নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক। কালেভদ্রে লিখি :)

মোঃ জুনায়েদ খান

ভোর হয়, সূর্য ওঠে... সেই সূর্যও একসময় রাতের কোলে ঘুমিয়ে যায়। আমিও সূর্যের সাথে উঠি, রাতের কোলে ঘুমিয়ে যাই, মাঝিবিহীন নৌকায় বসে উত্তাল সমুদ্রে নিয়মিত ঘুরপাক খাই, উত্তর থেকে দক্ষিণে বিদ্যুৎ বেগে দৌড়াই আবার দক্ষিণ থেকে উত্তরে কচ্ছপ বেগে হেঁটে হেঁটে আসি, তারপর চৈত্রের কড়া দুপুরে কম্বল মুড়ি দিয়ে চুপচাপ শুয়ে থাকি অনেকক্ষণ! কারণ আমার জীবনের কোন লক্ষ্য নেই!\n\n\nপেশায় ছাত্র। পড়ছি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে। এইতো..

মোঃ জুনায়েদ খান › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রাজুয়েট দ্বারা উদ্ভাবিত গুটি ইউরিয়া যন্ত্রের ভূয়সী প্রশংসা করলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা

০১ লা আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:০৬

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় গ্রাজুয়েট কর্তৃক উদ্ভাবিত গুটি ইউরিয়া প্রয়োগের যন্ত্রের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন।গত ২৮ জুন ২০১৩ তারিখে সেনেগালে অনুষ্ঠিত “Feed the Future Agricultural Technology Marketplace” শীর্ষক প্রদর্শনীতে বাংলাদেশে উদ্ভাবিত উন্নয়নশীল দেশের উপযোগী ইনজেকটর পদ্ধতিতে গুটি ইউরিয়া প্রয়োগের যন্ত্রটি অত্যন্ত মনোযোগের সাথে অবলোকন ও প্রশংসা করেন তিনি। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সনামধন্য গবেষক প্রফেসর ড. এ.টি.এম. জিয়াউদ্দিন গত বুধবার এ তথ্য জানান।



প্রফেসর ড. এ.টি.এম. জিয়াউদ্দিন জানান, যন্ত্রটি প্লষ্টিকের পাইপ দিয়ে তৈরী ইনজেকশন পদ্ধতিতে একটির পর একটি গুটি ইউরিয়া নরম কর্দমাক্ত কৃষি জমিতে প্রয়োগ করা যায়। যন্ত্রটি ঘন্টায় শতকরা প্রায় ১০০ ভাগ দক্ষতার সাথে ১০ শতাংশ জমিতে গুটি ইউরিয়া প্রয়োগ করতে সক্ষম। হস্ত চালিত প্লাষ্টিকের তৈরী যন্ত্রটির ওজন এক কেজি, মূল্য আনুমানিক ৫০০ টাকা। ক্ষুদ্র কৃষকের কৃষি উৎপাদনের খরচ ও সার অপচয় রোধসহ জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে কার্যকর বলে প্রমাণিত হয়েছে । IFDC/USAID এর আর্থিক সহায়তায় পরিচালিত বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণা প্রকল্পের আওতায় এক সারি বিশিষ্ট ইনজেকটর টাইপের গুটি ইউরিয়া যন্ত্রটির উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্র, বর্তমানে IFDC ঢাকা অফিসে কর্মরত কৃষি প্রকৌশলী ড. মোঃ আব্দুল ওহাব। বিগত নভেম্বর ২০১১ হতে সেপ্টেম্বর ২০১২ পর্যন্ত চালু উক্ত প্রকল্পের প্রধান গবেষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বনামধন্য গবেষক প্রফেসর ড. এ.টি.এম. জিয়াউদ্দিন । তাঁদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি শক্তি ও যন্ত্র বিভাগের কারখানায় ও জামালপুরের মাহবুব ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কশপে তৈরী করা হয় যন্ত্রটির কয়েকটি নমুনা। মাঠ পরীক্ষায় যন্ত্রটি সফল ভাবে উত্তীর্ণ হয়। যন্ত্রটি আরো নিখুত ভাবে তৈরী ও বাজারজাত করার লক্ষে প্রাণ গ্রুপের আর.এফ.এল প্রতিষ্ঠানকে IFDC কর্তৃক দায়িত্ব প্রদান করা হয়। । বাংলাদেশসহ এশিয়া ও আফ্রিকা মহাদেশের উন্নয়নশীল বিভিন্ন দেশে ক্ষুদ্র চাষীদের ব্যবহারের জন্য IFDC/USAID কর্তৃক যন্ত্রটির সরবরাহ করা হয়। তারই ফলশ্রুতিতে সেনেগালে অতি সম্প্রতি সফর কালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার দৃষ্টি আর্কষিত হলে তিনি যন্ত্রটির ভূয়সী প্রশংসা করেন। গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় কৃষি মন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরীর ঐকান্তিক আগ্রহ এবং বাংলাদেশের IFDC এর রেসিডেন্ট রিপ্রেজেন্টেটিভ বেগম ইসরাত জাহানের অব্যহত অনুপ্রেরণায় এ সাফল্য দ্রুত অর্জিত হয়। এ সাফল্যে IFDC/USAID এর পাশাপাশি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় গর্ব অনুভব করছে।



বাংলাদেশ কৃষিবিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মোঃ রফিকুল হক বাকৃবির সুনাম বয়ে আনার জন্য গবেষকবৃন্দকে অভিনন্দন জানান।



[সূত্রঃ http://www.shobujbangladesh24.com]

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:১৯

আমার মন বলেছেন: :D

২| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২১

এ্যাডভোকেট ইয়াসিন বলেছেন: প্রশংসার যোগ্যই বটে ..........

৩| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৩

ফেরেশতা চেয়ে পুণ্যবান বলেছেন: কস্কি মমিন!!!

৪| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:২৮

কলাবাগান১ বলেছেন: প্রশংসার যোগ্য অর্জন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.