নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিতান্তই সরল দিন গুলো কেটে যায়..... শুধু বসে থাকা কিছু সপ্নকে মুঠো করে।
চুয়েটে পড়াকালিন পুরো সময়টাই কাটিয়েছি কুদরত-ই-খুদা হলে। হলটা যে অগ্রজ পরিকল্পনা করেছিলেন তিনি সম্ভবত ভূমিকম্প নিরোধক করার জন্যে প্রতিটা ইউনিট ভাগে ভাগে নিরমান করেছিলেন। আর প্রতিটা ভাগের সংযোগস্তলে বাসা বানিয়েছিল গিরগিটি টাইপের একটা প্রানী...... টুট ঠাং। খুব নিরব দুপুরে কিংবা মাঝ রাতে এই টুট ঠ্যাং গুলো “টুট ঠাংংং...ং” করে এক অদ্ভুত হর্ষধ্বনী দিয়ে নিরাবতা ভঙ্গ উৎসব উৎযাপন করত। বিশেষ করে ‘পি এল’, ‘ডি এল’ এর সময়, যতো কঠিন বিষয় নিয়ে ব্যাস্ত আর ততো হাই ফ্রিকোয়েন্সিতে সেই “টুট ঠাংংং...ং” । সম্ভবত এরা দীর্ঘ দিন চুয়েটে থেকে ফ্রিকোয়েন্সি ব্যপারটা বুঝে গেছে। আমার রুমমেট সবুজ বরিশ্ল্যা ভাষায় গালা-গালি দিয়ে বলতো শালাগোরে জবাই কর না হয় ঠাং ভাঙ্গ......। আরেক রুম্মেট রনি ফোড়ন কাটত –‘অবশেষে চুয়েটে এসে টুট ঠ্যাংরেই “শালা” বানাইলি’। অবশ্য রনি খেপলে যা বলতো তা যদি টুট ঠ্যাং গুলো বুঝতো তবে পাত-তাড়ি গুটিয়ে অনেক আগেই চুয়েট ত্যাগ করতো । যা হোক টুট ঠাংরা তো আর চুয়েট ত্যাগ করেনি বরং আমরাই চার বছর পার করে আনেক মিষ্টি স্ম্বতিকে পিছে ফেলে ক্যম্পাস ছেড়েছি। সেই সবুজের সাথে দেখা হয় যাও মাঝে মাঝে রনি তো বিদেশ বিভুই। আমাদের আগের ভাইরাও টুট ঠাং নিয়ে অনেক গবেষনা করেও এগুলারে খেদাইতে পারেনি। এই চুয়েটের হলে থেকে কত পোলাপাইন আসলো গেলো শুধু টুট ঠাংগুলারেই কাইত করা গেল না, আপসুস!
১৭ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৪৫
জুনজুন বলেছেন: আমরা ডাক শুনে নাম দিছি কিন্তু আসল নাম জানি নে...।
২| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৫৩
ইষ্টিকুটুম বলেছেন: ওওহ !
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৩৯
ইষ্টিকুটুম বলেছেন: কি প্রাণী এগুলা?