![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ন্যায়ের পক্ষে, অন্যায়ের বিপক্ষে; সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে মিশে যাওয়া অন্যায়ের প্রতিবাদকারী।
প্রত্যেকটা মানুষই নিজেকে ভালোবাসে, নিজেকে প্রশংসিত দেখতে চায়, সবার কাছে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠার স্বপ্ন দেখে, নিজের যোগ্যতায় পরিবারকে সুখী দেখতে দিনের পর দিন পরিশ্রম করে যায়। যখনই নিজেকে অবহেলিত অবস্থায় প্রতি মুহূর্তেই আবিষ্কার করে, তখনই সে ভেতর থেকে এক ধরণের দহন অনুভব করে, এতে করে অসীম মাত্রায় ইতিবাচক জেদের সৃষ্টি হয়, এই inner impulse থেকেই মানুষ ঘুরে দাঁড়ায়। দীর্ঘসময়ের মনস্তাত্ত্বিক অন্তর্দহনের ফলে বিস্ফারিত আবেগে মানুষের ভেতরে অবিশ্বাস্য রকমের ইচ্ছাশক্তির সৃষ্টি হয়। বাহ্যিক জগতটা তখন তাকে আর ততটা ছুঁয়ে যায় না। এর নিয়মিত চর্চায় মানুষ নিজেকে ক্রমাগত উপরের স্তরে উন্নীত করে। এটি হতে পারে ধীর কিন্তু অবিরাম প্রক্রিয়া। মনের শক্তির উন্মেষ ঘটলে বাহ্যিক কোন প্রভাব মানুষকে আর আটকাতে পারে না। নিজেকে একটা নির্লিপ্ত, নিঃস্পৃহ, নির্ভীক পর্যায়ে নিয়ে গিয়ে শুধু স্বপ্নপূরণের পথে একাকী অবিচল এগিয়ে যাওয়ার উদ্যতি মনের মধ্যে অবচেতনভাবেই সৃষ্টি হয়ে যায় ............
০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৫
কবির আহমেদ (কবির) বলেছেন: হ্যাঁ ।
২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:০৬
কানিজ রিনা বলেছেন: কিছু দিতে পেরেছি সেই খুশি একজন
অনেক উপরে উঠতে পারে।
এত করেছি কিছু পাইনাই এই মনের
দন্দে নিজেকে মনে হয় আমি অহেলিত।
নিজেকে যখন মানুষ বিচার করতে পারে
তখনই অন্তর দন্দ দুর হয়।
মানুষের জন্য অনেক করতে পেরেছি।
তাই বলে সেই অহংকারে তাদের উপর
যেন অন্যায় না চাপাই। যাতে তারা কষ্ট
বা লজ্জা না পায়।
আমি সবাইকে দিয়েছি কিছু পাওয়ার আশায়
না। তবেই আমার অন্তর সুখি। আমি অনেক
সুখি। ধন্যবাদ।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৬
কবির আহমেদ (কবির) বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।
৩| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:১২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনুসরণ করার জন্য ধন্যবাদ । ভাল বিষয় নিয়ে ছোট্ট এ লেখাটি ভাল লাগল ।
শুভেচ্ছা রইল ।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৩৩
অর্থনীতিবিদ বলেছেন: এই ইনার ইমপালস সবার মধ্যে থাকলে ভালোই হতো।