নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কালামনের ধলা মানুষের ঐতিহাসিক রিভিউ সমূহের সংকলন !!
Jab tak hai Jaan (2012) : যতক্ষন শ্বাস, ততক্ষন বাঁশ !!
প্রথম সীন যথেষ্ট কৌতুহল জাগানিয়া।
লাদাখের রাস্তায় স্পেসস্যুট পড়া এক এস্ট্রোনাট, চপস্টিক দিয়ে নুডুলস খাওয়ার চেষ্টা করছে। এমন সময় বাইকে করে হাজির হোল খোচা খোচা দাড়িওয়ালা ভবঘুরে টাইপের একলোক। এসেই বল্লো, আমারে দে...! ধীরে ধীরে হলের অন্ধকার চোখে সয়ে এলে বুঝতে পারলাম, বোমা বিশেষজ্ঞ বোমার তারের প্যাচ খোলার চেষ্টা করছিল!
ভবঘুরের নাম, মেজর সমর আনন্দ, যিনি হেলাভরে বোমার ইজ্জত হরণ করেন, কোন ‘প্রটেকশান’ ইউজ করেন না। The Man who cannot Die; যিনি মৃত্যুকে চ্যালেঞ্জ করেন প্রতিদিন...!
কাউন্টার এটাক অন হিন্দী ছিঃনেমা : Dabangg
: অই মুটকি, এই মাটির মটকি’র দাম কত?
: ২৫০ টেহা।
: কস কি? এত দাম ক্যা?
: লইলে লন, না লইলে যান গা!
: হুম, দুইডা দে। এই ল টেহা
: ভাংতি নাইক্যা।
: বাকি টেহা রাইখ্যা দে।
: নেহি…আমি গরীব হইতারি, তয় ফকিন্নী না!
: ডায়লগ দেস? চটকানা খাবি কইলাম!
: শুনেন সাহেব, আমি চটকানা ডরাইনা, আমি ডরাই পেরেম…পেরেম…পেরেম !!
ক্রেমার ভার্সেস ক্রেমার (১৯৭৯) : একটি ক্ল্যাসিক মুভির রিভিউ লিখার দু:সাহস !!
মানবিক অমানবিক সব যুক্তিতর্ক শেষে এবার কোর্টের রায় দেবার পালা। কার পক্ষে যাবে এই রায়? চিরন্তন মাতৃসত্যের পক্ষে নাকি দায়িত্বশীল পিতৃত্বের পক্ষে?
ছবিটি অনন্য সাধারন হয়ে উঠেছে ফিনিশিং’এ একটি ছোট্ট কিন্তু অসম্ভব সুন্দর হৃদয় ছুয়ে যাওয়া টুইস্টের কারনে।
আশিকী ২ : অতলান্তিক অশ্রুর মরিচীকা; বিশুষ্ক সাহারায়...
এতগুলো দাগা খেয়ে খেয়ে আমার হৃদয়টা হয়ে পড়লো বেশ স্পর্শকাতর। তাই যেকোন সিনেমায় একটু আবেগঘন দৃশ্য দেখলেই আমি ফ্যাচ ফ্যাচ করে কাঁদি আর বিছানার চাদর দিয়ে চোখ মুছি!! আবহাওয়ার পূর্বাভাসে যা শুনেছি তাতে আশিকী ২ দেখার পর চোখের পানিতে ঘর ভেসে যাওয়ার নাকি সমূহ সম্ভাবনা। ফেসবুকে ছিঁচকাঁদুনে মেয়েরা (আমার চেয়েও বেশি) হেঁচকি তুলে কাঁদতে কাঁদতে স্ট্যাটাস দিচ্ছে এই সিনেমা দেখে! তাই সতর্কতামূলক প্রস্তুতি হিসেবে একটা এক্সট্রা বিছানার চাদর নিয়ে দেখতে বসলাম আশিকী ২
678 (2010): যৌন নিগ্রহের টুকরো ছবি
যৌন হয়রানী। এই অভিশপ্ত সাপের দংশনে দংশিতরা যেতে পারেনা কোন যাদুকর ওঝার কাছে, যারা নিমিষেই নামিয়ে দেবে বিষ। গোপনে পুষতে থাকে দংশনের জ্বালা। কেউ জেনে ফেললে যে তাড়িয়ে দেবে দূর দূর করে। একঘরে হয়ে যাবে সমাজ থেকে। বিষক্রিয়ায় দংশিতরা হারিয়ে ফেলে সাহস, আত্মসম্মান, বেচে থাকার ইচ্ছা। তিলে তিলে শারীরিক আর মানসিক যন্ত্রনায় দগ্ধ হয়ে শেষ হয়ে যেতে থাকে। সামাজিক অবস্থান, শিক্ষাদীক্ষা কিম্বা বিত্ত - যতই ভিন্নতা থাকুক, যৌন নিগ্রহের অভিশপ্ত ছোবল সবাইকেই বন্দী করে ফেলে অদ্ভুত এক অন্ত্যমীলে; যেখানে দংশিতদের চোখের পানির রঙ এক।
EXPENDABLES 2 : বয়স DOESN’T MATTER; SHOOTING গুল্লি !!
এসেছে সকল মুরুব্বী, ছেড়ে দিতে হবে স্থান
তারপর বুড়া বয়সে ভীমরতি ধরায়, বুড়া হাড়ের ভেলকি দেখাতে; দুনিয়ার মুরুব্বী এক হও – এই স্লোগান দিয়ে বিমান নিয়ে সোজা শত্রুদূর্গে হামলা। আর্থ্রাইটিস, বাতের ব্যাথা, চোখে ছানি, কোমরের হাড় লুজ হয়ে যাওয়া, হাত কাপাকাপি – এইসব রোগের মুখে ছাই দিয়ে ঝাপিয়ে পড়লেন এই হলিউডি বয়োবৃদ্ধরা।
এই শেষ বয়সে এসে মুরুব্বিদের দৌড় ঝাপ, ঘুষা ঘুষী, লাফালাফি দেখে এই যুগের তরুণ দের রাণীক্ষেতাক্রান্ত মুরগী মনে হোল! যাইহোক, সবশেষে চিরাচরিত নিয়ম অনুযায়ী গোলাগুলি, মারামারি, খুন খারাপি আর রক্তপাত শেষে দুষ্টের পতন, মুরুব্বীদের পাতন।
খোঁজ দ্যা TALAASH
উঁচুতলার আরমানের মৃত্যু রহস্যের সাথে জড়িয়ে পড়ে নিচুতলার কিছু মানুষের স্বপ্ন, লোভ আর অস্পৃশ্য একটি মেয়ে; পার্থক্য বিলীণ হয়ে যায় বাস্তব অবাস্তবের; জীবন আর মৃত্যুর। মৃত্যুর পরে কি হয়? আত্মারাও কি অতৃপ্ত থাকে? তারাও কি কষ্ট পায় ফেলে আসা প্রিয় মানুষের কষ্টে? মৃত্যুনদীর ওপার থেকে কখনো ফিরে আসে পুরনো পাপ? প্রায়শ্চিত্তের নেশায়! অথবা ফিরে আসে কোন হারানো ভালোবাসা? দুঃখ ভুলিয়ে দিতে!
‘ভূতের’ সংগ্রামমুখর জীবন এবং অনিশ্চিত ‘ভবিষ্যত’ !!
আমরা বন্ধুরা মিলে একবার ঘুরতে গিয়েছিলাম দার্জিলিং। ঘোরাঘুরির পাশাপাশি বীরবিক্রমে চলা আমাদের শপিং স্প্রী’এর একপর্যায়ে সেখানকার কোলকাতানিবাসী এক ‘বাঙ্গালী’ দোকানদারের দোকান থেকে কেনাকাটা করছিলাম। ভীণদেশে বাংলায় দামাদামি করে আমরা বেশ রোমাঞ্চিত। এক দোকানে লেদার জ্যাকেটের দাম শুনে বিমর্ষ হয়ে বাইরে বেরুতে বেরুতে শুনি, জনৈক দাদাবাবু আরেক দাদাবাবুকে বলছে, “দেকেচেন, আজকালকার এই বাংলাদেসেড় ছেলেগুলো কিরকম লম্বা চওড়া, স্মার্ট হয়। কিন্তু এড়া সালা’র মুক কুললেই না, স্রদ্দা ভক্তি ছব উবে যায়!!”
“কয় কি হালায়?” মনটা চাইসিল ফেরত গিয়া বইলা আসি, “ওরে হাউয়ার নাতি, তোদের বাংলা উচ্চারন শুনলেই আমাগো প্যাটের ভিত্রে মোচড় দেয় !! গা শিরশির কইরা উঠে!! গালের মিধ্যে বাতাস ভইরা মুখ গোল কইরা আমরা বাংলা কথা কইনা!”
Declaration of War (2011): একটি সিনেমা’র গল্প অথবা আমার গল্প
তখন ২০০১। আমার ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষার টেস্ট সামনেই। বাবাকে অনেক ডাক্তার দেখান হল, অনেক ওষুধও খাওয়ানো হল।কিন্তু অবস্থা আরো খারাপের দিকে যেতে লাগল। কোন ডাক্তারই এর কারন বের করতে পারলেন না, এমন কি অন্য স্পেশালিস্টের কাছে রেফারও করলেন না!পরে এক আত্বীয়ের পরামর্শে নিউরোসার্জনকে দেখান হল। করানো হল সিটি স্ক্যান এবং ধরা পড়ল খুব ক্রিটীক্যাল পজিশনে একটি টিউমার; ব্রেন টিউমার! শিরদাড়া বেয়ে নেমে যাওয়া ঠান্ডা সেই অনুভূতিটা আজো অনুভব করতে পারি। রোমিও জুলিয়েট আর তাদের পরিবার, বন্ধুদের এই আকস্মিক দু;সংবাদের বুলেটের মত আঘাত আর অদম্য আবেগের নাটুকে বহি;প্রকাশ আমার কাছে অতিরঞ্জিত মনে হয়নি মোটেও। দু;সময়ে সামনে এসে দাড়ায় দায়িত্ববোধ, ঠিক করা হয় কর্মপন্থা। ঘোষণা দেয়া হয় যুদ্ধের। ঠিক যেমনি দিয়েছিল আমাদের পরিবার। যে যুদ্ধে একবিন্দুও ছাড় দেয়া হবেনা মৃত্যুকে।
“যখন হরির লগে সুজেলের দেখা হইল” – হিন্দী ছিঃনেমা রিভিউ
- হরি হরি,
- ইয়েস পাপা,
- স্লিপিং টুগেদার?
- ইয়েস পাপা,
- ডুইং নটি নটি?
- নো পাপা,
- টেলিং লাইজ?
- হাহাহা
The Raid: Redemption – একটি একশনধর্মী রিভিউ !!
এই অসম যুদ্ধের শেষ দেখার জন্য ঘুরে দাঁড়ায় বেচে থাকা শেষ তিনজন এলিট। সিদ্ধান্ত নেয় মরণ কামড় দেয়ার। এন্ডিকে বাচাতে খালি হাতে ঝাপিয়ে পড়ে রামা অসম্ভব ক্ষিপ্র আর কৌশলী এক যোদ্ধার ওপর। শুরু হয় খুনের নেশায় মত্ত এক অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে দুই ভাইয়ের অমানুষিক সংঘর্ষ; চোখে বিভ্রম সৃষ্টিকারী কৌশল, ক্ষিপ্রতা, শক্তিমত্তা আর দমের লড়াই।
দ্যা ফার্স্ট গ্রেডার :মুভি রিভিউ ও আমার অভিষেক পোস্ট
কিমানি মারুগে...একজন কাল মানুষ। ব্রিটিশ'দের বিরুদ্ধে যুদ্ধে হারিয়েছেন স্ত্রী, সন্তান।...নির্যাতিত হয়েছিলেন অমানুষিকভাবে।...লক্ষ ছিল একটাই...কেনিয়া'র স্বাধীনতা।
বীরত্বের স্বীকৃতি স্বরূপ, স্বাধীন সরকার তাকে প্রদান করে একটি সার্টিফিকেট। ...৮৪ বছরের অশিক্ষিত বৃদ্ধ মারুগে, অনুধাবন করতে চায় এই সার্টিফিকেট, যাতে স্বীকার করে নেয়া হয়েছে তার অবদান আর স্ত্রী-কন্যা হারানোর অপূরনীয় ক্ষতিকে।
মারুগে স্বীদ্ধান্ত নেয় স্কুলে ভর্তি হয়ে পড়তে শিখবে। কিন্তু তাকে মুখোমুখি হতে হয় সরকারী দূর্ণীতি আর অপ শাষণের। ......শুরু হয় তার নতুন যুদ্ধ।
আপাতত এটুকুই। ধন্যবাদ সবাইকে।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৯
কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই..
২| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: বাহ বেশ মজা করে লিখেছেন।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৯
কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই
সময় করে রিভিউ গুলো পড়বেন আশা করি
৩| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৯
মাহের ইসলাম বলেছেন: এত মুভি কখন দেখব ?
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১১
কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: আপনার মুভি দেখার সময় বাঁচিয়ে দিতেই তো রিভিউ গুলো দেয়া...
হাহাহাহা
৪| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৬
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: বাহ! চমৎকার উপস্থাপন।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১২
কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক ভাই
আশা করি পড়বেন রিভিউ গুলো
৫| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৪
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:
কমেডি ভাল লাগে ।
দারুন লাগল ।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৬
কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ অপু ভাই...
ভাল থাকবেন
৬| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৬
অপু তানভীর বলেছেন: আহ ! সেই রিভিউয়ের দিন গুলো !
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২০
কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: অপু, সেই রাম নাই আর সেই অযদ্ধাও নাই !!
৭| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর। তবে অনেক গুলি মুভি নিয়ে লিখেছেন। আপনি তো দারুন বাংলা করণ করেন ধলা মানব!!
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২১
কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সেলিম ভাই...
ব্লগে নিয়মিত অনিয়মিত ৭ বছর হয়ে গেল...
৮| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩০
সজল_ বলেছেন: মজার রিভিউ
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৩
কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। কোনটা?
৯| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১১
core needle007 বলেছেন: nice bro
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৪
কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
১০| ২৫ শে জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:২৩
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: আপনি পারেনও ++
০২ রা আগস্ট, ২০১৯ সকাল ৯:৩১
কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাই...
১১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:১৪
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: নতুন রিভিউ পাচ্ছি না কিন্তু।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৫৫
কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: ভাই, একটা মুভির রিভিউ লিখতে যে সময় আমার লাগে, তাতে আরেকটা মুভি দেখে ফেলা যায় !! হাহাহা
তারচে একটা বই রিভিউ লিখতে অনেক কম সময় লাগে !! তাই বই রিভিউই লেখা হচ্ছে বেশি !!
আর চাকরি / ফ্যামিলির মাঝ দিয়ে সময় বের করা বড় কষ্টের কাজ !!
১২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১১:১৫
মাহের ইসলাম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
যব তক হাই জান - ছবিটি আমার অন্যতম প্রিয়।
এই ধরনের আরো কিছু আছে কি আপনার ঝুলিতে ?
শুভ কামনা রইল।
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৬
কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: ভাই, আপনার প্রিয় ছবি কে তো পচানি দিয়েছি রিভিউ তে !! হাহাহা
এনিওয়ে, ঝুলিতে যা ছিল এ পরর্যন্ত , সবই দিয়ে দিয়েছি...
আমার যে সময় লাগে একটা রিভিউ দিতে, ততক্ষনে আরেকটা মুভি দেখে ফেলা যায় !!
©somewhere in net ltd.
১| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৩
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: