ চুরি আর ঘুষ ছাড়া কিছু বুঝে না ।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৪
কালনী নদী বলেছেন: সবাই এক না, কিছু ভাল মনের পুলিশও আছেন তবে তারা মাঠপর্যায়ে তদারকি করেন না।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ব্যাপারটিতে সাথে থাকার জন্য।
২৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: শিশু নির্যাতন আইনে মামলা করা উচিত..........
শেয়ার করায় ধন্যবাদ
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৭
কালনী নদী বলেছেন: এবার ছাড় পাওয়া উনাদের সত্যিই কষ্ঠের ব্যাপার, ঘটনাটি দ্রুততার সহিত ছড়িয়ে পড়েছে!
আপনাদের সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।
দেখেন এইসব ছেলেরা এমনিতেই অবহেলিত এর মধ্যে তাদের সাথে এধরণের বিরুপ আচরন করা হলে তারা মাদক এমনকি একদিন হাতে অস্ত্রও তুলে নিলে অবাক হবার কিছু নেই।
পাশে থাকার কৃতজ্ঞতা জানবেন ভাই। নিশ্চয়ই এর বিচার হবে এবার। আমার বিশ্বাস আছে।
২৪| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৯
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: খুবই অমানবিক। পুলিশের কাছ থেকে এমন আচরণ কল্পনাতীত।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৪
কালনী নদী বলেছেন: প্রথমেই দুঃখিত বড় ভাই আপনার একটি লেখাতে লিঙ্ক ফ্লাডিং করার জন্য, এটা নীতিবহির্ভুত আমার জানা ছিল না।
এই বিষয়ে আপনাদের সহযোগিতা অকল্পনীয়! সেজন্য কৃতজ্ঞতা জানবেন।
অসংখ্য ধন্যবাদ এই ব্যাপারটিতে পাশে থাকার জন্য।
২৫| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪০
মুসাফির নামা বলেছেন: পোস্টটি আগেও দেখেছি, তারপরও ধন্যবাদ প্রতিবাদের জন্য।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৩
কালনী নদী বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ একসাথে কাতারে সামিল হবার জন্য।
এসব বিষয়ে প্রতবাদে ছাড় দিতে নেই যখন এইটা পথশিশু রিলেটেড তাহলে তো কখনও না!
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সহোদর পাশে থাকার জন্য।
২৬| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:০৯
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: কিচ্ছু বলার নেই! পুলিশের ওপর থেকে বহু অাগেই মন উঠে গেছে ।
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:১২
কালনী নদী বলেছেন: তারপরেও আপনাদের পাশে থাকায় আমি কৃতজ্ঞ ভাই, তারা এবার সত্যি ভয় পাবে দেখে নিয়েন।
অসংখ্য ধন্যবাদ ভ্রাতা পাশে থাকার জন্য।
২৭| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৪০
শেয়াল বলেছেন: পুলিশ কুত্তার মতই থাকবে। কারো পা চাটবে, কাউকে কামড়াবে, কাউকে ভক ভক করবে।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:০৭
কালনী নদী বলেছেন: আপনার সাথে আমিও তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি!
এদেরকে শাস্তির মুখে নিয়ে আসতে হবে।
২৮| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:২২
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: অপরাধ করে কে আরধরা পড়ে কে?? কিছু কি বলার আছে।। নালিশ করলে বড়জোর বদলি করে দেবে।। কারন.......।।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:০৪
কালনী নদী বলেছেন: স্বচ্ছল বা মধ্যবিত্ত ফেমেলি যার চাকরির প্রয়োজন আছে সেও কেন পুলিশের চাকরিতে যায় না? আপনার প্রশ্নের উত্তর না পেয়ে সেটাও প্রশ্নের কাছে রেখে দিলাম! অত্যন্ত দুঃখজনক ও অমানবিক পুলিশদের এই আচরণ। আপনারা সবাই নিন্দা জানাচ্ছেন সেটাই অনেক কিছু আমার বিশ্বাস হচ্ছে বিষয়টার নিশ্চয়ই মিমাংসা হবে।
সহমতের জন্য কৃতজ্ঞতা জানবেন।
২৯| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:২৯
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: শেয়াল বলেছেন: পুলিশ কুত্তার মতই থাকবে। কারো পা চাটবে, কাউকে কামড়াবে, কাউকে ভক ভক করবে!
আমরা কতোটা নিচে নেমে গেছি!
কেউ নেশা করলে তাঁর জন্য শাস্তি হওয়া উচিৎ অবশ্যই কিন্তু সে যদি হয় শিশু তবে তার জন্য আলাদা ব্যবস্থা আছে, সেটা নেয়ার কথা তারা চিন্তাও করেনি। আসলে এরা একধরণের বিকৃত মনের অধিকারী। নিজেদের ক্ষমতা ফলাতে এরা কাউকে শাস্তি দিতে দ্বিধা করে না। মানবিকতা বিবর্জিত এই কাজ করতে তাদের বাঁধেনি একারণে যে এরা আর মানুষের পর্যায়েই পড়ে না। একজন মানুষ করতে পারে না এমন কাজ। আজ প্রশাসন এমন পশুদের হাতেই আছে।
পোস্টটি অবশ্যই সাময়িক হওয়া উচিৎ নয়। শিরোনাম আপনি পরিবর্তন করে ফেলতে পারেন।
কতৃপক্ষের নজরে পড়বে কিনা জানি না, বা পড়লেও তারা কী স্টেপ নেবে বা আদৌ কোন কিছু করবে কিনা, সেটাও জানি না, তবে এমন অমানবিক কাজের বিচার অবশ্যই চাই। জোর দাবি জানাচ্ছি
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:৪৩
কালনী নদী বলেছেন: সহমত ভাইয়া! এমনটি লান্ঞিত হবার পর সে হত্যা করবে নাহয় আত্নহত্যা আরনয়ত নেশাকেই পেশা বানিয়ে ফেলবে। এভাবেই অপরাধের জন্ম হচ্ছে। তাই মাঝেমধ্যে এসব তুলে দড়তে বাধ্য হচ্ছি।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া অন্যায়ের বিপক্ষ্যে অবস্থান নেওয়ার জন্য। আর যাই হোক আপনাদের নিন্দা প্রকাশে অন্য আরেক অমানুষের শিক্ষা হবে। এই আশা রইল।
কৃতজ্ঞতা জানবেন ভাইয়া।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:৫৫
কালনী নদী বলেছেন: ঠিক আছে ভাইয়া শিরোনাম পরিবর্তন করে পোস্টটি স্থায়ি করে রাখছি। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
৩০| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৩:৪২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আমি হতবাক এই শান্তশিষ্ট পুলিশ লোকগুলু এ জগন্য কান্ডটি করল কি ভাবে । অারো অবাকল লাগে এদের কে মারামারী ছাড়া আর কোন ট্রেনীং দেয়া হয়না কেন । একটি বিষয় ছাড়া আর সব বিষয়েই এদের ঘাটতি দেখা যায় প্রচুর । ছবিতে যেটি পুর্ণমাত্রায় দেখা যায় সেটি হলো তাদের কাছৈ আইনের চোখে সবাই সমান : এটা তারা ঠিকমত পালন করতেছে, তারা ছেলে ছোরা বুড়া জোয়ান কাওকে ছাড়তেছেনা সকলেই তাদের কাছে সমান তাই ৮/১০ বছরের একটি পা হীন লেংরা বালককে নির্যাতনের দৃশ্য দেখা যাচ্ছে ।
এখন দেখা যাক তাদের প্রশিক্ষনের ঘাটতি কোথায় কোথায় : নীচে ছোট্ট একটি তালিকা দেয়া হলো:
১) পুলিশের পোশাক পরিহিতদের দায়িত্ব পালনরত বলেই দেখা যায় : তার পরেও তাদের হাতে লাঠি নেই ধারে কাছে তাদের অস্র নাই , কোমরে পিস্তল নেই,: বা কি শান্ত শিস্ট পুলিশ জুতামুজা খুলে দিব্বি আয়েশ করে কি সুন্দর বসে দায়িত্ব পালন করছে , তাদের পায়ের তলায় শিকার এসে লুটিয়ে পরছে , একজনে শাসন করছে সংগের সাথীরা তা আরাম করে উপভোগ করছে । হয় তাদেরকে এরকমই ট্রেনিং দেয়া হয়েছে নতুবা তাদের যথাযথ প্রশিক্ষনের যথেষ্ট ঘাটতি আছে ।
২) শুনেছি প্রশিক্ষণ দিয়ে নাকি পুলিশের চোখকে ধুর্ত শিয়ালের চোখের মত করে তোলা হয় । ছবিতে দেখা যায় একজন বালকটিকে নির্যাতন করছে বাকী চারজন গভীর মনযোগ দিয়ে সেটা দেখছে । খানিক দুর থেকে একজন যে তাদের দুস্কর্মের ছবি তুলছে তা তারা দেখতেই পায় নাই , কি চমৎকার অামাদের পুলিশ বাহিণীর ট্রেনিং ।
৩) পুলিশ হেডকোয়ার্টার এবং তাদের ইনটেলিজেস্স কি পরিমান দ্ক্ষ সেটা ভাবলে আরো বিষ্মিত হতে হয় । তাদের ইমেজ ও সুনাম ক্ষুন্যকারী এমন দৃশ্য গণমিডিয়াতুল্য মাধ্যমে ( সামু ইদানিং বলতে গেলে একটি গণমাধ্যমে পরিনত , এখানে সমাজের বিভিন্ন শ্রেণী পেশার লোকজন বিচরণ করেন, এটা পুলিশ ইনটেলিজেনসের অজানা থাকার কথা নয় , অথচ তারা এ ঘটনা দৃশ্যে কি ব্যবস্থা নিয়েছেন তা কোথাও দেখা যায়নি বরং দেখলাম আইজি সাব প্রকাশ্যে বললেন তাদের একার পক্ষে আইন শৃংখলা রক্ষা সম্ভাব নয় । তাই এখানেও দেখা যায় পুলিশের লেজ থেকে মাথা পর্যন্ত প্রশিক্ষনের অভাব রয়েছে ।
৪) আরেকটি বিষয়ে অভাব দেখা যায়, সেটা হলো তারা দিনের আলোয় ও প্রকাশ্যে কিছু দেখতে পারেনা । তারা ভাল দেখতে পায় রাতের অন্ধকারে ও রিমান্ডের বন্ধ ঘরে । তাই দিনের বেলায় নির্যাতীত বালকটি কানা খোড়া না লেংরা ছিল তা তাররা মালুম করতে পারে নাই, মনে করেছে ছেলেটা কোন দৈত্য দানব কিছু একটা হবে । এখানেও প্রশিক্ষনের যথেষ্ট অভাব রয়েছে । তাছাড়া দিনকানা পুলীশকে কেন যে তার কর্তারা দিনে ডিউটিতে পাঠায়? তাই পুলিশের কর্তা ব্যাক্তিদেরও প্রশিক্ষনের অভাব আছে ।
বলতে গেলে তালিকা কেবল লম্বাই হতে থাকবে, তাই আপনার মত এটাও সাময়িকই থাক, পরে অবস্থা বুজে তালিকা লম্বা করা যেতে পারে ।
ভাল থাকুন এ শুভ কামনা থাকল ।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:৫৩
কালনী নদী বলেছেন: আসসালামু আলাইকুম ভাইয়া। এতকষ্ঠ করে সুন্দর করে সুক্ষ্ বিষয়গুলা তুলে দড়ার জন্য আপনাকে হৃদয়ের অন্তস্থল থেকে ধন্যবাদ। আজকে বিষন মন খারাপ নিযে ঘুম থেকে উঠলেও আপনাদের এই সহযোগিতার মনোভাব সত্যি আমাকে আনন্দিত করেছে। আমি জানি এটা এমন কার চোখে পড়বে যে আপনাদের এই তীব্র প্রতিবাদের রেস দেখে সত্যি ভয় পাবে ও মানবতার কথাকে বিশেষভাবে ভেবে দেখবে। রাতের আধারের পুলিশের চেহারা আমার ভালই জানা আছে। এই পর্যন্ত কতটাযে মোবাইল সেট তাদের হস্তগত হয়েছে সেটা শুধু আমিই জানি। এটা বাদ দেন কত গরীব রিক্সাচালক এই সব হাবিলদার টাইপ পুলিশের কাছে রাত্রে ছিনতাইর শিকার হন সেটা রিক্সাসমিতির মানুষেরাই ভাল জানেন।
আমি আবরও বলছি সব পুলিশ খারাপ না বিশেষ করে যারা শিক্ষিত ও একটু উপরের লেবেলে আছেন!
এসআই থেকে হাবিলদার পর্যন্ত এই সমস্যাটা বেশি পরীলক্ষিত হয় কারন এরা মাঠপর্যায়ে ডিউটিতে থাকেন।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই সাথে থাকার জন্য। আমি চির কৃতজ্ঞ!
৩১| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:৪৭
লা-তাহ্যান বলেছেন:
একটি অন্যায়ের বিচারহীনতা নতুন অন্যায়ের বীজ বপন করে। এরকম বহু অন্যায়ের বিচার হয়নি তাই আবার সাহস পেয়েছে।
হয়েছে এগুলোর বিচার?
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:০৫
কালনী নদী বলেছেন: আহারে সাধারন শিশু ও বোনদেরকেও এরা ছাড়ছে না! এ যে চরম অবমাননা, মানবতার লান্ঞনা।
তারা মনে করছে এসবের কোন রেকর্ড নাই। সবাই চুপ করে আছে কেউ প্রতিবাদ করছেন না।
কিন্তু একদিন ঠিকই সব বেড়িয়ে আসবে যেদিন সময় তার হিসেব চাইবে।
এ যেন একটার পর একটা অপরাধকে ডাকতে নতুন নাটকের সূচনা আর সে নাটগুলাও নির্মম বাস্তবতা।
এদের কাছে আমাদের বিবেক কিভাবে ক্ষমা চাইবে? পুলিশকি মানবধর্ম সেবার ট্রেনিং পায় নাকি আর্মিদের মতন স্টোন হার্ট!
তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করছি বাংলাদেশ ডিফেন্স বাহিনীর কর্তাব্যক্তিদের জ্ঞানহীন মূর্খতার কাছে। তবে কি সময় এসেছে আপনাদের আইন বোঝিয়ে দিতে???
৩২| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:৪৯
কাবিল বলেছেন: তীব্র নিন্দা জানায়।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:০৬
কালনী নদী বলেছেন: অন্যায়ের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে পাশে থাকার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা!
আপনার সাথে আমিও এই অন্যায়ের তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করি।
৩৩| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৮:৫১
হাফিজ বিন শামসী বলেছেন: পুলিশের এই ধরণের আচরণের জন্য শুধু পুলিশই দায়ী নয়।
এ জন্য বেশি অংশে যারা দায়ী তারা হচ্ছে ক্ষমতাসীন শাসকগোষ্ঠী। ক্ষমতায় টিকে থাকার একমাত্র হাতিয়ার হচ্ছে পুলিশ বাহিনী। বাংলার মসনদে যখনই যে সরকার আসীন হয়েছে সে-ই পুলিশকে যথেচ্ছ ব্যবহার করেছে। তাই পুলিশ কোন ভাল শিক্ষা পায়নি। পুলিশের লাগাম কেউ টেনে ধরতে পারেনি।পুলিশ একটি লাঠিয়াল বাহিনীরূপে আত্মপ্রকাশ করেছে।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:১৩
কালনী নদী বলেছেন: সেটাই ভাই, পুলিশকে যে সে ক্ষমতা দেওয়া হবে তাহলে কি হবে সেটাও ভাবতে হবে। এরা অনুগত হয়েও পেট ভরছে না তারপর অসহায় এতিমদেরও রিযিক ছিনিয়ে নিচ্ছেন। আমাদের সমাযের প্রত্যেকটা মানুষই গোলামির স্বিকার তাই বলে অন্যায়ভাবে দূর্বলের পাতে হাত দিয়ে সবাই ভিক্ষা ছিনিয়ে নেয় না। এরা এই আচরণটা আর কোন অমানুষের সাথেও করতে পারত। তাদের হাতে রাগ মিটাবার মতন সেধরণের কেস প্রতিনীয়তই আসছে কিন্তু সেখানে তারা নীরব আর অর্থ লুন্ঠনেই ব্যস্ত। তারফলে আবার শোষিত হচ্ছে নীচু দারিদ্র সমায!!!! এরা কেন নেশার কাছে যাচ্ছে? ঠিক তদ্রুপ ব্যবহার আমার সাথে করা হলে কি হত?
আমরা সবাই নিজ নিজ অবস্থান থেকে একেকজন অপরাধি তাই বলে সবাই দায়িত্বজ্ঞানহীন নই।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সাথে থেকে অন্যায়ের বিরুদ্ধে আবস্থান নেওয়ার জন্য ভাইয়া।
আপনার সাথে আমিও এর তীব্র নিন্দা জানাই।
৩৪| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:২৪
নীলপরি বলেছেন: ইশস। ভয়ঙ্কর দৃশ্য । তবে এখানে পুলিশরা ভয়ঙ্কর না । তারা দূর্বল। কারন দূর্বলরাই তারথেকেও কমজোড়িকে আঘাত করে। সামনে কোনো জঙ্গি থাকলে ছবিটা অন্য রকম হোতো।
যিনি ছবি তুলেছেন , তিনি কি ওই সময় কিছু প্রতিবাদ করেছেন?
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৬
কালনী নদী বলেছেন: সেটাই বোন, দূর্বলের সাথে সবাই বাহাদুরি করেন কেউ সবলকে ছুয়েও দেখেন না। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ বোন সাথে থাকার জন্য! কৃতজ্ঞতা জানবেন।
৩৫| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:৩৯
বিজন রয় বলেছেন: পুলিমের কোন ক্ষমতা নেই। সব ক্ষমতা নেতাদের হাতেভ সেজন্য পুলিশ অত খারাপ।
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৭
কালনী নদী বলেছেন: ঠিক বলেছেন দাদা! সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
৩৬| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৪৪
মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: সব পুলিশই খারাপ এমন নয়। কিন্তু ৯৯.৯৯% ই খারাপ হয় তখন .০১ শতাংশের কোন মূল্য থাকে না।
০২ রা মে, ২০১৬ রাত ১০:১৮
কালনী নদী বলেছেন: আপনার সাথে সহমত ভাইয়া। এ যেন সবাই বাধ্য হচ্ছি বাদ কাজ করতে আর নয়ত সেটাতে জড়িয়ে পড়তে! অনেক সময় সেটা জেনে শোনে আর নয়ত মনের অজান্তে। সিস্টেমটাই যে এরকম। না চাইলেও এদনি সবাইকে দড়া দিতে হবে বিবেকের আদালতে।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া পাশে থেকে সাহস দেবার জন্য।
৩৭| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৩১
নীলপরি বলেছেন: ছবি যিনি তুলেছেন তিনি প্রতিবাদ করেছিলেন কি? এই বিষয় নিয়ে আরেকটি পোষ্ট আশা করছি।
শুভকামনা ।
০২ রা মে, ২০১৬ রাত ১০:২৯
কালনী নদী বলেছেন: আপনি অনেক সাহসী বোন সেটার আমার প্রশংসা করতেই হয়! আসলে আমাদের দেশের প্রায়ই সবাই পুলিশের ব্যাপারে নাক গলাতে চান না। ব্যাপারটা অনেকটাই খাল কেটে কুমির আনার মতন তবে বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে দেখছি অনেক ক্ষেত্রে এসব প্রতিবাদে ভালই হয়, যেমন কাউকে তুলে আনতে থাকে ভুলটি দড়িয়ে দিতেই হবে আর নয়ত একদিন আমাদের নিশ্চুপতাই হবে অন্যায়ের অন্যতম কারণ।
প্রশাসনিক এসব স্পর্শকাতর ঘটনা এতটাই বাড়ন্ত যা লেখতে গেলে অনেকটাই দৃষ্টিকটু আইনবহির্ভুত আর নয়ত সহজেই সাত চারে জড়িয়ে দিতে কিছু মানুষ সর্বদাই ততপর। এরমধ্যেই আমাদের চলতে থাকা সাথে সাহসেরও পরিচয় সময়মত দেওয়া।
যে ভাই ছবিগুলা তুলেছেন তিনি প্রতিবাদ করলে আজকের লেখাটাই হয়ত অন্যরকম হত। সেই নীচু মনের কথা তুলে দড়তে আরেকটি পোস্ট লেখাই যথার্ত হবে। সেটা মনে মনে রাখলাম বোন।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এমন একটি বিষয়ে বোন হয়ে আমার পাশে থাকার জন্য। সেকারণে চির কৃতজ্ঞ থাকব আপনার কাছে।
সবসময় সুখে থাকেন, ভাল থাকেন আর সুস্থ্য থাকেন এই দোয়া করি।
এই বিষয়ে আরও খবর নিতে হবে। সাময়িকভাবে ইন্টারনেট থেকে একটু দূরে থাকতে হচ্ছে।
৩৮| ২৮ শে মে, ২০১৬ রাত ১২:৫৫
কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: পুলিশ কাজটি ঠিক করেনি, আমি এর তীব্র নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানাই।
২৮ শে মে, ২০১৬ রাত ৮:৪৬
কালনী নদী বলেছেন: অসহায় মানুষের পাশে থাকার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ ভাইয়া।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:৫৬
আহলান বলেছেন: আসলেই বিষয়টি অমানবিক ... দিন দিন আমাদের অনুভুতি ভোতা হয়ে যাচ্ছে ...