![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এইটা খুবই আশ্চর্যের বিষয় যে লোকেরা সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্বের ব্যাপারে সন্দিহান অথচ নিজেদের অস্তিত্ব তাদের কাছে আশ্চর্যের বিষয় মনে হয় না।
মানুষের জ্ঞানের সীমাবদ্ধতার উপরে কনসেপ্ট ক্লিয়ার করার জন্য একটা লেখা দিছিলাম। কুখ্যাত একটা লেখা । শিরোনাম "যেই কারনে নাস্তিকরা বেওকুব " , এই লেখার কারনে ব্লগের নাস্তিক মামারা আমার উপরে ক্ষিপ্ত হইছিলেন। আমাকে "গাধা নাম্বার ওয়ান" "বেকুব কাউয়া" ইত্যাদি গালভরা খেতাব দেওয়া দিয়া মনের জ্বালা মিটানোর চেষ্টা করছিলেন। লেখাটা এখনও মাঝে মাঝে রিপোষ্ট করি। রিয়েলিটির সাথে মানুষের পারসেপশনের সম্পর্ক বুঝতে রিপোষ্ট করাটা জরুরি মনে হয়। তাছাড়া তথাকথিত জ্ঞানী নাস্তিক মামাদের বুদ্ধিবৃত্তির উপরে কটাক্ষ করাও একটা উদ্দেশ্য (ইসলাম ধর্ম নিয়ে গালাগালি করার প্রতিবাদ হিসাবে)
যাইহোক, "মানুষের জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা এবং সত্যিকারের বাস্তবতার সাথে তার সম্পর্ক"--গত এক বছর ধরে আমার চিন্তাভাবনার একটা প্রধান বিষয় । একটা ছোট্ট ঘটনা দিয়ে আরম্ভ করি। তাইলে আমার উপলদ্ধিগুলো বুঝানো সহজ হবে।
শহরতলির এক এলাকায় গেছি, মসজিদের অজুখানায় অজু করতেছি। শীতকাল। অজুখানার পাশে একটা জলাশয়। পুকুর থেকে ছোট কিন্তু ডোবা থেকে বড়। সেই জলাশয়ের একপাশে শুকনা কচুরিপানার স্তুপ আর ঘাসের মধ্যে দেখলাম একটা একটা সাদাটে ধুসর বক বসে আছে ।
খুবই সাধারন একটা দৃশ্য। কিন্তু হঠাৎ করে আমার কাছে মনে হইল "why do this বক & its surroundings exist?". একটা অসম্ভব ব্যাপার। মহাবিশ্বের শুন্যতার ভিতর থেকে এইরকম একটা কমপ্লেক্স বায়োলজিক্যাল সিসটেম কিভাবে নিজে নিজে তৈরী হইল????
শুধুমাত্র বকটাকেই যদি ভাল করে চিন্তা করি, তাইলে দেখা যাবে এইটা একটা বায়োলজিক্যাল ইউনিট, যার শরীরের ভিতরে মানুষের জানা এবং অজানা অনেক গুলি সিসটেম নিখুত ভাবে কাজ করতেছে। এই বক পাখিটার নিজস্ব একটা মগজ আছে, নিজস্ব চিন্তাভাবনা আছে, এর বেঁচে থাকার জন্য যা যা করা দরকার সেইটা বুঝার এবং করার মত পুরোপুরি যোগ্যতা আছে।
Has anybody painted it?
No.
Has anybody written it?
No.
This is a real system what I am seeing in front of me right now.
আল্লাহ তায়ালার ক্ষমতা কতখানি হইতে পারে তার বাস্তব একটা উদাহরন বকটা তার অস্তিত্বের মাধ্যমে জানান দিল।
=========================================
জগতটাকে শুধুমাত্র পূথিগত সংকীর্নতার ভিতর দিয়ে দেখার কারনেই নাস্তিক মামারা যে বেওকুব সেইটা আমার কাছে নতুন ভাবে প্রমানিত হইল।
=========================================
(নাস্তিক মামাদের প্রতি: বিটকেল কমেন্ট কইরা লাভ নাই, ডিলিট কইরা দিমু, সুস্থ আলোচনা না করতে চাইলে নিরবতা অবলম্বন করেন)
প্রথম প্রকাশ: ১৫ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ১০:৪৩
Click This Link
২| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৮
খাটাস বলেছেন: আপনার ঐ পোষ্ট দেখেছি, আপনি সেখানে মানুষের ত্রি মাত্রিক সক্ষমতার সিমা রেখার কথা বলেছেন। স্রস্থার অস্তিত্ব প্রমানে এই অজ্ঞতা টা একটা যুক্তি হতে পারে। কিন্তু এক যুক্তি দিয়ে সব প্রমানিত হয় না। আর মানুষ কখন ও এই সীমাবদ্ধতা কে অতিক্রম করে- এমন কিছু বানাতে পারবে না- এই অনুসিদ্ধান্ত যৌক্তিক মনে হয় নি। কারণ ইসলামে কোথাও এমন ইঙ্গিত আমার জানা মতে নেই। কিছু মন্তব্বের জবাব পড়ে ছি। আপনার পরম সীমা র কনসেপ্ট বোঝায় একটু সমস্যা মনে হয়েছে। তাছাড়া বেশ ভালই উত্তর দিয়েছেন।
আমি মুসলমান, তাই আমার দৃষ্টিকোণ থেকে বললাম। আপনার উদ্যোগ টা মোটামুটি ভাল। তবে নিজ দরশনের চেয়ে বিজ্ঞান সম্মত উত্তর না দিলে অন্যকে বিপথে পরিচালিত করবে। কারণ যৌক্তিকতা কত টুকু তা মূল্যায়ন করবেন পাঠক। যাই হোক বেশ ভাল বলেন, তবে আত্ম অহঙ্কার টা কমালে ভাল হয় মনে।
ভাল থাকবেন।
২০ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯
কাকপাখি ২ বলেছেন: খাটাস বলেছেন: আপনার ঐ পোষ্ট দেখেছি, আপনি সেখানে মানুষের ত্রি মাত্রিক সক্ষমতার সিমা রেখার কথা বলেছেন।
ত্রিমাত্রিক শব্দটা কই পাইলেন?
৩| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৬
কৃষি এবং কৃষক বলেছেন: কাকপাখি ২ বলেছেন: হায় ! [ আমার ] বান্দাদের জন্য আফসোস্ ! উহাদের নিকট যখনই কোন রাসুল এসেছে , তখনই তারা তাকে ঠাট্টা - বিদ্রূপ করেছে (ইয়াসিন: ৩০)
৪| ২০ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৩৬
খাটাস বলেছেন: মাফ করবেন। আমার বলায় সামান্য ভুল হয়েছে। আপনি মানুষের যে সীমাবদ্ধতার কথা বলেছেন, টা প্রকৃত পক্ষে ত্রি মাত্রিক জগতের জীব হিসেবে আমাদের সৃষ্টি গত সীমাবদ্ধতা। আপনি শুধু ত্রি মাত্রিক কথা টা ব্যাবহার করেন নি, তবে মুল বিষয় টা সেটাই- তা বোঝাতে চেয়েছি।
০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৪:০৭
কাকপাখি ২ বলেছেন: ত্রি-মাত্রা একটা তাত্বিক বিষয়, বস্তুর পরিমাপের জন্য এইটার দরকার হয়। আমি সীমাবদ্ধতা বলতে ত্রি-মাত্রা বুঝাইতে চাইছি- আপনার এই অবাস্তব ধারনার পিছনে কারণ কি।
৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৪:৪৭
পাউডার বলেছেন: কাকপাখি ২ বলেছেন: হায় ! [ আমার ] বান্দাদের জন্য আফসোস্ ! উহাদের নিকট যখনই কোন রাসুল এসেছে , তখনই তারা তাকে ঠাট্টা - বিদ্রূপ করেছে (ইয়াসিন: ৩০)
-----------------
আপনিকি নতুনরাসুল?
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৮
কাকপাখি ২ বলেছেন: হায় ! [ আমার ] বান্দাদের জন্য আফসোস্ ! উহাদের নিকট যখনই কোন রাসুল এসেছে , তখনই তারা তাকে ঠাট্টা - বিদ্রূপ করেছে (ইয়াসিন: ৩০)