নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস...খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে...কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়।আমার অদক্ষ কলমে...যদি পারো ভালোবেসো তাকে...ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে,যে অকারণে লিখেছিল মানবশ্রাবণের ধারা....অঝোর

জুল ভার্ন

এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।

জুল ভার্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফলের রানী কাঠাল......

১৮ ই জুন, ২০২৫ রাত ১০:৫৪

'ফলের রাজা' কে- তা নিয়ে নানা মুনির নানা মত। আংগুর ফলকে রবি ঠাকুর ফলের রাজা ঘোষণা দিয়ে ছিলেন। সৈয়দ মুজতবা আলীর আফগান ভৃত্য আবদুর রহমানের চোখে আখরোট এবং সেটা অবশ্যই তার জন্মস্থান আফগানিস্তানের 'পানশিরের আখরোট দুনিয়া সেরা'।

সৈয়দ মুজতবা আলী কমলার কোয়ায় তার আফগান প্রেমিকা শবনম এর ঠোঁটের সৌন্দর্য খুঁজে পেলেও কমলা, আংগুর, আখরোট বাদ দিয়ে তিনি 'আম'কেই "ফলের রাজা" হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। তিনি আমকে শুধু একটি ফল হিসেবে দেখেননি, বরং এর সাথে সংস্কৃতি, ইতিহাস এবং মানুষের জীবনের যোগসূত্র খুঁজে বের করে আমের স্বাদ এবং গুরুত্ব তুলে ধরেছেন।

সৈয়দ মুজতবা আলী আমকে "ফলের রাজা" হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন...আমিও আমকেই ফলের রাজা মেনে নিয়েছি নির্দিধায়। যেখানে ফলের রাজা থাকবেন, সেখানে ফলের রানী না থাকলে চলে!
সেক্ষেত্রে, আমি ফলের রানী বলবো- কাঠালকে। অন্তত বাংলাদেশে আম যেমন সার্বজনীন, তেমনি কাঠালও সার্বজনীন। আংগুর, কমলা, আখরোটের মতো কুলীন শ্রেণির নয় আমাদের আম-কাঠাল।

কদিন আগে আমি আর Iqbal Chowdhury ভাই আমাদের গুম নির্যাতনের শিকার সংগঠন UVED কাজে মানবাধিকার সংগঠন অধিকার এর পরিচালক Taskin Fahmina (আদিলুর রহমান শুভ্র ভাইয়ের ছোট বোন) আপাদের গুলশানের বাড়িতে গিয়েছিলাম (প্রায়ই যাই)। তার বাড়িতে গোটা ৬/৭ টা পোষা কুকুর, একাধিক বিড়াল ছাড়াও অনেক কাঠাল গাছ....
৪০ টা কাঠাল পাড়া হয়েছে। তার অফিসের সবাইকে যার যার পছন্দমতো কাঠাল নিয়ে যেতে বলেছেন। লাঞ্চের পর তিনি আমাদেরকেও কাঠাল নিতে বললেন। আমি আর ইকবাল ভাই মাঝারি সাইজের দুটি করে কাঠাল নিলাম। (আরও নেওয়া যেতো কিন্তু চক্ষুলজ্জা বলে একটা কথা আছে না)! সাবেক সেনা কর্মকর্তা এবং রাষ্ট্রদূত (যিনি দীর্ঘ ১৬ মাস শেখ হাসিনার নির্দেশে কচু ক্ষেত এলাকার আয়না ঘরে বন্দী ছিলেন মারুফ জামান( Zaman M Zaman) ভাই গাড়িতে করে একেবারে আমার বাসায় পৌঁছে দিয়েছেন।

ধন্যবাদ যুগলবন্দী তাসকিন ফাহমিনা আপা, ধন্যবাদ মারুফ জামান ভাই।

পুনশ্চঃ কাঠালকে 'ফলের রানী' উপাধি দিয়েছি বলে কেউ যেনো ভুল করেও "কাডাল রানী"কে মনে করবেন না।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জুন, ২০২৫ রাত ১১:৪৬

শায়মা বলেছেন: নাহ রাজাসাহেবের চেহারাটাই কিন্তু মিঃ কাঠাল পেয়েছে আর রাণীর ছোট খাটো লাল টুকটুক তাকেই আম বানানো উচিৎ ছিলো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.