নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এই ঘরটির জন্য আমরা কোন স্পেশাল ক্যারেক্টার / ইমোটিকন গ্রহন করছি না।\nশুধুমাত্র সংখ্যা ও যে কোন সাধারন ক্যারেক্টার ব্যবহার করুন।

ব্লগ মাস্টার

আমি লেখতে পারি না তাই লেখতে চাইনা পড়তে চাই তবে মাঝে মধ্যে চেষ্টা করবো লেখতেআপনাদের সহযোগিতা পেলে ।

ব্লগ মাস্টার › বিস্তারিত পোস্টঃ

পুরষ থেকে সৃষ্টি জগতের নারী (সূরাহ নিসা) এবং নারীদের প্রতি যে ভাবে সম্পদ বন্টন হবে

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৪


পুরষ থেকে সৃষ্টি জগতের নারী (সূরাহ নিসা) এবং নারীদের প্রতি যে ভাবে সম্পদ বন্টন হবে,ইসলাম
দিয়েছে নারীকে তার অধিকার

সূরা আন নিসা: ( মদীনায় অবতীর্ণ ), আয়াত সংখাঃ ১৭৬
যিনি পরম করুণাময় এবং অসীম দয়ালুআল্লাহর নাম দিয়ে শুরু করছি ।

হে মানব সমাজ! তোমরা তোমাদের পালনকর্তাকে ভয় কর, যিনি তোমাদেরকে এক ব্যক্তি থেকে সৃষ্টি করেছেন এবং যিনি তার থেকে তার সঙ্গীনীকে সৃষ্টি করেছেন; আর বিস্তার করেছেন তাদের দু'জন থেকে অগণিত পুরুষ ও নারী। আর আল্লাহকে ভয় কর, যাঁর নামে তোমরা একে অপরের নিকট যাচঞ্ঝা করে থাক এবং আত্নীয় জ্ঞাতিদের ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন কর। নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের ব্যাপারে সচেতন রয়েছেন। (আয়াতঃ ১)
তোমাদের সন্তানদের ব্যাপারে আল্লাহ তোমাদেরকে এই বিধান দিচ্ছেন: পুরুষের অংশ দুই নারীর সমান হবে। যদি দুই জনের বেশি নারী হয়, তাহলে সম্পদের দুই তৃতীয়াংশ দেয়া হবে। আর একজন নারী হলে মোট সম্পদের অর্ধেক পাবে। মৃত ব্যক্তির সন্তান থাকলে তার পিতা মাতা প্রত্যেকে ছয় ভাগের এক ভাগ করে পাবে। আর সে যদি নিঃসন্তান হয় পিতা-মাতাই হয় উত্তরাধিকারী, তাহলে মাকে দেয়া হবে তিন ভাগের একভাগ। মৃতের ভাই বোন থাকলে মা সেই ছয় ভাগের এক ভাগ পাবে। এসব বণ্টন মৃতের কোনো অসীয়ত থাকলে তা এবং ঋণ থাকলে তা আদায় করার পরে। তোমাদের পিতামাতা এবং তোমাদের সন্তান সন্ততী, তোমাদের জানা নাই এঁদের মধ্যে তোমাদের কল্যাণের দিক দিয়ে কারা ঘনিষ্টতর। এই বণ্টন ব্যবস্থা ফরজ করে দেয়া হয়েছে আল্লাহর পক্ষ থেকে। আল্লাহ তো সব কিছুর ব্যপারেই পূর্ণ অবহিত এবং তিনিই হচ্ছেন বিজ্ঞ, পরম কুশলী। আর তোমাদের স্ত্রীরা যা কিছু রেখে গেছে, তার অর্ধেক তোমরা পাবে যদি তারা নিঃসন্তান হয়। সন্তান থাকলে তোমরা পাবে ত্যক্ত সম্পত্তির চার ভাগের একভাগ। তাদের করে যাওয়া অসীয়ত এবং দেনা থাকলে তা সব আদায়ের পর। আর তোমাদের রেখে যাওয়া সম্পদের তারা পাবে চারভাগের একভাগ, যদি তোমাদের কোনো সন্তান না থাকে। সন্তান থাকলে তাঁরা পাবে আট ভাগের একভাগ। তাও কার্যকর হবে তোমাদের কোনো অসীয়ত এবং দেনা থাকলে তা আদায়ের পর। আর যদি এমন কোনো পুরুষ অথবা স্ত্রীলোক, যাঁর না আছে কোনো সন্তান, আর না আছে পিতা-মাতা। আছে এক ভাই অথবা এক বোন তাহলে তাঁদের প্রত্যেকে পাবে ছয় ভাগের এক ভাগ। আর ভাই বোন যদি দুই এর বেশি হয়, তাহলে তাঁরা সবাই মিলে মোট সম্পদের তিন ভাগের একভাগ পাবে। তাও কোনো অসীয়ত এবং ঋণ থাকলে তা আদায়ের পর। কোনোভাবেই কারো কোনো ক্ষতি করা বা হতে দেয়া যাবে না। (এসব কিছু) আল্লাহর দেয়া উপদেশমালা। আর আল্লাহ সব কিছুর ব্যাপারেই পূর্ণ অবহিত এবং পরম ধৈর্য্যশীল। ৪:১১-১২

তারা আপনার কাছে ফতোয়া জানতে চায়। বলুন, আল্লাহ তোমাদেরকে ফতোয়া দিচ্ছেন, নিঃসন্তান ও পিতৃ-মাতৃহীন মৃত ব্যক্তির সম্পদ বণ্টন সম্পর্কে। যদি এমন ব্যক্তি মারা যায়, যার কোনো সন্তান নেই, আছে এক বোন। তাহলে সে পাবে সম্পদের অর্ধেক আর যদি বোন মারা যায় তাহলে ভাই পুরো সম্পদের উত্তরাধিকারী হবে। মৃতের উত্তরাধিকারী যদি দুই বোন হয়, তাহলে ত্যক্ত সম্পত্তির তিন ভাগের দুই ভাগ তারা পাবে। আর যদি কয়েকজন ভাই-বোন হয়, তাহলে পুরুষেরা পাবে দুই ভাগ, আর নারীরা পাবে এক ভাগ। আল্লাহ স্পষ্ট করে দিচ্ছেন তোমাদের জন্য যেন তোমরা বিভ্রান্তির মধ্যে পড়ে না যাও। প্রত্যেকটি জিনিস সম্পর্কেই আল্লাহ পূর্ণ অবহিত। ১৭৬

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


বর্তমান রাষ্ট্রীয় ব্যবস্হায়, মানুষের অধিকার, দেশের অর্থনীতি, জীবনযাত্রার মান, পারিবারিক অর্থনীতি সব মিলে, সম্পদের ভাগ করতে হবে আধুনিক ফাইন্যান্স এর অধীনে; মানুষ নতুন যুগে বাস করছেন, অর্থনীতি কোন অবস্হায় পুরানো নীতি অনুসরণ করতে পারার কথা নয়।

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩১

ব্লগ মাস্টার বলেছেন: নতুন নীতিতে অনুসরণ করেই বা কি হচছে । না পারছে মানুষ সুখ শান্তিতে বাঁচতে না পারছে মরতে ।
না পাচ্ছে মানুষ তার অধিকার।

২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


সুইডেন, নরওয়ে, কানাডা, সুইজারল্যান্ডে পারিবারিক ভাগ বাটোয়ারা নিয়ে মানুষ সুখে আছে; বাংলাদেশেও, যাদের সম্পদ আছে, তারা ভাগ বাটোয়ারা নিয়ে সুখে আছে; সমস্যা হচ্ছে, গরীবের সন্তানদের নিয়ে।

কোন সুরাহে'র কথা বলেন, যা ব্যবহার করলে দরিদ্রদের আয় বাড়বে, সুখ শান্তি বাড়বে। অসুখী মানুষ কি করে ধর্ম পালন করবে?

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৫

ব্লগ মাস্টার বলেছেন: মানুষের সুখ শান্তি আর অসুখ বা দুঃখ কষ্ট সবই ধৈর্যের পরীক্ষা।আর যার যার কর্মের ফল।

৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: সারা পৃথিবীতে নারী পুরুষ সম অধিকারের কথা বলা হচ্ছে তাছাড়া একই বাবা-মা’র সন্তান কেউ কম পাবে কেউ বেশী এটা বর্তমানে গ্রহণযোগ্য হওয়া উচিত না, প্রতিটি ছেলে মেয়ে সমান সমান পাবে এটা তাদের ন্যায্য অধিকার । চাাঁদগাজী ভাইয়ের সাথে সহমত পোষন করছি ।।

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৩

ব্লগ মাস্টার বলেছেন: মেয়ে বিয়ে দিলে পরের ঘরে চলে যায় আর শশুর বাড়ির সংসারে থেকে যা ইনকাম আয় বরকত করে সবই তার স্বামী সন্তান পায়
পিতা মাতা বা তার ভাই বোনেরা পায় না। আর ছেলেদের বাবা মা,কে সারাজীবন দেখতে হয় সাথে ছোট ভাই বোন থাকলে
তাদেরকেও।

৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৫

প্রামানিক বলেছেন: ছেলে মেয়ে সম্পত্তিতে সমান হলে অলস স্বামীদের জন্য পোয়াবারো। তখন সবাই বেশি সম্পত্তিওয়ালা বাপের মেয়ে নিয়ে টানাহেঁচড়া করবে গরীব মানুষের মেয়েদের বিয়েই হবে না।

৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন, " মানুষের সুখ শান্তি আর অসুখ বা দুঃখ কষ্ট সবই ধৈর্যের পরীক্ষা।আর যার যার কর্মের ফল "

-ফালু, বসুন্ধরা, মেয়র খোকা, মেয়র মহিউদ্দিন, সালমান রহমানদের সম্পদ তাদের কর্মের ফল? আর সব 'টোকাই'দের ধৈর্সের পরীক্ষা হচ্ছে? এসব কর্ম ও ধৈর্যের পরীক্ষা বোধগম্য নয়।

৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৭

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: সেই ক্ষেত্রে তো এটাই স্বাভাবিক আমার বাড়ীর মেয়ে যেমন তার পাওনা নিয়ে যাবে ঠিক তেমনি আমার বাড়ীতে যেই মেয়েটি বউ হয়ে আসবে সে ও তার সমান অধিকার নিয়ে আসবে, কেউ হারজিত হচ্ছে না, ভারসাম্য বরং ঠিক থাকার কথা । তা না হলেই বঞ্চিত হতে হয় । তাছাড়া মুসলিমে আইনে সুদ নিয়ে যেই কথাটি আছে তা বিড়াট বিতর্কের বিষয় মুসলিম অধ্যুষিত কোনো ব্যাংক তার সঠিক ব্যাক্ষা দিতে পারে নাই তারা লাভ-মুনাফা-আমানাহ নানা ধরনের এম এল এম দের মতো নিম্ন শ্রেণীর যুক্তি দেয় যা গ্রহণযোগ্য না, ষ্টান্ডার্ড চার্টাড ব্যাংক দিলে সুদ আর আল আরাফাহ বা এক্সিম দিলে মুনাফা শরিয়াহ, পৃথিবী চলবে উন্নত আইনে প্রতি নিয়ত মানুষের প্রয়োজনে সেলফোন কম্পিউটার এর মতো পরিবর্তন হবে, আমার মনে হয় না এখন কারো হাতে বাংলাদেশের ১৯৯০ সনের ব্লাক এন্ড হোয়াইট কম্পিউটার ১ গিগা বাইট হার্ড ডিস্ক (অন্যান্য বৈশিষ্ট ভুলে গেছি) দিলে সে ধর্য্য পরিক্ষা দিতে পারবে এক মাস চালিয়ে !!!

৭| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রামানিক বলেছেন, " ছেলে মেয়ে সম্পত্তিতে সমান হলে অলস স্বামীদের জন্য পোয়াবারো। তখন সবাই বেশি সম্পত্তিওয়ালা বাপের মেয়ে নিয়ে টানাহেঁচড়া করবে গরীব মানুষের মেয়েদের বিয়েই হবে না। "

-গরীবের মেয়েদের যে বিয়ে হয়, উহাকে বিয়ে বলা চলে? একটা মেয়ে এই ধরণের বিয়ে চায়? দারিদ্রতা থেকে মুক্তি পাবার সুরা থাকলে বলেন!

৮| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৪

নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন:

৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৭

প্রামানিক বলেছেন: মোল্লারা তো দারিদ্রতা দূর করার আমল করে তাতে তারা সুফল পায় কিনা জানি না। তবে নবীজি কিন্তু ইবাদতের পরে কর্মে যেতে বলেছেন মসজিদে বসে কাজ কর্ম বাদ দিয়ে দিন রাত হু হু হু করতে বলেন নাই।

১০| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই, দারিদ্রতা থেকে মুক্তি বিষয়ে কোনো সুরা আছে আমার জানা নেই । তবে দরিদ্র হওয়ার মতো মুসলিম ইতিহাসে নমুনা আছে - দুঃখজনক ।

১১| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৭

শাহ আজিজ বলেছেন: আমি ছেলে মেয়েদের সমান ভাগে অছিয়ত করে দিয়েছি ।

১২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫২

শাহিন বিন রফিক বলেছেন: মোল্লারা তো দারিদ্রতা দূর করার আমল করে তাতে তারা সুফল পায় কিনা জানি না। তবে নবীজি কিন্তু ইবাদতের পরে কর্মে যেতে বলেছেন মসজিদে বসে কাজ কর্ম বাদ দিয়ে দিন রাত হু হু হু করতে বলেন নাই।

প্রমানিক ভাই এর কথাটি মানলে আর কোন অসুবিধা থাকার কথা নয় কিন্তু আমাদের দেশের মোল্লারা শুধু এক তরফা ওয়াজ করে তারা ১০০ টাকায় মিলাদ পড়াবে আর মিলাদওয়ালার চৈীদ্দগোষ্টীর জান্নাত নিশ্চিত করবে। অথচ যদি এসব মানুষ গুলি নামায শেষে কিছু হাতের কাজ যেমন মোবাইল ঠিক করা, ঘড়ি ঠিক করা এরকম অনেক আছে তাহলে তাদেরকে আর সুদখোর ঘুষখোরদের বাড়িতে মিলাদ পড়িয়ে ১০০ টাকা নিয়ে সন্তষ্ট থাকতে হত না।

১৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রামানিক বলেছেন, " মোল্লারা তো দারিদ্রতা দূর করার আমল করে তাতে তারা সুফল পায় কিনা জানি না। তবে নবীজি কিন্তু ইবাদতের পরে কর্মে যেতে বলেছেন মসজিদে বসে কাজ কর্ম বাদ দিয়ে দিন রাত হু হু হু করতে বলেন নাই। "

-নবী ( স: ) এর শুরুতে মানুষের কাজ ছিলো ভেঁড়া চরানো, মরূদ্যানে খেজুর চাষ। এখন বিশ্ব বদলে গেছে: ডরিদ্র দেশগুলোতে মানুষ বেকার; সময়কে বুঝতে হবে; সময়ের প্রয়োজনে, অর্থনীতি, ভাগবাটোয়ার বদলাতে হবে।

১৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:১৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই,
ধর্মীয় আইন আসলে কতোটা গ্রহনযোগ্য তা বিতর্কের শেষ নাই তবে ধর্মীয় অধিকাংশ আইন এখন পার্মানেন্টলি ব্যান করে দেওয়া উচিত তা না হলে পৃথিবী আইয়েমী জাহিলিয়াতি যুগে চলে যাবে আবার - এবং এটা ভয়ন্কর সত্য ।।

১৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:

@ঠাকুরমাহমুদ ,

ধর্মীয় রীতিনীতিকে আইন করে বন্ধ করার মত অবস্হার সৃষ্টি হবে না হয়তো; কারণ, বিশ্ব ক্রমেই বদলাচ্ছে ও মানুষ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হচ্ছে; ফলে, অলিখিতভাবে অনেকভাবে অনেক রীতিনীতি বদলে যাচ্ছে

১৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ ভোর ৪:৪৫

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ভালো লাগলো লেখার বিষয়বস্তু ও বার্তা।

১৭| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:৩৪

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ভালো বলেছেন।

১৮| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:৫৯

এ্যান্টনি ফিরিঙ্গী বলেছেন: এইধরনের পোস্টে চাঁদগাজী আঙ্কেল কমেন্ট করবেন সেটাই স্বাভাবিক। আমি উনার কমেন্ট পড়ার জন্যই পোস্ট পড়তে আসি।

১৯| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৮

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: :) নারী পুরুষের সমান অধিকার থাকতে হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.