নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিতান্তই সরল দিন গুলো কেটে যায়..... শুধু বসে থাকা কিছু সপ্নকে মুঠো করে।
জেদ্দাহ বিমান বন্দরে আমরা যখন বোর্ডিং করব তখন এক বিশাল দেহী সৌদি কর্মকর্তা এলো সবার টিকেট আর পাসপোর্ট যাচাই করতে, আমরা সবাই যারা নাইজেরিয়ার পথে সবাই এক জায়গাতে বসা...
ছোট থাকতে আমরাই বোধহয় খুব আল্প কিছু ভাগ্যমানদের একজন যারা বিনে পয়সায় ভার্সিটি শিক্ষকের কাছে কিছুটা জ্ঞান অর্জন করেছি। বাবা ভার্সিটি শিক্ষক বিধায় আমাদের সামনে এই সু্যোগ উম্মুক্ত ছিল। তবে...
“বাংলাদেশ মুত্র সপ্তাহ”—ভাল করে তাকালাম, ও আচ্ছা “বাংলাদেশ মূসক সপ্তাহ”... বিলবোর্ডের কালি কুলি ক্ষয়ে গিয়ে অবশ্য প্রথমটায় মনে হচ্ছে। উপরে পদ্মা সেতুর বিশাল ছবিও শোভা পাচ্ছে বেশ। পদ্মা সেতু দেখে...
চুয়েটে পড়াকালিন পুরো সময়টাই কাটিয়েছি কুদরত-ই-খুদা হলে। হলটা যে অগ্রজ পরিকল্পনা করেছিলেন তিনি সম্ভবত ভূমিকম্প নিরোধক করার জন্যে প্রতিটা ইউনিট ভাগে ভাগে নিরমান করেছিলেন। আর প্রতিটা ভাগের সংযোগস্তলে বাসা...
বাংলা তারিখ সম্ভবতঃ খুব কম মানুষই খেয়াল রাখেন। আমিও তেমন একজন। আসলে এমন অনেক ব্যপারই ঘটে আমাদের জীবনে যার অধিকাংশ হিসাব নিকাশগুলো ইংরেজী তারিখে বেধে ফেলা হয়। তেমনি কিছু...
চুয়েট লাইফের কোন এক টার্ম পরীক্ষার পর একবার যেতে হয়েছিলো পাটগাতি—গোপালগঞ্জের একটি গ্রামে। যাবার আগে আমি জানতাম না এই গ্রামের পাশেই বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি বিজড়িত টুঙ্গিপাড়া। আমার সাথে ভার্সিটি লাইফের খুব...
আমি যে কোম্পানীতে চাকুরী করি তাতে মাঝে মাঝে অহী নাজিলের মত কিছু আদেশ নাজিল হয়। নাজিল হওয়ার সাথে সাথেই আমরা যথাযথ আদেশ পালনে ব্যস্ত হয়ে পড়ি---হাজার হোক চাকরি বলে কথা।...
আমার খুব কম বয়সেই বিমানে চড়ার অভিজ্ঞতা হয়েছিলো। বাবা কি একটা চাকরি নিয়ে নাইজেরিয়া গেছিলেন, তখন আমার বয়স চার/ পাচ। বাবা যাওয়ার এক বছরের মধ্যে অবশ্য আমাদের ডাক এলো। মা...
সকাল থেকে বৃষ্টি হচ্ছে। কোন থামা থামি নেই।প্রবল বর্ষন নয় তবে মাঝে মাঝেই তুমুল বর্ষনে রুপ নিচ্ছে। অফিস নেই তাই বসে বসে বৃষ্টি দেখছি আর মনে মনে আহ্লদিত হচ্ছি এমন...
আমার প্রথম মোবাইল কেনার গল্পোটা বেশ জটিল। তখন মোবাইল সিম যে আর বাজারের সিমের মতো সস্তা ছিলো না। একটা সিম চার থেকে পাচ হাজার টাকা, আর ডিমের হালি ছিলো বারো...
আমরা তখন পাচ কি ছয় ক্লাসে পড়ি, ঠিক মনে নেই। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে সব অনুষদ মিলিয়ে বিরাট র্যগ আনুষ্ঠান হতো। শুনলাম ফিডব্যাক আসবে সেবার, তাই স্কুলে গিয়ে যখন দেখলাম...
সুখের সময় কাটানোর সমটায় কখনই জানা থাকে না এটাই সুখ স্মৃতি......
এক সময় আমার লেখা পরথম পাতায় আসতো.....
প্রতিদিনের ডাইরি লেখা:
আজ বাংলাদেশের সবুজবরন পাসপোর্টটা হাতে পেলাম। বড্ড ভালো লাগলো নতুন বইয়ের মতো ঘ্রান নিতে.... সেই ছোট বেলায় যেমন নতুন বইয়ের ঘ্রান নিতাম।
ভালবাসি বাংলাদেশ--অর্হনিশ প্রতিক্ষন... সেইসব ক্ষমতালোভি শকুনদের...
ইন্ডিয়ার ভিসা ফেস করা এক বিরক্তিকর ব্যাপার... টুরি্স্ট ভিসার জন্যও নিজেই গিয়ে হাজিরা দাও। তাই সাফ কথা জানিয়ে দিলাম যাবো না। আমার সিনিয়র কলিগ আমার বন্ধুই.. তো জোর করে ধরলো...
©somewhere in net ltd.