![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নির্বাচনী ইশতেহার কি জনগনের মতামত নিয়ে তৈরী কর হয় নাকি ধনীক শ্রেনীর স্বার্থ রক্ষাকারী ইশতেহার রাজনৈতিক দলগুলি জনগনের উপর চাপিয়ে দিয়ে থাকেন ! গণজাগরণ মঞ্চ,হেফাজতে ইসলামের মধ্যে একজায়গায় খুব মিল তা হলো এরা ধনীক শ্রেনীর স্বার্থ রক্ষাকরী সংগঠন। জামায়াত শুধু রাজাকার দোষে দুষিত নয় জামায়াত ধনীক শ্রেনীর স্বার্থ রক্ষাকারী রাজনৈতিক দল একথা আওয়ামীলীগ গণজাগরণ মঞ্চ কেউই বলছেন না। কারণ আওয়ামীগ বিএন পি জাতীয় পার্টি সব একই দোষে দূষিত।গণজাগরণ মঞ্চের পৃষ্টপোষকতায় যারা আছেন তাদের অনেকেই মুক্তযুদ্ধের সংস্কৃতির নাম ভাংগিয়ে অনেক টাকা পয়সার মালিক হয়েছেন,বহু মুক্তিযোদ্ধা অভাবে অনটনে স্বাধীন দেশে ভিক্ষা করেছেন,করছেন।।স্বাধীনতা যুদ্ধে ধনী গরীব সকলেই খতিগ্রস্থ হয়েছিলো।গরীবরা আশাকরেছিলো স্বাধীন দেশে ধর্ম নিরেপেক্খ সমাজতন্ত্রের সুবিধা পাবে। স্বাধীনতার সুফল ধনীক শ্রেনীর পকেটে,গরীবেরা কম খেয়ে ভাংগাঘরে শুয়ে ধৈর্য্যরে পরীক্ষা দিয়েই যাচ্ছে।স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি,স্বাধীনতার বিপক্ষের শক্তি মুলত রসুন। আলীগ,বিএনপি,জামায়াত,জাতীয় পার্টি সব এক। ধনী গরীব একই কাতারে নামায পড়ে.ধনী গরীব একই কাতারে পূজা প্রার্থনা করে অথচ ধনী গরীব একই মানের ঘরে থাকেনা,একই মানের খাবার খায় না,একই মানের কাপড় একই মানের চিকিৎসা পায়না সেক্ষেত্রে আলীগ,বিএনপি,জামায়াত,জাতীয় পার্টি সব এক আর তা হলো গরীব কম খেয়ে ভাংগা ঘরে শুয়ে ধৈর্য্যের পরীক্ষা দেবে আর ধনীরা বেশী খাবে সব্বোর্চ ভোগ করবে ।জরুরী ভিত্তিতে যা দরকার তা হলো নির্বাচনের ভাষণে, নির্বচনী ইশতেহারে যুক্ত করুন আমরা যে দলই ক্ষমতায় যাই সেনাবাহিনী নৌবাহিনীর তত্বাবধানে ০-১৮ বছর বয়স পর্যন্ত সকল শিশুদের ফ্রি রেশন কার্ড দেওয়া হবে যে রেশন কার্ডের মাধ্যমে জন্ম থেকে ১৮ বছর বয়স অর্থাৎ উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত সকল শিশু সম খাবার,সম কাপড়,সমঘর,সম লেখাপড়া,সম চিকিৎসা খরচ পাবে এবং ৬০ উর্দ্ধো সকল বৃদ্ধ বৃদ্ধাদের ফ্রি রেশন কার্ড দেওয়া হবে যে রেশন কার্ডের মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় তত্বাবধানে স্বয়ং রাষ্ট্র নিজে সকল বৃদ্ধ বৃদ্ধাদের সম খাবার,সম কাপড়,সমঘর,সম যতœ ,সম চিকিৎসা পরিচালনা করবে।গরীব মুক্তিযোদ্ধারা গণজগরণ মঞ্চের এ সাফল্যে খুশী হবে তখনই যখন গণজগরণ মঞ্চ আবার আওয়াজ তুলবে যে ধনী মুক্তিযোদ্ধা গরীব মুক্তিযোদ্ধা একই মানের ঘরে থাকবে,একই মানের খাবার খাবে,একই মানের শিক্ষার সুযোগ পাবে,একই মানের স্বাস্থ্যসেবা পাবে। সে আন্দোলন,সে আওয়াজ গণজাগরণ মঞ্চ না তুললে আমরা গরীবেরা বলবো গণজাগরণ মঞ্চের যে সাফল্য তা মুলত ভারতের দালালী,তা মুলত ধনীক শ্রেনীর দালালী।্তাই দেশপ্রেমিক সকল সংগঠনের কাছে আবেদন করছি নির্বাচনের আগে আওয়াজ তুলন মন্ত্রী এম পি বড় আমলাদের শপথ নিতে হবে যে,” আমি মন্ত্রী হবো কিন্তু টাকার মালিক হবো না,আমি এম পি হবো কিন্তু টাকার মালিক হবো না,আমি বড় আমলা হবো কিন্তু টাকার মালিক হবো না,আরো ও শপথ নিতে হবে রাজনীতিকে রোজগেরে পেশা বানাবো না,রাষ্ট্রীয় সম্পদ আইন করে সাদা বানিয়ে সম্পদের পাহাড় গড়বো না। রাজনীতিকে পেশা হিসেবে নিতে চান তারা কেউই ৩০ লক্ষ টাকার বেশী মালিক হবেন না। যারা সংসদ নির্বাচনে প্রাথী হবেন তারা ৩০ লক্ষ টাকার বেশী মালিক হবেন না । রাজনীতির মতো মানব সেবাকে যারা পেশা হিসেবে নিতে চান তারা পাবেন রাষ্ট্রীয় সম্মান,মর্যাদা কিন্তু তাদের অবশ্যই ব্যাক্তিগত সম্পদের মালিকানার সীমাবদ্ধতা থাকতে হবে। একজন সংসদ প্রার্থী যদি ৩০লক্ষ টাকার বেশী মালিক না হন তাহলে নির্বাচনে নিশ্চয়ই কোটি টাকা খরচ করতে পারবেন না, একজন সংসদ প্রার্থী যদি ৩০লক্ষ টাকার বেশী মালিক না হন তাহলে রাষ্ট্রীয় সম্পদ আইন করে সাদা বানিয়ে নিজেদের ব্যাক্তিগত সম্পদের পরিমান বৃদ্ধি ও সুইচ ব্যাংকে জমা বৃদ্ধি করবেন না। ধনী গরীব যেমনএকই কাতারে নামায পড়ে.ধনী গরীব যেমনএকই কাতারে পূজা প্রার্থনা করে তেমনি সকল টাকা পয়সা দিয়ে সকল নাগরিকের জন্য একই মানের ঘর ,একই মানের খাবার ,একই মানের কাপড় একই মানের চিকিৎসার ব্যবস্থা করুন।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৬
এ.আর.রাজ বলেছেন: যৌক্তিক......।