নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্বপ্ন মূর্তির ছায়া

প্রত্যেক মানুষই কম বেশি কল্পনাবিলাসি। এমন একদিন ছিলো সেদিন আমি একটু বেশিই কল্পনাবিলাসি ছিলাম। আজ শুধু কল্পনা নয় স্বপ্ন দেখতেও ভয় পাই। আমি আবার স্বপ্ন দেখতে চাই........

এস. এম কামরুল হাসান পলাশ

এই মূহুর্তে আপনি যার প্রোফাইটি দেখছেন, তিনি ঘুমাতে খুব পছন্দ করেন। তবে অতি দুঃখের বিষয় পছন্দের কাজ করার সুযোগ তার জীবনে খুব একটা আসে না। চোর, ডাকাত, পুলিশ, গুন্ডা, বদমাশ তিনি খুবই অপছন্দ করেন কিন' হায়! পেশায় একজন এ্যাডভোকেট হওয়ার কারনে এদের নিয়েই কারবার!

এস. এম কামরুল হাসান পলাশ › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাসসুন্দরী দাসী-বাংলা সাহত্যিরে প্রথম পূর্ণাঙ্গ আত্মজীবনী রচনাকার

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৫৭



রাসসুন্দরী আমাদের রাজবাড়ীর অখ্যাত এক গ্রামের বধূ । রাজবাড়ী জেলার 'ভর রামদিয়া' গ্রামে বসে দেড়শো বছর আগে নিজেকে লেখিকা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করেন তিনি। নির্দিষ্ট কোন এলাকার সীমানায় তাকে আসলে বাঁধা যায় না। রাসসুন্দরী এমন এক নারী, এমন এক ব্যক্তিত্ব যিনি পিঞ্জরে বাঁধা থেকেও একান্ত মানসিক শক্তির জোরেই দূর আকাশে মুক্ত ডানা মেলতে পেরেছেন। এখন থেকে ঠিক দুশো বছর আগে রাসসুন্দরীর জন্ম। পাবনা জেলার পোতাদিয়া গ্রামে এক বর্ধিষ্ণু পরিবারে ১৮০৯ খ্রিস্টাব্দে তার জন্ম। পিতা পদ্মলোচন রায় রাসসুন্দরীর অতি শৈশবে মারা যান। কন্যা হিসেবে জন্ম নিলেও মা এবং অন্যান্য পরিজনের কাছে তিনি খুব আদুরে ছিলেন। রাসসুন্দরীর পরিজনেরা অতিমাত্রায় রক্ষণশীল ছিলেন না। ছোটবেলা থেকেই দৈহিক রূপের কারণে সবাই তাকে 'সোনার পুতলী' বলতো। ছোটবেলা থেকে মায়ের হাতে শাঁখা বা শরীরে কোন গয়না না দেখে রাসসুন্দরীর বিশ্বাস ছিল তার মায়ের বিয়ে হয়নি। আট বছর বয়সে অন্যের মুখে বাবা হিসেবে পদ্মলোচন রায়ের নাম শুনে ভীষণ মানসিক দ্বন্দ্বে পড়ে যান তিনি। 'এত দিবস আমি জানিতাম, আমি আমার মায়ের কন্যা'। রাসসুন্দরীর জীবনে তাঁর মায়ের আদর্শ এবং ভূমিকা ছিল অপরিসীম। বাবার বাড়ির বিগ্রহের নাম 'দয়ামাধব' শ্বশুর বাড়ির 'মদন গোপাল'। ১২ বছর বয়সে বিয়ে হয় রাসসুন্দরীর। রাসসুন্দরীর বিয়ে হয়েছিল রাজবাড়ী জেলার 'ভর রামদিয়া' গ্রামের জোতদার ও অবস্থাপন্ন এক পরিবারে। স্বামী নীলমনি সরকার। তিনি শ্বশুরবাড়ি যখন প্রথম এলেন তখন শাশুড়ি জীবিত। তিনিই পরিবারের প্রধান। ক্রমে তিনি অসুস্থ হলেন। এক সময় মারা গেলেন। সংসারের কর্তৃত্ব এল রাসসুন্দরীর ওপর। দেওর-ভাসুর কেউ ছিল না। কিন্তু একে একে তিন ননদ বিধবা হয়ে সংসারে এল। তাদেরকেও মেনে চলতে হতো পদে পদে। এরই মধ্যে এক এক করে বারোটি সন্তানের মা হয়েছেন। ক্রমে পুত্রবধূ, জামাতা, নাতি, নাতনী। সংসারের এক অবস্থা থেকে আর এক অবস্থায় নিজের অবস্থান পাল্টেছে। শরীরের, মনের পরিবর্তন হয়েছে। ভূমিকা পাল্টে গেছে। এই সব কিছুই সবিস্ময়ে বিশ্লেষণ ও লক্ষ্য করেছেন রাসসুন্দরী। তার ভাষায় এক সময়_ 'নতুন বউ নামটি বাদ গেল। মা, বউ, বউঠাকুরানী, বাবুর মা, কর্তা মা, কর্তা ঠাকুরানী এই প্রকার অনেক নতুন নতুন নাম হইল। এককালে বাল্যকাল পরিবর্তিত হইয়া আমি একজন পুরাতন মানুষ হইলাম।' নিজেই বিস্মিত হতেন নিজের পরিবর্তনে 'আমি এখন আচ্ছা একজন গৃহস্থ হইয়াছি এ আবার কি কা-। এখন অধিকাংশ লোক আমাকে বলে কর্তা ঠাকুরানী। দেখা যাক, আরও কী হয়'। নারী হিসেবে এই সমাজে জন্মে যে বিড়ম্বনা তা প্রতিমুহূর্তে রাসসুন্দরী উপলদ্ধি করেছেন। ব্যক্তি মানুষ হিসেবে নারী হিসেবে বঞ্চনার দিকগুলো তিনি সুচিহ্নিত করেছেন। ধীর গতিতে, শান্ত মেজাজে, সুকোমল স্পর্শে সংসারে তিনি সব সময় কল্যাণী নারী হিসেবে সকলের কাছে পরিচিত হয়েছেন। কিন্তু তার মনের মধ্যে সব সময়ের দ্বন্দ্বের যে ওঠানামা, নিজেকে প্রকাশের জন্যে অস্থিরতা, নিজেকে প্রকাশের জন্যে যে ব্যাকুলতা তা যদি তিনি প্রায় ৬০ থেকে ৮৮ বছর বয়স পর্যন্ত সময় ধরে না লিখে যেতেন তাহলে এক অবগুণ্ঠিত সাধারণ নারীর অসাধারণত্ব চেনাজানার আড়ালেই থেকে যেত।রাসসুন্দরীর জীবনের সবচেয়ে বড়ো নিষ্ঠার, একাগ্রতার ও ধৈর্যের জায়গা ছিল তার লেখাপড়া শেখাটা। যে যুগে তিনি জন্মেছিলেন সে যুগে মেয়েদের লেখাপড়া শেখাটা রীতিমতো সামাজিক অপরাধ হিসেবে পণ্য হতো। ১৮৭৬ সনে রাসসুন্দরীর ৬৭ বছর বয়সে প্রথম বইটি ছাপা হয়। পরবর্তীতে বিভিন্ন সময় বইটির সংস্কারণ প্রকাশিত হয়। তার ৮৮ বছর বয়স পর্যন্ত তিনি লিখতেই থাকেন। সম্পাদক ও প্রকাশকদের মতে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের প্রথম পূর্ণাঙ্গ আত্মজীবনী রাসসুন্দরী'র লেখা 'আমার জীবন' সেই হিসাবেও তার লেখার মূল্যায়ন অপরিসীম।রাসসুন্দরীর সহজ-সরল ব্যক্তিত্বকে আমরা খুঁজে পাই তার লেখায়। তারই মতো তার ভাষা এবং প্রকাশ অত্যন্ত অনায়াস ও সরল। বারবারই যে কথাটি না বললে নয়, তিনি তার জীবনে সাংসারিক সমস্ত দায়দায়িত্ব অত্যন্ত সুষ্ঠু এবং বিচক্ষণতার সাথে পালন করেছেন। কিন্তু সংসারের বিষয় ঐশ্বর্যের মোহ তাকে কখনো স্পর্শ করেনি। মায়ের মৃত্যু, ১২টি গর্ভজাত সন্তানের মধ্যে চোখের সামনে সাত সাতজনের মৃত্যু; নাতি-নাতনীর মৃত্যু, তাকে প্রচ- কষ্ট দিয়েছে। শেষ বয়সে এসে স্বামী হারিয়েছেন। স্বামীর প্রতি সমীহ ছিল। উচ্ছ্বাস ছিল না। সে যুগের প্রভাবশালী সামন্ত জোতদার পরিবারের বউ হিসেবে স্বামীর প্রতি স্ত্রীর দায়িত্বকর্তব্য পালনে ত্রুটি করেননি। স্বামীর মৃত্যুতে বলেছেন_ 'এক্ষণে শেষ দশাতে বৈধব্য দশা ঘটিয়েছে। কিন্তু একটি কথা বলিতেও লজ্জা হয়। শুনিতেও দুঃখের বিষয় বটে। _শত পুত্রবতী যদি পতিহীন হয়।তথাপি তাহাকে লোকে অভাগিনী কয়_বাস্তবিক যদি আর কিছু না বলে তুমি বিধবা হইয়াছ, কথাটি বলিতেই চাহে'। সে যুগের বিধবা হিন্দু নারীর চুল কেটে ফেলতে হতো। এ বিষয়েও সমাজকে তিনি কটাক্ষ করেই কথা বলেছেন। স্বামী ছাড়া নারী সমাজের চোখে হেয় এই মানসিকতাকে তিনি প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন।রাসসুন্দরীর জীবন সম্পূর্ণভাবে নিজের হাতে গড়া। পরিপূর্ণ ব্যক্তিত্ব নিয়ে নিজেকে তিনি প্রতিষ্ঠা করেন। প্রবল প্রতিপত্তিশালী স্বামী অর্থাৎ কর্তা ব্যক্তির অনুপস্থিতিতে তার বিনা অনুমতিতে প্রজাদের দুঃখ-কষ্ট লাঘবের জন্যে পার্শ্ববর্তী তেতুলিয়া গ্রামের মীর আমুদে নামের প্রতিপত্তিশালী জোতদারকে চিঠি দিয়ে ডেকে আনেন। এবং তার সাথে তিন পুরুষের চলমান মামলা-মোকদ্দমার লিখিত আপোষ নিষ্পত্তি করেন। এক হাত ঘোমটা দেওয়া এক অন্তঃপুরবাসিনীর এই দুঃসাহস তার বলিষ্ঠ ব্যক্তিত্বের পরিচয় বহন করে। এই ব্যক্তিত্বের কাছে কর্তা ব্যক্তিটিও শেষ পর্যন্ত বিনত হতে বাধ্য হন।৯০ বছর বয়সে রাসসুন্দরী (ইং ১৮৯৯ সনে) মারা গেছেন। প্রায় একশত বছরের সামাজিক পরিবর্তনকে কিছুটা হলেও তিনি প্রত্যক্ষ করেছেন। তার ৮৮ বছর বয়সের লেখায় বারবার এসেছে মেয়েদের লেখাপড়ার সুযোগ সৃষ্টি হওয়ার কথা। তিনি অত্যন্ত আনন্দ পেয়েছেন এই পরিবর্তনে। রক্ষণশীল সামন্ত সমাজের মন মানসিকতার বিরুদ্ধে তার অবস্থান অত্যন্ত স্বচ্ছ এবং সুদৃঢ়। আমরা যদি এই মহীয়সী নারীর সঠিক মূল্যায়ন করতে না পারি, সে ব্যর্থতার দায়ভার আমাদের।রাসসুন্দরী প্রথাগতভাবে নিজের নামের শেষে 'দাসী' ব্যবহার করেছেন। পরবর্তী যুগ তাকে 'দেবী'র সম্মান দিয়েছে।আমরা শুধু এটুকুই বলবো, আমরা যারা বিভিন্ন মানবাধিকার বা নারীর মানবাধিকার আন্দোলনের কর্মী হিসেবে দাবি করি, আমরা যারা বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের চর্চার দাবি করি, আমরা যারা শিক্ষার আলো ঘরে ঘরে জ্বালো' বলে সেস্নাগান দেই তাদের সকলের কাছে রাসসুন্দরী এক অনন্য অগ্রবর্তী পথিক। রাসসুন্দরীর দুশো বছরের জন্মবার্ষিকীতে তাদের সকলের হয়ে এই বিশাল ব্যক্তিত্বের প্রতি বিনত চিত্তে জানাই আন্তরিক শ্রদ্ধা। তার জীবন, তার 'আমার জীবন' আমাদের কাছে আজও এক গভীর বিস্ময়। আমরা তার সঠিক মূল্যায়ন হয়তো আজও করতে পারিনি। অথচ এমন জীবনই তো নির্দ্বিধায় প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের জন্যে রেখে যেতে পারে সেই স্পর্ধিত অহংকার যা বলতে পারে, 'আমার জীবনের লভিয়া জীবন, জাগোরে সকল দেশ'।



তথ্যসূত্রঃ

‘রাজবাড়ী-৭৭০০, বাংলাদেশ’

মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:০৭

সোহানী বলেছেন: সত্যিই বিষয়টি অজানা ছিল...

২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:১২

এস. এম কামরুল হাসান পলাশ বলেছেন: সোহানী আপনাকে অনেক ধন্যবাদ লেখাটি পড়ার জন্য।

৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:১৪

অনিমেষ রহমান বলেছেন: চমৎকার তথ্য এবং লেখা।

৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:২৭

এস. এম কামরুল হাসান পলাশ বলেছেন: ‘অনিমেষ রহমান’ আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।

৫| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:০৫

গান পাগলা বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ,জানার নতুন বিষয়।

৬| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:১৩

এস. এম কামরুল হাসান পলাশ বলেছেন: ধন্যবাদ গান পাগলা সহজ সরল মন ভোলা তবে অন্যায়ে প্রতিবাদী

৭| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৪১

সবুজ মহান বলেছেন: +++++ লেখাটির জন্য

৮| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:২৯

শাহীন আঁখি বলেছেন: পড়ে ভালো লাগলো । এখনো সমাজের কয়জনই আর মেয়েদের মানুষ ভাবতে শিখেছে

৯| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৫৪

শ্রাবণধারা বলেছেন: খুব ভাল একটা লেখা। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য। তার লেখা বইটা কি এখনও বাজারে পাওয়া যায়?

১০| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:১৮

এস. এম কামরুল হাসান পলাশ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ "শ্রাবণধারা", তাঁর লেখা বইটা এখনও পাওয়া যায়|

১১| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২২

নুর ফ্য়জুর রেজা বলেছেন: ভালো লাগল তথ্যগুলো জেনে। আপনার লেখার স্টাইলও ভালো লেগেছে। +++++

১২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৩

নীল বরফ বলেছেন: অজানা ছিলোএবং জেনে অনেক অবাক হলাম।আপনাকে ধন্যবাদ।

১৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৩

সবুজ প্রকৃতি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ খুব ভাল একটা লেখা শেয়ার করার জন্য, তার লেখা বইটা পাওয়া যাবে কোথায়

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:২৯

এস. এম কামরুল হাসান পলাশ বলেছেন: সবুজ প্রকৃতি, মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ। বইটি ঢাকার নীলক্ষেতসহ বিভিন্ন জায়গায় পাওয়া যায়। নিচের এই লিংকটি ক্লিক করলে বইটি প্রকাশনা সংস'া, দাম ইত্যাদি সম্পর্কে তথ্য পাওয়া যাবে।

Click This Link

১৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:০৬

ওস্তাদজী... বলেছেন: নিজের জেলার খুব ভাল কিছু তথ্য পেলাম, ধন্যবাদ ভাই।

১৫| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:০৬

ওস্তাদজী... বলেছেন: নিজের জেলার খুব ভাল কিছু তথ্য পেলাম, ধন্যবাদ ভাই।

১৬| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১৬

এস. এম কামরুল হাসান পলাশ বলেছেন: নুর ফ্য়জুর রেজা, নীল বরফ, সবুজ প্রকৃতি, ওস্তাদজী, সুন্দর সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ।

১৭| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:৪৪

বিধুভূষণ ভট্টাচার্য বলেছেন: অনন্য একজন মানুষকে নিয়ে সুন্দর লেখাটি খুব ভাল লাগল। ধন্যবাদ লেখক এস. এম কামরুল হাসান পলাশকে।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:০৬

এস. এম কামরুল হাসান পলাশ বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।

১৮| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৩:২৮

আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
রাসসুন্দরী দাসী এই নামটাই আজ প্রথম জানলাম ।থ্যাঙ্কস ফর শেয়ারিঙ ।আগ্রহ বেড়ে গেল আরো জানবার । আশা করি বইটা সংগ্রহ করতে পারবো ।

পোষ্ট প্লাসায়িত

১৯| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪০

তুষার আহাসান বলেছেন: + সহ প্রিয় তে।

২০| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৩১

শাশ্বত স্বপন বলেছেন: প্রিয়তে ছিল। আজ পড়লাম। আগেই জানা ছিল। এখন বিস্তারিত জানলাম। ভাই, কোলকাতা যাওয়া সম্ভব না। আপনি কোথা থেকে কিনেছেন, জানাবেন।

২১| ২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৩২

শাশ্বত স্বপন বলেছেন: K Number: DKBEN-794
Title: Amara jibana /
আমার জীবন /
Author: Rasasundari Dasi.
রাসসুন্দরী দাসী.
Edition: 2. Kaleja Strita samskarana.
2. কলেজ স্ট্রীট সংস্করণ.
Imprint: Kalikata : Kaleja Strita Pabalikesana : Paribesaka, De Buka Stora,
কলিকাতা : কলেজ স্ট্রীট পাবলিকেশন :
Physical Desc.: [ka]-da, 128 p. ; 22 cm.
Year: 1995
Price: USD 6.75
Language: In Bengali.
Summary: Autobiography of a Bengali woman; reflecting the social status of Bengali women.
Subject Strings: Women--India--Bengal--Social conditions.
Bengal (India)--Biography.

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.