![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এইটা খুবই আশ্চর্যের বিষয় যে লোকেরা সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্বের ব্যাপারে সন্দিহান অথচ নিজেদের অস্তিত্ব তাদের কাছে আশ্চর্যের বিষয় মনে হয় না।
(নাস্তৈক মামারা এক বালতি ঠান্ডা পানি সংগে লইয়া বসেন, গাত্রদাহ নিবারনের জইন্য উহার দরকার হইতে পারে)
কিরুপে আমার এত্ত বড় সাহস হইল?? যাহাতে আমি ছোট মুখে এত বড় কথা দাবি করিতেছি যে, প্রাচীন কালে মুর্খরা মুর্তি পুজা করিত, এখনকার মুর্খরা বৈজ্ঞান পুজা করে?
মস্তক কিন্চিত ঠান্ডা করিয়া বাকি লিখাটুকু পড়ুন, মুর্তিপুজার সহিত বৈজ্ঞান পুজার মিলটা কোথায় তাহা সহজেই বুঝিতে পারিবেন বলিয়া আশা করি। অবশ্য আপনি নাস্তৈক হইলে তালগাছের দাবি কিছুতেই ছাড়িতে চাহিবেন না ইহাও স্বাভাবিক।
===========================================
মুর্তিপুজা বলিতে কি বুঝায়?
মুর্তিপুজা হইতেছে নিজের মনমত কোনকিছুর উপাসনা করা। এই "কোনকিছুটা" হইতে পারে একখানা পুতুল অথবা বৃহৎ কোন বৃক্ষ অথবা কোন পশু অথবা অন্য কোন ধরনের বস্তু বা প্রকৃয়া (যেমন অগ্নিপুজকরা অগ্নি উপাসনা করে)।
মনুষ্য প্রজাতির ধুর্ত সামাজপতি ও সামন্তপ্রভুরা মুর্তিপুজার আড়ালে সবসময় নিজের খাহেশ মত জিন্দেগি যাপন করিয়াছে। প্রাচীন কালে ইহারা পুরোহিতগনের সাহায্য নিয়া নরবলি/সতীদাহ ইত্যাদির মাধ্যমে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করা পুর্বক গরীব জনগনের উপর শোষন ও অত্যাচারের স্টীমরোলার চালাইতো। বর্তমানেও পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে এই প্রাচীন রোগের প্রাদুর্ভাব বেশ লক্ষ করার মত।
মুর্তিপুজার "মুর্তি" হইল কিছুসংখ্যক ধুর্ত লোকের আপন খাহেশ মোতাবেক যাহা ইচ্ছা তাহাই করিবার এক প্রকার আড়াল বিশেষ। মুর্তিপুজার মূলে রহিয়াছে প্রবৃত্তি পুজা
এক্ষনে আসেন বৈজ্ঞান পুজার স্বরুপ আলোচনা করি। (এইখানে একখান কথা অগ্রিম কইয়া রাখি, মুর্তিপুজার জন্য যেমন মুর্তি নিজে দায়ী নহে একই ভাবে বৈজ্ঞান পুজার জন্যও বৈজ্ঞান নিজে দায়ী নহে---বরং মনুষ্য প্রজাতির অসৎ প্রবৃত্তি-পুজার মনোভাবই এইক্ষেত্রে দায়ী)
বৈজ্ঞান পুজার যে "কৌশলি ধর্ম" উহার নাম "নাস্তৈক্যবাদ"। নাস্তৈক্যবাদিগন সীমাবদ্ধ বৈজ্ঞানের দোহাই দিয়া সৃষ্টকর্তার অস্তিত্ব অস্বিকার করতঃ যেমন ইচ্ছা তেমন করিয়া আপন খাহেশ মোতাবেক জিন্দেগি যাপন করিতে সচেষ্ট থাকে। মনুষ্য সমাজের উত্তম রীতিনীতিকে (কৌশলি মিথ্যা মিশ্রিত) বৈজ্ঞানের দোহাই দিয়া হেয় প্রতিপন্ন করা ইহাদের নিত্যদিনকার খেল। এই খেলের মাধ্যমে ইহারা নিজেদের কৃত অন্যায় সমূহকে যায়েজ করিবার প্রয়াস পায়। যাহার ফলে মন্দ কাজ করিয়াও সমাজে ভদ্দরনোক আখ্যা পাওয়ার পাশাপাশি প্রগতিশীল/সুশীল হিসাবে বিখ্যাত হওয়ার পথ সুগম থাকে।
বৈজ্ঞান পুজা ও মুর্তি পুজা উভয়ের মূলে রহিয়াছে "প্রবৃত্তি পুজা"।
এইখানে একটি প্রশ্ন আসিতে পারে যে ধুর্ততা এবং মুর্খতার পার্থক্য কোথায়। ধুর্ত কথাটার মধ্যে তো একধরনের বুদ্ধিবৃত্তিক আঁচ আছে। প্রিয় পাঠক, ধুর্ত মাত্রই মুর্খ, ধুর্তরা ক্ষনিকের পার্থিব সূখ লাভ করিবার জন্য পরকালের কঠিন শাস্তির ভয় উপেক্ষা পূর্বক নিজের এবং জনগনের হক নষ্ট করিয়া বুদ্ধির আত্মপ্রসাদ পাইলেও প্রকৃতপক্ষে উহারা মুর্খদের তালিকায় শির্ষে অবস্থান করে। শেষ বিচারের দিন উহা বুঝে আসিবে।
২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৩
তামীম বলছি বলেছেন: বিজ্ঞান জানে - আজকে যা বলছে - কালকে সেটা ভুল ও হতে পারে। আজকের ভুল কালকে সত্য হতে পারে। এক সীমাহীন ভাঙ্গা গড়ার খেলার মধ্য দিয়েই বিজ্ঞান এগিয়ে চলছে। বিজ্ঞানে ধ্রুব সত্য বলে কিছুই নেই।
সমস্যা হচ্ছে এই বিজ্ঞানকেই অনেকে একটা ধর্ম বানিয়ে ফেলে। বিজ্ঞান যেটা প্রমান করতে পারেনি - তারা সেটাকে পুরোপুরি অস্বীকার করে. যেনবা - বিজ্ঞান যে পর্যন্ত যেতে পারেনি - সেই বিষয়গুলি এই মহাবিশ্বেই নেই.
বিজ্ঞান কয়েকদিন আগে পর্যন্ত বলত আলোই মহাবিশ্বে সবচেয়ে দ্রুতগতিতে চলে। আপনি যদি বলতেন এর চেয়েও দ্রুতগতির জিনিস মহাবিশ্বে আছে - আপনাতে তখন সেই বিজ্ঞানের অন্ধভক্তরা পাগল বলত। কিন্তু যারা সত্যিকারের বিজ্ঞানমনস্ক, তারা কথাটাকে একটা "সম্ভবনা" এর বিভাগে ফেলত - সরাসরি বিরোধিতা করত না।
সত্যিকারের বিজ্ঞানমনস্করা সম্ভাবনার কথাটি সবসময় মাথায় রাখবে - আর বিজ্ঞানের অন্ধভক্ত তথা অপবিজ্ঞানের ফেরিওয়ালারাই বলে বেড়াবে বিজ্ঞান এইটা বলেছে - তাই এইটাই ধ্রুব। এর বাইরে কিছুই হতে পারে না।
ঠিক তেমনিভাবে - বিজ্ঞান কখনো ঈশ্বরের অস্তিত্ব স্বীকার বা অস্বীকার কোনটাই করে না। কিন্তু এই অপবিজ্ঞানের ধারক বাহকেরা বিজ্ঞানের দোহাই দিয়ে নাস্তিক্যবাদ ফলাইতেই সদা ততপর।
৩| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৭
ভরযুক্ত অপদার্থ বলেছেন: : ভাই আপনাকে যদি হাদারাম বলি , আপনি কি মাইন্ড করবেন..... ?
৪| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫১
জগ বলেছেন: আপনিতো দাদাদের ধুতি ধরে কঠিন একটা টান দিয়ে দিলেন
৫| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫
রিওমারে বলেছেন: বিজ্ঞান মানে যদি হয় অজানাকে জানা তাহলে এখানে দোষের কিছুই নাই। আপনি ব্লগে যে লেখাটা লিখতে পেরেছেন তাও কিন্তু কিছু মহান মানুষের বৈজ্ঞানিক [অজানাকে জানার কৌতূহল থেকে]চিন্তার বাস্তব প্রতিফলন। আজকে যদি কম্পিউটারইন্টারনেট না আবিষ্কৃত না হইত তা হলে মানুষের অনেক কিছুই অজানা থাকত। যা খুব ইজিলি আমরা জানতে পারছি। এখানে পুজার কিছুই নাই। এগুলো আপনার ভুল চিন্তা। ভাল থাকবেন।
৬| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৪
সরদার হারুন বলেছেন: Your writing indicates that you are quite dark of Science and heathen.
Hence this post is not fit for having any opinion..
৭| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩১
নিশ্চুপ শরিফ বলেছেন: স্বরলিপির-ব্লগ @ ওয়ার্ল্ডের ৯০% লোক যদি চুরি করাকে তার পেশা হিসাবে নেয় এবং কেও যদি বলে চুরি করা খারাপ কাজ। খারপা লোকেরাই টা করে। আপনি কি সেই লোককেও খারাপ বল্ববেন এই জন্য যে ৯০% মানুশ চুরি করে থাকে?
এই যুক্তি আপনারে চলাফেরা করেন কি করে সেটা ভেবে আশ্চর্য হই।
৮| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪২
হীরারক্স বলেছেন: আপনার ধর্ম নিয়ে কিছু বললে রামুর মত নতুন ঘটনার সৃষ্টি হবে....অথচ কি নির্ভয়ে অন্য ধর্মকে খোচা দিয়ে যান.....এটা কি ঠিক.....
ভাল মানুষ হন.....যে ধর্ম মনুষ্যত্ব কে নষ্ট করে দেয় তা অধর্ম.....
ভাল থাকবেন....নিজ ব্যবহারের মাধ্যমে নিজ ধর্মের পবিত্রতা রক্ষা করুন...
৯| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৭
জেহোভা সাংক্টাস উনাস বলেছেন: Science searches God, not disbelieve God
১০| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:২৩
স্বরলিপির-ব্লগ বলেছেন: @ নিশ্চুপ শরিফ
মূর্তি পূজাকে আপনি সর্বত্তোম উপাসনা মনে করছেন না কেনো ? আপনি কি কোন উপাসনায় বিশ্বাসী ?
১১| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:২৫
স্বরলিপির-ব্লগ বলেছেন: @ কাকপাখি
আপনার যদি কোন ধর্ম থাকে সেটাই অধর্ম , সেটা ধর্ম নয় , সেটা প্রসাবের মত , এবং সেটি আপনি খেয়ে ফেলেছেন ।
নিজের ধর্ম না থাক অন্যেরটাকে খোছে ডেন কেনো
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২১
কাকপাখি ২ বলেছেন: অন্য আরেকটা পোষ্টে দেখলাম আপনি কমেন্ট করছেন:
২১. ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৯
স্বরলিপির-ব্লগ বলেছেন: মাথাটা অল্প বয়সেই গু খািয়া নষ্ট হইচে রে , বমি কর হাদারাম
আপনার মাথা ঠিক আছে তো?
১২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:০৬
সরদার হারুন বলেছেন: ঠিকই বলেছেন । আপনার কথার তারিফ না করে পারিনা।তবে বিজ্ঞান কাকে বলে তা কোন ৪র্থ শেনীর ছাত্রের কাছ থেকে শিখে আসুন তাহলেই আপনার কথার মর্ম বুঝতে পারবেন।৩৬ নং সুরার অর্থ
বাসায় গিয়ে পড়ুন। তার আগে পবিত্র কোরআনের একটা অনুবাদ কিনুন এবং পড়ুন। ধন্যবাদ
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০২
কাকপাখি ২ বলেছেন: ফিরে দেখা: বিজ্ঞান দিয়ে ধর্ম অস্বিকার করার খেলায় নাস্তিক মামাদের ধরা খাওয়ার করূণ ইতিহাস। --- এই লেখাটা পড়ে দেখার অনুরোধ রইল।
১৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৫
সরদার হারুন বলেছেন: ধর্মকে কেউ অস্বকিার করে না। বিজ্ঞান ও ধর্ম পরিপুরক বিশেষ করে ইসলাম তবে কোরআন অবিচল
আর বিজ্ঞান পরিবর্তনশীল । কারণ বিজ্ঞান মানুষের তৈরী আর কোরআন আল্লাহর বানী।
তাবলে বিজ্ঞন চর্চা মূতি পূজা নয়। আবার যারা মূর্তিপূজা করে তাদের কাছে তা পবিত্র।
এসব বিতর্কিত পোষ্ট না দেয়ই ভাল। আমি আবারও বলছি আপনি কোরআন পড়ুন তারপর দেখুন বিজ্ঞনরে সাথে কত মিল।আল্লাহ তো আমাদের প্রথমেই পড়তে বলেছেন।" পড়ুন আপনার প্রভুর নামে........."
১৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৬
েশখসাদী বলেছেন: আপনার সহজ সরল কিন্তু ধারালো যুক্তিগুলো আমার ভালো লাগে । এখানে আপনি যা বলছেন তা অবশ্যই সত্য ।
বর্তমানে ইহুদীরা মূলতঃ বিজ্ঞান ও মিডিয়াতে এগিয়ে আছে । তারা জানে তারা মুসলমানদের সাথে পারবেনা । তাই তারা মুসলমানদের মূল যে ঈমান তাতে হাত দিয়ে তার প্রচার করে বেশী । তাদের স্বার্থ রক্ষাই মূলতঃ এর উদ্দেশ্য ।
তবে খুব কম মানুষই তা বুঝতে পারে । বেশিরভাগ মানুষের দৈাড় হলো মিডিয়া যা বলে তাই পর্যন্তু । চিন্তা ও গবেষণা করে সঠিক বিষয়টা বুঝার ক্ষমতা আল্লাহ সবাইকে দেন নি । সব পরিবেশের স্রোতে গা ভাসিয়ে দেয় ।
লেখার জন্য ধন্যবাদ ।
১৫| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৩:২২
শিব সত বলেছেন: Hooooooow arrrrrrrrrrre yoooooooooou?
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮
স্বরলিপির-ব্লগ বলেছেন: এখন ও ওয়াল্ডের ৬০ ভাগ লোক মূর্তিপূজারী । আপনি তাদেরকে মূর্ক বলায় আপনার ব্লগটি রিপোর্টেড