![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেশ স্বাধীন হয়েছে ৪৭ বছর। তারপর ৭৫ এর বিপর্যয়। আওয়ামীলীগ তথা শরীয়তপুরবাসীর হাতে ক্ষমতা এসেছে ৯৬ তে। কিন্তু পুনর্গঠনের কথা বলে তখন ৫ বছর শেষ। শরীয়তপুরের অবকাঠামো সেই একই রয়ে গেল। উপরন্তু ভাঙ্গতে থাকল পদ্মার পাড়ের স্থায়ী সব বসত ভিটা। আবার ২০০৯ এ পেল ক্ষমতা। কিন্তু আশায় বুক বাঁধল অযথা।
শরীয়তপুরের উন্নয়ন?
মনে হয় যেন পাপুয়া নিউগিনির রাস্তা ঘাট। নদী ভাঙন তীব্র থেকে তীব্রতর হচ্ছে। কোন ভ্রুক্ষেপ নেই। নিজেদের সরকারের কাছে দাবি আদায়ের আন্দোলন করতে হয়, অনশন করতে হয়। সান্তনা দিল কাগজে সই করে। কোথায় বাঁধ? ফাইলে আছে!
সবাই বলে শরীয়তপুরের মাটি আওয়ামী লীগের ঘাঁটি । এখন বলতে হবে শরীয়তপুরের পানি নৌকার ঘাঁটি। মাটিতো পানি হয়ে গেছে!
হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে শহরে ফ্লাইওভার হচ্ছে। প্রজেক্ট পাশ হওয়ার আগেই ঠিকাদাররা কাজ পেয়ে যাচ্ছে। কৈ? আন্দোলন তো করতে হচ্ছে না। বছরে ৬ বার রাস্তা খোঁড়াখুড়ি হচ্ছে। হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয় হচ্ছে। শহরবাসী আন্দোলন করেও উন্নয়ন বন্ধ করতে পারছে না। আর আমাদের বেলায়?
১২০০ কোটি টাকার একটা কলা ঝুলিয়ে দিল! অর্ধেক তো তার বানরেই খাবে। বাকী অর্ধেকটা কবে কাজে লাগবে? ততদিনে জাহাঙ্গীর আলম ওহেদুল আলমের চোখের পানি শুকিয়ে যাবে। হয়তো এবার তারা বাড়ি ঘর নিয়ে বগুড়া চলে যাবে। মনের দুঃখে নৌকা থেকে নেমে অন্য রাস্তায় হাঁটবে॥
১০ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৫৮
কবির সরদার বলেছেন: জাহাঙ্গগীর আলম হলেন ভিকটিম। যার বাড়ি ইতোপূর্বে নদীতে ২ বার ভেঙ্গেছে। শরীয়তপুর এলাকায় বেড়িবাঁধের প্রকল্প পাশ হওয়ার পরও কাজ আরম্ভ হচ্ছে না। তাই পুনরায় জাহাঙ্গীর আলমের মত অনেকের বাড়ি বিপদের সম্মুখিন।
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
জাহাংগীর আলম কে হন? এমন কিছু লেখেন, যা থেকে আসল ব্যাপারটা পরিস্কার হয় না।