![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুনিয়া অস্থায়ী, আখিরাত চিরস্থায়ী।
মেয়েদের জন্য ইসলামী পর্দা কোনো প্রথাগত বিষয় নয় বরং এটা ইসলামী শরীয়তের ফরজ হুকুম আর পুরুষের চরিত্র রক্ষাকবজ। ইসলামী এই পর্দকে যদি কেউ প্রথা হিসাবে না নিয়ে ধর্মীয় ফরজ হুকুম হিসাবে মানে তাহলে সে মেয়ে কোনোদিনই তার ইজ্জদ-সম্মানকে অন্য পুরুষের কাছে বিলিয়ে দিতে পারে না এবং কোন সভ্য ছেলেরাও তাদের চরিত্রকে নষ্ট করার জন্য উৎসাহিত হবে না। উল্লেখ্য মেয়েদের যেমন শারীরিক পর্দার বিধান আছে তেমনই পুরুষেরও আছে বিভেকের পর্দা যা শারীরিক পর্দার চাইতেও হাজার গুন বেশি কঠিন। বর্তমান সমাজে পর্দাকে মুসলমানের উন্নতির পথে বাধা হিসাবে দেখা হচ্ছে অথচ যতদিন মুসলমান তাদের ধর্মীয় অনুশাসন সমূহ যথাযথ ভাবে পালন করতে ছিল ততদিন তারা নিজেরাও যেমন সুখে-শান্তিতে ছিল তেমনী অন্যন্য ধর্মীয় বিশ্বাসী মানুষের জন্য শান্তির মডেল ছিল। বিশ্বমানবতা মুসলমানদের জীবন-ব্যবস্থায় কোন কালিমা লেপনের সুযোগ পাচ্ছিলনা আর আজকের কিতাবী ধর্ম সেদিন মুসলমানরে জীবনে প্রতিফলিত হতো কিন্তু দুঃখ আজ এই জন্য যে, যে জাতি একদিন সমগ্র মানবজাতির তৃষণা নিবারন করতেছিল তারা নিজেরাই আজ তৃষণায় এমন ভাবে কাতর যে, তাদের অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে তুষণার্ত এই মুসলমান তাদের হাজার উজ্জর ইতিহাসকে ভুলতেই বসেছে। মাত্র কয়েক শতক বছর আগে ১৪৯২ সালে স্পেন থেকে দীর্ঘ ৮০০ বছরের ইতিহাসের অবসান হয়েছে । বর্তমান ইউরোপে যেনো মুসলমানদের অস্থিত্ব বুঝা যাচ্ছে না। যুগের পর যুগ দিল্লি মুসলমান শাসকগন শাসন করলেও আজ বর্তমান ইন্ডিয়া যেন মুসলমানের জন্য জল্লাদখানা। হায় মুসলমান বাঘের বাচ্চা হয়েও তোমরা কেনো ছাগলের ৩ নাম্বার বাচ্চার মতো মায়ের দুধ খাওয়ার জন্য অন্যের করুনার উপর বসে আছো? তোমাদের সোনালী ইতিহাসসমূহ কেনো জানতে চাও না? ধর্মীয় পর্দা মুসলমানদের উন্নতির পথে প্রতিবন্ধক নয় বরং উন্নতির সহায়ক এবং বেহাপনার/অশ্লিলতার পথে প্রতিবন্ধক। মহান আল্লাহ আমাদের সহায় হোন।
২| ০৯ ই মে, ২০১২ দুপুর ১২:১৫
amit_07 বলেছেন:
কোরান শরীফের আয়াত " তোমরা তোমাদের দৃষ্টিকে সংযত কর, লজ্জ্বাস্থানের হেফাজত কর"
প্রথমে চিন্তাকে সংযত করার কথা বলা হয়েছে, তারপর দেহকে ঢাকার কথা বলেছে।
০৯ ই মে, ২০১২ দুপুর ১২:৪৫
মোসাফির বলেছেন: চোখ হচ্ছে শয়তানের তির সমূহ হতে একটা তির। তাই চোখের হেফাজত সবার আগে। কারণ বোরকা পরেও যদি কোন মেয়ে অন্য গায়ের মাহরুম পুরুষকে ইচ্ছমতো দেখতে থাকে তাহলে সেও সমান গুনাহগার হবে। তেমনী পুরুষ সেতো মেয়েদের মতো বোরকা পরবে না সত্য কিন্তু তার নজরকে অবশ্যই অবশ্যই যে কোনো গায়ের মাহরুম মেয়ে হতে হেফাজত করতে হবে কারন চোখের পর্দা পুরুষ মহিলা সবার জন্যই ফরজ। না হয় সেও সমান গুনাহগার হবে। তবে চোখের পর্দার সাথে সাথে শারীরি পর্দাও ফরজ। সেটা পুরুষ-মহিলার জন্য আলাদা আলাদা তরতিবে তাতে কোনো সন্দেহ নাই।
৩| ০৯ ই মে, ২০১২ দুপুর ১২:৩০
অিপ্রয়ংবদা বলেছেন: যারা পর্দার বিরুদ্ধে কথা বলে তারা পর্দা জিনিসটা কি সেটাই বুঝেনা।
৪| ০৯ ই মে, ২০১২ দুপুর ১:৩৩
সিড বলেছেন: যারা পর্দার বিরুদ্ধে কথা বলে তারা পর্দা জিনিসটা কি সেটাই বুঝেনা।
সহমত
০৯ ই মে, ২০১২ দুপুর ১:৪৬
মোসাফির বলেছেন: দুঃখ তাদের জন্য যারা মুসলমান হয়েও ইসলামকে সহি ভাবে মানতে রাজি না। যে ধর্মীয় আইন কানুন সমূহ পুরাপুরি মানতে পারে না তারা গুনাহগার কিন্তু যারা ধর্মীয় অনুশাসনসমূহকে নিয়ে ঠাট্রা করে বা এর উপযোগীতা নিয়ে সমালোচনা করে তারা শুধু গুনাহগার তাই নয় বরং আরো অ----------------নে------------ক বেশি অপরাধী।
৫| ০৯ ই মে, ২০১২ বিকাল ৪:২২
চিন্তায় আছি বলেছেন: অিপ্রয়ংবদা বলেছেন: যারা পর্দার বিরুদ্ধে কথা বলে তারা পর্দা জিনিসটা কি সেটাই বুঝেনা।
পর্দাই নারীর স্বাধীনতা, মুক্তি ও উন্নতির সোপান
৬| ০৯ ই মে, ২০১২ রাত ৮:১৮
মাছুম হোসেন বলেছেন: আল্লাহ সকল মুসলমান নরনারীর হেফাজত করুন ......আমিন
১৪ ই মে, ২০১২ দুপুর ১২:৪৮
মোসাফির বলেছেন: আমিন।
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই মে, ২০১২ দুপুর ১২:০৪
েমাহাম্মদ কামরুল হাসান বলেছেন: সত্য বলার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।