নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দি ওয়ান এন্ড ওনলি চুক্কা.. ইমপোর্টেড ফ্রম ময়মনসিং

মাঝে মাঝে নিজেকে ডায়নোসর মনে হয়। এককালে মিউজিক করতাম। অখ্যাত বেজিস্ট এবং ফাউল লিরিসিস্ট। এখন বয়স পার হয়ে গেছে। অন্যরা বাজায় আমি শুনি। ঘোরাঘুরি ভাল লাগে।

চুক্কা বাঙ্গী

চুক্কা বাঙ্গী

চুক্কা বাঙ্গী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফাঁসি

১৩ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৪





পড়ন্ত দুপুর। সূর্য পশ্চিম আকাশে হেলে গেছে। সেন্টুর দোকানে বসে চায়ের ফরমাশ দিয়ে আয়েশ করে সিগারেট ধরাচ্ছি এমন সময় পেছন থেকে শুনলাম ''ফাঁস নিছে!'' কান খাঁড়া করে ফেললাম।

- বাইল্যাদিঘী গেরামে ইদ্রিসের বউ ফাঁস লইসে।

- হাছাই? ফাঁস লইসে ক্যারে?

- কইবার পারতাম না। বটগাছের লগে লাশ ঝুলতাছে।

এবার নিজেই সেধে জিজ্ঞেস করলাম কতক্ষণ আগের ঘটনা এটা?

- আধাঘন্টা হইব। আমার শালায় বাইল্যাদিঘী থাকে। ফোন দিয়া জানাইছে!

খবর কত দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। বাঁধের ওপারের খবর তারাবোতে পৌছানোর দূরত্ব মা্ত্র একটা মোবাইল কল। যত্তসব!!

আচমকা মাথায় বাজ পড়লো! ''লাশ এখনও ঝুলছে''!! ফাঁসির দড়িতে ঝোলা লাশ আমি কখনও দেখিনাই। তারমানে এখনও সময় আছে। লাশ দেখার কৌতুহল এমন তীব্র হয়ে উঠলো যে, তখনই রওনা দিলাম।

বালিদিঘী গ্রামে যাওয়া বেশ ঝামেলার ব্যাপার। প্রথমত গ্রামটা আমি চিনিনা। দ্বিতীয় সমস্যা বাঁধের উপর দিয়ে যেতে হবে। বাঁধের রাস্তা ভাঙ্গাচোড়া। রিক্শা চলেনা। হেঁটে যাওয়া ছাড়া গতি নাই। অবশ্য এত সমস্যা নিয়ে মাথা ঘামালে বেঁচে থাকা অসম্ভব। আমারও গলায় দড়ি দিতে হবে তাই চিন্তাভাবনা বাদ! হাঁটা দিলাম। লোকজনকে পথঘাট জিজ্ঞেস করে বাঁধের উপর মিনিট বিশেক হাঁটার পর বালিদিঘীর দেখা মিলল।

ঘটনাস্থল গ্রামের একেবারে শেষ প্রান্তে। বিরাট জটলা বেঁধে আছে। বাচ্চা থেকে শুরু করে বৃদ্ধ পর্যন্ত সবাই হাজির। হুলুস্থুল অবস্থা!

আমি অবশ্য লাশের বদলে ফাঁসির গাছ দেখে বিষ্মিত হয়ে গেলাম। গ্রাম থেকে কিছুটা দুরে শান্ত দিঘীর পাড়ে প্রকান্ড বটবৃক্ষ। কমপক্ষে দু-তিনশ বছরের পুরানো হবে। গা ছমছমে পরিবেশ। বিরাট ডালপালা আর শেকড়ে চারপাশ ছেয়ে আছে। একদিক ডুবে আছে দিঘীর পানিতে। গাছের মাঝখানে দড়িতে ঝুলছে গাঢ় সবুজ শাড়ি পরা এক মহিলা। বেকায়দা ভাবে ঘাড় বেঁকে আছে। জিভ বের হয়ে গেছে। মুখে রক্তের দাগ। বিভৎস দৃশ্য। বেশিক্ষণ তাকিয়ে থাকা সম্ভব না।

পাঠক!! একটা ব্যাপার কখনও খেয়াল করেছেন? দিঘী সম্পর্কে সবজায়গার মানুষের মধ্যে একধরনের ভয়-ভীতি কাজ করে। দিঘী নিয়ে লোকজন নানা ধরনের ভুত-প্রেতের গল্প ফাঁদতে পছন্দ করে। এখানেও তার ব্যাতিক্রম না। আশেপাশের টুকটাক কথাবার্তা কানে গেল। কয়েকমাস আগে কে বা কারা এই দিঘীতে এক মহিলাকে মেরে ফেলে রেখে যায়। পরবর্তীতে মহিলার পচে ফুলে ওঠা ক্ষতবিক্ষত লাশ উদ্ধার করা হয়। লাশ সনাক্ত করতে বেশ ভোগান্তি পোহাতে হয়েছিল কারন ভিক্টিমের শরীরের বেশ কিছু অংশ মাছ খেয়ে ফেলে। তারপর থেকে তার প্রেতাত্মা নিশি রাতে দিঘীর চারপাশ ঘুরে বেড়ায়। মাঝে মাঝে লোকজন মেয়ে মানুষের চিৎকার আর কান্নাকাটির শব্দ শুনতে পায়। মনে মনে বললাম, আজকের পর মহিলাকে সঙ্গ দিতে আরো একজন যোগ হল।

খবর সংগ্রহের উদ্দেশ্যে স্থানীয় এক লোকের সাথে আলাপ জমানোর চেষ্টা করলাম।

- ঘটনা কি?

- ফাঁস লইসে।

- সেইটাতো বুঝলাম। কিজন্য ফাঁস নিসে?

- ইবলিসে ফুসলাইসে। দড়ি লইয়্যা লটকি দিসে!!

- লাশ নামাইতেসেন না ক্যান?

- পুলিশ আইয়্যা নামাইবো। ঠোলার পুতেরা ট্যাকা খাইবো না!!

হাল ছেড়ে দিলাম। এই লোকের সাথে আলাপ করার চেষ্টা করাও বৃথা! লাশ দেখার ছিল দেখা শেষ। অযথা সময় নষ্ট করে লাভ নাই। লাশ 'লটকি' দিয়ে রইল আমি ফিরতি পথে হাঁটা দিলাম।

তারাবো ফিরতে সন্ধ্যা হয়ে গেল। বাঁধ থেকে নামতেই মুখোমুখি পড়ে গেলাম বন্ধু আলি হোসেন আর সবুজের। দুজনেই চরম উত্তেজিত।

- বাইল্যাদিঘী গেসিলি?

- হু।

- লাশ এখনও ঝুলতেসে?

- হাঁ।

ব্যাস! তাদের এখন লাশ দেখতে হবে। ভালো কথা, যাও দেখতে! কে মানা করে? না, তারা দুইজন একা যাবেনা। আমাকেও যেতে হবে তাদের সঙ্গে!

আমি কঠিনভাবে মানা করে দিলাম। লাশ দেখে আমি এইমাত্র ফেরত আসলাম। লম্বাপথ হাঁটা দিয়েছি। ক্লান্ত পরিশ্রান্ত। কিসের কি! অসম্ভব জোরাজুরি করতে লাগলো। ইমোশোনাল ব্ল্যাকমেইল! বন্ধুত্বের কসম ইত্যাদি ইত্যাদি!! শেষে অতিষ্ট হয়ে সম্মতি দিলাম।

মাগরিবের ওয়াক্তে আবার হাঁটা দিলাম বাঁধের উপর দিয়ে বটতলা। সন্ধ্যাতারা ততক্ষণে জেগে উঠেছে। পশ্চিমের রক্তাক্ত আকাশকে ক্রমশ গিলে ফেলছে জমাট বাঁধা অন্ধকার।

গ্রামে ঢুকে লোডশেডিং এর মধ্যে পড়লাম। ঘরবাড়ির জানালা দিয়ে মোমবাতির হলদেটে আলো আসছে। সুর করে পড়া মুখস্ত করছে শিক্ষার্থীরা। লাশের বাড়ি থেকে থেমে থেমে শোনা যাচ্ছে মহিলাদের বিলাপ। দুর থেকে ভেসে আসছে কোরআনের ধ্বনি। আগরবাতি আর ধূপের গন্ধ বাতাসে। অদ্ভুত ঘোরলাগা পরিবেশ।

হাঁটতে হাঁটতে দিঘীর কাছাকাছি চলে আসলাম। জায়গাটা এখন একেবারে নির্জন। লোকজন সরে গেছে। পুলিশ আসলে দ্বিতীয় দফায় নাটক পর্ব শুরু হবে। তার আগে ক্ষনিকের বিশ্রাম।

হঠাৎ টর্চের আলো পড়লো আমাদের উপর।

- ক্যাডা?

হুমম.. পাহারায় একজন আছে দেখা যাচ্ছে!! গাছের একটু সামনে অন্ধকারে টুলে বসে গঞ্জিকা সেবন করছে লাশের প্রহরী। গাঁজার গন্ধে সুবাসিত চারিপাশ!

- জ্বী, তারাবো থেকে দু:সংবাদ পেয়ে দেখতে এসেছি।

বিকট শব্দে কাশি দিয়ে একদলা থুতু আমাদের পায়ের সামনে ফেললো পাহারাদার। তারপর আবার গাঁজা টানায় ব্যস্ত। ভদ্রলোককে বিরক্ত না করে সামনে হাঁটা দিলাম।

গাছতলার ঘুটঘুটা অন্ধকারের দিকে তাকিয়ে আলি হোসেন বিড়বিড় করে উঠলো, 'ইশ!! টর্চ নিয়া আসা উচিৎ ছিল রে!! বিরাট ভুল কইরা ফালাইলাম!' আমার বিরক্তি ততক্ষনে চরমে পৌছেছে। ফকিন্নির পুত! ফুটানি মারার টাইমে একনম্বর। কামের বেলায় ঠনঠনা!

- সময় থাকতে মনে করলিনা কেন? ছাগল!!

গাছতলায় দাঁড়ানোর সাথে সাথে অশুভ একটা অনুভূতি গ্রাস করে নিলো আমাকে। চারিদিক শুনশান। এক ঝলকের মৃদু বাতাস খসখসে শব্দ তুললো। আবার সব চুপচাপ। নিস্তব্ধতা আর অন্ধকারে স্নায়ূর উপর ভয়ানক চাপ দিচ্ছে। মনে হচ্ছে ভয়াল সব প্রেতাত্মারা ঘাপটি মেরে আছে অন্ধকারে। দড়িতে ঝোলানো লাশ বিদ্রুপের দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে আমাদের দিকে। যে কোন মূহুর্তে ঝাঁপিয়ে পড়তে প্রস্তুত। প্রচন্ড আক্রোশে ছিঁড়ে টুকরো টুকরো করে ফেলবে। গা কাঁটা দিয়ে উঠলো।

আচমকা রাত্রির নিস্তব্ধতা চৌচির করে লাশটা ভয়ানক জোরে চিৎকার দিয়ে উঠলো। পাশে দাঁড়ানো আলি হোসেন কাটা কলাগাছের মত দড়াম করে ফিট লেগে পড়ে গেল। দিগ্বিদিক জ্ঞান হারিয়ে পড়িমড়ি করে ছুট লাগালো সবুজ। আর আমি.. দাঁড়িয়ে রইলাম। দৌড় লাগানোর শক্তিটুকুও শেষ হয়ে গেছে। মনে হলো দুই পা মাটির সাথে পেরেক দিয়ে আটকে দেয়া। আতঙ্কে হাঁপানি উঠে গেল। হাপরের মত ওঠানামা করতে লাগলো বুক। যে কোন সময় হৃৎপিন্ড ফেটে বের হয়ে আসবে।

- হুরররর.... হুশ!! যা ভাগ!!

গাঁজাখোর পাহারাদার টর্চ হাতে ছুটে আসছে। টর্চ মারলো লাশের গায়ে। আবার শোনা গেল সেই পৈশাচিক চিৎকার। সমস্ত পৃথিবী টলছে। যে কোন মূহুর্তে অজ্ঞান হয়ে যাব।

- লাইথ্যায়া মাজা ভাইঙ্গা দিমু কইলাম!! গাছ থেইক্যা নাম!!

মনের সবটুকু জোর একত্র করে লাইটের আলো অনুসরন করলাম। শতছিন্ন কাপড়ে ফাঁসির ডালে পা ঝুলিয়ে বসে আছে এক পাগলী!! চোখে আলো পড়ায় আবারও চিৎকার দিয়ে উঠলো! সেই ভয়াল চিৎকার!

দড়িতে ঝোলানো লাশ তখনও জিভ বের করে ভেংচি কাটছে আমাদের।





______________________

পরিশেষ:- গত বছরের ফেব্রুয়ারীতে বন্ধুরা মিলে বেড়াতে গিয়েছিলাম তারেকের নানাবাড়ী শ্রীমঙ্গল। চা বাগানের পাশে বিরাট বাংলো। একদম খালি। অত্যন্ত আনন্দময় একটা ট্যুর হয়েছিল সেবার আমাদের। ঢাকায় ফেরত আসার আগের দিন গভীর রাত পর্যন্ত আড্ডা দেই। স্বাভাবিকভাবেই রাত যত গভীর হয় ভূতের আড্ডা ততোটাই জমে উঠে। সেসময় রাব্বির কাছ থেকে তার এই অদ্ভুত অভিজ্ঞতার ঘটনা জানতে পারি।

গ্রাম এবং চরিত্রের নাম বাদে বাকি ঘটনা সত্য।






মন্তব্য ২০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৫

মামুন রশিদ বলেছেন: শেষে এসে ভয় পাইছি ।

১৩ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩২

চুক্কা বাঙ্গী বলেছেন: ব্যাপারটা আসলে হাস্যকর। একটা পাগলী লাশের উপরে গাছের ডালে পা ঝুলায় বসে ছিল। তবে অবস্থা ভেদে এরকম হাস্যকর ঘটনাও প্রচন্ড আতঙ্ক সৃষ্টি করতে পারে। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

২| ১৩ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০০

মোহিত সোহাগ বলেছেন: ভাই, একেবারে শেষের পাগলীর অংশটা বাদ দিলে এটা মার্কেসের গল্পের আকার পেয়ে যেত। ভালো লাগলো।

১৩ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৫

চুক্কা বাঙ্গী বলেছেন: মার্কেস কে? পুরা নামটা বললে ভালো হয়। ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত।

৩| ১৩ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৪

বেলা শেষে বলেছেন: Romanch, advanture, jock, remaining of the history.

১৩ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:৩২

চুক্কা বাঙ্গী বলেছেন: ভ্রাতা কি বললেন বুঝিনাই। তবে ছবিটা সুন্দর। অনেক পুরাতন মনে হয়। ভিনটেজ ভিনটেজ ফ্লেভার আছে। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকবেন।

৪| ১৩ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:১৫

ঢাকাবাসী বলেছেন: বেশ ভাল লাগল।

১৩ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:২০

চুক্কা বাঙ্গী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ঢাকাবাসী। ভাল থাকবেন।

৫| ১৪ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৩:৪৭

শান্তির দেবদূত বলেছেন: ভালো লেখা! আবহটা স্বার্থকভাবেই ফুটিয়ে তুলেছেন। শেষে এসে তো আমিই পিলে চমকে উঠেছিলাম এতটাই মগ্ন হয়ে গিয়েছিলাম লেখাটায়। চালিয়ে যান, শুভেচ্ছা রইল।

১৪ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:৩২

চুক্কা বাঙ্গী বলেছেন: উৎসাহ উদ্দীপক মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই। ভাল থাকবেন।

৬| ১৫ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:১৮

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: শেষটা অদ্ভুতরকমের। একই সাথে ভয় আর করুণা জাগিয়ে তোলে।

১৫ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:১৪

চুক্কা বাঙ্গী বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ প্রফেসর শঙ্কু। ভাল থাকবেন।

৭| ২১ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:৪৩

ইমিনা বলেছেন: পাগলীটার উপস্থিতির রহস্য ফাঁস না করলে দারুন হতো। তারপর আমি একা একা সেই অশরীরী চিৎকার এর কথা ভাবতাম আর ভয় পেতাম ।
কিন্তু তা আর হলো না :( :(

২১ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:২১

চুক্কা বাঙ্গী বলেছেন: পাগলীর রহস্য ফাঁস না করলে এটা সত্যিকারের ভুতের গল্পের রুপ পেয়ে যেত। কিন্তু কি করার। এটাই বাস্তবতা। আর ঘটনার মেইন টুইস্ট ছিল পাগলীর চরিত্র।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ইমিনা। ভাল থাকবেন।

৮| ২১ শে মে, ২০১৪ রাত ১২:৪১

পংবাড়ী বলেছেন: ওকে

২২ শে মে, ২০১৪ দুপুর ২:২৩

চুক্কা বাঙ্গী বলেছেন: ওকে!

৯| ৩০ শে মে, ২০১৪ রাত ১:২৯

পংবাড়ী বলেছেন: ছেলে বড় হচ্ছে?

৩০ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১২:২১

চুক্কা বাঙ্গী বলেছেন: দেখতে দেখতে সাড়ে তিন মাস হয়ে গেল ভাই।

১০| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৪

জুনাইদ কবীর তন্ময় বলেছেন: ভাল হইছে ম্যান। চালায় যাও!

১১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৪

প্রামানিক বলেছেন: ভাই চুক্কা বাঙ্গী, আপনের লেখা তো সুন্দর, পুরাটাই পড়লাম ভাল লাগল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.