নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বুড়ো আলেকক্স

বুড়ো আলেকক্স › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমরা যমেন পাকস্থিানকে বতিাড়তি করছেি তমেনি ইন্ডয়িার শোষন ও অপসংস্কৃতি থকেে এ দশেকে রক্ষা করতে হব।ে

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৫

গ্রাম আর শহরের পার্থক্য,অসম উন্নয়ন,আমাদের বুদ্ধি বিবেচনা আর মেধা বিকাশের ব্যাপক ব্যবধান তৈয়ার করছে। গ্রামে বসবাস করে গ্রামে প্রাপ্ত সুযোগ সুবিধা আর শহরের সুযোগ সুবিধার ব্যবধান ব্যাপক অসম।তবে গ্রামের গরীব মানুষ শহরের গরীব মানুষ সমস্ত শ্রম নিংড়ে যে সম্পদ তৈরী করছে তা দিয়ে গ্রামের বড়লোক আর শহরের বড়লোক বেশ বাদশাহী জীবন যাপন করছেন।আমাদের বড়লোকেরা ভোগকৃত সম্পদে টাকায় গরীবের গায়ের গন্ধ পান কি ! আমরা গরীব হলেও,বুদ্ধি বিবেচনা কম হলেও কল্যাণ অকল্যাণ বুঝি যে আমাদের গরীবের শ্রম যত সস্তা বড়লোকের ভোগবিলাস তত রাজকীয়। গত তিন দশক ধরে বড়লোক গার্মেন্টস মালিকেরা গরীবের সস্তা শ্রম এত চুষা চুষেছে যে এখন গার্মেন্টস থাকলেই বা কি না থাকলেই বা কি।কিন্ত ন্যায্য মজুরী দেবেন না। আমাদের মালিক শ্রেনী ও ব্যবসায়ী প্রধান সরকার বলছে ব্যাটা গরীব শ্রমিক তোর এত সাহস তুই বেশী মজুরী দাবী করিস,পুলিশ দিয়ে দমন করছেন। মালিক শ্রেনী ও ব্যবসায়ী প্রধান বিরোধী দল মজুরি নিয়ে কোন কথা বলছেন না কারণ তারাও গরীবের সস্তা শ্রম এত চুষা চুষেছে যে এক্ষেত্রে সরকার আর বিরাধী দল ভাই ভাই।আমরা গরীব হলেও আমরা গ্রাম আর শহরের জীর্ণশীর্ণ ঘরে বসবাস করলেও ভালো মন্দ বুঝি যে পাকিস্থানী সংস্কৃতি যেমন বিজাতীয়,ইন্ডিয়ার সংস্কৃতিও বিজাতীয়।পকিস্থানকে বর্জন করেছি এখন আমাদের ইন্ডিয়াকেও বর্জন করতে হবে। আমাদের মালিক শ্রেনী ও ব্যবসায়ী প্রধান সরকার আর বিরাধী দল দেশ প্রেমিক ও জনকল্যানমুলক নন। এনারা দেশ বিরোধী চুক্তি করেন এবং ন্যায্য মজুরী দেননা।এনাদের দেশপ্রেমের নমুনা সরকার প্রকৃতি ধ্বংস করে ভারতীয় শোষনের বিস্তার এবং মজুরী কম দিয়ে শ্রমিক পেটানোর মত জনকল্যানমুলক কাজ করছেন আর বিরোধী দল প্রকৃতি ধ্বংস করে ভারতীয় শোষনের বিরুদ্ধে,ন্যায্য মজুরীর দাবীতে প্রতিবাদ হরতাল করছেন না। এ রকম চলতে থাকলে জনগন সরকারী দল ও বিরোধী দল উভয়কেই ঘৃণাও প্রত্যাখ্যান করবে। দলের স্বার্থ ব্যক্তি স্বার্থ আগে নয়,আগে দেশের স্বার্থ,দেশের জনগনের স্বার্থ। দেশ ও দেশের মানুষকে এগিয়ে আসতে হবে,শপথ নিতে হবে আমরা যেমন পাকিস্থানকে বিতাড়িত করেছি তেমনি ইন্ডিয়ার শোষন ও অপসংস্কৃতি থেকে এ দেশকে রক্ষা করতে হবে। রাষ্ট্রীয়ভাবে ভারত শুধু শোষন আর অপসংস্কৃতির প্রসার বিস্তার করবে,ধ্বংস করবে আমাদের প্রকৃতি, বিকৃত করবে আমাদের আবহমান বাংলা সংস্কৃতি,ভারতের কাছে প্রতিবাদহীন দাস হয়ে পড়ছি আমরা।জাতি পাকিস্থানের কলংকমুক্ত হয়েছে কিন্ত ভারতীয় শোষন অপসংস্কৃতি থেকে মুক্ত হতে পারেনি। পাকিস্থান আমাদের শোষন করেছে ২৫ বছর,ভারত শোষন করে চলেছে ৪৩ বছর।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪১

মুহাম্মাদ মাহফুজুর রহমান শরীফ বলেছেন: পাকিস্তান ভারতের ঐ পারে ছিল বিধায় সহজে ভাগানো গেছে।
আর ভারতকে তারাতে হলে নিজেদেরকে আরো বেশী সনির্ভর হতে হবে আর দেশ প্রেম থাকতে হবে।

২| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৪৬

দুরন্ত-পথিক বলেছেন: ওই দেশ কে শিক্ষা দেয়ার জন্য শুধু ওদের টিভি চ্যানেল আর সিমান্তে কড়া পাহারা বসালেই হবে । কারন ওরা বাঁচে আমাদের দেশে টিভি চ্যানেল বিক্রি করে আর ফেন্সিডিল রফতানি করে ।

৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৪৬

দুরন্ত-পথিক বলেছেন: ওই দেশ কে শিক্ষা দেয়ার জন্য শুধু ওদের টিভি চ্যানেল আর সিমান্তে কড়া পাহারা বসালেই হবে । কারন ওরা বাঁচে আমাদের দেশে টিভি চ্যানেল বিক্রি করে আর ফেন্সিডিল রফতানি করে ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.