![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইমাম গাযালী (র) রোজা রাখার কয়েকটি পর্যায় উল্লেখ করেছেনঃ
১। প্রথম পর্যায়ঃ সাধারণ রোজা-
এই পর্যায়ে তিনটি জিনিস থেকে বিরত থাকা হয়। তা হলো- খাদ্য, পানীয় ও কাম প্রবৃত্তি। যেহেতু এটা রোজা রাখার সর্ব নিম্ন পর্যায় এবং আল্লাহর পক্ষ থেকে এর জন্য সেরকম পুরস্কার দেয়া হয়
২। দ্বিতীয় পর্যায়ঃ বিশেষ রোজা-
নিজের হাত, পা, কান, চোখ আর জিহবাকে গুণাহ থেকে শুধু মুক্ত নয়, বিরত রাখা। এই পর্যায়ে শুধুমাত্র রোজার জন্য ন্যূনতম পানাহার থেকে বিরত থাকাই যথেষ্ট নয়, এ পর্যায়ে মু’মিনিন খেয়াল রাখে এমন কিছু না বলতে, করতে বা দেখতে যা গুনাহ! মু’মিনীন যেভাবে আল্লাহর ভয় থেকে নিজের অঙ্গকে গুনাহ থেকে বিরত রাখে সে সেইভাবেই আল্লাহর কাছ থেকে পুরস্কৃত হয়
৩। তৃতীয় পর্যায়ঃ দারুণ রোজা-
এই রোজার সময় মুমিনীন একমাত্র আল্লাহর স্মরণ এবং চিন্তায় মগ্ন থাকে, অন্য সকল দরকারী নয় এমন সকল চিন্তা, চেতনা, ইচ্ছা এবং কামনা থেকে বিরত থাকে। এটা হলো তাওহীদের সম্পূর্নতা। মুমিন ব্যক্তি শারীরিকভাবে পৃথিবীতে থাকলেও তার মন ও অন্তর থাকে আল্লাহর সাথে সম্পর্কযুক্ত
আর, রোজার পুরস্কার তো আল্লাহ নিজ হাতেই দিবেন...
আল্লাহ আমাদের সর্বোচ্চ মুত্তাকী হওয়ার সৌভাগ্য দান করুন
আমিন।।
২| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:১২
খেয়া ঘাট বলেছেন: আল্লাহ আমাদের সর্বোচ্চ মুত্তাকী হওয়ার সৌভাগ্য দান করুন
আমিন।।
৩| ১৪ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৪৫
আরজু পনি বলেছেন:
ধন্যবাদ ।।
৪| ১৪ ই জুলাই, ২০১৩ ভোর ৫:০৫
বটের ফল বলেছেন: অনেক সুন্দর একটি দিক তুলে ধরেছেন। আমাদের সবারই চেষ্টা করা উচিৎ সর্বোচ্চ মুত্তাকী অর্জন করা।
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে আমি কানিজ। ভালো থাকবেন অনেক বেশী।
৫| ১৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৩৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ভালো লাগল।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৭
মশিকুর বলেছেন:
আমিন