![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তরল সাবান তৈরির ব্যবসা
সাবান আমাদের নিত্য প্রয়োজনীয় একটি দ্রব্য। প্রতিদিন নানান কাজে আমরা সাবান ব্যবহার করি। থালা-বাটি ধোয়ার জন্য বর্তমানে সাবানের পাশাপাশি তরল সাবান বা লিকুইড ডিশ ওয়াশও ব্যবহার করা হয়। থালা-বাসন ধোয়ার জন্য লিকুইড ডিশ ওয়াশ ঠিক গুঁড়া সাবানের মতো পরিস্কার পরিচ্ছন্ন করার কাজে ব্যবহৃত হয়। অল্প পরিমাণ তরল সাবানে অনেক ফেনা হয়। ব্যবহারে সুবিধার কারণে সাধারণত থালা-বাসন ধোয়ার জন্য তরল সাবান এখন অনেক বেশি ব্যবহৃত হচ্ছে। বিশেষ করে হোটেল রেষ্টুরেন্ট-এ প্লেট, গ্লাস, চামচ ইত্যাদি ধোয়ার জন্য তরল সাবান ব্যবহার করা হয়। যে কোন নারী বা পুরুষ তরল সাবান তৈরি করে সাবলম্বী হতে পারেন।
• বাজার সম্ভবনা
• মূলধন
• প্রশিক্ষণ
• প্রয়োজনীয় উপকরণ, পরিমাণ, মূল্য ও প্রাপ্তিস্থান
• তরল সাবান তৈরির নিয়ম
• আয় ও লাভের হিসাব
• সচরাচর জিজ্ঞাসা
ছবি: তরল সাবান
বাজার সম্ভাবনা
লিকুইড ডিস ওয়াশ বা তরল সাবান দিয়ে থালা বাসন ধোয়া খুব সহজ। অল্প পরিমাণ তরল সাবানে অনেক ফেনা হয় এবং সহজেই থালা বাসন পরিস্কার হয় বলে দিন দিন এর চাহিদা বাড়ছে। অনেক বাড়ীতেই এখন থালা বাসন ধোয়ার জন্য তরল সাবান ব্যবহৃত হয়। এছাড়া হোটেল বা রেস্টুরেন্টে এবং বিভিন্ন অনুষ্ঠানে খাওয়া দাওয়া শেষে প্লেট, গ্লাস, চামচ ইত্যাদি ধোওয়ার জন্য তরল সাবান ব্যবহার করা হয়।
মূলধন
লিকুইড ডিশ ওয়াশ বা তরল সাবান তৈরি করার জন্য স্থায়ী উপকরণ কিনতে প্রায় ৩০৬০ থেকে ৩৫৮০ টাকার প্রয়োজন হতে পারে। এছাড়া কাঁচামাল কেনার জন্য প্রায় ৪০০০ টাকার প্রয়োজন হবে। যদি ব্যক্তিগত পূঁজি না থাকে তাহলে মূলধন সংগ্রহের জন্য নিকট আত্মীয়-স্বজন, ঋণদানকারী ব্যাংক(সোনালী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক , রূপালী ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংক, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক)বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান (এনজিও)-এর সাথে যোগাযোগ করা যেতে পারে। এসব সরকারি, বেসরকারি ব্যাংক ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান (আশা, গ্রামীণ ব্যাংক, ব্রাক, প্রশিকা) শর্ত সাপেক্ষে ঋণ দিয়ে থাকে।
প্রশিক্ষণ
অভিজ্ঞ কোন ব্যক্তির সহকারী হিসেবে কিছু দিন কাজ করলে লিকুইড ডিশ ওয়াশ তৈরি করা শিখে নেয়া যাবে এবং ব্যবসার বিস্তারিত সম্পর্কে জানা সম্ভব হবে। এছাড়া স্থানীয় বেসরকারি কোন প্রতিষ্ঠান এ ধরণের প্রশিক্ষণ দেয় কিনা সে সম্পর্কে খোঁজ নিয়ে দেখা যেতে পারে।
প্রয়োজনীয় উপকরণ, পরিমাণ, মূল্য ও প্রাপ্তিস্থান
• স্থায়ী উপকরণ
উপকরণ পরিমাণ আনুমানিক মূল্য (টাকা) প্রাপ্তিস্থান
চুলা ১ টা ১০০-১২০ হার্ডওয়ারের দোকানে
প্লাস্টিকের বালতি ১ টা ৬০-৭০ তৈজসপত্রের দোকান
মিকচার মেশিন ১ টা ১০০০-১২০০ তৈজসপত্রের দোকান
স্টিলের পাত্র ১ টা ৩০০-৩২০ তৈজসপত্রের দোকান
মাপার যন্ত্র ১ টা ৩০০-৩৫০ ইলেকট্রনিক্স দোকান
মাপার পাত্র ১ টা ৩০০-৩২০ তৈজসপত্রের দোকান
ইলেকট্রিক হিটিং পাঞ্চ ১ টা ১০০০-১২০০০ ইলেকট্রনিক্স দোকান
মোট=৩০৬০-৩৫৮০ টাকা
• কাঁচামাল (১০০ লিটার লিকুইড ডিশ ওয়াশ তৈরির জন্য)
উপকরণ পরিমাণ মূল্য আনুমানিক (টাকা) প্রাপ্তিস্থান
জেনথাল গাম ২ কেজি ১২০০ কেমিক্যালসের দোকান
সোডিয়াম ট্রাই পলি ফসফেট ৪ কেজি ১২০০ কেমিক্যালসের দোকান
পানি ৯০ লিটার -
সোডিয়াম মেটাসিলিকেট ৪ কেজি ৪৪০ কেমিক্যালসের দোকান
ল্যাবসা ৪ কেজি ৮০০ কেমিক্যালসের দোকান
রঙ ৬ আউন্স ৫০ কেমিক্যালসের দোকান
পারফিউম/সুগন্ধী ১/২আউন্স ২০ পারফিউমের দোকান
মোট=৩৭১০ টাকা
তথ্যসূত্র : মাঠকর্ম, চকবাজার, ঢাকা, সেপ্টেম্বর ২০০৯।
লিকুইড ডিশ ওয়াশ তৈরির নিয়ম
1. প্রথমে একটি পাত্রে ৯০ লিটার আয়রনমুক্ত পরিস্কার পানি নিতে হবে।
2. পানি গরম করতে হবে। পানি একটু গরম হলে তাতে ২ কেজি জেনথাল গাম ধীরে ধীরে ঢালতে হবে।
3. জেনথান গাম মিকচার মেশিন দিয়ে গোলাতে হবে। গোলানো হয়ে গেলে মিশ্রণটা ২৪ ঘন্টা বা একদিন রেখে দিতে হবে।
4. ২৪ ঘন্টা বা ১ দিন পর এই মিশ্রনের সাথে ৪ কেজি সোডিয়াম ট্রাই পলি ফসফেট আস্তে আস্তে ঢালতে হবে এবং মিক্সার মেশিন দিয়ে ভালভাবে মেশাতে হবে।
5. এর পর এই মিশ্রণের সাথে ৪ কেজি সোডিয়াম মেটাসিলিকেট ধীরে ধীরে ভালোভাবে মেশাতে হবে।
6. এই মিশ্রণের সাথে ৪ কেজি ল্যাবসা ধীরে ধীরে মিক্সার মেশিনের সাহায্যে মিশাতে হবে।
7. এর পর এতে ১ কেজি ফরমালিন ঢেলে তা মিক্সার মেশিনের সাহায্যে গুলিয়ে নিতে হবে।
8. সব উপকরণ ভালোভাবে মিশানো হয়ে গেলে তাতে ৩ থেকে ৬ আউন্স রঙ মেশাতে হবে।
9. সুন্দর গন্ধের জন্য এই মিশ্রণের সাথে ১/২ আউন্স পারফিউম বা সুগন্ধী মিশাতে হবে।
• সাবধানতা
1. সব উপকরণ সঠিক পরিমাণে মিশাতে হবে।
2. মিশ্রণের সাথে পারফিউম মেশানোর পর বেশিক্ষণ খোলা রাখা যাবে না। কারণ, বেশিক্ষণ খোলা রাখলে সুগন্ধী হালকা হয়ে যাবে।
আয় ও লাভের হিসাব
লিকুইড ডিশ ওয়াশ তৈরি হয়ে গেলে বোতল বা প্যাকেট ভরে বাজারজাত করতে হবে। প্রতি প্যাকেট বা বোতল ২৫০ মি.লি. ধরলে ১০০ লিটার দিয়ে ৪০০ প্যাকেট লিকুইড ডিশ ওয়াশ তৈরি হবে।
• মোট খরচ
খরচের ক্ষেত্র আনুমানিক মূল্য (টাকা)
৪০০ প্যাকেট লিকুইড ডিশ ওয়াশ তৈরি করতে কাঁচামাল বাবদ খরচ ৩৭১০ টাকা
স্থায়ী উপকরণের অবচয় (ক্ষতি) বাবদ খরচ ১০-১৫ টাকা
যাতায়াত ও অন্যান্য খরচ ৫০০-৫৫০ টাকা
মোট খরচ ৪২২০-৪২৭৫ টাকা
তথ্যসূত্র : মাঠকর্ম, চকবাজার, ঢাকা, সেপ্টেম্বর ২০০৯।
• আয় ও লাভ
বর্তমান বাজারে ১ প্যাকেট লিকুইড ডিশ ওয়াশের দাম ২৫-৩০ টাকা
৪০০ প্যাকেট লিকুইড ডিশ ওয়াশের দাম ১০০০০-১২০০০ টাকা
৪০০ প্যাকেট লিকুইড ডিশ ওয়াশ তৈরিতে খরচ ৪২২০-৪২৭৫ টাকা
মোট লাভ ৫৭৮০-৭৭২৫ টাকা
বিনিয়োগ ও বিক্রয়ের উপর ব্যবসার লাভ-ক্ষতি ও আয় নির্ভর করে। অনেক সময় জিনিসপত্রের দাম উঠা-নামা করে। তাই এই ক্ষেত্রে হিসাব শুধুমাত্র ধারণা দেওয়ার জন্য। সেক্ষেত্রে লাভের পরিমাণ কম বা বেশি হতে পারে।
তথ্যসূত্র : মাঠকর্ম, চকবাজার, ঢাকা, সেপ্টেম্বর ২০০৯।
প্রয়োজনীয় স্থায়ী ও অস্থায়ী উপকরণগুলো কিনে বাড়ির বাড়তি একটি ঘরে বাসন পত্র ধোয়ার তরল সাবান তৈরি শুরু করা যায়। পরিবারের সবাই মিলে কাজ করা যায়। তাই সহজেই এই ব্যবসা করে স্বাবলম্বী হওয়া সম্ভব।
সচরাচর জিজ্ঞাসা
প্রশ্ন :১ লিকুইড ডিশ ওয়াশ কি কাজে ব্যবহৃত হয় ?
উত্তর : থালা বাসন ধোয়ার জন্য লিকুইড ডিশ ওয়শ ব্যবহার করা হয়।
প্রশ্ন : ২ ব্যবসা শুরু করার জন্য ঋণের প্রয়োজন হলে কি করতে হবে?
উত্তর : ঋণের প্রয়োজন হলে ঋণদানকারী ব্যাংক বা বেসরকারী প্রতিষ্ঠান (এনজিও)-এর সাথে যোগাযোগ করা যেতে পারে।
প্রশ্ন : ৩ তরল সাবান তৈরির পর কত দিন পর্যন্ত তা ব্যবহার করা যাবে ?
উত্তর : তরল সাবান সাবান তৈরির পর থেকে দুই বছর পর্যন্ত এর মেয়াদ থাকে।
________________________________________
কৃতজ্ঞতা স্বীকার
লিকুইড ডিশ ওয়াশ তৈরি সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহের জন্য গত ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ঢাকার চকবাজারের মোঃ সাইফুল ইসলামের সাক্ষাৎকার নেয়া হয়েছে। এছাড়া লিকুইড ডিশ ওয়াশ তৈরি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য জানার জন্য নিচের বইটির সাহায্য নেয়া হয়েছে:
1. ওহাব, ইয়াহিয়া বিন ,মার্চ-২০০৪, লিকুইড ডিশ ওয়াশ তৈরি ব্যবসা, মার্কেট এন্ড লাইভলিহুডস প্রোগ্রাম আইটিডিজি-বাংলাদেশ।
তথ্য সুত্রঃ জাতীয় ই তথ্য কোষ
আরও ব্যবসা ও ছবি সহ বিস্তারিত তথ্যের জন্যে নিছের লিঙ্কে
তরল সাবান তৈরির ব্যবসা
চানাচুর তৈরির ব্যবসা
রসুনের আচার তৈরি ব্যবসা
পিঠা ঘর
মোমবাতি তৈরির ব্যবসা
জাতীয় ই তথ্য কোষ থেকে সিরিয়ালি তথ্য খোজা ঝামেলার মনে হতে পারে, কিন্তু ব্যপক তথ্য পাবেন।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৮
কামরুল আলম চাদপুরী বলেছেন: ফরমালিন শুনলেই আমদের কেমন জানি মনে হয়। কিন্তু জানেন কি, ফরমানিল শক্তিশালি জীবাণুনাশক।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২১
কামরুল আলম চাদপুরী বলেছেন: এছাড়া যে দুই বছর মেয়াদ দিচ্ছেন, সেই সময় পর্যন্ত যাতে সাবান ভালো থাকে, সেজন্যে ফরমালিন।
২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১৯
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: পুস্টে ++++++++++++
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৬
কামরুল আলম চাদপুরী বলেছেন: পড়ার জন্যে আপনাকে +++++++
৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২৯
সকাল>সন্ধা বলেছেন: "তথ্যসূত্র : মাঠকর্ম, চকবাজার, ঢাকা, সেপ্টেম্বর ২০০৯"
অর্থ্যাত মাত্র ৪ বছর আগের কথা কিন্তু বর্তমান মুল্য আর আগের মূল্যের যে পার্থক্য তা কি বিবেনায় এনেছেন?
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৫
কামরুল আলম চাদপুরী বলেছেন: আগের মুল্যে মোট দশ হাজার লাগে, তাই নতুন হিসেবে বিশ বলেছি।
৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩০
সকাল>সন্ধা বলেছেন: অর্থ্যাত মাত্র ৪ বছর আগের কথা কিন্তু বর্তমান মুল্য আর আগের মূল্যের যে পার্থক্য তা কি বিবেচনায় এনেছেন?
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৮
কামরুল আলম চাদপুরী বলেছেন: মজার কথা হচ্ছে ফরমালিনের দাম কমেছে এবং মিক্সার মেশিনের দাম ও কমেছে।
৫| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৯
ঢাকাবাসী বলেছেন: ভাল পোষ্ট।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৯
কামরুল আলম চাদপুরী বলেছেন: পড়ার জন্যে ধন্যবাদ।
৬| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪১
আতিক একটেল বলেছেন: মিশ্রণ করার সময় কি রকম সতকতা নিতে হবে, যেমন মাস্ক ব্যবহার, কি রকম
Health safety নিতে হবে বিস্তারিত জানালে ভাল হত।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১২
কামরুল আলম চাদপুরী বলেছেন: হ্যা, নিরাপত্তা তো দরকার, কিন্তু বিসিকে আমি যে কারখানা দেখেছি, তারা কোন নিরাপত্তা ব্যবস্থাই নেয় নি।
এপ্রন পরবেন, মাস্ক পরবেন, গ্লাবস পরবেন।
৭| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১০
েজ আলম বলেছেন: দারুন উপকারী পোস্ট। তবে আতিক একটেল এর কথার মত আমিও জানতে চা সতর্কতা সম্পর্কে।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪২
কামরুল আলম চাদপুরী বলেছেন: সত্যি যদি উপকারে লাগে, তথ্য টি সংগৃহীত , মনে করলাম হয়ত শেয়ার করলে কারো উপকারে লাগলেও লাগতে পারে।
আরও তথ্যের জন্যে জাতীয় ই তথ্য কোষের সাহায্য নিতে পারেন।
৮| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৪
ফাহিমাইকরি বলেছেন: নিচের কিছু প্রশ্নরে উত্তর দিবেন, যদি জানা থাকে-
১. এই সাবান তৈরী কারখানার জন্য সরকারী কোন অনুমোদন লাগবে কি? লাগলে কি করতে হবে?
২. ট্রেড লাইনন্সেন লাগবে কি?
৩. ছোট আকারে করতে চাইলে প্রসাশন থেকে কি কোন জামেলা হবে কি?
মুল কথা হল আমি ব্যবসা সম্পর্কে কিছু যানি না। যদি প্রথম থেকে কিভাবে শুরু করা যায়, বলতেন তবে উপকার হত।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১১
কামরুল আলম চাদপুরী বলেছেন: অনুমোদন সহ বিস্তারিত তথ্যের জন্যে নিছের বইটি পড়তে পারেন। সুন্দর ভাষায় দেয়া আছে।
ওহাব, ইয়াহিয়া বিন ,মার্চ-২০০৪, লিকুইড ডিশ ওয়াশ তৈরি ব্যবসা, মার্কেট এন্ড লাইভলিহুডস প্রোগ্রাম আইটিডিজি-বাংলাদেশ।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৬
কামরুল আলম চাদপুরী বলেছেন: আর যদি সত্যি শুরু করতে চান, সেক্ষেত্রে আমার মতামত হচ্ছে আপনি উচ্ছ শিক্ষিত হলেও কিছুদিন (অন্তত দুই তিন মাস) হাতে কলমে প্রশিক্ষন নিয়ে নিয়েন। প্রয়োজনে মাগনা খেটে। দেখবেন আরও বেশি উন্নতি করতে পারবেন। আর যদি না চান, তাহলে এই রকম কাজে অভিজ্ঞ কর্মচারী নিয়োগ করতে পারেন।
৯| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৭
কামরুল আলম চাদপুরী বলেছেন: ভাই, সুন্দর প্রশ্ন করেছেন,
১। অনুমোদন লাগবে, এবং বি.এস. টি . আই থেকে অনুমোদন নিতে হবে, পরিচিত লোক না থাকলে সাধারনত ঝামেলা করে। কিন্তু সরকারি তথ্য মতে কোন ঝামেলা হয় না, বরং সরকার আর্থিক সাহায্য দিয়ে থাকে ব্যাংকের মাধ্যমে, কিন্তু বাস্তব চিত্র একটু ভিন্ন। তাই আমাদের ঘুর পথে যেতে হয়। সব যদি ডিজিটাল হত তাহলে হয়ত এত সমস্যা হত না। বি.এস. টি . আই শুধু শুধু ঘুরাতে পারে, অথচ যারা অনুমোদন নেয় না, তারা দিব্যি ব্যবসা করে যাচ্ছে।
১০| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪১
ফাহিমাইকরি বলেছেন: আমি একজন এর কাছে জনাতে পারলাম যে, এক লোক ২০০৫/৬ এর দিকে মোমবাতী বানানো শুরু করে কিন্তু তত্বাবদায়ক সরকারের আমলে প্রসাশন থেকে কেস খাইছে এবং জরিমানা হইছে। জরিমানা এই পরিমান হইছে যে তার স্মপত্তি বিক্রি করে তা পরিশোধ করে এমন কি তার থাকার ঘর পযর্ন্ত বিক্রি করতে হইছে, উল্লেখ্য যে, সে সরকারী কোন অনুমোদন নিছিলো না। এখন আমি ভাবতে ছি যদি অনুমোদন ছাড়া করি তবে, ঐ রকম কোন ঘটনা ঘটে । জেলের ভাত খাওয়া ছাড়া কোন উপায় থাকবে না। তাই আপনার কাছে বিস্তারিত জানতে চাইলাম।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫২
কামরুল আলম চাদপুরী বলেছেন: বৈধভাবে যেকোনো ব্যবসা পরিচালনার জন্য ট্রেড লাইসেন্স করা বাধ্যতামূলক। সাধারণত সিটি করপোরেশন ও মেট্রোপলিটন এলাকার বাইরে ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা, উপজেলা বা জেলা পরিষদ এই লাইসেন্স প্রদান করে থাকে। ব্যবসা ছাড়া অন্য কোনো উদ্দেশ্যে এটি ব্যবহারযোগ্য নয়।
ঢাকায় কীভাবে আবেদন করবেন?
ঢাকা সিটি করপোরেশন (উত্তর ও দক্ষিণ) তার নাগরিকদের সেবা দেওয়ার জন্য সিটি করপোরেশনকে কতগুলো অঞ্চলে বিভক্ত করেছে। এর মধ্যে উত্তর সিটি করপোরেশনের পাঁচটি এবং দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের পাঁচটি অঞ্চল রয়েছে। আপনার প্রতিষ্ঠানটি যে অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত, ওই অঞ্চলের অফিস থেকেই লাইসেন্স সংগ্রহ করতে হবে। ট্রেড লাইসেন্সের জন্য সিটি করপোরেশনের দুই ধরনের ফরম রয়েছে। আপনি যে ধরনের ব্যবসা করছেন বা করতে ইচ্ছুক, তার ওপর ভিত্তি করে ফরম নেবেন। ফরম পূরণ করে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও ছবি জমা দিয়ে মূল ট্রেড লাইসেন্স বই সংগ্রহ করতে হবে। সিটি করপোরেশনের দ্বারা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে তদন্ত হতে পারে এবং এর প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে নির্দিষ্ট পরিমাণ লাইসেন্স ফি পরিশোধের মাধ্যমে লাইসেন্স দেওয়া হবে।
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের স্থানটি নিজের হলে সিটি করপোরেশনের হালনাগাদ করের রসিদ এবং ভাড়ায় হলে ভাড়ার চুক্তিপত্র বা রসিদ আবেদনপত্রের সঙ্গে দাখিল করতে হবে। এ ছাড়া আবেদনপত্রের সঙ্গে তিন কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে নির্ধারিত নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে অঙ্গীকারনামা দাখিল করতে হবে। প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানি লিমিটেড হলে মেমোরেন্ডাম অব আর্টিকেলস ও সার্টিফিকেট অব ইনকরপোরেশন দিতে হবে। প্রস্তাবিত প্রতিষ্ঠান, কারখানা বা কোম্পানির পার্শ্ববর্তী অবস্থান বা স্থাপনার নকশাসহ ওই স্থাপনার মালিকের অনাপত্তিনামাও দাখিল করতে হবে। এসব ছাড়াও বিভিন্ন ধরনের প্রতিষ্ঠানের জন্য বিভিন্ন কাগজপত্র জমা দিতে হয়। যেমন শিল্পপ্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে ওপরের সব দলিলের সঙ্গে পরিবেশসংক্রান্ত অনাপত্তিপত্র, প্রতিষ্ঠানের অবস্থান চিহ্নিত মানচিত্র ও অগ্নিনির্বাপণ প্রস্তুতিসংক্রান্ত প্রত্যয়নপত্র দিতে হবে। ক্লিনিক বা ব্যক্তিগত হাসপাতালের ক্ষেত্রে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের অনুমোদন, ছাপাখানা ও আবাসিক হোটেলের ক্ষেত্রে ডেপুটি কমিশনারের অনুমতি, রিক্রুটিং এজেন্সির জন্য মানবসম্পদ রপ্তানি ব্যুরো কর্তৃক প্রদত্ত লাইসেন্স, অস্ত্র ও গোলাবারুদের জন্য অস্ত্রের লাইসেন্স, ট্রাভেল এজেন্সির ক্ষেত্রে সিভিল এ্যাভিয়েশনের অনুমতিপত্র, সিএনজি স্টেশন বা দাহ্য পদার্থের ক্ষেত্রে বিস্ফোরক অধিদপ্তর বা ফায়ার সার্ভিস ও পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হবে।
লাইসেন্স নবায়ন
লাইসেন্স নবায়ন একটি নিয়মিত প্রক্রিয়া। একটি লাইসেন্সের মেয়াদ এক বছর এবং এর মেয়াদ শেষ হওয়ার তিন মাসের মধ্যে আবেদন করতে হবে। এ জন্য আগের ট্রেড লাইসেন্স নিয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত আঞ্চলিক কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। দায়িত্বপ্রাপ্ত আঞ্চলিক কর কর্মকর্তা নবায়নকৃত লাইসেন্স প্রদান করবেন। লাইসেন্স নবায়ন ফি নতুন লাইসেন্স ফির সমান। এই ফি আগের মতোই ফরমে উল্লিখিত ব্যাংকে জমা দিতে হবে।
কত টাকা ও কত দিন লাগে?
লাইসেন্স ফি ব্যবসার ধরনের ওপর নির্ভর করে কমবেশি হতে পারে। এই ফি সংশ্লিষ্ট অফিসে রসিদের মাধ্যমে জমা দিতে হবে। লাইসেন্স ফি সর্বনিম্ন ২০০ থেকে সর্বোচ্চ ২৬ হাজার টাকা পর্যন্ত হতে পারে। একটি লাইসেন্স পেতে তিন থেকে সাত দিন সময় লাগতে পারে।
লাইসেন্স বাতিল
মিথ্যা বা অসম্পূর্ণ তথ্য দিলে, লাইসেন্সে উল্লিখিত শর্তাবলি এবং সিটি করপোরেশনের আইন ও বিধি মেনে না চললে লাইসেন্স বাতিল হতে পারে। এ ছাড়া লাইসেন্স গ্রহীতার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে। তবে যেকোনো ব্যবস্থা নেওয়ার আগে গ্রহীতাকে কারণ দর্শানোর সুযোগ দিতে হবে।
বিস্তারিতঃ
Click This Link
Click This Link
১১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৪
ফাহিমাইকরি বলেছেন: ওহাব, ইয়াহিয়া বিন ,মার্চ-২০০৪, লিকুইড ডিশ ওয়াশ তৈরি ব্যবসা, মার্কেট এন্ড লাইভলিহুডস প্রোগ্রাম আইটিডিজি-বাংলাদেশ, এই বই টা কি নীল ক্ষেতে পাওয়া যাবে???
ধন্যবাদ আপনার কমেন্ট করার জন্য।
১২| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৬
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: চমতকার পোস্ট। দারুণ লাগল ভাই।
১৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩৫
tushar0003 বলেছেন: ভাই বই টা কোথায় পাওয়া যাবে, বই মেলায় কি পাওয়া যাবে?
১৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:০৯
দুঃখ হীন পৃথিবী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনার পোষ্টের জন্য, বর্তমানে আমরা হাসিনা খালেদা ছাড়া তেমন কোন লিখা শেয়ার করতে আগ্রহী নই।
১৫| ২৪ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:২০
চুক্কা বাঙ্গী বলেছেন: কাজের পোস্ট। প্রিয়তে নিলাম।
১৬| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:১২
িনয়ামুল কারীম মানসুর বলেছেন: আমি ব্যাবসাটি করতে চাই । কিভাবে শিখবো?কোথায়? বিক্রি করবো কোথায়?কিভাবে? উল্লেখ্য,আমি ঢাকার যাত্রাবাড়ীতে থাকি ।
১৭| ২০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:১৬
িনয়ামুল কারীম মানসুর বলেছেন: পোষ্টটি চ্যালেন্জের সাথে নিলাম ।প্রিয়তে রাখলাম । হেল্প করলে খুশী হবো ।
১৮| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:১০
আবাবিল৬৯১৯ বলেছেন: আমি ব্যবসাটি আমেরিকায় করতে চাই । কাচা মাল পাবো কোথায়?
১৯| ১৫ ই মার্চ, ২০১৫ ভোর ৪:১১
নিশি মানব বলেছেন: আমি এই কাজটা সরাসরি হাতে কলমে শিখতে চাই।
কিভাবে কই করতে পারি?
২০| ১৫ ই মার্চ, ২০১৫ ভোর ৪:৪৩
রাফা বলেছেন: মনে হয় অনেক মানুষের কাজে লাগবে পোষ্ট-টি।ভালো তথ্য দিয়েছেন।ব্যাবসা করতে হলে সরকারি অনুমোদন নিয়েই করা ভালো।এতে লাভ কিছু কম হলেও দেশের অনেক লাভ।
ধন্যবাদ,কামরুল আলম চাদঁপুরি।
২১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৩:০৯
এস. আর. হোসাইন বলেছেন: খুবি উপকারী পোস্ট, আমার অনেক উপকারে আসবে। আমি আপনার কাছে এবেপারে আরও কিছু তথ্য চাচ্ছি, আমি আপনার হেল্প পেতে পারি??
২২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১৯
ইমরান হাসান মেহেরপুর বলেছেন: ভাই আমি আপনার সাথে সরা সরি দেখা অথবা কথা বলতে চাই। ০১৭৪৩২৮৪৭৪৭। আপনার নাম্বার দেয়া যাবে ভাই
২৩| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:১৩
রাজী্ বলেছেন: মাত্র 10000 টাকা আয় করুন 8000 হাজার টাকা বিনিয়োগ করে।
যারা চাকরী করতে চায় না তাদের জন্য এ পোষ্ট । বসের খবর দারি থেকে মুক্তি পেতে যে কেউ এ ব্যবসাটি করতে পারেন। শিক্ষিতি / অশিক্ষিত যে কেউ এ ব্যবসাটি করেতে পারেন। ব্যবসা কোন অসম্মানের বিষয় নয়। ভারতে প্রত্যেক ঘরে ঘরে অর্নাস কমপ্লিট করা ছেলে মেয়ে আছে। তাদের দেশে বেকার আমাদের দেশে তুলনায় বেশি । কিন্তু তারা লেখা পড়া শিখে কেউ বাসের ড্রাইভার , হেলপার , অথবা কেউ তরকারি বিক্রি করছে , হয়ত কেউ ফল বিক্রি করছে ।কিন্তু তাদের সম্মান কোন ভাবে কমছে না। কারন তারা জানে কোন কিছুতে অসম্মানি নেই । তারা জানে বৈধ উপায়ে ব্যবসা করছে । চুরি ত করছে না। কিন্তু আমাদের দেশে বিভিন্ন অবস্থান। আপনি পড়া শুনা শেষ করে বসে আছেন কিন্তু আপনাকে কেউ চাকরি দিবে না। যদি আপনি ছোট খাট একটা ব্যবসা করেন দেখবেন আশেপাশের মানুষ কিন্তু আপনাকে হেয় করার চেষ্টা করবে। এটা সমাজের একটা কালচার । আমি আপনাদের বলব আমি কষ্টে থাকলে কেউ এক টাকা দিয়ে সাহায্য করবে না। বরং আপনাকে হেয় করবে ।
আমি চা পাতার ব্যবসার কথা বলছি ।
খুব অল্প টাকা বিনয়োগ করে যে কউ শুরু করতে পারেন এ ব্যবসা । আমাদের চারপাশে অসংখ্য চায়ের দোকান আছে । প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ চা খাচ্ছে এসব দোকান থেকে। আর যারা চা বিক্রি করছে, তারা প্রতিদিন ১ থেকে ২ কেজি পর্যন্ত চা পাতা বিক্রি করছে । আপনি আপনার আশে পাশের মাত্র ৩৪টি চায়ের দোকানকে টার্গেট করুন। ধরুন আপনি ৩৪টি চায়ের দোকান ঠিক করেছেন যারা আপনার কাছ থেকে প্রতিদিন আধা কেজির ১ প্যাকেট চা কিনবেন।দোকানীরা আধা কেজির ১ প্যাকেট চা পাতা ১৪০ টাকা থেকে ১৬০ টাকা দরে বিভিন্ন কোম্পানীর কাছ থেকে কিনে। আপনি তাদেরকে এর চেয়েও কম দামে সরবরাহ করবেন। আপনি ভাল মানসম্পন্ন চা ১২০-১২৫ টাকা দরে কিনতে পারবেন। ধরুন আপনি ১২০ টাকা দরে কিনে দোকানীকে ১৩০ টাকা দরে দিলেন। তাহলে দোকানী এখানেই ১০-২০ টাকা লাভকরতে পারবে। আর আপনার লাভ হবে ১০ টাকা প্রতি প্যাকেটে । তাহলে ৩৪ প্যাকেটে আপনার লাভ হবে ৩৪০ টাকা প্রতিদিন । আপনার ইনভেস্ট ৪০৮০ টাকা ৩৪ প্যাকেটে(১২০ টাকা প্রতি প্যাকেট) । তাহলে ৩০দিনে আপনার লাভ হবে ১০২০০ টাকা । এখন প্রশ্ন , ৩০ দিনে তো আমাকে ১০২০ প্যাকেট চায়ের জন্য ১২২৪০০ টাকা দরকার । আমি বলব , না আপনাকে এত টাকা ইনভেস্ট করতে হবে না । আপনার একদিনে ইনভেস্ট ছিল ৪০৮০টাকা , এটাকে শুধু ডাবল করবেন অথ্যাৎ ৮১৬০ টাকা হলেই আপনার হবে। কিভাবে ? আপনি যে সব দোকানীকে চা পাতা দেবেন, তাদের কাছ থেকে নগদ টাকা নেওয়ার চেষ্টা করবেন। এসব ছোট দোকানদাররা নগদ লেনদেন করে । যদি নগদ নিতে না পারেন, তাহলে পরের দিন অবশ্যই তারা দিয়ে দেবে। তাই আপনাকে ১ প্যাকেটদোকানে দিয়ে পরের দিন টাকা নিতে হবে এবং আরেকটি প্যাকেট তাদেরকে দিতে হবে । অথ্যাৎ এক প্যাকেটের পুজি আপনাকে মার্কেটে রাখতে হবে আর এক প্যাকেটেরপুজি দিয়ে আপনার মাল কিনে রাখতেহবে পরের দিন তাদেরকে দিয়ে । এভাবে আপনি দুটো পুজি ৪০৮০ + ৪০৮০ = ৮১৬০ টাকা ইনভেস্ট দিয়ে মাসে ১০২০০ টাকা লাভ করতে পারবেন অনায়াসে।
এটা আমি বাস্তব জীবনে প্যাকটিস করেই আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম
আমার কথায় কে উ মাইন্ড করবেন না । এটা আসলে আমাদের দোষ না, দীর্ঘ দিন ধরে আমাদের সমাজে এ ধরনের রীতি বা মানসিকতা চালু হয়ে আসছে, সহজে এ থেকে আমরা মুক্তি পাব না । তবে এ ধরনের মানসিকতা থেকে আমাদেরকে মুক্ত হতে আপ্রাণচেষ্টা করতে হবে । শ্রমকে মূল্য দিতে হবে। তবে হ্যা, যারা নিজেরা চা পাতা বা এ ধরনের ছোট খাট আইটেম নিয়ে মাঠে নামতে পারবেন না , তারা নিজেরা না নেমে বেকার কোন লোককে দিয়ে কাজ করাতেপারেন।
কৃতজ্ঞতাঃ
০১৮১৪৩৯৩০৬০
রাজীব মজুমদার
বিস্তারিত জানতে লগ ইন করুন সেইফলি চা
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১৩
কলাবাগান১ বলেছেন: Soothing Liquid Soap (made with 1 kg of Formalin!!!!)