নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ঘাসগুলি খুব গোপনে ফোটায় ছোট ছোট সাদা ফুল

উঁকি দাও ফুল!

খারেজি

এইপথে আলো জ্বেলে এ পথেই পৃথিবীর ক্রমমুক্তি হবে, সে অনেক শতাব্দীর মনীষির কাজ.....

খারেজি › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইবলিশের শয়তান হয়ে ওঠা ... শয়তানামার সমাপ্তি

২৩ শে মার্চ, ২০১০ রাত ২:২০





আগের পর্বে আমরা মোটা দাগে দেখেছি:

১. ওল্ডটেস্টমেন্টের সৃষ্টিতত্ত্ব বা জেনেসিস পুস্তকে সাপ হচ্ছে সেই চরিত্র, যে আদম আর হাওয়াকে জ্ঞানফল খেতে উদ্বুদ্ধ করে। সম্ভবত, আরো বহু গল্প-কাহিনীর মতোই প্রাণঘাতী সাপের সাথে মানুষের শত্রুতার সম্পর্ক ব্যাখ্যাতেই এই গল্পটি জন্ম নিয়েছিল। শয়তানের ভূমিকার কোন উল্লেখ এই পুস্তকে নেই।



২. শয়তানের ভূমিকা ওল্ডটেস্টামেন্টর প্রথমভাগে, এমনকি আইয়ুব নবীর কাহিনী পর্যন্ত আমরা পাই ঈশ্বরের স্বর্গীয় পরিষদের অভিযোগ উত্তথাপনকারী হিসাবে। ক্রমবিবর্তনশীল কৃষিজীবী গোত্র-গ্রামসমাজে এই রকম একটি চরিত্রের ভূমিকা থাকে পরিবর্তনের মুখে মানুষের আচরণকে ন্যায্যতার দিকে রাখার প্রেরণা দেয়া। কখনো কখনো বলা যায় বিবেক হিসেবে কাজ করা একটি চরিত্র। তবে জাকারিয়া পুস্ককে যে শয়তানকে আমরা পাই মহাইমাম যশুয়াকে অভিযুক্ত করছেন বিচ্যুতির বিশয়ে, সেই চরিত্রেরই আরও বিবর্তিত রূপ আমরা পাই আইয়ুব পর্বে আইয়ুবকে পরীক্ষা করার জন্য শয়তান ঈশ্বরকে উস্কে দিচ্ছে। কিন্তু নিজে মানবের পরীক্ষা নিতে শযতান তখনো নামেনি, তখনো সে স্বর্গীয় পারিষদই।



৩. ইহুদিদের সমাজে সম্পত্তিরি ব্যক্তিগত মালিকানা থাকলেও তার একটা ইগলেটেরিয়ান রূপও ছিল। কোন ইহুদিকে আদি আইনে ক্রীতদাস বানানো যেতো না, দেনার দায়ে ভূমি হাতছাড়া হয়ে গেলে সপ্তম বছরে তা আবার মালিকের কাছেই ফেরত যেত। ক্রমশ: ব্যবসা-বাণিজ্য ও অন্যান্য তৎপরতার বিকাশের ফলে আদিম স্থিতিপূর্ণতা বিনষ্ট হয়। একদিকে এটা সমাজ বিকাশের দ্বন্দ্ব হিসেবে ভূমিকা রাখে, ধর্মতাত্ত্বিক পুনর্গঠনেও এর ভূমিকা বিশাল।



শয়তানের আর যে সব পরিভাষা আমরা ব্যবহার করে থাকি, সেগুলোর মাঝে আছে ইবলিশ, শব্দটির উদ্ভব গ্রিক ডায়াবোলিস হতে। এ থেকে কিন্তু রোমান সাম্রাজ্যভুক্ত ইস্রায়েলের ধর্মীয় পরিগঠনে গ্রিক দর্শনের প্রভাবই অনুমান করা যায। ইহুদি-খ্রিস্টানরা শব্দটিকে বাকি আরবে জনপ্রিয় করে বলে অনুমান। অবশ্য শব্দটির আরবী উৎপত্তির সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেয়া যায় না, সে ক্ষেত্রে এর অর্থ দাঁড়ায় যে হতাশার জন্ম দেয়।

আর একটি পরিভাষা হল আযাযিল, সে হল মরূভূমির প্রেত বা অপচ্ছায়া। স্কেপগোটরে তার প্রতিই পাঠানো হৈত। খেয়াল করুন, সে তখনো শয়তানের সাথে একাকার না, দুই জনের অবস্থান আর সন্মানও আলাদা। একজন বেচারা মরুভূমির প্রেত, অন্যজন স্বর্গীয় পারিষদ।



তো, আমরা যে ইহুদিদের নিয়ে আলাপ করছি, তাদের মাঝে কিন্তু তখনো রাজতন্ত্র আসে নাই। মহাইমাম আর যুদ্ধপতিরাই নেতৃত্ব দিতেন তাদের। আগের পর্বেই ইহুদিদের মাঝে সম্পত্তির মালিকানার সামাজিক ধরন নিয়ে যে আলাপ আমরা করেছিলাম, তাতে উল্লেখ ছিল যে, ক্রমশ এই স্থিতি ক্ষয়প্রাপ্ত হচ্ছিল। ফলে একসময় রাজতন্ত্রের জন্মও নিল।



ইহুদীদের মাঝে রাজতন্ত্রের উদ্ভবের খুব মজার বর্ণনা পাওয়া যায় নবী স্যামুয়েলের কিতাবে। এর বর্ণনায় দেখা যায়, ইহুদীরা স্যামুয়েল নবীর কাছে আবেদন করে ফিলিস্তিনীদের মত রাজা দ্বারা শাসিত হবার আশায়! কিন্তু আদিম গোত্রীয় শাসন বরাবরই রাজতন্ত্র বিরোধী, এই কারণেই মরুচর বেদুইনরাও রাজাকে মানতে চায় না। স্যামুয়েল জনগণকে বললেন, রাজা তাদের সন্তানদের যুদ্ধে নিয়ে যাবে, নিজেদের স্বার্থে তাদের রক্তপাত ঘটাবে, আর তাদের নিযুক্ত করবে ঘোড়সওয়ারীতে কিংবা রাজার রথের পেছেন পেছনে দৌড়াবার কাজে (পদাতিক বাহিনী বা রাজার খেদমতদারিতে!মূল ভীতিটা স্পষ্ট: সম্পদের অসাম্য তো গিয়েছেই, আচরণের সাম্যও আর থাকবে না।



স্যামুয়েলের বাণী আদতে কিন্তু রাজতন্ত্র উদ্ভবের ঠিক সময়টাতে মানুষের মনে রাজতন্ত্র আর ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত নেবার অধিকার হরনের বিরুদ্ধ-চেতনারই বহিঃপ্রকাশ। এই চেতনার নজির আমরা আরো বহু জাতির মাঝে রাজতন্ত্র উদ্ভবের কালে দেখতে পাই গল্প, মিথ বা রূপক আকারে। গ্রিক ইতিহাসেও দেখা যাবে, ব্যক্তিগিতভাবে অনেকেই পার্সিয়ান রাজার মতো ক্ষমতাশালী হতে চাইলেই গোত্রবদ্ধ গণতান্ত্রিক চেতনা ব্যক্তির এই ক্ষমতাবান হবার বিরুদ্ধে বহুবারই শক্তদেয়াল হিসেবে কাজ করেছে। আহা, মজার গল্পটা মনে পড়ছে স্যামুয়েলের কাহিনী বলতে গিয়ে, ওই যে ব্যাঙেরা রাজা চাইল আল্লার কাছে, আল্লা পাঠিয়ে দিলেন সারস। তারপর আর কি, টপাটপ প্রজাদের গিলে চললেন সারস-রাজ।



তো, গল্পঅনুযায়ী লোকেরা যখন কিছুতেই স্যামুয়েলের বারণ না শুনে নিজেদের জন্য একজন রাজা নিযুক্তির দাবিতে অটল থাকলে স্যামুয়েল আল্লার কাছে নালিশ করেন। আবারও ইসরায়েলীদের বিরুদ্ধে প্রভুর ক্রোধ জাগ্রত হলো, আর প্রভু দাউদকে তাদের বিরুদ্ধে উস্কে দিয়ে আদমশুমারী করতে বললেন!



আদমশুমারীর তাৎপর্য কী? রাজারা আদম শুমারী করতেন নিজেদের যুদ্ধ করার ক্ষমতা যাচাই করার জন্য, শক্তসমর্থ যুবকদের হিসাব নিকেশটা করা গেলে বাহিনী গঠনের পরিকল্পনাটা সহজ হয়। ওই আমলে আদমশুমারীর আর কোন উদ্দেশ্য ছিল না। এই কারণেই, স্যামুয়েলের ভবিষ্যতবাণীগুলোর মাঝে ইহুদীদের মাঝে রাজার আবির্ভাব ঘটলে যে খারাপ ঘটনাগুলো ঘটবে, তার অন্যতম ছিল আদমশুমারী।



এখন স্যামুয়েল পুস্তকের কাহিনী এই রকম হলেও, যেখানে ইশ্বর স্বয়ং দাউদকে উস্কে দিলেন আদমশুমারী করতে, এসবই খ্রিস্ট জন্মের হাজার খানেক বছর আগের কথা। এটা ইসরায়েল জাতির এমন একটা পর্ব, যখন গোত্রগুলোর মাঝে সংহতি প্রায় পুরোটাই বিনষ্ট, আন্তগোত্রীয় সাম্যাবস্থাও নেই। ফলে প্রতিবেশীরা, যাদের আছে রাজতন্ত্র (আদিম সাম্যের অবসানের পর রাজতন্ত্র কিন্তু নতুন সংহতি দেয়, সেই অর্থে এইটা সমাজ বিকাশে একটা অগ্রগতিও বটে!), নিয়মিতই চড়াও হতো ইসরায়েলের ওপর। (ধুরো, এই সবের সাথে শয়তানের সম্পর্ক কি!) এইটা তাই এমন সময়ও, যখন বুদ্ধিশুদ্ধিওয়ালা শক্তসমর্থ কেউ রাজা হয়ে বসছে!



ইহুদীদের প্রথম রাজা তালুত (হিব্রুতে সউল)। স্যামুয়েল পুস্তকে তাকে কিন্তু রাজা হিসেবে না উল্লেখ করে কখনও কখনো সামরিক নেতা বা নেতা হিসাবেও বলা হয়েছে। নবী দাউদ ছিলেন তারই একজন সেনাপতি। তালুতকে বাদ্যযন্ত্র শুনিয়ে শুশ্রুষা করা ছিল তার কাজ। একটা যুদ্ধে গোলাইয়াথ নামের মহাকায় ফিলিস্তিনীকে হত্যা করে তিনি নাম কামান, তালুত তার বীরত্বে ইর্ষান্বিত হলেও দাউদ ততদিনে শক্তিশালী অবস্থানে চলেও গিয়েছেন। অবশেষে তালুতের এক কন্যার সাথে পরিনয়, রাজার অমতের কারণে আরেক কন্যাকে বিবাহ... ইত্যাদি বহু ফ্যাসাদের পর তালুতের সাথে তার শত্রুতা চূড়ান্ত পর্যায়ে যায়। ফিলিস্তীনিদের সাথে এক যুদ্ধে তালুত দুই পুত্রসমেত নিহত হলে নবী স্যামুয়েল তাকে আনুষ্ঠানিকভাবে অভিষিক্ত করেন। তালুতের অবিশষ্ট পুত্রও দাউদের সহকারীদের হাতে নিহত হন, তালুতের একমাত্র জীবিত বংশধরকে অবশ্য দাউদ সুরক্ষা দেন।



প্রথম পর্যায়ে তালুত কিংবা দাউদও কিন্তু একটা বড় অংশে রাজা হিসেব নন, নেতা বা সমরপ্রধান হিসেবেই অভিহিত হচ্ছিলেন। এই দ্বিধা থেকে রাজা হিসেবে মানার বিষয়ে পুরনো গোত্রসম্পর্কের পক্ষাবলম্বীদের প্রতিরোধও কিছুটা আন্দাজ করা যায়। ইস্রায়েল আসলে তখন এমন একটা দশায়, যখন গোত্রসংহতি বিনষ্টির কারণে প্রতিবেশীদের দ্বারা আক্রান্ত হচ্ছে, আবার নতুন ক্ষমতার কেন্দ্র রাজতন্ত্র পাকাপোক্তভাবে প্রতিষ্ঠিত তখনও না হবার কারণে যথাযথ প্রতিরোধেও সক্ষম হচ্ছে না।



দাউদ রাজা হয়ে যে সব অপরাধ করেন, এর মাঝে ওল্ডটেস্টামেন্টে উল্লেখযোগ্য হল ক্ষমতার অপব্যবহার করে ব্যভিচার। নবী নাথান তাকে অভিশপ্ত করেন। দাউদ শান্তিতে রাজত্ব করতে পারেননি। গৃহযুদ্ধ, আপন পুত্রের বিদ্রোহ, অবমানননা তার রাজত্বকে কলঙ্কিত করেছে। রাজা হিসেবে সুপ্রতিষ্ঠিত থাকলে যা আপনি পাওনা, তাই তার রাজত্বে প্রজাদের ক্ষোভের কারণ ঘটিয়েছে। এই ঘটনা আমরা কিন্তু খেলাফতের একটা পর্বে মুসলমানদের মাঝেও দেখবো ওসমানের আমলে। কিন্তু দাউদই শেষ পর্যন্ত ইহুদীদের মাঝে একটা রাজবংশ কায়েমে সক্ষম হন।



এসবের মাঝে শয়তান কৈ? না, শয়তান তখনও ঐশী পরিষদের অভিযোগকারীই। কিন্তু বহু পরে খ্রিস্ট জন্মের সাড়ে পাঁচশো বছর আগে ইস্রায়েলের রাজাদের কাহিনী লিখতে গিয়ে ব্যাবিলনের অধীনস্ত ইহুদিরা ধর্মতাত্ত্বিকরা একটি নতুন সঙ্কটে পড়েন। এই সংকলনের শেষ হয় পারসিক দখলদারিত্বেরও বহু পরে। ইহুদি জাতির সংহতি আর সাস্কৃতিক বৈশিষ্ট্য, পরাধীন মাতৃতভূমির স্বাধীনতার স্মৃতি অটুট রাখা আর জাতিকে ক্রমাগত স্মরণ করিয়ে দেয়া যে, ঈশ্বরের আদেশ অমান্য করার দায়ে তাদের এই পরিনাম ঘটেছে: সহজে এই তো বুক অব ক্রনিকলস লেখার কারণ। সেইখানে এই নতুন ধর্মতাত্ত্বিক সমস্যাটার জন্ম হয়: দাউদের এই পাপের জন্য দায়ী কে?





স্যামুয়েলের কিতাবে কিন্তু আমরা তার ব্যক্তিগত অপরাধেরই বর্ণনা পাই, দাউদ ব্যভিচার করেছেন। আরেক স্থলে পাই, প্রভু তার উপর ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে উস্কানি দিচ্ছেন আদমশুমারী করার জন্য (রক্তপাত আর যুদ্ধ ডেকে আনার জন্য!)।

প্রভু স্বয়ং?



তাহলে কি পাপের দায় প্রভুর ওপর বর্তায়?



দাউদ প্রতীক মাত্র, আদতে বনি ইসরায়েলই তো অপরাধী, তালুত নিজেও ঈশ্বরের নাফরমানি করেন, গোটা জাতিই তখন নাফরমানিতে লিপ্ত। এমনকি নবী আর ধর্মনেতাদের ক্ষমতা আর সম্পদলোভের বর্ণনাও একেবারে নেই তা নয়। বহুপরে যখন এসবেরই কাহিনী লেখা হবে পুনর্বার, তখন ঈশ্বরকে পাপের কালিমা থেকে মুক্তি দেয়ার জন্যই শয়তানের আরেক দফা বিবর্তন হল। সেই দাউদকে উস্কানি দিল আদমশুমারী করার জন্য। এইবার শয়তানকে আমরা নতুন একটা ভূমিকায় পাচ্ছি, যেখানে সে মানুষের পাপের জন্য দায়ী, সরাসরি ঈশ্বরের ইচ্ছার বিরোধিতা করায় মদদদাতা একটি চরিত্র।

বুক অব ক্রনিকলসে এইবার ঘটনাটাকে নতুন করে লেখা হল: শয়তান ইসরায়েলের বিরুদ্ধে উদ্যত হল, আর দাউদকে আদমশুমারীতে উস্কে দিল!



এই ভাবে আমরা প্রথম পেলাম কারও ব্যক্তিগত পাপের জন্য (ঈশ্বরের ইচ্ছার বদলে) শয়তানের ভূমিকা। এই উল্লেখ এর আগে নাই।

এই ঘটনাটাকেই স্যামুয়েল নবীর কাহিনীতে আরও ৫০০ বছর আগে লেখা হয়েছিল: আবার ইসরায়েলের প্রতি ঈশ্বরের ক্রোধ জেগে উঠল, আর তিনি দাউদকে তাদের বিরুদ্ধে উস্কে দিয়ে বললেন, যাও, ইসরায়েলের মানুষের শুমারী কর।



দুই গ্রন্থে পাঠের এই পরিমার্জন কেউ সচেতন ভাবে করেছেন, তা নাও হতে পারে। সময়ের পার্থক্যটা কয়েকশত বছরের। এর মাঝে বিরাট রাজনৈতিক পরিবর্তন ঘটেছে ইসরায়েলে। বিদেশী শাসকরা ইহুদিদের অনেকগুলো গোত্র সমেত বিদেশে নির্বাসন দিয়েছে, একের পর এক শাসকও পাল্টেছে। খুবই সম্ভব, প্রথমে এই বদলটা হয়েছে জনপ্রিয় ভাষ্যে, বহু আখ্যান-উপআখ্যান আর কাহিনী যেমন তৈরি হয় সাধারণ মানুষের ক্ষুধা আর প্রশ্নকে নিবারণের জন্য। পরে তা গ্রন্থবদ্ধ হয়। উচ্চাঙ্গের রাগের সূত্রপাত নাকি যেমন সাধারণ মানুষেরই মাঝে, মহান সঙ্গীতজ্ঞরা তাকে পরিমার্জন করে দরবারে তোলেন, এই সব কাহিনী আর ব্যাখ্যার ক্ষেত্রেও অধিকাংশ সময়ে তাই ঘটে। একক কোন ব্যক্তির অসদুদ্দেশ্যে এটা করা বলে মনে হবার সম্ভাবনা খুবই কম।



কিন্তু শয়তান কেন মানুষকে এই মন্ত্রণা দেবে? তার কি স্বার্থ? এমনকি শয়তান তখনও কিন্তু আদম আর হাওয়াকে প্ররোচিত করে নাই!



আরো বহু পরের লাইফ অব অ্যাডাম অ্যান্ড ইভ পুস্তকে, যেটিও রচিত, পরিমার্জিত ও সংশোধিত হয়েছে কয়েকশ’ বছর ধরে, কয়কেটি ভাষায়ও, আমরা পাই শয়তানকেই ওই আদিপাপের প্ররাচকের ভূমিকায়। সেই সাপকে বলল আদম আর হাওয়াকে স্বর্গোদ্যান খেকে বিতারিত করার কাজটি করতে, কারণ আদমকে সেজদা না করার অপরাধে প্রভু তাকে স্বর্গ থেকে বিতাড়িত করেছেন।



গল্পের চক্র পূর্ণ হল।



শয়তান এইবার তার ঐতিহাসিক ভূমিকা খুঁজে পেল, মানবজাতির সাথে তার চিরায়ত দ্ব্ন্দ্বর একটা গ্রহণযোগ্য ব্যাখ্যা অবশেষে পাওয়া গেল।



কিন্তু ছোটখাট কিছু জটিলতা যে থাকল না, নয়। ইহুদী পুরানে শয়তান নিজে একজন ফেরেশতা। জেনেসিস পুস্তকে বিদ্রোহী ফেরেশতারা মানব নারীদের গর্ভবতী করার কারণে পৃথিবী পাপে পূর্ণ হয়েছিল বলেই ঈশ্বর একবার তাদের শাস্তি দিয়েছিলেন। শয়তান কিন্তু সেই তালিকায় ছিল না। শয়তানের এই ফেরেশতা পরিচয়টা একটা জটিলতা তৈরি করে, কারণ পরবর্তীতে ফেরেশতাদের বিদ্রোহের আর কোন সংবাদও পাওয়া যায় না। ইসলামে এই সমস্যাটার একটা সমাধান হলো ফেরেশতার বদলে তার জীন পরিচয়ে। জীনদের একবার সবংশে নির্মূল করে ইবলিশ নামের জিনের বাচ্চাকে নিয়ে আসা হয়েছিল স্বর্গে, সেইখানে সে ইবাদত-বন্দেগীতে আর সবাই কে হার মানিয়ে নেতৃত্বের আসনে চলে গিয়েছিল। জীনরাও যেহেতু ইসলামের ধর্মতত্ত্বে স্বাধীন ইচ্ছার অধিকারী, তাই তার পক্ষে ভালমন্দ বিচার করা সম্ভব, বিদ্রোহ করাও সম্ভব। এইখানে ফেরেশতারা রোবট(নানা)স্বরূপ। তাদের স্বাধীন ইচ্ছা নাই।



ইসলামের আবির্ভাবের আগেই আদতে ইহুদী আর খ্রিস্টান ধর্মের তর্ক, বাদ প্রতিবাদ, উপদলীয় কোন্দল ইত্যাদির কারণে শয়তান ইতিমধ্যেই একটা তাত্ত্বিকভাবে বিকশিত পর্যায়ে ছিল। ইহুদী ধর্মের আদি পর্বে যেহেতু কোন পুনরুত্থান ছিল না, পাপের শাস্তি ইহকালেই হতো, শযতানের ভূমিকার প্রয়োজনও ছিল খুবই কম। আমরা দেখলাম, আইয়ুব নবীর বেলায় আল্লাকে উস্কানো ছাড়া তার তেমন ভূমিকা ছিল না। শয়তানের দ্বিতীয় বিবর্তন আমরা দেখলাম বুক অব ক্রনিকলসে, সেই খানে সেই ইসরায়লী রাজাদের উস্কাচ্ছে পাপের পথে। এইখানেও কিন্ত শয়তান আদিপাপের জন্য দায়ী না। শয়তানের তৃতীয় পর্যায় আমরা দেখলাম লাইফ অব অ্যাডম অ্যান্ড ইভে, এইখানে সেই আদিপাপের জন্য দায়ী। ইহুদী ধর্মে পরকাল বা শেষ বিচার নাই, কিন্তু খ্রিষ্টানধর্মের আদিতে এইটা কম গূরুত্ব নিয়ে থাকলেও পরবর্তী ধর্মতাত্ত্বিকরা পরকাল, স্বর্গ-নরক ভাবনাকে আরো গুছিয়ে আনেন, শয়তানের তাই নরকে নেয়ার ক্ষেত্রে গূরুত্ব বৃদ্ধি হয়। ইসলামী পর্বে আমরা দেখলাম শেষ বিচার ধর্মতত্ত্বের প্রথম থেকেই খুব গূরুত্বপূর্ণ। মানুষকে অপরাধের জন্য উস্কে দেয়া ইবলিশ শযতানের নাম তাই কোরআনে বিশেষ গূরুত্ব দিয়ে আলোচিত হযেছে, কোরাআন সূত্রে দেখলাম প্রায় শ’ খানেক বার।



হুম। এই হল সহি আসল ইবলিশনামা কাহিনীর সমাপ্তি। ফাঁক ফোকর যা আছে, তার দায় আমাদের বন্ধু কাজীর। অনেক ছোট ছোট গর্ত সে পূরন করতে পারে নাই, ফলে ইতিহাসের অস্বস্তি না থাকলেও কার্যকারণের অস্বস্তি থাইকা যায়।











মন্তব্য ৭৭ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৭৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে মার্চ, ২০১০ রাত ২:২১

খারেজি বলেছেন: আর, সামুতেও এক শয়তান আছে। কখনো ওয়াদা রাখে না। মিনার শয়তানরে যারা পাথর মারে, তারাও না জাইনা তারে পেলাস দেয়, এই শয়তানের ওয়াসওয়াসা যে আরও শক্তিশালী, এইটা তারই প্রমাণ। আমি নিজেও তার প্রতারণার শিকার হৈছি, য়াপনাদের পাঁচজনরে তাই জানায়া আমার ইবলিশ নামা খতম কর্লাম।

২| ২৩ শে মার্চ, ২০১০ রাত ২:২২

এরশাদ বাদশা বলেছেন: বুকমার্কড। খুব ঘুম পাইতাছে।

২৩ শে মার্চ, ২০১০ সকাল ৭:৫৫

খারেজি বলেছেন: :|

৩| ২৩ শে মার্চ, ২০১০ রাত ২:২৪

পারভেজ আলম বলেছেন: ধুর মিয়া, এখন যামু ঘুমাইতে আর এখন আপনের পোস্ট দেয়ার সময় হইল? কালকা সকাল সকাল অফিস আছে। এখন প্রিয়তে নিয়া যাইগা। কাইলকা আলাপ করুম নে।

২৩ শে মার্চ, ২০১০ সকাল ৮:০০

খারেজি বলেছেন:

৪| ২৩ শে মার্চ, ২০১০ রাত ২:৩২

নাজিম উদদীন বলেছেন: একটু ভিন্ন প্রসঙ্গ

"জীনরাও যেহেতু ইসলামের ধর্মতত্ত্বে স্বাধীন ইচ্ছার অধিকারী, তাই তার পক্ষে ভালমন্দ বিচার করা সম্ভব, বিদ্রোহ করাও সম্ভব।"

এই স্বাধীন ইচ্ছা কি জ্বীন ইনসান দু'জাতিরই আছে? থাকলে তাদের কর্মফলের দায়িত্ব নিজেদের।

আবার আরেকটা প্রেমিজ, আল্লার ইচ্ছায় সব হয়, তার নির্দেশ ছাড়া জড়বস্তু পর্যন্ত নড়তে পারে না। এটা মেনে নিলে স্বাধীন ইচ্ছা'র কথা কিভাবে বলা যায়?

এনিওয়ে সমস্যাটা আপনে জানেন, গালভরা নামও আছে। এ ব্যাপারে একটু আলোকপাত করবেন।

২৩ শে মার্চ, ২০১০ সকাল ৮:০৪

খারেজি বলেছেন: স্বাধীন ইচ্ছা নিয়া সমস্যাটার উদ্ভবও আসলে একই সমস্যার সাথে জড়িত।


আসলে, হৈসে কি, সব জবাব আপনি তো থিওলজি দিয়া সমাধান করতে পারবেন না, কেননা এই খানে একটা সমস্যা মোকাবেলার জন্য আরেকটা উত্তর তৈরি করছে, যা নতুন একটা সমস্যার ক্ষেত্রে আমাদের ফেলসে।


দার্শনিকভাবে এই সমস্যাটার মোকাবেলা করছেন দার্শনিকরা, হেগেল যেমন তার চূড়ান্ত রূপ দিয়েছেন এই বলে, এই সবই বিশ্বচিদাত্মার আত্মপ্রকাশ আর নিজেকে বুঝে উঠার বিভিন্ন পর্যায় মাত্র। এর অসঙ্গতিগুলো চিদাত্মার নিজেকে সম্পূর্ণরূপে বুঝে উঠতে না পারারই ফল।


পছন্দ হোক আর অপছন্দ হোক, এই ধর্মতত্ত্বের বিকাশই মানুষের চিন্তাশীলতার বিকাশের ইতিহাসের অনিবার্য অংশ।

৫| ২৩ শে মার্চ, ২০১০ রাত ২:৩৪

হারকিউলিস বলেছেন: ধুরু শয়তান নিয়া লিখছেন আর শয়তানের একটা ছবি দেন নাই। হইতো না

নেন একটা ধার দিলাম




কেমন জেন একটু ছাগু ছাগু লাগে =p~ =p~

২৩ শে মার্চ, ২০১০ সকাল ৮:০৫

খারেজি বলেছেন: হে হে হে

৬| ২৩ শে মার্চ, ২০১০ রাত ২:৩৬

টানজিমা বলেছেন: এত্ত ছুডু ফোষ্ট????:P

২৩ শে মার্চ, ২০১০ সকাল ৮:০৬

খারেজি বলেছেন: আর হৈব না... সরি...

৭| ২৩ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৩:৪২

মনির হাসান বলেছেন: প্রাপ্তিস্বীকারঃ তাড়াহুড়া করছেন মনে হইলো । মিষ্টি কম হইছে । খারেজিয় হাতের ছোয়া আছে দেইখা খাইতে কষ্ট লাগেনাই ।


অনটপিকঃ ইসলামই তাহলে শয়তানের কমপ্লিট ইমেজটা দিছে । মুহম্মদের মাথায় ভালো গিরিঙ্গি ছিল ।

২৩ শে মার্চ, ২০১০ সকাল ৮:০৮

খারেজি বলেছেন: আমার দোষ নাই... আগের পোস্টে তাড়া দিয়া মাইরা ফালা হৈসে...


ইসলাম আসলে বলা যায়, এই বিষয়ক আইডিয়াগুলারে সুসংবদ্ধ করছে আর, কিন্তু ক্ষেত্রটা পুরাটাই আগেই প্রস্তুত হয়া ছিল।

ইসলামে শয়তানের নাম সবচে' বেশি বার আসছে, কারণ পরকাল আর শেষবিচার দার্শনিকভাবে তার আগেই সুবিকশিত একটা ভাবনায় পরিনত হয়েছে।

৮| ২৩ শে মার্চ, ২০১০ ভোর ৫:৫২

হোরাস্‌ বলেছেন: " জীনরাও যেহেতু ইসলামের ধর্মতত্ত্বে স্বাধীন ইচ্ছার অধিকারী, তাই তার পক্ষে ভালমন্দ বিচার করা সম্ভব, বিদ্রোহ করাও সম্ভব। "

যে আল্লাহকে সামনা সামনি দেখছে, জানে সে কে, তার ক্ষমতা সম্পর্কেও পূর্ণ ওয়াকিবহাল, সে কেমনে, কোন যুক্তিতে আল্লাহর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে, এইটা বলতে পারেন? তার বিদ্রোহ করার সাহস আসে কোথা থেকে? এইটা সিম্পলি ইমপসিবল। কোথাও না কোথাও একটা ভজঘট আছে!!!!!!

লেখাতো আগের মতই খারেজিয় হইছে।

২৩ শে মার্চ, ২০১০ সকাল ৮:১১

খারেজি বলেছেন:

আল্লা সবই জানেন, কাজেই এইটাও তার জ্ঞানের বাইরে না। উনি জীন আর ইনসানরে পরীক্ষার জন্য এই সব কর্ছেন।

ভজঘটটার কথা ভাবলে অবশ্য অন্য ফর্মুলায় যাওয়া লাগে। আর কিসু না, আল্লা নিজেকে বুঝতে চান, শয়তান সৃষ্টি তারই একটা পর্যায়।

বিশ্বসৃষ্টি, জড় থেকে জীবের বিকাশ, মানুষের উদ্ভব, বুদ্ধিমত্তার বিকাশ... এই সবই তার আত্মজ্ঞানের উদ্ভবের এক একটা পর্যায়।

৯| ২৩ শে মার্চ, ২০১০ সকাল ৯:২৯

হোরাস্‌ বলেছেন: "বিশ্বসৃষ্টি, জড় থেকে জীবের বিকাশ, মানুষের উদ্ভব, বুদ্ধিমত্তার বিকাশ... এই সবই তার আত্মজ্ঞানের উদ্ভবের এক একটা পর্যায় "

--- তার মানে তিনি সর্বজ্ঞানী না!!!!

"আল্লা সবই জানেন, কাজেই এইটাও তার জ্ঞানের বাইরে না। উনি জীন আর ইনসানরে পরীক্ষার জন্য এই সব কর্ছেন।"

---- সব জানলে তো পরীক্ষার রেজাল্টাও তার জানার কথা। পরিক্ষা নেওনের মাজেজা কি?

আর, সর্বজ্ঞানী, সর্ময় ক্ষমতার অধিকারী আল্লার মটিভেশনই বা কি? What motivates him/her?

২৫ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১০:৫২

খারেজি বলেছেন: সর্বজ্ঞানী যদি তিনি হন, তাইলে এইটা স্রেফ খেলা... ভয়, লোভ আর প্রেমে আপনে কেমনে সাড়া দেন, তাই দেখতেসেন আর মস্করা করতেসেন।

ফরহাদ মজহারের একটা কবিতা আছে, ফড়িঙ ঘাসের ডগায় বসে ভাবে কত উচুতে উঠলাম আমি, আল্লার আরশের কাছে... আল্লা তখন বান্দার পাগলামি দেখে দুষ্টু হেসে দখিনা বাতাসরে বলেন তার পুচ্ছে আরেকটু দোলা দিতে, তার হামবড়াই আরেকটু বাড়ুক! ওই রকম।

আর যদি তিন সর্বজ্ঞ না হন, তিনি কেবল এই সব কিছুর মধ্য দিয়ে অভিজ্ঞতার ঝোলা পূর্ণকরতেসেন, আত্মজ্ঞান সঞ্চয় করতেসেন, কেননা সব কিছু তারই অংশ । সব কিছুর বিকাশে তারই বিকাশ ঘটে।

ডারউইনও এই মতে তারই জ্ঞানের বিকাশের ইতিহাসের একটা বিন্দুমাত্রই।

১০| ২৩ শে মার্চ, ২০১০ দুপুর ১:০২

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: ইসলামপূর্ব ধর্মীয় বইপত্রের উপর আমার জানার ক্ষেত্র শুন্যের কোঠায়। তাই, বিস্তারিত মন্তব্য করার অবকাশ নেই।
অনেক কিছু জানতে পারলাম। ধন্যবাদ, খারেজীকে।
:)

২৫ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১০:৫৪

খারেজি বলেছেন: আপনারেও অনেক অনেক শুভেচ্ছা।

১১| ২৪ শে মার্চ, ২০১০ রাত ২:৩৬

আরেফিন জিটি বলেছেন: আপনার লেখার ফ্যান হয়ে গেলাম (আবার পাংখা মনে কইরেননা) :) সরাসরি প্রিয়তে। একটা প্রশ্ন ছিল, কারনটা জানেন কিনা, খ্রিস্টানরা শয়তানের প্রতিক্রিতি হিসেবে ছাগলের মুখায়ব-খুর দেখায় কেন? কোন বিশেষ কারন আছে কি?

২৫ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১০:৫৮

খারেজি বলেছেন:

শয়তানের প্রতীকের চিহ্নের কারণটা অবসকিউর। সম্ভাব্য কারণ ইহুদিদের এস্কেপ গোট এর মাঝে থাকতে পারে।


ওই ছাগলটারে মরুভূমির প্রেত আযাযিলের কাছে পাঠানো হৈত, হৈতে পারে ওই থাইকা ছাগল প্রাণীটা আযাযিলের সাথে একাত্ম হৈছে। পরে আযযিল নিজেই তো ব্যক্তিত্ব হারায়া শয়তানের সাথে একাকার হয়া গেল।

১২| ২৪ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৩:১৯

কঁাকন বলেছেন: হুমম

২৫ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১০:৫৯

খারেজি বলেছেন: ফিরতি হুমম।

১৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৩:২১

শয়তান বলেছেন: ব্যাক্তি আক্রমনমুলক পোষ্ট । মাইনাস :#)

২৫ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১১:০৩

খারেজি বলেছেন: ১ ১ নম্বর কমেন্টের উত্তর দেয়ার পর মনে হৈতেসে আল্লা যা করেন, ভালর জন্যই করেন।


শোকর আলহামদুলিল্লাহ।

১৪| ২৪ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৩:৩৭

হায় ঈশ্বর! বলেছেন: বড় পোষ্ট সময় নিয়া পর তে হইবেক

২৫ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১১:০৫

খারেজি বলেছেন: কাইল জুম্মাবার আছে। ছুটির দিন। তায় পবিত্র দিন।

১৫| ২৪ শে মার্চ, ২০১০ সকাল ৯:৫৯

জাতিষ্মর বলেছেন: হুমম

২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১২:৩১

খারেজি বলেছেন:
কমেন্টেই য়াপনারে প্রতিভাবান নকলনবীশ বৈলা চেনা গেলু।

১৬| ২৫ শে মার্চ, ২০১০ ভোর ৪:৩৯

শয়তান বলেছেন: ডিং । লোক্টা কৈ :P

২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১২:৩২

খারেজি বলেছেন:

য়াপনের মতো হুইয়া বয়া খাওনের কপাল তো আল্লা দেয় নাই।

১৭| ২৫ শে মার্চ, ২০১০ ভোর ৪:৫৫

রাজসোহান বলেছেন: শয়তান বলেছেন: ব্যাক্তি আক্রমনমুলক পোষ্ট । =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১২:৩৪

খারেজি বলেছেন:
ধুরো। আইজকাইল মাইনষের কাছে শয়তানের বেইল আছে?

১৮| ২৫ শে মার্চ, ২০১০ সকাল ১১:৪২

রেজোওয়ানা বলেছেন: ইবলিশনামা ভাল লাগলো

২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১২:৩৫

খারেজি বলেছেন:

খারাপ লাগবে এমুন মাল চাইলে শয়তানের ব্লগে যান।

১৯| ২৫ শে মার্চ, ২০১০ দুপুর ১:২৯

তাসলিমা মুন বলেছেন: খারেজি, ব্লগে ঢুকে বিপদে পড়লাম, এই পোস্ট না পড়েও উপায় নাই, টেবিল ভর্তি কাজ, আপনার জন্যতো মিয়া চাকরি যাবে।এমুন সব পোস্ট দ্যান.......।

২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১২:৩৬

খারেজি বলেছেন:

"তোমাকে পথে নামাবোই নামাবো..."

২০| ২৫ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১০:৫৪

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: রাজসোহান বলেছেন: শয়তান বলেছেন: ব্যাক্তি আক্রমনমুলক পোষ্ট । =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১২:৩৭

খারেজি বলেছেন: কপিপেস্ট কমেন্টে মাইনাস!

২১| ২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১২:৪৩

শয়তান বলেছেন: এই অফমানের বদলা নেওয়া হৈবো । শয়তান আইডি খারেজিরে দিয়াই দিমু । ইটস এ প্রমিজ :#)

২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১২:৫১

খারেজি বলেছেন:

ধন্যবাদ।

ভিক্ষা চাই না, অ্যালা ছাগল সামলান!!

২২| ২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১:০৭

বৃত্তবন্দী বলেছেন: এইটা তো পুরাই জমায়া দিলেন।

আইচ্ছা, গোলিয়াথের কোনো ইসলামী নাম পাওয়া যায় না?

২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১:৩০

খারেজি বলেছেন: ধন্যবাদ বৃত্ত। এই পর্বে উৎসাহদাতার সংখ্যা দেখ্লাম কম কম!!

গোলিয়াথ ইসলামে জালুত।


২৩| ২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১:২৮

জাতিষ্মর বলেছেন: "কমেন্টেই য়াপনারে প্রতিভাবান নকলনবীশ বৈলা চেনা গেলু।"
--মিয়া বোতামবোর্ডের চাইট্টা বোতাম টিপ্যা লিখছি --হুমম

ইহুদিদের মধ্যেই কি অনেক গোত্র ছিলো নাহ? যে রাজারা দুনম্বরি করছে তারা তো নির্দিষ্ট কোনো গোত্রেরই ছিলো। তো রাজনীতিটা এইরকম হৈতে পারতো না যে ঐ গোত্রের রাজা খারাপ, তার ঈশ্বরও খারাপ। যারা পাপ করছে করছেই। এখন নতুন গোত্রের রাজা দর্কার, নতুন ঈশ্বরও দর্কার। তাইলেতো আর শয়তান এর বিবর্তন হয়া লাগতো না। অবশ্য ইহুদিদের গোত্র দ্বন্দ না থাকলে অন্য কথা।

২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১:৪২

খারেজি বলেছেন: ইহুদীদের বারোখানা গোত্র ছিল বৈলা কথিত।

কিন্তু আলাদা কৈরা কারোই রাজা ছিল না। কি পর্লেন পোস্টে?

রাজা যখন হৈল, তখন সে কোন গোত্রের রাজা হৈল না, ইহুদীদেরই রাজা হৈল। তালূত, দাউদ এরা সব ইহুদীদের রাজা ছিল, গোত্রের না।


গোত্রে হয় সর্দার বড়জোর। ইহুদীদের বেলায় ইমামদের বরং প্রাধান্য ছিল বেশি, ইমামরা অনেকটাই হিন্দুদের ব্রাক্ষণ্যদের মত ছিলেন, কেবলমাত্র একটা গোত্র লেভি থেকেই তারা নির্বাচিত হতেন প্রথম দিকে। এদের আবার জমির অধিকার থাকতো না।

কিন্তু পরে গোত্রে গোত্রে বিবাদ, আর অন্তগোত্র বিবাদ গোত্র সংহতি আর জাতিগত সংহতি উভয়টারে বিনষ্ট করে।

২৪| ২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১:৩৬

বৃত্তবন্দী বলেছেন: জালুত রাইট ভুইলা গেসলাম :(

উৎসাহ দাতা কম হবার একটা কারণ মে বি আযাযীলের পূর্ব পরিচয়...

২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১:৪৩

খারেজি বলেছেন:
কারণ দিয়া কি কর্তাম, রাইত জাইগা পুস্ট লিখষিলাম...

২৫| ২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ২:০১

জাতিষ্মর বলেছেন: "রাজা যখন হৈল, তখন সে কোন গোত্রের রাজা হৈল না, ইহুদীদেরই রাজা হৈল"

"কিন্তু পরে গোত্রে গোত্রে বিবাদ, আর অন্তগোত্র বিবাদ গোত্র সংহতি আর জাতিগত সংহতি উভয়টারে বিনষ্ট করে।"

স্বাভাবিক ভাবেই মানুষ দুষ কারোর উপ্রে চাপাইয়া মজা পায়, যেমন চাইছে শয়তানের উপ্রে চাপাইছে। জাতি যখন দুর্বল হইলো ক্ষমতাও অনেক ভাগাভাগি হইলো, গোত্র প্রধান দেরও ক্ষমতা বাড়লো। এইসময় তাদের করা পাপটা তো ইচ্ছে করলেই কোন গোত্রের উপ্রে চাপাইতে পারতো, যারা পাপের ভাগিদার বেশি আছিলো তাদের উপ্রেই চাপাইতে পারতো আর কইতো তুমাগো গোত্রের রাজা খারাপ আছিলো, তখন পাপী রাজা গো পরিচয়টা ইহুদিজাতি না হইয়া গোত্র ভিত্তিকই প্রাধান্য পাইতো।

২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ২:১৩

খারেজি বলেছেন: আরি আল্লা

এ তো ডালপালা লয়া টানা হেচড়া!

বিশেষ বিশেষ পাপের দায়ে বিশেষ গোত্রের নিন্দা মিন্দা ওইখানে বহুত আছে।

কথা হৈল , এই পাপের জন্য দায়ী কে, সেই ভাবনাটাই তো তখন ভাবা হয় নাই। ভাবা হৈছে বহু পরে, গোটা জাতিই যখন পরাধীন, তাদের বড় একটা অংশরে বন্দী করে রাখা হৈছে বিদেশে।

তো, ওইসময় ইতিহাস পুনর্বার রচনা করতে যায়া ধর্মতাত্ত্বিকরা ওই সমস্যায় পড়লেন: পাপের জন্য দায়ী কে? বাকি আলোচনা পোস্টে আছে।

যে কোন ঘটনার ইতিহাস আলোচনা দুইভাবে হৈতে পারে, একটা হৈল কি ঘটছিল,তার বর্ণনা। আরেকটা হৈল আর কি বিকল্প ছিল।

দ্বিতীয় রাস্তায় আলোচনা করা নিষিদ্ধ না। ওতেও মগজের ব্যায়াম হয় বটে। বাট,ওর জন্য প্রথম আলোচনাটা সম্পর্কে বোঝাবুঝি শ্যাষ করতে হয়। নাইলে ..... ওই আর কি... ঝপাস....

২৬| ২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ২:০৩

বৃত্তবন্দী বলেছেন: দুইদিন মিয়া রাইত ১২টার পর করেং গিসিলো। রাগ কৈরা আর নেটেই ঢুকি নাই।

২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ২:১৩

খারেজি বলেছেন: চিমটি।

আইজও গেসিলো।

২৭| ২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ২:১৬

বৃত্তবন্দী বলেছেন: আইজকা সাড়ে ছয়টা থিকা সোয়া দশটা পর্যন্ত টানা কারেং আছিলো। হের্পর গিয়া দুইঘন্টা পুষায়া দিয়া আইছে :)

২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ২:২২

খারেজি বলেছেন:

য়াপনেগো এলাকায় তো তাইলে নিয়ম মাইনা চলে... এইদিকে কুনু রুটিনউটিন নাই... আপনে হুশে চলে...

২৮| ২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ২:২৭

বৃত্তবন্দী বলেছেন: হ আম্গো এলাকায় হাল্কা রুটিন মাইনাই চলে...


অফঃ- আপ্নে কি লুকায়াই থাকবেন? আসেন না একদিন বৈসা চা বিড়ি উড়ি খাই কয়েকজনে মিল্যা।

২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ২:৩১

খারেজি বলেছেন:


খাইলাম তো মাস কয় আগে পলাশীতে ... B:-)

২৯| ২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ২:৩৪

বৃত্তবন্দী বলেছেন: আম্রাতো ভাই না তাই চাইলেও পাইনা :(

এইফের আহেন শয়তান মনির আর আমার লগে খান... ডেট ফিক্স করেন... নাকি কাইল্কাই আইবেন???

২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ২:৩৬

খারেজি বলেছেন:

আমার জরুরি কাম বাধছে... সামনের এক বছর ব্লগামু না আর... বাই...

৩০| ২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ২:৪৭

বৃত্তবন্দী বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ =p~ =p~ =p~

থাউক আর কুনুদিন কমু না X(( X(( X(( X(( X(( হের্পরো বল্গানি বাদ্দিয়েন্না মিয়া।

৩১| ২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ২:৫১

শয়তান বলেছেন: খারেজি হৈলো জ্বীন । আলুর তৈয়ারি । আর তাই হ্যাতে মাইনষের সামনেআইতে শরমায়@ বৃত্তবন্দী =p~ =p~ =p~

৩২| ২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ২:৫৩

বৃত্তবন্দী বলেছেন: @ শয়তান- আলু নয়গো আলু নোয়ায়। হেয় পুরাই আগুন দিয়া তৈয়ার...

৩৩| ২৬ শে মার্চ, ২০১০ রাত ২:৫৬

জাতিষ্মর বলেছেন: কষ্টে মষ্টে একটা থিওরি দাড় করবার চাইতাছি আর কি :-B
"গোত্র দ্বন্দ থাকলে, শয়তানের বিবর্তন হইতো নাহ"

উইকি মামা এইটার পক্ষে একটা লিংক দিলো। Ten_Lost_Tribes

দশটা গোত্র আদতে হারায়েই গেছিলো, গোত্র দ্বন্দ তো হইবার চান্সই নাই। আগে যেইটা কইতে চাইছিলাম: পরাধীন থাকা অবস্থায় হোক,দু-তিনশ বছর পরেই হোক গোত্র দ্বন্দ থাকলে দোষটা আরেক গোত্রের উপর চাপাইতে পারতো, শয়তানের উপরে না চাপাইলেও চলত।

টিকে থাকা বড় ট্রাইবটা হইলো "judah" এইটা থাইকাই মনে হয় "judaism" আইছে । সুতরাং এরাই পরেরকার ধর্মতত্ত্ব বানাইছে তাদের নিজেদের সুবিধা মতই, দোষটা শয়তানের উপরে চাপাইয়া।

সুতরাং শয়তানের বিবর্তনে ঐ দশটা গোত্র হারাইয়া যাওয়া বিশেষ ভূমিকা আছে বইলা সন্দ হয়।

২৬ শে মার্চ, ২০১০ দুপুর ১২:৫০

খারেজি বলেছেন: জমির সীমাবদ্ধতা আছে আর গোত্রকলহ নাই, এত বড় কষ্ট কল্পনার চাইতে কলহহীন দাম্পত্য কল্পনা করাটা সহজতর।


উইকিমামা কি বলছে, দেখার সময় আপাতত কম আছে। সংক্ষেপে কই, গোত্রদ্বন্গ্বের বিরাট বর্ণনা, গৃহযুদ্ধ এই সবের বিরাট বর্ণনা ওল্ডটেস্টামেন্টেই আছে। এই সব রাজতন্ত্র শুরু হবার আগেই শুরু হৈছিল। ইনফ্যাক্ট, অনেকেই অনুমান করেন, রাজতন্ত্র শুরু হৈবার পেছনে এইটাও একটা বড় ফ্যাক্টর ছিল। রাজতন্ত্র দুইটা অ্যাপরেন্টলি পরস্পর বিরোধী কর্ম সাধন করে: এক, একটা গোত্ররে সবার চেয়ে বড় করে, রাজগোত্র। আর দুই: রাজতন্ত্র সংহত হৈলে বাকিগোত্রগুলার মাঝেও একটা আপাত শান্তি ও সংহতি বজায় রাখে, তাইলে না রাজ্যের সমৃদ্ধি আসে।

এইবার, জুডাহ গোত্রের রাজারা কাজটায় ব্যর্থ হৈবার ফল হৈল ইহুদিদের রাজ্য দুইভাগে ভাগ হৈল: একদিকে দক্ষিনে জুডাহ আরেকদিকে উত্তরে ইসরায়েল। ইসরায়েলে ছিল দশটা (সাড়ে নয়) গোত্রের বাস। তিনটা (আড়াই) থাকলো জুডায়। হারানো জাতি হৈল স্রেফ এই: য়্যাসিরীয় রাজারা ইসরায়েল দখল কৈরা এই দশটা গোত্রের লোকজনদের একটা বড় অংশরে দুনিয়ার নানান জাগায় ছড়ায়া ছিটায়া পাঠায়া দিল।
দেন আইলো ব্যাবিলনীয়রা। তারা জেরুজালেমও দখল করল, মানে জুডাহ। সেইখানকার বড় অংশ মানুষরে নির্বাসন দিল। পরে পারসিক সম্রাটদের আমলে এরা বাসভূমিতে ফেরত যাইবার অনুমতি পায়।

এখন ইহুদিদের উপ্রে এই বিপর্যয় কেন নাইমা আসলো? কারণ তারা বিধির বিধান লংঘন কৈরা আকাম কুকাম আর গোত্র সংহতি নষ্ট করছিল বৈলা আল্লা য়্যাসিরীয় ব্যবিলনীদের পাঠাইলো তার ক্রোধের প্রতিফলন হিসাবে। কিন্তু নির্বাসিত ইহুদীদের যদি আবার প্রমিজ ল্যান্ডে ফিরতে হয়, দেশে থাকাদের যদি স্বাধীন হৈতে হয়, তাইলে কি করতে হবে? সংহতি বজায় রাখতে হবে। তাই তারা নির্বাসিত অব্স্থায় বা পরাভূত অবস্থায়ও ইতিহাস আর ধর্মচর্চা বজায় রাখে, রাখে শুধু তাই না। কোন কোন বেলায় জোড়দারও করে।


এরই ফল হৈল তাদের ঈশ্বরের ধারণার আরও জোরদার বিকাশ। ঈশ্বর এইবার শয়তানের পাপ/কালিমা হৈতে মুক্ত হৈলৈন, আলাদা একটা অশুভ অস্তিত্ব শয়তানের জন্ম হৈল। আর হৈল পরকালের ধারণা বিকাশ।

ইহুদিদের মাঝে পরকালে স্বর্গের আইডিয়াও বিকশিত হৈল ওই পরাধীনতা আর নির্বাসনের ফলাফল হিসাবে।


৩৪| ২৮ শে মার্চ, ২০১০ সকাল ৮:১৫

সত্য সমাগত, মিথ্যা অপসৃত বলেছেন: +

see the strength of truth

Click This Link

২৮ শে মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:৪৭

খারেজি বলেছেন: সত্য সমাগত মিথ্যা অপসৃত,

সত্য কত বছর ধরে সমাগত? বছর দুয়েকের মাঝে আসবে?

না এই আওয়ামী লীগ সরকারের বিদায়ে?

নাকি কিয়ামত তক!

৩৫| ২৮ শে মার্চ, ২০১০ সকাল ১০:১৬

রেজোওয়ানা বলেছেন:
উহু, শয়তানের ভালা পাই...শয়তানের ইতিহাস..........(ভাল শয়তানের জন্য লিখত)

২৮ শে মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:৫৪

খারেজি বলেছেন: পৈড়া তো কমেন্টাইছিলাম সেই আযাযিল-জমানায়।

৩৬| ২৮ শে মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:১১

তীব্র রঙিন বলেছেন: অন্য একটা কথা বলি। আপনার একটা মন্তব্যে দেখেছিলাম আপনি বলেছিলেন যে, আহমদিয়াদের অমুসলিম ঘোষণা করার কিছু ধর্মতত্ত্বীয় সমস্যা আছে। ওটা নিয়ে কি একটা পোস্ট দেওয়া যায়?

২৮ শে মার্চ, ২০১০ দুপুর ২:৫৮

খারেজি বলেছেন:




হুম কিছু ধর্মতাত্ত্বিক সমস্যা তো আছেই। আচ্ছা দেখি আবার ইস্যুটা উঠলে একটা পোস্ট দেয়ার প্রনোদনা মিলতেও পারে।

৩৭| ৩০ শে মার্চ, ২০১০ রাত ৮:১৮

হোরাস্‌ বলেছেন: অটঃ আমার পোস্টের কমেন্ট(গুলা) নিয়া যে পোস্টটা দিবেন বলছিলেন ঐটা তাড়াতাড়ি দেন। অপেক্ষায় থাকলাম।

৩১ শে মার্চ, ২০১০ সকাল ৭:৪৪

খারেজি বলেছেন: তাড়াহুড়া করে শয়তানের আত্মীয়রা। আরবী বয়েত আছে।


আমি আইলসা ঢিলা। চিন্তার সততা আর সুশীল কারে বলে, এই বিষয়ে একখানা নিবন্ধ ফাদছি।


ওইটা আগে দিবাম।

৩৮| ৩১ শে মার্চ, ২০১০ বিকাল ৩:৪৬

তীব্র রঙিন বলেছেন: "অল আজলু মিনা শয়তান"-তাড়াহুড়া করা মানে শয়তানের রাস্তায় চলা। মুজতবা আলী-র 'দেশে বিদেশে'-তেই মনে হয় পড়েছিলাম।

ভুল-টুল হয়ে গেলে ক্ষমাপ্রার্থী। শয়তানকে নিয়ে প্রবাদ বলে কথা। :-*

আর পুরনো একটা লিংক ঝেড়ে গেলাম আপাতত। আপনার মন্তব্য বা আমার ভুলভ্রান্তি থাকলে নির্দেশ কামনা করছি।

ধন্যবাদ।



০২ রা এপ্রিল, ২০১০ ভোর ৫:২০

খারেজি বলেছেন: লেখাটা তো দারুণ ভাল হৈছে। খালি ওমরের বিষয়টা আজব লাগল।

আর লিংকটা কাজ করে না।

৩৯| ৩১ শে মার্চ, ২০১০ রাত ১১:৪৪

জাতিষ্মর বলেছেন: "চিন্তার সততা আর সুশীল কারে বলে, এই বিষয়ে একখানা নিবন্ধ ফাদছি।"
খিকজ, ক্যাচালের আভাস পাচ্ছি। তারাতারি দেন, ক্যাচাল ছাড়া মজা নাই।

০২ রা এপ্রিল, ২০১০ ভোর ৫:২০

খারেজি বলেছেন: অত মজায় কাম নাই।

৪০| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:০১

রিসাত বলেছেন: Achi

৪১| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:০৪

রিসাত বলেছেন: য়ৌ ারে া হিডডেন জুসট লিকে মে। ই কনো্ব য়ৌ চান রোড ময় মসগস।

৪২| ২৭ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ১:৪২

মনির হাসান বলেছেন: গুরু কেমন আছেন?


মুন্সি দিয়া তো আপনের ব্লগ টইটুম্বুর করতেছে। এইটা পাইলাম মুন্সিফ্রী। খবর নিতে আইছিলাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.