![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
০১। আসলে সাহস থেকে মানুষ আশাবাশী হয়। আমি আগে আশাবাদী ছিলাম না, কেননা আমার সেই হাসিটুকু ছিলো না।
০২। জীবন হচ্ছে পাথর-ফেলা রাস্তার মতো, যেখানে তোমার অনেক কষ্ট হবে, হোঁচট খেতে হবে বারবার। জখম হতে হবে। লোহার জুতা পরেও রক্ষা পাবে না। কেননা লোহার জুতা পরে হয়তো পা বাঁচবে কিন্তু আশেপাশে এমন অনেকেই থাকবে যারা তোমার মাথায় পাথর মারবে।
০৩। মিসির আলী এখন আর বিসমিল্লাহ হোটেলে ভাত খান না। ঘরেই রান্না হয়। খানা খাওয়ার ব্যাপারটায় যে আনন্দ আছে তা তিনি ভুলেই গিয়েছিলেন।
০৪। বিলেতে থাকাকালিন সময় মিসির আলী প্রফেসর রেইনজেন বার্গের সংগে একটি বই লিখেছিলেন। তার জন্য প্রকাশক ভাল টাকা দিচ্ছেন। প্রথম দফায় তিনি ৫০০০ ডলালের একটি চেক পেয়েছেন । সেই চেক ভাঙ্গানো হয়েছে। মার্বেল স্টোনের অসম্ভব সুন্দর একটি টেবিল ল্যাম্প এবং একটি ডেকসেট কিনেছেন। মিসির আলী এখন রোজই কিছু না কিছু কিনেন। জিনিষ পত্র কিনার ভেতরে যে আনন্দ আছে তাও আগে জানতেন না।
০৫। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর সম্পর্কে একটি গল্প চালু আছে। তিনি নাকি এতোই মেধাবী ছিলেন যে কোন বইয়ের পাতা একবার ওল্টালেই সব মুখস্ত হয়ে যেত। তাই এক বই একবার নেড়েচেড়ে ছিড়ে ফেলে দিতেন এজন্য তাকে বকাঝকা করতেন শিক্ষক অভিভাবকরা। তিনি তখন নাকি সব গড়গড় করে বলে দিতেন সেই বইয়ের কোন পাতায় কি আছে। বুঝতেই পারছেন এটা গালগল্পো-মুখস্তবিদ্যার সঙ্গে মেধার কোন সম্পর্ক নেই, সে কথা নিশ্চয় আমাদের অজানা নয়। বিদ্যাসাগর কিন্তু মেধাবীই ছিলেন, মুখস্তবিদ নয়।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:২৯
কাউছার হোসেন বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:০৭
রাজীব নুর বলেছেন: পড়লাম।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:২৩
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ভাল বলেছেন।