নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বুড়ো আলেকক্স

বুড়ো আলেকক্স › বিস্তারিত পোস্টঃ

মন্ত্রী এম পি বড় আমলাদরে শপথ নতিে হবে

২৩ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৪৮

মন্ত্রী এম পি বড় আমলাদের শপথ নিতে হবে যে,” আমি মন্ত্রী হবো কিন্তু টাকার মালিক হবো না,আমি এম পি হবো কিন্তু টাকার মালিক হবো না,আমি বড় আমলা হবো কিন্তু টাকার মালিক হবো না,আরো ও শপথ নিতে হবে রাজনীতিকে রোজগেরে পেশা বানাবো না,রাষ্ট্রীয় সম্পদ আইন করে সাদা বানিয়ে সম্পদের পাহাড় গড়বো না। রাজনীতিকে পেশা হিসেবে নিতে চান তারা কেউই ৩০ লক্ষ টাকার বেশী মালিক হবেন না। যারা সংসদ নির্বাচনে প্রাথী হবেন তারা ৩০ লক্ষ টাকার বেশী মালিক হবেন না । রাজনীতির মতো মানব সেবাকে যারা পেশা হিসেবে নিতে চান তারা পাবেন রাষ্ট্রীয় সম্মান,মর্যাদা কিন্তু তাদের অবশ্যই ব্যাক্তিগত সম্পদের মালিকানার সীমাবদ্ধতা থাকতে হবে। একজন সংসদ প্রার্থী যদি ৩০লক্ষ টাকার বেশী মালিক না হন তাহলে নির্বাচনে নিশ্চয়ই কোটি টাকা খরচ করতে পারবেন না, একজন সংসদ প্রার্থী যদি ৩০লক্ষ টাকার বেশী মালিক না হন তাহলে রাষ্ট্রীয় সম্পদ আইন করে সাদা বানিয়ে নিজেদের ব্যাক্তিগত সম্পদের পরিমান বৃদ্ধি ও সুইচ ব্যাংকে জমা বৃদ্ধি করবেন না।পুলিশ বিচারক সরকারী সকল কর্মকর্তা কেউই বেতনের অতিরিক্ত খরচ করতে পারবেন না, বেতনের অতিরিক্ত টাকার মালিক হতে পারবেননা। যারা বেশী টাকার মালিক হতে চান তারা ফ্রেশ ব্যবসা করবেন,রাজনীতি নয়,রাজনীতিকে ব্যবহার করেও নয়। আমাদের দেশের রাজনৈতিক দলগুলির নিজেদের দলের মধ্যে গনতান্ত্রিক র্চ্চা নেই,দেশের গনতন্ত্রের জন্য পাতানো কলহ করেন। এই রাজনৈতিক দলগুলিই এ দল ও দলের নিন্দা করে মুলত জনগনকে ধোকা বোকা বানিয়ে নিজেদের,ধনীদের ধন সম্পদ রক্ষা ও বৃদ্ধি করতে কাজ করছেন এবং ছন্নছাড়া শয়তান মানবাধিকার লংঘনকারী আমেরিকা ও ভারতের মদদে ধর্ম, নগ্নতা,যৌনতা বাজারজাত করছেন।আর এ ক্ষেত্রে আমাদের দেশের রাজনৈতিক দলগুলো,স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি,স্বাধীনতার বিপক্ষের শক্তি মুলত রসুন। আলীগ,বিএনপি,জামায়াত,জাতীয় পার্টি সব এক, আর তা হলো গরীব কম খেয়ে ভাংগা ঘরে শুয়ে ধৈর্য্যের পরীক্ষা দেবে আর ধনীরা বেশী খাবে সব্বোর্চ ভোগ করবে ।গনতন্ত্র স্বাধীনতার নামে ব্যক্তি সম্পদের স্বাধীনতা যদি মানুষকে নিষ্ঠুর বর্বর অমানুষ বানায় তাহলে সে গনতন্ত্র সে স্বাধীনতা শুধু ভোগের, সে গনতন্ত্র সে স্বাধীনতা শুধু সম্পদ আড়াল করার কৌশল।আমরা কেনো ভুলে যাই এ ধনী গরীব সকলের। নিষ্ঠুর বর্বর ধনীদের যে পরিমান গচ্ছিত সম্পদ আছে তা দিয়ে০-১৮ বছর বয়স পর্যন্ত সকল শিশুদের ফ্রি রেশন কার্ড দেওয়া যায় যে রেশন কার্ডের মাধ্যমে জন্ম থেকে ১৮ বছর বয়স অর্থাৎ উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত সকল শিশু সম খাবার,সম কাপড়,সমঘর,সম লেখাপড়া,সম চিকিৎসা খরচ পাওয়া সম্ভব এবং ৬০ উর্দ্ধো সকল বৃদ্ধ বৃদ্ধাদের ফ্রি রেশন কার্ড দেওয়া যায় যে রেশন কার্ডের মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় তত্বাবধানে স্বয়ং রাষ্ট্র নিজে সকল বৃদ্ধ বৃদ্ধাদের সম খাবার,সম কাপড়,সমঘর,সম যতœ ,সম চিকিৎসা পরিচালনা করতে পারেন।অথচ নিষ্ঠুর বর্বর ধনীরা গরীবদের ভিক্ষুক বানিয়ে করুনা ও দয়া করে গর্ব অনুভব করেন। যে দেশের বেশীরভাগ মানুষ কষ্টকর অনিশ্চয়তায় বস্তি ফুটপাত আর গ্রামের জীর্নশীর্ণ ঘরে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে বসবাস করে সে দেশের দুর্নীতিবাজ রাজনৈতিক দল ও নিষ্ঠুর বর্বর ধনীরা কেনো এরকম করেন কারো জানা থাকলে দয়া করে জানাবেন।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:০৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
জনসেবার মহান ব্রত না নিয়ে যারা কেবল ঠিকাদারী, টাকা কামানো আর পেশী শক্তি অর্জনের জন্য রাজনীতি করে তাদেরকে আমার কাছে প্রতিবন্ধী মনে হয়।

এই সব প্রতিবন্ধীর জন্য আমাদের সীমাহীন দয়া-দাক্ষিণ্য আর করুণা করা উচিত। আপনার আমার চারপাশে এই রকম অনেক প্রতিবন্ধী দেখতে পাবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.