![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হঠাৎ শূণ্য থেকে কেউ একজন কথা বলে উঠলো।
-ওটা ছিল একটা এক্সিডেন্ট। হ্যা, তুমি একটা কার এক্সিডেন্টে মারা গেছো।
সাথে সাথে ঘটনাটা মনে পড়লো।
- হ্যা, হ্যা মনে পড়ছে। আমরা যাচ্ছিলাম চার্চে বড়দিনের প্রোগ্রামে। তারপর একটা ট্রাক..
-হু। ট্রাকটা হঠাৎ করে তোমার সামনে পড়ে যাওয়ায় তোমার কিছু করার ছিল না।
-আমি.. তবে আমি মারা গেছি?
-ইয়েস। কিন্তু এটা নিয়ে দুঃখ করার কিছু নেই। সবাই এক সময় না এক সময় মারা যায়।
- আমি এখন কোথায়? এটা কি মৃত্য পরবর্তী জীবন?
- তোমার মতো করে ভাবলে এটা তাই।
- আমার ছেলে, আমার স্ত্রী- তারা কোথায়? তারা কি ভাল আছে?
- হ্যা। তারা ভালো আছে। তাদের নিয়ে তোমাকে আর না ভাবলেও চলবে।
- ওহ! ঠিক আছে। তারা ভাল থাকলেই আমি খুশি। এখন তবে কী ঘটবে? আমি কি স্বর্গে যাবো? নাকি নরকে?
-কোথাও না। তোমার পুনুরুত্থান হবে।
-তাই? তাহলে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের মতামতটাই সঠিক?
-প্রত্যেক ধর্মই তার নিজ নিজ উপায়ে সঠিক। চলো, হাঁটি।
- আমরা কোথায় যাচ্ছি?
- নির্দিষ্ট করে কোথাও না। হেঁটে হেঁটে কথা বলতে ভালো লাগবে, তাই বললাম।
-তাহলে ব্যাপারটা কি দাঁড়ালো। আমি আবার শূণ্য থেকে শুরু করবো? একটা শিশু হিসেবে আবার আমার জন্ম হবে। গত জন্মে করা কোন কিছুই তবে কোন ব্যাপার না?
- না। তোমার ভেতরে গত জন্মে অর্জিত সব অভিজ্ঞতা বা জ্ঞান ঠিকই থাকবে। কেবল এই মুহুর্তে তুমি তা স্মরণ করতে পারবে না। তোমার আত্মা আসলে অনেক সুন্দর, অনেক বিশাল- যা তুমি কল্পনাও করতে পারবে না। মানুষের মন কেবল তার আত্মার খুব অল্প একটা অংশ ধারন করতে পারে। এটাকে তুলনা করা যায় হাতের আঙুলের একটা অংশ এক গ্লাস পানিতে ডুবিয়ে তা ঠান্ডা-গরম পরীক্ষা করে দেখার মতো একটা ঘটনার সাথে। তোমার শরীরের ক্ষুদ্র একটা অংশকে পাত্রটিতে কিছুক্ষণের জন্য রেখেই পুরো পাত্রটার অবস্থা তুমি বুঝে ফেলতে পারো।
তুমি মানুষের হিসাবে মাত্র ৫৩৪ বছর মানুষ হিসেবে কাটিয়েছো, তাই তোমার বিপুল অস্তিত্ব সম্পর্কে সচেতনতা আসেনি। এখানে যদি আমরা আরো বেশি সময় থাকি তবে আমি সবকিছু তোমাকে মনে করিয়ে দিতে পারবো। কিন্তু দুটি জীবনের মাঝামাঝি সময়ে সেটা করা তোমার জন্য উচিত হবে না।
-তাহলে মোট কতোবার আমার পুনর্জন্ম হয়েছে?
- অনেক অনেক জীবনের স্বাদ তুমি পেয়েছো ইতোমধ্যেই। এবার তোমাকে ৫৪০ খ্রীস্টাব্দের এক চীনা কিষানি হিসেবে জন্ম নিতে হবে।
- থামো, থামো। কি বললে? তুমি আমাকে অনেক অতীতে পাঠিয়ে দিচ্ছো!
- মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে যদি বলতে চাও, তবে সেটাই ঘটতে যাচ্ছে। কিন্তু তুমি জানো না সময় নামক ব্যাপারটা কেবল তোমাদের পৃথিবীতেই আছে। আমি যেখান থেকে এসেছি, সেখানকার ব্যাপারটা ভিন্ন।
- তুমি তবে কোথা থেকে এসেছো?
- আমি এসেছি অন্য কোন জায়গা থেকে। তুমি সেটা জানলেও বুঝবে না। সে পরিপক্কতা এখনও তোমার হয় নি।
- দাঁড়াও, দাঁড়াও । আমি যদি অন্য কোথাও অন্য কোন সময়ে জন্ম লাভ করি, তবে কি কোন না কোন সময় আমি এই আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারবো?
- হ্যা অবশ্যই। তোমাদের উভয়ের মধ্যে পার্থক্যটা কেবল থাকবে সময়ের। তবে তুমি সেটা টের পাবে না।
- তাহলে এর মানে কী হতে পারে?
- তুমি কি জীবনের মানে জানতে চাচ্ছো? এটা কি একটা গতানুগতিক প্রশ্ন নয়?
- তবু। আমি এ সবকিছুর মানেটা জানতে চাই।
- আমি আসলে পুরো বিশ্ব-ব্রম্মান্ড তৈরী করেছি তোমার মধ্যে পরিপক্কতা আনার জন্য।
- আমাকে বলতে কি তুমি পুরো মানব সমাজকে বুঝাচ্ছো? তুমি চাও মানুষ পরিপূর্ণ হোক?
- হ্যা। শুধু তোমার জন্য। আমি বিশ্বের যা কিছু সব তৈরী করেছি কেবল তোমার জন্য। প্রত্যেকটা আলাদা আলাদা জীবন দ্বারা তুমি পুরপূর্ণ হও, তুমি উন্নত হও। তোমার জ্ঞান বৃদ্ধি পায়।
- শুধু আমার জন্য! তবে অন্যদের কী হবে?
- অন্যদের বলতে তুমি কাদের বুঝাচ্ছো? সেখানে তো আর কেউ নেই। সবকিছুর মূলেই কেবল তুমি আর আমি। আর কারু অস্তিত্ব কোথাও নেই।
- কিন্তু পৃথিবীতে বাকি যারা আছে। যাদের আমি নিজ চোখে দেখেছি?
- সবাই তো তোমারই একেকটা রূপ। তোমারই একেকটা পুনর্জন্ম।
-থামো, থামো। আমিই কি তবে সবাই?
-বেশ। এই তো বুঝতে পারছো।
- আমি তবে সবাই যারা পৃথিবীতে বেঁচে আছে, বেঁচে ছিল?
-তুমি ছাড়া আর কেইবা বেঁচে থাকবে?
-আমিই তবে আব্রাহাম লিংকন?
-হ্যা। তবে তুমি জন উইলকসও বটে।
-আমিই তবে সেই হিটলার?
-এবং সে যাদের মেরেছিল, তুমি তাদের সবাই।
-আমি তবে যীশু?
-তুমি তাদের সবাই, যারা তাকে অনুসরন করেছিল।
-আমিই তবে শেখ হাসিনা!
-তুমি খালেদা জিয়াও। খালেদা হয়ে তুমি যখন রোড মার্চ ডেকেছো, তুমি আসলে হাসিনাকে নয় নিজেকেই কোণঠাসা করতে চেয়েছো। হাসিনা হয়ে যখন খালেদার বাড়ি পুলিশ দিয়ে ঘেরাও করেছো তখন তুমি আসলে নিজেকেই ঘেরাও করেছো! তুমি যতোবার কারু না কারু ক্ষতি করেছিলে, ততোবারই তুমি তোমার নিজের ক্ষতি করেছিলে। তুমি যতোবার দয়াশীলতা দেখিয়েছো, তুমি তা দেখিয়েছো স্রেফ তোমার নিজেকেই। সারা পৃথিবীর সব সময়ের সব মানুষেরা যেসব সুখকর অভিজ্ঞতা লাভ করেছে বা দুঃখ পেয়েছে, তার সবই তোমার একার অভিজ্ঞতা।
-কেনো? এমনটা হবার কারন কী?
-কেননা একদিন তুমি আমার মতোই হবে। তুমি আমার মতোই একজন। তুমি আমার সন্তান।
- তুমি বলতে চাচ্ছো আমিও একজন স্রষ্টা?
- না। এখনও না। তুমি এখনও তোমার ভ্রুণাবস্থায় আছো। বেড়ে উঠছো ধীরে ধীরে। সারাটা সময় জুড়ে যখন তুমি সব মানুষের অভিজ্ঞতা অর্জন করবে তখনই তুমি আমাতে পরিণত হবে।
-তো, তুমি বলতে চাচ্ছো, সারাটা বিশ্ব একটা...
-হু। সারাটা বিশ্ব একটা ডিম। চলো তোমার পরের জীবনে যাবার সময় হয়ে এলো...
(গল্পকার এন্ডি হুইর এর ‘দ্যা এগ’ পড়ার পর)
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৩
কয়েস সামী বলেছেন: asholei. Golpota khub valo legeche bole onubad korar chesta korlam.
২| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৮
মামুন রশিদ বলেছেন: দারুণ গল্প! তবে গল্পে আপনার নিজস্ব ইনপুট (হাসিনা-খালেদা প্রসঙ্গ) ঢুকে যাওয়ায় গল্পটা অনুবাদ থেকে রুপান্তরে উত্তরণ ঘটেছে ।
অনুবাদের ভাষা প্রাঞ্জল এবং ঝরঝরে হয়েছে ।
++
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৬
কয়েস সামী বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় পাঠক ও লেখক। আসলে ঐটুকু অংশ লেখার সময় কখন যে ঢুকে গেছে টেরই পাইনি। আসলে বর্তমান সময় খুব দাগ কাটছে মনে। তাই হয়তোবা। ভাল থাকুন সবসময়।
৩| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৬
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আসলে আমরা আমাদের কর্মফলের প্যাচে পরি।আমরা নিজেরাই নিজেদের ক্ষতি ডেকেআনি। সুন্দর লিখেছেন।
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৬
কয়েস সামী বলেছেন: ধন্যবাদ কবি। ভাল থাকবেন। শুভ রাত্রি।
৪| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৩
বিদ্রহী মন বলেছেন: Very nice story
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৭
কয়েস সামী বলেছেন: থ্যাংকু।
৫| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: চমৎকৃত হলাম।
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৫
কয়েস সামী বলেছেন: চমত্কৃত হবার কারনটা জানা গেলে আরো ভালো লাগতো হে হামা। ও হ্যা, সেদিন আপনার ছবি দেখলাম। আপনি কিন্তু আপনার লেখার সাথে একদম যান না।
৬| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৩
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: মজার তথ্য। গল্পের কথোপকথনগুলো চিন্তা করার মতো।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:৪১
কয়েস সামী বলেছেন: সেজন্যেইতো গল্পটা অনুবাদ করলাম অাপনাদের জন্য। ভাল থাকুন।
৭| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০২
ইসতিয়াক অয়ন বলেছেন: // তুমি খালেদা জিয়াও। খালেদা হয়ে তুমি যখন রোড মার্চ ডেকেছো, তুমি আসলে হাসিনাকে নয় নিজেকেই কোণঠাসা করতে চেয়েছো। হাসিনা হয়ে যখন খালেদার বাড়ি পুলিশ দিয়ে ঘেরাও করেছো তখন তুমি আসলে নিজেকেই ঘেরাও করেছো! তুমি যতোবার কারু না কারু ক্ষতি করেছিলে, ততোবারই তুমি তোমার নিজের ক্ষতি করেছিলে।//
চমৎকার ! এটাকে অনুবাদ না বলে অনুপ্রানিত বলাটাই বেশি ভাল হবে ।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:৪৩
কয়েস সামী বলেছেন: প্রিয় লেখক, অনুপ্রানিত কথাটা লিখতে গিয়েও লেখিনি কারন ঐটুক অংশ ছাড়া খুব কমই গল্প থেকে অালাদা হয়েছে। ধন্যবাদ অয়ন। পাশে থাকুন!!
৮| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৩১
নাজমুল_হাসান_সোহাগ বলেছেন: অসাধারণ!!!!!!!!!!!!!!!
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:৪৪
কয়েস সামী বলেছেন: ধন্যবাদ সোহাগ।
৯| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:৫৮
মুনেম আহমেদ বলেছেন: গল্প পড়লাম না দর্শন পড়লাম !!
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:০৮
কয়েস সামী বলেছেন: এটাকে আপনি একটা দর্শন ভাবতেই পারেন।পাঠের জন্য ধন্যবাদ।
১০| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৩৪
খেয়া ঘাট বলেছেন: ++++++++++++++++++++++++++++++++
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৮
কয়েস সামী বলেছেন: ধন্যবাদ খেয়াঘাট।
১১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২৭
মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: অনুবাদ প্রাঞ্জল হয়েছে। গল্পের টপিক বেশ বৈচিত্র্যময়।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫০
কয়েস সামী বলেছেন: টপিকটা আমার কাছেও অন্যরকম লেগেছে। ধন্যবাদ প্রিয়।
১২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৫
অশ্রু কারিগড় বলেছেন: -আমিই তবে শেখ হাসিনা!
-তুমি খালেদা জিয়াও।
ভাল লাগল । +++
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫০
কয়েস সামী বলেছেন: আপনার ভালো লাগাটা আমারও ভাল লাগলো।
১৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৬
গেন্দু মিয়া বলেছেন: আহ্! মনে দাগ কেটে গেলো।
এই মুহুর্তে একটা ডিম ভেজে খেয়ে ফেলা দরকার।
তবে গল্পের নামকরণটা ভয়ানক রকমের ভালো হয়েছে। 'ডিম' আসলে একই সাথে স্রষ্টা ও সৃষ্টি। অর্থাৎ জীবন থেকেই ডিমের জন্ম, আবার ডিম থেকেই জীবনের জন্ম।
কঠিন প্যাঁচ রে ভাই! অসাধারণ প্যাঁচ।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫১
কয়েস সামী বলেছেন: প্যাচ মুক্ত হয়ে ডিম ভাজা খান।
১৪| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০০
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: দারুণ !!
মুগ্ধ পাঠ।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫২
কয়েস সামী বলেছেন: অনেক দিন পর!
১৫| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: মূল লেখাটা পড়া হয় নি, তাই অনুবাদ কেমন হয়েছে সেটা বলতে পারছি না, তবে যাই লিখেছেন বেশ চমৎকার লেগেছে।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫২
কয়েস সামী বলেছেন: ধন্যবাদ কাভা। ভালো থাকুন।
১৬| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৮
আলোর পরী বলেছেন: বাহ , খুব ভাল একটা অনুবাদ , মূল লেখকের চেয়ে অনুবাদকের কৃতিত্ব কোন অংশে কম নয় ।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৫
কয়েস সামী বলেছেন: মন্তব্যে অনেক ভালো লাগা।
১৭| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩৪
সায়েম মুন বলেছেন: গল্পের বর্ণনা ঝরঝরে এবং প্রাণবন্ত্য। খুব ভাল লেগেছে।
(মূল গল্পের ই-বুক লিংক থাকলে--- শেয়ার দিলে ভাল হতো।)
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:৪৩
কয়েস সামী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।ইন্টারনেটে লিংক পেলে দেয়া যাবে।
১৮| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫৬
শুঁটকি মাছ বলেছেন: সুন্দর । প্লাস নেন।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:৪৪
কয়েস সামী বলেছেন: আপনেরে দেখেই ভাল্লাগতেসে। + এর কোন দরকার ছিল না!
১৯| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:২১
আরজু পনি বলেছেন:
আহা দারুণভাবে রাজনীতি এলো
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১৩
কয়েস সামী বলেছেন: হায় বাংলাদেশের রাজনীতি! না এসে উপায় আছে!
২০| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:২৭
অরুদ্ধ সকাল বলেছেন:
অনুবাদের ভাষা প্রাঞ্জল এবং ঝরঝরে হয়েছে ।
২১| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:২৭
অরুদ্ধ সকাল বলেছেন:
অনুবাদের ভাষা প্রাঞ্জল এবং ঝরঝরে হয়েছে ।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৭:৪১
কয়েস সামী বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক।
২২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:২৯
Saeen বলেছেন: Keep it up.....
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৬
কয়েস সামী বলেছেন: চেষ্টা করবো। পাশে থাকুন।
২৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫৪
শায়মা বলেছেন: বাপরে!!
গল্পটা পড়ে ভয় ভয় লাগছে ভাইয়া।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১৮
কয়েস সামী বলেছেন: আপনার ভয় ভয় দূর করার জন্য না হয় আগামী গল্পটা লেখা হবে! ভালো থাকুন এবং ভয়ে থাকুন ততোদিন!
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৫
বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন: অসাধারন একটা গল্প!