![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গত বছরের শেষদিকে অফিসের কাজে দুবাই গিয়েছিলাম। ছিলাম চারদিন। ততটা ঘুরে দেখা হয়নি। আছে অনেককিছূ। তবে উঁচু ভবন, গাড়ী আর ফ্লাইওভার, আন্ডারপাস, ওভারপাস নিয়ে অনেকটা যান্ত্রিক শহর। আমার অবশ্য ধারণা ছিল, এয়ারপোর্ট থেকে নেমেই খেজুর গাছ দেখব। যে খেজুর গাছে থোকা থোকা পাকা খেজুর ঝুলে থাকবে। যে খেজুর খেয়ে জীবনধারণ করতেন সেখানকার প্রাচীন মানুষ।
তবে শহরে খেজুর গাছ তেমন নেই। কান্ট্রি ক্লাব হোটেলে যাওয়ার পথে পাকিস্তানি স্মার্ট ট্যাক্সিচালকের কাছে জিজ্ঞেস করতেই সে বলল, আবাসিক এলাকায় কিছু গাছ আছে। সেখানে প্রতিটা বাড়ি খেজুর গাছ দিয়ে ঢাকা। আর বানিজ্যিকভাবে যেখানে খেজুর চাষ হয়, সেটা আরও দুরে। শহর ছাড়িয়ে, মরুভূমির মধ্যে।
খেজুরের পরে আসা যাক নারীদের কথায়। দুবাইয়ে আমি তিন ধরনের নারী দেখেছি। এক ধরনের মেয়েরা আছে তারা পোশাক-আশাকে বেশ খোলামেলা। শর্ট ড্রেস পরে। কোনো কোনো সময়ে তারা আটশাট জিনস-গেঞ্জি পরে। এ পোষাক পরেই অফিসে যায়। রেস্টুরেন্টে যায়। দুবাইয়ের ভারতীয়রা এবং কিছু প্যালেস্টাইনি মেয়ে এ ধরনের পোশাক পরে। এই মেয়েগুলাই মাশাল্লাহ যে কোনো অনুষ্ঠান গরম করে রাখে।
আরেক ধরনের মেয়ে আছে, যারা বোরকা পরেন, কিন্তু মুখ খোলা। এবং এ বোরকাগুলো খুব টাইট, আটশাট। ইরান, ওমান ও কাতারি মেয়েরা, যারা দুবাইয়ে থাকেন, তারা এ ধরনের পোশাক পরেন। দুবাইয়ে কিন্তু মানুষ থেকে বাইরের লোক বেশি। অনেক সময় তাদের জিনসের ওপরে জামা, মাথায় স্কার্ফ পরতে দেখেছি।
আর কিছু মেয়ে আছেন, তারা আপাদমস্কক ঢাকা বোরকা পরেন। জানলাম, তারা নাকি একেবারেই স্থানীয়। একটা মেলায় দেখলাম, ২০ বা ২২ জন মেয়ে তাদের স্বামীদের সঙ্গে মেলায় ঢুকলেন। স্বামীরা সবাই স্থানীয় পোশাক পরা, অর্থাৎ সাদা জোব্বা। (বাংলাদেশ কী পারে না সেখানে জোব্বা রপ্তানী করতে) সবাই খুব লম্বা আর মোটাসোটা। সেই তুলনায় তাদের স্ত্রীরা বেশ স্লিম, দীর্ঘাঙ্গি। তারা কেবল নিজেদের মধ্যে কথা বলছিলেন।
দুবাইয়ে পয়সা করেছেন ভারতীয়রা। তাদের মধ্যে কেরালার লোকেরা। এদের একটা বড় অংশ আবার মুসলমান। হোটেল, জুয়েলারি, নানা ব্যবসায় তারা এগিয়ে গেছেন। কেমনে হলো? জানতে চাইলাম আমার এক বাঙ্গালি ভাইয়ের কাছে। যিনি ১২ বছর ধরে এখানে আছেন। কিন্তু তার ভাষায় কিছু করতে পারেননি। বললেন, এরা প্রথম এদেশে এসে তাদের বউ-মেয়েদের আরবীদের বাসায় পাঠিয়ে দেয়! এর বিনিময়ে আরবীদের কাছ থেকে সুবিধা আদায় করে। প্রথমে আমি কথাটা ঠিক বুঝতে পারিনি। পরে বুঝলাম। এটা কী আমার বাঙ্গালি ভাইয়ের ক্ষোভ নাকি সত্য কথা, তা ঠিক বোঝা গেল না। হয়তো কিছুটা সত্যি, আর কিছু তার ক্ষোভ! তবে তিনি স্বীকার করেন, কেরালার লোক একজন আরেকজনের জন্য জান কোরবান করতে রাজি। কিন্তু অন্য কোনো দেশের লোকের জন্য পাচ পয়সার উপকার করতেও রাজি না তারা। সেখানকার অভিবাসী অনেত তরুনেরই স্বপ্ন, কেরালার কোনো মেয়েকে বিয়ে করা। ফিলিপাইনের একটা ছেলে বলছিল এ রকম কথা। তার ধারণা, এতে সে প্রচুর যৌতুক পাবে।
ব্যবসার দিকটা ইরানিরা যে কতটা ভালো বোঝে তা দেখলাম। তাদের একটা চেইন শপ আছে। নাম ডে টু ডে। এখানে কেনাটাকা করতে আসার জন্য তারা নাকি লোককে ভিসা দিয়ে এখানে নিয়ে আসে।
আগামী পর্বে লিখব, মিশরীয়দের রাতভর সীসা খাওয়ার গল্প।
২| ০৩ রা মে, ২০১০ বিকাল ৫:২৭
হায় ঈশ্বর! বলেছেন: কেরালাদের সম্পর্কে বাজে কথা বলেছে .....হ বড় বড় বিজনেস ডিলে তারা আরবীদের ঘরে মেয়ে পাঠায় কিন্তু বউ মেয়ে না ....তাদের বিজনেস এর সাফল্যের কারন বুদ্ধি এবং শিক্ষাগত ....তাছাড়া তারা আরবী ভাষায় পারঙ্গম ..কারন তাদের দেশে আরবী শেখার স্কুল আছে . আমার কেরালা বিয়ে করার ইচ্ছা নাই ...এরা মারাত্মক কালো এবং বিশ্রী
তবে ইরানি . প্যালেস্টাইনি খারাপ না
০৩ রা মে, ২০১০ রাত ৯:২২
কাজী আলিম জামান বলেছেন: একটা বিষয় বলতে ভুলে গেছি। কেরালার মানুষের খুব পরিশ্রমী। আপনি দারুন বলেছেন, তারা সবার আগে আরবী ভাষাটা রপ্ত করা শিখেছে। দুবাই থেকে এসে আমি কেরালার লোকজন নিয়ে প্রথম আলোতে লিখেছিলাম।
৩| ০৩ রা মে, ২০১০ বিকাল ৫:২৭
হায় ঈশ্বর! বলেছেন: কেরালাদের সম্পর্কে বাজে কথা বলেছে .....হ বড় বড় বিজনেস ডিলে তারা আরবীদের ঘরে মেয়ে পাঠায় কিন্তু বউ মেয়ে না ....তাদের বিজনেস এর সাফল্যের কারন বুদ্ধি এবং শিক্ষাগত ....তাছাড়া তারা আরবী ভাষায় পারঙ্গম ..কারন তাদের দেশে আরবী শেখার স্কুল আছে . আমার কেরালা বিয়ে করার ইচ্ছা নাই ...এরা মারাত্মক কালো এবং বিশ্রী
তবে ইরানি . প্যালেস্টাইনি খারাপ না
৪| ০৩ রা মে, ২০১০ বিকাল ৫:৩৯
নুরুন নেসা বেগম বলেছেন: দুবাই থেকে আনা বলে ঢাকায় চড়া দামে ভাল বোরখা বিক্রি হয়।লেখার জন্য ধন্যবাদ।
০৩ রা মে, ২০১০ রাত ৯:২৫
কাজী আলিম জামান বলেছেন: দুবাই থেকে ঢাকায় বোরকা আসে নাকি? জানি না তো। তবে দুবাইয়ের মেয়েদের পরনে অনেক বাহারি ডিজাইনের বোরকা দেখেছি। কালো রংয়ের বোরকার ওপরে বেশ ফুল, নকশা আকা। বোরকায় আধুনিকতা আনার চেষ্টা। ধন্যবাদ আপনাকে
৫| ০৩ রা মে, ২০১০ বিকাল ৫:৫৫
মাহমূদ হাসান বলেছেন: আমি সবসময় ক্ষুধার্ত হয়ে থাকি বিভিন্ন দেশ আর কালচার সম্পর্কে জানতে।
ধন্যবাদ আপনাকে। চোখ রাখলাম আপনার ব্লগে। আশা আরো অনেক কিছু জানতে পারব।
০৩ রা মে, ২০১০ রাত ৯:২৮
কাজী আলিম জামান বলেছেন: আমার ব্লগে এসে আপনাকে হয়তো হতাশই হতে হবে। আমি লিখি কম। আসলে লিখতে চাই বেশি। কিন্তু সময় পাই না মোটেও। এখন থেকে প্রতি সোমবার আমার সাপ্তাহিক ছুটির দিনে অন্তত একটা লেখার চেষ্টা করব। মাহমুদ হাসান, অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৬| ০৩ রা মে, ২০১০ বিকাল ৫:৫৬
ফাতেমা-তুজ-জোহরা বলেছেন: এই লেখাটার শিরোনাম হওয়া উচিত, দুবাইয়ের কিছু গল্প। সহমত
০৩ রা মে, ২০১০ রাত ৯:২৯
কাজী আলিম জামান বলেছেন: আপনি বরং আরেকটি শিরোনাম দিতে পারতেন!
৭| ০৩ রা মে, ২০১০ বিকাল ৫:৫৭
নীল মুদ্রা বলেছেন: দুবাই সম্পর্কে অনেক কিছু জানলাম
৮| ০৩ রা মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৩
সিটিজি৪বিডি বলেছেন: দুবাইতে এসে অনেক কিছু জেনে গেলেন। দুবাইতে আমাদের নারীরা কি করছে জানেন?
০৩ রা মে, ২০১০ রাত ৯:৩৩
কাজী আলিম জামান বলেছেন: দুবাইতে আমাদের নারীরা কি করছে, সুনির্দিষ্টভাবে বলতে পারব না। তবে অনেকে অনেক কথা বলে। আমার কাছে সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য নেই। দুবাইতে আমাদের নেটওয়ার্কিং ডিনারে লেবার কাউন্সিলর এসেছিলেন। তার সঙ্গে অনেক বলেছি। কিন্তু এ বিষয় নিয়ে কিছু জিগগেস করিনি।
৯| ০৩ রা মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৩
বদপুলা বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম
০৩ রা মে, ২০১০ রাত ৯:৩৪
কাজী আলিম জামান বলেছেন: নীলমুদ্রা ও বদপুলাকে ধন্যবাদ।
১০| ০৩ রা মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২২
নন্দনপুরী বলেছেন:
ট্যকা দ্যন দুবাই যামু......
ট্যকা দ্যন দুবাই যামু......
ধন্যবাদ আপনাকে।
চোখ রাখলাম আপনার ব্লগে। আশাকরি আরো অনেক কিছু জানব।
০৩ রা মে, ২০১০ রাত ৯:৩৭
কাজী আলিম জামান বলেছেন: এখন থেকে প্রতি সোমবার আমার সাপ্তাহিক ছুটির দিনে অন্তত একটা লেখার চেষ্টা করব। নন্দনপুরী, অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
১১| ০৩ রা মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৪
পারভেজ বলেছেন: বেশ চমৎকার লাগলো। ছবি থাকলে আরো ভালো হতো।
০৩ রা মে, ২০১০ রাত ৯:৩৯
কাজী আলিম জামান বলেছেন: আসলে আমার একটা তাড়াহুড়া ছিল বলে পোস্ট দিয়েই বেরিয়ে গেছি। ছবি ছিল। পরবর্তী লেখার সঙ্গে দেওয়ার চেষ্টা করব। অনেক ভালো থাকবেন।
১২| ০৩ রা মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৪
কঠিনলজিক বলেছেন: হায় ঈশ্বর! বলেছেন: কেরালাদের সম্পর্কে বাজে কথা বলেছে .....হ বড় বড় বিজনেস ডিলে তারা আরবীদের ঘরে মেয়ে পাঠায় কিন্তু বউ মেয়ে না ....তাদের বিজনেস এর সাফল্যের কারন বুদ্ধি এবং শিক্ষাগত ....তাছাড়া তারা আরবী ভাষায় পারঙ্গম ..কারন তাদের দেশে আরবী শেখার স্কুল আছে।
আরেকটু এড করা দরকার তাদের আছে পরস্পর সহযোগিতা আর ভারত সরকারের সমর্থন, বিশেষ করে অর্থনৈতিক সমর্থন । ব্যাংক অফ বারোডা (কেরালার প্রাদেশিক ব্যাংক ) কেরালাতে তাদের মর্টগেজ, স্যাটাটাস বা গ্যারান্টারের উপর দুবাই তে লোন দিয়ে থাকে ।
০৩ রা মে, ২০১০ রাত ৯:৪০
কাজী আলিম জামান বলেছেন: কঠিনলজিক, পুরোপুরি একমত। কবে আমাদের সরকার আমাদের প্রবাসী কর্মীদের জন্য এতা সক্রিয় ভূমিকা রাখবে?
১৩| ০৩ রা মে, ২০১০ রাত ১০:৪২
গুরু তুমি মহান, তোমারে করি প্রনাম বলেছেন: নতুন তথ্য পেলাম।
গুরু তুমি মহান।
০৪ ঠা মে, ২০১০ রাত ১২:০৬
কাজী আলিম জামান বলেছেন: কোনটার কথা বলছেন গুরু? কোন তথ্যটা আপনার কাছে নতুন? নাকি সবটা?
১৪| ০৩ রা মে, ২০১০ রাত ১১:০৫
খান ফেরদৌস বলেছেন: কঠিন লজিক আপনি ঠিক বলেছেন আমি আপনার সাথে এক মত @ হায় ঈশর আপনার কথায় আমি একমত নই কেরালাইট রা হয়তো বও বাচ্ছা আরবিদের কাছে পাথায় না কিন্তু কাজের জন্য আমন কিছু নাই যে অরা করেনা হয় তো অরা খুবি পরশ্রমি কিন্তু ওদের বেসির ভাগ দের দেখা যায় ওয়াস্তা বেবসা(দালাল)করতে যা আরবিদের সাথে সব্রকম সম্পরকের কারনেই হয়।ওরা খুবি জোট ভাবে বসবাস করে একজন আরেকজন কে খুবি সাহায্য করে ।মোত কথা ওরা আরবিদের ঘরের লোক
ওদের ক্ষমতা অনেক দুবাইতে , বলতে গেলে আরবিরা এখন অদের ছারা অচল প্র্য প্রতিটা ক্ষেত্রে ।
আমাদের দেশের অ অনেক এ এই পরযায় এ আছে কিন্তু তারা দেশের জন্য খুব একটা ভাবে কিনা সন্দেহ কারন তারা সবুজ পাসপোর্ট বেভার করেন না । পরিশেষে একটা কথা বলি এখানে অনেক এই সাওবাদিক ভাই আছেন যারা লেখা লিখি করেন তাদের কাছে অনুরোধ আপনারা দুবাইয়ে অবস্থান রতো আদম বেপারিদের নিয়ে লিখুন ,ওদের কারনেই আমাদের অবস্থান অনেক নিচে নেমে যাচ্ছে , বিভিন্ন কম্পানির ভিসায় গিয়ে অরা আদম বেবসা করে ।মানুষ ঠকিয়ে বেরায় ।যার কারনে আমাদের সম্মান ভুলুন্ঠিতো হচ্ছে ।লেখক ডে টু ডে এর কথা বলেছেন সত্যি চমতকার কিন্যু লেখক কি দেখেছেন বাংগালি মালিকানায় গিফট করনার , 1to5 বাংগালিরাও বেবসা বুঝে কিন্তু করতে পারেনা সহযোগিতার অভাব এ ।যদি দেখতেন আমাদের কোণ সহযোগিতার জন্য গেলে আমাদের কন্সুলেট অফিস এ কত লান্সনা হতে হয় ।যদি দেখতেন অখানে বি এন পি ,আওয়ামিলিগ এর নগ্ন রাজনিতী তাহলে বুঝতে পারতেন কেন কেরালাইট রা আমদের থেকে এগিয়ে । শুভকাম্না রইল সবার জন্য ।
০৪ ঠা মে, ২০১০ রাত ১২:১২
কাজী আলিম জামান বলেছেন: খান ফেরদৌস দারুণ বলেছেন। একটা কষ্টের কথা বলি। হোটেল থেকে বের হয়ে দেখলাম, দুজন লোক মিউনিসিপ্যালিটির অধীনে রাস্তার পাশে লাগানো ফুল গাছের পরিচর্যা করছে। প্রচন্ড রোদ ছিল সেদিন। দুজনই দেখতে একই রকম। একজনের দাড়ি আছে একজনের নাই। আমার ধারণা ছিল, দুজনই বাঙলাদেশী। দুর থেকে বাংলায় বললাম, আপনাদের মধ্যে বাংলাদেশী কে? একজন হাত তুলল। তার বাড়ি চাদপুর। আরেকজন ভারতয়ি। চাদপুরের ভাইকে কাছে ডাকলাম। সংক্ষেপে বলি, তার কাছ থেকে জানলাম, একই কাজ তারা করেন। একই সময় কাজে আসেন, একই সময় যান। অভিজ্ঞতাও দুজনের প্রায় সমান সমান। চাদপুরের ভাইয়ের বেতন কম, ভারতয়ি ভাইয়ের বেতন বেশি। কি বলব আমি?
আমাদের দুতাবাসেরও কিছু করার আছে। আর আমাদের আরেকটু ভালো মানুষ হওয়ারও দরকার আছে। আর কিছু বলতে চাই না।
১৫| ০৪ ঠা মে, ২০১০ রাত ১:৪৭
আমরা সোচ্চার বলেছেন: মধ্যপ্রাচ্যে সবচেয়ে নিচের দিকে আমাদের অবস্থান ।
০৪ ঠা মে, ২০১০ সকাল ৯:৪৫
কাজী আলিম জামান বলেছেন: আমাদের সোচ্চার হতেই হবে!!!
১৬| ০৪ ঠা মে, ২০১০ দুপুর ১:৪৮
খান ফেরদৌস বলেছেন: ভাই বছর শেষ হবেনা ওদের কথা বলতে গিয়ে , ভাই আর একটা তথ্য দেই আপনাকে ।আমাদের লোকজন ২,৫০লাক টাকা খরচ করে দুবাই যায় আর ভারতিয় ভিসার দাম সেখানে টিকেট সহ ৭০ হাজার , ওরা কম্পানি যতো ছোটি হোক ওদের বেতন থাকে নিচে ১০০০ আমাদের বেটন সেখানে ৬০০ বুঝেন ভাই তাহলে ,ওদের বেতন বাকি থাকলে ভারতিয় কন্সুলেট এর লোক জন সাথে সাথে চলে আসে ।আর আমাদের লোক জন লেবার মিনিস্ট্রি এর বারান্দায় কান্দে ......।কি বলবো ভাই কিছুই করার নেই ।দুবাই থেকে সব বেপারি চলে আসুক দেখবেন অনেক সমসসার সমাধান হয়ে গেছে ,কম্পানি যে রকম লোক চায় অধিকাংস দেখা জায় অই রকম লোক দেয় না সাই ক্ষেত্রে হয় বিপত্তি
আরো যে কতো কিছু করে ওরা থিক নাই ,চিন্তা করসি একটা ধারাবাহিক লিখবো
০৪ ঠা মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৫
কাজী আলিম জামান বলেছেন: যখন জানলাম, একই ধরনের কাজ করে আমার বাংলাদেশী ভাই কম মাইনে পান, খুব কষ্ট লাগল।
১৭| ০৪ ঠা মে, ২০১০ দুপুর ২:০৮
নুরুন নেসা বেগম বলেছেন: এখন ঢাকাতেও মেয়েদের পরনে অনেক বাহারি ডিজাইনের বোরখা দেখা যায়। ছাপা এবং কালো রংয়ের বোরখার ওপরে বেশ ফুল, নকশা আঁকা, চুমকী, পাথর বসানো। বোরখায় আধুনিকতা এসে গেছে। দামী দামী। বোরখায় বৈচিত্র্য। ভালো ব্যবসা। আর হচ্ছে স্কার্ফ। বাংলাদেশের প্রায় সব জায়গায় উপরের হুডের চেয়ে ওড়না এবং স্কার্ফ পরে। কালো, আলগা নেকাবও অনেক পরে, শুধু চোখ দেখা যায়।
০৪ ঠা মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৬
কাজী আলিম জামান বলেছেন: আগামীতে বোরকায় হয়তো আরও আধুনিকতা আসবে।
১৮| ০৪ ঠা মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৮
ফাহিম আহমদ বলেছেন: ভাইজান কি অফিসের কাজ ছেড়ে এগুলোর পিছনে লেগেছিলেন।
চার দিনে এত কিছু? ত্য় ভালা অইছে লেইখা যান, আমড়া পড়তে যাই।
০৪ ঠা মে, ২০১০ রাত ৮:৪৭
কাজী আলিম জামান বলেছেন: সাংবাদিকেরা অল্প সময়ে অনেক কিছু দেখতে পারে। কিছু কিছু সাংবাদিকের দেখার চোখ খুব তীক্ষ্ন হয়। এক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা একটা বড় ব্যাপার।
১৯| ০৪ ঠা মে, ২০১০ রাত ৯:০০
নাজমুল আহমেদ বলেছেন: দুবাই শহরের সুন্দরী ললনাদের দেখতে মুঞ্চায়
০৪ ঠা মে, ২০১০ রাত ৯:১১
কাজী আলিম জামান বলেছেন: একবার ঘুরে আসুন। এমিরেটসের ফ্লাই টাও দারুন। এনজয় করবেন ১০০ পার্সেন্ট গ্যারান্টি।
২০| ০৪ ঠা মে, ২০১০ রাত ৯:৩৬
নাজমুল আহমেদ বলেছেন: ভাই কিরাম ট্যাকা পয়সা লাগবো একটু কৈবেন? এমিরেটস্ এর ললনা গুলো ও নাকি বড়ই সৌন্দর্য
০৪ ঠা মে, ২০১০ রাত ১০:৪৪
কাজী আলিম জামান বলেছেন: আপনার দেখি উদ্দেশ্য অন্য! আপনি বরং কম পয়সায় নেপাল যান।
২১| ০৯ ই মে, ২০১০ রাত ৯:১৭
নাজমুল আহমেদ বলেছেন: পয়সা কিরাম লাগবো হেইটাতো কৈবেন?
২২| ১৫ ই মে, ২০১০ রাত ৮:১৭
নাজমুল আহমেদ বলেছেন: ভাইজান কৈগেলেন??
২৩| ২২ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৩:৪০
অ্যামাটার বলেছেন: সুন্দর বর্ণনা। অনেক কিছু জানলাম। দুবাই মাল্টিকালচারাল, কসমোপলিটন নগরী হলেও নেটিভ দুবাই অধিবাসীদের সম্বন্ধে আরও কিছু জানার ইচ্ছা থাকল। ধন্যবাদ।
২৪| ১৪ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:১০
আকাশ রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ। পোষ্ট+কমেন্টস পড়ে অনেককিছু জানলাম। এমন লেখা আরো চাই।
২৫| ১৪ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:১৮
জিয়া চৌধুরী বলেছেন: কেরালার কথা বলবেন মাড়োয়ারী তথা ব্যাংগালোর ও ম্যাংগালোর বাসীদের কথা বলেন নাই কেন?
তারা নিজ বউ মেয়েকে আরবীদের কাছে পাঠিয়ে থাকে নিজের ব্যবসায়িক সুবিধা জন্য একথা শতভাগ খাটি।
একটা কথা শুধু সবার কাছে শুনি............ কুল্লু বাংগালী হারামী..
সব চাইতে যে কথাটা সত্য এদেশ শুধু আরবী ও তাদের পাচাটা দের জন্য। অন্যদের জন্য কিছুই নেই।
কাজি আলিম জামান আপনি কোথায় থাকেন জানিনা। আমি কিন্তু শারজাহ আছি।
৩০ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১০:৪৩
কাজী আলিম জামান বলেছেন: জিয়া, আমি আপাতত ঢাকাতেই আছি। শারজাহ গেলে কথা হবে। দুবাই, শারজাহতে ভালো বাঙ্গালিও আছেন। কিন্তু কিন্তু সার্বিকভাবে আমরা ভালো নেই। দুবাইতে একটি ইরানি রেস্তোরায় চা খেতে খেতে এক বাঙ্গালী ভাই দু বছরেই কিছু করতে না পারার আক্ষেপে নিজের চুল ছিঁড়ছিলেন, আর কেরলদের গালি দিচ্ছিলেন.......
আমার কথা, কী আর বলব, ভালো থাকেন।
২৬| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৪৫
পারাবত বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা মে, ২০১০ বিকাল ৫:২২
কাজী আলিম জামান বলেছেন: এই লেখাটার শিরোনাম হওয়া উচিত, দুবাইয়ের কিছু গল্প