![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি লেখতে পারি না তাই লেখতে চাইনা পড়তে চাই তবে মাঝে মধ্যে চেষ্টা করবো লেখতেআপনাদের সহযোগিতা পেলে ।
ধর্মীয় বিধান হুকুম এবং নেকির জন্য আমারা দৈনন্দিন যে সকল কাজ করি বা দৈনন্দিন কার্য সম্পাদন করি সে সকল প্রয়োজনীয় কাজগুলির সম্পর্কে জানার জন্য আমরা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করবো যাতে সেগুলো সম্পর্কে আমাদের সকলের কম বেশি ধারণা
হয়। এখানে সব ধরণের নেক আমল এবং বিভিন্ন সময়নগরী আমল এবং বিভিন্ন পরিস্থিতি অনুযায়ী আমলসমূহ সম্পর্কে আলোচনা
করা হবে। এখানে আমরা বিভিন্ন তথ্য কণিকা থেকে যাচাই বাছাই করার জন্য সকলের জন্য প্রয়োজনীয় কাজগুলি একত্রিত করা হয়েছে যাতে সকলের কাছে বিষয়গুলো পরিস্কার হয়।এই যে আমরা নামাজ পড়ি রোযা রাখি তো এইসকল দোআগুলোকি আল্লাহ তাআলার রাব্বুল আলামিনের কাছে কবুল হয়কি না আমার মনের মধ্যে সবচেয়ে বেশি এই উদ্ভুত প্রশ্নটা উকি দেয়।সকলে মনে রাখবেন আপনি একটি কক্ষ বন্দী। আর আপনার মুক্তির একমাত্র উপায় হল জানালা সেই জানালা ভেঙ্গে আপনাকে বের হতে হবে, কিন্তু আপনার কাছে অস্র হিসেবে আছে শুধুমাত্র ছোট ছোট কিছু পাথরের টুকরো। প্রথমে আপনি জানালায় একটি ছোট পাথরের টুকরো ছুড়লেন। এতে
জানাল ভাঙলো না কিন্তু সেই পাথরের আঘাতে খুব ছোট একটি ফাটল ধরলো। আপনি আরেকটা পাথর ছুড়লেন তাতে সেই ফাটলের স্থানটি আরেকটু বড় হল, সেই ফাটলে আপনি আবার একটি পাথর ছুঁড়ে মারলেন, তারপর আরেকটি।এভাবে যতক্ষণ পর্যন্ত সম্পূর্ণ জানালা না ফাটলো ততক্ষণ মারলেন।এক সময় সম্পূর্ণ জানালা ফেটে গেল।আর শেষবারের মতো আপনি একটি পাথর ছিটকে এবং জানালার কাঁচ ভেঙে ফেললেন এবং আপনি বন্দী থেকে মুক্তি হলেন।ঠিক আমার কাছে মনে হয় আমাদের প্রতিদিনের ছোট ছোট দোআ ও ছোট ছোট আমলগুলো এভাবেই আল্লহুর দরবারে কাজ করে।
২৩ শে জুন, ২০১৮ রাত ২:০৯
ব্লগ মাস্টার বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশী হলাম ।
২| ২২ শে জুন, ২০১৮ রাত ১২:৪৭
মোঃ জিদান খান (অয়ন) বলেছেন: আল্লাহ্ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুক।
সময় পেলে ব্লগটি ঘুরে আসার অনুরোধ রইল।
২৩ শে জুন, ২০১৮ রাত ২:০৯
ব্লগ মাস্টার বলেছেন: ঘুরে এসেছি।
৩| ২২ শে জুন, ২০১৮ রাত ২:২৭
ওমেরা বলেছেন: খুব ভাল লাগল।
২৩ শে জুন, ২০১৮ রাত ২:১০
ব্লগ মাস্টার বলেছেন: ধন্যবাদ ওমেরা।
৪| ২২ শে জুন, ২০১৮ ভোর ৬:২৭
খনাই বলেছেন: মেটাফোরটা খারাপ না কিন্তু ঠিকও মনে হলো না I দোয়া দরূদের সাথে ভাঙচুরের কথাতা মানালো না |
একটা হাদিস আছে আগের সময়ের তিন উম্মতের ব্যাপারে |তারা এক গুহায় আটকা পরে গিয়েছিলো I তাদের দোয়ায় গুহা মুখে আটকে যাওয়া বড় পাথরটা একটু একটু করে সরে যাচ্ছিলো Iতৃতীয় জনের দোয়ার পরে সেটা এমন ভাবে সরে গেলো যে তারা মুক্ত হয়ে গেলো I এভাবেই দোয়াকে দেখা যেতে পারে I একটু একটু করে ছোটছোট দোয়াগুলো আমাদের হিসাবের পথের বাধাগুলো এমন করেই হয়তো সরিয়ে দিচ্ছে যে শেষ দোয়াটা যদি কবুল হয় তাহলে পথের সব বাধাই সরে যাবে Iশেষ বিচারের দিন সেই দোয়াগুলোই হয়তো মিজানের পাল্লাটাকে গুনাহের তুলনায় ভারী করে দোজগের আগুন থেকে আমাদের মুক্তি দেবে I
২৩ শে জুন, ২০১৮ রাত ২:১১
ব্লগ মাস্টার বলেছেন: আপনি হয়ত লেখার বিষয় বস্তু বুঝেননি।
৫| ২২ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ২:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: এইজন্য আমাদের প্রতিদিন কিছু না কিছু ভালো কাজ করা উচিত।
২৩ শে জুন, ২০১৮ রাত ২:১২
ব্লগ মাস্টার বলেছেন: একদম ঠিক ধরেছেন রাজীব নূর ভাই।
৬| ২২ শে জুন, ২০১৮ বিকাল ৩:৩১
blogermassud বলেছেন: উপকারী ও কাজের কথা।
২৩ শে জুন, ২০১৮ রাত ২:১৩
ব্লগ মাস্টার বলেছেন: মানুষের উপকারে আসলে পোস্ট স্বার্থক হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে জুন, ২০১৮ রাত ১১:৫২
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: লেখার শেষের দিকে লাইনগুলো ভালো লাগল।