![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি লেখতে পারি না তাই লেখতে চাইনা পড়তে চাই তবে মাঝে মধ্যে চেষ্টা করবো লেখতেআপনাদের সহযোগিতা পেলে ।
সূরা আল-ফাতিহা,আয়াত ১ থেকে ৭
ফাতিহা শব্দটি আরবি ফাতহুন শব্দজাত যার অর্থ উন্মুক্তকরণ। এটি আল্লহ'র তরফ থেকে বিশেষ উপহার। সূরা ফাতিহা অন্যান্য সূরার ন্যায় বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম দিয়ে শুরু। আল ফাতিহা সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে বিধায় মক্কী সূরা হিসেবে শ্রেণীবদ্ধ।
আয়াত ১: পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে (শুরু করছি)।
আয়াত ২: আল্লাহরই জন্য সমস্ত প্রশংসা, যিনি বিশ্বজগতের রাব্ব।
আয়াত ৩: যিনি পরম দয়ালু, অতিশয় করুণাময়।
আয়াত ৪: যিনি বিচার দিনের মালিক।
আয়াত ৫: আমরা আপনারই ইবাদাত করছি এবং আপনারই নিকট সাহায্য চাচ্ছি।
আয়াত ৬: আমাদেরকে সরল সঠিক পথ প্রদর্শন করুন।
আয়াত ৭: তাদের পথ, যাদের আপনি অনুগ্রহ করেছেন। তাদের পথে নয়, যাদের প্রতি আপনার গযব বর্ষিত হয়েছে, তাদের পথও নয় যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে।
আমিন !
আমিন কিন্তু সূরার অংশ নয় ।
[সূরা আল-বাকারা এতা কোরআনের ২য় সূরা:/sb]
সূরা আল বাকারা আয়াত সংখ্যা ২৮৬ টি এবং এর রূকুর সংখ্যা ৪০ টি। আল বাকারা সূরাটি মদিনায় অবতীর্ণ হয়েছে।বাকারাহ মানে গাভী। এ সূরার ৬৭ থেকে ৭৩ নম্বর আয়াত পর্যন্ত হযরত মুসা (আঃ) এর সময়কার বনি ইসরাইল এর গাভী কুরবানীর ঘটনা উল্লেখ থাকার কারণে এর এই নামকরণ করা হয়েছে। কুরআন মজীদের প্রত্যেকটি সূরার এত ব্যাপক বিষয়ের আলোচনা করা হয়েছে যার ফলে বিষয়বস্তুর দিক দিয়ে তাদের জন্য কোন পরিপূর্ণ ও সার্বিক অর্থবোধক শিরোনাম উদ্ভাবন করা সম্ভব নয়। শব্দ সম্ভারের দিক দিয়ে আরবি ভাষা অত্যন্ত সমৃদ্ধ হলেও মূলত এটি তো মানুষেরই ভাষা আর মানুষের মধ্যে প্রচলিত ভাষাগুলো খুব বেশি সংকীর্ণ ও সীমিত পরিসর সম্পন্ন। সেখানে এই ধরনের ব্যাপক বিষয়বস্তুর জন্য পরিপূর্ণ অর্থব্যাঞ্জক শিরোনাম তৈরি করার মতো শব্দ বা বাক্যের যথেষ্ট অভাব রয়েছে। এ জন্য নবী সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম মহান আল্লাহর নির্দেশ অনুযায়ী কুরআনের অধিকাংশ সূরার জন্য শিরোনামের পরিবর্তে নিছক আলামত ভিত্তিক নাম রেখেছেন। এই সূরার নামকরণ আল বাকারাহ করার অর্থ কেবল এতটুকু যে এটি এমন সুরা যেখানে গাভীর কথা বলা হয়েছে।
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু।
আয়াত ১: আলিফ লাম মীম।
আয়াত ২: এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য,
আয়াত ৩:যারা অদেখা বিষয়ের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে এবং নামায প্রতিষ্ঠা করে। আর আমি তাদেরকে যে রুযী দান করেছি তা থেকে ব্যয় করে,
আয়াত ৪:এবং যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে সেসব বিষয়ের উপর যা কিছু তোমার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে এবং সেসব বিষয়ের উপর যা তোমার পূর্ববর্তীদের প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে। আর আখেরাতকে যারা নিশ্চিত বলে বিশ্বাস করে।
আয়াত ৫:তারাই নিজেদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে সুপথ প্রাপ্ত, আর তারাই যথার্থ সফলকাম।
আয়াত ৬:নিশ্চিতই যারা কাফের হয়েছে তাদেরকে আপনি ভয় প্রদর্শন করুন আর নাই করুন তাতে কিছুই আসে যায় না, তারা ঈমান আনবে না।
আয়াত ৭:আল্লাহ তাদের অন্তকরণ এবং তাদের কানসমূহ বন্ধ করে দিয়েছেন, আর তাদের চোখসমূহ পর্দায় ঢেকে দিয়েছেন। আর তাদের জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তি।
আয়াত ৮:আর মানুষের মধ্যে কিছু লোক এমন রয়েছে যারা বলে, আমরা আল্লাহ ও পরকালের প্রতি ঈমান এনেছি অথচ আদৌ তারা ঈমানদার নয়।
আয়াত ৯:তারা আল্লাহ এবং ঈমানদারগণকে ধোঁকা দেয়। অথচ এতে তারা নিজেদেরকে ছাড়া অন্য কাউকে ধোঁকা দেয় না অথচ তারা তা অনুভব করতে পারে না।
আয়াত ১০: তাদের অন্তঃকরণ ব্যধিগ্রস্ত আর আল্লাহ তাদের ব্যধি আরো বাড়িয়ে দিয়েছেন। বস্তুতঃ তাদের জন্য নির্ধারিত রয়েছে ভয়াবহ আযাব, তাদের মিথ্যাচারের দরুন।
(চলবে)
২০ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৭:৩৩
ব্লগ মাস্টার বলেছেন: শুভ সকাল ।
লেখকের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা গ্রহণ করুন ।
২| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:৩৮
নতুন বিচারক বলেছেন: আল্লাহু আমাদের সকলকে সঠিক কোরআন পড়ার তফিক এনায়েত করুক ।
২০ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৭:৩৫
ব্লগ মাস্টার বলেছেন: আল্লাহু আমাদের সকলকে সঠিক কোরআন বোঝার জ্ঞান দান করুক ।
৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:৪০
আরিফ শাহরিয়ার জয় বলেছেন: ভালো কাজ এটি
২০ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৭:৩৬
ব্লগ মাস্টার বলেছেন: আমি ভালো কাজ করতেই চাই ।
৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:১৫
শৈবাল আহম্মেদ বলেছেন: যারা নিজেদেরেকে মুসলমান বলে দাবী করে তাদের ৮০ ভাগই বিভিন্ন হুজুরের বানানো গল্প শুনে একরকম বোঝে বা নিজের মন মত বুঝে নেয়। আর ৯৯ ভাগ মুসলমান শুধুই নামেই মুসলমান কিন্তু ইসলামের আদর্শ তদের ভেতরে খুব একটা নেই বরং অপরাধ ও দুর্নিতী করতে করতে তারা স্বাভাবিক হয়ে-একরকম নিজেদেরকে ভাল মানুষ ও মসুলমান মানে ভাল-এই মনে করে সমাজে বুক উচু করে চলে বেড়ায়। কিন্তু এরা যে একরকম অন্ধ আবেগী মানুষ সেটা পৃথিবীর জ্ঞানীজনেরা ঠিকই বুঝে আসছে। আফছোস হয়, ইসলামের এসব ভন্ড ও বলদগুলো মৃত্যুর আগেও বুঝবে কিনা যে,তারা আসলেই ভূল করে আসছে বা মানুষের চরম বিপদ ও ক্ষতি করে আসছে! ধন্যবাদ।
২০ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৭:৩৭
ব্লগ মাস্টার বলেছেন: ধন্যবাদ ।
৫| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৪৫
স্বপ্নের_ফেরিওয়ালা বলেছেন:
ভালো লাগলো ।ধন্যবাদ ।
২০ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৭:৩৭
ব্লগ মাস্টার বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ।
৬| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৩৪
blogermassud বলেছেন: সুবাহানআল্লা সুন্দর ।
২০ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৭:৩৮
ব্লগ মাস্টার বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহু ।
৭| ১৮ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৪৯
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।
২০ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৭:৩৯
ব্লগ মাস্টার বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া ।শুভ সকাল ।
৮| ১৮ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১:২৪
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: কোরান কি শুধু মুসলমানেই পড়বে নাকি সব ধমের মানুষেই পড়তে পারবে ?
২০ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৭:৪১
ব্লগ মাস্টার বলেছেন: কোরআন চাইলে সকল ধর্মের মানুষ পড়তে পারেন ।
৯| ১৮ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:৪০
মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার পোস্ট । চলুক আছি ।
২০ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ৭:৪১
ব্লগ মাস্টার বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া ।শুভ সকাল ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:৩১
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।