নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বুড়ো আলেকক্স

বুড়ো আলেকক্স › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমরা স্বাধীন জাতি হলওে কোন স্বাধীনতা আমাদরে নইে, আমরা পরাধীন ভারত আমরেকিার কাছ।ে

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪

আমরা পাকিস্থানকে ঘৃণা করতে শিখলেও আসল শয়তান আমেরিকাকে ঘৃণা করতে শিখিনি।

ভারত কেনো যুদ্ধ সহায়তা দিয়েছিলো ! তা শুধু ভারতের স্বার্থেই । নাকি স্বাধীনতাকামী মনুষের প্রতি মহানুভবতায় ! স্বাধীনতাকামী মনুষের প্রতি এত দরদ,কাশমীরের স্বাধীনতাকামী মানুষের প্রতি নির্দয়তা,টামীল টাইগার দমন ! ভারতের স্বার্থ যাই থাকুক আমরা স্বাধীন সর্বভৌম । কিন্তু আমেরিকা ! আমেরিকা তো সরাসরি স্বাধীনতা যুদ্ধের বিপক্ষ শত্র“। স্বাধীনতার চেতনা জাগ্রত অব্যাহত থাকবে তখনই যখন আমেরিকাকে ঘৃণাবোধ বেশী জাগ্রত হবে। আমেরিকা গেলেই জীবন স্বার্থক ,আমেরিকা মানে সকল সুখের কেন্দ্র ,সকল জেনারেশনে এই বোধ স্বাধীনতা চেতনা অগ্রগামী হতে বাধাগ্রস্থ হচ্ছে। যতদিন রবে পদ্মা মেঘনা যমুনা ততদিন এ চেতনা জাগ্রত রাখতে পদ্মা মেঘনা যমুনাকে বাচিয়ে রাখতে হবে। ভারতের পলিসিতে আমাদের নদীগুলো হারাবে কোটি বছরের ধারা। আমেরিকার বিরোধীতার মুখে ভারতের সহায়তায় যেভাবেই হোক আমরা স্বাধীন। আমাদের এই স্বাধীন স্বার্বভৌম তাতো শুধুই সকল বাংলাদেশীর। শুধু ধনী বাংলাদেশী বা শুধু গরীব বাংলাদেশীদের নয়। ধনী গরীব সকল বাংলাদেশীর । স্বাধীন দেশের সংবিধানে গরীবের ১টি ভোট = ১ , ধনীর ১টি ভোট =১ । জীবন যাপন এত অসমান কেনো ! একমাত্র কারন আমরা ভারত আমেরিকার প্রভাব মুক্ত হতে পারিনি। আমরা স্বাধীন জাতি হলেও কোন স্বাধীনতা আমাদের নেই, আমরা পরাধীন ভারত আমেরিকার কাছে। আমাদের উন্নয়ন প্রকল্পের নামে সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেয় ভারত আমেরিকা।স্বাধীন দেশ নিজেরা কোন সিদ্ধান্ত নিতে পারেনা। ভারত আমেরিকা এ দেশে তাদের স্বার্থরক্ষাকারী প্রতিনিধির (যাকে বাংলায় দালাল বলে ) মাধ্যমে সকল সিদ্ধান্ত নেয়। ভারতীয় দালাল আমেরিকার দালাল এদেশের ধনীক বণিক রাজনীতিকেরা।স্বাধীন দেশের সংবিধানে গরীবের ১টি ভোট = ১ , ধনীর ১টি ভোট =১ । একদিকে ধনীদের সম্পদ আর স্বর্গীয় ভোগ অন্যদিকে বস্তি ফুটপাত গ্রামের জীর্ণশীর্ণ ঘরে কষ্টকর নিষ্ঠুর অনিশ্চয়তা। জাতিসংঘ কি ? পৃথিবীর সকল দেশের সম্মিলিত সংগঠন নাকি শুধুমাত্র আমেরিকার নিজস্ব সংগঠন ! এখন ও আফ্রিকা এশিয়ায় অ-নে-ক মানুষ গরীব। কাপড় খাবার ঘর চিকিৎসা শিক্ষা নেই অথচ যুদ্ধ ব্যয়, বিলাসিতা ব্যয় যা হয় তা দিয়ে সকল গরীব পরিবারকে মাসে দশ হাজার (বংলাদেশী)টাকা ভাতা দেওয়া যায়,পাকা ঘর,স্বাস্থ্যকর লেট্রিন সুপেয় পানি দেওয়া যায় । গনতন্ত্রের স্বাধীনতা শুধু সম্পদের মালিক হওয়া নগ্নতা যৌনতা আর ভোগ বিলাস ! গরীবরা জোট করে গরীবের সত্য দাবী উচ্চারিত যাতে না হতে পারে তার জন্য গরীকে বিভক্ত করে,বিভ্রান্ত করে নির্বাচনী নাটকমুখী করে,খয়রাতী রিলিফি মানসিকতা জিইয়ে রাখা ! শ্রমই সম্পদ এবং শ্রমিকের ১টি ভোট =১,মালিকের ১টি ভোট =১ । মালিকের জীবন মান = শ্রমিকের জীবন মান নয়। বিবেক মনুষ্যত্ব মানবিক মুল্যবোধ কি তা ভারত ও আমেরিকাকে অবশ্যই জানতে হবে মানতে হবে। গরীব শ্রমিক কত সহ্য করবে ! এ দেশীয় মুষ্টিমেয় ধনী রাজনীতিক আমলা ব্যবসায়ী শিল্পপতিদের শোষন অত্যাচার,ভারতীয় শোষন,আমেরিকার ডিপ্লোমেসি কত সহ্য করবে ! রাষ্ট্রীয়ভাবে ভারতীয় শোষনে লাভবান হচ্ছে ভারতীয় বড়লোক আর বাংলাদেশী বড়লোক। বাংলাদেশী গরীব ভারতীয় গরীব ছিটেফোটা যা পাচ্ছে তা শুধু কোন রকমে জীবনে বেচে বড়লোকের সম্পদ বৃদ্ধির গরীব প্রজন্ম তৈরীর জন্য। আমেরিকা সারা দুনিয়া লুটে নিজ দেশের সমৃদ্ধি করে লটারী দিয়ে মানুষ আমদানী ব্যবস্থা করে আমেরিকা মানে স্বপ্নপুরী করে নতুন প্রজন্মকে আমেরিকা খারাপ তা ভুলিয়ে আমেরিকামুখী করে রেখেছে । গণতন্ত্র মানে শুধু সুষ্ঠু নির্বাচন ! গণতন্ত্র মানে ধনী বড়লোকের সর্বোচ্চ ভোগ বিলাসী জীবন ! গণতন্ত্র মানে গরীবের শহরের বস্তি ফুটপাত গ্রামের জীর্ণশীর্ণ ঘরে নিষ্ঠুরতম কষ্টকর অনিশ্চয়তার জীবন যাপন ! তা যদি গণতন্ত্র হয় তাহলে ছন্নছাড়া শয়তান ভারত আমেরিকার মধ্যস্থতায় সে গণতন্ত্রের প্রতিবাদ গরীবেরা করবেই ।বড়লোকেরা বড়লোকের দাবী দাওয়া নিয়ে মানব বন্ধন করছেন গরীবেরাও এদেশে আমেরিকা ভারতকে নিষিদ্ধ করার দাবীতে,সকল পরিবারকে মাসে দশ হাজার টাকা ভাতা দেওয়ার দাবীতে,দেশ বিরোধী সকল চুক্তি বাতিলের দাবীতে,সকল পরিবারকে পাকা ঘর স্বাস্থ্যসম্মত লেট্রিন সুপেয় পানি সরবরাহের দাবীতে প্রতিবাদ অহিংস সংগ্রাম করবেই।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫০

হাসিব০৭ বলেছেন: সহমত

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.