![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভালোবাসি দেশকে,তাই দেশের জন্য কিছু করতে চাই।
বাংলাদেশে টেস্টটিউব বেবি এখন আর কোনো কল্পনার বিষয় নয়। বাংলাদেশে প্রথম টেস্টটিউব বেবির জন্ম হয় ২০০১ সালে। টেস্টটিউব বেবি নিয়ে আমাদের অনেকের মনেই রয়েছে নানা রকম কুসংস্কার ও ভুল ধারণা। টেস্টটিউব বেবি সম্পর্কে ভুল ধারণা অনেক। ‘টেস্টটিউব বেবি’, এই শব্দগুলো থেকেই অনেকের মনে ভুল ধারণার জন্ম হয়েছে। এ কারণে অনেকেই মনে করেন টেস্টটিউব বেবির জন্ম হয় টেস্টটিউবের মধ্যে। আবার কেউ কেউ মনে করেন, টেস্টটিউব বেবি কৃত্রিম উপায়ে জন্ম দেওয়া কোনো শিশু। কাজেই কৃত্রিম উপায়ে এভাবে সন্তান লাভে ধর্মীয় বাধা থাকতে পারে। কিন্তু টেস্টটিউব বেবির বিষয়টি মোটেই তা নয়। বিভিন্ন রোগের যেমন বিভিন্ন চিকিত্সা পদ্ধতি রয়েছে, এটিও তেমনই একটি চিকিত্সা পদ্ধতি। টেস্টটিউব বেবি হচ্ছে বন্ধ্যত্বের চিকিত্সায় সর্বজন স্বীকৃত একটি পদ্ধতি। এই পদ্ধতিরও বিভিন্ন কৌশল রয়েছে। এই কৌশলের একটি হচ্ছে আইভিএফ (ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশন)। এই পদ্ধতিতে স্ত্রীর পরিণত ডিম্বাণু ল্যাপারোস্কোপিক পদ্ধতিতে অত্যন্ত সন্তর্পণে বের করে আনা হয়। তারপর সেটিকে প্রক্রিয়াজাতকরণের পর ল্যাবে সংরক্ষণ করা হয়। একই সময়ে স্বামীর অসংখ্য শুক্রাণু সংগ্রহ করে তা থেকে ল্যাবে বিশেষ প্রক্রিয়াজাতকরণের মাধ্যমে বেছে নেওয়া হয় সবচেয়ে ভালো জাতের একঝাঁক শুক্রাণু। তারপর অসংখ্য সজীব ও অতি ক্রিয়াশীল শুক্রাণুকে নিষিক্তকরণের লক্ষ্যে ছেড়ে দেওয়া হয় ডিম্বাণুর পেট্রিডিশে। ডিম্বাণু ও শুক্রাণুর এই পেট্রিডিশটিকে সংরক্ষণ করা হয় মাতৃগর্ভের অনুরূপ পরিবেশের একটি ইনকিউবিটরে। ইনকিউবিটরের মধ্যে ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টা পর্যবেক্ষণের পরই বোঝা যায় নিষিক্তকরণের পর ভ্রূণ সৃষ্টির সফলতা সম্পর্কে। ভ্রূণ সৃষ্টির পর সেটিকে একটি বিশেষ নলের মাধ্যমে জরায়ুতে সংস্থাপনের জন্য পাঠানো হয়। জরায়ুতে ভ্রূণ সংস্থাপন সম্পন্ন হওয়ার পরই তা চূড়ান্তভাবে বিকাশ লাভের জন্য এগিয়ে যেতে থাকে । যার ফলে জন্ম নেয় টেস্টটিউব বেবি। এই টেস্টটিউব বেবি মাতৃগর্ভেই বেড়ে ওঠে এবং সেখান থেকেই জন্ম নেয়। কোনো টেস্টটিউবে এই শিশু বেড়ে ওঠে না। স্বাভাবিকভাবে জন্ম নেওয়া শিশুর সঙ্গে টেস্টটিউব বেবির জন্মদানের প্রক্রিয়ায় পার্থক্য এটুকুই যে স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় জন্ম নেওয়া শিশুর পুরোটাই সম্পন্ন হয় মায়ের ডিম্বনালি এবং জরায়ুতে। আর টেস্টটিউব বেবির ক্ষেত্রে স্ত্রীর ডিম্বাণু এবং স্বামীর শুক্রাণু সংগ্রহ করে সেটিকে একটি বিশেষ পাত্রে রেখে বিশেষ যন্ত্রের মধ্যে সংরক্ষণ করা হয় নিষিক্তকরণের জন্য। নিষিক্তকরণের পর সৃষ্ট ভ্রূণকে স্ত্রীর জরায়ুতে সংস্থাপন করা হয়। সূচনার এই সময়টুকু ছাড়া বাকি সময়টাতে শিশু একদম স্বাভাবিক গর্ভাবস্থার মতোই মাতৃগর্ভে বেড়ে ওঠে। একজন স্বাভাবিক গর্ভধারিণীর জরায়ুতে বেড়ে ওঠা শিশুর জীবন প্রণালীর সঙ্গে টেস্টটিউব বেবির জীবন প্রণালীর কোনো পার্থক্য নেই। এসব বিষয়ে ধর্মীয় নিষেধাজ্ঞা থাকার কথা নয়। তা ছাড়া টেস্টটিউব বেবি জন্মদানের প্রক্রিয়াটি স্বামী-স্ত্রীর মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকছে। জটিল কারণে বন্ধ্যত্ব হলে সেক্ষেত্রে টেস্টটিউব বেবি পদ্ধতির সাহায্য নিতে হয়। নিঃসন্তান দম্পতি সে সুযোগ গ্রহণ করবেন-সেটাই স্বাভাবিক।
২| ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৩৫
নুর মোহাম বলেছেন: আপনি বলেছেন:
স্বাভাবিকভাবে জন্ম নেওয়া শিশুর সঙ্গে টেস্টটিউব বেবির জন্মদানের প্রক্রিয়ায় পার্থক্য এটুকুই যে স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় জন্ম নেওয়া শিশুর পুরোটাই সম্পন্ন হয় মায়ের ডিম্বনালি এবং জরায়ুতে। আর টেস্টটিউব বেবির ক্ষেত্রে স্ত্রীর ডিম্বাণু এবং স্বামীর শুক্রাণু সংগ্রহ করে সেটিকে একটি বিশেষ পাত্রে রেখে বিশেষ যন্ত্রের মধ্যে সংরক্ষণ করা হয় নিষিক্তকরণের জন্য
কিন্তু আমি যতটুকু জানি টেস্টটিউব বেবির ক্ষেত্রে স্ত্রীর ডিম্বাণু এবং অন্য কোন পুরুষ মানুষের (যেহুতু স্বামী সন্তানদানে অপারগ) শুক্রাণু সংগ্রহ করে সেটিকে একটি বিশেষ পাত্রে রেখে বিশেষ যন্ত্রের মধ্যে সংরক্ষণ করা হয় নিষিক্তকরণের জন্য
৩| ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৩৬
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: টেস্টটিউব বেবির ক্ষেত্রে স্ত্রীর ডিম্বাণু এবং স্বামীর শুক্রাণু সংগ্রহ করে সেটিকে একটি বিশেষ পাত্রে রেখে বিশেষ যন্ত্রের মধ্যে সংরক্ষণ করা হয় নিষিক্তকরণের জন্য। কেন ?? স্বামী বা স্ত্রী যে কারো বান্ধত্য থাকলেও কি এই প্রক্রিয়ায় সাফল্য সম্ভব? সম্ভব হলে কিভাবে ?
২৯ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৫০
সঞ্জয়ওঝা বলেছেন: আমি যেটুকু জানি তা তো জানালাম,এর বাইরে আমি আর জানি না।
৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৩৭
সপ্তম ইন্দ্রিয় বলেছেন: ভালো লিখেছেন, অনেক কিছুই জানা ছিলনা
৫| ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৪১
ফজলুলহক কিরন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
৬| ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৪৪
টুনা বলেছেন: প্রথমে ধন্যবাদ লেখাটা শেয়ার করার জন্য।
টেস্টটিউব বেবির ক্ষেত্রে স্ত্রীর ডিম্বাণু এবং স্বামীর শুক্রাণু সংগ্রহ করে সেটিকে একটি বিশেষ পাত্রে রেখে বিশেষ যন্ত্রের মধ্যে সংরক্ষণ করা হয় নিষিক্তকরণের জন্য।
প্রশ্ন হচ্ছে- এখানে স্ত্রীর ডিম্বাণু এবং স্বামীর শুক্রাণুই যে ব্যবহার হবে এটা কিভাবে নিশ্চিত হবে। ডিএনএ টেস্টতো সহজলভ্য নয়।
৭| ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৪৮
নিভৃত নয়ন বলেছেন: খরচ কেমন পরে আপনার জানা আছে??আরও বিস্তারিত আশা করেছিলাম,তবুও যতটুকু জেনেছি তার জন্য ধন্যবাদ।
২৯ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৫১
সঞ্জয়ওঝা বলেছেন: খরচ টা সব জায়গায় এক না।
৮| ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৫১
রাফাত নুর বলেছেন: ইচ্ছা মতো ছেলে বা মেয়ে সন্তান জন্মাবার কোন কৌশল আছে?
৯| ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৫৮
বিডি আমিনুর বলেছেন: জানানোর জন্য ধন্যবাদ।
১০| ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:২১
নীলঞ্জন বলেছেন: অনেক অনেক সুন্দর ও উপকারী পোস্ট।+++
প্রিয়তে।
১১| ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:২৭
হাসি .. বলেছেন: কিছুটা হলেও জানলাম বিষয়টা নিয়ে
++
১২| ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:২৯
ধৈঞ্চা বলেছেন: যে সকল ল্যাবে এই প্রক্রিয়ায় ফার্টিলাইজেশন করা হয় তাদের কাছে অনেক অনেক স্পার্ম স্যাম্পল সংরক্ষিত থাকে। কাজেই কোন বন্ধ্যা কাপল তাদের কাছে গেলে তারা স্বামীর স্পার্ম দিয়েই ফার্টিলাইজেশন করবে তা ১০০% বিশ্বাস করা ঠিক নয়। এখানে একটা সন্দেহ থেকেই যায়। আবার স্বামীর স্পার্ম পরীক্ষা করে যদি দেখে এটা দিয়ে ফার্টিলাইজেশন সম্ভব হবে না তবে তারা কাপলকে না জানিয়ে বিকল্প স্পার্ম দিয়ে কাজ সারে এবং তা গোপন রাখে। স্বামী বেচেরা জানতেও পারবেনা কার স্পার্ম দিয়ে তার স্ত্রীর ওভাম ফার্টিলাইজেশন করা হলো অর্থাদ সন্তানের বাবা কে?
আরো অনেক সমস্যা আছে, তবে সিদ্ধান্ত নিতে গেলে আরো ভেবে চিন্তে নেওয়াই ভাল অন্তত বিশ্বসযোগ্য কোন ল্যাব থেকে করানো ভাল।
যে সমস্যগুলো থাকলে টেষ্ট টিউব বেবী নেওয়া যায় না সেগুলো হলো:
১. স্বামী/স্ত্রীর স্পার্ম/ওভাম যদি ফার্টিলাইজেশনে অক্ষম হয়
২. জরায়ুতে ন্যাচারাল ফার্টিলাইজেশন হলেও হরমোনাল সমস্যার কারনে যাদের আর্লি এবর্শাণ হয়।
৩. ওভারিতে ম্যাটিউর ওভাম সৃষ্টি না হলে অর্থাৎ ওভারী পূর্ন ফাংশানিং না থাকলে।
এ ছাড়াও আরো কিছু সমস্যায় টেস্ট টিউব বেবীর চিন্তা করা যায় না। তবে টেস্ট টিউব বেবীর চিন্তা করার আগে উপরের ৩টা ব্যাপার অবশ্যই ক্লিয়ার হতে হবে। শুধুমাত্র ঐসব কাপল যাদের ন্যাচারাল ওভুল্যাশন (স্ত্রীর) ও ন্যাচারাল ফার্টিলাইজেশন হয়না তারাই টেষ্টটিউব বেবীর চিন্তা করতে পারবে, অন্যরা নয়।
আর একটি ব্যাপার, টেষ্ট টিউব বেবীর ক্ষেত্রে কখনোই পছন্দমতো ছেলে বা মেয়ে সন্তান নেওয়া সম্ভব নয়।
১৩| ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:১৩
রাতুল_শাহ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই- এই বিষয়ে খুব একটা জানা ছিল না। এখন হালকা পাতলা জানলাম।
১৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৪:২৮
একজন আরমান বলেছেন: আগে সম্যক ধারনা ছিল। এখন আরও পরিস্কার হল।
পোষ্টে +
১৫| ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫১
অমিয় উজ্জ্বল বলেছেন: ওপরে কয়েক জনের মন্তব্য থেকে বুঝলাম বন্ধ্যাত্ব সম্পর্কে তাদের ধারনা খুব একটা স্পষ্ট নয়। সম্ভবত লেখক ও এই বিষয়ে খুব বেশী ুকছু অবগত নন। (তিনি অবশ্য এক মন্তব্যে সেটা স্বীকার ও করেছেন, ব্যপার না তিনি যত টুকু জানেন কষ্ট করে লিখেছেন সবার সাথে শেয়ার েোরছেন সেটাই বেশী। ) এখানে আমি একটু যোগ করতে চাই।
সম্ভবত সবাই মনে করেন যে পুরুষের বন্ধ্যাত্বের কারণ একটাই সেটা হলো শুক্রানুর অভাব। সেটা আসলে ভুল ধারনা। নিষেকের জন্য একটি শুক্রানু ও একটি ডিম্বানুই যথেষ্ঠ। তবে যখন শুক্রানুর সংখ্যা প্রতি মিলি বীর্য তে একটি নিদিৃষ্ট পরিমানের নিচে চলে আসে তখন
শুক্রানুর চলন শক্তি কমে গেলেও তা নিষেকে অক্ষম হতে পারে। এই অবস্থাকে বলে এস্থেওনোস্পার্মিয়া।
বীর্য তে নাইট্রোজেনের মাত্রা বেড়ে গেলে ও বন্ধ্যাত্ব হতে পারে।এই অবস্থাকে বলে এজোস্পার্মিয়া।
অন্য দিকে ডিম্বানুর অভাবই নারীর বন্ধ্যাত্বের একমাত্র কারণ নয়। জরায়ু মুখে যে সারভাইকেল ফ্লুইড থাকে তার এসিডের মাত্রা বা পি এইচ লেভেল ও একটা বিষয়। এর কারনে নিষেকে সমস্যা হতে পারে।
অনেকের ডিম্বানুর ওয়ালেও সমস্যা থাকে যার ফলে ডিম্বানুতে শুক্রানু প্রবেশ করতে পারেনা।
আবার জ্ঞাত কোন কারণ ছাড়াই নিষেকে সমস্যা হতে পারে যাকে বলে ইডিওপ্যাথিক।
তো এই সব সমস্যা কাটিয়ে ওঠা যায় যদি নিষেকটা শরীরের বাইরে কৃত্রিম উপায়ে নিষেকের জন্য উপযুক্ত কোন পরিবেশে করা হয়। সেটাই আসলে টেস্টটিউব।
নিষিক্ত ডিম্বানুকে জরায়ুতে স্থাপন করলেই যে কাজ হয়ে গেল তা ও নয়। এর পর ও সমস্যা হতে পারে। জরায়ুর বিশেষ কিছু সমস্যার কারণে সেই নিষিক্ত ডিম্বানু বা ভ্রুন বেরিয়ে যেতে পারে। ফলে টেস্টটিউব বেবী মানেই যে বস্ধ্যাত্বের সমাধান তা নয় ।আইভিএফ এর ফেইলিউর রেট ৩০ শতংশের ও কিছু বেশী। আর অন্যের স্পারেমর ব্যাপারে যে আশংকা সেটা আসলে আশংকাই। এ বিষয়ে কিছু বলার নাই। কারন আপনি যখন ক্লিনিকে বাচ্চা প্রসব করাতে যাবেন তখন হাসপাতাল কতৃপক্ষ আপনার বাচ্চা বদলে দেবে এমন আশংকা ও আপনি করতে পারেন। বিশ্বাস করতে না পারলে পৃথিবীর কোন জায়গাই আপনার জন্য নিরাপদ নয়।
বন্ধ্যাত্ব খুব জটিল একটি সমস্যা। সব কথা এখানে একবারে বলা ও সম্ভব না। আপাতত মাথায় এটুকুই ছিল। লেখক কে ধন্যবাদ খুব দরকারী একটি বিষয় শেয়ার করবার জন্য।
১৬| ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৪
অমিয় উজ্জ্বল বলেছেন: কারেকশন: তবে যখন শুক্রানুর সংখ্যা প্রতি মিলি বীর্য তে একটি নিদিৃষ্ট পরিমানের নিচে চলে আসে তখন শুক্রানুর নিষেকের সম্ভাবনা কমে যায়।
১৭| ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৪
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: ২-১ টা ব্যাপার একটু ক্লিয়ার ছিলোনা ,এখন জানলাম +
১৮| ২৯ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ৮:০৩
রাসেল মেটামোরফোজ বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
১৯| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৩
সঞ্জয়ওঝা বলেছেন: ৭৬৫/১৯/২০/১৫/২০
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৩০
দারাশিকো বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। এই বিষয়ে খুব বেশী জানা ছিল না

শুকরিয়া