![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মূলতঃ নদী ভাঙন বাংলাদেশের মত পলি গঠিত অঞ্চলের বহু দিনের পুরোনো সমস্যা। পদ্মা, মেঘনা, যমুনা এই প্রধান নদীগুলোই সাধারণতঃ বেশী ভাঙ্গে। তবে এটা সহনীয় পর্যায়ে হলে মেনে নেওয়া যায়। কিন্তু তা যদি হয় ভয়াবহ, মাত্র এক বছরের ব্যবধানে গ্রামের পর গ্রাম বিলিন্ হয়ে যাওয়া – তা এ একবিংশ শতাব্দীতে কিভাবে মানা যায়? এ প্রাকৃতিক বিপর্যয় আমরা কি কৃত্রিম ভাবে কিছুটা প্রতিরোধ করতে পারিনা?
আজ শরীয়তপুর জেলার জাজিরা এবং নড়িয়া উপজেলার শত বছরের পুরোনো জনপদ /সভ্যতা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। আমরা কি পারিনা এ প্রযুক্তির যুগে প্রাকৃতিক দুর্যোগকে কিছুটা হলেও রুখে দিতে। প্রতি বছর আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে এত প্রযুক্তিবিদ তৈরী হচ্ছে। তাদেরকে কেন সুযোগ দেওয়া হচ্ছে না। এসব কাজে তাদের বাস্তবধর্মী গবেষণার প্রতিফলন কেন দেখা যাচ্ছে না। নদী ভাঙন হলেই যে, হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বাঁধ দিয়ে লুটপাটের সুযোগ করে দিতে হবে, তাতো নয়। নদীর শ্রোতের তীব্রতা, গতিপথ, গভীরতা, মাটির প্রকৃতি ইত্যাদি পরীক্ষা করে ভাঙ্গন রোধে নানামুখি পদক্ষেপ নেওয়া যায়, তাতো সাধারণ জ্ঞানের মানুষও বোঝে। তবে কেন সে সব ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না? এর পিছনে দায়ী কে বা কারা? সরকারের নীতি নির্ধারকদের সেটা ভাল করে খতিয়ে দেখতে হবে। আর যত দ্রুত সম্ভব বর্তমানে ভয়াবহ ভাঙ্গন এলাকা শরীয়তপুরের নড়িয়া ও জাজিরার জনপদ রক্ষার জন্য ব্যবস্থা নিতে হবে।
(কবির সরদার – ২২/১০/২০১৭)
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৩৫
কবির সরদার বলেছেন: ধন্যবাদ।
২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: নৌ পরিবহন মন্ত্রীকে ধরেন। তাকে দরখাস্ত দেন।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৩৬
কবির সরদার বলেছেন: অনেক হয়েছে অনেক ধরেছি, ফলাফল ০।
৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩১
কামরুননাহার কলি বলেছেন: কারো যদি করার থাকতো তাহলে তো করতো ভাইয়া। তারা তো আর ওখানে বসবাস করেনা। যদি বসবাস করতো তাহলে ঠিকই করতো।
আপনে নিশ্চয় শরিয়তপুরের আমিও শরিয়তপুরের মেয়ে।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৩৮
কবির সরদার বলেছেন: আমাদেরতো আর বড় কোন মন্ত্রী নাই, তাই আন্দোলন করছি।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৮
তারেক_মাহমুদ বলেছেন: পদক্ষেপ নেওয়া জরুরী