নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কেমন করে বাঁজাও বাঁশি সুর যেন গো সর্বনাশী থাকতে আমায় দেয়না গৃহ কোনে , ওঝা যেমন বীনের টানে গর্ত থেকে সর্প আনে তেমনি করে টানছো তোমার পানে।
গতকালের চেয়ে আজ আরেকটু ভালো হবো আমি। এই হোক আমাদের নিত্যদিনের প্রত্যয়। এ বিশ্বাসকে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ছড়িয়ে দেবার মানসে আমাদেরকে প্রতিযোগীতা করতে হবে। এ প্রতিযোগীতা শুধুই নিজের সাথে নিজের। একজন মানুষ নিজের ভেতর থেকে উদ্বুদ্ধ না হলে, নিজের সাথে নিজেকে প্রতিযোগীতায় নামাতে পারে না। ছন্দময় জীবনের জন্য প্রতিযোগীতায় নামতে হবে। তার জন্য শারীরিক সুস্থতার জন্য যথাযথভাবে দিনানিপাত করতে হবে। জীবনকে উপভোগ্য করার জন্য কর্মমূখী প্রতিযোগী হতে হবে। এর জন্য প্রয়োজন মানসিক সুস্থতা। মানুষ সামাজিক প্রাণী। সামাজিক সম্পর্ককে সুস্থ ও এগিয়ে রাখার জন্য নিজেকেই প্রতিযোগীতায় আনতে হবে। আমি যেন আমার সন্তানের কাছে, পরবর্তী প্রজন্মের কাছে, বর্তমানের চেয়ে একটি উন্নত ও সম্মৃদ্ধ সমাজ ব্যবস্থা দিয়ে যেতে পারি। এ হোক আমাদের প্রতিদিনের প্রতিযোগীতা। আমরা যদি আমাদের দৃষ্টিভঙ্গী ইতিবাচক চেতানায় বদলিয়ে ফেলি; তাহলে, নিশ্চয়ই ব্যক্তি-পরিবার এবং সমাজ সুন্দরের দিকে বদল হয়ে যাবে।
ছবি- নেট
২৭ শে মার্চ, ২০২২ রাত ৯:০১
কবীর হুমায়ূন বলেছেন: সব সম্ভব, ইনশাআল্লাহ। এর জন্য প্রয়োজন, বর্তমানে যা আছে; তাতে সন্তুষ্ট থেকে, শারীরিক, মানসিক এবং সামাজিক ক্ষেত্রে নিজের বর্তমান অবস্থাকে অতিক্রম করার জন্য নিজের সাথেই প্রতিযোগীতায় নামা।
এ পোস্টখানা পাঠ করার জন্য ধন্যবাদ সোনাগাজী। সুন্দর ও সুস্থ থাকুন সব সময়।
২| ২৭ শে মার্চ, ২০২২ রাত ৮:৩১
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: অনেক সুন্দর ইতিবাচক পোস্ট ।
২৭ শে মার্চ, ২০২২ রাত ৯:০২
কবীর হুমায়ূন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ গেঁয়ো ভূত। শুভ কামনা।
৩| ২৭ শে মার্চ, ২০২২ রাত ৯:৩৩
সোনাগাজী বলেছেন:
সভ্যতা এখন এমন লেভেলে এসেছে যে, মানুষের জীবন সমাজ ও রাষ্ট্রের উপর বিশেষভাবে নির্ভরশীল। যে সমাজে বিশাল পরিমাণ মানুষ বস্তিতে বাস করছে, বিশাল পরিমান মানুষ বেকার, ৮০% মানুষ নিজের আয়ে চলতে পারে না; সেখানে পজিটিভ ভাবনা তেমন কোন পরিবর্তন আনতে সক্ষম হবে না।
২৭ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১১:৪০
কবীর হুমায়ূন বলেছেন: জনাব সোনাগাজী, আপনার কথায় যুক্তি আছে। তবে, নেতিবাচক চিন্তা ও কর্ম নিয়ে ব্যাক্তি, সমাজ বা রাষ্ট্র কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে কি পৌঁছতে পারবে? সমাজকাঠামোতে মেধা ও চিন্তা বা কর্মের তারতম্যের কারণে বৈসাদৃশ্য থাকাটাই স্বাভাবিক। তবে, প্রত্যেকেই নিজের অবস্থানে সন্তুষ্ট থেকে ইতিবাচক চিন্তা ও কর্ম করাই কি মঙ্গলজনক নয়? কারণ, নেতিবাচকতায় বিশৃঙ্ক্ষলা ছাড়া মঙ্গলজনক কী আনতে পারবে? তবে, আশাব্যঞ্জক কথা, সুখের মাপকাঠিতে পৃথিবীর অনেক জাতি বা রাষ্ট্রের নাগরিকের চেয়ে আমরা এখনো এগিয়ে আছি। আমাদের অনেক অভাব আছে সত্যি; কিন্তু সন্তুষ্টিবোধ আমাদের মাঝে এখনো ইতিবাচক ধ্যানধারণা বিদ্যমান। আমি বিশ্বাস করি, জীবনের সর্বাবস্থায়, ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গীতে চলাই উত্তম। শুভ কামনা আপনার প্রতি।
৪| ২৭ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১০:৩৬
নেওয়াজ আলি বলেছেন: এইভাবে যে কিশোর গ্যাং গড়ে উঠছে । শিশুরা খুনে জড়াচ্ছে এর জন্য কী দায়
২৭ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১১:৪২
কবীর হুমায়ূন বলেছেন: ঠিকই বলেছেন নেওয়াজ আলি ভাই। এর থেকে পরিত্রাণের জন্য ইতিবাচক চিন্তা ও কর্মে উজ্জীবিত হওয়া। নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গীর কারণেই সমাজে এ অসঙ্গতির উদ্ভব হচ্ছে। সুন্দর ও সুস্থ থাকুন সব সময়।
৫| ২৮ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: ১ ও ৩ মন্তব্যের লজিক আছে।
২৮ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১১:৪৫
কবীর হুমায়ূন বলেছেন: জ্বী, ঠিকই বলেছেন। কিন্তু জীবন লজিক দিয়ে বেশিদূর এগুতে পারে না। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সত্যনিষ্ঠ আবেগের প্রয়োজন হয়। শুভ কামনা প্রিয়জন।
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে মার্চ, ২০২২ রাত ৮:১৯
সোনাগাজী বলেছেন:
গতকাল চাকুরী পাই নাই, আজকে পাবো; গতকাল ঝুলে ঝুলে বাসে গেছি, আজকে উবারে যাবো; গত ২০ বছর ঋণ করে চলছি, আজকে থেক ঋণ দেবো; গতবার মেডিক্যাল কলেজে পড়াে সুযোগ পাইনি আজকে পাবো; ২০ সালে করোনার সময় হাসপাতালে সীট পাইনি, এবার পাবো ....