নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এই ঘরটির জন্য আমরা কোন স্পেশাল ক্যারেক্টার / ইমোটিকন গ্রহন করছি না।\nশুধুমাত্র সংখ্যা ও যে কোন সাধারন ক্যারেক্টার ব্যবহার করুন।

ব্লগ মাস্টার

আমি লেখতে পারি না তাই লেখতে চাইনা পড়তে চাই তবে মাঝে মধ্যে চেষ্টা করবো লেখতেআপনাদের সহযোগিতা পেলে ।

ব্লগ মাস্টার › বিস্তারিত পোস্টঃ

পোস্ট খানা গর্ভবতী মায়েদের জন্য !!

৩১ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:২৫


গর্ভবতী মায়েদের সন্তান গর্ভ ধারণ হওয়ার পর থেকে খাবার গ্রহনে কিছুটা সতর্ক জরুরী। তবে যারা প্রথম মা হচ্ছেন তাদের জানতে হবে অনেক কিছু ।আপনি জানেন কি প্রথম প্রেগন্যান্সিতে মিসক্যারেজ বা গর্ভপাতের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে । আর বিশেষ করে শারীরিক জটিলতার বাইরে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এটা হয়ে থাকে শুধু মাত্র অনভিজ্ঞতার কারনেই। তাই দয়া করে সকল গর্ভবতী মায়েরা জেনে নিন বিপদ জণক বা দুর্ঘটনা জনিত গর্ভপাত এড়াতে আপনাকে কোন কোন খাবার এড়িয়ে চলতে হবে । আমাদের জানা মতে বার্লির অনেক গুন আছে, কিন্ত সেটা শর্তেও প্রথম গর্ভা অবস্থায় বার্লি খেলে মিসক্যারেজ হয়ে যেতে পারে। সকল গর্ভবতী মায়েদের প্রথম তিন মাস অবশ্যই কাঁচা পেঁপে সেদ্ধ, রান্নায় পেঁপে বা পেঁপের চাটনি অথবা কাঁচা পেঁপে খাওয়া এড়িয়ে চলতে হবে। পরের দিকেও পেঁপে খেলে গর্ভপাত না হলেও রক্তপাত হতে পারে,আর সেক্ষেত্রে গর্ভবতী মায়েদের কাঁচা পেঁপে না খাওয়াটাই ভালো ।

অপাস্তুরিত দুধ স্বাস্থ্যসম্মত ভাবে না খেলে সব থেকে বেশি ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাস কিন্ত দুধ থেকেই ছড়ায়। সব সময় খাওয়ার আগে দুধ ভাল করে ফুটিয়ে খাওয়া উচিত। বিশেষ করে গর্ভাবস্থায় অপাস্তুরিত দুধ গর্ভপাত পর্যন্ত ডেকে আনতে পারে বা দুর্ঘটনা ঘটাতে পারে।গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী মায়েরা কাঁকড়া বা চিংড়ি মাছ এবং খোলসওয়ালা সি ফুড খাওয়া একেবারেই চলবে না । এই ধরনের খাবারে সবথেকে বেশি অ্যালার্জি হওয়ার ঝুঁকি থাকে।তাই এই সকল খাবার গ্রহণে শতর্কতা জরুরী ।

অনেকে আছেন যারা কাঁচা ডিম খেতে পছন্দ করেন, যাদের এই অভ্যাস আছে তাদের অবশ্যয় গর্ভবতী হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তা বর্জণ করতে হবে। বিশেষ করে ডিম হাফ বয়েল বা ডিমের পোচ খেলেও অনেক অংশে বিপদের সম্ভাবনা রয়েছে। ডিম সেদ্ধ বা ভাজি করে খেতে পারেন।প্রক্রিয়াজাত মাংস খাওয়া কখনই ভাল না। ক্যানসারও ডেকে আনতে পারে এই খাবার। গর্ভাবস্থায় তাই একেবারেই এড়িয়ে চলুন।

শরীর সুস্থ রাখতে সবুজ শাক,সবজি খাওয়া যেমন জরুরি, তেমনই আধোয়া শাক,সবজি থেকে হতে পারে মিসক্যারেজ।তাই রান্না করার আগে শাক,সবজি ভালো ভাবে পরিস্কার করার পরে ধুয়ে নিতে হবে।বিশেষ করে যে ধরনের সবজি কাঁচা খাওয়া হয় যেমন টম্যাটো, শশা, পেঁয়াজ, গাজর, কাঁচামরিচ, লেবু ইত্যাদি, সেগুলোকে খাবার আগে অবশ্যই ভালো করে ধুয়ে নিতে হবে।আনারস গর্ভাবস্থায় সবথেকে বেশি ঝুঁকি ডেকে আনতে পারে । প্রথম তিন মাসে আনারস, আনারসের চাটনি খেলে গর্ভপাত হওয়ার ঝুঁকি বহু গুণ বেড়ে যায়। গবেষনায় গর্ভবতীদের মধ্যে আনারস খেয়ে ডায়েরিয়া বা অ্যালার্জি হওয়ার উদাহরণও অনেক বেশি দেখা যায় ।

ছবি ইন্টারনেট।
তথ্য: ইন্টানেটের স্বাস্হ্য বিষয় সাইটগুলো হতে সংগ্রহ করা ।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৪৪

ঢাকাবাসী বলেছেন: গর্ভপতি (গর্ভবতী) সাস্থ (স্বাস্হ্য) এগুলো ভুল বানান, তাছাড়া আপনার তথ্যগুলো সঠিক নয়। কাঁকড়া বা চিংড়ি খেলে আনারস খেলে ক্ষতি হয় কথাগুলো সঠিক নয়। ধন্যবাদ।

৩১ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৪৬

ব্লগ মাস্টার বলেছেন: কচ্ছপ খাওয়া বেআইনি হলেও এখন অনেকেই খান।গর্ভাবস্থায় কিন্তু কচ্ছপ খুবই বিপজ্জনক হতে পারে।
ভুলগুলো ঠিক করে দিচ্ছি ধন্যবাদ ।

২| ৩১ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:৪২

রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।

০১ লা আগস্ট, ২০১৭ সকাল ৭:১১

ব্লগ মাস্টার বলেছেন: ধন্যবাদ ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.