নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এই ঘরটির জন্য আমরা কোন স্পেশাল ক্যারেক্টার / ইমোটিকন গ্রহন করছি না।\nশুধুমাত্র সংখ্যা ও যে কোন সাধারন ক্যারেক্টার ব্যবহার করুন।

ব্লগ মাস্টার

আমি লেখতে পারি না তাই লেখতে চাইনা পড়তে চাই তবে মাঝে মধ্যে চেষ্টা করবো লেখতেআপনাদের সহযোগিতা পেলে ।

ব্লগ মাস্টার › বিস্তারিত পোস্টঃ

সবাইকে ছুঁইছুঁই করা ঋতু মিলনের ঋতুরাজ বসন্তের বসন্তীয় শুভেচ্ছা

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:২৯


আমরা জানি বসন্ত হল ষড়ঋতুর শেষ ঋতু।দেখতে দেখতে পিঁছনে পাঁচটি ঋতু শেষ হয়ে বসন্তের আগমন।বসন্ত ঋতুর আগমনে যেমন শীত চলে যাচ্ছে আর আমাদের জানিয়ে যাচ্ছে আগামী গ্রীষ্মের আগমনের বার্তা।আর এখন থেকেই গ্রীষ্মমন্ডলীয় এলাকাগুলোতে বাড়তে থাকবে তাপমাত্রা,এর কারণ পৃথিবী এখন একটু সূর্যের দিকে হেলে থাকবে। এছাড়াও পৃথিবীর অনেক প্রান্তে এই ঋতুতে নতুন নতুন ফুল ফুটবে,আবার মৌমাছিরা সেই ফুল থেকে মধু আহরণও করবে। :) সব গাছের নতুন পাতা গজাবে। আবার গাছ গাছির মিলনে নতুন নতুন গাছের চারাও জন্ম নিবে। :-* তাছাড়াও বসন্ত ঋতুর এই দুই মাস অনেক পশুপাখি মিলন ঘটাবে এবং বাচ্চাও জন্ম দিবে।বসন্তে ফোটা ফুল হচ্ছে যেমন আশোক তেমনি এই আশোকের ছোঁয়ায় বসন্তীয় ককিলদের সুরের ঝংকার চলবে ;)

বসন্তের কালে যে ফুলেরা ফোটবে আর সৌরভ ছড়াবে তারা হলঃ
অশোক, আকড়কাঁটা, হিমঝুরি, ইউক্যালিপটাস, রক্তকাঞ্চন, কুরচি, কুসুম, গাব, গামারী, গ্লিরিসিডিয়া, ঘোড়ানিম, জংলীবাদাম, জ্যাকারান্ডা, দেবদারু, নাগেশ্বর, পলকজুঁই, পলাশ, পাখিফুল, পালাম, বুদ্ধনারিকেল, মনিমালা, মহুয়া, মাদার, মুচকুন্দ, রুদ্রপলাশ, শাল, শিমূল, স্বর্ণশিমূল, ক্যামেলিয়া ইত্যাদি।

অশোক
অশোক মাঝারি আকৃতির ছায়াদানকারী চিরসবুজ বৃক্ষ। এদের পাতার রঙ গাঢ়-সবুজ। পাতাগুলো দীর্ঘ, চওড়া ও বর্শাফলাকৃতির। কচিপাতা কোমল, নমনীয়, ঝুলন্ত ও তামাটে। ফুল ফোটার প্রধান মৌসুম হল বসন্তকাল । আর হেমন্ত পযন্ত এ গাছে ফুল ফোটতে দেখা যায়। তবে শীতকালেও এরা কিছু কিছু ফোটে। অশোক ফুল গাছের কান্ড থেকে ফোটে। ফুল আকারে ছোট, কিন্তু বহুপৌষ্পিক, ছত্রাকৃতি মঞ্জরি আকারে বড়। অজস্র ফুলের সমষ্টি অশোকমঞ্জরি মৃদু গন্ধযুক্ত এবং বর্ণ ও গড়নে আকর্ষণীয়। তাজা ফুলের রং কমলা, কিন্তু বাসি ফুল লাল রঙ ধারণ করে। পরাগকেশর দীর্ঘ। ফল বড়সড় শিমের মতো চ্যাপ্টা, পুরু এবং ঈষৎ বেগুনি রঙের। বিশ্বকবি কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার একটা কবিতায় লিখেছিলেন পুরাকালে নাকি অশোকবৃক্ষে নারীর চরণস্পর্শে ফুল জেগে উঠতো। সিদ্ধার্থ লুম্বিনীর এক অশোকতরুর নিচে জন্মেছিলেন। অশোক গাছ হিমালয়ের পাদদেশবর্তী অঞ্চলে লভ্য। বলধা গার্ডেনের সংরক্ষিত অংশটিতে (সাইকি) একটি অশোক গাছ আছে।

শাল
শাল আদিকাল থেকেই এর নিবাস ভূমি হচ্ছে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে,যেমনঃ বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল থেকে শুরু করে মায়ানমারেও শাল গাছ জন্মায়। শালের বৃদ্ধি স্বল্প থেকে মাঝারি হারের হয়ে থাকে। এটি ৩০-৩৫ মিটার উচুঁ হতে পারে এবং এর কান্ডের ব্যাস ২-২.৫ মিটার পর্যন্ত হতে পারে। ফাল্গুন মাস ছাড়া এই গা্ছে পাতা সব সময়ই দেখা যায়। মার্চ মাসে এর ফুল ফোটে[১]। হিন্দু ধর্মমতে গাছটি বিষ্ণুর আশীর্বাদপ্রাপ্ত।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রকৃতি মানুষকে প্রশান্তি দেয়ার জন্য প্রস্তুত

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:০৭

ব্লগ মাস্টার বলেছেন: কিন্তু সেই আমরাই প্রকৃতিকে অপ্রশান্তি করে তুলি ☺☺☺

২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৪৯

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আপনাকে বসন্তীয় শুভেচ্ছা :)

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:০৮

ব্লগ মাস্টার বলেছেন: ☺☺☺

৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: খুব সুন্দর।

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:১০

ব্লগ মাস্টার বলেছেন: ধন্যবাদ ♥

৪| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:১০

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: অনেক বড় শুভেচ্ছা দিয়েছেন মাস্টার ভাই! ভালো লাগলো।


বাসন্তের শুভেচ্ছা আপনাকেও, রইল নিরামিষ ভালোবাসা

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:০৯

ব্লগ মাস্টার বলেছেন: আপনার জন্য থাকল ♥♪♫

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.