নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি মুসলমান, আমি শ্রেষ্ঠ

জীবন কখনোই সংগ্রাম বিহীন হতে পারে না

বিদ্রোহী বীর

প্রতিটি জিনিসের শেষ আছে, একমাত্র আল্লাহ পাক উনার ও উনার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের মুহব্বত ও সন্তুষ্টি চিরস্থায়ী।

বিদ্রোহী বীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

এমন আখিরী যামানা মসজিদে বসেও রেহাই নাই

১০ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১১:৪৯

মসজিদ আল্লাহ পাক উনার ঘর। মসজিদে মুসলমানগণ ইতমিনানের সাথে ইবাদত-বন্দেগী করে থাকে। মসজিদে সে নিজেকে নিরাপদ ভাবে। কিন্তু বর্তমানে আমাদের সমাজের এমন কঠিন অবস্থা যে মুসলমানরা মসজিদেও একটু শান্তিতে ইবাদত বন্দেগী করতে পারে না। মসজিদের আশপাশ থেকে ভেসে আসে হারাম গানের সুর, যা তার ইবাদত বন্দেগীকে মারাত্মক ভাবে ব্যাহত করে।

অথচ মসজিদের আশপাশে যে সব বাসা-বাড়ি বা দোকান পাট থেকে এসব গানের সুর ভেসে আসে সেই সব বাসা-বাড়ি ও দোকান পাটের মালিক বা বসবাসকারীদের যেন বিবেক মরে গেছে; তাদের মধ্যে একটুও চিন্তা আসে না যে পাশে মসজিদ আছে, মুসলমানগণ সেখানে ইবাদত-বন্দেগী করছেন। তারা গানতো ছাড়েই এমনকি আওয়াজ এতো জোরে দেয় যে কান ফেটে যাবার উপক্রম হয়।

তবে শুধু মসজিদ নয়; আশপাশে যে সব বাসা-বাড়ি রয়েছে সে সব বাড়িতেও তো ইবাদত গুজার লোক থাকাটা স্বাভাবিক; সেক্ষেত্রে তো তাদেরও ইবাদত-বন্দেগীতে ব্যাঘাত ঘটে। কিন্তু হারাম গান বাজনায় মশগুল ব্যক্তিদের সে ব্যাপারে কোন মাথা ব্যথাই নেই।

অত্যন্ত আফসুসের বিষয়! ৯৫% মুসলমানের এদেশে মুসলমানরা আজ একটু নিশ্চিন্তে ইতমিনানের সহিত ইবাদত-বন্দেগী করতে পারে না।

আর আমাদের দেশের প্রশাসন যাদের দায়িত্ব এসব বিষয় পর্যবেক্ষণ করা তাদের কথা কি বলব! দীর্ঘশ্বাস ছাড়া আর কোন ভাষা খুঁজে পাওয়াটা আমার জন্য অনেক কষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

আল্লাহ পাক তিনি সকলকে সঠিক সমঝ দান করুন।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১১:৫৪

আবহমান বাংলা বলেছেন: মসজিদে বইসা ইবাদত করেন সওয়াব কামানের লিগা আর সেইখানে বইয়াও যদ হারাম গানের সুর শোনা লাগে, তয় আল্লাহপাক কি আপ্নেগো ছাইড়া দিব? নবিজী জিহাদ ফরয করছে কিল্লিগা? যান এক্ষুনি যে ব্যাটা গান বাজায় তার মাথাত গিয়া বাড়ি দেন

১০ ই অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১২:১৬

বিদ্রোহী বীর বলেছেন: জিহাদ ফরয এইটা আপনে এতো তাড়াতাড়ি বুইঝা ফালাইছেন! আপনি এখনো ঘরে বইসা রইসেন? আপনারতো এক্কন তরবারী নিয়া বাইর হওন দরকার।
জিহাদ করার প্রেক্ষাপট আছে, প্রয়োজন হলে করবো; তবে সবার বিবেক জাগ্রত করাটা আগে জরুরী।
মালু দেবীর ছবি দিয়া বড় কথা কন, লজ্জা থাকা উচিত.......

২| ১০ ই অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১২:১৪

মদন বলেছেন: সমাজে হারাম গান বন্ধ না করে আপনি মসজিদে ঢুকলে তো মসজিদে বসেও গান শোনা যাবে। আজকাল নামাজের মধ্যেও কারো মোবাইলে গানের সুর ভেসে ওঠে =p~

১০ ই অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১২:২০

বিদ্রোহী বীর বলেছেন: এজন্যই মসজিদ গুলোতে লিখা থাকে- মসজিদে মোবাইল ফোন বন্ধ রাখুন। তবে শুধু মসজিদে বন্ধ রাখলেই চলবে না, মোবাইল এর রিংটোন যাতে গান-বাজনা না হয় সেটা দেখতে হবে। পাখির ডাক, সমুদ্রের গর্জন, ঘোড়ার ডাক, মুরগির ডাক এই গুলো দেয়া যেতে পারে.............

৩| ১০ ই অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ২:৫৮

মুহাই বলেছেন: হুম

৪| ১০ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৩:১৬

চঞ্চল ছেলে বলেছেন: হুম ঠিক কথা কইছেন ভাই.. ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.