নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আকাশ দিয়া উইড়া যাই

We must not exist, our existance is the most impossible thing.

কাকপাখি ২

এইটা খুবই আশ্চর্যের বিষয় যে লোকেরা সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্বের ব্যাপারে সন্দিহান অথচ নিজেদের অস্তিত্ব তাদের কাছে আশ্চর্যের বিষয় মনে হয় না।

কাকপাখি ২ › বিস্তারিত পোস্টঃ

যেই কারনে নাস্তিকরা বেওকুব (Reason Why Atheists are Stupid)

২৪ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:২১

যেহেতু নাস্তিকরা মনুষ্য প্রজাতির মগজ এবং ইন্দ্রিয়ের সীমাবদ্ধতা উপেক্ষা করে নাস্তিক অতএব তারা বেওকুব।



কিভাবে?



আসেন আমরা ব্যাখ্যা করি।



ইন্দ্রিয় এবং মগজের সীমাবদ্ধতা:

===================



মনুষ্য প্রজাতি তথ্য সংগ্রহ করে কতিপয় ইন্দ্রিয়ের সাহায্যে। চোখ, কান, নাক, জিহবা, চামড়া। প্রতিটা ইন্দ্রিয় ভিন্ন ভিন্ন ধরনের জিনিস নির্নয় করতে পারে। চোখ দিয়ে আলো, কান দিয়ে শব্দ, নাক দিয়ে গন্ধ ইত্যাদি। চোখ দিয়ে মানুষ সব ধরনের আলো দেখতে পায় না, নির্দিষ্ট কিছু তরংগ দৈর্ঘের ইলেকট্রো-ম্যাগনেটিক রেডিয়েশন অনুভব করতে পারে। এর বাইরের তরংগ দৈর্ঘের আলো সাধারনত যন্ত্রপাতির সাহায্য নিয়ে দেখা হয়, উদাহরন: অতি-বেগুনি, অবলাল ও এক্স-রে রশ্মি।



ধরেন মনুষ্য প্রজাতির যদি চোখ না থাকত। তাহলে কি হত? মানুষের সভ্যতা গড়ে উঠত সম্পুর্ণ ভিন্ন ভাবে। সমাজ, অর্থনীতি, বিচার ও শাসন ব্যবস্থা সব কিছু হত অনেক অন্যরকম।



আবার ধরেন যদি শব্দ শোনার জন্য কান না থাকত, সেই ক্ষেত্রে এই সবকিছু হত আরেক রকম।



মানুষের সভ্যতা গড়ে উঠেছে কয়েকটি "অনুভব করা যায়" এমন বিষয়ের উপর ভিত্তি করে। এই মহাবিশ্বে "অনুভব করা যায় না" এমন অনেক জিনিশ থাকতে পারে। এমন অনেক কিছু থাকতে পারে যা নির্নয় করার মত অংগ মানুষের শরীরে নাই।



ধরেন এমন একটা ইন্দ্রিয় "ক" যা দিয়ে মানুষ "খ" নামের এক ধরনের কিছু অনুভব করতে পারে। এখন, এই ধরনের কিছু যদি থাকত, তাইলে মানুষের যেই সভ্যতা আজকে আমরা দেখতেছি সেইটার চেহারাই অন্য রকম হত।



এখন যদি সত্যি সত্যি "খ", "গ", "ঘ" ........এই রকম অসংখ্যা কিছু মহাবিশ্বে থাকে এবং তা নির্নয় করার মত ইন্দ্রিয় মানুষের না থাকে, তাইলে বলতে হবে, হাজার বছর ধরে গড়ে ওঠা মনুষ্য অর্জিত বিদ্যা সবসময় অসম্পুর্ন ছিল এবং থাকবে।



মানুষের পক্ষে কখনই এই কথা দাবি করা সম্ভব না যে মানুষ যা যা অনুভব এবং কল্পনা করতে পারে এর বাইরে কিছু নাই।

(এখানে অনুভব করা বলতে শুধু ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য নয় বরং যন্ত্রপাতির সাহায্য নিয়েও যা যা ইন্দ্রিয়গাহ্য এবং কল্পনার ক্ষেত্রে গনিত এবং যুক্তি ইত্যাদির সাহায্য নিয়ে যা যা কল্পনা করা হয় তাও বুঝানো হয়েছে)



কল্পনা করার কথা আসলেই মানুষের মগজের কথা এসে যায়। মানুষের মগজের একটা সীমাবদ্ধতা হল, মানুষ অভিজ্ঞতার বাইরে কিছু চিন্তা করতে পারে না। আবার মানুষের চিন্তা "বহুসংখ্যক বিষয়" (যেমন: পরিবেশ, পরিস্থিতি, পারসেপশন, নিজস্ব পছন্দ-অপছন্দ ইত্যাদি) দ্বারা প্রভাবিত এবং ত্রুটিপরায়ন।



আশাকরি ইন্দ্রিয় এবং মগজের সীমাবদ্ধতা বলতে কি বলতে চাচ্ছি বুঝতে পারছেন।



এই সীমাবদ্ধতার কারনে মানুষ যত বিদ্যা অর্জন করে তা অসম্পুর্ন থাকাই স্বাভাবিক।



এই আলোচনা থেকে আমরা বলতে পারি যে মানুষের জ্ঞানের একটা সীমারেখা অবশ্যই থাকবে যা মানুষ কখনই অতিক্রম করতে পারবে না।



এই সীমারেখাটাকে আমরা বলতে পারি "মানুষের জ্ঞানের সীমানা"

যার বাইরের জ্ঞান মানুষ কখনই অর্জন করতে পারবে না।

এমনকি এই সীমানার ভিতরে অনেক বিষয় এমন থাকতে পারে যা পুরোপুরি জানা সম্ভব হবে না।



নাস্তিকরা যেহেতু মনুষ্য জ্ঞানের সীমারেখার ভিতরের এই অসম্পুর্ন বিদ্যাটাকেই "সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্বকে অস্বিকার করার জন্য" যথেষ্ট মনে করেন। অতএব এটাকে তাদের গোড়ামি, মূর্খতা এবং সংকীর্ন মনের পরিচায়ক ধরে নিয়ে তাদেরকে বেওকুব বলা যাইতে পারে।

মন্তব্য ৩৭৪ টি রেটিং +১৭৫/-৯৯

মন্তব্য (৩৭৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:২৩

কাকপাখি ২ বলেছেন: গালাগালি, ফাউল রিপ্লাই দিলেই ডিলিট কইরা দিমু।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:০৮

কাকপাখি ২ বলেছেন: ইসলাম ধর্ম নিয়া উল্টাপাল্টা কিছু লিখলে মডারেট করা হবে।

২| ২৪ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:২৯

তুফান মেইল বলেছেন: আপনার যুক্তি গুলা তেমন শক্ত মনে হইলো না। :P

২৪ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:৪২

কাকপাখি ২ বলেছেন: যুক্তি নরম মনে হইলেই তো ভাল, খন্ডন করা সহজ হবে, কি বলেন?

৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:৩১

লবঙ্গলতিকা বলেছেন: হুম, এইবার শুরু হবে

৪| ২৪ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:৩৩

লবঙ্গলতিকা বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~

কাউয়া ভাই এত ভয় পাইলে চলে?

২৫ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ২:৫১

কাকপাখি ২ বলেছেন: গালাগালি বন্ধ করার জন্য কমেন্ট মডারেশন করতেছি

গালাগালি ভয় পাই না, কিন্তু দুর্গন্ধও পছন্দ করি না।

৫| ২৪ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:৩৩

নিশাচর নাইম বলেছেন: উনারা নিজেদেরকে একমাত্র কাবিল মনে করেন।

৬| ২৪ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:৩৪

মৈত্রী বলেছেন: বিষয়বস্টু ভালো তবে
কিছুক্ষনের মধ্যে কাউন্টার পোস্ট পাইবেন এটা নিশ্চিত।

আস্তিকরা যে কারণে অন্ধ বা এরকম কিছু.......

২৫ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:১৮

কাকপাখি ২ বলেছেন: কাউন্টার পোষ্ট দিতে হইলে আগে যুক্তি খন্ডন করতে হইব।

৭| ২৪ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:৩৭

সন্যাসী বলেছেন: অজ্ঞতাই ঈশ্বর। অন্ধকারেই তার বাস।

২৫ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ২:৫৬

কাকপাখি ২ বলেছেন: মানুষের জ্ঞানের সীমারেখার বাইরের বাস্তবতা সম্পর্কে মানুষের অজ্ঞতা একটা স্বাভাবিক ব্যাপার।

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এই স্বাভাবিক ব্যাপারটা বিবেচনা করার নাম আস্তিকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এই স্বাভাবিক ব্যাপারটা বিবেচনা না করার নাম নাস্তিকতা

ব্যাপারটা না বুঝলে বিস্তারিত আলোচনা করতে পারেন।

৮| ২৪ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:৪৬

মৃগয়া বলেছেন: আজকাল তাদের দু:খে চউক্ষে পানি আইসা যায়.।

৯| ২৪ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:৫০

মুরুববী বলেছেন:
অতি উত্তম ব্যাখ্যা।
যেহেতু এই সহজ ব্যাখ্যাটা আপনে ছাড়া আর কারো মাথায় আগে আসে নাই, তা থেকে প্রমান হয় আপনে ছাড়া সকলেই বেওকুব। খুশী ?

২৫ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:০১

কাকপাখি ২ বলেছেন: সহজ ব্যাখ্যাটা আরো অনেকের মাথাতেই আসছে। আপনি চাইলে কিছু রেফারেন্স দিতে পারি।

১০| ২৪ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:৪২

এস. এম. রায়হান বলেছেন: নাস্তিকদের 'মহাবিশ্ব' খুউউউব ছুড - যা কিছু স্বচক্ষে দেখা যায় তা-ই তাদের 'মহাবিশ্ব' আর-কি!

২৫ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:৩০

কাকপাখি ২ বলেছেন: সহমত

১১| ২৪ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:৪৭

প্রলাপ বলেছেন: যেই কারণে তালগাছটা আমার!

২৫ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:০২

কাকপাখি ২ বলেছেন: বস্তুবাদ কেন তালগাছ না? --এই প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন?

১২| ২৪ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:৩২

ক্লান্ত দুচোখ বলেছেন: এক কথায় প্রকাশ করতে বললে বলবোঃ "ভোদাই"।

নেন এইখান থেইক্যা যুক্তি ধার কইরা আবার পোষ্টানঃ

আস্তিকতা ও নাস্তিকতার মেরুকরণ

২৫ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:১৪

কাকপাখি ২ বলেছেন: নাস্তইক মামুদের সাথে এই পোষ্ট নিয়া এর আগেও একটা বিতর্ক হইছে, উনারা যুক্তি খন্ডাইতে না পারিয়া শেষে ত্যানা প্যাচানি + গালাগালি কইরা বিদায় নিছেন। যাইহোক, আপনে ইচ্ছা করলে ডিবেট কইরা দেখতে পারেন।

(গালাগালি করার কারনে আগের পোষ্টগুলা ডিলিট কইরা দিছি)

১৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:৪৪

পজিটিভ২৯ বলেছেন: Nasty নাস্তিকগণ শুধু বেওকুব নয় . মহাবেওকুব।

১৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:৪৯

শিব সত বলেছেন: আপনি যদি বুঝাতে চান ঈশ্বর মানুষের অনুভুতি অথবা জ্ঞানের অতীত, তাহলে আপনি প‌্রথমেই ধরা খাবেন। কারন,
মহানবী মেরাজে আল্লার সাথে কথা বলেছিলেন আর নবী আমাদের মতই রক্ত মাংসের মানুষ ছিলেন। হিন্দুদের রামকৃষ্ণ পরমহংসদেব কালীর সাথে প্রায়ই কথা বলতেন এবং তাকে নিজ হাতে প্রসাদ খাওয়াতেন। তাহলে তারা কি পঞ্চইন্দ্রিয়ের বাইরের কোনো কিছু দিয়ে বিধাতার সাথে যোগাযোগ করতেন?

২৯ শে আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৪

কাকপাখি ২ বলেছেন: মানুষ কম্পিউটার তৈরী করছে। কম্পিউটারের সাথে যোগাযোগ করার জন্য মানুষের কিছু ইনপুট/আউপুট ডিভাইস তৈরী করছে। যেমন কি-বোর্ড, মাউস, মনিটর ইত্যাদি।

এখন মানুষ যদি চায় কম্পিউটারের সাথে সম্পুর্ন নতুন কোন ভাবে যোগাযোগ করতে, যেখানে কী-বোর্ড, মাউস, মনিটর লাগবে না বরং অন্য কোন নতুন ধরনের ইন্টারফেস তৈরী করে যোগাযোগ করা হবে তাহলে কিন্তু সেইটা মানুষের পক্ষে অসম্ভব না।

একই ভাবে মানুষের সৃষ্টিকর্তার পক্ষেও এইটা অসম্ভব না যে তিনি যোগাযোগ করার জন্য মানুষের ইন্দ্রিয়ের/মগজের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে দিবেন।

আমি কিভাবে ধরা খাব ঠিক বুঝতে পারলাম না, অনুগ্রহ করে বুঝায় দিলে খুশি হইতাম।

১৫| ৩০ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৫৬

শিব সত বলেছেন: (এই আলোচনা থেকে আমরা বলতে পারি যে মানুষের জ্ঞানের একটা সীমারেখা অবশ্যই থাকবে যা মানুষ কখনই অতিক্রম করতে পারবে না)

ধরাটা আপনি এই জায়গায় খেয়েছেন,সময়ের সাথে মানুষের জ্ঞান বাড়ে,মানব জাতি যতদিন টিকে থাকবে ততদিন তা বাড়তে থাকবে।
আপনি যে সীমারেখার কথা উল্লেখ করেছেন তা কোন জায়গায় ?

৩০ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:০০

কাকপাখি ২ বলেছেন: আপনি আমার মূল পোষ্ট ঠিক মত পড়েন নাই, আথবা ঠিকমত বুঝেন নাই।

পোষ্টের মূলবিষয় ছিল মানুষের জ্ঞান কেন একটা এবসিলিউট লিমিট কখনো অতিক্রম করতে পারবে না তা যুক্তি দিয়ে প্রমান করা।

ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য না এইরকম বিষয় মানুষের জ্ঞানের সীমারেখার বাইরে সবসময় থাকবে। কারন জ্ঞান অর্জনের জন্য মানুষ ইন্দ্রিয়ের উপর নির্ভর করে।

জ্ঞানের সীমারেখার ভিতরে মানুষের জ্ঞান বৃদ্ধি পাচ্ছে, আপনি এই জ্ঞান বৃদ্ধিকে এবসিলিউট সীমারেখার বাইরে পর্যন্ত প্রজেক্ট করতেছেন।

আপনি যে সীমারেখার কথা উল্লেখ করেছেন তা কোন জায়গায় ?


আপনাকে একটা উদাহরন দেই, মানুষের জ্ঞানের সীমারেখা কোন কোন জায়গায় তা বুঝতে পারবেন।

জীবনের সংজ্ঞা দিতে গিয়ে উইকিপিডিয়াতে কি লিখছে দেখেন:

It is still a challenge for scientists and philosophers to define life in unequivocal terms. Defining life is difficult —in part— because life is a process, not a pure substance.

One of the challenges in defining death is in distinguishing it from life. Death would seem to refer to either the moment at which life ends, or when the state that follows life begins. However, determining when death has occurred requires drawing precise conceptual boundaries between life and death. This is problematic, however, because there is little consensus over how to define life.

বিজ্ঞানের এই স্বর্নযুগেও জীবন কি জিনিস তা মানুষ ব্যাখ্যা করতে পারে নাই, মৃত্যু কি জিনিস তাও ঠিক মত ব্যাখ্যা করতে পারে নাই।

মানুষ জীবনের উপস্থিতির আলামতের বিস্তারিত ব্যাখ্যা করতে পারছে, আরো ব্যাখ্যা করতে পারবে কারন জীবনের উপস্থিতির কারনে একটা বায়োলজিকাল বডিতে যেই যেই একটিভিটিস হয় তা মানুষের ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য, কিন্তু খোদ জীবন কি জিনিস মানুষ জানে না, কারন জীবন মানুষের ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য না। একই কথা মৃত্যুর ক্ষেত্রেও খাটে।

৩০ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:০৮

কাকপাখি ২ বলেছেন: জীবন এবং মৃত্যু যেহেতু আমাদের ম্যাটেরিয়াল বডির সাথে ইন্টার‌্যাক্ট করে, তাই আমরা জীবন এবং মৃত্যুর কথা জানি, মহাবিশ্বে এইরকম অনেক জিনিস থাকতে পারে, যা আমাদের ম্যাটেরিয়াল বডির সাথে ইন্টার‌্যাক্ট করে না এই জন্য আমরা সেই সমস্ত ব্যাপার জানি না।

১৬| ৩১ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:২৭

শিব সত বলেছেন: (নাস্তিকরা যেহেতু মনুষ্য জ্ঞানের সীমারেখার ভিতরের এই অসম্পুর্ন বিদ্যাটাকেই "সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্বকে অস্বিকার করার জন্য" যথেষ্ট মনে করেন। অতএব এটাকে তাদের গোড়ামি, মূর্খতা এবং সংকীর্ন মনের পরিচায়ক ধরে নিয়ে তাদেরকে বেওকুব বলা যাইতে পারে।)

আপনি নিশ্চিত হয়ে বসে আছেন মানুষের জ্ঞান সীমাবদ্ধ আর এই সীমাবদ্ধ জ্ঞান দিয়ে সৃষ্টিকর্তার অনস্তিত্ব প্রমান করা যায়না,এই ধরনের মনোভাবকে কি গোড়ামি,মূর্খতা,সংকীর্ন মনের পরিচায়ক বলা যায় না ?

(মহাবিশ্বে এইরকম অনেক জিনিস থাকতে পারে, যা আমাদের ম্যাটেরিয়াল বডির সাথে ইন্টার‌্যাক্ট করে না এই জন্য আমরা সেই সমস্ত ব্যাপার জানি না।)

ম্যাটেরিয়াল বডির সাথে ইন্টার‌্যাক্ট না করলেই যে আমরা তার সম্পর্কে জানতে পারব না এটা ভুল ধারনা, ব্লেক হোল অথবা ডার্ক ম্যাটার এরকম আরো অনেক কিছুর ব্যাপারেই আমরা জানি যেগুলো আমাদের ম্যাটেরিয়াল বডির সাথে ইন্টার‌্যাক্ট করে না,এগুলোকে আমরা জানি বিভিন্ন রকম গানিতিক সমিকরনের সাহায্যে। আর মহাবিশ্বের কোনো কিছুই অ্যাবসলিউট না সুতরাং অ্যাবসলিউট লিমিট কিভাবে আসবে?

(মানুষ জীবনের উপস্থিতির আলামতের বিস্তারিত ব্যাখ্যা করতে পারছে, আরো ব্যাখ্যা করতে পারবে কারন জীবনের উপস্থিতির কারনে একটা বায়োলজিকাল বডিতে যেই যেই একটিভিটিস হয় তা মানুষের ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য, কিন্তু খোদ জীবন কি জিনিস মানুষ জানে না, কারন জীবন মানুষের ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য না। একই কথা মৃত্যুর ক্ষেত্রেও খাটে।)

জীবন এবং মৃত্যু এগুলো হল দুটো বিপরীতধর্মী অবস্থা,অপরদিকে ঈশ্বর বলতে আমরা বুঝি মহাচেতনা সম্পন্ন একটা সত্তা,

৩১ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:১১

কাকপাখি ২ বলেছেন: ম্যাটেরিয়াল বডির সাথে ইন্টার‌্যাক্ট না করলেই যে আমরা তার সম্পর্কে জানতে পারব না এটা ভুল ধারনা, ব্লেক হোল অথবা ডার্ক ম্যাটার এরকম আরো অনেক কিছুর ব্যাপারেই আমরা জানি যেগুলো আমাদের ম্যাটেরিয়াল বডির সাথে ইন্টার‌্যাক্ট করে না,এগুলোকে আমরা জানি বিভিন্ন রকম গানিতিক সমিকরনের সাহায্যে।

আপনে যেহেতু বৈজ্ঞান-মনষ্ক নাস্তৈক, কাজেই খানিকটা বৈজ্ঞানিক পয়েন্ট অব ভিউতে জবাব দিতেছি:

ব্লাকহোল ম্যাটেরিয়াল বডির সাথে ইন্টার‌্যাক্ট করে না এই কথা আপনে কেমনে কইলেন? ব্লাকহোলের অস্তিত্ব মানুষ নির্নয় করে কেমনে তাইলে?

ব্লাকহোলের আশেপাশের এনার্জি এমিশন প্যাটার্নের পরিবর্তন দেখে বৈজ্ঞানিকরা এর উপস্থিতি সম্পর্কে জানতে পারেন।

এনার্জি এমিশন প্যাটার্নের পরিবর্তন ডিটেক্ট করার জন্য যেই যন্ত্রগুলা আছে তা মানুষের বোধ্যগম্য সিগনেচার জেনারেট করে।

পূথিগত পড়াশোনার পাশাপাশি আপনের উচিত বেসিক চিন্তাভাবনার পরিমান কিন্চিত বাড়ানো। পূথিগতবিদ্যা নিয়া নাস্তিকগিরি করতেছেন দেইখাই সহজ সহজ বিষয় না বুইঝা পেচগি লাগাইতেছেন।

১৭| ৩১ শে আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৪

শিব সত বলেছেন:
(ব্লাকহোল ম্যাটেরিয়াল বডির সাথে ইন্টার‌্যাক্ট করে না এই কথা আপনে কেমনে কইলেন? ব্লাকহোলের অস্তিত্ব মানুষ নির্নয় করে কেমনে তাইলে?)

ভাইজান, ইন্টার‌্যাক্ট শব্দের অর্থ আপনার কাছে পরিষ্কারতো ?
Interact = মিথস্ক্রিয়া করা মানে দুইটা বস্তুর পরস্পরের উপর স্ক্রিয়া করা।
মহাবিশ্বের বিভিন্ন ধরনের ইন্দ্রিয় অগ্রাহ্য তরঙ্গ,রশ্মি এগুলো কি আমাদের শরীরের উপর পারস্পরিক ক্রিয়া করে? বিভিন্ন ধরনের তরঙ্গ যন্ত্র দিয়ে সনাক্ত করার পর সেগুলোকে গানিতিক সমীকরনের সাহায্যে বিশ্লেষণ করে কোনো বস্তু নির্নয় করাকে কি শরীরের সাথে ইন্টার‌্যাক্ট করা বলে ? হাসালেন ভাই।

(লেখক বলেছেন: জীবন এবং মৃত্যু যেহেতু আমাদের ম্যাটেরিয়াল বডির সাথে ইন্টার‌্যাক্ট করে, তাই আমরা জীবন এবং মৃত্যুর কথা জানি, মহাবিশ্বে এইরকম অনেক জিনিস থাকতে পারে, যা আমাদের ম্যাটেরিয়াল বডির সাথে ইন্টার‌্যাক্ট করে না এই জন্য আমরা সেই সমস্ত ব্যাপার জানি না।)

জীবন না হয় আমাদের শরীরের সাথে ইন্টার‌্যাক্ট করে, কিন্তু মৃত্যু কিভাবে
ইন্টার‌্যাক্ট করে ? আশ্চর্য না হয়ে পারলাম না।
আর ভাই নাস্তিক,আস্তিক বড় কথা না,আসল কথা সত্যের অনুসন্ধান , আর এর জন্য প্রয়োজন নিরপেক্ষতা ও মুক্ত চিন্তা।

৩১ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ৮:০৪

কাকপাখি ২ বলেছেন: Interact শব্দটা ব্যাবহার করার সময় আক্ষরিক ডিকশনারি মিনিং বুঝাই নাই। আমি যেইটা বুঝাইছি সেইটা হইল ব্লাকহোলের সাথে ম্যাটেরিয়ালের ইন্টার‌্যাকশন মানুষের পক্ষে বুঝা সম্ভব। এই বুঝার মধ্যে দিয়ে মানুষের মগজের জমা হওয়া তথ্যের পরিবর্তন হয়। ব্লাকহোল সম্পর্কিত নতুন যে কোন আবিষ্কার আপনি আগ্রহ নিয়ে পড়বেন, ফলে কিছু ইন্টেলেকচুয়াল ইন্টার‌্যাকশন তো হবেই, তাই না? Interact বলতে শুধুমাত্র ফিজিক্যাল ইন্টার‌্যাকশন বুঝছেন আপনি।

জীবন না হয় আমাদের শরীরের সাথে ইন্টার‌্যাক্ট করে, কিন্তু মৃত্যু কিভাবে ইন্টার‌্যাক্ট করে ? আশ্চর্য না হয়ে পারলাম না।

এইটা আপনি একটা কথা কইলেন? মৃত্যু জীবনের পুরা প্রক্রিয়া থামায় দিতেছে, আর আপনে এইটারে কোন ইন্টার‌্যাকশন বলতে রাজি না?

এইখানে আপনের সাথে ইন্টার‌্যাকশনের আভিধানিক মানে কি, তা নিয়া ত্যানা প্যাচাইতে চাচ্ছি না। মূল ব্যাপার হইল কনসেপ্ট। কনসেপ্ট টা ধরতে পারলেই হইল। আমি কোন ভাষাবিদ না, কাজেই ভাষা নিয়া আমার তত মগজ ব্যাথা নাই, বরং কনসেপ্ট নিয়া আমার মগজ ব্যাথা আছে।

কনসেপচুয়াল ডিবেট করতে চাইলে করতে পারেন, ভাষার মারপ্যাচ নিয়া ত্যানা প্যাচানিতে কোন লাভ হইব না।



৩১ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ৮:১৩

কাকপাখি ২ বলেছেন: আর ভাই নাস্তিক,আস্তিক বড় কথা না,আসল কথা সত্যের অনুসন্ধান , আর এর জন্য প্রয়োজন নিরপেক্ষতা ও মুক্ত চিন্তা।

সহমত

৩১ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ৮:১৯

কাকপাখি ২ বলেছেন: ইন্টেলেকচুয়াল ইন্টার‌্যাকশনকে যদি আপনি মগজের ভিতরে দুর্বল ইলেকট্রিক্যাল সিগনালের সাহায্যে স্মৃতি জমা হওয়ার প্রক্রিয়া মাধ্যমে ব্যাখ্যা করেন, তাইলে কিন্তু ব্যাপারটা একধরনের ফিজিক্যাল ইন্টার‌্যাকশনের মধ্যেই পড়ে।

১৮| ৩১ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ৮:০৬

কাকপাখি ২ বলেছেন: আরিফুল মিয়া, গালাগালি ছাড়া পোষ্ট দিতে পারলে দাও, নাইলে হুদা কামে আংগুল ব্যাথা কইরা লাভ নাই।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:০২

কাকপাখি ২ বলেছেন: তোমার প্রশ্নের উত্তরের একটা উদাহরন ১৫ নম্বর কমেন্টের উত্তরে বলা আছে। ইচ্ছা করলে পইড়া দেখতে পার। ধর্ম নিয়া গালাগালি করার জন্য তোমার পোষ্ট দিলিট কইরা দিছি।

১৯| ৩১ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ৮:১০

কাকপাখি ২ বলেছেন: মিটুলঅনুসন্ধানি, গালাগালি ছাড়া পোষ্ট দিতে পারলে দেন, নাইলে হুদা কামে আংগুল ব্যাথা কইরা লাভ নাই।

২০| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৫৩

শিব সত বলেছেন: "আর মহাবিশ্বের কোনো কিছুই অ্যাবসলিউট না সুতরাং অ্যাবসলিউট লিমিট কিভাবে আসবে?"

অন্য প্রসঙ্গে পরে আসতেছি , আগে এই প্রশ্নের জবাব দেন।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৪৮

কাকপাখি ২ বলেছেন: এবসিলিউট বলতে আপনি কি বুঝেন? "মহাবিশ্বের কোনো কিছুই অ্যাবসলিউট না"---এই কথার পিছনে আপনার যুক্তি কি?

২১| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৪৮

নিবির মজুমদার বলেছেন: যাক জবাব ভালই দিচ্ছেন। নাস্তিক নামধারী কুলাঙ্গার গুলা গালি ছাড়া কিছু কইতে পারবনা। আপনার স্টাইল ভাগা নাচ্চাব!

২২| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৪৮

শিব সত বলেছেন: অ্যাবসলিউট বলতে আপনি যা বুঝেন আমিও তাই বুঝি, আপনি বলেছেন..


"এই আলোচনা থেকে আমরা বলতে পারি যে মানুষের জ্ঞানের একটা সীমারেখা অবশ্যই থাকবে যা মানুষ কখনই অতিক্রম করতে পারবে না।

এই সীমারেখাটাকে আমরা বলতে পারি "মানুষের জ্ঞানের সীমানা"
যার বাইরের জ্ঞান মানুষ কখনই অর্জন করতে পারবে না।"

এই যে সীমার কথা উল্লেখ করেছেন এটাই অ্যাবসলিউট লিমিট বা পরম সীমা,যার বাইরে মানুষের যাওয়া সম্ভব না, তাই নয় কি?এবারে আসুন আমরা দেখি কেন মহাবিশ্বের কোনো কিছূই পরম্ না।
ধরুন মজিদ দিনে ৫ কেজি ১০ কেজি সর্বোচ্চ ২০ কেজি মাছ ধরে, আপনি বললেন এক দিনে ওর পক্ষে সর্বোচ্চ ৫০ কেজির বেশি মাছ ধরা সম্ভব না, এটা একটা সীমা কিন্তু পরম সীমা নয় কারন তা সময়ের সাথে আপেক্ষিক, আপনি কোনো ভাবেই তার পরম্ সীমা নির্ধারন করতে পারবেন না,পরম্ সীমা হচ্ছে এমন এক ধরনের সীমা যার সাপেক্ষে আপনি সবকিছুই পরিবর্তন করতে পারবেন কিন্তু কোনো কিছুর সাপেক্ষেই ঐ সীমার পরিবর্তন সম্ভব না।মজিদের মাছ ধরার সীমা আমরা যদি সময়ের সাথে সমানোপাতিক হারে বাড়িয়ে দেই তাহলে সেটা কখনোই কোনো লিমিটেশন এ গিয়ে পৌছুতে পারবে না শেষমেষ ইনফিনিটিতে গিয়ে দাড়াবে।যদি অপেক্ষবাদ পড়ে থাকেন তাহলে সহজেই বুঝতে পাড়বেন কিভাবে এই মহাবিশ্বে একটা বস্তু বা মান অন্যটির সাপেক্ষে পরিবর্তনশীল। ঠিক একই রকমভাবে মানুষের জানার সীমানা আপনি নির্ধারন করতে পারবেন না,আমি আগেও বলেছি যতদিন পর্যন্ত মানুষ টিকে থাকবে ততদিন পর্যন্ত তার জ্ঞান বাড়তে থাকবে আর মানব জাতি কতদিন পর্যন্ত এই মহাবিশ্বে টিকে থাকবে তা কেউই নিশ্চিত না,আর যেখানে অনিশ্চয়তার প্রশ্ন সেখানে পরম্ মান যৌক্তিকভাবেই আসতে পারে না।
আরেকখান কথা ভাইজান আপনি গালিগালাজ বন্ধ করার জন্য কমেন্ট মডারেশন কইরা রাখছেন কিন্তু

"নাস্তিক নামধারী কুলাঙ্গার গুলা গালি ছাড়া কিছু কইতে পারবনা।"

এইগুলান কি গালিগালাজ না ?


০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৫:৫৩

কাকপাখি ২ বলেছেন: ধরুন মজিদ দিনে ৫ কেজি ১০ কেজি সর্বোচ্চ ২০ কেজি মাছ ধরে, আপনি বললেন এক দিনে ওর পক্ষে সর্বোচ্চ ৫০ কেজির বেশি মাছ ধরা সম্ভব না, এটা একটা সীমা কিন্তু পরম সীমা নয়

এইখানে মাছ ধরার জন্য মজিদ কি ধরনের জাল (বা যন্ত্র) ব্যাবহার করতেছে, সেই যন্ত্রের সর্বোচ্চ এফিসিয়েন্সি কত, মজিদের সর্বোচ্চ পরিশ্রম করার ক্ষমতা কিরকম, কি ধরনের টেকনিক এপ্লাই করা হচ্ছে, যেই যায়গা থেকে মাছ ধরা হচ্ছে সেইখানে সর্বোচ্চ কত মাছ পাওয়া সম্ভব-----এই ব্যাপার গুলি বিবেচনা করে আপনি একটা এবসিলিউট লিমিট নির্ধারন করতে পারবেন।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৫:৫৮

কাকপাখি ২ বলেছেন: "নাস্তিক নামধারী কুলাঙ্গার গুলা গালি ছাড়া কিছু কইতে পারবনা।"

এইগুলান কি গালিগালাজ না ?


গালাগালি বলতে আমি ধর্ম নিয়ে গালাগালি বুঝাইছি।

০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৬:০৩

কাকপাখি ২ বলেছেন: মহাবিশ্বে কোনকিছুই আপেক্ষিক না, আপেক্ষিক হইল মানুষের জ্ঞান। বাস্তবতা সব সময়ই এবসিলিউট, কিন্তু বাস্তবতা সম্পর্কে মানুষের জ্ঞানের স্বল্পতার কারনে মানুষ বাস্তবতাকে এবসিলিউট মনে করে না।---বিস্তারিত না বুঝলে তর্ক করেন।

২৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:৩১

সজীব আকিব বলেছেন: আগের পোস্ট কোথায়? ওইটা ডিলিট করে নতুন করে একই পোস্ট দিয়ে আপনার আসততা প্রমাণ করেছেন। আগের পোস্টে তো ভালই ধরা খেয়েছিলেন। না হলে মুছবেন কেন?

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৪৫

কাকপাখি ২ বলেছেন: আগের পোষ্ট কেন ডিলিট করে দিছি তা একবার বলছি। আমার পোষ্টের উপরে আমার নিয়ন্ত্রন থাকা অবস্হায় কেউ আমার ধর্ম নিয়ে গালাগালি করে দুর্গন্ধ ছড়াক এইটা আমি চাই না।

আপনার কথা মত আমি যদি একবার ধরা খেয়েই থাকি, তাহলে আরেকবার ধরা খাওয়ানোতো আপনাদের জন্য কঠিন কিছু না, তাই না?

তা, আরেকবার চেষ্টা করে দেখেন, ওপেন চ্যালেন্জ থাকল।

খালি ধর্ম নিয়ে বিটকেল, অসন্মান জনক কথা ছাড়া শুদ্ধ যুক্তি দিয়ে তর্ক করে দেখেন একবার। শুদ্ধ যুক্তি প্রয়োগের মত সৎ সাহস আছে তো?

"তখন হয়তো বাস্তবতা বলে কিছুই থাকবে না"--বুয়েটের ছাত্র হয়ে এই টাইপের কমেন্ট করা কিন্তু শুদ্ধ যুক্তির মধ্যে পড়ে না। (আগের কোন একটা পোষ্টে আপনি এই কথা বলছিলেন যতদূর মনে পড়ে)

২৪| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৩৩

শিব সত বলেছেন: দুঃখিত,জবাব দিতে অনেক দেরি হল,

"এইখানে মাছ ধরার জন্য মজিদ কি ধরনের জাল (বা যন্ত্র) ব্যাবহার করতেছে, সেই যন্ত্রের সর্বোচ্চ এফিসিয়েন্সি কত, মজিদের সর্বোচ্চ পরিশ্রম করার ক্ষমতা কিরকম, কি ধরনের টেকনিক এপ্লাই করা হচ্ছে, যেই যায়গা থেকে মাছ ধরা হচ্ছে সেইখানে সর্বোচ্চ কত মাছ পাওয়া সম্ভব-----এই ব্যাপার গুলি বিবেচনা করে আপনি একটা এবসিলিউট লিমিট নির্ধারন করতে পারবেন।"


এই ব্যাপারগুলো বিবেচনা করে আমরা সর্বোচ্চ সীমায় পৌছুতে পারব, পরম্ সীমা আর সর্বোচ্চ সীমার পার্থক্য আমার আগের কমেন্টে উল্লেখ করেছি,আমি আবারও বলছি পরম্ সীমা কোনো কিছুর সাপেক্ষেই পরিবর্তনশীল নয়,আপনার উপরুক্ত ব্যপারগুলো বিবেচনা করে আমরা একদিনের সাপেক্ষে সর্বোচ্চ সীমা নির্ধারন করতে পারব, সেটা কোনো ভাবেই পরম্ সীমা নয়, আমার আগের কমেন্টা মনে হয় আপনি ভালভাবে পরেননি।

"গালাগালি বলতে আমি ধর্ম নিয়ে গালাগালি বুঝাইছি।"


আপনের একতরফা নৈতিকতার প্রশংসা না করে পারলামনা।

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৩২

কাকপাখি ২ বলেছেন: পরম সীমা আর সর্বো্চ্চ সীমার পার্থক্য কি তাইলে? আপনার আগের কমেন্ট পড়ে কিছু বুঝলাম না। মজিদের সর্বোচ্চ সীমাই মজিদের জন্য পরম সীমা হওয়া উচিত।

ধর্ম নিয়ে গালাগালি আর ব্যক্তিগত গালাগালি এক জিনিস না।

২৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:২৭

শিব সত বলেছেন: "মজিদের মাছ ধরার সীমা আমরা যদি সময়ের সাথে সমানোপাতিক হারে বাড়িয়ে দেই তাহলে সেটা কখনোই কোনো লিমিটেশন এ গিয়ে পৌছুতে পারবে না শেষমেষ ইনফিনিটিতে গিয়ে দাড়াবে।"
সর্বোচ্চ সীমা নির্ধারিত হয় একটা নির্দিষ্ট অবস্থায়,নির্দিষ্ট সময়ে। আর পরম্ সীমা হচ্ছে ধ্রুবক, তা কোনো সময়ে, কোনো অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতেই পরিবর্তনশীল নয়। আশা করি এইবার বুঝতে পারবেন।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:২০

কাকপাখি ২ বলেছেন: এইখানে একটা কনসেপচুয়াল ব্যাপার আছে, আপনি মাছ ধরার লিমিটের সাথে মানুষের জ্ঞানের লিমিটের তুলনা করতেছেন।

আমার হিসাবে দুইটা একটু ভিন্ন জিনিস। কিভাবে তা ব্যাখ্যা করতেছি। আমি যেই উদাহরনটা দিব সেইটা খুব সলিড কোন উদাহরন না (একটু দূর্বল টাইপের উদাহরন), তবে পারপাস সার্ভ করবে আশা করি।

মজিদ যেমন সাধারন মাছ ধরার জাল দি্য়ে পূর্ন বয়স্ক তিমি মাছ ধরতে পারবে না (যেহেতু তার জালের চেয়ে তিমি মাছের আকৃতি অনেক বড়), একই ভাবে মানুষের জ্ঞান "ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য না" এই রকম জিনিসকে ধারন করতে পারবে না।

এইখানে মজিদের জালের সীমাবদ্ধতা আর মানুষের ইন্দ্রিয়ের সীমাবদ্ধতা একটা আরেকটার এনালগাস।

আমার উদাহরনের দূর্বলতাটা কোথায় আপনাকে বলি। আপনি এখন কাউন্টার যুক্তি দেখাবেন যে, যদি মজিদ বড় আকৃতির জাল ব্যাবহার করে তাইলে কি হবে?

একইভাবে ইন্দ্রিয়ের সীমাবদ্ধতা অতিক্রম করার জন্য মানুষ যন্ত্রপাতির সাহায্য নেয়। অতএব ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য না এইরকম জিনিস মানুষ অবশ্যই জানতে পারবে---এই কথা আপনি হয়তো দাবি করতে পারেন।

এই ব্যাপারটা আমি পোষ্টে উল্লেখ করছি। মানুষের ইন্দ্রিয়ের সীমাবদ্ধতা অতিক্রম করতে সাহায্য করে এইরকম যন্ত্রপাতি তৈরী করার জন্য মানুষকে সবসময় প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে ইন্দ্রিয়ের উপর নির্ভর করতে হবে তার মানে ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য নয় এইরকম জিনিস মানুষ ইন্দ্রিয়ের উপর নির্ভর করে তৈরী করতে পারবে না--এইখানেই মূল সীমাবদ্ধতা।

একেবারেই ইন্দ্রিয় গ্রাহ্য নয় এইরকম জিনিস নির্নয় করার যন্ত্রপাতি তৈরী করা মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়। যদি সম্ভব হইত তাইলে মানুষ এতদিনে জীবন ও মৃত্যুর সংজ্ঞা বের করে ফেলতে পারত।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:০৫

কাকপাখি ২ বলেছেন: যদিও আপনার কথার জবাব দেওয়া হয়ে গেছে, তার পরেও বিষয়টা কনসেপ্ট ক্লিয়ার করার জন্য একটু অন্যভাবে শেয়ার করা প্রয়োজন মনে করতেছি।

আপনি বলেছেন:

""মজিদের মাছ ধরার সীমা আমরা যদি সময়ের সাথে সমানোপাতিক হারে বাড়িয়ে দেই তাহলে সেটা কখনোই কোনো লিমিটেশন এ গিয়ে পৌছুতে পারবে না শেষমেষ ইনফিনিটিতে গিয়ে দাড়াবে।""


এইখানে আপনের কথা যদি মেনে নেই তার পরেও একটা এবসিলিউট লিমিট থাকে। ধরেন মজিদ যদি ১০০ বছর বাঁচে, তাইলে সময়ের লিমিট ইনফিনিটিতে গিয়ে দাড়াবে না।

আবার, আপনি যদি মাছের প্রজাতি বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া পর্যন্ত সময় হিসাব করেন (কোন প্রকৃতিক দূর্যোগ অথবা মহাজাগতিক বিপর্যয় বা কেয়ামতের কারনে পৃথিবীর সমস্ত প্রানের প্রজাতি পুরোপুরি বা আংশিক বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে) তাইলেও একটা এবসিলিউট লিমিট দাড় করাইতে পারবেন।

২৬| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ৭:৩০

দর্শণধারী বলেছেন: ++

২৭| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ৭:৫৪

শ্রীঘর বলেছেন: একটি প্রশ্ন।

মানুষের শরীরের এমন কি কোন অংশ বা বিভাগ আছে (মগজের অতিরিক্ত উৎকর্ষতা ব্যতীত) যা দ্বারা অন্য প্রানী থেকে আলাদা করা যা্য়?

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:০৫

কাকপাখি ২ বলেছেন: কিছু কিছু প্রানী প্রাকৃতিক দুর্যোগের আগে অস্বাভাবিক আচরন করে। কোনভাবে সম্ভবত তারা প্রাকৃতিক দুর্যোগ (মূলতঃ ভুমিকম্প) টের পায়। এইটা একটা বিশেষ ক্ষমতা যা মানুষের নাই বলে জানি।

২৮| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ৮:৫০

নর্থপোল বলেছেন: হুজুর, এইবার ক্ষান্ত দেন। নিজেকে আর কত বেকুব প্রমান করবেন। আপনি কোন মহান সুত্র আবিষ্কার করেন না। যা করছেন তা ভুলে ভরা। একটু খোলা মন নিয়ে ভাবেন।

আর আপনের ধর্ম নিয়ে গালি দিলেই খারাপ, আপনে অন্যকে গালি দিলে খারাপ না, এই শিক্ষা মহানবী কোন হাদিসে দিসেন একটু বলবেন।

অফ টপিকঃ দেশে আসলে কথা হবে। বেশি দিন নাই।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:০৯

কাকপাখি ২ বলেছেন: নিজেরে (নাকি নাস্তৈকদেরকে?) বেওকুব প্রমান করতেছি জেনে খুশি হইলাম। ভূলটা কোথায় তা তো কেউ ধরায় দিতে পারলেন না। খালি তালগাছের দাবি করে গেলেন।

অনুগ্রহ পূর্বক ভূল ধরতে সাহায্য করেন। তাইলেই আমার "বেওকুব প্রমান করা" বন্ধ হয়ে যাবে।

২৯| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৫১

প্রভাষক বলেছেন: ভাই... আপনি অনেক বুদ্ধি রাখেন... আমি মেনে নিলাম... কিন্তু আমি দু'টো বিষয় জানতে চাই...

১. ভাই... আপনি যদি এতো-ই বুদ্ধি রাখেন... তাহলে... আগের পোস্ট-টি-র ঐ অবস্থা হলো কি-ভাবে???...
=> আমি-ই উত্তর-টি দিচ্ছি...
পড়া-শোনা কম ছিলো... পর-বর্তী-তে.. নিজে-ই নিজের ভুল-গুলো ধরতে পেরেছেন!!!...

২. ভাই... আপনি বলেছেন... ধর্ম নিয়ে গালা-গালি করা যাবে-না... অন্যান্য বিষয় নিয়ে করা যায়???... ধর্ম-এ বিষয়-টি কি আছে???...
=> এই উত্তর-টি-ও আমি বলে দিচ্ছি...
আপনারা ধর্ম-কে বর্ম হিসেবে ব্যবহার করেন... কথা-য় না পারলে-ই গালি এবং পোস্ট ডিলিট... মন্তব্য ডিলিট...

জানি... আপনার পছন্দ হবে-না উত্তর-গুলো... কিন্তু এটা যে সত্য... তা... আপনি-ও বুঝেন!!!...

আপনি দয়া করে... জনাব কুম্ভকর্ণ ভাই-এর একটি লেখা পড়বেন... আস্তিক-দের মধ্যে তিনি যথেষ্ট জ্ঞানী ছিলেন... কিন্তু... সেই পোস্ট-এর আর ২য় পর্ব দেবার সাহস করেন-নি!!!... যেমন... এখন আপনি জনাব শিব সত ভাই-এর প্রশ্ন-এর উত্তর দিতে হিম-শিম খাচ্ছেন... অনেক কথা এড়ালেন!!!...

ধন্যবাদ...

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:১৮

কাকপাখি ২ বলেছেন: শিব সত এর সাথে আমার যুক্তিপ্রয়োগের মাধ্যমে আলোচনা হচ্ছে। এখন পর্যন্ত আমার দেখা নাস্তিকদের মধ্যে তিনি সবচেয়ে যৌক্তিক মনোভাব নিয়ে আলোচনা করতেছেন। আলোচনা আরো চলতে পারে, নির্ভর করতেছে তিনি পরবর্তি পোষ্ট কি দেন তার উপরে।

শিব সত এর সাথে আলোচনা করতে গিয়ে আমি হিম-শিম খাচ্ছি আপনার এই ধারনার পিছনে যুক্তি কি? এইটা কি কোন কথার কথা, নাকি কোন তালগাছিয় দাবি?

আপনার প্রথম প্রশ্নের উত্তর কয়েকবার দেয়া হয়ে গেছে। তাই আর দিচ্ছি না।

দ্বিতীয় প্রশ্নের উত্তরও দেয়া হয়ে গেছে। তাছাড়া "কুলাংগার নাস্তিক"-বলতে আমি গালাগালি করা নাস্তিকদের বুঝি। যারা যৌক্তিক আলোচনায় না পারলে গালাগালি/ত্যানাপ্যাচানি/আজাইরা প্যাচাল আরম্ভ করে। শুদ্ধযুক্তি প্রয়োগে আপনাদের অনেকের এত অনিহা কেন বুঝতেছিনা।

ধর্ম নিয়ে কোন ধরনের গালাগালি আমি হইতে দিব না। পারলে যুক্তি দিয়ে আলোচনা করেন।

৩০| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৫২

প্রভাষক বলেছেন: ভাই... একটি পোস্ট দিলাম... আপনার সৌজন্যে... দেখে... মন্তব্য করলে কৃতার্থ হই...
Click This Link

ধন্যবাদ...

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৬:২২

কাকপাখি ২ বলেছেন: দেখলাম। আপনি আমার এডভার্টাইসমেন্ট করতেছেন দেখে ধন্যবাদ।

আমি কাউকে ব্লক করিনাই এখন পর্যন্ত। কমেন্ট মডারেশনই যথেষ্ট। অনিয়ন্ত্রিত গালাগালি বন্ধ করার জন্য খুবই ভাল পদ্ধতি। এই পদ্ধতি আগে জানা থাকলে আগের পোষ্ট ডিলিট করতে হইত না। যাই হোক, যেহেতু এখন আমি এই পদ্ধতি জানি, কাজেই আমার পোষ্টে নিয়ন্ত্রন থাকা অবস্থায় গালাগালি বন্ধ থাকবে ইনশাআল্লাহ।

৩১| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৫৮

সজীব আকিব বলেছেন: আগে এই নামের যে পোস্ট ছিল(যেটাকে ডিলিট করে দিয়েছেন) ওটাতে আমার, সততা, পদ্মা চরের লাটিয়াল সহ আরো অনেকের কিছু গুরুত্বপূর্ণ কমেন্ট ছিল- ওগুলো পাই কিভাবে? অন্তত আমার কমেন্টগুলো এখানে কপি পেস্ট করে দেন।

আপনি বলেছেন, আপনাকে গালিগালাজ করায় আপনি আগের পোস্ট ডিলিট করে দিয়েছেন। এটা স্রেফ ভাওতাবাজী মার্কা মন্তব্য। আপনি পারতেন যদি কেউ গালিগালাজ করে তবে শুধু তা ডিলিট করে দিতে। আপনি ঐ পোস্টটা মুছে দিলেন যা আপনার নৈতিক পরাজয়কে সামনে নিয়ে এসেছে।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৬:১৩

কাকপাখি ২ বলেছেন: আগের পোষ্টে আপনাদের কমেন্টের জবাবে আমিও কিছু কথা বলছিলাম। এবং সেই কথাগুলা যুক্তি দিয়ে আপনারা খন্ডন না করতে পেরে ত্যানা প্যাচানি + গালাগালি করছিলেন। ঐ কথাগুলাও ডিলিট কইরা দিতে হইছে।

আপনি বলেছেন, আপনাকে গালিগালাজ করায় আপনি আগের পোস্ট ডিলিট করে দিয়েছেন। এটা স্রেফ ভাওতাবাজী মার্কা মন্তব্য।

আমি কোথায় বলছি যে আমাকে গালাগালি করায় আগের পোষ্ট ডিলিট করছি? রেফারেন্স দেখাইতে পারবেন?

ঐ পোষ্টে আপনাদের গালাগালি ছিল ধর্মনিয়ে। ব্যক্তিগত গালাগালি (যেইখানে শুধু আমাকে গালি দেয়া হয়) আমি সাধারনত গায়ে মাখি না।

আপনি কি ত্যানা প্যাচানি ছাড়া আর কিছু করতে পারেন না নাকি? বুয়েটের ছাত্র হিসাবে আপনার কাছে আমি শুরু থেকে আরো লজিকাল এপ্রোচ আশা করছি। এবং প্রত্যেকবার আপনি আমাকে হতাশ করছেন।

শুদ্ধ যুক্তি প্রয়োগে আপনার অক্ষমতার সম্ভাব্য কারন মনে হচ্ছে আপনি চিন্তার গভীরে যাওয়ার কষ্ট করে চান না। শুদ্ধ যুক্তি প্রয়োগের জন্য ২ টা জিনিস দরকার।

১। সত্য মেনে নেওয়ার মনোভাব
২। চিন্তার গভীরে যাওয়ার চেষ্টা।

নাস্তিকগিরি করতেছেন ভাল কথা, শুদ্ধ নাস্তিকগিরি করেন। ফাউল নাস্তিক না হইয়া সৎ নাস্তিক হন।

৩২| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৬:৩৭

কাকপাখি ২ বলেছেন: ত্যানা না প্যাচাইয়া মূল প্রসংগে আলোচনা করুন।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ৭:০১

কাকপাখি ২ বলেছেন: বারে বারে ত্যানা প্যাচাইলে আপনের কমেন্ট মডারেশন করা হবে। শুদ্ধ যুক্তি দিয়া আলোচনা করুন।

৩৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:১০

কঠিনলজিক বলেছেন: বেকুব রে বেকুব প্রমানের চেস্টা করা আর সমুদ্র গভীর করার জন্য ড্রেজিং করা এক কথা।
অযথা কস্ট করতে মান সায় দেয় না। তার পরেও আপনার পোস্টের সন্মানার্থে একটা ইউনিভার্সাল প্রমাণ দেই।
দুনিয়ার তাবত নাস্তিক(আতি/পাতি লেদা /ভাম) দের যে কোন লেখা নেন এরপর গননা শুরু করেন ফুলস্টপ(।) কয়টা আর প্রশ্নবোধক (?) চিন্হ কয়টা । অবাক হবেন ?/। ৯০/১০ রেশিউ ।
কি বুঝলেন ? কোন বক্তব্য নাই খালি খন্ডন বা প্রশ্ন ।
আমি কইলাম এটা বাংলাদেশ না এবং ১০০ টা প্রশ্ন করলাম এরকম এরকম হইলে এ দেশ কে কিভাবে বাংলাদেশ বলা যায় ? এতে কি কথা শেষ হয় ? আমাকে বলতে হবে এটা বাংলাদেশ না তা হইলে এটা কোন দেশ? উত্তর হইলো আমি জানিনা এইটা কোন দেশ ? তা হইলে আমার দাবী কি প্রমান করে আমি বেকুব এটা খায় না মাথায় দেয় তা জানি না কিন্তু এই টা জানি যে এইটা "বদনা" হইলো কিছু ?
নাস্তিক রা কইবো এটা কিভাবে ঠিক হইলো ? ঐ টার যুক্তি কি ? কোন প্রকার আর্গুমেন্টে না গিয়া ধইরা নিলাম তাদের সকল যুক্তি ঠিক ফলাফল কি ? আমি যা জানতাম বিশ্বাস করতাম যে এই টা "বদনা" এ বিশ্বাস ভুল ছিল এই টা বদন না । এখন নাস্তিকের দায়ীত্ব এ জিনিষ টা "বদনা" না তা হইলে জিনিষ টা কি ? ঐ কি(?) র কোন উত্তর নাই ।
নাস্তিক রে প্রশ্ন করেন "প্রাণ" কি ? উত্তর নাই ।
নাস্তিক রে প্রশ্ন করেন "মৃত্যু" কি ? উত্তর নাই ।
নাস্তিক রে প্রশ্ন করেন "আয়ূ" কি ? উত্তর নাই ।
নাস্তিক রে প্রশ্ন করেন "প্রান" কেন ? উত্তর নাই ।
নাস্তিক রে প্রশ্ন করেন "মৃত্যু" কেন ? উত্তর নাই ।
প্রান,মৃত্যু,আয়ূ, কি বা কেন এর ধর্মীয় ব্যাখ্যা অস্বীকার করবে বা তাতে প্রশ্ন করবে কিন্তু উত্তর জানে না তা হলে ধর্মীয় ব্যাখ্যায় অবিশ্বাস কেন ? তখন মজার উত্তর পাবেন " ধর্মীয় ব্যাখ্যা বুঝে আসে না" বা "আমি জানি না" ।
এক মাত্র বেকুব প্রানী নিজে বুঝে না বা নিজে জানে না এই ভিত্তি তে কিছু অস্বিকার করতে পারে ।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:২৪

কাকপাখি ২ বলেছেন: নাস্তৈক্যবাদের ভিত্তিহীনতা লজিক্যালি এসটাবলিশ করা দরকার। এই জন্যই এই পোষ্ট দিছি। এখন পর্যন্ত তারা মূল যুক্তি খন্ডন করতে পারে নাই। অহেতুক ত্যানা প্যাচানি + ফাউল রিপ্লাই দিয়ে চলতেছে।

যতক্ষন পর্যন্ত সত্যি সত্যি এই পোষ্টের মূল যুক্তি খন্ডন করা সম্ভব হবে না, ততক্ষন পর্যন্ত নাস্তিকদের মনে একটা খুতখুতানি ভাব থেকে যাবে। হা হা হা.......

৩৪| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:১১

স্বপ্নডানা বলেছেন: নাস্তিকতা একটা বিশ্বাস। কিসের? বিশ্বাসটা হলো ঈশ্বরকে কেন্দ্র করে। নাস্তিকরা মনে করেন ঈশ্বর নেই। আর আস্তিকরা মনে করেন ঈশ্বর আছেন। এই তো মূল কনসেপ্ট। সেইখানে ইন্দ্রীয়ের ব্যাপার আসছে কেন? আপনি যে কোন এক ডাইমেনসন থেকে ব্যাপারটা একটা হাইপোথিসিস দাড় করালেন যে নাস্তিকরা বেকুব। একই কথা তো আস্তিকদের ক্ষেত্রেও বলা যেতে পারে।

যেমন ধরুন আমাদের দেশের কথাই। আমাদের দেশে মদের ব্যবসা হচ্ছে, সিগারেটের ব্যবসা হচ্ছে, হিরোইন, ফেনসিডিল সবই পাওয়া যাচ্ছে। যারা আস্তিক তারা কি এই ক্ষতিকর জিনিসগুলো ইন্দ্রীয় দিয়ে উপলব্ধি করতে পারেন না? অবশ্যই পারেন। কিন্তু এগুলোর বিরুদ্ধে কোন ধর্মীয় দলকে কখনও মিছিল করতে দেখা যায় না। কেন? হিযবুত তাহরীর পোষ্টারে বলা থাকে, সাম্রাজ্যবাদ, আমেরিকা, শেখ হাসিনা ইসলামের শত্রু ইত্ত কথা। অথচ, তারা ইন্দ্রীয় দিয়ে উপলব্ধি করছে না, যে দেশে এর থেকেও বড় সমস্যা আছে, যুব সমাজ ধ্বংস হচ্ছে, নারী ব্যবসা দিন দিন বাড়ছে।

যা বলতে চাইলাম, বুঝতে পারছেন মনে করি। নাস্তিকতা, বা আস্তিকতাকে কখনই একটি বা দুইটি ডাইমেনসন দিয়ে বোঝানোর চেষ্টা করা উচিৎ নয়! আর চেষ্টা করে আবার একটা সিদ্দ্বান্তে পৌছে যাওয়াও আরেকরকমের বোকামি!

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:১৭

কাকপাখি ২ বলেছেন: এই আলোচনাটা মূলতঃ তাত্ত্বিক টাইপের। এখানে ডাইমেনশনের কোন ব্যাপার নাই। কোন ধর্মীয় দলের কার্যক্রম আলোচনা করা এই পোষ্টের সাথে রিলেভেন্ট না।

মানুষের জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা উপেক্ষা করে নাস্তিক্যবাদের প্রচার করা হয়। এই ব্যাপারে কনসেপ্ট ক্লিয়ার করার জন্য মূলতঃ এই আলোচনার সূত্রপাত।

৩৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:০৬

আমি তুমি আমরা বলেছেন: এইটা পইড়া দেখেন।নাস্তিকগুলা আসলেই বেকুব।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:০৯

কাকপাখি ২ বলেছেন: ++++++++++++++++

৩৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:০০

শিব সত বলেছেন: "নাস্তিক রে প্রশ্ন করেন "প্রাণ" কি ? উত্তর নাই ।
নাস্তিক রে প্রশ্ন করেন "মৃত্যু" কি ? উত্তর নাই ।
নাস্তিক রে প্রশ্ন করেন "আয়ূ" কি ? উত্তর নাই ।
নাস্তিক রে প্রশ্ন করেন "প্রান" কেন ? উত্তর নাই ।
নাস্তিক রে প্রশ্ন করেন "মৃত্যু" কেন ? উত্তর নাই ।"


জনাব কঠিনলজিক সাহেব, আপনার উল্লেখিত ব্যাপারগুলা সম্পর্কে কোন ধর্ম কি ব্যাখা দেয় এবং কোন ধর্মের ব্যাখা সঠিক... কারন প্রাণ,মৃত্যু.. একেক ধর্ম একেক রকম ভাবে ব্যাখা করে, সেগুলো আলোচনা করেন, তারপর নাহয় আমি কেন এইসব ধর্মীয় ব্যাখায় বিশ্বাস করিনা তা আলোচনা করা যাবে।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৭:২০

কাকপাখি ২ বলেছেন: মানুষের জ্ঞানের সীমারেখার বাইরের জিনিসকে বস্তুবাদি জ্ঞান দিয়ে বিবেচনা করার আগে আপনার উচিত বস্তুবাদের সীমাবদ্ধতার ব্যাপারে সচেতন হওয়া।

বস্তুবাদ কথাটার মূলে আছে অভিজ্ঞতাবাদ।

অভিজ্ঞতা থেকে অভিজ্ঞতাবাদ কথাটার উৎপত্তি। "অভিজ্ঞতা" হল মানুষের একধরনের অনুভুতি, এই অনুভুতির মূলে আছে মানুষের ইন্দ্রিয় এবং মগজের সমন্বিত প্রচেষটার ফলে অর্জিত কিছু তথ্য। যেই তথ্যকে মানুষ সাধারনত বিশ্বাস করে।

যেহেতু মানুষের ইন্দ্রিয় এবং মগজের ক্ষমতা সীমাবদ্ধ, কাজেই ইন্দ্রিয় এবং মগজের সমন্বিত প্রচেষ্টাও সীমাবদ্ধ।

ইন্দ্রিয় এবং মগজ দিয়ে মানুষ যে সবকিছু উপলদ্ধি করতে পারে না, তার প্রমান হল মানুষ প্রান, মৃত্যু ইত্যাদির সংজ্ঞা দিতে পারে না।

৩৭| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:০৬

রাজীব দে সরকার বলেছেন: এগুলো কোন যুক্তিই হলো না, আমি নাস্তকতার পক্ষে নই, তবে এরকম বোকা বোকা কথা বলে অন্যকে বেওকুব বলার পক্ষপাতি নই......


আরেকটা কথা, জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা দিয়ে সৃষ্টি কর্তা কে যেমন আস্বীকার করা যায়না, তেমনি তাকে গ্রহণ ও করা যায় না। তাকে বিশ্বাস করতে হবে, যুক্তি দিয়ে যারা প্রতিষ্ঠা করতে যাবে, তারাই বড় বেকুব ...

০৭ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৪:১৪

কাকপাখি ২ বলেছেন: ঠিক কি কারনে এইগুলা যুক্তি হল না, বুঝায় বলতে পারবেন?

মনুষ্য জ্ঞানের সীমাবদ্ধতার বাইরের বাস্তবতা আপনি বিবেচনা করতেই পারেন। সেইক্ষেত্রে আপনাকে সৃষ্টিকর্তার পাঠানো প্রতিনিধির উপরে আস্থা রাখতে হবে।

৩৮| ১২ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:০৫

টিয়াপাখি বলেছেন: ++++

৩৯| ১২ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৩৩

ছোটমির্জা বলেছেন: এস. এম. রায়হান বলেছেন: নাস্তিকদের 'মহাবিশ্ব' খুউউউব ছুড - যা কিছু স্বচক্ষে দেখা যায় তা-ই তাদের 'মহাবিশ্ব' আর-কি!

৪০| ১২ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:১৪

নির্বাসিত পথিক বলেছেন: আমরা কি আইনস্টাইনের মত কোনো বিজ্ঞানীর জন্য ওয়েট করতে পারিনা যে একদিন প্রভুর অস্তিত্ব প্রমান করবে!

১৩ ই অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৬:৫৩

কাকপাখি ২ বলেছেন: সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব জানার জন্য কোন বিজ্ঞানীর অপেক্ষায় থাকার দরকার নাই। যুগে যুগে সৃষ্টিকর্তা নিজেই অসংখ্য প্রতিনিধি পাঠিয়েছেন।

৪১| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:০৩

সজীব েসন বলেছেন: এক পোষ্ট বার বার দেয়ার জন্য মাইনাস , মানুষের সহ্যের সীমা পরিসীমা ক্ষেত্রফলরও লিমিট আছে

১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৬:৪৩

কাকপাখি ২ বলেছেন: নাকি আংগুর ফল টক?

৪২| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:০৬

সুপ্ত সবুজ বলেছেন: সহজ একটা হিসাব। সৃষ্টিকর্তা নিজেই প্রকৃতির মাঝে এমন কিছু যুক্তি রেখে দিয়েছেন যাকে পুজি করে নাস্তিকেরা তাদের পক্ষে তর্কের উপাদান পেতে পারে। তা না হলে তো নাস্তিকের সৃষ্টিই হতো না। দিন এবং রাত যেমন আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন আলো এবং অন্ধকারের পার্থক্য অনুধাবনের জন্য, তেমনি নাস্তিকতার অন্ধকারকেই আস্তিকদের আলোর পার্থক্য নিরূপণের জন্য সৃষ্টিকর্তার তরফ থেকে যুক্তি রেখে দেয়া হয়েছে। আপনি একজন আস্তিকের কাছে যেমন সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্বের বিষয়ে অনেক যুক্তি পাবেন ঠিক তেমনি সৃষ্টিকর্তার অসারতা সংক্রান্ত অনেক তথ্য পাবেন নাস্তিকতার জন্য।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৬:৪৪

কাকপাখি ২ বলেছেন: হুম

৪৩| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:০৩

নিউটন বলেছেন: আচ্ছা আমি যদি বলি সুর্যের খুব কাছেই একটা সুন্দরী পরি ঘুমাচ্ছে, আপনি কি বিশ্বাস করবেন? যদি না করেন তাহলে আমিও বলতে পারি আপনিও একটা বেকুপ (অর্থাৎ আস্তিকগনও একই কারণে বেকুপ)।

১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৩৫

কাকপাখি ২ বলেছেন: মহা বিজ্ঞানী নিউটনের "স্কুলের বাচ্চাদের মত যুক্তি" প্রয়োগের ব্যাপারটা নিঃসন্দেহে উপভোগ্য।

৪৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:৪৪

িমবন বলেছেন: নাস্তিক প্যাদানী দিলেও ওরা নাস্তিক,মনে রাখবেন।
উনাগো জ্ঞানের সীমানা যে কতদুর ওনারাও জানেন না।
আর কিছু উদীয়মান নাস্তিক আছে,যারা নিজেদের নাস্তিক হিসেবে
পরিচয় দিতে চান এইজন্য যে তারা নাস্তিক হিসেবে পরিচয় দিতে
পারলেই আধুনিক হবেন।
তরুন সমাজের জন্য এইটা একটা ফ্যাশান।

৪৫| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:১০

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: আমার কাছে নাস্তিকতাও একটি বিশ্বাস যেখানে মানুষ ও বিশ্ব জগতের অস্তিত্বের জন্য অন্য কোন সত্বার(স্রস্টা) প্রয়োজনীয়তা অস্বীকার করা হয়। কাজেই বিশ্বাসের কারণে কাউকে বেকুব বলা উচিত নয়- কারণ আস্তিকরাও একই ভাবে যুক্তি প্রমান ছাড়াই বিশ্বাস স্রস্টার অস্তিত্বে বিশ্বাস করে। তবে এই বিশ্বাসকে যদি কেউ বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমানিত সত্য দাবি করে তবে তাকে বেকুব বলা যেতে পারে।

আমি আপনার যুক্তি যতটুকু বুঝেছি তার মর্মার্থ হচ্ছে মানুষের জ্ঞানের সীমাবদ্ধ এবং এই সীমিত জ্ঞানের বাইরে কিছু নাই এর ভিত্তিতে নাস্তিক হওয়া বোকামী। কিন্তু আসল প্রশ্ন হচ্ছে - মানুষের জ্ঞানের সীমার বাইরে যদি কিছু থাকেও তার উপর বিশ্বাস স্থাপন করা কি খুবই জরুরী? বর্তমানে মানুষের জ্ঞানের আওতায় যা আছে এবং জ্ঞানের সীমা বৃদ্ধির কারণে প্রতি নিয়ত যা মানুষের নিয়ন্ত্রনের মধ্যে আসছে - এই জগতে সুন্দর ভাবে বেঁচে থাকার জন্য কি তাই যথেস্ট নয়? আমরাতো দেখছি বহু মানুষ বেশ স্বাচ্ছন্দের সাথেই ধর্মবিশ্বাস ছাড়াই বেঁচে আছে - তাহলে জ্ঞান-বহির্ভুত বিষয়ে বিশ্বাসের প্রয়োজন কি?

১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৪৫

কাকপাখি ২ বলেছেন: এইখানে সমস্যা হল, মানুষ তার বস্তুবাদি জ্ঞানের সীমারেখার ভিতরের বিষয় গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করে, কিন্তু বস্তুবাদি জ্ঞানের সীমারেখার বাইরের জিনিসের ব্যাপারে উদাসীন থাকে।

মানুয ধরেই নিয়েছে, যে মানুষের ইন্দ্রিয় মহাবিশ্বের সব কিছু নির্নয় করতে পারবে----এই ধরে নেয়ার কোন যৌক্তিক ভিত্তি নাই।

নাস্তৈক্যবাদ এইজন্যই অযৌক্তিক।

৪৬| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:৫৮

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: "কিন্তু বস্তুবাদি জ্ঞানের সীমারেখার বাইরের জিনিসের ব্যাপারে উদাসীন থাকে।"

কারণ কি এই নয় যে জ্ঞানের সীমারেখার বাইরের জিনিস তার প্রয়োজন নাই? প্রয়োজন থাকলে কি উদাসীন থাকা সম্ভব? নিশ্চয়ই নয়। সুতরাং আলোচনা হওয়া উচিত জ্ঞানের সীমার বাইরের জিনিস মানুষের জন্য প্রয়োজনীয় কি না। যদি প্রয়োজনীয় না হয় তাহলে আপনি নাস্তিকদেরকে সেই বিষয়ে উদাসীন থাকার জন্য দোষারোপ করতে পারেন না। অপ্রয়োজনীয় বিষয়ে মানুষ উদাসীন থাকবে এটাই স্বাভাবিক।

১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:২৩

কাকপাখি ২ বলেছেন: প্রয়োজন নাই -- এই কথাটা আপনি কিভাবে বুঝলেন?

প্রয়োজনের সীমারেখা কতটুকু?

সম্ভবত এখানে প্রয়োজন বলতে আপনি বুঝাচ্ছেন ইহজাগতিক প্রয়োজন, অর্থাৎ বস্তুবাদি জ্ঞানের সীমারেখার ভিতরের জ্ঞান দিয়ে যেই প্রয়োজন টুকু উপলদ্ধি করা সম্ভব --তার কথা।

এই প্রয়োজনের অসম্পুর্ন উপলদ্ধিওতো বস্তুবাদি সীমাবদ্ধতার দোষে দুষ্ট।

৪৭| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:০৮

অসমাপ্ত-মহাকাব্য বলেছেন: মানুয ধরেই নিয়েছে, যে মানুষের ইন্দ্রিয় মহাবিশ্বের সব কিছু নির্নয় করতে পারবে----এই ধরে নেয়ার কোন যৌক্তিক ভিত্তি নাই।

নাস্তৈক্যবাদ এইজন্যই অযৌক্তিক।



ভাই,মানুষের ইন্দ্রিয় সবকিছু নির্ণয় করতে পারবে,এটা সব নাস্তিকরা ধরেই নিয়েছে এমন অসাধারণ জ্ঞান আপনি কোথায় পেলেন?

আপনার ভাষাতেই বলি। ধরেন আমার জ্ঞানের লিমিট "ক"। এই লিমিটের বাইরে কিছু আছে যেটা "খ" এবং যার অস্তিত্ব অনুধাবনের উপযুক্ত ইন্দ্রিয় আমার নাই, ওক্কে?

তাইলে আপনি (তথাকথিত বৈজ্ঞানিক অস্তৈক) কিভাবে দাবি করতে পারেন যে "খ"- ই ঈশ্বর? "খ" তো ঈশ্বর না হয়ে শয়তান ও হতে পারে,হতে পারে এলিয়েন অথবা এমন কিছু যার কল্পনা করার অনুভুতিও আমাদের নাই? আপনি কিভাবে প্রমান করবেন যে ঐ "খ" ই আপনার আল্লাহ? আর আল্লাহ কথা টা বাদ দিলে তো আরো বিশাল প্যাচ, "খ" এর লিংগ কি হবে তখন? (লিংগ বলতে আমি বোঝাতে যাচ্ছি সে কি রাম,আল্লাহ,দূর্গা,যীশু নাকি এসবের একীভূত কোন মহারূপ?)
আপনি বুঝে গেছেন যে উনি ই ঈশ্বর কারন আপনার ভাষাতেই,বিধাতা আপনার সাথে কমিউনিকেট করতে হয়তো আপনার মস্তিষ্কে অতিরিক্ত তরংগ বরাদ্দ করেছেন,যা থেকে আমরা বঞ্চিত!

আচ্ছা সব বাদ দিলাম,ধইরা নিলাম ঐ "খ" ই ঈশ্বর যেটা অনুধাবনের ক্ষমতা আমাদের নাই। সেই ঈশ্বর আমাদের চোখ দিয়েছেন,কেন? যাতে আমরা তার বিশাল সৃষ্টি দেখতে পাই,বুঝতে পারি,মস্তক দিয়েছেন যাতে কিভাবে দেখছি তার ব্যাখ্যা নিয়ে চিন্তা করতে পারি,কান দিয়েছেন যাতে সেই ব্যখ্যা আরেকজনকে শোনাতে পারি,শুধু তাকে অনুধাবনের ক্ষমতা দেননি যাতে করে তাকে প্রমানের কোন সুযোগ না থাকে। তার মানে কি? এর মানে কি এই নয় যে,উনি নিজেই চান না উনি প্রমানিত হোক,উনি নিজেই চান না ওনাকে আমরা অনুধাবন করি।উনি নিজেই নিজেকে রহস্যের এমন আড়ালে ঢেকে রাখতে চান যার পরিচয়ের সীমানায় কেউ কোনদিন পা ফেলতে পারবে না?

আচ্ছা,নিজেরে পিতা রূপে কল্পনা করেন,আপনার ১ বছর বয়সের শিশু,কিছুই বুঝে না।তার জ্ঞানের পরিধি তখনো পিতাকে সম্মান করার পর্যায়ে পৌছায়নি,পৌছানোর কথাও না,সেই অবুঝ শিশু যদি হঠাত করে একদিন তার পিতার গালে একটা চড় বসিয়ে দেয়,তাহলে তার পিতা কি করবে? তারে পাজকোলা করে জ্বলন্ত আগুনের মধ্যে ফেলে কোটি কোটি বছর জ্বালাবে,তারে যাক্কুমের কাটা আর পুজ মিশ্রিত রক্ত খাওয়াবে?তারে শত কোটি বছর আযাবের মধ্যে রাখবে? কোন যুক্তিতে এই জিনিস মানি রে ভাই?

জ্ঞানের বাইরে অনেক অনেক কিছু ।আমাদের,এই বিশ্বের ঘোড়ার মাথা কিছুই বলতে গেলে আমরা জানি না।আর যা জানি ই না,সেটাকে জানার দাবি করা কোন আক্কেলে বোধগম্য?ঈশ্বর হয়তো কোন একদিন আমার মস্তষ্কেও এটা বোঝার মত পর্যাপ্ত তরংগ বরাদ্দ দিবেন।
তবে বলে রাখি,এত কিছুর পরেও কিন্তু আপনি সেই এক ই ত্যানা পেচাবেন,আমরা বুঝি না,বোঝার ক্ষমতা নাই।যে জিনিস মানুষ বুঝে না,এবং বোঝা সম্ভব না কোন কালেও (কারন তা আমাদের জ্ঞানের বাইরে) সেই জিনিসে তো ফ্রয়েড আইসা লজিক দিলেও বলা যাবে,আফনে অফ যান মিয়া,আফনে কি বুঝবেন ঈশ্বরের লীলা। যেই জিনিসে যুক্তি দেয়াই হারাম,সেটা নিয়া প্যাচাইয়া আফনে কি আফনার বিশ্বাসের অমর্যদা করতেছেন না?
আর মনে কিছু নিয়েন না,আমার ঠিক আগের ব্লগারের যুক্তির যে বিদূষী খন্ডন আপনি করেছেন,তাতে আমার এই কমেন্টের কোন যুক্তি খন্ডনে যাবার আগেই আমি আপনার কাছে হার মেনে নিচ্ছি,তাও দয়া করে এমন যুক্তি খন্ডন থেকে আমার কমেন্টকে মুক্তি দিন!

১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:৩৫

কাকপাখি ২ বলেছেন: আপনার ভাষাতেই বলি। ধরেন আমার জ্ঞানের লিমিট "ক"। এই লিমিটের বাইরে কিছু আছে যেটা "খ" এবং যার অস্তিত্ব অনুধাবনের উপযুক্ত ইন্দ্রিয় আমার নাই, ওক্কে?

ওক্কে--এতক্ষনে আপনে লাইনে আসছেন।

এখানে শুধুমাত্র আপনার জ্ঞানের লিমিটের কথা আলোচনা হচ্ছে না। মনুষ্য প্রজাতির (তথাকথিত) বস্তুবাদি জ্ঞানের কেন একটা সীমারেখা থাকবে তার আলোচনা হচ্ছে।

এখন বলেন,

মানুষের বস্তুবাদি জ্ঞানের এমন একটা সীমারেখা আছে যা মানুষের পক্ষে বস্তুবাদি দৃষ্টিভংগী নিয়ে কখনোই অতিক্রম করা সম্ভব না--এই কথা কি আপনি স্বিকার করেন নাকি করেন না?

৪৮| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:১৬

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: "প্রয়োজন নাই -- এই কথাটা আপনি কিভাবে বুঝলেন?"

প্রয়োজন নাই বলেই মানুষ সেই বিষয়ে উদাসীন। মানুষ যদি কোন কিছুর প্রয়োজন অনুভব করে তাহলে আর সেই বিষয়ে উদাসীন থাকতে পারে না। প্রয়োজনই সকল চিন্তা ভাবনার মুল। সুতরাং আপনি মানুষের জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা প্রমানের চেয়ে বরং প্রমান করুন যে মানুষের জ্ঞানের সীমার বাইরের জিনিস কি কারনে প্রয়োজন। সেই প্রয়োজনটা বুঝলেই নাস্তিকরা তা পুরোনের জন্য আস্তিক হলেও হতে পারে। আর যদি সেই প্রয়োজন অনুভবের যোগ্যতাও মানুষের না থাকে তাহলে আর আস্তিক নাস্তিকের মধ্যে কোন পার্থক্যই থাকে না - সবাই সমান হয়ে যায়।

১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০০

কাকপাখি ২ বলেছেন: সুতরাং আপনি মানুষের জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা প্রমানের চেয়ে বরং প্রমান করুন যে মানুষের জ্ঞানের সীমার বাইরের জিনিস কি কারনে প্রয়োজন।

তার আগে বলেন "প্রমান" বলতে আপনি কি বুঝেন?

এই ব্যাপারে আমার একটা লেখা আছে, কনসেপ্ট ক্লিয়ার করার জন্য পড়ে দেখতে পারেন।

Click This Link

৪৯| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৫

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: আপনার প্রমান বিষয়ক ব্যাখ্যা পড়লাম। কিন্তু সেখানেও সেই একই কথা - মানুষের প্রমানের ধারনাও বস্তুগত। ঠিক আছে - আমি তো স্বীকার করছি যে মানুষের জ্ঞান অনুভুতি ধারনা সবই বস্তুগত। এখন কথা হচ্ছে এই বস্তুগত অবস্থান থেকে জ্ঞান বহির্ভুত জগতের প্রয়োজনীয়তা অনুধাবন করা সম্ভব কি না? যদি প্রয়োজন অনুভব করা সম্ভব না হয় তাহলে এই আলোচনা এবং আপনার সকল প্রচেস্টা অর্থহীন। আমার জ্ঞানের সীমার মধ্যেইতো অনেক কিছু আছে যা আমি জানি না - কারণ আমি তার প্রয়োজন অনুভব করি না, সেসব ছাড়াও আমার জীবন চালাতে কোন অসুবিধা হচ্ছে না। তাহলে আমি কেন আমার জ্ঞানের সীমার বাইরের বিষয় নিয়ে মাথা ঘামাব, চিন্তা করে সময় ব্যায় করব? এই প্রয়োজনটা যদি অনুধাবন করতে না পারেন তাহলে আপনার আস্তিকতার কোন ভিত্তিই থাকবে না। আপনি প্রয়োজন ছাড়া, জ্ঞানের সীমার বাইরের অবস্তুগত (নাকি অবাস্তব?) বিষয় অহেতুক বিশ্বাস করেন - আর একজন প্রয়োজন অনুভব করে না বলে ওসব বিষয় নিয়ে মাথা ঘামায় না - দুজনের মধ্যে মৌলিক পার্থক্য কোথায়?

নিচের কথাগুলি শুধুমাত্র আপনার জন্য - এই কমেন্টে প্রকাশ না করলেও চলবে:

আপনি হয়ত আমাকে নাস্তিক ভাবছেন - না আমি নাস্তিক নই। বলতে পারেন কঠীন আস্তিক। নাস্তিকতা বিষয়ক আমার ব্লগের শুরুর দিকে কিছু লেখাও আছে। আমি আসলে আপনার চিন্তার ধারাটা ঘুরিয়ে দিতে চাচ্ছি। কারণ আপনি যেভাবে বলছেন তাতে শুধু তর্কের খাতিরে তর্কই চলবে কোন সমাধানে পৌছান সম্ভব হবে না। আমরা অদৃশ্য জগত সম্পর্কে ধারনা করতে পারব না বলেই আল্লাহ তাঁর রাসুলের(স.) মাধ্যমে সে বিষয়ে আমাদের জানিয়েছেন - কিন্তু সেটাও মানুষের প্রয়োজনেই। যদি অদৃশ্য বিষয়ে কিছু জানা মানুষের প্রয়োজন না হত তাহলে আল্লাহও তা জানাতেন না। আর মানুষের সেই প্রয়োজনটা এই বস্তুগত সীমাবদ্ধতার মধ্যে থেকেই অনুভব করতে হবে। কারন আমরা এই বস্তুগত জগতেই বেঁচে আছি।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৫৬

কাকপাখি ২ বলেছেন: আপনি বলতেছেন "মানুষের প্রমানের ধারনাও বস্তুগত।"

আমি কিন্তু এই কথা বলি নাই। আমি বলছি "প্রমানের বস্তুবাদি সংজ্ঞার সীমাবদ্ধতার কথা" যেই সীমাবদ্ধতার ব্যাপারটা নাস্তিকরা উপেক্ষা করে।

বস্তুবাদি প্রমানই শেষ কথা না---এইটা বুঝানোই মূল উদ্দেশ্য।

বস্তুবাদ কথাটার ব্যাবচ্ছেদ করি আসেন।


বস্তুবাদ কথাটার মূলে আছে অভিজ্ঞতাবাদ।

অভিজ্ঞতা থেকে অভিজ্ঞতাবাদ কথাটার উৎপত্তি। "অভিজ্ঞতা" হল মানুষের একধরনের অনুভুতি, এই অনুভুতির মূলে আছে মানুষের ইন্দ্রিয় এবং মগজের সমন্বিত প্রচেষটার ফলে অর্জিত কিছু তথ্য। যেই তথ্যকে মানুষ সাধারনত বিশ্বাস করে।

যেহেতু মানুষের ইন্দ্রিয় এবং মগজের ক্ষমতা সীমাবদ্ধ,

> কাজেই ইন্দ্রিয় এবং মগজের সমন্বিত প্রচেষ্টাও সীমাবদ্ধ।

>> এই সীমাবদ্ধ প্রচেষ্টার ফলে অর্জিত তথ্যও অসম্পুর্ন।

>>> অসম্পুর্ন তথ্যের উপর ভিত্তি করে মানুষের যেই বস্তুবাদি জ্ঞান-ভান্ডার গড়ে উঠেছে, তাও অসম্পুর্ন।

>>>> অসম্পুর্ন জ্ঞানের কারনে কোন রকম সাহায্য ছাড়া মানুষের পক্ষে পরকালের হিসাব নিকাশ, ভাল কাজের পুরস্কার-মন্দ কাজের শাস্তি ইত্যাদি সংক্রান্ত প্রয়োজন সঠিক ভাবে উপলদ্ধি করাও সম্ভব না।

>>>>> এই জন্যই সৃষ্টিকর্তা তাঁর পক্ষ থেকে বহু সংখ্যক প্রতিনিধি পাঠিয়েছেন। যাঁরা মানুষের বস্তুবাদি জ্ঞানের সীমারেখার বাইরের ব্যাপারগুলো সম্পর্কে মানুষকে সতর্ক করে দিয়েছেন। যাঁদেরকে আমরা নবী-রাসুল হিসাবে জানি।

আপনি যেহেতু আস্তিক, কাজেই এই বিষয়ে আপনি আমার সাথে একমত হবেন বলে আশা করি।

কোন বিষয়ে একমত না হইলে কনসেপচুয়াল আরগুমেন্ট করতে পারেন। এতে আপনার আমার দুইজনেরই অনেক লাভ হবে ইনশাআল্লাহ।

৫০| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৪৩

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: "অসম্পুর্ন জ্ঞানের কারনে কোন রকম সাহায্য ছাড়া মানুষের পক্ষে পরকালের হিসাব নিকাশ, ভাল কাজের পুরস্কার-মন্দ কাজের শাস্তি ইত্যাদি সংক্রান্ত প্রয়োজন সঠিক ভাবে উপলদ্ধি করাও সম্ভব না।"

এখানেই আমার আপত্তি। যদি মানুষের পক্ষে প্রয়োজন উপলব্ধি করাই সম্ভব না হয়, যদি বাস্তব(বা বস্তুগত) জীবন যাপনের সাথে কোন সম্পর্কই না থাকে তাহলে আল্লাহ কেন নবী রাসুল(আ.)গনকে পাঠিয়ে সেই বিষয় মানুষকে জানাবেন? খুব সহজ করে বলি আমি 'মেরিন সাইন্স' সম্পর্কে কিছুই জানি না। আমি যে কোম্পানীতে চাকরী করি তারাও এই বিষয়ে আমাকে কিছুই জানায় নি। কারণ - আমার কাজের সাথে এর কোন সম্পর্ক নেই। যদি আমার বর্তমান কাজের সাথে এর সম্পর্ক থাকত এবং কর্মরত অবস্থায় এবিষয়ে জানা সম্ভব না হত তাহলে আমার কোম্পানী নিশ্চয়ই আমার জন্য প্রশিক্ষনের ব্যাবস্থা করত। তাই না? যখনই আমার কোম্পানী আমাকে কিছু জানানোর/শিখানোর চেস্টা করবে তখনই কি প্রমানিত হবে না যে সেই বিষয়গুলি আমার জন্য প্রয়োজনীয়? এবং সেগুলি আমার বর্তমান চাকরীর জন্যই প্রয়োজনীয়? কোন কোম্পণী কি তার কর্মচারীকে এমন কিছু শেখাবে যা তার বর্তমান চাকরিতে নয় বরং ভবিষ্যতে অন্য কোন চাকরীতে প্রয়োজন হলেও হতে পারে? তাহলে আল্লাহ আমাদের নবী রাসুল পাঠিয়ে যা কিছু শিখিয়েছেন তা কি বর্তমান বস্তুগত জীবনের জন্যও প্রয়োজনীয় হবে না? নিশ্চয়ই প্রয়োজনীয় - নিশ্চয়ই আল্লাহ অপ্রয়োজনীয় কাজ করা থেকে পবিত্র।

আর যুগে যুগে আল্লাহর নবী রাসুল(আ.)গন যখনই দ্বীনের দাওয়াত নিয়ে অগ্রসর হয়েছেন তখনই দেখা গেছে সমাজের একেবারে নিম্ন শ্রেনীর অশিক্ষিত অনগ্রসর মানুষ খুব সহজে তা গ্রহণ করেছে। তার অর্থ হচ্ছে 'দ্বীন' বা আল্লাহর পক্ষ থেকে আসা শিক্ষা এতই সহজ এতই বোধগম্য যে তা বুঝার জন্য খুব বড় পন্ডিত হওয়ার প্রয়োজন নাই। আপনি বিষয়গুলোকে যেভাবে কঠীন দুর্বোদ্ধ হিসেবে উপস্থাপন করছেন তা যদি সত্য হত তাহলে শুধুমাত্র অতি উচ্চমাত্রার শিক্ষিত পন্ডিতরা ছাড়া অন্য কেউ দ্বীনের দাওয়াত গ্রহণ করতে পারত না।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:৫৬

কাকপাখি ২ বলেছেন: আপনার সাথে আমি পুরাপুরি একমত,

আসলে আমি যা বলতে চাচ্ছি তা হল, মানুষের স্বাভাবিক ইন্দ্রিয় এবং মগজের ক্ষমতা দিয়ে আল্লাহ তায়ালার প্রতিনিধির সাহায্য ছাড়া অদৃশ্য জগতের ব্যাপার সমুহ সঠিক ভাবে উপলদ্ধি করা সম্ভব না।

নবী রাসুলদেরকে না মানার কারনে মানুষ ইসলাম ধর্ম ছেড়ে নিজের মন মত কাল্পনিক কথাকে ধর্ম হিসাবে মানতে আরম্ভ করে।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:০০

কাকপাখি ২ বলেছেন:
আপনি বিষয়গুলোকে যেভাবে কঠীন দুর্বোদ্ধ হিসেবে উপস্থাপন করছেন তা যদি সত্য হত তাহলে শুধুমাত্র অতি উচ্চমাত্রার শিক্ষিত পন্ডিতরা ছাড়া অন্য কেউ দ্বীনের দাওয়াত গ্রহণ করতে পারত না।


খানিকটা সহমত

আমার পুরো লেখা খুব বেশি মাত্রায় তাত্বিক। অনেকেই মূল কনসেপ্ট ঠিক মত বুঝতে পারতেছেনা।

তবে সীমাবদ্ধ ভাষাজ্ঞানের কারনে এর থেকে সহজ করে লিখতে পারতেছি না।

ইনশাআল্লাহ লেখা আরো সহজবোদ্ধ করার জন্য ভবিষ্যতে চেষ্টা করব।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:১১

কাকপাখি ২ বলেছেন: আপনার লেখা নাস্তিকতা: স্বল্প জ্ঞানের ভয়ঙ্কর পরিনতি। আর আমার এই লেখার মূল কনসেপ্ট মূলত একই। আপনি উদাহরন দিয়ে লিখছেন, আর আমি তাত্বিক ভাবে লিখছি।

৫১| ২০ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৪১

ডাঃ জাকির নায়েক বলেছেন: নাস্তিকরা যেহেতু মনুষ্য জ্ঞানের সীমারেখার ভিতরের এই অসম্পুর্ন বিদ্যাটাকেই "সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্বকে অস্বিকার করার জন্য" যথেষ্ট মনে করেন। অতএব এটাকে তাদের গোড়ামি, মূর্খতা এবং সংকীর্ন মনের পরিচায়ক ধরে নিয়ে তাদেরকে বেওকুব বলা যাইতে পারে।

অসাধারণ লাগলো আপনের এই জ্ঞান গর্ভ প্রবন্ধখানি। বিশেষ করে সর্বশেষ সারমর্মটুকু। মনুষ্য জ্ঞানের সীমারেখার ভিতরের অসম্পূর্ণ জ্ঞান দিয়ে সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্বকে অস্বিকার করা আসলেই মহা বেয়াকুফি।

তবে মনুষ্য জ্ঞানের সীমারেখার ভেতরের অসম্পূর্ণ জ্ঞান দিয়ে সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব স্বিকার করে নেয়া এবং ৮ খানি বেহেশত ও ৭ খানি দোজখের কাহিনিকে বিনা হিসাবে মেনে নেয়া অত্যন্ত বুদ্ধিমানের কাজ। কারণ হলো দুটি-

১। ইসলাম হলো সত্য ধর্ম। ইসলামের অনুসারী মানেই বুদ্ধিমান এবং মুসলিম ছাড়া বাকি সবাই বেয়াকুফ।

২। বিশ্বাসে মিলায় বস্তু, তর্কে বহুদুর।

ভাই, পিস টিভি আপনাকে খুঁজছে। আপনার প্রতিভার ঝলক দেখিয়ে বিশ্বের মুসলমানদের জ্ঞান গরিমা বৃদ্ধিতে এগিয়ে আসুন।

২০ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:০৫

কাকপাখি ২ বলেছেন: পোষ্টের মূল বিষয় হল, অসম্পুর্ন তথ্যের উপর ভিত্তি করে নেওয়া নাস্তৈক্যবাদি সিদ্ধান্ত সমূহ ভ্রান্তিমূলক।

পরিহাস করার জন্য ধন্যবাদ, আপনার পরিহাসের কারনে সত্যের কোন পরিবর্তন হবে না।

৫২| ২০ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:০৩

দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: মজা পাইলামঃ-

প্রশ্নঃ- ঈশ্বর আছেন তার প্রমাণ কি?
উঃ- প্রমাণ বলতে আপনি কি বোঝেন?

প্রঃ- ঈশ্বর বিশ্বাসের প্রয়োজন কি?
উঃ- প্রয়োজন বলতে আপনি কি বোঝেন?
******************************************
আমার মাথায় কয়েকটি প্রশ্ন আসছে,

১) ঈশ্বর আছেন, এই কথাটা সব ধর্মেই আছে, কিন্তু প্রত্যেকের ঈশ্বরের টাইপ আলাদা রকম। কার কাছে মাথা নোয়ানো ভাল?

২) ঈশ্বর হয়তো আছেন, কিন্তু একজনই আছেন তা কি করে বুঝব? এমনও তো হতে পারে যে ১২-১৪ জন ঈশ্বর আছেন আর তারা সকলেই নিজের ইবাদত চান। ধরুন তাদের মধ্যে একজন আপনার নবীর সঙ্গে যোগাযোগ করেচিলেন, কিন্তু তিনিই যে সেরা ঈশ্বর তার প্রমাণ কোথায়? তাঁর কথাটাই যে শেষ কথা তা বোঝা গেল কি করে? এমনও তো হতে পারে যে তাঁর চেয়েও কোনো বড় ঈশ্বর আছেন, তিনি আপনাকে নরক দিলেন বাজে ঈশ্বরের কথায় নাচার শাস্তি হিসাবে।

যাই হোক আপনার কাছে প্রমাণের কথা তুলতে ভয় করে, কারণ প্রমাণ বলতে আমি কি বুঝি জানতে চাইলে পুরো তর্কশাস্ত্র কপি করতে হবে।

২০ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:০৪

কাকপাখি ২ বলেছেন: আপনার প্রশ্নের উত্তর খুব সহজ।

এইজন্য সৃষ্টিকর্তার পাঠানো প্রতিনিধির উপর আপনাকে বিশ্বাস স্থাপন করতে হবে।

প্রমান বলতে আপনি কি বুঝেন, তা ব্যাখ্যা করার জন্য তর্কশাস্ত্র নামক কোন কিছু কপি করার প্রয়োজন দেখি না। সহজ যুক্তি দিয়ে বলে দেখতে পারেন।





৫৩| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:১৩

ইস্ক্রা রহমান বলেছেন: আপনার লেখাটি পড়লাম। সুন্দর রচনাশৈলী (!) আপনার কথার সারকথা যা বুঝDলাম তা হল - এই মহাবিশ্বে অনেক কিছু আছে যা মানুষ কল্পনাও করতে পারে না। কাজেই ঈশ্বরকেও মানুষ কল্পনাও করতে পারার কথা নয়। তাহলে আমার প্রশ্ন হল-

১. আমরা যখন বলি, ঈশ্বর, আমাকে বাঁচাও বা ঈশ্বর আমাকে শক্তি দাও, তখন কার উদ্দেশ্যে বলি? যাকে কল্পনা করাই অসম্ভব তার কাছে কিছু চাওয়া কি সম্ভব?

মহাবিশ্বের সবকিছুকে কল্পনা করা সম্ভব নয়। আমরা "ব্ল্যাকহোল" শব্দটির সাথে পরিচিত। কিন্তু এটা আমরা দেখিনি। কাজেই আমরা একে কল্পনা করতে পারি না। কিন্তু, "ব্ল্যাকহোল" শব্দটি যখনই আমরা ভাবি তখনই একটা চিত্র কি মনের ভিতর ভেসে ওঠে না? অনুরূপভাবে যখন "ঈশ্বর" শব্দটি উচ্চারিত হয় আমার তো মনে হয় আমাদের সবারই মনে একটি চিত্র ফুটে ওঠে। এবং, খুবই সত্য কথা হল, বেশীরভাগ মানুষের মনেই একটি বৃহদকায় "মানুষের" (!) ছবিই ভেসে ওঠে।

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:১৫

কাকপাখি ২ বলেছেন: সৃষ্টিকর্তার এবাদত করার জন্য তাঁর পূর্নরূপ কল্পনায় দেখতে পাওয়ার প্রয়োজন নাই। তাঁর ব্যাপারে আমাদের যতটুকু জানা তিনি প্রয়োজন মনে করছেন, প্রতিনিধির মাধ্যমে তা জানায় দিছেন। তাঁর নির্দেশ পালন করার জন্য সেইটাই যথেষ্ট।

এবং, খুবই সত্য কথা হল, বেশীরভাগ মানুষের মনেই একটি বৃহদকায় "মানুষের" (!) ছবিই ভেসে ওঠে।


আপনার এই খুবই সত্য কথার স্বপক্ষে কোন রেফারেন্স দেখাইতে পারবেন? নাকি নিজের মন গড়া কথাকে "খুবই সত্য কথা"--বলে দাবি করা আপনার মুদ্রাদোষ ?

যুক্তি ছাড়া কথা বলা খুব সহজ তাই না?

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:৩২

কাকপাখি ২ বলেছেন: মহাবিশ্বের সবকিছুকে কল্পনা করা সম্ভব নয়। আমরা "ব্ল্যাকহোল" শব্দটির সাথে পরিচিত। কিন্তু এটা আমরা দেখিনি। কাজেই আমরা একে কল্পনা করতে পারি না। কিন্তু, "ব্ল্যাকহোল" শব্দটি যখনই আমরা ভাবি তখনই একটা চিত্র কি মনের ভিতর ভেসে ওঠে না?


প্রথমত, মানুষ ব্লাকহোলের অস্তিত্ব এবং অবস্থান নির্নয় করতে পারে, কাজেই ব্লাকহোলের আশেপাশের এনার্জি এমিশনের ধরন নির্নয় করার মাধ্যমে ব্লাকহোল সম্পর্কে প্রত্যক্ষ ভাবেও অনেক কিছু জানা যায়। মানুষের আবিস্কার করা ব্লাকহোলের তালিকা দেখতে পারেন।

তাছাড়া ব্লাকহোলের কনসেপ্ট মানুষের প্রত্যক্ষকৃত অভিকর্য বলের কনসেপ্ট থেকে উদ্ভুত, কাজেই ব্লাকহোলের ধারনার পিছনে ইন্দ্রিয়ের পরোক্ষ ভুমিকা আছে।

ব্লাকহোল একেবারেই ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য না এই কথা আপনি দাবি করতে পারবেন না।

অতএব, আপনার ব্লাকহোল সম্পর্কিত কথা গ্রহন করতে পারলাম না। প্রথম ব্লাকহোল আবিস্কারের আগে, ব্লাকহোলের কনসেপ্ট পরোক্ষভাবে অভিকর্য/মহাকর্য বলের কনসেপ্ট থেকে উদ্ভুত হিসাবে ছিল, আর এখন তো মানুষ প্রত্যক্ষ ভাবে ব্লাকহোলের তালিকা তৈরী করতেছে।

আমার লেখার মূল কনসেপ্ট মনেহয় ঠিক মত ধরতে পারেন নাই, তাই ব্লাকহোলের উদাহরন দিতেছেন।

৫৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:৪৭

পুংটা বলেছেন: ধর্মের টুপি পইরা ফালাইলেই সব শেষ... বুদ্ধি (প্রতি) বন্ধি। আমি বিশ্বাস করি এই দুনিয়ায় টাকা ছাড়া কোন মাবুদ নাই। যারা নাস্তিকদের বেয়াকুব ভাবে তারা বড়ই দুর্ভাগা। এই দেশে ধর্মের অবস্থা খুবই নাজুক। বিশ্বাস না হইলে এইখানে ক্লিক করুন =p~ Click This Link

২১ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:৪০

কাকপাখি ২ বলেছেন: আপনার দেওয়া লিংক পড়ে দেখলাম। ভাল লিখছেন।

টাকা জিনিসটা কাগজ ছাড়া আর কিছুই না। ইরাক দখলের পরে মার্কিন বাহিনী ইরাকের মূদ্রা বাতিল বলে ঘোষনা করছিল, বহু ধনী ও সন্মানিত পরিবার রাস্তার ফকির হয়ে গেছিল।

মানুষের প্রয়োজন এবং লোভ কে ভিত্তি করে গড়ে উঠা অর্থনৈতিক ব্যাবস্থায় টাকা হচ্ছে একটা বিনিময় মাধ্যম মাত্র।

মানুষ ছাড়া আর কোন প্রানীর জীবনধারনের জন্য টাকা লাগে না।

৫৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:৩৮

ইস্ক্রা রহমান বলেছেন: "এবং, খুবই সত্য কথা হল, বেশীরভাগ মানুষের মনেই একটি বৃহদকায় "মানুষের" (!) ছবিই ভেসে ওঠে।

আপনার এই খুবই সত্য কথার স্বপক্ষে কোন রেফারেন্স দেখাইতে পারবেন? নাকি নিজের মন গড়া কথাকে "খুবই সত্য কথা"--বলে দাবি করা আপনার মুদ্রাদোষ ?

যুক্তি ছাড়া কথা বলা খুব সহজ তাই না?"


>>তাহলে আপনি ঈশ্বরকে কিভাবে চিন্তা করেন? যখন "ঈশ্বর" শব্দটি আপনার সামনে উচ্চারিত হয়, তখন আপনার মনে কি ভেসে ওঠে? যদি তা মানুষাকৃতির কিছু নাও হয়, তবুও তো সেটা "কিছু" একটা, নাকি?

আসলে ঈশ্বরের যে ধারনা বা রূপ ধর্মগ্রণ্থগুলোতে দেখা যায় তা মূলত মানুষেরই বর্ণনা দেয়। যেমন: ঈশ্বর দেখেন, শুনেন, বুঝেন, নারাজ হন. খুশী হন ইত্যাদি। আর এগুলো সবই ইন্দ্রীয়জাত ব্যাপার। তাহলে, পবিত্র ধর্মগ্রন্থগুলোই তো ঈশ্বরের ইন্দ্রীয়গ্রাহ্য রূপ বর্ণনা করছে। তবে, এই যুক্তি কি ঠিক যে, ঈশ্বর এমন একটি জিনিস যা মানুষের ইন্দ্রীয়গ্রাহ্য নয়, যা আপনার মূল বক্তব্য।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৫০

কাকপাখি ২ বলেছেন: ইসলাম ধর্ম মতে, সৃষ্টিকর্তা দেখতে ঠিক কি-রকম তার কোন বর্ননা পাওয়া যায় না। তাঁর অনেক গুনের বর্ননা পাওয়া যায়।

মানুষের তৈরী হাস্যকর মাটির পুতুলগুলোকে নিশ্চই আপনি সৃষ্টিকর্তা মিন করতেছেন না?

তিনি সাধারন মানুষের কাছে ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য হইলে, কেউ তাকে অস্বিকার করতে পারত না। মানুষের জন্য এইটাই তার পরীক্ষা। না দেখে তাঁকে বিশ্বাস করতে হবে। তাঁর হুমুম মানতে হবে।

৫৬| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৩:২৭

ফারহান আহমেদ বলেছেন: জবাব দেন
উত্তর

২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:২৯

কাকপাখি ২ বলেছেন: জবাব দিলাম।

৫৭| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:২৫

ইস্ক্রা রহমান বলেছেন: "ইসলাম ধর্ম মতে, সৃষ্টিকর্তা দেখতে ঠিক কি-রকম তার কোন বর্ননা পাওয়া যায় না। তাঁর অনেক গুনের বর্ননা পাওয়া যায়। "

মানলাম তাঁর গুণের বর্ণনা পাওয়া যায়। কিন্তু, একথা অহরহই শোনা যায়- ঈশ্বর দেখেন, ঈশ্বর খুশী হন, ঈশ্বর রাগ করেন ইত্যাদি। তবে, এই কথাগুলো দ্বারা আমরা কি বুঝব? নিরাকার ঈশ্বরের দেখার উপায় কেমন হতে পারে?

আর তিনি যদি রাগ-খুশী, শুনতে পাওয়া ইত্যাদির মত ইন্দ্রীয়গ্রাহ্য ব্যাপার বুঝতেই পারেন তবে তাঁর নিশ্চয়ই "মন" আছে? তা নাহলে একটি "কিছুই না" বা "নিরাকার" এরূপ সত্তা ইন্দ্রীয়গ্রাহ্য ব্যাপারগুলো অনুভব করে কিভাবে??

আর, ঈশ্বর যদি এত গুণাবলীর অধিকারীই হন, তবে তিনি তা ধারন করেন কিভাবে?


আরজ আলি মাতুব্বরের লেখায় পড়েছিলাম, উনি বলেছেন, ধর্মগুরুদের কাছে সবচেয়ে কঠিন প্রশ্নেরও সহজ ও একটিমাত্র উত্তর আছে। যদি কোনকিছুর সঠিক ব্যাখ্যা দিতে তারা ব্যর্থ হন তবে তাদের কাছে সবচেয়ে সোজা উত্তর হল- উহা সৃষ্টিকর্তার মহিমা/লীলা/পরীক্ষা/মহিমা/খেলা ইত্যাদি। উহা কি বুঝিবার সাধ্য আমাদের আছে?

আপনার ব্যাপারটিও তাই দাঁড়াল।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:২২

কাকপাখি ২ বলেছেন: ইন্দ্রিয় হচ্ছে প্রানীজগতের তথ্য সংগ্রহের জন্য সৃষ্ট অংগ। দেখতে হইলে সৃষ্টিকর্তারও চোখ থাকতে হবে, শুনতে হলে কান থাকতে হবে--এই রকম কোন কথার পিছনে কোন যুক্তি নাই।

বিষয়টা পরিষ্কার করার জন্য একটা উদাহরন দেই। যদিও উদাহরনটা একটু দুর্বল টাইপের, তবুও পারপাস সার্ভ করবে আশা করি।

ধরেন একটা কম্পিউটার আরেকটা কম্পিউটারকে জিগ্গেস করতেছে, যে মানুষের তো কোন কী-বোর্ড নাই, তাইলে মানুষ ইনপুট নেয় কিভাবে?

এখন কম্পিউটারকে যদি এই তথ্য না জানান হয়, যে মানুষের ইনপুট নেওয়ার জন্য আলাদা ধরনের বায়োলজিক্যাল অরগান আছে, যা অনেক জটিল একটা প্রকৃয়ার মাধ্যমে ব্যাপক ভিত্তিতে তথ্য সংগ্রহ করতে পারে-----তাইলে একটা নাস্তিক কম্পিউটার ;) একটা আস্তিক কম্পিউটারকে এই ধরনের প্রশ্ন করতেই পারে। =p~

কম্পিউটারের কাছে, মানুষের দেখা বা শোনা কম্পিউটারের মতই কী-বোর্ড - মাউস ইত্যাদির মাধ্যমে হইতে হবে এই কথার সপক্ষে কোন যুক্তি নাই।

একই ভাবে সৃষ্টিকর্তার দেখা বা শোনা বা অনুভুতি মানুষের অনুরুপ হইতে হবে আপনার এই কথার পিছনেও কোন যুক্তি নাই?

২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:৩০

কাকপাখি ২ বলেছেন: আমার জানামতে দেখা, শোনা বা চিন্তা করার জন্য সৃষ্টিকর্তার কোন ইন্দ্রিয় বা মনের প্রয়োজন হয় না। এই মূহুর্তে আপনাকে এই কথার সপক্ষে কোরআন বা হাদিসের রেফারেন্স দিতে পারব না, খানিকটা পড়াশুনা করতে হবে এজন্য।--পরে একসময় চেষ্টা করে দেখব ইনশাআল্লাহ।

৫৮| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৫:১৪

ফারহান আহমেদ বলেছেন: জবাব দিলাম।

৫৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:০০

মোহাম্মদ লোমান বলেছেন: ধন্যবাদ। +

৬০| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:২৮

জেবাল বলেছেন: লেখাটা পড়েই নাস্তিক হইয়া গেলাম ! অসাধারন পোস্ট !! =p~ =p~ =p~ এক লাথিতে ডাস্টবিনে

২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:৪৩

কাকপাখি ২ বলেছেন: আপনে আমার লেখা পড়ার আগেই মনেহয় নাস্তৈক হইছেন। গতকালকে ধর্মত্যাগের ঘোষনা দিছিলেন--আমার এই পোষ্ট পড়ার আগেই মনে হয়।

যাই হোক। নাস্তৈক হওয়ার পিছনে পাবলিকের মূল মোটিভেশন হইল কোন রকম বাধা ছাড়া প্রবৃত্তি পুজার স্বাধীনতা লাভ। আপনের ব্যক্তিগত কারনটাও কি তার মধ্যে পড়ে?

৬১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৩৩

জেবাল বলেছেন: কমেন্ট মডারেশনের ব্যাপারটা দারুন তো !

২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:২৬

কাকপাখি ২ বলেছেন: ধর্ম নিয়া গালাগালি বন্ধ করার জন্য কমেন্ট মডারেশনের ব্যাবস্থা করা হইছে। খুবই কার্যকর ব্যাবস্থা --কোন সন্দেহ নাই। =p~ =p~ =p~

৬২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:১২

হক কথা২৩ বলেছেন: ভাইজান, আন্নের লেয়ার হুরাডা না হইরলেও যদ্দুর হইরছি তাত্তুন আঁর মনে অয় আন্নে খারাপ লেন্ন। কিন্তু হাছা কতা হইলো বেশি বড্ডা লেয়া অইলে আঁর হইরতাম আইলসিয়া লাগে। যেডাই হোক, আন্নেরে বড্ডাত্তুন ওগ্গা হেলাস।++++++++++

৬৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৯:০৫

শিব সত বলেছেন: valo valo choluk, apatoto ami Dubai airpoarte tai ar kotha koilamna pore hobo.

৬৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:১২

শোভন এক্স বলেছেন: সন্যাসী বলেছেন: অজ্ঞতাই ঈশ্বর। অন্ধকারেই তার বাস।

১২ ই নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৪৭

কাকপাখি ২ বলেছেন: লেখক বলেছেন: মানুষের জ্ঞানের সীমারেখার বাইরের বাস্তবতা সম্পর্কে মানুষের অজ্ঞতা একটা স্বাভাবিক ব্যাপার।

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এই স্বাভাবিক ব্যাপারটা বিবেচনা করার নাম আস্তিকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এই স্বাভাবিক ব্যাপারটা বিবেচনা না করার নাম নাস্তিকতা

ব্যাপারটা না বুঝলে বিস্তারিত আলোচনা করতে পারেন।

৬৫| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:২২

েমাহাম্মদ িমজানুর রহমান বলেছেন: ''নাস্তিকরা বেওকুব'' এ ধরনের খোঁচা মারা কথা বলাটা মোটেও ঠিক নয়। কুরআন বলছে, "... প্রতি উত্তর দাও যা সুন্দর তার মাধ্যমে" ব্লগে ঝড় তোলার মাধ্যমে সঠিক মেসেজ পৌছানো যায় না। একটু ভেবে চিন্তে সুন্দর ভাষায় লেখার চেষ্টা করুন। না পারলে লিখবেন না।

৬৬| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:২৫

দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার প্রশ্নের উত্তর খুব সহজ।

এইজন্য সৃষ্টিকর্তার পাঠানো প্রতিনিধির উপর আপনাকে বিশ্বাস স্থাপন করতে হবে।
**********************
ঠিক বুঝলামনা। নাস্তিকেরা সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্বই স্বীকার করেনা। তারা তাঁর প্রতিনিধির উপরে বিশ্বাস করবে কিভাবে?

যদি কেউ সৃষ্টিকর্তা আছেন এটা মেনেও নেয় তার পরেও সমস্যা। ধরেন কাল ফজলু মিয়া এসে আপনাকে বল্ল তাকে সৃষ্টিকর্তা পাঠিয়েছেন। এইটা কি এক কথায় বিশ্বাস করা উচিৎ? আপনি কি বিশ্বাস করবেন?

আচ্ছা আপনিই বলুন, কি প্রমাণ পেলে আপনি বিশ্বাস করবেন যে ফজলু মিয়াকে সৃষ্টিকর্তাই আপনার কাছে প্রতিনিধি করে পাঠিয়েছেন? বাকি কথা এর পরে হবে নাহয়।।

১০ ই নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪১

কাকপাখি ২ বলেছেন: প্রথমে আপনি আমার একটা প্রশ্নের উত্তর দেন। মানুষের জ্ঞান একটা পরম সীমা কখনোই অতিক্রম করতে পারবে না---আমার এই কথার সাথে আপনি একমত, নাকি একমত না।

৬৭| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:২১

ব্লগী তানীম বলেছেন: মাইনাস ....বলেই দিলাম

৬৮| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৪৯

অন্তবিহীন বলেছেন: বড় বড় বেয়াকুফ গুলারে দেখতেছি না!! :-B

নাস্তিকগুলান আসলেই বেয়াকুফ, নিজের অস্তিত্বের খবর নাই আবার ঈশ্বরের অস্তিত্ব নিয়ে লাগতে আসে!!! =p~ =p~ =p~

৬৯| ২১ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:০৫

শহিদুল ইসলাম বলেছেন: ভাই ভালো লেখছেন । এমন আরো পোস্ট চাই । নাস্তিক গো মুখ ভোতা কইরা দেন ।

৭০| ২১ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:১০

কামাল আহেমদ বলেছেন: সুন্দর লেখাটির জন আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আর সাথে প্লাস আশা করি এই রকম লেখা আর পাব।

৭১| ২১ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:১৮

মাইন রানা বলেছেন: নাস্তিকগুলান আসলেই বেয়াকুফ, নিজের অস্তিত্বের খবর নাই আবার ঈশ্বরের অস্তিত্ব নিয়ে লাগতে আসে!!!

৭২| ২১ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৪১

কাকপাখি ২ বলেছেন: @জীবন মায়া, আপনার কমেন্ট মডারেশন করা হইল, কেন মডারেশন করা হইল তা জানতে হইলে ১ নম্বর কমেন্ট ও উহার রিপ্লাই পইড়া দেখেন।

৭৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৪৮

হার্ট লকার বলেছেন: লেখক বলেছেন: মহাবিশ্বে কোনকিছুই আপেক্ষিক না, আপেক্ষিক হইল মানুষের জ্ঞান। বাস্তবতা সব সময়ই এবসিলিউট, কিন্তু বাস্তবতা সম্পর্কে মানুষের জ্ঞানের স্বল্পতার কারনে মানুষ বাস্তবতাকে এবসিলিউট মনে করে না।---বিস্তারিত না বুঝলে তর্ক করেন।

বেগের লিমিট জানতাম ৩লক্ষ ক.মি. এর চেয়ে বেশি না কি সম্ভব না... আমি আর্টসের ছাত্র.. আপনাগো বিতর্কে প্যাচ খাই গেছি। বুঝাই বলেন @লেখক+শিব সত

২১ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৫৭

কাকপাখি ২ বলেছেন: সৃষ্টিকর্তা প্রকৃতির সবকিছুর জন্য একটা ব্যাপক ভিত্তিক নকশা তৈরী করে দিছেন। এই নকশা অনুযায়ী বিশ্বজগত পরিচালিত হয়। নকশার নিয়ম-কানুন গুলা তিনি ছাড়া আর কেউ পরিবর্তন করতে পারে না।

এই নকশার সাধারন নিয়মগুলা আমরা বৈজ্ঞানের কল্যানে কিছু কিছু জানতে পারছি। পদার্থবৈজ্ঞান, রসায়ন, জীববিদ্যা ইত্যাদির নামে আমরা মূলতঃ সৃষ্টিকর্তার তৈরী নকশার কিছু কিছু নিয়ম কানুন অধ্যয়ন-গবেষনা করি । আমাদের জানার মধ্যে অনেক সীমাবদ্ধতা আছে। এই জন্য এই অসম্পুর্ন জ্ঞান দিয়ে সৃষ্ট জগতের অনেককিছু আমাদের কাছে পরিস্কার ভাবে বোধ্যগম্য মনে হয় না।

মানুষের জ্ঞান হইল আপেক্ষিক। যেমন সময় সংক্রান্ত মনুষ্য জ্ঞান আপেক্ষিক। দিন-রাত্রের আবর্তন, চাঁদের দৃশ্যমান অংশের আকৃতির পরিবর্তন ইত্যাদি দেখে মানুষ স্থুলভাবে সময়ের হিসাব করত। সময়ের হিসাব রাখার জন্য মানুষকে পৃথিবীর আহ্নিক-বার্ষিক গতির অপেক্ষা করতে হয়। এখনকার দিনে যন্ত্রপাতির সাহায্যে আরো সুক্ষভাবে সময় নির্নয় করা হলেও মূল ব্যাপারটা একই রকম আছে।

সৃষ্টিকর্তার কাছে জ্ঞান আপেক্ষিক না, কারন তিনি নিজেই জগতের সমস্ত নিয়ম কানুন ঠিক করেন এবং ইচ্ছা মত পরিবর্তন করেন। এবং তার জানার মধ্যে কোন অসম্পুর্নতা নাই।

৭৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:১১

বিমর্ষ আমি বলেছেন: আপনি প্রথমে আস্তিক হয়ে নাস্তিকতাকে ভুল প্রমান করতে চাইছেন। কিন্তু মানুষ আস্তিক হয়ে জন্ম গ্রহন করে না।আপনাকে নাস্তিক থেকেই আস্তিক হতে হবে। প্রথমে আস্তিকতাকে প্রমান করুন। তাতে কোনো অসঙ্গতি আছে কিনা খেয়াল করুন।আপনি প্রথমেই যদি ধরে নেন-আপনার চিন্তা করার লিমিট আছে, তার থেকে বেশি সম্ভব না- তাহলে আপনার আস্তিকই হওয়া উচিত।

পৃথিবীর ৬০০ কোটির মত লোকের মধ্যে ২০০ কোটি মুসলমান ধরলেও বাকি ৪০০ কোটি লোক অকারনেই জাহান্নামে চলে যাবে এর পক্ষে আপনি যত যুক্তিই দাড় করান না কেন তা নিজেকে মিথ্যা শান্তনা দেয়া ছাড়া আর কিছুই হবে না। অন্ততঃ নাস্তিকেরা এটা কিছুতেই মানবে না। জান্নাত- জাহান্নাম সম্পর্কে যে অবান্তর বর্ণনা-তা শুধু আস্তিকদের পক্ষেই মানা সম্ভব.......

২২ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:০৮

কাকপাখি ২ বলেছেন: মানুষ আস্তিক হিসাবে জন্মগ্রহন করে না। আপনাকে নাস্তিক থেকেই আস্তিক হইতে হবে-----আপনার এই কথার মানে দাড়াচ্ছে মানুষ শুরুতে নাস্তৈক থাকে-তাই তো? এই কথার পিছনে আপনার যুক্তি কি?

আপনি প্রথমেই যদি ধরে নেন-আপনার চিন্তা করার লিমিট আছে, তার থেকে বেশি সম্ভব না- তাহলে আপনার আস্তিকই হওয়া উচিত।


মানুষের জ্ঞানের লিমিট হচ্ছে মানুষের চিন্তার লিমিট। "মানুষের চিন্তার একটা লিমিট আছে" কথাটা এখানে আমি আন্দাজে ধরে নেই নাই ---বরং যুক্তি দিয়ে প্রমান করছি যে কেন মানুষের চিন্তার একটা লিমিট থাকবে। যুক্তি খন্ডনের আমন্ত্রন রইল।

নাস্তিকদের মানা না মানার কারনে সত্য কখনো পরিবর্তন হবে না। পৃথিবীর সব মানুষ নাস্তৈক হয়ে গেলেও সত্য অপরিবর্তিত থাকবে।

৭৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:১৩

এক চিলতে আলো বলেছেন: শোভন এক্স বলেছেন: সন্যাসী বলেছেন: অজ্ঞতাই ঈশ্বর। অন্ধকারেই তার বাস।

মাথায় মাত্র কয়েক আউন্স ঘিলু নিয়া এত আলো দেখবার চাই না।বিজ্গান যতটুকু বুঝি,তাতে স্রস্টাকে অস্বীকার করার কিছু পাইনি।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:১৩

কাকপাখি ২ বলেছেন: খাটি কথা

৭৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:০৭

প্যার্টান বলেছেন: নাস্তিকরা শুধু তেনা প্যাচাইতে জানে।

প্লাসাইলাম।

৭৭| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:১০

বিপ্লবী স্বপ্ন বলেছেন: আপনেরে বেশী কিছু বইলা আর কথা বাড়াইলাম না।

লন একটা মাইনাস লন...

২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:১৪

কাকপাখি ২ বলেছেন: যুক্তিছাড়া প্যাচাল না পারার জইন্য ধইন্যবাদ।

৭৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:২০

কাকপাখি ২ বলেছেন: লাইঠাল ভাই,
ধরেন আমার সৎ সাহস নাই।
এই জন্য আপনার ধর্ম বিষয়ক গালাগালি প্রকাশ করলাম না।
এখন আপনে খুশিতে তা-ধিন-ধিন নাচাগানা লাগান।

(সৎ সাহস থাকলে গালাগালি বাদ দিয়া যুক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে আলোচনা করেন, নাইলে হুদাকামে কমেন্ট কইরা লাভ নাই।)

৭৯| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:২৭

রাতমজুর বলেছেন: সময়োপযোগী ও জরুরী একটি লেখা। পড়ে ভালো লাগলো। না বললে অবিচার হবে যে, প্রকৃত মুমিন ও বিদ্ব্যান মুসলমান ছাড়া এই রকম একটি মূল্যবান পোস্ট লেখা আসলেই সম্ভব নয়। যদিও জানি নাস্তিকরা অনেক কথাই বলবে (আল্লাহ তাদের হেদায়েত করুন), কিন্তু আপনি সত্য ও আলোর পথে আছেন এটাই সবচেয়ে বড় কথা। আপনার লেখার মাধ্যমে একজন মানুষকেও যদি প্রকৃত আলোর পথে আনতে পারেন, সেটাও কম কি?
আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৯

কাকপাখি ২ বলেছেন: ধন্যবাদ জনাব।

"প্রকৃত মুমিন ও বিদ্ব্যান মুসলমান"---এই কথাটা মনেহয় আমার ক্ষেত্রে পুরাপুরি খাটে না। নিজেরে মুসলমান হিসাবে দাবি করি ঠিকই, তবে নিতান্তই কমবখত এবং মুর্খ টাইপের পাবলিক আমি।

ইসলাম সত্য--এই ব্যাপারে কোন সন্দেহ নাই। আর সত্য মানেই আলো। ফি-আমানিল্লাহ।

৮০| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৪৬

বেঙ্গলেনসিস বলেছেন: সন্যাসী বলেছেন: অজ্ঞতাই ঈশ্বর। অন্ধকারেই তার বাস।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৯

কাকপাখি ২ বলেছেন: লেখক বলেছেন: মানুষের জ্ঞানের সীমারেখার বাইরের বাস্তবতা সম্পর্কে মানুষের অজ্ঞতা একটা স্বাভাবিক ব্যাপার।

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এই স্বাভাবিক ব্যাপারটা বিবেচনা করার নাম আস্তিকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এই স্বাভাবিক ব্যাপারটা বিবেচনা না করার নাম নাস্তিকতা

ব্যাপারটা না বুঝলে বিস্তারিত আলোচনা করতে পারেন।

৮১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৩৫

আশাহত বলেছেন: সময়োপযোগী ও জরুরী একটি লেখা। পড়ে ভালো লাগলো। না বললে অবিচার হবে যে, প্রকৃত মুমিন ও বিদ্ব্যান মুসলমান ছাড়া এই রকম একটি মূল্যবান পোস্ট লেখা আসলেই সম্ভব নয়। যদিও জানি নাস্তিকরা অনেক কথাই বলবে (আল্লাহ তাদের হেদায়েত করুন), কিন্তু আপনি সত্য ও আলোর পথে আছেন এটাই সবচেয়ে বড় কথা। আপনার লেখার মাধ্যমে একজন মানুষকেও যদি প্রকৃত আলোর পথে আনতে পারেন, সেটাও কম কি?
আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১০

কাকপাখি ২ বলেছেন: ধন্যবাদ জনাব।

প্রকৃত মুমিন ও বিদ্ব্যান মুসলমান---এই কথাটা মনেহয় আমার ক্ষেত্রে পুরাপুরি খাটে না। নিজেরে মুসলমান হিসাবে দাবি করি ঠিকই, তবে নিতান্তই কমবখত এবং মুর্খ টাইপের পাবলিক আমি।

ইসলাম সত্য--এই ব্যাপারে কোন সন্দেহ নাই। আর সত্য মানেই আলো। ফি-আমানিল্লাহ।

৮২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৩৭

জাহাজী পোলা বলেছেন: মাইন রানা বলেছেন: নাস্তিকগুলান আসলেই বেয়াকুফ, নিজের অস্তিত্বের খবর নাই আবার ঈশ্বরের অস্তিত্ব নিয়ে লাগতে আসে!!! ;)

ঠিক ঠিক!!!!!!!!!! =p~

২৮ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৮

কাকপাখি ২ বলেছেন: ঠিক ঠিক!!!!!!!!!! =p~

৮৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৫৪

ছোটমির্জা বলেছেন: নাস্তিকরা যেহেতু মনুষ্য জ্ঞানের সীমারেখার ভিতরের এই অসম্পুর্ন বিদ্যাটাকেই "সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্বকে অস্বিকার করার জন্য" যথেষ্ট মনে করেন। অতএব এটাকে তাদের গোড়ামি, মূর্খতা এবং সংকীর্ন মনের পরিচায়ক ধরে নিয়ে তাদেরকে বেওকুব বলা যাইতে পারে

..........ভাল গদাম হৈচে।
+++++++++++++++++++++
ওদের অবিশ্বাসের শিকল ছিড়ে যাক।

আঁধারের বিরাট বিরাট গিয়ানীদের (তাদের ফেক নিক-এ) কথার মারপ্যাঁচে নিজেদের রসুন করে ফেলছে।
স্যাড, এক পর্দা খোলে, ২, ৩,৪,৫,৬,৭ নাই কিছু নাই।
যমদূত হাজির- সেটাও কি ওরা মানে?

২৮ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৩

কাকপাখি ২ বলেছেন: সমস্ত নাস্তিক মরার পরে আস্তিক হইয়া আফসোস করব।

৮৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৫৭

মাইন রানা বলেছেন: নাস্তিকরা নিজেরাই অজ্ঞ আর তাই নিজেদের পন্ডিত মনে করে ?
আমার দেখা মতে সব নাস্তিকদের একটা বিশেষ মিল আছে তা হল সবাই নিজেদের জ্ঞানের জাহাজ মনে করে? কথায় কথায় যুক্তি, জ্ঞান দিতে শুরু করে..........

২৮ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৫

কাকপাখি ২ বলেছেন:
Text is not Knowledge
&
Knowledge is not Wisdom

৮৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৩১

অজানার পথে বলেছেন: চিন্তাশীল লেখনী।
লেখায় যুক্তি আছে।

আপনার যুক্তিশীল চিন্তাধারা মানব কল্যাণে নিয়োজিত করুন।

ভাল থাকবেন।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০১

কাকপাখি ২ বলেছেন: সুন্দর পরামর্শের জন্য ধইন্যবাদ

৮৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩২

সজীব আকিব বলেছেন:
কে কইছে আপনারে? আস্তিকরাই বেয়াকুব। আর আস্তিকরা যদি বেয়াকুব না হবে তাহলে আমি কেন তাদের বেয়াকুব বলছি? প্রমাণ দেন তো আমি ভুল বলছি। :D

আসলেই আস্টিকদের মত বেয়াকুব আর হয় না, উহ।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:২৮

কাকপাখি ২ বলেছেন: আস্তিকদের মধ্যে একটা বড় অংশ বেওকুব, আপনার সাথে সহমত। কথাটা আমি যুক্তি দিয়েই প্রমান করতে পারব ইনশাআল্লাহ। তবে, নাস্তিকদের সবাই যে বেওকুব এই ব্যাপারে কোন সন্দেহ নাই।

৮৭| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:০৩

কাকপাখি ২ বলেছেন: @সজীব আকিব, ধর্ম নিয়া আপত্তিকর কমেন্ট করায় আপনার মন্তব্য ডিলিট করা হইল। ভদ্র ভাষায় যুক্তিপুর্ন কমেন্ট করার সৎ সাহস না থাকলে হুদা কামে কমেন্ট টাইপের পরিশ্রমে আংগুল ব্যাথা কইরা কোন লাভ নাই।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:০৯

কাকপাখি ২ বলেছেন: যুক্তি খন্ডন করতে না পারার দুঃখে চুলকানি উঠা স্বাভাবিক, আজাইরা কমেন্ট কইরা এই চুলকানির উপশম হবে না, বরং আরো বৃদ্ধি পাবে।

আপনার ৩১ নম্বর কমেন্টের উত্তর আরেকবার পড়েন। আপনে বুদ্ধিমান হইলে নসিহত হাসিল করতে পারবেন। আর গান্ডু হইলে অনর্থক খুপড়ি ঠুকাইয়া কোন লাভ হইব না।

৮৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:১৬

অজানার পথে বলেছেন: ৫৭ নং কমেন্ট এর উত্তর এ ভাল উদাহরণ দিয়েছেন।

৮৯| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৫০

কালা পাহাড় ২০০০ বলেছেন: আমার অনুবাদটা কেমন হইছে, একটু দেখেন।
Click This Link

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৩৫

কাকপাখি ২ বলেছেন: জটিল লিখছেন
+++++++++++++++++++++++

বৈবর্তনবাদ সে কতটা ঠুনকো, আপনার লেখা পড়লে বুঝা যায়।

৯০| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:১৫

কানন শাহ বলেছেন: এত রিপোস্টের কি দরকার আছে একটু বলবেন???

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৩৪

কাকপাখি ২ বলেছেন: নাস্তৈকরা যুক্তি খন্ডন করুক, এইজন্য।

৯১| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:২২

সজীব আকিব বলেছেন:
নিশ্চয়ই নাস্তিকরা অতীব বেয়াকুব। এবার হইছে?

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৩৩

কাকপাখি ২ বলেছেন: হইছে

৯২| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৩৪

জয়েনটু বলেছেন: একজন জ্ঞানী ব্যক্তি কখনো অন্য একজনকে বেকুপ বলে না, বরং বলতে পারে মূর্খ্য (অর্থাৎ, পর্যাপ্ত জ্ঞান নাই) । নিজে যখন বেকুপ হয়, সে সহজে নিজের ক্যাটেগড়িতে আরেকজনকে খুঁজে -তাই অন্য কাউকে বেকুপ বলা স্বাভাবিক । এক চোর সকল মানুষদের চোর মনে করে । যদি বিশ্বাস না হয়, একজন চোরের কাছে তা জিজ্ঙেস করতে পারেন। যুক্তি তর্কে নিজেকে ভাসান কি জন্য বুঝি না, যখন বিশ্বাসকে আকঁড়ে ধরে থাকেন। যুক্তি তর্ক যুদ্ধে যাওয়ার আগে আপনাকে প্রস্তুত থাকতে হবে, হেরে গেলে মেনে নেওয়া। পরাজিত হলে পরাজয় বরণ করা। আপনি হ্য়ত ডিবেট কম্পিটিশন দেখে থাকবেন। যদি আপনি হারতে রাজী না থাকেন, যাওয়ার দরকার নেই। বিশ্বাস হচ্ছে যুক্তির বাইরে। আপনি আপনার বিশ্বাসকে যদি শ্রদ্ধা করেন, তাহলে আবোল-তাবোল যুক্তি দিয়ে মানুষদের হাসাবেন না। সত্যর চেয়ে নির্মম কিছু নেই।

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৩২

কাকপাখি ২ বলেছেন: আবোল তাবোল যুক্তি বলতে আপনি আমার কোন যুক্তিকে বুঝাইছেন কাইন্ডলি বলবেন?

৯৩| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৮:১৯

জয়েনটু বলেছেন: এই সীমারেখাটাকে আমরা বলতে পারি "মানুষের জ্ঞানের সীমানা"
যার বাইরের জ্ঞান মানুষ কখনই অর্জন করতে পারবে না।


আপনি ভুলে গেছেন মানুষই হচ্ছে একমাত্র জীব যাদের জ্ঞানের সীমানা বলতে কিছুই নেই। আপনি ভালোভাবে কোরআর পড়লে বুঝতে পারবেন স্বয়ং মোহাম্মদ (সাঃ) ও একজন মানুষ ছিলেন। উনি পশু ছিলেন না। উনি মানুষ হয়ে যদি সবকিছু জানতে পারেন, তাহলে আপনি পারবেন না কেন? আপনি যদি নাইবা পারেন সেটি হবে আপনার দূর্বলতা। আর যদি বলা হয় নিদির্ষ্ট ব্যক্তিকর্তৃক মাত্র সম্ভবপর, তাহলে ধরে নিতে হয় যিনি সেসব আবেদন করছেন সে একজন ভন্ড প্রকৃতির লোক। কারণ সুবিধাবাদীরা নিজের স্বার্থ রক্ষা করার জন্য অন্যকে উন্নত হতে দেই না। বাংলাদেশের রাজনীতির দিকে একটু থাকান।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৫২

কাকপাখি ২ বলেছেন: সাধারন ভাবে মানুষের জ্ঞানের সীমানা বলতে এইখানে স্বাভাবিক অভিজ্ঞতা লদ্ধ জ্ঞানের কথা বুঝানো হইছে। নবী-রাসুল তথা সৃষ্টিকর্তার প্রতিনিধিদের কাছে ওহি আসত। ওহি হচ্ছে মানুষের স্বাভাবিক ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য নয় এমন বিষয়ের জ্ঞান। "আসমানি এলেম" বলতে পারেন।

সৃষ্টিকর্তার প্রতিনিধির পক্ষে সবকিছু জানা সম্ভব না--শুধুমাত্র যতটুকু সৃষ্টিকর্তার পক্ষ থেকে তাদেরকে জানান হয় তা ব্যাতিত।

মানুষের জ্ঞানের সীমারেখা আছে--এই কথাটা যুক্তি দিয়ে প্রমান করা হইছে।

এইখানে "মানুষের জ্ঞানের সীমারেখা" বলতে মূলতঃ বস্তুবাদি জ্ঞানের সীমরেখার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।

আপনি যদি আসমানি এলেমের কথাও বিবেচনা করেন, তইলেও একটা সীমারেখা থাকবে---কারন সৃষ্টিকর্তা তার প্রতিনিধির মাধ্যমে যতটুকু জানাবেন ততটুকুর বেশি মানুষের পক্ষে জানা সম্ভব না।

তবে সৃষ্টিকর্তার পাঠানো খবরের উপরে বিশ্বাস স্থাপন করাই পরকালে মুক্তির জন্য জরুরি, যা অনেক ক্ষেত্রেই মানুষের সীমিত বস্তুবাদি দৃষ্টিভংগীর কারনে বুঝা সম্ভব হয় না।

৯৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ৮:৫৪

কানন শাহ বলেছেন: ওকে ঠিকাচে চালিয়ে যান লগে আছি।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৫৫

কাকপাখি ২ বলেছেন: ওকে

৯৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৫৮

কালা পাহাড় ২০০০ বলেছেন: বস, আপনার এইখানের লোকজনতো আমার এইখানেও গিয়া কমেন্ট মারে। এইসব তর্কবাগীশের হাত থেকে উদ্ধারের জন্য আইসেন।
Click This Link

৯৬| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:০৮

বৈকুন্ঠ বলেছেন: ব্যাক্তিগতভাবে আমি নিজে চেস্টা করি আস্তিক নাস্তিক ক্যাচালে নিজেরে না জড়াইতে। আস্তিকতা যেমন একটা বিশ্বাস, নাস্তিকতাও তেমনি একটা বিশ্বাস। আর আপ্নের সমইস্যাটা কি যদি কেউ নাস্তিক হয়? আর অইন্য কেউরে বেকুব কওনের আগে নিজে বেকুব কিনা সেই ব্যাপারে ১০০ ভাগ নিশ্চিত হয়া নেন। আর এই নিশ্চয়তা আপনে পাইবেন আপনের মৃত্যুর ঠিক আগ মুহুর্তে। কারন, জীবনের প্রতি মুহুর্তে বেকুবি করনের সম্ভাবনা আছে। আইজ আপনে সঠিক মনে কৈরা এমুন কিসু কর্তারেন যা আগামিকাইল আপনের কাসে বেঠিক বৈলা মনে হৈতারে এবং আপনে নিজে নিজেরে বেকুব ভাবতে পারেন। কাজেই বাহে, আগে নিজেরে চিনেন, নিজেরে ঠিক করেন। একজন নিতিবান নাস্তিকের চে একজন অনৈতিক "আস্তিক" সমাজ সংসারের অনেক ক্ষতি করে। ঐসব নিয়া ভাবেন। আজাইরা পোস্ট লেইখা দুইদিন পরে পরে লিংকু পুস্টাইবেন, এইডা কেমুনতর ব্লগিং বাহে? আর আরেকজনরে বেকুব ডাইক্যাইবা আপনে কোন ধর্মমত অনুযায়ী সঠিক কাম করতাসেন?
এছারা যে যুক্তি দিসেন সেই যুক্তি অনুযায়ীতো আমগো ভূত প্রেত ডাইনি হাজার হাজার দেব দেবী এই সব কিছুতেই বিশ্বাস করতে হৈব। কেউ কিসু কৈলে কমু -- ওরাতো আছেই, আমাদেরই শুধু ওদের উপস্থিতি টের পাওয়ার মতন ইন্দ্রীয় নাই। এইসব ভুয়ামি ছারেন বাহে। নমাজ কালাম পরেন, আল্লা বিল্লা করেন। আখেরাতে কামে দিব।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৩২

কাকপাখি ২ বলেছেন: আইজ আপনে সঠিক মনে কৈরা এমুন কিসু কর্তারেন যা আগামিকাইল আপনের কাসে বেঠিক বৈলা মনে হৈতারে এবং আপনে নিজে নিজেরে বেকুব ভাবতে পারেন। কাজেই বাহে, আগে নিজেরে চিনেন, নিজেরে ঠিক করেন।

খুব বেশি গ্রস হইয়া গেল, তবে আপনের লগে বেশ অনেকখানি সহমত।

যাউগ্গা..

নাস্তৈকরা বেওকুব হওয়ার মূল কারন হইল উহাদের কর্তৃক মনুষ্য প্রজাতির মগজ+ইন্দ্রিয়ের সীমাবদ্ধতা উপেক্ষা করা।

একটা বানরের কথা চিন্তা করেন, বানরটা কিন্তু কখনোই নিজের সীমাবদ্ধ জ্ঞানের কথা অনুভব করে না। বানরের ধারনা সে নিজে যথেষ্ট পরিমানে বুদ্ধিমান। কিন্তু বানরের থেইকা বেশি জ্ঞান থাকায় আমরার কাছে বানরের বুদ্ধির সীমাবদ্ধতা ধরা পড়ে, একই ভাবে একটা মানুষের কথা চিন্তা করেন........ (বাকিটা কমুনা, বুইঝা লন)

৯৭| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:১০

সাগ৪২০ বলেছেন: আপনি পাগল বলে আন্নরা পাগল হতে পারে না তো তাই না। আপনি মনে করেন আপ্নের মাথা আর কাজ করে না তাই কি আন্নের মাথা কাজ করবেনা তা ত আর হয় না। আর আপ্নারা সুরু করেছেন আন্নদের লেজ কাটার জন্য জেহেতু আপ্নের লেজ কাটা। মানে আপ্নের মাথা আর কাজ করে না। আর আপ্নারা এর চেয়ে বাশি কিছু ছিন্তা করতে পারেন না তো আপনাদের কাজ থিকা বাশি আশা করা জাবেনা এতা ঠিক কথা। মানুষের লেজ কেটে বেড়ান।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৪১

কাকপাখি ২ বলেছেন: আন্নে এইগুলান কি কন? আন্নেও কি হ্যাতারার লাহান বেওকুব নাকি?

৯৮| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:২৫

আসক্ত_আমি বলেছেন: সন্যাসী বলেছেন: অজ্ঞতাই ঈশ্বর। অন্ধকারেই তার বাস।
তাই যদি হবে তবে আপনি সন্যাসী কিসের ভিত্তিতে? জাগতিক ভোগ-বাসনা নাকি আলোতে অন্ধকারের প্রসারক?

৯৯| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:২৪

চয়নিকা বলেছেন: ভাই আপনি বলছেন....সৃষ্টিকর্তা আছে এটা প্রমানের জন্য বিজ্ঞানীর প্রয়োজন নাই, যুগে যুগে সৃষ্টিকর্তাই অনেক কে পাঠিয়েছেন।

ভাই আমার প্রশ্ন, এদের সবাইকেই কেন মধ্যপ্রাচ্যে পাঠানো হইল...এরা এতই নাফরমান যে গত ১.৫ লক্ষ মানবজাত পৃথিবীর বয়সে ১ লক্ষ ২৪ হাজার নবীই পাঠানো লাগছিল..?

এখনো আমি আপনার কথা বিশ্বাস করব না...কারণ আপনার বাড়ি মধ্যপ্রাচ্যে না....জাকির নায়েকের কথাও না, কারণ তারও বাড়ি ইণ্ডিয়ায়....আমার ধর্মমত নেতারা সব সৌদি আরব, ইরাকে জন্মেছিলেন তাই আমি বাদশাহ ফাহাদ, নূরে আল মালিকি এদের কথা শুনুম...এরা আমেরিকার সাথে আছে আর ফিলিস্তিনের বিপক্ষে আছে...তাই এদের কথা বিশ্বাস করুম

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:২৫

কাকপাখি ২ বলেছেন: "১.৫ লক্ষ মানবজাত পৃথিবীর বয়স"--???

কেমনে? রেফারেন্স কই?

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:১৭

কাকপাখি ২ বলেছেন: How accurate are Carbon-14 and other radioactive dating methods?

এই লিংকটা পইড়া তারপরে ১.৫ লক্ষ বছরের রেফারেন্স দিয়েন।

১০০| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:২৭

দু-পেয়ে গাধ বলেছেন: আগে দেখি, কমেন্ট মডারেট করা আছে কিনা। তারপর লিখব।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:০১

কাকপাখি ২ বলেছেন: ১ নম্বর কমেন্ট এবং উহার রিপ্লাই পইড়া দেখেন। কি ধরনের পোষ্ট মডারেট করা হইব ঐখানে লেখা আছে।

১০১| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:০৩

ইমু-২১ বলেছেন: অলপো জ্ঞানেও সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্বকে বোঝা জায়।

নাস্তিক ভাইদের dictionary তে কি অজাচার এবং ব্যাভিচার শব্দো দুটি অছে ?

১০২| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:০৩

মিরাশদার১০ বলেছেন:

আমি বলব না, কোন স্রষ্টা নেই। তবে, এটাও বলা যাচ্ছে না, সে আছে।

কারণ, সীমাবদ্ধ জ্ঞান আর অনুভূতি দিয়ে "স্রষ্টা নেই" বলাটা বোকামি হতে পারে;
কিন্তু একই সীমাবদ্ধ জ্ঞান দিয়ে "স্রষ্টা আছেন, তিনি আমাকে পাঠিয়েছেন, এবং এই হল তার হুকুম" বলাটা কপটতা ছাড়া আর কী ??

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৩৯

কাকপাখি ২ বলেছেন: ধরেন, আপনার সীমাবদ্ধ জ্ঞান দিয়ে কপট ভাবেই আপনি দাবি করলেন যে স্রস্টা আছেন, তিনি আপনাকে পাঠিয়েছেন। এখন আপনার এই দাবি করার পরে কি হবে?

যেহেতু আপনি কপট ভাবে দাবি করছেন, আপনার দাবীর পিছনে কোন বাস্তবতা নাই, কাজেই খুব একটা ইমপ্যাক্ট হবে না।

কিন্তু আপনার দাবির পিছনে বাস্তবতা থাকলে (যদি সত্য সত্যই সৃষ্টিকর্তা আপনাকে প্রেরন করে থাকেন তাইলে) অনেক ইমপ্যাক্ট হবে।

১০৩| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:০৯

এ কে এম ওয়াছিয়ুন হালিম বলেছেন: অসমাপ্ত-মহাকাব্য বলেছেন:'লিংগ বলতে আমি বোঝাতে যাচ্ছি সে কি রাম,আল্লাহ,দূর্গা,যীশু নাকি এসবের একীভূত কোন মহারূপ?'
Banglay likhte parchina bole dukkhito, apnar comment'e apni durga, ram, jisus use korecen, apni ado ki oi 3ti character sombonde janen? Ram Ramayon upakkhan'r 1ti kalponik choritro matro, Durga'o sei dhoroner 1ti choritro jake Hindu'ra Vogoban'r obotar mone kore (kono motei vogoban noy) r Jesus!! Cristian'der mote seta Isshorer putro (son of god) so, apni kivabe Allah'r sathe tulona diye apnar alochonay Durga, Ram, Jesus niye aslen? dhormo somporke apnar nunotomo geyan na thaka sotteo apni ekhane faltu 1ta comment korlen!!!
কাকপাখি ২ vai ekhane barbar bolcen j jukti diye apnar motamot uposthapon korun, r ekhane apnar comment'r jacchetai obostha!!! valo laglonare vai......
Hindu'der Vogoban Bischnu, Cristian'der Vogoban(creator) God, Muslim'der bisshwas onujayi Vogoban Allah (SWT) so apni apnar kotha gula jouktikvabe tule dhorun....
Mone kosto nibenna asha kori.....

১০৪| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৪৯

শ্রাবন্য বলেছেন: ভাই..নাস্তিকরা বেকুব ভালো কথা। তবে আপনার হিসেবে ঈশ্বরে বিশ্বাসও কিন্তু মস্তিষ্কের সীমাবদ্ধতাকেই অতিক্রম করা। ঈশ্বরের অস্তিত্ব কোন ইন্দ্রীয় জ্ঞানের ভিতরে পড়ে, কিংবা কোনটায় পড়ে না?

যেমন ধরেন, যেসব কর্মকান্ড আপনি নিতান্ত ঐশ্বরিক ধরতেছেন, কেউ কেউ ওর পিছনে সাধারন কিছু খুজে পেয়ে সন্তুষ্ট। এক্ষেত্রে কে মস্তিষ্কের সীমাবদ্ধতা অতিক্রম করছে? যারা বহু ঈশ্বরে বিশ্বাস করে, তারা কী?

‘বিশ্বসে মেলায় বস্তু, তর্কে বহুদুর’...বহুত পুরানো কথা, হয়ত সবচেয়ে বড় মাপের কোন বেকুব বইলা গেছেন কোন কালে, কিন্তু কথাটা বহুত কাজের।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:১১

কাকপাখি ২ বলেছেন: ‘বিশ্বসে মেলায় বস্তু, তর্কে বহুদুর’...বহুত পুরানো কথা, হয়ত সবচেয়ে বড় মাপের কোন বেকুব বইলা গেছেন কোন কালে, কিন্তু কথাটা বহুত কাজের।

কাজের কথা সন্দেহ নাই। এইখানে আমি একটু ব্যাখ্যা করতে চাচ্ছি।

"তর্কে বহুদূর"--এর কারন কি?

আমার মতে তর্ক করার জন্য মানুষ তার অভিজ্ঞতা লদ্ধ জ্ঞানের উপরে নির্ভর করে, যেহেতু মানুষের অভিজ্ঞতা লদ্ধ জ্ঞান অসম্পুর্ন, এবং প্রত্যেকের জ্ঞানের ক্ষেত্র, দৃষ্টিভংগী ইত্যাদি আলাদা আলাদা, কাজেই কোন একটা বিষয় অভিজ্ঞতা লদ্ধ জ্ঞানের সাথে সামন্জস্য পূর্ন না হলে তর্ক করে সমাধানে আসা মুশকিল হয়ে যায়, যদি না সৎ ভাবে চিন্তার গভীরে যাওয়ার চেষ্টা করা হয়।

প্রকৃত জ্ঞানী হওয়ার জন্য তথাকথিত জ্ঞানী ব্যক্তিদের উচিৎ প্রথমে নিজের জ্ঞানের সীমাবদ্ধতার ব্যাপারে সচেতন হওয়া।

১০৫| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১:১৪

গিগাবাইট বলেছেন: নাস্তিকদের বেইকুবী দেহেন X(( X((

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৩৭

কাকপাখি ২ বলেছেন: দ্যাখলাম
নাস্তৈকরা যে আসলেই বেওকুব, এইটা বুঝাতে পারছেন দেইখা যার পর নাই আনন্দিত হইলাম।

১০৬| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১০ ভোর ৬:১৬

সুপান্থ সুরাহী বলেছেন: ভাল লাগল

+নং ৯০

প্রিয়তে

১০৭| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৫৯

টিয়াপাখি বলেছেন: ভাই, যার যার বিশ্বাস তার কাছে। এভাবে একে অপরকে গালিগালাজ করে কি আনন্দ পান বলেন তো??

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৩৭

কাকপাখি ২ বলেছেন: নাস্তিকদের ধর্ম বিযয়ক কুৎসিত গালাগালি সম্পর্কে আপনার কি ধারনা?

এইখানে গালাগালি নিয়ে কিছু লেখা হচ্ছে না। নাস্তিকতার যুক্তিহীনতা যুক্তির মাধ্যমে এসটাবলিশ করা হচ্ছে।

১০৮| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৫

টিয়াপাখি বলেছেন: আমি কিন্তু দুই দলকেই বলেছি কথাটা। হ্যা আপনি গালি দেন নাই কিন্তু অধিকাংশরাই সেটা করে। কি দরকার??আমার বিশ্বাস আমার কাছেই থাকুক না।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৩১

কাকপাখি ২ বলেছেন: ঠিক আছে, আপনার বিশ্বাস আপনার কাছেই থাকুক।

১০৯| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:০৪

জাওয়াদ হাসান বলেছেন: তুফান মেইল বলেছেন: আপনার যুক্তি গুলা তেমন শক্ত মনে হইলো না।

১১০| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:১০

আবু সালেহ সুমন বলেছেন: এস. এম. রায়হান বলেছেন: নাস্তিকদের 'মহাবিশ্ব' খুউউউব ছুড - যা কিছু স্বচক্ষে দেখা যায় তা-ই তাদের 'মহাবিশ্ব' আর-কি!

১১১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:১৫

মগবাজারি বলেছেন: হ

১১২| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৩৬

তেজস্ক্রিয় বলেছেন: আল্লাহ আছেন কিনা ঠিক বলতে পারছি না, তবে তাকে অস্বীকার করার মত মুর্খও আমি নই। আমি আমার জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা জানি।

অসীম অজ্ঞতা স্বীকার করে, সমসাময়িক পদার্থ বিজ্ঞানের বর্তমান স্বীকারক্তি জানতে চাই। কোয়ান্টাম বা থেওরি অফ রিলেভিটি আচানক লাগে, সর্বশক্তির উৎসের প্রতি কোতুহলি করে তোলে। মহাবিশ্বের বিশালতা নিজেকে বিনয়ী হতে শেখায়। সব কিছু বাই চান্স সৃষ্টি বলতে লজ্জা লাগে। আমি কেনো বাই চান্স মহাবিজ্ঞানী হলাম না? সাপ ব্যাং ইদুর কেনো নয়?

প্রশ্ন জাগে, তবে কি অজ্ঞতাই ঈশ্বরের পুঁজি? অন্ধকারেই ঈশ্বরের জন্ম হয়?
না জানা সবটুকুই ঈশ্বরের সম্পত্তি?

নাহ, এতটা অন্ধ হতে ইচ্ছে করে না। ঈশ্বরে হাতের তাশের গাল গল্প শুনে নিজের হাতের তাশ আড় চোখে দেখি, সাব এ্যটোমিক লেভেলে সব কিছুই কি এনার্জি? বিপুল গ্রাভিটির চার পাশে কি সময় সত্যিই কি ধীরে চলে? একারনেই কি স্যাটালাইট গুলোর সময় ঠিক করতে হয়? (রিসেন্টলি হকিং্যের টাইম ট্রাভেল আর স্টোরি অফ এভরিথিং দেখলাম)

এসব আবিস্কার কি ঈশ্বরের বহু বছর আগে বলা কথা গুলো স্বীকার করে?
নাকি পদার্থ বিজ্ঞানের এসব তত্ত্ব শুধুই অন্ধকার আবোল তাবোল?
কেনো আমি হকিংকে জিজ্ঞাসা করতে পারবো না, বিগ ব্যং এর আগে যদি কোনো সময় বা অবস্থা না থাকে, যদি সব কিছু শূন্যতা থেকে, অসীম ভরের, অসীম ক্ষুদ্র কোনো বিন্দু থেকে সৃষ্টি হয়ে থাকে, কোনো বিজ্ঞান কি এমন পদার্থ বা অপদার্থের অস্তিত্ব ব্যাখ্যা করেতে পারে?

ওই বিন্দুর আগে কি ছিলো?

হ্যা, এসব প্রশ্ন আমি জিজ্ঞেস করতেই পারি। কারণ এটা বিজ্ঞান। বিজ্ঞান বাস্তবতায় বিশ্বাস করে। কল্পনাকে নয়।


ঈশ্বরকে অন্ধকারে রেখে ভয় পাবার দরকার নেই। দরকার নেই বেহেস্তের লোভে সং সাজার। দোজখের ভয়ে ছাগু হবার দরকার নাই।

আলোকিত মানুষের মত চোখ বন্ধ করুন, বলুন তো চার পাশে যা কিছু আছে সবই কি 'বাই চান্স'-এ সৃষ্টি একটা সিস্টেম মাত্র? প্রকৃতি কি একটা সত্ত্বার মত? যদি না হয়, এত কিছু বাই চান্সে অপারেট করা একটুও কি অদ্ভুত মনে হয় না??

একটুও অযৌক্তিক মনে হয় না?

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৪৫

কাকপাখি ২ বলেছেন: ++++++++++++++++++++

১১৩| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ৮:৪৭

প্রলাপ বলেছেন: তেজস্ক্রিয় বলেছেন: ওই বিন্দুর আগে কি ছিলো?

স্পেস-টাইম তো বিগ ব্যাং এর মাধ্যমেই সৃষ্টি হয়েছ। তাই ঐ বিন্দুর আগে বলতে কোন কিছু নাই।

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:১৪

কাকপাখি ২ বলেছেন: তাই ঐ বিন্দুর আগে বলতে কোন কিছু নাই

এইখানেই মানুষের জ্ঞানের সীমাবদ্ধতার কথা স্পষ্ট হয়ে উঠে। মানুষের অভিজ্ঞতালদ্ধ জ্ঞানদিয়ে যখন কোনকিছু ব্যাখ্যা করা সম্ভব হয় না তখন ব্যাখ্যাতীত বিষয়টাকে "কিছু নাই" টাইপ ট্যাগ লাগায় দেওয়া হয়।

১১৪| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৫৮

কমনসেন্স বলেছেন: লেখার ব্যাকআপ রাইখেন।

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:২৫

কাকপাখি ২ বলেছেন: কমেন্ট সহ পুরা লেখার ব্যাকআপ নাই, তবে মূল লেখার ব্যাকআপ আছে।

১১৫| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:১০

সহৃদয় বলেছেন:
আপনি সেরা রিপোস্টকারীর পুরস্কারটা এখনো পান নাই?

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৩০

কাকপাখি ২ বলেছেন: জ্বিনা, এখনও অপেক্ষায় আছি।

১১৬| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:১১

সাদ্‌হান বলেছেন: তর্ক না হয়ে বিতর্ক হলে গিয়ানীদের জন্য সুবিধা। কারণ বিতর্কে মধ্যে জানার, বুঝার, শেখার অনেক কিছুই থাকে। আমার বেশ ভালই লাগছে।
তবে নাস্তিকরা একটি বিশেষ উপাদানে গঠিত হয়ে থাকে। প্রথমে তাদের গঠনা প্রক্রিয়া জানতে হবে তারপর হয়ত তাদের বাংলাওয়াশে কাজ হতে পারে। তাই তাদেরকে বুঝানোর প্রথমে এটা জানতে চেষ্ঠা করুন তারা কি দিয়ে গঠিত।

১১৭| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১:০৫

সন্যাসী বলেছেন: View this link

১১৮| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:১৬

প্রলাপ বলেছেন: সহৃদয় বলেছেন:
আপনি সেরা রিপোস্টকারীর পুরস্কারটা এখনো পান নাই?
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৩০

লেখক বলেছেন: জ্বিনা, এখনও অপেক্ষায় আছি।



apnare na shera repost kari hishebe Kauargu Award and Haguram title dilam??!!

২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:২৩

কাকপাখি ২ বলেছেন: oita "haguram" na, "haguchief" cilo, nijer deoa khetab eto shohoje vuila gelen? apner confidence eto kom hoile kemne hoibo?

১১৯| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:৩২

প্রলাপ বলেছেন: হাগুরাম, হাগুচিফ যেইটা পছন্দ হয় লইয়া লন।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:০৬

কাকপাখি ২ বলেছেন: আপনে যখন ""জনৈক বেওকুফ নাস্তিক " " খেতাব স্বেচ্ছায় গ্রহন করছেন, (আস্তে আস্তে সব নাস্তৈকরেই সেইটা করতে হবে ইনশাআল্লাহ) তখন হাগুরাম, হাগুচিফ ইত্যাদি প্রলাপ বচনের কোন পরোয়া করি না।

১২০| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৪৯

শিব সত বলেছেন: অনেকদুর ................

১২১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১০ ভোর ৫:২২

কঠিনলজিক বলেছেন: ব্লগে নাস্তিকতার ভান করা গুলা যে আসলে কত টুকু বেকুব তা নিয়ে না ভাবলেও এরা যে আসলে কত বড় মুর্খ তা বোঝা যায় এই পোস্ট থেকে।
Click This Link

এক মুর্খ BMI নিয়ে জীবনে কোথাও এক লাইন নাই পইড়াই ঘোষনা দিছে
"বিজ্ঞান এবং জ্যামিতির স্কেল ল (Scale Law) দ্বারা শুধু এই পৃথিবী কেন প্রয়োজন হলে মহাবিশ্বের অন্য যে কোন গ্রহ/উপগ্রহেরও প্রাণী কিংবা কীট-পতঙ্গের আনুমানিক আকার-আয়তন কত বড় হতে পারে সেটা নির্নয় করা সম্ভব।"
আবার নিচে লাইন ধইরা ধারাবাহিক ভাবে ১০ টা বেকুব 'অনেক কিছু জানলাম" "অনেক কিছু শিখলাম " রব তুইলা কমেন্ট করছে ।

চিন্তা করি যে সমাজে "মুর্খ হইলো শিক্ষক" সেই সমাজের নাস্তিক বেকুব না হইলেও মুর্খ যে হইবো এইটা নিশ্চিত।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:০১

কাকপাখি ২ বলেছেন: টেক্সট ইজ নট নলেজ এন্ড নলেজ ইজ নট উইসডোম।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:১৫

কাকপাখি ২ বলেছেন: BMI কি জিনিস?

৩১ শে মার্চ, ২০১১ বিকাল ৪:০১

কাকপাখি ২ বলেছেন: "স্কেল ল" নিয়া হোরাস মামার হাড়-ভাংগা যুক্তি, উট-পাখির দৌড়, ডাইনোসর প্যারাডক্স এবং কাকপাখির বক্তব্য।

১২২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:১৩

নির্জন আমি বলেছেন: আপনার ক্য়টা পা ? :|

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৪

কাকপাখি ২ বলেছেন: দুইটা :|

১২৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৪

এ.এ.এম বিপ্লব বলেছেন: ++++++++++............
তয় ভাই, নাস্তিকগোরে বেকুব কেন কইলেন....!!!

উনারাতো উচ্চবর্গীয় বানর প্রজাতি(বানর ডারউইনের প্রচারিত বান্দ্রামী মতালম্বী) ।
আপনি বানর সহযোগে কিছু কন.....,>>


উনারা হইল মহাগেয়ানী গেয়ানসাগর উচ্চবর্গীয় বানর সম্প্রদায়গন।
যাহারা বানর মস্তিকের সমুদয় উন্নতি সাদন করিয়া আজ উন্নত বান্দ্রমীচিন্তা সুমহ খোচাখুচি সমেত(বানরদের যা স্বভাব) প্রসারে অগ্রগামী।

বেকুবতো হইলাম আমরা........শুধুই প্লাস প্লাস করি....। কিছুই কইবার যো নাই......


আপনার সুন্দর পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।

১২৪| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৪

সাইফ হিমু বেস্ট বলেছেন: কয়েকটি প্রশ্ন

১। সৃষ্টিকতা যখন সবত্র থাকেন, তখন মোহাম্মদ (সা:) এর সংগে কথা বলতে কোটি কোটি মাইলের পথ উড়িয়ে নিয়ে গেলেন কেন?

২। প্রাণের ইউনিট যে অ্যামিনো এসিড তা ল্যাবরেটরিতে কৃত্রিম উপায়ে তৈরি করা সম্ভব হয়েছে। প্রাণ তৈরি কে কি আপনি অসম্ভব বলবেন কিভাবে?

৩। পাপ, অন্যায়, দুনিতী-তে পৃথিবী ভে গেলে ঈশ্বর এবং তার অবতার এসে কি পাপ মুক্ত করবে? এটাইকি সমাজ পাল্টাবার অনিবায উপায়?

৪। ইসলাম ধম নারীকে দেখছে পণ্য হিসাবে। ভোগের সামগ্রী হিসাবে মানুষ হিসাবে নয়। তারই পথ নিদেশ রয়েছে কোরআন-এ। সেখানে বলা হচ্ছে- তোমাদের স্ত্রী তোমাদের শস্যক্ষেত; তাই তোমরা তোমাদের শস্যক্ষেত্রে যেভাবে খুশি প্রবেশ করতে পার।" (সুরা বাকারা-: ২২৩) এটা কেন?

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৫৪

কাকপাখি ২ বলেছেন: আপনার জন্য উত্তম হবে কোন আলেমের সাথে কথা বলা।

এই ধরনের প্রশ্নের সঠিক উত্তর দেওয়ার মত যথেষ্ট পরিমান জ্ঞান আমার নাই। কাজেই আপনার সব প্রশ্নের উপযুক্ত উত্তর আমি দিতে পারব না। শুধু ২য় প্রশ্নের উত্তর এই মুহুর্তে মাথায় আসতেছে।


২। প্রাণের ইউনিট যে অ্যামিনো এসিড তা ল্যাবরেটরিতে কৃত্রিম উপায়ে তৈরি করা সম্ভব হয়েছে। প্রাণ তৈরি কে কি আপনি অসম্ভব বলবেন কিভাবে?

প্রান তৈরী করতে হইলে আগে প্রান কি জিনিস তা জানতে হবে। এই জন্য প্রথমে প্রানের সংজ্ঞা দিতে হবে। আমাদের মানব জাতীর সম্মিলিত জ্ঞান দিয়ে এখন পর্যন্ত প্রানের সংজ্ঞা নির্ধারন করা সম্ভব হয় নাই।

উইকিতে প্রানের সংজ্ঞা দিতে গিয়ে কি লিখছে দেখেন:

It is still a challenge for scientists and philosophers to define life in unequivocal terms. Defining life is difficult —in part— because life is a process, not a pure substance.

One of the challenges in defining death is in distinguishing it from life. Death would seem to refer to either the moment at which life ends, or when the state that follows life begins. However, determining when death has occurred requires drawing precise conceptual boundaries between life and death. This is problematic, however, because there is little consensus over how to define life.

১২৫| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:২০

হাসান মাহবুব বলেছেন: Click This Link

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৪১

কাকপাখি ২ বলেছেন: "স্কেল ল" দিয়া হোরাস মামু যেই জিনিস প্রমান করার চেষ্টা করছে সেইটা প্রাচীন কালের কয়লার ইন্জিন ডাইমেনশনিং এর ক্ষেত্রে বেশ এপ্লিকেবল মনে হইল।

মামুরে জিগান, ১৫ ফুট মানুষ দৌড়াইতে গেলে হাড় গোড় ভাইংগা যাওয়ার সম্ভবনা উনি কেমনে ক্যালকুলেশন করলেন। এইখানে হাড়ের গঠন, শক্তি, পেশির গঠন, পেশি শক্তি, ওভারঅল ফিজিক্যাল স্ট্রাকচার এনালাইসিস কইরা উনি এই কথা কইছে? নাকি আন্দাজে একখান থিউরি দিয়া দিছে। উনার লেখার স্বপক্ষে একটা রেফারেন্স দেখাইতে পারলে ভাল হইত।

ব্যাপারটা এত্ত সহজ হইলে ৪২ফুট উচা ৭.৫ টন ওজনের টি-রেক্স(এক ধরনের ডাইনোসর) কেমনে ৪০ কিমি/ঘন্টা বেগে দৌড়াইত।

http://en.wikipedia.org/wiki/Tyrannosaurus

তিমি মাছ মাটিতে উঠলে নিজের ওজনের চাপে মারা যায় -- এই কথাটা পুরাপুরি ঠিক না, অধিকাংশ সময় এরা ডি-হাইড্রে হইয়া মরে। কোন কোন তিমি অবশ্য ওজনের কারনে ফুসফুস ড্যামেজ হইয়া মারা যায়, তবে সেইটা রেয়ার কেস। আর একটা জলজ প্রানী মাটিতে উইঠা মারা যাওয়াই স্বাভাবিক, কারন ঐটা তৈরীই হইছে পানিতে থাকার লাইগা। কাজেই মাটির উপরে তিমি মাছের স্ট্রাকচারের উপরে অভিকর্য বলের তীব্রটা একটা ব্যাতিক্রমি কেস। হোরাস মামু বাইছা বাইছা খুব কৌশলে এমন একটা উদাহরন নিছে যেইটা এইখানে যৌক্তিক ভাবে এপ্লিকেবল না। এর থেইকা মামু যদি কোন স্থলজ প্রানীর নিজের ওজনের চাপে মারা যাওয়ার উদাহরন দিত তাইলে অনেক ভাল হইত।

যাউগ্গা, হোরাস মামু জ্ঞানী লোক, তিনি স্কেল ল দিয়া প্রানী জগতের আকৃতির পরিমাপ করেন, আমার মত নাদান কাকপাখির পক্ষে উনার সমালোচনা করা মনে হয় ঠিক হইতেছে না।

১২৬| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৫৭

নির্জন আমি বলেছেন: আমি ভাবছিলাম চাইরটা :|

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১১:১৩

কাকপাখি ২ বলেছেন: ও! তাই নাকি? :|

১২৭| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৩০

সাইফ হিমু বেস্ট বলেছেন: কঠিন লজিক ভাই বলেছেন:
নাস্তিক রে প্রশ্ন করেন "প্রাণ" কি ? উত্তর নাই
নাস্তিক রে প্রশ্ন করেন "প্রান" কেন ? উত্তর নাই ।

প্রাণ কি? সেটা তো তৈরি করে দেখানো হয়েছে।

আর কোন ব্যাপার সমস্ত না জাইনা অযথা চুলকাইতে আইসেন না।

আমার প্রশ্নের উত্তর দ্যান। আরো প্রশ্ন আছে সেগুলো দিব।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১২:০১

কাকপাখি ২ বলেছেন: বৈজ্ঞানিকরা একটা কৃত্তিম জিনোম তৈরী কইরা ঐটারে একটা লিভিং সেল এর মধ্যে বুট-আপ করাইছেন। এইটা প্রান তৈরীর ধারে-কাছেও কিছু না।

এই ধরনের প্রশ্ন করার আগে ভাল কইরা নিজের হোম ওয়ার্ক করতে শিখা উচিত হইলা মনে করি।

১২৮| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ৭:৩৫

কাকপাখি ২ বলেছেন: সাইফুল আকন্দ, ধর্মিয় বিষয় নিয়ে গালাগালি করার জন্য আপনার কমেন্ট মডারেট করা হইল। ১ নম্বর কমেন্ট এবং উহার রিপ্লাই পড়িয়া দেখেন।

১২৯| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:১২

আকাশের তারাগুলি বলেছেন: আর কত?!!!

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:০১

কাকপাখি ২ বলেছেন: যুক্তি খন্ডন না হওয়া পর্যন্ত।

১৩০| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:২৩

সাইফ হিমু বেস্ট বলেছেন: প্রাণ তৈরি এখন সময়ে ব্যাপার। ভাই আমি আপনার মত জানলে তবে এত জ্ঞানি জ্ঞানি কথা বলতাম। কিছু জানি না। তাই চুপ থাকি। আপনি জানেন তাই আপনার কাছে জানতে চাইছি।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:৩৪

কাকপাখি ২ বলেছেন: আমি জানি -- আপনেরে কে কইল? আমিও একটা মূর্খ লোক। আপনের বাকি তিনটা প্রশ্নের একধরনের উত্তর আমার কাছে আছে, কিন্তু আমার উত্তর আপনের কাছে গ্রহনযোগ্য মনে হবে না।

১৩১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৫৬

সাইফ হিমু বেস্ট বলেছেন: কেন? দেইয়া দেখেন। আমি আগে বুঝি।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:০১

কাকপাখি ২ বলেছেন: তার আগে আপনে আমার কিছু প্রশ্নের উত্তর দেন।

আমার মূল পোষ্টে আমি "মানব জাতির জ্ঞানের একটা হার্ড লিমিট থাকবে" বইলা যেই দাবি করছি, এবং সেই দাবির স্বপক্ষে যেই যুক্তি দেখাইছি আপনে সেইটার সাথে একমত নাকি দ্বিমত? (যদি দ্বিমত হন তাইলে কেন দ্বিমত সেইটাও বইলেন )

১৩২| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:১৭

হোরাস্‌ বলেছেন: যে কারনে কাকপাখি২ চালাক (!!?) আর সকল নাস্তিক এবং বেশিরভাগ আস্তিক বেকুব

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৫৬

কাকপাখি ২ বলেছেন: ১২৫ নাম্বার কমেন্টে এই লেখার লিংক অলরেডি একবার পোষ্ট করা হইছে, ঐখানে আমি একটা রিপ্লাই দিছি। আপনের কাছে যদি ঐ রিপ্লাই যথেষ্ট মনে না হয় তাইলে কইয়েন, আরেকটা রিপ্লাই দিমুনে।

৩১ শে মার্চ, ২০১১ বিকাল ৩:৫৬

কাকপাখি ২ বলেছেন: "স্কেল ল" নিয়া হোরাস মামার হাড়-ভাংগা যুক্তি, উট-পাখির দৌড়, ডাইনোসর প্যারাডক্স এবং কাকপাখির বক্তব্য।

১৩৩| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:১৮

ফাহিম আহমদ বলেছেন: ভাই কাকপাখি২ উৎসাহ দিচ্ছি,, আরো লিখুন আল্লাহ আপনাকে সেই তৌফিক দান করুন, অসাধারণ লেখা,,,,,,,,,,,, এ যেন তাদের কাটা গেয়ে নুনের ছিটা, :) ,,,,,,,,,,একথায় দারুন হয়েছে লিখতে থাকুন।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:৫৪

কাকপাখি ২ বলেছেন: যাযাকাল্লাহ ফাহিম ভাই।
দোয়া কইরেন যাতে নাস্তৈক মামাদেরকে শেয পর্যন্ত মূল ব্যাপারটা বুঝাইতে পারি।

১৩৪| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৪২

নির্জন আমি বলেছেন: মামুর শরিল ভালা ? :D

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৪৫

কাকপাখি ২ বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ ভালা, আপনের শরিল ভালা?

১৩৫| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:২৯

মাথা পাগলা ⎝⏠⏝⏠⎠ বলেছেন: এ ভাই এএএএ
মাইনষে আস্তিক হউক আর নাস্তিক হউক তাতে আফনের কি?
কেউ নাস্তিক হইলে আপনি পারবেন জোর কইরা তারে ধর্ম পালন করাইতে?
খামাখা ক্যান পুরান পোষ্ট নতুন কইরা দিয়া ক্যাচাল বাধাইতেসেন।

আর যেখানে আল্লাহ্‌ নিজেই হেদায়েতের মালিক।
সুতরাং কারো যদি ইহ জীবনে উনি হেদায়েত না করেন তাইলে কি আমাগো কিসু করনের থাকে?
যখন আজরাইলরে দেখব তখন ট্যার ডা পাইব, তার আগে আমার আফনের কিচ্ছু করনের নাই।

পারলে, যারা আস্তিক তাগোর পিছে সময় দেন।
সচিবালয়ে ৯০% কর্মচারী মাথায় টুপি দিয়া ঘোরে আর ৯৫% বা তারও বেশী নগদে ঘুষ খায়।
আমি নিজে এমন দেখছি, একজন মাঝবয়সী লোক, একটা কালো ব্যাগ নিয়ে একজনের পিছে পিছে এট্টু জোরে হাঁটতেসে, আর বলতেসে, স্যার ব্যাগ ডা নেন, আর যিনি আগে আগে হাঁটতেসেন(সদ্য অজু করায়, মুখমন্ডল ভেজা ও পানি প্রবাহমান),
তিনি উত্তর দিচ্ছেন, এই ত, নামাজ ডা পইরা আসি, একদম সময় নাই, জামাত শুরু হইয়া যাইব,
এই ত, আমি নামাজ ডা পইরা আসি, আপনি দাঁড়ান এখানে কিছুক্ষন। আইসা দেখমুনে, এই ত, আমি নামাজ ডা পইরা আসি।একদম সময় নাই, জামাত শুরু হইয়া গেল মনে হয়।

যান পারলে তাগোর আল্লাহ্‌ খোদা ঠিক কইরা দিয়া আসেন।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০১

কাকপাখি ২ বলেছেন: ঘুষখোর তার সীমাবদ্ধ জ্ঞান দিয়া "বেশি টাকা = বেশি সুখ শান্তি" টাইপ একটা ইকুয়েশন বানাই লইছে। ধর্মিয় বিধান মানলে ব্যাটারা কখনোই ঘুয খাইত না। কারন হারাম টাকায় কোন বরকত হয় না + হারাম টাকার ফলাফল সবসময় খারাপ হয়।

সামুর নাস্তৈকরা ইসলাম লইয়া যা লেখে, সেইটা কাউন্টার না কইরা বইয়া থাকাও কোন কামের কথা না। প্রথমত এরা নাস্তৈক্যবাদ নামের একটা ভিত্তিহীন মতবাদের প্রচার করতেছে, ২য়ত সহজ সরল পাবলিকগো মিসগাইড করতেছে।

নাস্তৈক্যবাদের যুক্তিহীনতা যুক্তির মাধ্যমে এসটাবলিশ করা দরকার, এইজন্য লিখালিখি করি।

১৩৬| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৮:১৭

কূপমন্ডুক বলেছেন: ভাই বারবার রিপোস্ট মারেন কেন? এভাবে কি কখনো নাস্তিকদের আস্তিক বানানো যায়? রিপোস্ট দিয়ে সবারই মেজাজ গরম করতাছেন, এমনকি আস্তিকদেরও। আপনার পোস্ট ভালো হলে সবাই এমনিতেই পড়বে। এইভাবে বারবার দিলে যাদের পড়ার ইচ্ছা আছে তারাও পড়বে না।আমি নতুন হলেও অনেক পুরনো পোস্ট পড়ছি এবং সেই পোস্টগুলো তো কেউ রিপোস্ট করেনি? বরং তাদের লেখার গুণে পোস্টগুলো এখনও পঠিত হয়। আপনি যেভাবে রিপোস্ট মারেন দিনে একবার এতে আপনার পোস্ট পড়ার ইচ্ছা থাকে না, বিরক্ত লাগে। প্লীজ, দয়া করে এটা আর রিপোস্ট দিবেন না।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৩:১৭

কাকপাখি ২ বলেছেন: আপনের মেজাজ গরম হইছে দেইখা আন্তরিক ভাবে দুঃখিত। নাস্তৈক মামারা যুক্তি খন্ডন করার পর থেইকা আর রিপোষ্ট দিমু না--কথা দিলাম।

১৩৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১:৫৫

হোরাস্‌ বলেছেন: হাসান মাহবুব লিঙ্কটা দিছে আমি খেয়াল করিনাই। ইনফ্যাক্ট এই পোস্টের কমেন্ট পড়ার প্রয়োজন মনে করিনাই।কিন্তু আর কোন উপায় না দেখে এখানেই লিংক দিতে হইল। :) তবে ভালো হইত আপনি হা.মা.রে যে কমেন্টা করছেন ঐটা আমার পোস্টে দিলে। ঐখানে আলোচনা করতাম ডাইনোসর কেমনে ৪০ কিমি বেগে দৌড়ায়। এই বিষয়টাতো এখানে আউট অফ টপিক হয়ে যাবে। আলোচোনা করতে চাইলে পোস্টে আইসেন। ডাইনোসরের ওজন আর গতি নিয়ে আলাপ করুমনে। ঠিকাছে? আর বাই দ্য ওয়ে আমি কমেন্ট মডারেশন করি না।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৩:১৪

কাকপাখি ২ বলেছেন: ঠিকাচে,
কমেন্ট মডারেশন বাধ্য হইয়াই করতে হয়, আপনের নাস্তৈক জাতভাইরা ধর্ম নিয়া যেইসব কুৎসিত গালাগাল করে সেইগুলা প্রকাশ করার মত না।

১৩৮| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৩:৩৭

গিগাবাইট বলেছেন: অক্কে ভচ, মাইনে নেনু নাশ্তিক্রা বেওকুফ, আর রিপোস্ট দিয়েন না, রিপোস্টের চোটে আস্তিক হয়া যেতি পারি

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:০১

কাকপাখি ২ বলেছেন: তাই নাকি?

১৩৯| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ২:৩৫

তানভীরএফওয়ান বলেছেন: ইসলাম সত্য--এই ব্যাপারে কোন সন্দেহ নাই

Agree-->> আর যেখানে আল্লাহ্‌ নিজেই হেদায়েতের মালিক।
সুতরাং কারো যদি ইহ জীবনে উনি হেদায়েত না করেন তাইলে কি আমাগো কিসু করনের থাকে?

যখন আজরাইলরে দেখব তখন ট্যার ডা পাইব, তার আগে আমার আফনের কিচ্ছু করনের নাই।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১১ দুপুর ২:৪৫

কাকপাখি ২ বলেছেন: স হ ম ত

নাস্তৈক মামারা ধর্ম নিয়া উল্টাপাল্টা লেখা যতদিন বন্ধ না করবেন, ততদিন তারারে বেওকুব খেতাব দেওয়া হইতে থাকবে ইনশাআল্লাহ।

১৪০| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:২৫

ব্লগার ইমরান বলেছেন: ভালা পাইলাম। পেলাচ।++++

১৪১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ১১:৪৫

অচিনপাখি বলেছেন: এই আলোচনা থেকে আমরা বলতে পারি যে কাকপাখি একটা বেওকুব ।

১৪২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৩:০৭

কর্ণেল সামুরাই বলেছেন: আমি একখান পুষ্ট দিছিলামঃ নাম্তিকদের জন্য সোজাসাপ্টা প্রশ্ন: আলোচনা কেন্দ্রিক পোষ্ট
কিন্তু নাস্তিক মুরুব্বিরা জবাব দেয় নাই! :(
খালি পোষ্টে উকি ঝুকি মারে আর চইলা যায় :((

১৪৩| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৩:৩২

সাইফ হিমু বেস্ট বলেছেন: আস্তিক-নাস্তিক।।। যে আলোচনার শেষ নাই।

১৪৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ১০:১৯

এ.জে. মিন্টু বলেছেন: হ, তুমি হইলা র্গিয়ানি অতূীশ দীপংকর, আর বেবাক্তে বেকুব। খুশী? এইবার পরমানন্দে কাঁঠালপাতা চাবাইতে থাকো।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৩:০৯

কাকপাখি ২ বলেছেন: গাত্রদাহ হইলে মাথায় ঠান্ডা পানি ঢালেন।

১৪৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ১০:৪৭

আশাহত বলেছেন: মুরুববী বলেছেন:
অতি উত্তম ব্যাখ্যা।
যেহেতু এই সহজ ব্যাখ্যাটা আপনে ছাড়া আর কারো মাথায় আগে আসে নাই, তা থেকে প্রমান হয় আপনে ছাড়া সকলেই বেওকুব। খুশী ?

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৩:০৯

কাকপাখি ২ বলেছেন: গাত্রদাহ হইলে মগজে ঠান্ডা পানি ঢালেন।

১৪৬| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ৯:১৩

ওয়াহিদ০০১ বলেছেন: অত্যন্ত নিম্নমানের লজিক যা আপনার মাথাতেই আসতে পারে। মেট্রিক কি পাশ দিতে পারছিলেন?

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ৯:৩৭

কাকপাখি ২ বলেছেন: না, ম্যাট্রিক পাশ দিতে পারি নাই, এখন বলেন এই পোষ্টের লজিক কেন নিম্ন মানের।

১৪৭| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সকাল ১১:০২

কাকভেজা বলেছেন: পোষ্টটা পড়ে ভাল লাগলো... কিন্তু ওরা কোন যুক্তি মানে না। ক'দিন আগে মহানবী (স.) এর বিরুদ্ধে একটি পোস্ট দিয়েছিল ওরা। আমি যুক্তি দিয়ে ওদের ওই পোষ্ট খণ্ড করেছিলাম।
কিন্তু ওদের মূল সমস্যা হল কি, ওরা যা বোঝে তা পৃথিবী'র কেউই বুঝে না।

১৪৮| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১১ ভোর ৪:০৯

কঠিনলজিক বলেছেন: এই পোস্ট এখনো আছে ?
"ধর্মদ্রোহী" দের পরবর্তি প্রন্ম তো এই পোস্ট দেখলে বাপ/দাদা রে গাল্লাইয়া আর রাখবো না ।
চালায়া যান । "নেড়ী কুকুর" গুলার জীবন এমনি তেই অতিস্ঠ হয়ে আছে ।

১৪৯| ০১ লা মার্চ, ২০১১ রাত ৮:১৫

কবি আফতাব হোসেন বলেছেন:

লাল বনে আকাশ কালো
পিপড়ার প্রেম লাগে ভালো
মাছির হৃদয়ে আলোর হাতছানি
সূর্যের আঘাতে মনে গেছে পানি

১৫০| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১১ সকাল ১১:২১

মরুর পাখি বলেছেন: আগে পড়েছি - আবারও পড়লাম।
চমৎকার লজিক। এটা খণ্ডনের কোন উপায় নাস্তিকদের নাই। ওরা শুধু গালাগালি জানে।
ধন্যবাদ আপনাকে।

১৫১| ১০ ই মার্চ, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১১

সরল মানুষ বলেছেন: কঠিনলজিক বলেছেন: এই পোস্ট এখনো আছে ?
"ধর্মদ্রোহী" দের পরবর্তি প্রন্ম তো এই পোস্ট দেখলে বাপ/দাদা রে গাল্লাইয়া আর রাখবো না ।
চালায়া যান । "নেড়ী কুকুর" গুলার জীবন এমনি তেই অতিস্ঠ হয়ে আছে ।

=p~

ধন্যবাদ কাকপাখি ২

চালিয়ে যান..........:)

১৫২| ১০ ই মার্চ, ২০১১ রাত ৯:৩১

কালীদাস বলেছেন: Click This Link

১৫৩| ১৩ ই মার্চ, ২০১১ দুপুর ২:৫৩

মো: সালাউদ্দিন ফয়সাল বলেছেন: Again +++++++

১৫৪| ১৩ ই মার্চ, ২০১১ রাত ৮:১০

অনিক আহসান বলেছেন: হুশশশশশ...!!! (দীর্ঘ নিঃশ্বাস)

১৫৫| ১৪ ই মার্চ, ২০১১ ভোর ৬:৪৭

এ হেলাল খান বলেছেন: আলোচনা ভাল লাগল।

১৫৬| ১৬ ই মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:৫৭

শুধু প্যচাল বলেছেন: পোষ্ট এত আগের প্রথমে দেখি নাই, তারপরেও পড়লাম, আর কমেডি আস্তিকের কিছু ফালতু ফালতু যুক্তি পড়ে আবারও মিটমিট করে হাসলাম। এরা আসলেও পারে বটে।

এদের যুক্তি যারা দেখাতে যাবে তারাও আর এক গর্ধব। তাই যুক্তি না দেখানোই ভাল।

তবে সবাই ভাল থাকবেন,- লেখক আপনেও।

১৬ ই মার্চ, ২০১১ দুপুর ২:০০

কাকপাখি ২ বলেছেন: আপনের প্যাচাল শুইনা ভাল লাগল। তবে খোঁচাটা গায়ে লাগার মত যুতসই না, কাজেই পন্ডশ্রম করলেন বইলা মনে হইতেছে।

১৫৭| ২০ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:৪৫

শুধু প্যচাল বলেছেন: হা.।।।হা.। গায়ে লাগেনি? থাক। তবে যুক্তিহীন এই ফালতু লেখা আর কতদিন?

২৯ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:২৮

কাকপাখি ২ বলেছেন: যতদিন পর্যন্ত এই যুক্তিহীন লেখার যুক্তি খণ্ডন করা না হয়, ততদিন পর্যন্ত এই ফালতু লেখা পোষ্ট করতে থাকব ইনশাআল্লাহ।

১৫৮| ২০ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ১১:১৭

ব্লগার ইমরান বলেছেন: আপনার পোস্টের "ভালো লেগেছে" বাটন কই?

১৫৯| ২০ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ১১:২০

কর্ন বলেছেন: আপনার পুরো পোষ্ট না , যদি , কিন্তু দিয়ে ব্যখ্যা করেছেন । আপনার যুক্তি মানুষের মস্তিষ্কের ক্ষমতা সীমিত এবং যা ইন্দ্রিয় গ্রাহ্য নয় তার অস্তিত্ব সম্পর্কে আপনি কোনদিন সিওর হতে পারবেন না । তার মানে কি এই দাড়ায় না ঈশ্বরের অস্তিত্ব সম্পর্কেও আপনি সিওর নন , কেননা সেটা আপনার জ্ঞানের সীমারেখার বাইরে ।

২১ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:০৫

কাকপাখি ২ বলেছেন: সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব বস্তুবাদী দৃষ্টি দিয়ে বুঝা সম্ভব না কেন, সেইটা ব্যাখ্যা করছি।

ঈশ্বরের অস্তিত্ব সম্পর্কেও আপনি সিওর নন
--- এই কথার জবাবে একটা কথা বলি।

আমার নিজের অস্তিত্ব আমার কাছে একটা অসম্ভব ব্যাপার বলে মনে হয়। সেইটা যেহেতু সম্ভব হইছে, (কারন আমি Exist করতেছি) কাজেই সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্বের ব্যাপারে আমার কোন সন্দেহ নাই।


১৬০| ২৫ শে মার্চ, ২০১১ বিকাল ৫:২৩

শায়েরী বলেছেন: Atheists are Stupid

১৬১| ২৫ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১০:৫১

সত্যান্বেষী বলেছেন: বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী কাকপাখিটা কিন্তু ধর্মেরই প্রডাক্ট। ধর্মই তাকে এমন বিশ্বগাধা এবং বিশ্ববেহায়া বানিয়েছ। গাধাটা সম্ভবত: মনে করছে এভাবে বারবার বারবার একই পোস্টের লিঙ্ক দিতে থাকলে গাধাদের শেষ ভরসা (কল্পনায়) উদ্ভিন্ন যৌবনা নারী এবং কচি বালক সমৃদ্ধ সেই বেহেস্ত মিলিবে।

গাধার বাচ্চাটার পোস্টে একজন লিখেছে মানুষের মগজের ক্ষমতা যে সীমাবদ্ধ তাতো এই গাধাটার ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য (কারন গাধা হইলেও গায়ে গতরে তো তিনি একজন মানুষ), আর তাই এই সীমাবদ্ধ মগজ নিয়ে যে গাধাটা ঈশ্বর সম্পর্কে নিশ্চিত হল তাওতো ভুল হতে পারে। এই যুক্তিটাও গাধাটা (যেহেতু তিনি একজন নির্জলা গাধা) মানতে রাজী নন।

পরিশেষে মডুদের কাছে আকুল আবেদন এই নির্লজ্জ গাধাটার হাত থেকে আমাদের নিস্তারের ব্যবস্থা করুন।

Click This Link

২৭ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ৭:৫৫

কাকপাখি ২ বলেছেন: এই পোষ্টের কারনে নাস্তৈক মামাদের গাত্রদাহ হওয়া স্বাভাবিক, আগষ্ট মাস থেইকা রিপোষ্ট দিতাছি, এখন পর্যন্ত কোন নাস্তৈক মামা যুক্তি খন্ডন করতে পারলেন না। :-<



০১ লা এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১০:১৯

কাকপাখি ২ বলেছেন: আপনার কমেন্টের ভিতরে একটা প্রশ্ন আছে, প্রশ্নটা হইল "সীমাবদ্ধ জ্ঞান নিয়ে কিভাবে সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্বের ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া সম্ভব?"

আপনার প্রশ্নের উত্তর হল, সীমাবদ্ধ জ্ঞান দিয়ে সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্ব খুজতে গেলে প্রথমেই এই "সীমাবদ্ধতার" ব্যাপারে কনসেপ্ট ক্লিয়ার করতে হবে।

সীমাবদ্ধ জ্ঞানের ব্যাপারে আপনার কনসেপ্ট যত ক্লিয়ার হবে, তত আপনার কাছে এই ব্যাপারটা পরিস্কার হবে যে আমাদের অস্তিত্ব এমনি এমনি কোন কারন ছাড়া সম্ভব নয়। এই চিন্তাটা আপনাকে সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্বের ব্যাপারে নিশ্চিত করে তুলবে।

ব্যাপারটা হঠাৎ করে আমি বলব আর আপনি বুঝে যাবেন সেইরকম নয়। আপনার এ যাবৎ অর্জিত জ্ঞানের তীব্র আলোর কারনে আপনার মন মগজ ধাঁধিয়ে আছে। প্রথমে এই সীমাবদ্ধ জ্ঞানের তীব্র আলো কে ডি-হাইলাইট করতে হবে। নাইলে আপনার সাধারন উপলদ্ধিগুলি বিবর্তনবাদ, বিগ ব্যাং -- এইসমস্ত বস্তুবাদি লুপ হোলের মধ্যে ঘুরপাক খাইতে থাকবে।

১৬২| ২৭ শে মার্চ, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৭

রুদ্রপ্রতাপ বলেছেন: ভাইজান, আপনের পায়ে ধরি! এই লিখা আর রিপোস্ট কৈরেন না। আমার বাপ দাদা চৌদ্দগুষ্টি সব শালা বেওকুফ! তাও রিপোস্ট কৈরেন না। আপনে আমার ধর্মের ভাই লাগেন, মাফও চাই, দুয়াও চাই! :(

২৮ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:০১

কাকপাখি ২ বলেছেন: হ, যখন নাস্তৈক মামারা সৃষ্টিকর্তা, সৃষ্টিকর্তার ধর্ম নিয়া কটু কথা বলে, তখন আপনে কৈ থাকেন? এখন নাস্তৈক মামাদের বেওকুব কওন বন্ধ কইরবার লাগি হাতে পায়ে ধরা আরম্ভ করবার লাগছেন।

১৬৩| ২৭ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১১:১৫

এ হেলাল খান বলেছেন: কিরে ভাই একই জিনিস বার বার দিতাছেন। আপনার সমস্যা কি?

২৮ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:০৩

কাকপাখি ২ বলেছেন: সমস্যা আমার না, সমস্যা নাস্তৈক মামাদের, উনারা ধর্ম নিয়া কটু কথা বন্ধ করুক, অথবা এই পোষ্টের যুক্তি খন্ডন করুন। আমি আর রি-পোষ্ট দিমু না। কথা দিলাম।

১৬৪| ৩১ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:৫৭

কেষ্টব্যাটা বলেছেন: ভাই আসল কথা হলো আল্লাহকে বিশ্বাস করলে, তিনি জান্নাতে দিবে বলছে... কিন্তু সেটা কবে......
সেই আশায় বসে না থেকে দুনিয়ায় যাতে নাস্তিকতার ভান ধরে যদি কিছু উপরি ইনকাম করা যায়।
এই আস্তিকরা হুদা কামে ব্লগে ওইগুলার ডাইলে পানি দিতেছে...... অন্যর অধিকার হরণ করা ঠিক না ভাই কাকপাখি ২... ;) ;) ;)

৩১ শে মার্চ, ২০১১ দুপুর ১:২৭

কাকপাখি ২ বলেছেন:
নাস্তৈক মামাদের ডাইলে পানি দেওয়া খুবই অন্যায় হইতেছে।
;)
;)

১৬৫| ৩১ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ১১:১৬

জয়দীপ চৌধুরী বলেছেন: আপনার পজিটিভ যুক্তি প্রদান এবং যুক্তি খন্ডন ভাল লেগেছে তবে বিশেষ করে শিব সত নামধারী ব্লগার এবং অনেকে আপনার বিপক্ষে খুবই ভাল যুক্তি দিয়েছে যেগুলো ধান্দায় ফেলে দেয়।

৩১ শে মার্চ, ২০১১ দুপুর ১:২৫

কাকপাখি ২ বলেছেন: যেমন?

১৬৬| ৩১ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ১১:৪১

কঠিনলজিক বলেছেন: মজার কথা হইলো এই পোস্টের "সিংহ ভাগ মন্তব্য" "ধর্মদ্রোহী" দের ,
ওদের একটা আকুল আবেদন কেন এই পোস্ট বার বার রিপোস্ট দেওয়া হইলো /হইতাছে ?
অন্যকোন যুক্তি তর্কে না গিয়া এই পোস্টে "ধর্মদ্রোহী" দের চিল্লা পাল্লা আর তেনা দিয়া পোস্ট পেচায়া ফেলার চেস্টা ওদের স্টুপিডিটি প্রমাণ করার জন্য যথেস্ঠ।

৩১ শে মার্চ, ২০১১ বিকাল ৩:৪৮

কাকপাখি ২ বলেছেন: ভাল বলছেন।

নাচতে না জানলে উঠান বাঁকা টাইপ ব্যাপার আরকি।

১৬৭| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:০৬

আমি আবির বলেছেন: " আমাদের অনুভুতি গুল আমাদের ভাবতে শেখায়। প্রতি নিওত আমাদের সৃষ্টি কর্তার কাছে আমরা মাথা নত করি। আমরা শান্তি পাই। এটা যারা বুঝতে চায় না তারা কিকরে বুঝবে। কেউ যদি কিছু বুজতে না চায় তবে কিকরে বুঝবে বলুন???"

আপনারা যারা ভিন্ন পক্ষের তাদের প্রতি একটু অনুরধ , নিজেকে শান্ত করে একটু চিন্তা করুন। কেবল নিজেদের পক্ষের যুক্তি বারানোর জন্য নয়, কেবল সত্যটা কে অনুভব করার জন্য একটু ভাবুন। আপনারা একটু চিন্তা করে দেখুন " কেউ যদি কোন কিছু সৃষ্টি না করে তবে কি তা সৃষ্টি হওয়া সম্ভব??? " আপনাকে কোন বিশেষ ধর্ম পালন করতে বলছি না । শুধু এইটুকু অনুভব করতে বলছি যে " আপনি কি এমনি এমনি স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে সৃষ্টি হয়েছেন নাকি নিজেকে নিজে সৃষ্টি করেছেন?? নাকি কেউ আপনাকে সৃষ্টি করেছে??? "

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:২৭

কাকপাখি ২ বলেছেন: শুধু এইটুকু অনুভব করতে বলছি যে " আপনি কি এমনি এমনি স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে সৃষ্টি হয়েছেন নাকি নিজেকে নিজে সৃষ্টি করেছেন?? নাকি কেউ আপনাকে সৃষ্টি করেছে???

১৬৮| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:৩৫

রাহীম বলেছেন: Click This Link

১৬৯| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:৫২

শুধু প্যচাল বলেছেন: যার যার ধর্ম তার তার কাছে, কে কি ধর্ম করল, কার খোদারে কে কিভাবে দেখল এই নিয়ে লাফাইতে কি আপনারে আপনার আল্লায় কইছে? আপনারে কি আল্লা জিবরীল নাকি অন্য কোন মাধ্যমে এইসব ফালতু যুক্তি গুলো পাঠাচ্ছে? আপনারা এইসব কইরে পান কি? উলটে আল্লাহর সাথে মশকরা, আর বেয়াদবী ছাড়া আমি কিছুই দেখিনা। আপনার কোন যুক্তিই হয়নাই, তা ভাঙ্গাবে কে?

মানুষের চোখ না থাকলে সভ্যতা অন্য রকম হত-এইসব কি ধরনের কথা? আরে চোখ না থাকলে সভ্যতার কথা আসে কিভাবে? আর এই সভ্যতা মানুষেরই দান, এইখানে আল্লাহরে পাইলেন কই? আপনে যেই ইন্টারনেট বইসে এইসব আকাম কুকাম লিখছেন সেইটাও এই মানুষের দান। মানুষের দান ব্যবহার করে আল্লাহর গুনগান গাচ্ছেন। আপনার মগজে কি আছে সেইটা বাইর করেন, তারপর বলেন। নাকি এইসব ফালতু যুক্তি আছে।

সৃষ্টির শুরু হতে আজব্ধি-মানুষই সকল কিছুর উর্ধে সব কিছু করে আসছে। আজ মানুষ কলেরা রোগে মারা যায়না। আজ মানুষই মানুষকে মৃত্যুর হাত থেকে ফিরায় আনছে। আজ মানুষ সৃষ্টি করছে সকল কিছু। আর আপনে লাগাইছেন ত্যানা প্যচানো। জানি যে আপনারে গালি দিলেও কিছু কাজে আসবেনা, তাই দিচ্ছিও না। কেননা গাধা কানে আপনে যতই গালি দেন, যাই বলেন এতে গাধার বিকার হয়না।


ধর্ম, আল্লাহ কোরান, নবী রসুল এই সকল বিশ্বাস হল একান্ত নিজের, এখানে কারও প্রবেশ এর কোন অধিকার থাকেনা। কে কি বলল কে কি ভাবল এইসব নিয়ে ভাবার কোন সময় নেই। কারন আপনে কোনদিন এইটা প্রমান করতে পারবেন না যে আল্লাহ আছে, সুতরাং কেন এক অদৃশ্য নিরাকার বিষয় নিয়ে আপনার এত মাথা ঘামানি?

আমি নাস্তিক নই, তবে আপনার মত বেকুব বা অতিরিক্ত বার্তি আস্তিকও নই। মুসা (আঃ) চাইলেন তিনি তার কওমকে আল্লাহর সাথে দেখা করাবেন। তিনি তা পারেন নাই, কিন্তু যখন তিনি দেখলেন তখন তিনি তার নূরের ঝলকানীতে বস্তুগত জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছিলেন। কোরান পড়েন? এর অর্থ হইল - আল্লাহকে দেখা যায়, তবে দেখানো যায়না।
চিন্তা করেন। তারপর এইসব বাড়তি জিনিস নিয়ে বাড়াবাড়ি কইরেন।

আপনার উপর কোরান নাজিল হয়নাই, বলা হয়নাই, মানুষকে আপনার ও আপনার মত ফালতু মুসলমানদের আবেগ প্রকাশ করার।

বেশি বলে ফেললাম, মনে কিছু নিবেন না, (যদিও আপনার মগজ নাই)।
থাক ধন্যবাদ। ভালথাকবেন

০৫ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৩:২২

কাকপাখি ২ বলেছেন: যার যার ধর্ম তার তার কাছে

প্রথমে একটা পয়েন্টে কথা কই। নাস্তৈক্যবাদ তো কোন ধর্ম না, নাস্তৈক্যবাদ রে বেওকুবি বললে কোন ধর্মের অবমাননাও হয় না। সুতরাং, আমার এই পোষ্টের ব্যাপারে "যার যার ধর্ম তার তার কাছে"-- এই যুক্তিতে নাস্তৈক্যবাদের পক্ষে আপনার ওকালতি কেন অযৌক্তিক হবে না সেইটা আগে বলেন?

০৬ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ৯:৫১

কাকপাখি ২ বলেছেন: মানুষের চোখ না থাকলে সভ্যতা অন্য রকম হত-এইসব কি ধরনের কথা? আরে চোখ না থাকলে সভ্যতার কথা আসে কিভাবে?

এইটা উদাহরন স্বরুপ বলা হইছে, প্রকৃতিতে অনেক প্রানী আছে যাদের কোন ইফেক্টিভ দর্শন ইন্দ্রিয় নাই। কিন্তু এরা সবাই বহাল তবিয়তে রাম রাজত্ব করতেছে। উদাহরন: Star-nosed mole, Troglobite.

এখন মানুষের মত চিন্তাশক্তি সম্পন্ন এইরকম একটা প্রজাতি যদি থাকত, তাইলে একধরনের সভ্যতা তাদের মধ্যে গড়ে উঠত অবশ্যই। কারন সভ্যতা গড়ে উঠার জন্য চিন্তাশক্তি সবচেয়ে ডমিনেটিং ফ্যাক্টর।

০৬ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১০:১২

কাকপাখি ২ বলেছেন: সৃষ্টির শুরু হতে আজব্ধি-মানুষই সকল কিছুর উর্ধে সব কিছু করে আসছে। আজ মানুষ কলেরা রোগে মারা যায়না। আজ মানুষই মানুষকে মৃত্যুর হাত থেকে ফিরায় আনছে। আজ মানুষ সৃষ্টি করছে সকল কিছু।

"প্যাচাল ভাই" কি বাংলা সাহিত্যের "ইস্টুপিন্ড" নাকি? আপনের কথার মধ্যে সাহিত্য-ভাব প্রবল। ছোটকালে বাংলা গদ্যের নোট বই থিকা এই ধরনের ভাষায় লেখা প্রশ্নের উত্তর মুখস্ত করার চেষ্টা করতাম (পরিক্ষার হলে সাহিত্য-বমি করার জন্য আরকি B-)) )।

ভাই, মানুষ শুধুমাত্র সৃষ্টিকর্তার দেওয়া বিবেক বুদ্ধি ব্যাবহার কইরা সৃষ্টিকর্তার দান প্রকৃতির কিছু উপাদান ব্যাবহার করছে, এর বেশি কিছু না।

আপনের মতন "মগজ ওয়ালা" জ্ঞানী মানুষ কবি সাহিত্যিকদের মত গান্জাখোরি পারসেপশন নিয়া বইসা থাকলে ক্যামনে হইব কন?

০৬ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:৩৮

কাকপাখি ২ বলেছেন: নাস্তৈক মামাদের ধর্ম নিয়া গালাগালি করার প্রতিক্রিয়া হিসাবে আমি এই পোষ্ট দিছি।

নাস্তৈক মামারা যখন সৃষ্টিকর্তা, তাঁর মনোনিত ধর্ম, তার রাসুল (সাঃ) কে উল্টাপাল্টা কথা বলে, তখন আপনের ভাবান্তর হয় না, আর নাস্তৈক মামাদের কে কেউ বেওকুব বললে পেটের দরদ উথলাইয়া উঠে।

আগে নিজের অবস্থান নিশ্চিত করেন, এর পরে নীতিবাক্য ঝাড়তে আইসেন।

১৭০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:৩৭

কল্পবিলাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাই আমি আস্তিক , কিন্তু আপনি বার বার এই পোস্ট রিপোস্ট দিয়া আস্তিকদেরই বিরক্ত করতেছেন।

১১ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:৪০

কাকপাখি ২ বলেছেন: নাস্তিকদের ধর্ম নিয়া গালাগালি করা পোষ্ট গুলিও কি আপনাকে বিরক্ত করে, নাকি বিষয়বস্তুর বৈচিত্রের কারনে আপনি সেইগুলিকে সাধারন মনে করেন?

১৭১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৭

কল্পবিলাসী স্বপ্ন বলেছেন: আমি বাক স্বাধীনতায় বিশ্বাস করি,নাস্তিকরা যা খুশী তাই লেখুক,কিন্তু আমার বিশ্বাস এত ঠুনকো না যে,নাস্তিকদের সামান্য লেখাই আমার বিশ্বাসের ভীত নড়ে যাবে। কিন্তু আপনি একটা বিষয় জোর করে সবাইকে খাওয়াইতে চাইতেছেন ,এটা ঠিক না। নাস্তিকদের বিরুদ্ধে এবং বিশ্বাসের সপক্ষে অনেক ভালো লেখাই আছে, কিন্তু কই তারা তো এত বার বার রিপোস্ট করেনা। আমার মনে হয় এই পোস্ট এত দিনে সামুর সবার একাধিকবার পড়া হয়ে গেছে,তাই আমার অনুরোধ এবার থামেন

১২ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ৮:০২

কাকপাখি ২ বলেছেন: আপনার অনুরোধ রাখতে পারলে অত্যন্ত খুশি হইতাম, কিন্তু কয়েকটা কারনে সেইটা সম্ভব হইতেছে না। কারন গুলা বলতেছি:

১। এই পোষ্টের বিষয়বস্তু একটা কনসেপ্টকে এসট্যাবলিশ করার জন্য লেখা হইছে। আমি নিজের কাছে নিজে যতক্ষন পর্যন্ত কনভিন্স না হইতেছি যে এই পোষ্টের কনসেপ্ট কাউন্টার করার মত সাত্যিকারের লজিক্যাল কোন উপায় আছে ততক্ষন পর্যন্ত এই পোষ্টের আলোচনা অব্যাহত থাকা জরুরি।

২। মূলত নাস্তিক মামাদের ধর্মের প্রতি চরম অবমাননার জন্য একটা কাউন্টার পোষ্ট থাকা দরকার, সেইখানে যুক্তির মাধ্যমে তাদের বুদ্ধিবৃত্তির প্রতি অবমাননা করা হবে। (কারন তাদের সম্বল বলতে এই যুক্তিবোধ এবং বুদ্ধিবৃত্তি, যেইটার অপ-ব্যাবহারের মাধ্যমে তারা সত্যকে অস্বিকার করে)

৩। এখন পর্যন্ত কোন নাস্তিক মামা সত্যিকার ভাবে এই পোষ্টের যুক্তি খন্ডন করতে পারেন নাই। তাদের জন্য একটা চ্যালেন্জ হিসাবে এই পোষ্ট থাকা দরকার।

৪। রিপোষ্ট বন্ধ করার জন্য ৩ টা উপায় আছে।
স্বাধীন মত প্রকাশের সূযোগের অপ-ব্যাবহার (তথা ধর্ম নিয়ে গালাগালি) বন্ধ করা

অথবা

এই পোষ্টের যুক্তি খন্ডন করা

অথবা

আমাকে অন্য কোন উপায়ে রিপোষ্ট করা থেকে বিরত রাখা (একাউন্ট ব্লক ইত্যাদি) ।

আর আপনার কথামত নাস্তিকদের যদি যা খুশি তাই লিখার ইথিক্যাল রাইট থাকে, তাইলে আমারও এই পোষ্ট বারে বারে রিপোষ্ট করার ইথিক্যাল রাইট থাকা উচিৎ।

১৭২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২১

রেদয়ান কবির বলেছেন: নাস্তিকগরে বোঝায়া কোন লাভ নাই, হেতেরা বেওকুবের উপরের কোন জিনিস

১৭৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:৫২

kt মনোয়ার বলেছেন: কাউয়ার মাথায় এতো বুদ্ধি...নিশ্চই নোয়াখাইল্লা কাউয়া !

১৭৪| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১১:৫৭

নাফাজি বলেছেন: ডঃ লরেন্স বি ব্রাউনের মতে নাস্তিকদের ব্যর্থতা হচ্ছে স্র্রষ্টার অস্থিত্ব যে আছে তা তাদের অনুভব করার অক্ষমতা। নাস্তিকদের উপর ব্রাউনের গবেষণাধর্মী কাজের বিস্তারিত বিবরণ পাওয়া যাবে http://www.realityofgod.com/ লিঙ্কটিতে। সাইটটি ব্রাউজ করে আপনি Articles মেনুতে ক্লিক করুন। pdf ও doc ফরম্যাটে তার আর্টিকেলগুলো পেয়ে যাবেন। আরো বিস্তারিত জানতে www.leveltruth.com ক্লিক করুন।

১৭৫| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২০

কাকপাখি ২ বলেছেন: @কপালপোড়া , আপনার কমেন্ট মডারেট করা হইল। কেন তা জানতে ১ নম্বর কমেন্ট দেখেন।

১৭৬| ০৬ ই মে, ২০১১ সকাল ১১:৪৬

হাম্বা বলেছেন: লেখক বলেছেন: মানুষের জ্ঞানের সীমারেখার বাইরের বাস্তবতা সম্পর্কে মানুষের অজ্ঞতা একটা স্বাভাবিক ব্যাপার।

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এই স্বাভাবিক ব্যাপারটা বিবেচনা করার নাম আস্তিকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এই স্বাভাবিক ব্যাপারটা বিবেচনা না করার নাম নাস্তিকতা

ব্যাপারটা না বুঝলে বিস্তারিত আলোচনা করতে পারেন।

১৭৭| ১২ ই মে, ২০১১ সকাল ১১:১১

আধার রাতের মুসাফির বলেছেন: চলুক।।।।।।।।।।।।।।

১৭৮| ১২ ই মে, ২০১১ দুপুর ১২:০১

সরল মানুষ বলেছেন: প্রলাপ বলেছেন: তেজস্ক্রিয় বলেছেন: ওই বিন্দুর আগে কি ছিলো?

স্পেস-টাইম তো বিগ ব্যাং এর মাধ্যমেই সৃষ্টি হয়েছ। তাই ঐ বিন্দুর আগে বলতে কোন কিছু নাই।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:১৪

লেখক বলেছেন: তাই ঐ বিন্দুর আগে বলতে কোন কিছু নাই

এইখানেই মানুষের জ্ঞানের সীমাবদ্ধতার কথা স্পষ্ট হয়ে উঠে। মানুষের অভিজ্ঞতালদ্ধ জ্ঞানদিয়ে যখন কোনকিছু ব্যাখ্যা করা সম্ভব হয় না তখন ব্যাখ্যাতীত বিষয়টাকে "কিছু নাই" টাইপ ট্যাগ লাগায় দেওয়া হয়।


=p~

১৭৯| ১২ ই মে, ২০১১ দুপুর ২:১৮

ডাইনোসর বলেছেন:

নির্লজ্জ হওয়ার চেয়ে বেয়াকুব তুলনামুলক ভাল।

আস্তিকরা নির্লজ্জ। কাক পাখি২ এক নির্লজ্জ।

১২ ই মে, ২০১১ দুপুর ২:৪২

কাকপাখি ২ বলেছেন: হ, আর আপনেরা নাস্তিক মামারা কুমারি মেয়েদের মত লজ্জাবতী। এবং সেইটা ধর্ম নিয়া আপনাদের গালাগালি দেখলে আরো ভাল ভাবে উপলদ্ধি হয়।

১৮০| ১২ ই মে, ২০১১ বিকাল ৪:৫১

কাঠুরিয়া. বলেছেন:
হজরত আদম (আঃ) ও বিবি হাওয়া (আঃ) ---- মাত্র একজোড়া হইতেই সকল মানব কুলের সৃষ্টি। কিভাবে কিভাবে "জানিনা" নাস্তিক কুল সৃষ্ট হইলো। জ্বালাইয়া খাইলো।

হজরত নূহ (আঃ) আদিষ্ট হইলেন, সকল বিশ্বাসীদিগকে লইয়া নৌকায় আরোহন কর। অবিশ্বাসী নাস্তিক সকল, হিমালয় পর্বত চূড়ায় উঠিয়াও রক্ষা পাইলো না। সকল নাস্তিকগন নির্মূল হইলো, নূহের মহাপ্লাবনে।

ওমা!! পূনরায় কিভাবে কিভাবে "জানিনা" নাস্তিক কুল সৃষ্ট হইলো। আবারও জ্বালাইয়া খাইলো।

শেষ নবী সঃ, সরাসরি সৃষ্টিকর্তার বানী প্রচার এবং স্থাপিত করিলেন (আইয়্যামে জাহেলিয়াতের যুগেই এরূপ আগমন, মানে চরম নাস্তিক্যর যুগে আশার সর্বশেষ আলো) শেষ নবী সঃ বলিলেন -- ইহাই শেষ।

কে শোনে কার কথা! এতো প্রচেষ্টার পরেও নাস্তিক কুল তাহাদের তালগাছ আক্রাইয়া ধরিয়া থাকিল, সত্যের পথে গেল না --- উহারা অবশই্য বেকুব।

বিঃদ্রঃ আমি "জ্ঞান" বিষয়কে সব সময়ই ভয়পাই এবং চর্চা থেকে বিরত থাক। সৃষ্টির পর আদম (আঃ) ও হাওয়া (আঃ) এর অবস্থান ছিল বেহেশতে। সেখানে তাদের জন্য "জ্ঞান ফল" খাওয়া নিষিদ্ধ ছিল। সৃষ্টিকর্তা স্বয়ং বলিয়াছিলেন "জ্ঞান করিও না"।

আদিপাপের শাস্তি গ্রহণ করিতেই জান শেষ, জ্ঞান করিয়া নতুন পাপ করিবো নাকি?

১২ ই মে, ২০১১ রাত ১০:৩৬

কাকপাখি ২ বলেছেন: জ্ঞান দুই প্রকার

সত্য জ্ঞান ও মিথ্যা জ্ঞান

কবিয়ালগন জ্ঞান বলিতে কেবল জ্ঞানই বুঝে। জ্ঞানের মধ্যে যে মিথ্যা থাকিতে পারে তাহা বুঝিবার সময় ও ইচ্ছা কোনটাই ইহাদের হয় না। যুগে যুগে তাই এই তথাকথিত জ্ঞান নামক তালগাছের গুনকীর্তন করিতে করিতে ইহারা সীমাবদ্ধ জ্ঞানের পরিধিকে অসীমের দুয়ারে টানিয়া নিবার প্রয়াস পায়।

জ্ঞানের সীমানার বাইরের যেই বাস্তবতা তা যে ভিত্তিহীন কল্পনা নয়, ইহারা তা বুঝিয়াও না বুঝিবার ভান করে। জ্ঞানের সীমার ভিতরে অভিজ্ঞতালদ্ধ জ্ঞানের সাথে খানিকটা রং চং লাগাইয়া কল্পিত সব দেবদেবীর কথা ইহারাই প্রচার করে। সৃষ্টিকর্তা যে মনুষ্য কল্পনার অতীত তাহা মানিয়া লইয়া মূর্তিপূজা বর্জন করিলে ইহাদের কবিয়ালগিরির চিচিং ফাঁক হইয়া হাটে হাড়ি ভাংগিয়া যাইবার সমূহ সম্ভবনা।

তাই ইহারা নাস্তৈক্যবাদের মশালে ছায়া জ্বালাইয়া অন্ধকারের রাজত্বে নর্তন কুর্দন করে। জ্ঞান করিও না বলিতে সৃষ্টিকর্তা যে সেই ছায়া মশালের অন্ধকার নামক মূর্খতার কথা বুঝাইয়াছেন, তাহা যদি ইহারা বুঝিত। হায়......

১৮১| ১৩ ই মে, ২০১১ দুপুর ১:৫৫

কাঠুরিয়া. বলেছেন:
সংযুক্তি ১:
আমার মন্তব্যে, "জানিনা" শব্দটি দুই কমার ভেতরে দেয়ার অর্থ হইলো, আপনার সঙ্গায়ীত "মানুষের জ্ঞানের সীমানা" -র বাইরের অবস্থা বুঝানো। নিশ্চয়ই আমাদের প্রতিপালক এমন কিছু জানেন, যা আমরা "জানিনা"।

সংযুক্তি ২:
figure of speech এর একটি speech type হলো metaphor, পরিপূর্ন ব্যাখ্যাটা মনে নাই বিধায় আমি আর ব্যাখ্যা করলাম না। আপনি যদি একটু কষ্ট করে ব্যাখ্যাটা পাঠ করেন। তাহলে আমার মন্তব্যটা বুঝতে সহজ হবে।

সংযুক্তি ৩:
আপনি খুবই ভাল মানুষ। যাকেবলে সরল সোজা।
অথবা আমিই গাধা, একেবারে গাধাস্য গাধা।

১৪ ই মে, ২০১১ সকাল ৮:২৪

কাকপাখি ২ বলেছেন: মানুষের জ্ঞানের একটা বাউন্ডারি আছে -- এই সিদ্ধান্তটা যদি আপনি স্বীকার করেন, তাইলে এর সাথে আরো কয়েকটা অনুসিদ্ধান্ত আসবে:

1. There is a hidden reality beyond that boundary.

2. If we could have known some portion of that hidden reality, many of our assumptions and theories might have changed radically.

3. Materialistic approach will not help much to explain that hidden reality. (since this approach is solely dependent on our organic capability, which is limited)

4. There is a relationship between our existence and that hidden reality.

এই বিষয়ে আরো আলোচনা করতে চাইলে, উপরের চারটা পয়েন্টে আমার সাথে একমত কিনা জানাইতে পারেন।

১৮২| ১৮ ই মে, ২০১১ সকাল ১১:০৩

qazi1414 বলেছেন: ভাই আমি আস্তিক, টেনশান লইয়েন। তয় আফনেগ ধর্মে ভিত্তে বহুত সমস্যা পাই ।
ভাই আপনি কি পৃথিবীর কেউ ?

নাস্তিকরা তো ইকটু ভাবনা চিন্তা করে { পার্থব জ্ঞান দিয়া };
আফনেরা হেইটুক করেন তো ? নাকি সংখ্যাগুরু অইয়া গরুর মতো গায়ের জোড়ে .....................................................

১৮ ই মে, ২০১১ দুপুর ১২:৫৭

কাকপাখি ২ বলেছেন: আপনি জাইনা হয়তো খুশি হবেন যে নাস্তৈক মামারা গত প্রায় ১ বছর ধইরা অনেক চিন্তাভাবনা কইরাও এই পো্ষ্টের যুক্তি খন্ডন করতে পারেন নাই।

১৮৩| ০২ রা জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১০

মেলবোর্ন বলেছেন: আমার পোস্ট এ তাগো কমেন্ট গুলা দেখেন কিচু পরমান পাইবেন Click This Link

১৮৪| ০৩ রা জুন, ২০১১ দুপুর ২:২১

জয়কৃষ্ণ বলেছেন:
আজ কাঙ্গাল মুরশিদ ভাইকে নতুন ভাবে দেখলাম, তার বর্তমান যুক্তিবোধ আমাকে তাড়িত করেছে। এবং শুধু এ কারণেই পোষ্ট প্রিয়তে নিলাম।

=======================
কমেন্ট মুছে দেয়ার হুমকি দিয়ে লেখক হাস্যকর বিষয়ের অবতারনা করেছেন। আমি লক্ষ্য করেছি, যখন যুক্তিবোধ হারিয়ে যায় তখন তারা গালাগালি শুরু করে; ভাগ্য যে হাতাহাতির ব্যপারটা সাইবার জগতে অসম্ভব।

১৮৫| ০৭ ই জুন, ২০১১ সকাল ১১:১৬

অন্ধ তীরোন্দাজ বলেছেন: রাতমজুর বলেছেন: সময়োপযোগী ও জরুরী একটি লেখা। পড়ে ভালো লাগলো। না বললে অবিচার হবে যে, প্রকৃত মুমিন ও বিদ্ব্যান মুসলমান ছাড়া এই রকম একটি মূল্যবান পোস্ট লেখা আসলেই সম্ভব নয়। যদিও জানি নাস্তিকরা অনেক কথাই বলবে (আল্লাহ তাদের হেদায়েত করুন), কিন্তু আপনি সত্য ও আলোর পথে আছেন এটাই সবচেয়ে বড় কথা। আপনার লেখার মাধ্যমে একজন মানুষকেও যদি প্রকৃত আলোর পথে আনতে পারেন, সেটাও কম কি?
আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।

১১ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:২৩

কাকপাখি ২ বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ জনাব।

"প্রকৃত মুমিন ও বিদ্ব্যান মুসলমান"---এই কথাটা মনেহয় আমার ক্ষেত্রে পুরাপুরি খাটে না। নিজেরে মুসলমান হিসাবে দাবি করি ঠিকই, তবে নিতান্তই কমবখত এবং মুর্খ টাইপের পাবলিক আমি।

ইসলাম সত্য--এই ব্যাপারে কোন সন্দেহ নাই। আর সত্য মানেই আলো। ফি-আমানিল্লাহ।

১৮৬| ০৯ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:৫৯

কাঠুরিয়া. বলেছেন:
লেখক বলেছেন: মানুষের জ্ঞানের একটা বাউন্ডারি আছে -- এই সিদ্ধান্তটা যদি আপনি স্বীকার করেন, তাইলে এর সাথে আরো কয়েকটা অনুসিদ্ধান্ত আসব............

যদি বলেন, "এই ব্যাটা কাঠুরিয়া, তর জ্ঞানের বাউন্ডারি আছে" আমি তৎক্ষণাৎ মানিয়া লইব।
কিন্তু যদি বলেন "মানুষের জ্ঞানের সীমা আছে", তখন আমি বলব "মানুষ" শব্দটা আপনার বোধের বাইরে। আপনি 'মুসলমান' বুঝতে পারেন, 'হিন্দু' বুঝতে পারেন, কিন্তু 'মানুষ' বুঝেন না।

সুতরাং, অনুসিদ্ধান্তে যাওয়ার প্রয়োজন নাই। আমার জ্ঞান কম, আমি যা ঘটে তাই বুঝতে পারি না, hidden reality বোঝার ক্ষমতা আমার নাই। যে বাস্তবতা আমি জানি না, তা আমার ব্যর্থতা, এতে reality-র কিছুই আসে যায় না। আদম (আঃ) ও হাওয়া (আঃ) নিও-পলিমারের জামা পরিধান করেছিলেন কিনা আমি জানিনা, আমি বা আমার সন্তান যে সেটা পরিধান করব, এটা জানি।

[আপনার এখানে মন্তব্য করতে চাই না, কারন আপনি মডারেট করেন। আমার মনপুতঃ নয় বিষয়টা। তারপরও, যেহেতু যুক্তি চান, মন্তব্য করি]

১১ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:৩০

কাকপাখি ২ বলেছেন: কিন্তু যদি বলেন "মানুষের জ্ঞানের সীমা আছে", তখন আমি বলব "মানুষ" শব্দটা আপনার বোধের বাইরে। আপনি 'মুসলমান' বুঝতে পারেন, 'হিন্দু' বুঝতে পারেন, কিন্তু 'মানুষ' বুঝেন না

এই মন্তব্যটা পাশ কাটানো মন্তব্য। এর দুইটা অর্থ হইতে পারে।
১। মানুষ শব্দটা আমার বোধের বাইরে কিন্তু আপনার বোধের ভিতরে --- যদি এই অর্থ হয় তাইলে কথাটার একটা ব্যাখ্যা দরকার।

২। যদি বলেন মানুষ শব্দটা আপনার আমার এবং অন্য সবার বোধের বাইরে, তাইলে "মানুষের জ্ঞানের সীমা আছে" কথাটাই অন্যভাবে বলা হইল।

কমেন্ট মডারেশন করার কারন নাস্তিক মামাদের গালাগালি। উপরে কয়েকবার সেইটা বলা হইছে। আশাকরি অপরাগতাটা বুঝতে পারবেন।

১৮৭| ১৪ ই জুন, ২০১১ রাত ১১:৫৬

আমানত হোসেন বলেছেন: মানুষের জ্ঞানের সীমা:
click this link View this link

১৮৮| ১৫ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:৩০

হাহাকার বলেছেন: আমাদের চিন্তার লিমিটেশন ও আমরা চিন্তা করতে পারি না।

১৮৯| ১৫ ই জুন, ২০১১ রাত ১২:৫১

হাহাকার বলেছেন: সৃষ্টিকর্তা তো ডান হাত বা বাম হাত নয় যে ধরে দেখবেন ... আত্বাকে ভিজুয়ালাইজ করে দেখেন.... স্থির হতে পারেন কিনা?

১৯০| ২৩ শে জুন, ২০১১ বিকাল ৩:২৭

প্রজাপতীমন বলেছেন: ভাইয়া আর কত অনেক হয়েছে । এবার ওদের ছেড়ে দেন ।

জাস্ট ওদের জন্য আসুন আমরা আল্লাহ্‌র কাছে দোয়া করি আল্লাহ যেন তাদের হেদায়েত দেন । আমিন।

অন্য কোন লেখা দেন প্লিজ।

২৭ শে জুন, ২০১১ রাত ৮:১২

কাকপাখি ২ বলেছেন: অনুরোধ করার জন্য ধন্যবাদ, নাস্তিকরা ধর্ম নিয়ে গালাগালি বন্ধ না করার প্রতিবাদ হিসাবে এই পোষ্ট বারে বারে দেই।

১৯১| ২৬ শে জুন, ২০১১ রাত ১১:৩৬

আশাবাদী সিয়াম বলেছেন: "যেহেতু নাস্তিকরা মনুষ্য প্রজাতির মগজ এবং ইন্দ্রিয়ের সীমাবদ্ধতা উপেক্ষা করে নাস্তিক অতএব তারা বেওকুব।"
আর ধার্মিকরা যেই বুদ্ধিটুকু আছে - সেটাকেও বিশ্বাস করে না - নিজের বুদ্ধির বাইরে অন্য কিছু বিশ্বাস করে বসে থাকে - তাই তারা খুব বুদ্ধিমান - তাই না ভাই ???
নাস্তিকদের বিরুদ্ধে অন্য কোন আরও বড় যুক্তি খুঁজুন । এটা জুক্তির পর্যায়ে পরে না । ।

২৭ শে জুন, ২০১১ রাত ৮:০৩

কাকপাখি ২ বলেছেন: আস্তিকরা নিজেদের সীমাবদ্ধতাকে বিবেচনায় রাখেন, সীমাবদ্ধতা কতটুকু সেইটা বুঝার জন্য নিজের বুদ্ধি না খাটাইলে মানুষ বুদ্ধিমান হয় কিভাবে?

আরো বড় যুক্তির প্রয়োজন নাই, এই যুক্তিই যথেষ্ট। মানুষের জ্ঞানের একটা সীমাবদ্ধতা আছে সেইটা স্বীকার করলে ১৮১ নম্বর কমেন্টের জবাব পড়ে দেখতে পারেন।

১৯২| ১৭ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৪:৫২

আমি নি (?) বলেছেন: মনে হয় সুন্দর পোস্ট। কিন্তু আমি তো সীমাবদ্ধ মনুস্যজ্ঞান দ্বারা ইহা পাঠ করিয়াছি, তাই আমার পক্ষে ইহার ভালোমন্দ বিচার করা সঙ্গত হইবে না। মহান ঈশ্বর যদি কোন কিছু নাজিল করিয়া জানান দেন, তো ভাল বলা যায়।

১৯৩| ১৭ ই আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৫:৩৪

এফ আই দীপু বলেছেন: সেদিন এক জায়গায় বসে আড্ডা দিতাছিলাম। কিঞ্চিত দূরে একটি ডাস্টবিনের পাশের ড্রেন থেকে একটা কুকুর পানি খাচ্ছিল। যে ময়লা পানি দেখলে যে কোন মানুষের বমি হওয়ার উপক্রম হবে। কিন্তু দেখা গেল কুকুরটা সেই ময়লা পানি থেকে খাবার খেয়ে এবং পানি পান করে দিব্যি হেঁটে চলে গেল। পরের কয়েকদিন কুকুরটাকে বেশ সুস্থই দেখা গেল। (একই জায়গায় নিয়মিতই আড্ডা চলার কারণে দেখতে পেলাম)।

আমার প্রশ্ন হচ্ছে যে ড্রেনের পানি মানুষ দেখলেও বমি আসে কিন্তু সেই পানি কুকুর খেয়ে দিব্যি সুস্থ আছে। এটা কিভাবে সম্ভব? মানুষের শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ আর কুকুরের শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের ভিন্নতা কিভাবে আসলো। কে করলো এসব? আমি বুঝি না। আস্তিক ও নাস্তিক দু'জনের এই প্রশ্নের উত্তর আশা করছি। বিশেষ করে কুকুরে শরীরের পার্টস নিয়ে একটু ক্লিয়ার করলে বড়ই উপকৃত হৈতাম।

১৯৪| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৩:০২

শুধু প্যচাল বলেছেন: আপনে যে পাবনা থেকে ছুটে এসেছেন এতে কোনই সন্দেহ নেই। আপনে সার্টিফিকেট ছাড়াই এসেছেন। আগে আপনার ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেটটি স্ক্যান করে দেখান। আপনে সত্যইযে সুস্থ আগে সেইটা জানতে হবে।
এর পর যতদিন এই পোষ্ট দিবেন ততদিন এই একই বিষয় আমিও লিখে যাব,

উপরে অনেক আগে মন্তব্য করেছিলাম, আপনার মস্তিষ্ক বিকলঙ্গ থাকার কারনে বুঝতে পারেননি। এখনও পারবেন না। কারন আপনে অসুস্থ এক আস্তিক, আপনার ব্রেনে ব্যধি আছে।

আপনে যা লিখেন আপনে ভাবেন সেইটাই ঠিক। কি এক ফালতু অবাস্তব, কু বিষয় লিখেছেন তাই আবার বার বার রিপোষ্ট মারছেন। আপনাদের মত আস্তিকদের ব্যন কেন যে করেনা। এইসব আস্তিক হল মহামারি রোগ। ছোয়াচে টাইপের, আপনার অন্য কারও থেকে এই ব্যধি ধরা দিয়েছে।



ব্লগ কর্তৃ পক্ষের নিকট আবেদন যেন আপনার এই ফালতু পোষ্ট ব্যন করে দেয়,

আর আপনাকে আবার সুস্থ হবার আহ্বান রইল।

ধন্যবাদ

১৬ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৫:১২

কাকপাখি ২ বলেছেন: শুধু শুধু চতুর্থবারের মত এত বড় একটা প্যাচাল পাড়ার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ।

১৯৫| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৩:৫৫

অসমাপ্ত ফিরদ বলেছেন: নাস্তিকদের এসব বলে লাভ নাই, ওদের মথা মোটা
ওদের মথা মোটা
ওদের মথা মোটা
ওদের মথা মোটা

১৯৬| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১১ বিকাল ৩:৫৭

রোলেন বলেছেন: আমার তো মনে হয় নাস্তিক এবং আস্তিক ভাইরা একজন আরেকজনকে সামনে পাইলে মারামরি বাঝাইয়া ফেলতো। এমন কেন করতেছেন?

১৯৭| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৮:৫৮

শুধু প্যচাল বলেছেন: হুমম করে লাভ নাই, ঠিকি বলেছেন, পাগলরে বলে লাভ হয় নাকি?

১৯৮| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৫

এইতোআমি০০৭ বলেছেন: অন্ধ তীরোন্দাজ বলেছেন: রাতমজুর বলেছেন: সময়োপযোগী ও জরুরী একটি লেখা। পড়ে ভালো লাগলো। না বললে অবিচার হবে যে, প্রকৃত মুমিন ও বিদ্ব্যান মুসলমান ছাড়া এই রকম একটি মূল্যবান পোস্ট লেখা আসলেই সম্ভব নয়। যদিও জানি নাস্তিকরা অনেক কথাই বলবে (আল্লাহ তাদের হেদায়েত করুন), কিন্তু আপনি সত্য ও আলোর পথে আছেন এটাই সবচেয়ে বড় কথা। আপনার লেখার মাধ্যমে একজন মানুষকেও যদি প্রকৃত আলোর পথে আনতে পারেন, সেটাও কম কি?
আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।

০১ লা নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:০১

কাকপাখি ২ বলেছেন: লেখক বলেছেন: লেখক বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ জনাব।

প্রকৃত মুমিন ও বিদ্ব্যান মুসলমান---এই কথাটা মনেহয় আমার ক্ষেত্রে পুরাপুরি খাটে না। নিজেরে মুসলমান হিসাবে দাবি করি ঠিকই, তবে নিতান্তই কমবখত এবং মুর্খ টাইপের পাবলিক আমি।

ইসলাম সত্য--এই ব্যাপারে কোন সন্দেহ নাই। আর সত্য মানেই আলো। ফি-আমানিল্লাহ।ধন্যবাদ জনাব।

১৯৯| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:০২

আশীষ ঘোষাল বলেছেন: প্রজ্ঞা তিন রকম .স্রুত্ মযী, চিন্তন মযী ও ভাবনা মযী ..প্রথমটা কর্ম ইন্দ্রিয়া নির্ভর .. পরেরটা জানেন্দ্রিয়া নির্ভর .. কিন্তু তৃতীয়টা ইন্দ্রিয়া নিরপেক্ষ তাই তৃতীয়তে কোনো সীমা নাই .. ওটাই পারে অতিন্দ্রিয়া অনুভূতি বা অপরোক্ষ অনুভূতি দিতে ..চরম সত্যের..প্রথম দুটোর ওপর যাদের একমাত্র নির্ভর তাদের সীমা নিশ্চয় আছে তৃতীয় জাগ্রত হলে ইন্দ্রিয়া পরের সত্য উপলব্ধ হতে পারে ।

২২ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৪১

কাকপাখি ২ বলেছেন: মূল কনসেপ্টের সাথে (সম্ভবত) সহমত। এই বিষয়ে জ্ঞান নাই বললেই চলে। তবে নাস্তিকরা প্রথম দুই প্রকারের প্রজ্ঞার স্বীকৃতি দিলেও সম্ভবত তৃতীয় প্রকার প্রজ্ঞার ব্যাপার অস্বীকার করে (কারন এইখানে ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য নয় এমন জিনিসকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়), এইটা নাস্তিকদের বেওকুব হওয়ার অন্যতম কারন বলতে পারেন।

২২ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:০০

কাকপাখি ২ বলেছেন: প্রথম দুটোর ওপর যাদের একমাত্র নির্ভর তাদের সীমা নিশ্চয় আছে -- এই কথাটাই হইল আমার লেখার বটম লাইন।

মানুষের জ্ঞানের একটা বাউন্ডারি আছে -- এই সিদ্ধান্তটা যদি আপনি স্বীকার করেন, তাইলে এর সাথে আরো কয়েকটা অনুসিদ্ধান্ত আসবে:

1. There is a hidden reality beyond that boundary.

2. If we could have known some portion of that hidden reality, many of our assumptions and theories might have changed radically.

3. Materialistic approach will not help much to explain that hidden reality. (since this approach is solely dependent on our organic capability, which is limited)

4. There is a relationship between our existence and that hidden reality.

এই বিষয়ে আরো আলোচনা করতে চাইলে, উপরের চারটা পয়েন্টে আমার সাথে একমত কিনা জানাইতে পারেন।

২০০| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:২১

সিস্টেম বলেছেন: ঈশ্বরের প্রার্থনা মানেই অজ্ঞতার আরাধনা, অন্ধকারকে সেজদা দেয়া। অজ্ঞতার পুজা করা।

কাক পাখির মতে "মনুষ্য প্রজাতি তথ্য সংগ্রহ করে কতিপয় ইন্দ্রিয়ের সাহায্যে। চোখ, কান, নাক, জিহবা, চামড়া। প্রতিটা ইন্দ্রিয় ভিন্ন ভিন্ন ধরনের জিনিস নির্নয় করতে পারে। চোখ দিয়ে আলো, কান দিয়ে শব্দ, নাক দিয়ে গন্ধ ইত্যাদি। চোখ দিয়ে মানুষ সব ধরনের আলো দেখতে পায় না, নির্দিষ্ট কিছু তরংগ দৈর্ঘের ইলেকট্রো-ম্যাগনেটিক রেডিয়েশন অনুভব করতে পারে। এর বাইরের তরংগ দৈর্ঘের আলো সাধারনত যন্ত্রপাতির সাহায্য নিয়ে দেখা হয়, উদাহরন: অতি-বেগুনি, অবলাল ও এক্স-রে রশ্মি।এই সীমাবদ্ধতার কারনে মানুষ যত বিদ্যা অর্জন করে তা অসম্পুর্ন থাকাই স্বাভাবিক।এই আলোচনা থেকে আমরা বলতে পারি যে মানুষের জ্ঞানের একটা সীমারেখা অবশ্যই থাকবে যা মানুষ কখনই অতিক্রম করতে পারবে না।এই সীমারেখাটাকে আমরা বলতে পারি "মানুষের জ্ঞানের সীমানা" যার বাইরের জ্ঞান মানুষ কখনই অর্জন করতে পারবে না।"

যদিও এবসুলেট বলে কিছু নেই B-) সত্য, ধ্রুবক, সময় কিছুই এবসুলেট নয়। একটি নির্দিষ্ট অবস্থায় নির্দিষ্ট কন্ডিশনে নির্দিষ্ট শর্তে তা ধ্রুবক আচরন করে। তার পরও ধরে নিলাম আপেক্ষিক ভাবে।
মানুষের জ্ঞানের সীমানা যত বাড়বে ঈশ্বর তত দুরে সরে যাবে আমাদের থেকে। মানুষের বিশ্বাস কি বস্তুবাদের মধ্যে পরে না? তালিপরে ত একটি কাকপাখিও নাস্তিকদের মত সীমাবদ্ধ অজ্ঞানতার হয়ে গেলেন।

পার্থক্য এই যে, আস্তিকরা অন্ধকারের রাজার পুজা করে। নাস্তিকরা করে না। কারন কাক পাখির যুক্তি মতে তারা এইটা বুঝে মানুষের জ্ঞানের সীমানা যত বাড়বে ঈশ্বর তত দুরে সরে যাবে আমাদের থেকে। কোন দিনই ধরা দিবে না। এই আপেক্ষিকতার ভাল একটা উদাহরন আছে " গাধার সামনে মুলা ঝুলানোর মত একটা ব্যাপার" একরডিং টু কাকপাখি যুক্তি।

আসুন অজ্ঞতার উপাসনা করি। :D

২২ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৫৪

কাকপাখি ২ বলেছেন: যদিও এবসুলেট বলে কিছু নেই -- এই কথার পিছনে আপনার যুক্তি কি?

মানুষের বিশ্বাস কি বস্তুবাদের মধ্যে পরে না? -- তার আগে বলেন বস্তুবাদ বলতে কি বুঝেন?

মানুষের জ্ঞানের সীমানা যত বাড়বে ঈশ্বর তত দুরে সরে যাবে আমাদের থেকে
-- আপনি আমার লেখার মূল কনসেপ্ট ধরতে পারেন নাই। আফসোস। মানুষের ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য জ্ঞানের কেন একটা হার্ড লিমিট থাকবে সেই কনসেপ্ট পরিষ্কার করার জন্যই এতকিছু। আর আপনি মনুষ্য জ্ঞানের সফট লিমিট ধইরা টানাটানি আরম্ভ করছেন।

আপনেরে ইংরেজি ভাষায় একটা কথা কই, চিন্তা করলে ফায়দা পাইবেন:

We must not exist.

Our existance is the most impossible thing.

And this most impossible thing is the sign of Almighty.

২০১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ৮:৫৬

খইকাঁটা বলেছেন: মন্তব্যকারীদের অনেকের যুক্তি আসলেই ভাল। যৌক্তিকভাবে এটা আসলেই প্রমান করা সম্ভব ইশ্বর নাই। আমি এটা মানি। কিন্তু একটু কথা আছে, আমরা মানে আমরা মানুষরা যে যুক্তিগুলি দিব তা অবশ্যই আমার জ্ঞানের বাহিরে নয়। ধরেন আমাদের মধ্যে কেউ একজন ইশ্বরকে দেখে আসলেন এবং বললেন ইশ্বরের রং উরুম্বু। এখন আমরা কি বলব। সত্য না কি মিথ্যা। আমার মনে হয় আমাদের বড় একটা অংশ আউলায়ে যাব। কেননা আমারা উরুম্বু রংটা চিনিনা। পাঠক এবং লেখক গালি কোন সমাধান না। ভাবুন, সত্য ধরতে চাইলে চেষ্টা করেন। না ধরতে চাইলে না ধরেন কেউ কাউর বিশ্বাস নিয়ে গালি দিয়েন না। এটা ছোটলোকিতা।

একটা প্রশ্ন ছিল পারলে কেউ উত্তর দিয়েন, নাস্তিকতার পক্ষে যুক্তি তুলতে গেলে বেশিরভাগ সময় ইসলাম বা মুসলমানরা আক্রান্ত হয় কেন? আর এব্যাপারে প্রতিবাদের বেলায় শুধুই দেখি মুসলামানগুলো ঝাপিয়ে পড়ে অন্যরা কি এব্যাপারে মন্তব্যহীন?

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৩৫

কাকপাখি ২ বলেছেন: যৌক্তিক ভাবে যদি মানুষের জ্ঞানের সীমানাটা আরো ভাল করে হাইলাইট করেন। তাইলে ১৯৯ নম্বর কমেন্টের ২য় উত্তরের অনুসিদ্ধান্ত গুলি আসবে। মজার ব্যাপার হইল, এই অনুসিদ্ধান্ত গুলি পড়ার পরে কেউ আর অগ্রসর হইল না। অথচ আমার পোষ্টের আলোচনার সারমর্ম হইল এই অনুসিদ্ধান্ত গুলি।

২০২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৩৬

কমুনা বলেছেন: নতুন পুস্ট কৈ মিয়াঁ।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৪৪

কাকপাখি ২ বলেছেন: @কমুনা: সেইটা আপনারে কমুনা।

২০৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৮:২৯

কমুনা বলেছেন: আমি কিন্তু আপ্নারে অনুসরণ করি।

২০৪| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৫৫

টুনা বলেছেন: যৌবনে অনেকেই নাস্তিক হবার ভান করেন,কিন্তু মরার আগে সকল নাস্তিকই(৯৯.৯৯%)আস্তিক হয়ে মরে।
সারা জীবন নাস্তিক দাবী করেছে। কিন্তু মরার আগে জানাজা করার কথা, কবর দেবার কথা লিখে গেছে।

প্রমাণ সহকারে দেখেন আমার বন্ধুর ব্লগে।

Click This Link

২০৫| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫১

গাজী সালাহউদ্দিন বলেছেন:

চালাইয়া যান । আপনাকে সালাম ।++++++

২০৬| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:২৭

বিশ্ব চিন্তাবিদ বলেছেন: তোগুর মত আস্তিকরা কয় ক্লাস লেখা পড়া করছে তোর লেখা দেইখ্যা সবাই বুঝতে পারছে। তোদের যে কি পরিমান জ্ঞান আছে সেটা বর্তমান দুনিয়াতেই প্রমান আছে। তোদের মত আস্তিকরে দিয়া তো পাবলিক "বাল" খাটাইবনা। তোরা তো আস্তিক না হয়ে বেকুব হইলেও একটা মার্কস পাইতে।

২০৭| ১৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৯:০৯

ডাইস বলেছেন: অনেক দেরিতে হইলেও একটা কমেন্ট করে যাই

আপনি বলেছেনঃ মহাবিশ্বে কোনকিছুই আপেক্ষিক না,আপেক্ষিক হইল মানুষের জ্ঞান।//

পদার্থবিজ্জানের সাধারন জ্ঞান থেকে জেনে রাখুনঃ সময় আপেক্ষিক

আমার মন্তব্যঃ আপনি একই সাথে বেকুব এবং অজ্ঞ

২০৮| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:১৩

ফরিদুল আলম বলেছেন: নাস্তিকরা যেহেতু মনুষ্য জ্ঞানের সীমারেখার ভিতরের এই অসম্পুর্ন বিদ্যাটাকেই "সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্বকে অস্বিকার করার জন্য" যথেষ্ট মনে করেন। অতএব এটাকে তাদের গোড়ামি, মূর্খতা এবং সংকীর্ন মনের পরিচায়ক ধরে নিয়ে তাদেরকে বেওকুব বলা যাইতে পারে।

২০৯| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:১৬

ফরিদুল আলম বলেছেন: নাস্তিকরা যেহেতু মনুষ্য জ্ঞানের সীমারেখার ভিতরের এই অসম্পুর্ন বিদ্যাটাকেই "সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্বকে অস্বিকার করার জন্য" যথেষ্ট মনে করেন। অতএব এটাকে তাদের গোড়ামি, মূর্খতা এবং সংকীর্ন মনের পরিচায়ক ধরে নিয়ে তাদেরকে বেওকুব বলা যাইতে পারে।

২১০| ০৮ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ২:০৯

মাক্স বলেছেন: কিছুলোক সদাসর্বদাই ব্যস্ত নিজেদেরকে আস্তিক প্রমানের চেষ্টায় গলদঘর্ম। যদি জিগাই আস্তিক মানলাম তয় নামাজ রোজা ঠিকমত করেন তো? তখন উত্তর দ্যায় আপনি তো আমার ব্যক্তিগত ব্যাপারে নাক গলাইতে পারেন না। কিন্তু নিজেরে আস্তিক দাবি কইরা অলটাইম নাকটা বাড়াইয়া দিয়া রাখে। এরারে উষ্টাইতে মন্চায়।

২১১| ০৮ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ২:০৯

মাক্স বলেছেন: কিছুলোক সদাসর্বদাই ব্যস্ত নিজেদেরকে আস্তিক প্রমানের চেষ্টায় গলদঘর্ম। যদি জিগাই আস্তিক মানলাম তয় নামাজ রোজা ঠিকমত করেন তো? তখন উত্তর দ্যায় আপনি তো আমার ব্যক্তিগত ব্যাপারে নাক গলাইতে পারেন না। কিন্তু নিজেরে আস্তিক দাবি কইরা অলটাইম নাকটা বাড়াইয়া দিয়া রাখে। এরারে উষ্টাইতে মন্চায়।

২১২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:০১

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: শেষের প্যারার দুইটা শব্দ ঘুরাইয়া দেই , , , :P

আস্তিকরা যেহেতু মনুষ্য জ্ঞানের সীমারেখার ভিতরের এই অসম্পুর্ন বিদ্যাটাকেই "সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্বকে স্বীকার করার জন্য" যথেষ্ট মনে করেন। অতএব এটাকে তাদের গোড়ামি, মূর্খতা এবং সংকীর্ন মনের পরিচায়ক ধরে নিয়ে তাদেরকে বেওকুব বলা যাইতে পারে। ;)

২১৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৫৭

গেছো বলেছেন: ইসলাম সম্পর্কে কোন পোস্ট দিলেই এই ভণ্ড মুসলিম পরিচয়ধারী মালুর বাচ্চারা আমাদেরকে-

"আর কত পোস্ট দিবেন" ,

"অনেক হইসে এবার থামেন"

"আর কত ল্যাদাইবেন"

এই সেই বলে ইসলাম সম্পর্কে পোস্ট দিতে অনুৎসাহী করে। এদের চিনে রাখা দরকার।

২১৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:২৮

সেই সকাল বলেছেন: ভাই জান কষ্ট নিবেন না। আপনি যে ঈশ্বরের মত একটা ফেইক জিনিস নিয়ে ক্যান লাফালাফি শুরু করছেন তা আমার বোধগম্য নয়। হাস্যকর সব লেখা পোস্ট দেন। দয়া করে এসব করে মানুষের সময় নষ্ট না করে যাতে উপকার হয় সেসব লেখা লিখুন।

২১৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৩১

শ্রীঘর বলেছেন: এভাবে প্রতিদিন একটা কইরা পোষ্ট দিবি আর গবেষনা করবি। আর নাস্তিক নাম জপতে থাকবি। এইটা তোর ডিউটি।

আর কইতে থাকবি নাস্তিক নাম। একটা জপমালা তোর জন্য বরাদ্দ থাকল।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১:৪৬

কাকপাখি ২ বলেছেন: "জপমালা" কেন? তসবি হইলে সমস্যা কি?

২১৬| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৫৬

বিশ্বাস করি 1971-এ বলেছেন: ভাই নাস্তিকতা একটা মর্ডান ফ্যাশন। ;)

২১৭| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৫৮

বিশ্বাস করি 1971-এ বলেছেন: নাস্তিকতা একটা মর্ডান ফ্যাশন! আমি নাস্তিক এটা বলা একটা স্ট্যাইল! :)

২১৮| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:১১

পুরান পাগলা বলেছেন: ওব্বাই, আর কয়বার রিপুষ্ট করবেন ??

২১৯| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৫৮

নতুন বলেছেন: এই আলোচনা থেকে আমরা বলতে পারি যে মানুষের জ্ঞানের একটা সীমারেখা অবশ্যই থাকবে যা মানুষ কখনই অতিক্রম করতে পারবে না।
এই সীমারেখাটাকে আমরা বলতে পারি "মানুষের জ্ঞানের সীমানা"
যার বাইরের জ্ঞান মানুষ কখনই অর্জন করতে পারবে না।
এমনকি এই সীমানার ভিতরে অনেক বিষয় এমন থাকতে পারে যা পুরোপুরি জানা সম্ভব হবে না।
নাস্তিকরা যেহেতু মনুষ্য জ্ঞানের সীমারেখার ভিতরের এই অসম্পুর্ন বিদ্যাটাকেই "সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্বকে অস্বিকার করার জন্য" যথেষ্ট মনে করেন। অতএব এটাকে তাদের গোড়ামি, মূর্খতা এবং সংকীর্ন মনের পরিচায়ক ধরে নিয়ে তাদেরকে বেওকুব বলা যাইতে পারে।


আপনার্ উপসংহারে আমার হিরক রাজার দেশের লাইন মনে পড়লো...

জানার কোন শেষ নাই.... জানার চেস্টা বিৃথা তাই...

তাই যারা জানতে চাইবে তারা বিয়াকুফ ;)

জানতে না চেয়ে ... কোন একটা কিছুতে বিশ্বাস করাই ভাল... ঝামেলা শেষ... =p~

২২০| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:০৪

মিঠুন_বিশ্বাস_রানা বলেছেন: ধর্ম এখন হয়ে গেছে লেবুর মতো .............

নাস্তিকরা বুঝে হোক, আর না হোক কচাঁলাছে........

আস্তিকরা ও সেই একই কাজ করছে ........

যার ফলে তিতা আর তিতা

২২১| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:১০

মিঠুন_বিশ্বাস_রানা বলেছেন: ধর্ম হয়ে গেছে লেবুর মতো ...........

নাস্তিকরা বুঝে হোক , আর না হোক কচাঁলাছে.....

আস্তিরা ও একই সাথে তাল মিলাছে .....

তাই বের হচ্ছে তিতা আর তিতা..........

২২২| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭

খাটাস বলেছেন: আপনার বয়স এখন বেশি হলে ২৫ বা ২৬? সঠিক কিনা উত্তর দেন।
এক তরকারী কত জন কে খাওয়াবেন। আমি নিজে ও আস্তিক। কিন্তু আপনার পোস্টের মুল বক্তব্য হচ্ছে মানুষ তৃতীয় মাত্রার বাহিরে কিছু চিন্তা করতে পারে না, পারবে ও না। আমি কিছুটা একমত, লাখ লাখ বছর থেকে মানুষের ইন্দ্রিয় শক্তির কোন পরিবর্তন হয় নি। কিন্তু আশরাফুল মাখলুকাত মানুষ। শারীরিক ভাবে চতুর্থ মাত্রায় যেতে বা বুঝতে না পারলে ও তার ব্যাখ্যায় যে কিছু কখনই বানাতে পারবে না- এ চিন্তা অমুলক। আপনার পোষ্ট আর অনেক কমেন্ট পড়লাম। আমরা মুসলমান রা বিশ্বাস করি আল্লাহ ই পরম সত্য। আবসলিউট। আপনার পরম মান আর সরবচ্চ মান বোঝায় সমস্যা আছে। আমি মানুষের কিছু সাইকলজি নিয়ে পড়েছি। আপনার যত টা না নাস্তিক দের ভুল প্রমান করার ইচ্ছা তার চেয়ে নিজে কে জ্ঞানী দেখানোর ইচ্ছা। নাস্তিক রা যেমন যা প্রমান পায় না তা বিশ্বাস করে না- একই চিন্তা ধারা থেকে, পরিবর্তন নাই। তেমনি আপনি ও একই কনসেপ্ট থেকে আস্তিকতা প্রমান করতে চাচ্ছেন। শুধু এক হাত পাখায় গরম না ও যাইতে পারে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.