![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পতাকা ধর্ষনের ব্যপারটা এদেশে নতুন নয়। আমরা কমবেশি সবাই পরিচিত এ ধর্ষনের সাথে।
অদ্ভুত বড় অদ্ভুত আমদের এই দেশ আর এদেশের মানুষ ! আমরা বাঙ্গালী। আমাদের অভ্যাস আমরা যে পাত্রে খাই সে পাত্রেই মল ত্যাগ করি। নইলে বাঙ্গালীত্তের সার্থকতা কোথায়! মনে পরে আর্য আক্রমনের পুর্বে তারা বাঙ্গালীদের অসভ্য মনে করতো। আমরা আজও আর্যদের সঠিক সাব্যাস্ত করতে সদা ততপর।
ধরেন পতাকাটা আপনার দেশের । কোন সাংবিধানিক রাষ্ট্রপতি কিংবা কোন সাংসদ নয় হয়তো দেখা যাবে রাস্তার কোন নেতা আপনাকে নির্দেশ করছে পতাকা নামাও, পতাকা উঠাও, অর্ধনিমিত রাখো ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা
পতাকা ধর্ষন!
এদেশে কোন এক সরকারের সময় দেখা যেতো দরগায় দরগায় উরছে চাঁদ তারার পতাকা। কিছু বললেই, আরে এতো ইসলামের নিদর্শন।ইসলামের কোথায় বলা আছে ইসলামের নিদর্শন চাঁদ তারার পতাকা? মুরুব্বি চুপ!
ইসলামের দোহাই দিয়ে তাদের সেই লুকাছুপা পাকিপ্রেম তখন খুব মজাই লাগতো। ঈশ্বর তাদের মুখের দিকে তাকালেন আর লুকাছুপা নয় তাদের বাচ্চাকাচ্চারাই এক খেলার দোহাই দিয়ে খোদ ডিসেম্বরে পাকিস্তানের পতাকা উড়ায় স্টেডিয়ামে। কিছু বললেই "আহা হুজুর, খেলার সাথে রাজনিতি মেশাবেন না!"
পতাকা ধর্ষন চলেছেই চলবেই। আর পুর্ণমাত্রা পাবে আর কিছুদিন পর যখন বিদেশ থেকে কেও এদেশে আসলে নিরঘাত ভাববে এইটা হয় ব্রাজিল নতুবা আর্জেন্টিনা।
চারবছর পরপর দেশের কুলাঙ্গারদের নিজের দেশের পতাকাকে এভাবে গণধর্ষন চোখের সামনে দেখব কিন্তু চেয়ে থাকা ছাড়া কিইবা আছে করার।
©somewhere in net ltd.