নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
অদ্ভুতত্ব.....
আমরা অনিয়ম করতে করতে এমন অভ্যস্ত হয়ে পড়েছি যে, অনিয়মকেই নিয়ম আর নিয়মকে অনিয়ম মনে হয়। নিয়মকে কারো কাছে ভালো লাগে না, অনিয়মকেই ভালো লাগে। তাই কেউ নিয়ম মাফিক চললে বা অনিয়মের বিরুদ্ধে কথা বললে সমাজের অধিকাংশ মানুষ অসন্তুষ্ট হয়। অনিয়মের বিরুদ্ধে কথা বললে স্বার্থান্বেষী মহলের লাগে, স্বার্থান্বেষী মহল এতোটাই প্রভাবশালী হয় যে, অধিকাংশ মানুষই তাদেরকে সমীহ করে চলে। ফলে অনিয়মের বিরুদ্ধে কথা বলা মানুষটি সমীহ করে চলা মানুষের কাছেও অপ্রিয় হয়ে পড়ে। প্রভাবশালীদের প্রতি তোষণনীতি সমাজে গভীরভাবে চলমান। তাই নিয়মের কথা বললেই বা অন্যায়-অনিয়মের বিরুদ্ধে দাঁড়ালেই তার অবস্থা বেগতিক করে দেয়। পরিস্থিতি এমন হয়েছে যে, নিয়মের কথা স্মরণ করিয়ে দিলেও বিপদ।
★ আজকাল মানসিক বিকারগস্ত কুৎসিত, বদ চরিত্রের লোকগুলো অল্পদিনেই বিখ্যাত হয়ে যায়, তবে নামগুলো ভয়ে বলতে পারছি না।
★ এই পোড়া চোখে ঘুম নেই। তারপরও যেটুকু ঘুম হয় তার সবটুকুই বিভৎস দুঃস্বপ্ন! ভাগ্যিস, স্বপ্ন দেখতে টিকেট কাটা লাগেনা!! টিকেট কেটে স্বপ্ন দেখতে হলে ঠ্যালার ফকির হয়ে যাওয়া লাগতো!
★ যে মেয়েটা সবচেয়ে দ্রুত ও নিঁখুত ইন্টিগ্রেশন করতো, আজ যে শুধুই গৃহবধূ। ক্যালকুলাস আর তাঁর জীবনে নেই, সে এখন ঘোর সংসারী।
★ যে ছেলেটা অরগ্যানিক কেমিস্ট্রি সবচেয়ে ভালো বুঝতো, ফুল মার্কস পেত, আজ সে সেলসে ম্যানের চাকরি করে। বেঞ্জিন তাঁর জীবনে আর নেই। সকাল থেকে রাত অব্দি তাঁর টার্গেট শুধু ক্লায়েন্ট।
★ ক্লাসের যে মেয়েটা সবচেয়ে সো-কলড খারাপ ছিল, এখন সে প্যারিস থেকে স্টেটাস দেয়, স্বামী বড় কোন একটা কোম্পানিতে চাকরি করে।
★ আর যে ছেলেটা ক্লাসে পড়া পারতো না, পরীক্ষায় নকল করতে গিয়ে ধরা পড়তো, কোনোরকমে পাশ করতো, আজ সে মস্ত বড় ব্যবসায়ী, রাজনৈতিক দলের বড়ো নেতা, দিন শেষে লাখ লাখ টাকা ইনকাম!
হ্যাঁ, এগুলো একটাও বানানো গল্প নয়, একেবারে চোখে দেখা সত্যি। আসলে বহুক্ষেত্রেই পড়াশোনার সাথে কর্মজীবনের সম্পর্ক মারাত্মক রকম ব্যস্তানুপাতিক। অবশ্যই পড়াশোনা জীবনে প্রয়োজন, খুব প্রয়োজন। কিন্তু ওটাই সব নয়। সময় বহুকিছু ওলটপালট করে দেয়- জীবন বড়ো অদ্ভুত!
০৮ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫৭
জুল ভার্ন বলেছেন: সততায় কাউকে ভয় পাই না, কিন্তু নোংরামিতে ভয় পাই।
২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:২০
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: অনেক দিন পর রিয়েল লাইফ রিলেটেড ব্লগ দেখলাম। প্রতিটি কথাই সত্য। এখন মানুষের যোগ্যতার মাপকাঠি টাকা!
০৮ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫৭
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৫২
রাসেল বলেছেন: আমাদের দেশের বাস্তবতা তুলে ধরেছেন, যাতে অসততার জয়গান তুলে ধরা হয়েছে। ব্যক্তিস্বার্থে সচেতনভাবে একটা জাতিকে ধ্বংস করে দেয়া হইতেছে। যারা এই কাজ করতেছে, তারা নিজেদের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগই খোঁজে পাইতেছে না, বড়ই অদ্ভুত। প্রকৃতি অনেক অন্যায়ের প্রতিশোধ নেয়, নিশ্চিতভাবে এসবেরও প্রতিশোধ নিবে।
০৮ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৪৬
জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার মন্তব্যের সাথে একমত।
ধন্যবাদ।
৪| ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৫০
আজব লিংকন বলেছেন: কিচ্ছু করার নাই। জীবন এমনি।
০৮ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:১৯
জুল ভার্ন বলেছেন: একদম ঠিক।
৫| ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩০
সাইফুলসাইফসাই বলেছেন: কথা সত্য টাকা ছাড়া এক কদমও হাটা যায় না
০৮ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:২১
জুল ভার্ন বলেছেন: কঠিন বাস্তবতা!
৬| ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:২৫
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: তিক্ত সত্য
০৮ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫১
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৭| ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৪৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: জুল ভার্ন,
আসলেই জীবন বড্ড অদ্ভুত! এর বাঁকে বাঁকে কতো যে কতো যে গল্প লুকিয়ে থাকে ...............................
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:০৬
সিকান্দার মোল্লা বলেছেন: বিখ্যাত লোকদের খুব ভয় পাই।