নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

“আমি ধর্মকে মেনে চলে অসাম্প্রদায়িক ধার্মিকতাকে বুকে লালন করি কিন্তু আমি ধর্মান্ধ মোটেও নই!” ❤

মোহাম্মদ খালিদ সাইফুল্লাহ ফয়সল

“আমি ধর্মকে মেনে চলে অসাম্প্রদায়িক ধার্মিকতাকে বুকে লালন করি কিন্তু আমি ধর্মান্ধ মোটেও নই!” ❤

মোহাম্মদ খালিদ সাইফুল্লাহ ফয়সল › বিস্তারিত পোস্টঃ

বইমেলা ২০১৯, বই ০৬

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:১৬



#বইমেলা২০১৯
#বই০৬

০৬.

সাহিত্যের দুনিয়ায় সবচেয়ে অবাক করা বিষয় কোনটি?

বলতে পারবেন?

হয়তো, সবার পাল্লা সবসময় এক হয় না।

তবে, আমাদের আজকের লেখিকার হয়েছে।

ভীষণ ভাবে হয়েছে।

লেখিকা নিজ দরবারে এবং সাহিত্য মহলে পরিচিত নিজস্বে স্বকীয়তা দিয়ে।

লেখিকার সাহিত্য রচনা শুরু হয়েছিলো কবিতা দিয়ে আর আমি ব্যক্তিগত ভাবে মানি এবং জানি যে... যাদের লেখার শুরু কবিতা দিয়ে হয়, তার বাস্তবিকভাবে ভাব-আবেগকে অন্যদের চেয়ে, অন্য সবার চেয়ে অনেক অনেক বেশি রঙ দিয়ে এঁকে তুলতে পারে।

আমার আমার নিজেকে সেই দিকে যাচাই করছি, আমার নিজের ব্যক্তিগত লেখাও কবিতা দিকে শুরু হয়েছিলো, যদিও সেই খেই সবসময় ধরে রাখতে পারি না।

লেখিকা এক অসাধারণ ব্যক্তিত্ব, নিজের কলমের গাঁথুনি দিয়ে গেঁথে চলেছেন ত্রিশটি উপন্যাস, ত্রিশটি গল্প গাঁথা।

আশ্চর্য!!

এতো তাড়তাড়ি, এতো অল্প সময়ে পাঠকের কাছে আসা যায়?

জ্বি, লেখিকা এসেছেন।

অন্য সবার কথা আমি বলতে পারছি না, তবে উনার উপন্যাস বই #পরকীয়া'র ফ্ল্যাপ কাহিনী পড়ে আমরা ইচ্ছে জেগেছে।

আর, এরমধ্যে লেখকের সার্থকতা।

কারণ, লেখককে তার বর্তমান দেখে নয়, অতীত দেখে যে ভালোবাসতে পারে, সে ভালোবাসার হক্বদার, দাবিদার।

লেখিকা এখনো অনেক আবেগী, উনার শব্দগুলো যখন জোট বেঁধে বইয়ের আকারে রূপ নেয় আর সেই রূপ যখন বইয়ের আকারে আসে, লেখকের সেই আনন্দে, খুশিতে কেঁদে দেন!!

বারবার কেঁদে দেন।

আর মানে, এখন পর্যন্ত ৩০ বার কেঁদেছেন!!!

লেখিকার এইবারের এবং প্রতিবারের বইয়ের নামগুলো বেশ অদ্ভুত হয়, হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসাগুলোর বীজে গজে উঠা এক একটি শব্দ!

বড় কষ্ট আর হতাশা লেখকের একটি বিষয়ে, আর সেটি হলো অনুপ্রেরণা।

অগ্রজ লেখকরা, যেসব লেখকরা নিজের শব্দের গাঁথুনি দিয়ে বাংলা সাহিত্যকে উচ্চ অবস্থানে নিয়ে যাচ্ছেন, তারা নবীন লেখকদের সমালোচনা করেন না, নবীনকে শিখিয়ে দেন না।

ভুলগুলো পড়িয়ে দেন না।

লেখিকার মনের এই গভীর কান্না অবশ্যই আমার অগ্রজ লেখকরা বুঝবেন, জানবেন।

বলছিলাম, জনপ্রিয় লেখিকা, কবি, কথা সাহিত্যিক Farzana Mitu আপু'র কথা।

যিনি মননে, বিশ্বাসী একজন শিল্পী এবং নবীন লেখকদেরকে যিনি প্রাণভরে সহযোগিতা করেন।

আপনার 'পরকীয়া' বইয়ের মতো এবারের ত্রিশ নাম্বার বইটি আপনাকে উচ্চাসনে নিয়ে যাক।

#বইয়েরদুনিয়ায়স্বাগতম


মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৯:২৭

অস্বাধীন নাগরিক বলেছেন: জানানোর জন্য ধন্যবাদ।

২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: লেখিকা এত ঘন ঘন কান্না করেন কেন? চোখে সমস্যা?

এই লেখিকা আপনার কি হয়? আর আপনি আরেকটু সুন্দর করে গুছিয়ে লিখতে চেষ্টা করেন।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:৩৬

মোহাম্মদ খালিদ সাইফুল্লাহ ফয়সল বলেছেন: ঘন ঘন কেন কান্না করে কিভাবে বলবো?

নিজের সৃষ্টিকর্মগুলোর দিকে তাকিয়ে আবেগে আপ্লুত হয় আসে হয়তো।

লেখিকা আমার কিছু হয় না।

জ্বি, চেষ্টা করছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.